< হিতোপদেশ 14 >
1 জ্ঞানবতী মহিলা তার বাড়ি গেঁথে তোলে, কিন্তু মূর্খ মহিলা নিজের হাতে তার বাড়ি ভেঙে ফেলে।
ଜ୍ଞାନବତୀ ସ୍ତ୍ରୀ ଆପଣା ଗୃହ ଗୁନ୍ଥେ; ମାତ୍ର ଅଜ୍ଞାନ ସ୍ୱହସ୍ତରେ ତାହା ଭାଙ୍ଗି ପକାଏ।
2 যে সদাপ্রভুকে ভয় করে সে সৎভাবে চলে, কিন্তু যারা তাঁকে অবজ্ঞা করে তারা তাদের পথে সর্পিল।
ଯେ ଆପଣା ସରଳତାରେ ଆଚରଣ କରେ, ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କରେ; ମାତ୍ର ବିପଥଗାମୀ ତାହାଙ୍କୁ ତୁଚ୍ଛ କରେ।
3 মূর্খের মুখ দিয়ে অহংকারের বাক্যবাণ বর্ষিত হয়, কিন্তু জ্ঞানবানদের ঠোঁট তাদের রক্ষা করে।
ଅଜ୍ଞାନର ମୁଖରେ ଅହଙ୍କାରର ଠେଙ୍ଗା ଥାଏ; ମାତ୍ର ଜ୍ଞାନବାନ ଲୋକଙ୍କ ଓଷ୍ଠାଧର ସେମାନଙ୍କୁ ରକ୍ଷା କରେ।
4 বলদ না থাকলে জাবপাত্রও পরিষ্কার থাকে, কিন্তু বলদের ক্ষমতাতেই প্রচুর ফসল উৎপাদন হয়।
ଗୋରୁ ନ ଥିଲେ, କୁଣ୍ଡ ନିର୍ମଳ ଥାଏ; ପୁଣି, ଗୋରୁର ବଳରେ ବହୁ ସମ୍ପତ୍ତି ଉତ୍ପନ୍ନ ହୁଏ।
5 বিশ্বস্ত সাক্ষী প্রতারণা করে না, কিন্তু মিথ্যাসাক্ষী মিথ্যা কথা উগরে দেয়।
ବିଶ୍ୱସ୍ତ ସାକ୍ଷୀ ମିଥ୍ୟା କହେ ନାହିଁ; କିନ୍ତୁ ଅସତ୍ୟ ସାକ୍ଷୀ ମିଥ୍ୟା ଉଚ୍ଚାରଣ କରେ।
6 বিদ্রুপকারীরা প্রজ্ঞার খোঁজ করে ও কিছুই খুঁজে পায় না, কিন্তু বিচক্ষণদের কাছে জ্ঞান সহজলভ্য হয়।
ନିନ୍ଦକ ଜ୍ଞାନ ଖୋଜିଲେ ପାଏ ନାହିଁ; ମାତ୍ର ବୁଦ୍ଧିମାନ ପାଇଁ ବିଦ୍ୟା ସହଜ।
7 মূর্খের কাছ থেকে দূরে সরে থাকো, কারণ তাদের ঠোঁটে তুমি জ্ঞান খুঁজে পাবে না।
ମୂର୍ଖ ନିକଟକୁ ଗଲେ, ତୁମ୍ଭେ ତାହାର ଜ୍ଞାନଯୁକ୍ତ ଓଷ୍ଠାଧର ଦେଖିବ ନାହିଁ।
8 বিচক্ষণ ব্যক্তিদের প্রজ্ঞাই তাদের পথের দিশা নির্দেশ দেয়, কিন্তু মূর্খদের মূর্খতাই হল প্রতারণা।
ଆପଣା ପଥ ବିବେଚନା କରିବା ଚତୁର ଲୋକର ଜ୍ଞାନ; ମାତ୍ର ପ୍ରବଞ୍ଚନା ମୂର୍ଖମାନଙ୍କର ଅଜ୍ଞାନତା ମାତ୍ର।
9 পাপের জন্য কাউকে ক্ষতিপূরণ করতে দেখে মূর্খ ব্যঙ্গবিদ্রুপ করে, কিন্তু ন্যায়পরায়ণদের কাছে মঙ্গলকামনা পাওয়া যায়।
ଅଜ୍ଞାନମାନେ ଦୋଷକୁ କୌତୁକ ମଣନ୍ତି; ମାତ୍ର ସରଳ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଅନୁଗ୍ରହ ଥାଏ।
10 প্রত্যেক অন্তঃকরণ তার নিজের জ্বালা জানে, আর কেউ তার আনন্দের ভাগী হতে পারে না।
ଅନ୍ତଃକରଣ ଆପଣାର ତିକ୍ତତା ଜାଣେ; ପୁଣି, ଅପରିଚିତ ଲୋକ ତାହାର ଆନନ୍ଦରେ ଭାଗୀ ହୁଏ ନାହିଁ।
11 দুষ্টদের বাড়ি ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু ন্যায়পরায়ণদের তাঁবু উন্নতি লাভ করবে।
ଦୁଷ୍ଟମାନଙ୍କ ଗୃହ ନିପାତ ହେବ; ମାତ୍ର ସରଳ ଲୋକମାନଙ୍କ ତମ୍ବୁ ଉନ୍ନତ ହେବ।
12 একটি পথ আছে যা সঠিক বলে মনে হয়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।
ମନୁଷ୍ୟର ଦୃଷ୍ଟିରେ କୌଣସି କୌଣସି ପଥ ସରଳ ଦେଖାଯାଏ; ମାତ୍ର ତାହାର ଶେଷରେ ମୃତ୍ୟୁର ପଥ ଥାଏ।
13 অট্টহাসির মধ্যেও হৃদয়ে ব্যথা হতে পারে, ও আনন্দ শেষ পর্যন্ত বিষাদে পরিণত হতে পারে।
ହାସ୍ୟକାଳରେ ମଧ୍ୟ ମନୋଦୁଃଖ ହୁଏ; ପୁଣି, ଆନନ୍ଦର ଶେଷ ଶୋକ।
14 অবিশ্বাসীরা তাদের আচরণের জন্য প্রাপ্য ফলভোগ করবে, ও সৎলোকেরা তাদের আচরণের জন্য পুরস্কৃত হবে।
ଅନ୍ତଃକରଣରେ ବିପଥଗାମୀ ଆପଣା ଆଚରଣର ଫଳରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହେବ; ପୁଣି, ଉତ୍ତମ ଲୋକ ଆପଣାରୁ ପରିତୃପ୍ତ ହେବ।
15 অনভিজ্ঞ মানুষ সব কথাই বিশ্বাস করে, কিন্তু বিচক্ষণ লোকেরা খুব ভেবেচিন্তে পদক্ষেপ নেয়।
ନିର୍ବୋଧ ଲୋକ ସବୁ କଥା ବିଶ୍ୱାସ କରେ; ମାତ୍ର ଚତୁର ଲୋକ ଆପଣାର ସବୁ ଗତି ଭଲ କରି ବୁଝେ।
16 জ্ঞানবানেরা সদাপ্রভুকে ভয় করে ও মন্দকে এড়িয়ে চলে, কিন্তু মূর্খেরা উগ্রস্বভাব অথচ নিরাপদ বোধ করে।
ଜ୍ଞାନୀ ଲୋକ ସତର୍କ ଥାଏ ଓ ମନ୍ଦକୁ ଛାଡ଼ିଦିଏ; ମାତ୍ର ମୂର୍ଖ ଲୋକ ଦାମ୍ଭିକଭାବ ବହି ଦୁଃସାହସୀ ହୁଏ।
17 বদরাগি লোক মূর্খের মতো কাজ করে, ও যে দুষ্ট ফন্দি আঁটে সে ঘৃণিত হয়।
ଯେ ହଠାତ୍ କ୍ରୋଧୀ, ସେ ଅଜ୍ଞାନର କର୍ମ କରେ; ପୁଣି, କୁକଳ୍ପନାକାରୀ ନିର୍ବୋଧ ମନୁଷ୍ୟ ଘୃଣାର ପାତ୍ର।
18 অনভিজ্ঞ লোকেরা উত্তরাধিকারসূত্রে মূর্খতা লাভ করে, কিন্তু বিচক্ষণেরা জ্ঞান-মুকুটে বিভূষিত হয়।
ଅସତର୍କ ଲୋକମାନେ ଅଜ୍ଞାନତାରୂପ ଅଧିକାର ପାʼନ୍ତି; ମାତ୍ର ଚତୁର ଲୋକେ ଜ୍ଞାନରୂପ ମୁକୁଟରେ ବିଭୂଷିତ ହୁଅନ୍ତି।
19 অনিষ্টকারীরা সুজনদের সামনে, এবং দুষ্টেরা ধার্মিকদের দরজায় এসে মাথা নত করবে।
ମନ୍ଦ ଲୋକେ ଉତ୍ତମ ଲୋକମାନଙ୍କ ଛାମୁରେ ଓ ଦୁଷ୍ଟମାନେ ଧାର୍ମିକଗଣର ଦ୍ୱାରରେ ଦଣ୍ଡବତ କରନ୍ତି।
20 দরিদ্রেরা তাদের প্রতিবেশীদের দ্বারাও অবজ্ঞাত হয়, কিন্তু ধনবানদের প্রচুর বন্ধু থাকে।
ଦରିଦ୍ର ଆପଣା ପ୍ରତିବାସୀର ହିଁ ଘୃଣିତ ହୁଏ; ମାତ୍ର ଧନବାନର ଅନେକ ବନ୍ଧୁ ଥାʼନ୍ତି।
21 প্রতিবেশীকে অবজ্ঞা করা হল পাপ, কিন্তু ধন্য সেই জন যে অভাবগ্রস্তদের প্রতি দয়া দেখায়।
ଯେଉଁ ଲୋକ ପ୍ରତିବାସୀକୁ ତୁଚ୍ଛବୋଧ କରେ, ସେ ପାପ କରେ; ମାତ୍ର ଯେଉଁ ଜନ ଦରିଦ୍ରକୁ ଦୟା କରେ, ସେ ଧନ୍ୟ।
22 যারা অনিষ্টের চক্রান্ত করে তারা কি বিপথগামী হয় না? কিন্তু যারা মঙ্গলের পরিকল্পনা করে তারা ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা লাভ করে।
ଅନିଷ୍ଟ ଚିନ୍ତାକାରୀଗଣ କʼଣ ଭ୍ରାନ୍ତ ହୁଅନ୍ତି ନାହିଁ? ମାତ୍ର ମଙ୍ଗଳ ଚିନ୍ତାକାରୀଗଣ ପ୍ରତି ଦୟା ଓ ସତ୍ୟତା ବର୍ତ୍ତେ।
23 সব কঠোর পরিশ্রমই লাভের মুখ দেখে, কিন্তু নিছক কথাবার্তা শুধু দারিদ্রই নিয়ে আসে।
ସବୁ ପ୍ରକାର ପରିଶ୍ରମରେ ଫଳ ଅଛି; ପୁଣି, ଓଷ୍ଠାଧରର କଥାମାତ୍ର କେବଳ ଦରିଦ୍ରତାରେ ପ୍ରବର୍ତ୍ତାଏ।
24 জ্ঞানবানদের ধন তাদের মুকুট, কিন্তু মূর্খদের মূর্খতা মূর্খতাই উৎপন্ন করে।
ଜ୍ଞାନୀମାନଙ୍କ ମୁକୁଟ ସେମାନଙ୍କର ଧନ; ପୁଣି, ମୂର୍ଖମାନଙ୍କର ଅଜ୍ଞାନତା କେବଳ ଅଜ୍ଞାନତା।
25 সত্যবাদী সাক্ষী প্রাণরক্ষা করে, কিন্তু মিথ্যাসাক্ষী বিশ্বাসঘাতক হয়।
ସତ୍ୟ ସାକ୍ଷୀ ଅନ୍ୟର ଜୀବନକୁ ରକ୍ଷା କରେ; ମାତ୍ର ମିଥ୍ୟାବାଦୀ ପ୍ରବଞ୍ଚନାଜନକ।
26 যারা সদাপ্রভুকে ভয় করে তাদের কাছে এক নিরাপদ দুর্গ আছে, ও তাদের সন্তানদের জন্যও তা এক আশ্রয়স্থান হবে।
ସଦାପ୍ରଭୁ ବିଷୟକ ଭୟ ଦୃଢ଼ ବିଶ୍ୱାସଭୂମି; ଆଉ, ତାହାଙ୍କ ସନ୍ତାନମାନେ ଆଶ୍ରୟ ସ୍ଥାନ ପାଇବେ।
27 সদাপ্রভুর ভয় জীবনের উৎস, যা মানুষকে মৃত্যুর ফাঁদ থেকে ফিরিয়ে আনে।
ମୃତ୍ୟୁର ଫାନ୍ଦରୁ ଫେରାଇବା ପାଇଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ବିଷୟକ ଭୟ ଜୀବନର ଝର ସ୍ୱରୂପ।
28 বিশাল জনসংখ্যা রাজার গরিমা, কিন্তু প্রজার অভাবে রাজপুরুষের সর্বনাশ হয়।
ପ୍ରଜା ବାହୁଲ୍ୟରେ ରାଜାର ସମ୍ଭ୍ରମ; ପୁଣି, ପ୍ରଜା ଅଭାବରେ ଭୂପତିର ବିନାଶ।
29 যে ধৈর্যশীল সে অত্যন্ত বিচক্ষণ, কিন্তু যে বদরাগি সে মূর্খতাই প্রকাশ করে ফেলে।
ଯେ କ୍ରୋଧ କରିବାରେ ଧୀର, ସେ ବଡ଼ ବୁଦ୍ଧିମାନ; ପୁଣି, ହଠାତ୍ କ୍ରୋଧୀ ଅଜ୍ଞାନତାରୂପ ଧ୍ୱଜା ଟେକେ।
30 শান্ত হৃদয় দেহকেও সুস্থ রাখে, কিন্তু ঈর্ষা অস্থির পচনস্বরূপ।
ଶାନ୍ତ ଅନ୍ତଃକରଣ ଦେହର ଜୀବନ ସ୍ୱରୂପ; ପୁଣି, ଈର୍ଷା ହାଡ଼ର କ୍ଷୟ ସ୍ୱରୂପ।
31 যে দরিদ্রদের শোষণ করে সে তাদের সৃষ্টিকর্তাকে অপমান করে, কিন্তু যে দরিদ্রদের প্রতি দয়া দেখায় সে ঈশ্বরকে সম্মানিত করে।
ଯେଉଁ ଲୋକ ଦୀନହୀନ ପ୍ରତି ଉପଦ୍ରବ କରେ, ସେ ତାହାର ସୃଷ୍ଟିକର୍ତ୍ତାଙ୍କୁ ନିନ୍ଦା କରେ; ପୁଣି, ଯେ ଦରିଦ୍ରକୁ ଦୟା କରେ, ସେ ତାହାଙ୍କୁ ଆଦର କରେ।
32 যখন চরম দুর্দশা ঘনিয়ে আসে, তখন দুষ্টেরা পতিত হয়, কিন্তু মরণকালেও ধার্মিকেরা ঈশ্বরেই আশ্রয় খোঁজে।
ଦୁଷ୍ଟ ଲୋକ ଆପଣା ମନ୍ଦକର୍ମରେ ବିନାଶ ହୁଏ, ମାତ୍ର ମରଣକାଳରେ ଧାର୍ମିକର ଆଶ୍ରୟ ଥାଏ।
33 বিচক্ষণদের অন্তরে প্রজ্ঞা বিশ্রাম করে, ও মূর্খদের মধ্যেও সে নিজের আত্মপরিচয় দেয়।
ଜ୍ଞାନ ବୁଦ୍ଧିମାନର ହୃଦୟରେ ଥାଏ; ପୁଣି, ମୂର୍ଖର ଆନ୍ତରିକ ଭାବ ଜଣାଯିବ।
34 ধার্মিকতা জাতিকে উন্নত করে, কিন্তু পাপ যে কোনো লোককে নিন্দা করে।
ଧାର୍ମିକତା ରାଜ୍ୟର ଉନ୍ନତି ଜନ୍ମାଏ; ମାତ୍ର ପାପ ନରଗଣର ଅପମାନ।
35 রাজা জ্ঞানবান দাসকে নিয়ে আনন্দ করেন, কিন্তু লজ্জাজনক দাস তাঁর প্রকোপ জাগিয়ে তোলে।
ବୁଦ୍ଧିମାନ ଦାସ ରାଜାଙ୍କର ଅନୁଗ୍ରହପାତ୍ର; ପୁଣି, ଯେ ଲଜ୍ଜା ଜନ୍ମାଏ, ତାହା ପ୍ରତି ସେ କ୍ରୋଧ କରନ୍ତି।