< হিতোপদেশ 23 >
1 যখন তুমি কোনও শাসকের সঙ্গে খাবার খেতে বসবে, তখন ভালো করে লক্ষ্য কোরো তোমার সামনে কী রাখা আছে,
Όταν καθήσης να φάγης μετά άρχοντος, παρατήρει επιμελώς τα παρατιθέμενα έμπροσθέν σου·
2 ও যদি তোমার ভোজনবিলাসিতার বদভ্যাস থাকে তবে তুমি গলায় ছুরি বেঁধে রেখো।
και βάλε μάχαιραν εις τον λαιμόν σου, εάν ήσαι αδηφάγος·
3 তাঁর সুস্বাদু খাদ্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষিত হোয়ো না, কারণ সেই খাদ্য বিভ্রান্তিকর।
μη επιθύμει τα εδέσματα αυτού· διότι ταύτα είναι τροφή δολιότητος.
4 ধনসম্পত্তি অর্জনের জন্য নিজেকে অবসন্ন করে তুলো না; নিজের চালাকির উপরে ভরসা কোরো না।
Μη μερίμνα διά να γείνης πλούσιος· άπεχε από της σοφίας σου.
5 ধনসম্পত্তির দিকে শুধু এক পলক দেখো, আর তা অদৃশ্য হয়ে যাবে, কারণ ঈগল পাখির মতো নিশ্চয় তার ডানা গজাবে ও তা আকাশে উড়ে যাবে।
Θέλεις επιστήσει τους οφθαλμούς σου εις το μη υπάρχον; διότι ο πλούτος κατασκευάζει βεβαίως εις εαυτόν πτέρυγας ως αετού και πετά προς τον ουρανόν.
6 কোনও রুষ্টমনা নিমন্ত্রণকর্তার দেওয়া খাদ্য খেয়ো না, তার সুস্বাদু খাদ্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষিত হোয়ো না;
Μη τρώγε τον άρτον του φθονερού, μηδέ επιθύμει τα εδέσματα αυτού·
7 কারণ সে এমন এক ধরনের লোক যে সবসময় অর্থব্যয়ের কথা ভাবে। সে তোমাকে বলবে “ভোজনপান করো,” কিন্তু সে তোমার প্রতি আন্তরিক নয়।
διότι καθώς φρονεί εν τη ψυχή αυτού, τοιούτος είναι· φάγε και πίε, λέγει προς σέ· αλλ' η καρδία αυτού δεν είναι μετά σου.
8 তুমি অল্প যেটুকু খেয়েছ তা বমি করে ফেলবে ও তোমার সাধুবাদ অপচয় করে ফেলবে।
Το ψωμίον, το οποίον έφαγες, θέλεις εξεμέσει και θέλεις χάσει τας γλυκείας συνομιλίας σου.
9 মূর্খদের কাছে কথা বোলো না, কারণ তারা তোমার বিচক্ষণ কথাবার্তা অবজ্ঞা করবে।
Μη λάλει εις τα ώτα του άφρονος· διότι θέλει καταφρονήσει την σοφίαν των λόγων σου.
10 সীমানার প্রাচীন পাথরটি স্থানান্তরিত কোরো না বা পিতৃহীনদের জমি বলপূর্বক দখল কোরো না,
Μη μετακίνει όρια αρχαία· και μη εισέλθης εις τους αγρούς των ορφανών·
11 কারণ তাদের রক্ষক বলবান; তাদের হয়ে তিনি তোমার বিরুদ্ধে মামলা লড়বেন।
διότι ο Λυτρωτής αυτών είναι ισχυρός· αυτός θέλει εκδικάσει την δίκην αυτών εναντίον σου.
12 শিক্ষার প্রতি আন্তরিক মনোনিবেশ করো ও জ্ঞানের কথায় কর্ণপাত করো।
Προσκόλλησον την καρδίαν σου εις την παιδείαν και τα ώτα σου εις τους λόγους της γνώσεως.
13 শিশুকে শাসন করতে পিছপা হোয়ো না; তুমি যদি তাদের লাঠি দিয়ে মেরে শাস্তি দাও, তবে তারা মারা যাবে না।
Μη φείδου να παιδεύης το παιδίον· διότι εάν κτυπήσης αυτό διά της ράβδου, δεν θέλει αποθάνει·
14 লাঠি দিয়ে মেরে তাদের শাস্তি দাও ও মৃত্যুর হাত থেকে তাদের রক্ষা করো। (Sheol )
συ κτυπών αυτό διά της ράβδου, θέλεις ελευθερώσει την ψυχήν αυτού εκ του άδου. (Sheol )
15 হে আমার বাছা, তোমার অন্তর যদি জ্ঞানে পরিপূর্ণ হয়, তবে সত্যিই আমি আন্তরিকভাবে আনন্দিত হব;
Υιέ μου, εάν η καρδία σου γείνη σοφή, θέλει ευφραίνεσθαι και η καρδία εμού·
16 ঠোঁট দিয়ে তুমি যখন যা সঠিক তা বলবে তখন আমার হৃদয় উল্লসিত হবে।
και τα νεφρά μου θέλουσιν αγάλλεσθαι, όταν τα χείλη σου λαλώσιν ορθά.
17 তোমার হৃদয় যেন পাপীদের হিংসা না করে, কিন্তু সবর্দা তুমি সদাপ্রভুকে ভয় করার জন্য তৎপর থেকো।
Ας μη ζηλεύη η καρδία σου τους αμαρτωλούς· αλλ' έσο εν τω φόβω του Κυρίου όλην την ημέραν·
18 নিশ্চয় তোমার জন্য ভবিষ্যতের এক আশা আছে, ও তোমার আশা বিচ্ছিন্ন করা হবে না।
διότι βεβαίως είναι αμοιβή, και η ελπίς σου δεν θέλει εκκοπή.
19 হে আমার বাছা, তুমি শোনো ও জ্ঞানবান হও, ও ন্যায়পথে তোমার অন্তর স্থির রাখো:
Άκουε συ, υιέ μου, και γίνου σοφός, και κατεύθυνε την καρδίαν σου εις την οδόν.
20 যারা সুরা পান করে বা গাণ্ডেপিণ্ডে খাওয়াদাওয়া করে তাদের সঙ্গী হোয়ো না,
Μη έσο μεταξύ οινοποτών, μεταξύ κρεοφάγων ασώτων·
21 কারণ মদ্যপ ও পেটুকেরা দরিদ্র হয়ে যায়, ও তন্দ্রাচ্ছন্নভাব তাদের ছেঁড়া জামাকাপড় পরিয়ে ছাড়ে।
διότι ο μέθυσος και ο άσωτος θέλουσι πτωχεύσει· και ο υπνώδης θέλει ενδυθή ράκη.
22 তোমার সেই বাবার কথা শোনো, যিনি তোমাকে জীবন দিয়েছেন, ও তোমার মায়ের বৃদ্ধাবস্থায় তাঁকে হেয় জ্ঞান কোরো না।
Υπάκουε εις τον πατέρα σου, όστις σε εγέννησε· και μη καταφρόνει την μητέρα σου, όταν γηράση.
23 সত্য কিনে নাও ও তা বিক্রি কোরো না— প্রজ্ঞা, শিক্ষা ও দূরদর্শিতাও কিনে নাও।
Αγόραζε την αλήθειαν και μη πώλει· την σοφίαν και την παιδείαν και την σύνεσιν.
24 ধার্মিক সন্তানের বাবা খুব আনন্দ পান; জ্ঞানবান ছেলের জন্মদাতা তাকে নিয়ে আনন্দ করেন।
Ο πατήρ του δικαίου θέλει χαρή σφόδρα· και όστις γεννά σοφόν υιόν, θέλει ευφραίνεσθαι εις αυτόν.
25 তোমার বাবা ও মা আনন্দ করুন; যিনি তোমাকে জন্ম দিয়েছেন তিনি উল্লসিতা হোন!
Ο πατήρ σου και η μήτηρ σου θέλουσιν ευφραίνεσθαι· μάλιστα εκείνη, ήτις σε εγέννησε, θέλει χαίρει.
26 হে আমার বাছা, তোমার অন্তর আমাকে দিয়ে দাও ও তোমার চোখদুটি আমার পথে আহ্লাদিত হোক,
Υιέ μου, δος την καρδίαν σου εις εμέ, και ας προσέχωσιν οι οφθαλμοί σου εις τας οδούς μου·
27 কারণ ব্যভিচারিণী মহিলা এক গভীর খাত, ও স্বৈরিণী স্ত্রী এক অগভীর কুয়ো।
διότι η πόρνη είναι λάκκος βαθύς· και η αλλοτρία γυνή στενόν φρέαρ.
28 দস্যুর মতো সে ওৎ পেতে থাকে ও পুরুষদের মধ্যে সে বিশ্বাসঘাতকতা বৃদ্ধি করে।
Αυτή προσέτι ενεδρεύει ως ληστής και πληθύνει τους παραβάτας μεταξύ των ανθρώπων.
29 কে দুর্দশাগ্রস্ত? কে দুঃখিত? কে বিবাদ করে? কে অভিযোগ জানায়? কে অকারণে ক্ষতবিক্ষত হয়? কার চোখ রক্তরাঙা হয়?
Εις τίνα είναι ουαί; εις τίνα στεναγμοί; εις τίνα έριδες; εις τίνα ματαιολογίαι; εις τίνα κτυπήματα άνευ αιτίας; εις τίνα φλόγωσις οφθαλμών;
30 তারাই, যারা সুরাপানে আসক্ত, যারা মিশ্রিত সুরা ভর্তি বাটির দিকে যায়।
Εις τους εγχρονίζοντας εν τω οίνω· εις εκείνους οίτινες διάγουσιν ανιχνεύοντες οινοποσίας.
31 তুমি সুরার দিকে তখন একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকো না যখন তার রং লাল থাকে, যখন তা পানপাত্রের মধ্যে ঝকঝক করে, যখন তা সহজেই গলায় নেমে যায়!
Μη θεώρει τον οίνον ότι κοκκινίζει, ότι δίδει το χρώμα αυτού εις το ποτήριον, ότι καταβαίνει ευαρέστως.
32 শেষে তা সাপের মতো দংশন করে ও বিষধর সাপের মতো বিষ উগরে দেয়।
Εν τω τέλει αυτού δάκνει ως όφις και κεντρόνει ως βασιλίσκος·
33 তোমার চোখদুটি অদ্ভুত সব দৃশ্য দেখবে, ও তোমার মন বিভ্রান্তিকর সব বিষয় কল্পনা করবে।
οι οφθαλμοί σου θέλουσι κυττάξει αλλοτρίας γυναίκας, και η καρδία σου θέλει λαλήσει αισχρά·
34 তুমি এমন একজনের মতো হয়ে যাবে যে উঁচু সমুদ্রের উপরে ঘুমিয়ে আছে, জাহাজের মাস্তুলের চূড়ায় শুয়ে আছে।
και θέλεις είσθαι ως κοιμώμενος εν μέσω θαλάσσης, και ως κοιτώμενος επί κορυφής, καταρτίου·
35 “ওরা আমাকে মেরেছে,” তুমি বলবে, “কিন্তু আমি ব্যথা পাইনি! ওরা আমায় মারধর করেছে, কিন্তু আমি তা অনুভব করিনি! আমি কখন জেগে উঠব যেন আরও একটু পান করতে পারি?”
με έτυπτον, θέλεις ειπεί, και δεν επόνεσα· με έδειραν, και δεν ησθάνθην· πότε θέλω εγερθή, διά να υπάγω να ζητήσω αυτόν πάλιν;