< গণনার বই 5 >
2 “ইস্রায়েলীদের আদেশ দাও যেন তারা সংক্রামক চর্মরোগী বা প্রমেহী অথবা শবের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অশুচি ব্যক্তিকে ছাউনি থেকে বহিষ্কার করে।
«İsrail övladlarına əmr et ki, bütün iyrənc dəri xəstəliyi və xəstəliyə görə bədən axıntısı olan yaxud da meyitdən murdarlanan hər kəsi düşərgədən çıxarsınlar.
3 পুরুষ ও স্ত্রী নির্বিশেষে, তারা তাদের বহিষ্কার করবে। তাদের ছাউনির বাইরে পাঠাতে হবে যেন যে শিবিরে আমি তাদের মধ্যে অবস্থান করি, সেই শিবির কলুষিত না হয়।”
Onlar istər kişi olsun, istər qadın, arasında olduğum düşərgələrini murdar etməsinlər, onları düşərgədən çıxarın».
4 ইস্রায়েলীরা সেইরকমই করল; তারা তাদের ছাউনির বাইরে পাঠিয়ে দিল। সদাপ্রভু যে রকম মোশিকে আদেশ দিয়েছিলেন, তারা ঠিক সেই কাজ করল।
İsrail övladları beləcə etdilər: onları düşərgədən çıxardılar. Rəbb Musaya necə söylədisə, İsrail övladları elə də etdilər.
6 “ইস্রায়েলীদের বলো, ‘যখন কোনো পুরুষ বা স্ত্রী, অন্য কোনো ব্যক্তির প্রতি কোনও ধরনের অন্যায় আচরণ করে এবং সে সদাপ্রভুর কাছে অবিশ্বস্ত প্রতিপন্ন হয়, তাহলে সেই ব্যক্তি অপরাধী সাব্যস্ত হবে।
«İsrail övladlarına söylə: “İnsanların işlətdiyi günahlardan birini edərək Rəbbə xəyanət edən kişi yaxud qadın təqsirkardır”.
7 সে তার কৃত পাপস্বীকার করবে। তার অন্যায়ের জন্য সে পূর্ণ ক্ষতিপূরণ দেবে, তার সঙ্গে এক-পঞ্চমাংশ বেশি যোগ করবে এবং যার বিরুদ্ধে সে অন্যায় করেছে, সেই ব্যক্তিকে তার সমস্তটাই দেবে।
Qoy o işlətdiyi günahı etiraf edib təqsirinin əvəzinin beşdə birini əlavə edərək qarşısında təqsirkar olan adama ödəsin.
8 যদি সেই ব্যক্তির কোনো নিকটাত্মীয় না থাকে, যাকে সেই অন্যায়ের জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া যেতে পারে, তাহলে তা সদাপ্রভুর অধিকারভুক্ত হবে। তার জন্য কৃত প্রায়শ্চিত্তের মেষের সঙ্গে সেইসব অবশ্যই যাজককে দিতে হবে।
Əgər o adamın təqsirinin əvəzini ala biləcək qohumu yoxdursa, ödənəcək əvəz Rəbb üçün verilsin; qoy bu təqsirkar üçün verdiyi kəffarə təkəsi ilə birlikdə kahininki olsun.
9 যাজকের কাছে ইস্রায়েলীদের দ্বারা আনীত সমস্ত পবিত্র উপহার, তাদেরই অধিকারস্বরূপ হবে।
İsrail övladlarının kahinə təqdim etdikləri bütün müqəddəs ianələr kahinə məxsusdur.
10 প্রত্যেক ব্যক্তির পবিত্র দানসকল তার নিজস্ব হলেও, যে সমস্ত সে যাজকের কাছে নিবেদন করে তা যাজকেরই হবে।’”
Hər kəsin özü üçün təqdis etdiyi əşyalar özünə məxsusdur, amma kahinə nə verərlərsə, kahinə aiddir».
11 তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
Rəbb Musaya belə dedi:
12 “ইস্রায়েলীদের সঙ্গে আলাপ করে তাদের বলো, ‘যদি কারোর স্ত্রী বিপথগামী ও তার প্রতি অবিশ্বস্ত হয়,
«İsrail övladlarına belə söylə: “Bir kişinin arvadı əyri yola düşüb ona xəyanət etsə və
13 অন্য পুরুষের সঙ্গে শয়ন করে এবং সেই বিষয় তার স্বামীর নিকট গুপ্ত থাকে, তার অশুদ্ধতা অনাবিষ্কৃত থেকে যায় (যেহেতু তার বিপক্ষে কোনো সাক্ষী নেই, অথবা সেই কাজ কারোর দৃষ্টিগোচর হয়নি),
başqa kişi ilə yaxınlıq edib cinsi əlaqədə olduğu ərindən gizlədilirsə və beləcə qadının murdar işi ortaya çıxmamışsa, heç bir şahid olmadığı üçün günah üstündə tutulmamışsa,
14 যদি তার স্বামী ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে সন্দেহ করে এবং সে অশুচি হয় অথবা যদি ঈর্ষান্বিত হয়ে স্ত্রীকে সন্দেহ করলেও যদিও সে অশুচি না হয়ে থাকে,
əri qısqanclığa qapılıb murdar iş görən arvadından şübhələnməyə başlayarsa yaxud arvadı murdar iş görmədiyi halda yenə qısqanclığa qapılıb ondan şübhələnərsə,
15 সে তার স্ত্রীকে যাজকের কাছে নিয়ে যাবে। সে অবশ্যই তার স্ত্রীর তরফে, এক ঐফার এক-দশমাংশ যবের ময়দা নৈবেদ্যরূপে নিয়ে আসবে। সে তার উপরে জলপাই তেল দেবে না, বা ধূপ নিবেদন করবে না, কারণ এই শস্য-নৈবেদ্য ঈর্ষাজনিত কারণে আনীত, যা অপরাধ চিহ্নিতকরণের অভিপ্রায়ে আনা স্মরণার্থক দানস্বরূপ।
kişi arvadını kahinin yanına aparsın və arvadı üçün təqdim olaraq istənilən efanın onda biri qədər arpa unu gətirsin. Onun üzərinə nə zeytun yağı töksün, nə də kündür qoysun, çünki bu qısqanclıq üçün taxıl təqdimidir. Təqsirkarlığı xatırladan xatirə təqdimidir.
16 “‘যাজক সেই স্ত্রীকে সদাপ্রভুর সামনে দাঁড় করাবে।
Kahin qadını Rəbbin hüzuruna gətirsin;
17 তারপর সে একটি মাটির পাত্রে সামান্য পবিত্র জল নেবে এবং উপাসনা-তাঁবুর মেঝে থেকে একটু ধুলো নিয়ে ওই জলের মধ্যে দেবে।
gil qaba müqəddəs su alaraq müqəddəs məskənin döşəməsindən toz götürüb suya salsın.
18 যাজক সেই স্ত্রীকে সদাপ্রভুর সামনে দাঁড় করিয়ে তার চুল খুলে দেবে ও তার হাতে স্মারক নৈবেদ্য, অর্থাৎ ঈর্ষাজনিত শস্য-নৈবেদ্য দেবে। সে কিন্তু ওই তিক্ত জল নিজের হাতে ধারণ করবে, যা শাপ বহন করে আনবে।
Kahin qadını Rəbbin önündə dayandıraraq onun saçını dağıtsın. Sonra xatirə təqdimini onun ovuclarına qoysun. Bu, qısqanclıq üçün taxıl təqdimidir. Kahinin əlində isə lənət gətirən acı su olacaq.
19 তারপর যাজক সেই স্ত্রীকে শপথ করিয়ে বলবে, “যদি কোনো পুরুষ তোমার সঙ্গে শয়ন না করে থাকে, তুমি যদি ভ্রষ্টা না হয়ে থাকো এবং যদি তোমার স্বামীর সঙ্গে বিবাহিত হয়েছ, তাই যদি অশুচি না হয়ে থাকো, তাহলে এই তিক্ত জল যা শাপ বহন করে আনে, তা তোমার ক্ষতি না করুক।
Kahin qadına and içdirib desin: ‹Əgər sən başqa kişi ilə yaxınlıq etməmisənsə, ərinin nikahı altında olaraq əyri yola düşüb murdarlıq etməmisənsə, lənət gətirən bu acı su sənə zərər vurmayacaq.
20 কিন্তু তোমার স্বামীর সঙ্গে সম্মিলিত হলেও যদি তুমি ভ্রষ্টা হয়ে থাকো এবং তোমার স্বামী ছাড়াও অন্য ব্যক্তির সঙ্গে শয়ন করে কলুষিত হয়ে থাকো,”
Lakin əri ilə nikahda olaraq əyri yola düşərək ərindən başqa bir kişi ilə yaxınlıq edib murdar olmusansa›
21 এখানে যাজক, সেই স্ত্রীকে শপথের এই শাপের অধীনে নিয়ে আসবে, “তাহলে সদাপ্রভু তাই করুন যেন তোমার জনগোষ্ঠী তোমাকে অভিশাপ দেয় ও প্রকাশ্যে তোমার নিন্দা করে এবং তিনি তোমার ঊরুদেশ নিশ্চল ও উদর স্ফীত করুন।
onda kahin qadına lənət andını içdirib belə desin: ‹Rəbb sənin bətnini sonsuz edib qarnını şişirtdiyi zaman səni xalqının içində lənət və töhmətə düçar etsin.
22 এই অভিশপ্ত জল তোমার মধ্যে প্রবেশ করে তোমার উদর স্ফীত ও ঊরুদেশ নিশ্চল করুক।” “‘তখন স্ত্রীলোকটিকে বলতে হবে, “আমেন, হ্যাঁ তাই হোক।”
Lənət gətirən bu su sənin qarnını şişirtmək və bətnini sonsuz etmək üçün bağırsaqlarına daxil olsun›. Qadın ‹Amin, amin!› desin.
23 “‘যাজক এই শাপের বাণীগুলি একটি গোটান পুঁথিতে লিখে ওই তিক্ত জলে সেই লেখা ধুয়ে ফেলবে।
Kahin bu lənətləri bir tumara yazsın və acı suda islatsın,
24 সে স্ত্রীলোকটিকে ওই তিক্ত জলপান করাবে, যা শাপ বহন করে আনবে এবং সেই জল তার উদরে প্রবেশ করে দুঃসহ যন্ত্রণা সৃষ্টি করবে।
sonra lənət gətirən acı suyu qadına içirtsin. Lənət gətirən su onun bətninə girəcək və acı olacaq.
25 যাজক তার হাত থেকে ঈর্ষাজনিত শস্য-নৈবেদ্য গ্রহণ করে সদাপ্রভুর অভিমুখে দোলাবে এবং যজ্ঞবেদির কাছে নিয়ে আসবে।
Kahin qısqanclıq üçün taxıl təqdimini qadının əlindən alsın və Rəbbin hüzurunda yellədikdən sonra qurbangaha gətirsin.
26 তারপর যাজক পূর্ণ একমুঠো ওই শস্য-নৈবেদ্য নিয়ে স্মারক নৈবেদ্যরূপে বেদিতে পোড়াবে; তারপর সে, সেই স্ত্রীকে ওই জলপান করাবে।
Xatirə təqdimi olaraq taxıl təqdimindən ovuc dolusu götürsün və qurbangahda tüstülədib yandırsın, sonra qadına suyu içirtsin.
27 যদি সে নিজেকে কলুষিত করে থাকে এবং তার স্বামীর প্রতি অবিশ্বস্ত হয়ে থাকে, তাহলে সে যখন শাপবাহী ওই জলপান করবে, সেটি তার উদরে প্রবেশ করে দুঃসহ যন্ত্রণা সৃষ্টি করবে; তার উদর স্ফীত হবে ও ঊরুদেশ নিশ্চল হয়ে যাবে। সে তার গোষ্ঠীর মধ্যে অভিশপ্ত প্রতিপন্ন হবে।
Qadına suyu içirdikdən sonra əgər qadın murdar olub ərinə xəyanət etmişsə, lənət gətirən su onun bətninə girəcək və acılıq verəcək; onun qarnı şişəcək, bətni sonsuz olacaq və özü xalqının arasında lənətlənəcəkdir.
28 কিন্তু যদি সেই স্ত্রী নিজেকে অশুচি না করে থাকে এবং নিষ্কলুষ থাকে, তাহলে সে অপরাধ মুক্ত হবে এবং সন্তানের জন্ম দিতে সক্ষম হবে।
Əgər qadın murdarlıq etməmişsə və pakdırsa, su zərər vurmayacaq və uşaq doğa biləcəkdir.
29 “‘এই হবে ঈর্ষাপরায়ণতার বিধি, যখন কোনো স্ত্রীলোক ভ্রষ্টাচারী এবং তার স্বামীর সঙ্গে বিবাহিতা হলেও অশুচি হয়।
Qısqanclığa aid olan qanun belədir: bir qadın əri ilə nikahda olarkən əyri yola düşüb murdar olanda
30 অথবা যখন কোনো ব্যক্তির মনে ঈর্ষার মনোভাব জাগে ও সে তার স্ত্রীর প্রতি সন্ধিগ্ধমনা হয়। যাজক সদাপ্রভুর কাছে তার অবস্থান যাচাই করে দেখবে এবং এই সম্পূর্ণ বিধি তার উপরে প্রয়োগ করবে।
yaxud bir kişi qısqanclığa qapılıb arvadından şübhələnəndə kahin qadını Rəbbin hüzurunda qoysun və ona bütün bu qanunu icra etsin.
31 কৃত কোনও অন্যায় কাজের জন্য স্বামী নির্দোষ প্রতিপন্ন হবে, কিন্তু সেই স্ত্রীলোকটি তার পাপের পরিণতি ভোগ করবে।’”
Kişi bu işdə cəzasız qalsın, o qadın isə öz günahının cəzasını çəksin”».