Aionian Verses
তাঁর সব ছেলেমেয়ে তাঁকে সান্তনা দিতে এলেন, কিন্তু তিনি সান্তনা পেতে চাননি। “না,” তিনি বললেন, “যতদিন না পর্যন্ত আমি কবরে গিয়ে আমার ছেলের সঙ্গে মিলিত হচ্ছি, আমি শোক পালন করেই যাব।” অতএব তাঁর বাবা তাঁর জন্য কান্নাকাটি করলেন। (Sheol )
فَقَامَ جَمِيعُ بَنِيهِ وَجَمِيعُ بَنَاتِهِ لِيُعَزُّوهُ، فَأَبَى أَنْ يَتَعَزَّى وَقَالَ: «إِنِّي أَنْزِلُ إِلَى ٱبْنِي نَائِحًا إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ». وَبَكَى عَلَيْهِ أَبُوهُ. (Sheol ) |
কিন্তু যাকোব বললেন, “আমার ছেলে তোমাদের সাথে সেখানে যাবে না; তার দাদা মারা গিয়েছে এবং একমাত্র ওই বেঁচে আছে। তোমাদের যাত্রাপথে ওর যদি কোনও ক্ষতি হয়, তবে শোকার্ত অবস্থায় পাকাচুলে তোমরা আমাকে কবরে পাঠিয়ে দেবে।” (Sheol )
فَقَالَ: «لَا يَنْزِلُ ٱبْنِي مَعَكُمْ، لِأَنَّ أَخَاهُ قَدْ مَاتَ، وَهُوَ وَحْدَهُ بَاقٍ. فَإِنْ أَصَابَتْهُ أَذِيَّةٌ فِي ٱلطَّرِيقِ ٱلَّتِي تَذْهَبُونَ فِيهَا تُنْزِلُونَ شَيْبَتِي بِحُزْنٍ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ». (Sheol ) |
তোমরা যদি একেও আবার আমার কাছ থেকে নিয়ে যাও এবং এর যদি কোনও ক্ষতি হয়, তবে এই পাকাচুলে মর্মপীড়ায় তোমরা আমাকে কবরে পাঠাবে।’ (Sheol )
فَإِذَا أَخَذْتُمْ هَذَا أَيْضًا مِنْ أَمَامِ وَجْهِي وَأَصَابَتْهُ أَذِيَّةٌ، تُنْزِلُونَ شَيْبَتِي بِشَرٍّ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
তিনি যদি দেখেন যে বালকটি সেখানে নেই, তবে তিনি মারা যাবেন। আপনার দাসেরা আমার বাবাকে এই পাকাচুলে মর্মপীড়ায় কবরে পাঠাবে। (Sheol )
يَكُونُ مَتَى رَأَى أَنَّ ٱلْغُلَامَ مَفْقُودٌ، أَنَّهُ يَمُوتُ، فَيُنْزِلُ عَبِيدُكَ شَيْبَةَ عَبْدِكَ أَبِينَا بِحُزْنٍ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ، (Sheol ) |
কিন্তু সদাপ্রভু যদি সম্পূর্ণ নতুন কিছু করেন, ভূমি মুখ বিদীর্ণ করে সমস্ত দ্রব্য সমেত তাদের গ্রাস করে এবং যদি তারা জীবিত অবস্থায় সমাধিপ্রাপ্ত হয়, তাহলে তোমরা অবগত হবে যে এই ব্যক্তিরা সদাপ্রভুর অবমাননা করেছে।” (Sheol )
وَلَكِنْ إِنِ ٱبْتَدَعَ ٱلرَّبُّ بِدْعَةً وَفَتَحَتِ ٱلْأَرْضُ فَاهَا وَٱبْتَلَعَتْهُمْ وَكُلَّ مَا لَهُمْ، فَهَبَطُوا أَحْيَاءً إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ، تَعْلَمُونَ أَنَّ هَؤُلَاءِ ٱلْقَوْمَ قَدِ ٱزْدَرَوْا بِٱلرَّبِّ». (Sheol ) |
তাদের অধিকারভুক্ত সমস্ত দ্রব্যসহ তারা জীবিত অবস্থায় সমাধিপ্রাপ্ত হল। ভূমি তাদের অবরুদ্ধ করল। তারা বিনাশপ্রাপ্ত হয়ে সমাজ থেকে অবলুপ্ত হল। (Sheol )
فَنَزَلُوا هُمْ وَكُلُّ مَا كَانَ لَهُمْ أَحْيَاءً إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ، وَٱنْطَبَقَتْ عَلَيْهِمِ ٱلْأَرْضُ، فَبَادُوا مِنْ بَيْنِ ٱلْجَمَاعَةِ. (Sheol ) |
কেননা আমার ক্রোধের আগুন জ্বলে উঠবে, যা পাতাল পর্যন্ত পুড়িয়ে দেবে। যা পৃথিবী ও তার ফসল গ্রাস করবে এবং পাহাড়ের ভিতে আগুন জ্বালাবে। (Sheol )
إِنَّهُ قَدِ ٱشْتَعَلَتْ نَارٌ بِغَضَبِي فَتَتَّقِدُ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ ٱلسُّفْلَى، وَتَأْكُلُ ٱلْأَرْضَ وَغَلَّتَهَا، وَتُحْرِقُ أُسُسَ ٱلْجِبَالِ. (Sheol ) |
“সদাপ্রভু মৃত্যু আনেন ও তিনি জীবনও দেন তিনি কবরস্থানে পাঠান ও বাঁচিয়ে তোলেন। (Sheol )
ٱلرَّبُّ يُمِيتُ وَيُحْيِي. يُهْبِطُ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ وَيُصْعِدُ. (Sheol ) |
পাতালের বাঁধন আমাকে জড়িয়ে ধরেছিল; মৃত্যুর ফাঁদ আমার সম্মুখীন হয়েছিল। (Sheol )
حِبَالُ ٱلْهَاوِيَةِ أَحَاطَتْ بِي. شُرُكُ ٱلْمَوْتِ أَصَابَتْنِي. (Sheol ) |
তোমার প্রজ্ঞা অনুসারেই তার মোকাবিলা কোরো, কিন্তু পাকাচুলে তাকে শান্তিতে কবরে যেতে দিয়ো না। (Sheol )
فَٱفْعَلْ حَسَبَ حِكْمَتِكَ وَلَا تَدَعْ شَيْبَتَهُ تَنْحَدِرُ بِسَلَامٍ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
কিন্তু এখন, তাকে আর নির্দোষ বলে মনে কোরো না। তুমি একজন বিচক্ষণ লোক; তুমি জেনে নিয়ো, তার প্রতি কী করতে হবে। রক্তশুদ্ধ পাকাচুলে তাকে কবরে পাঠিয়ো।” (Sheol )
وَٱلْآنَ فَلَا تُبَرِّرْهُ لِأَنَّكَ أَنْتَ رَجُلٌ حَكِيمٌ، فَٱعْلَمْ مَا تَفْعَلُ بِهِ وَأَحْدِرْ شَيْبَتَهُ بِٱلدَّمِ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ».». (Sheol ) |
মেঘ যেমন মুহূর্তে মিলিয়ে যায়, সেভাবে যে কবরে যায় সে আর ফিরে আসে না। (Sheol )
ٱلسَّحَابُ يَضْمَحِلُّ وَيَزُولُ، هَكَذَا ٱلَّذِي يَنْزِلُ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ لَا يَصْعَدُ. (Sheol ) |
সেগুলি ঊর্ধ্বস্থ আকাশের চেয়েও উঁচু—তুমি কী করতে পারো? সেগুলি নিম্নস্থ পাতালের চেয়েও গভীর—তুমি কী জানতে পারো? (Sheol )
هُوَ أَعْلَى مِنَ ٱلسَّمَاوَاتِ، فَمَاذَا عَسَاكَ أَنْ تَفْعَلَ؟ أَعْمَقُ مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ، فَمَاذَا تَدْرِي؟ (Sheol ) |
“তুমি যদি শুধু আমাকে কবরে লুকিয়ে রাখতে ও তোমার ক্রোধ শান্ত না হওয়া পর্যন্ত আমাকে আড়াল করে রাখতে! তুমি যদি শুধু আমার জন্য একটি সময় স্থির করে দিতে ও তারপর আমায় স্মরণ করতে! (Sheol )
«لَيْتَكَ تُوارِينِي فِي ٱلْهَاوِيَةِ، وَتُخْفِينِي إِلَى أَنْ يَنْصَرِفَ غَضَبُكَ، وَتُعَيِّنُ لِي أَجَلًا فَتَذْكُرَنِي. (Sheol ) |
যদি কবরকেই আমি আমার একমাত্র ঘর বলে ধরে নিই, যদি অন্ধকারের রাজত্বেই আমি আমার বিছানা পাতি, (Sheol )
إِذَا رَجَوْتُ ٱلْهَاوِيَةَ بَيْتًا لِي، وَفِي ٱلظَّلَامِ مَهَّدْتُ فِرَاشِي، (Sheol ) |
তা কি মৃত্যুদুয়ারে নেমে যাবে? আমরা সবাই কি একসাথে ধুলোয় মিশে যাব?” (Sheol )
تَهْبِطُ إِلَى مَغَالِيقِ ٱلْهَاوِيَةِ إِذْ تَرْتَاحُ مَعًا فِي ٱلتُّرَابِ». (Sheol ) |
সমৃদ্ধশালী হয়ে দিনযাপন করে ও শান্তিতে কবরে চলে যায়। (Sheol )
يَقْضُونَ أَيَّامَهُمْ بِٱلْخَيْرِ. فِي لَحْظَةٍ يَهْبِطُونَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
যেভাবে উত্তাপ ও খরা গলা বরফ ছিনিয়ে নিয়ে যায়, সেভাবে কবরও যারা পাপ করেছে তাদের ছিনিয়ে নেয়। (Sheol )
ٱلْقَحْطُ وَٱلْقَيْظُ يَذْهَبَانِ بِمِيَاهِ ٱلثَّلْجِ، كَذَا ٱلْهَاوِيَةُ بِٱلَّذِينَ أَخْطَأُوا. (Sheol ) |
পাতাল ঈশ্বরের সামনে উলঙ্গ; বিনাশস্থান অনাবৃত হয়ে আছে। (Sheol )
ٱلْهَاوِيَةُ عُرْيَانَةٌ قُدَّامَهُ، وَٱلْهَلَاكُ لَيْسَ لَهُ غِطَاءٌ. (Sheol ) |
মৃতদের মধ্যে কেউ তোমাকে স্মরণ করে না। পাতাল থেকে কে তোমার প্রশংসা করে? (Sheol )
لِأَنَّهُ لَيْسَ فِي ٱلْمَوْتِ ذِكْرُكَ. فِي ٱلْهَاوِيَةِ مَنْ يَحْمَدُكَ؟ (Sheol ) |
দুষ্টরা পাতালের গর্ভে যায়, যেসব জাতি ঈশ্বরকে ভুলেছে তারাও যায়। (Sheol )
اَلْأَشْرَارُ يَرْجِعُونَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ، كُلُّ ٱلْأُمَمِ ٱلنَّاسِينَ ٱللهَ. (Sheol ) |
কারণ তুমি কখনও আমাকে পাতালের গর্ভে পরিত্যাগ করবে না, তুমি তোমার বিশ্বস্তদের ক্ষয় দেখতে দেবে না। (Sheol )
لِأَنَّكَ لَنْ تَتْرُكَ نَفْسِي فِي ٱلْهَاوِيَةِ. لَنْ تَدَعَ تَقِيَّكَ يَرَى فَسَادًا. (Sheol ) |
পাতালের বাঁধন আমাকে জড়িয়ে ধরেছিল; মৃত্যুর ফাঁদ আমার সম্মুখীন হয়েছিল। (Sheol )
حِبَالُ ٱلْهَاوِيَةِ حَاقَتْ بِي. أَشْرَاكُ ٱلْمَوْتِ ٱنْتَشَبَتْ بِي. (Sheol ) |
তুমি, হে সদাপ্রভু, আমাকে পাতালের গর্ভ থেকে উত্তোলন করেছ; তুমি আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছ যেন মৃত্যুর গর্তে পড়ে না যাই। (Sheol )
يَارَبُّ، أَصْعَدْتَ مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ نَفْسِي. أَحْيَيْتَنِي مِنْ بَيْنِ ٱلْهَابِطِينَ فِي ٱلْجُبِّ. (Sheol ) |
হে সদাপ্রভু, আমাকে লজ্জিত হতে দিয়ো না, কারণ আমি তোমার কাছে সাহায্যের প্রার্থনা করেছি; কিন্তু দুষ্টদের লজ্জিত হতে দিয়ো আর তারা পাতালের গর্ভে নীরব হয়ে থাকুক। (Sheol )
يَارَبُّ، لَا تَدَعْنِي أَخْزَى لِأَنِّي دَعَوْتُكَ. لِيَخْزَ ٱلْأَشْرَارُ. لِيَسْكُتُوا فِي ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
তারা মেষের মতো মৃত্যুর জন্য নির্ধারিত; মৃত্যু তাদের পালক হবে কিন্তু সকালে ন্যায়পরায়ণেরা তাদের উপর কর্তৃত্ব করবে। নিজেদের রাজকীয় অট্টালিকা থেকে দূরে তাদের দেহ সমাধির মধ্যে ক্ষয় হবে। (Sheol )
مِثْلَ ٱلْغَنَمِ لِلْهَاوِيَةِ يُسَاقُونَ. ٱلْمَوْتُ يَرْعَاهُمْ، وَيَسُودُهُمُ ٱلْمُسْتَقِيمُونَ. غَدَاةً وَصُورَتُهُمْ تَبْلَى. ٱلْهَاوِيَةُ مَسْكَنٌ لَهُمْ. (Sheol ) |
কিন্তু ঈশ্বর আমাকে পাতালের গর্ভ থেকে মুক্ত করবেন; আমাকে তিনি নিশ্চয় তাঁর কাছে নিয়ে যাবেন। (Sheol )
إِنَّمَا ٱللهُ يَفْدِي نَفْسِي مِنْ يَدِ ٱلْهَاوِيَةِ لِأَنَّهُ يَأْخُذُنِي. سِلَاهْ. (Sheol ) |
মৃত্যু আমার শত্রুদের বিস্মিত করুক; তারা জীবিত অবস্থায় পাতালের গর্ভে নেমে যাক, কারণ অন্যায় তাদের গৃহে ও তাদের অন্তরে আছে। (Sheol )
لِيَبْغَتْهُمُ ٱلْمَوْتُ. لِيَنْحَدِرُوا إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ أَحْيَاءً، لِأَنَّ فِي مَسَاكِنِهِمْ، فِي وَسْطِهِمْ شُرُورًا. (Sheol ) |
কেননা আমার প্রতি তোমার প্রেম মহান; তুমি আমাকে অতল থেকে, পাতালের গর্ভ থেকে উদ্ধার করেছ। (Sheol )
لِأَنَّ رَحْمَتَكَ عَظِيمَةٌ نَحْوِي، وَقَدْ نَجَّيْتَ نَفْسِي مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ ٱلسُّفْلَى. (Sheol ) |
কেননা আমার প্রাণ কষ্টে জর্জরিত আর আমার জীবন মৃত্যুর নিকটবর্তী। (Sheol )
لِأَنَّهُ قَدْ شَبِعَتْ مِنَ ٱلْمَصَائِبِ نَفْسِي، وَحَيَاتِي إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ دَنَتْ. (Sheol ) |
কে জীবিত থাকবে অথচ মৃত্যু দেখবে না, অথবা কে পাতালের কবল থেকে পালাতে পারে? (Sheol )
أَيُّ إِنْسَانٍ يَحْيَا وَلَا يَرَى ٱلْمَوْتَ؟ أَيٌّ يُنَجِّي نَفْسَهُ مِنْ يَدِ ٱلْهَاوِيَةِ؟ سِلَاهْ. (Sheol ) |
মৃত্যুর দড়ি আমাকে বেঁধে ফেলল, পাতালের যন্ত্রণা আমার উপর নেমে এল, দুর্দশায় ও দুঃখে আমি জর্জরিত হলাম। (Sheol )
ٱكْتَنَفَتْنِي حِبَالُ ٱلْمَوْتِ. أَصَابَتْنِي شَدَائِدُ ٱلْهَاوِيَةِ. كَابَدْتُ ضِيقًا وَحُزْنًا. (Sheol ) |
যদি আমি আকাশমণ্ডলে উঠে যাই, সেখানে তুমি আছ; যদি আমি পাতালে বিছানা পাতি, সেখানেও তুমি রয়েছ। (Sheol )
إِنْ صَعِدْتُ إِلَى ٱلسَّمَاوَاتِ فَأَنْتَ هُنَاكَ، وَإِنْ فَرَشْتُ فِي ٱلْهَاوِيَةِ فَهَا أَنْتَ. (Sheol ) |
তখন তারা বলবে, “একজন যেমন জমিতে লাঙল দেয় ও চাষ করে, তেমনই আমাদের হাড়গোড় কবরের মুখে ছড়িয়ে আছে।” (Sheol )
كَمَنْ يَفْلَحُ وَيَشُقُّ ٱلْأَرْضَ، تَبَدَّدَتْ عِظَامُنَا عِنْدَ فَمِ ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
কবরের মতো আমরা ওদের জীবন্ত গ্রাস করি, ও মৃত্যুর খাদে পড়া মানুষের মতো তাদের পুরোপুরি গ্রাস করি; (Sheol )
لِنَبْتَلِعْهُمْ أَحْيَاءً كَٱلْهَاوِيَةِ، وَصِحَاحًا كَٱلْهَابِطِينَ فِي ٱلْجُبِّ، (Sheol ) |
তার পা মৃত্যুর দিকে নেমে যায়; তার পদক্ষেপ সোজা কবরে গিয়ে পৌঁছায়। (Sheol )
قَدَمَاهَا تَنْحَدِرَانِ إِلَى ٱلْمَوْتِ. خَطَوَاتُهَا تَتَمَسَّكُ بِٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
তার বাড়িটি হল কবরে যাওয়ার রাজপথ, যা মৃত্যুলোকের দিকে এগিয়ে দেয়। (Sheol )
طُرُقُ ٱلْهَاوِيَةِ بَيْتُهَا، هَابِطَةٌ إِلَى خُدُورِ ٱلْمَوْتِ. (Sheol ) |
কিন্তু তারা আদৌ জানে না যে মৃতেরা সেখানেই আছে, তার অতিথিরা পাতালের গর্তে পড়ে আছে। (Sheol )
وَلَا يَعْلَمُ أَنَّ ٱلْأَخْيِلَةَ هُنَاكَ، وَأَنَّ فِي أَعْمَاقِ ٱلْهَاوِيَةِ ضُيُوفَهَا. (Sheol ) |
মৃত্যু ও বিনাশ সদাপ্রভুর দৃষ্টিগোচর— তবে মানবমন আরও কত না বেশি দৃষ্টিগোচর! (Sheol )
اَلْهَاوِيَةُ وَٱلْهَلَاكُ أَمَامَ ٱلرَّبِّ. كَمْ بِٱلْحَرِيِّ قُلُوبُ بَنِي آدَمَ! (Sheol ) |
বিচক্ষণদের জন্য জীবনের পথ ঊর্ধ্বগামী যেন তাদের পাতালে যেতে না হয়। (Sheol )
طَرِيقُ ٱلْحَيَاةِ لِلْفَطِنِ إِلَى فَوْقُ، لِلْحَيَدَانِ عَنِ ٱلْهَاوِيَةِ مِنْ تَحْتُ. (Sheol ) |
লাঠি দিয়ে মেরে তাদের শাস্তি দাও ও মৃত্যুর হাত থেকে তাদের রক্ষা করো। (Sheol )
تَضْرِبُهُ أَنْتَ بِعَصًا فَتُنْقِذُ نَفْسَهُ مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
মৃত্যু ও বিনাশ কখনোই তৃপ্ত হয় না, ও মানুষের চোখও হয় না। (Sheol )
اَلْهَاوِيَةُ وَٱلْهَلَاكُ لَا يَشْبَعَانِ، وَكَذَا عَيْنَا ٱلْإِنْسَانِ لَا تَشْبَعَانِ. (Sheol ) |
কবর ও বন্ধ্যা জঠর; জমি, যা কখনও জলে তৃপ্ত হয় না, ও আগুন, যা কখনও বলে না, ‘যথেষ্ট হয়েছে!’ (Sheol )
ٱلْهَاوِيَةُ، وَٱلرَّحِمُ ٱلْعَقِيمُ، وَأَرْضٌ لَا تَشْبَعُ مَاءً، وَٱلنَّارُ لَا تَقُولُ: «كَفَا». (Sheol ) |
তোমার হাতে যে কোনো কাজ আসুক না কেন তা তোমার সমস্ত শক্তি দিয়েই কোরো, কারণ তুমি যে জায়গায় যাচ্ছ, সেই মৃতস্থানে, সেখানে কোনো কাজ বা পরিকল্পনা বা বৃদ্ধি কিংবা বিদ্যা বা প্রজ্ঞা বলে কিছুই নেই। (Sheol )
كُلُّ مَا تَجِدُهُ يَدُكَ لِتَفْعَلَهُ فَٱفْعَلْهُ بِقُوَّتِكَ، لِأَنَّهُ لَيْسَ مِنْ عَمَلٍ وَلَا ٱخْتِرَاعٍ وَلَا مَعْرِفَةٍ وَلَا حِكْمَةٍ فِي ٱلْهَاوِيَةِ ٱلَّتِي أَنْتَ ذَاهِبٌ إِلَيْهَا. (Sheol ) |
তোমার হৃদয়ে আমাকে অভিজ্ঞানস্বরূপ করে রাখো, তোমার বাহুর উপরে আমাকে অভিজ্ঞানস্বরূপ করে রাখো; কেননা প্রেম মৃত্যুর মতোই শক্তিশালী, এর অর্ন্তজ্বালা কবরের মতো নিষ্ঠুর সত্য। এ যেন এক জ্বলন্ত আগুন, এক লেলিহান আগুনের শিখা। (Sheol )
اِجْعَلْنِي كَخَاتِمٍ عَلَى قَلْبِكَ، كَخَاتِمٍ عَلَى سَاعِدِكَ. لِأَنَّ ٱلْمَحَبَّةَ قَوِيَّةٌ كَٱلْمَوْتِ. ٱلْغَيْرَةُ قَاسِيَةٌ كَٱلْهَاوِيَةِ. لَهِيبُهَا لَهِيبُ نَارِ لَظَى ٱلرَّبِّ. (Sheol ) |
তাই, পাতাল তার উদর প্রশস্ত করেছে, সীমাহীন গ্রাসের জন্য তার মুখ খুলে দিয়েছে; তার মধ্যে যত সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি ও জনসাধারণ নেমে যাবে, তাদের সঙ্গে যত কলহকারী ও উচ্ছৃঙ্খল মানুষ থাকবে। (Sheol )
لِذَلِكَ وَسَّعَتِ ٱلْهَاوِيَةُ نَفْسَهَا، وَفَغَرَتْ فَاهَا بِلَا حَدٍّ، فَيَنْزِلُ بَهَاؤُهَا وَجُمْهُورُهَا وَضَجِيجُهَا وَٱلْمُبْتَهِجُ فِيهَا! (Sheol ) |
“তুমি তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর কাছে একটি চিহ্ন দেখতে চাও, হয় অধোলোকের নিম্নতম স্থানে অথবা ঊর্ধ্বলোকের ঊর্ধ্বতম স্থানে।” (Sheol )
«اُطْلُبْ لِنَفْسِكَ آيَةً مِنَ ٱلرَّبِّ إِلَهِكَ. عَمِّقْ طَلَبَكَ أَوْ رَفِّعْهُ إِلَى فَوْقٍ». (Sheol ) |
নিম্নস্থ পাতাল তোমার আগমনে, তোমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য অস্থির হয়েছে; তোমাকে স্বাগত জানানোর জন্য এ তার মৃতজনেদের আত্মাকে তুলে পাঠায় তারা প্রত্যেকেই ছিল এই জগতের এক একজন নেতা। যারা জাতিসমূহের উপরে রাজা ছিল, এ তাদের সিংহাসন থেকে তুলে দাঁড় করায়। (Sheol )
اَلْهَاوِيَةُ مِنْ أَسْفَلُ مُهْتَزَّةٌ لَكَ، لِٱسْتِقْبَالِ قُدُومِكَ، مُنْهِضَةٌ لَكَ ٱلْأَخْيِلَةَ، جَمِيعَ عُظَمَاءِ ٱلْأَرْضِ. أَقَامَتْ كُلَّ مُلُوكِ ٱلْأُمَمِ عَنْ كَرَاسِيِّهِمْ. (Sheol ) |
তোমার বীণাগুলির কোলাহল সমেত তোমার সমস্ত সমারোহ কবরে নামানো হয়েছে; শূককীট তোমার নিচে ছড়ানো হয়েছে, আর কীটেরা তোমাকে আবৃত করে। (Sheol )
أُهْبِطَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ فَخْرُكَ، رَنَّةُ أَعْوَادِكَ. تَحْتَكَ تُفْرَشُ ٱلرِّمَّةُ، وَغِطَاؤُكَ ٱلدُّودُ. (Sheol ) |
কিন্তু তোমাকে নামানো হয়েছে কবরের মধ্যে, পাতালের গভীরতম তলে। (Sheol )
لَكِنَّكَ ٱنْحَدَرْتَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ، إِلَى أَسَافِلِ ٱلْجُبِّ. (Sheol ) |
তোমরা অহংকার করে বলো, “আমরা মৃত্যুর সঙ্গে একটি সন্ধিচুক্তি করেছি, কবরের সঙ্গে আমাদের একটি নিয়ম হয়েছে। যখন কোনো অপ্রতিরোধ্য কশা আছড়ে পড়ে, তা আমাদের স্পর্শ করতে পারবে না, কারণ এক মিথ্যাকে আমরা আশ্রয়স্থল করেছি, আর মিথ্যাচারই হল আমাদের লুকানোর স্থান।” (Sheol )
لِأَنَّكُمْ قُلْتُمْ: «قَدْ عَقَدْنَا عَهْدًا مَعَ ٱلْمَوْتِ، وَصَنَعْنَا مِيثَاقًا مَعَ ٱلْهَاوِيَةِ. ٱلسَّوْطُ ٱلْجَارِفُ إِذَا عَبَرَ لَا يَأْتِينَا، لِأَنَّنَا جَعَلْنَا ٱلْكَذِبَ مَلْجَأَنَا، وَبِٱلْغِشِّ ٱسْتَتَرْنَا». (Sheol ) |
মৃত্যুর সঙ্গে কৃত তোমাদের সন্ধিচুক্তি বাতিল করা হবে; কবরের সঙ্গে তোমাদের চুক্তিনিয়ম স্থির থাকবে না। যখন সেই অপ্রতিরোধ্য কশা আছড়ে পড়বে, তোমরা তার দ্বারা প্রহারিত হবে। (Sheol )
وَيُمْحَى عَهْدُكُمْ مَعَ ٱلْمَوْتِ، وَلَا يَثْبُتُ مِيثَاقُكُمْ مَعَ ٱلْهَاوِيَةِ. ٱلسَّوْطُ ٱلْجَارِفُ إِذَا عَبَرَ تَكُونُونَ لَهُ لِلدَّوْسِ. (Sheol ) |
আমি বললাম, “আমার জীবনের সর্বোৎকৃষ্ট সময়ে আমাকে কি অবশ্যই মৃত্যুর দুয়ারগুলির মধ্য দিয়ে যেতে হবে এবং আমার আয়ুষ্কালের অবশিষ্ট সময় থেকে বঞ্চিত হতে হবে?” (Sheol )
أَنَا قُلْتُ: «فِي عِزِّ أَيَّامِي أَذْهَبُ إِلَى أَبْوَابِ ٱلْهَاوِيَةِ. قَدْ أُعْدِمْتُ بَقِيَّةَ سِنِيَّ. (Sheol ) |
কারণ কবর তোমার প্রশংসা করতে পারে না, মৃত্যু করতে পারে না তোমার স্তব; যারা সেই গহ্বরে নেমে যায়, তারা তোমার বিশ্বস্ততার প্রত্যাশা করতে পারে না। (Sheol )
لِأَنَّ ٱلْهَاوِيَةَ لَا تَحْمَدُكَ. ٱلْمَوْتُ لَا يُسَبِّحُكَ. لَا يَرْجُو ٱلْهَابِطُونَ إِلَى ٱلْجُبِّ أَمَانَتَكَ. (Sheol ) |
তুমি জলপাই তেল মেখে রাজার কাছে গিয়েছ ও প্রচুর সুগন্ধিদ্রব্য ব্যবহার করেছ। তুমি তোমার রাজদূতদের বহুদূরে পাঠিয়েছ; তুমি স্বয়ং পাতাল পর্যন্ত নেমে গিয়েছ! (Sheol )
وَسِرْتِ إِلَى ٱلْمَلِكِ بِٱلدُّهْنِ، وَأَكْثَرْتِ أَطْيَابَكِ، وَأَرْسَلْتِ رُسُلَكِ إِلَى بُعْدٍ وَنَزَلْتِ حَتَّى إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Sheol ) |
“‘সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন, যেদিন সে পাতালে নেমে গেল সেদিন তার জন্য শোকের চিহ্ন হিসেবে সেই গভীর ফোয়ারা আমি ঢেকে দিলাম; আমি তার সব স্রোত থামিয়ে দিলাম, তাতে তার অফুরন্ত জল বন্ধ হয়ে গেল। এই জন্য আমি লেবাননকে শোক করালাম আর তার মাঠের প্রত্যেকটা গাছ শুকিয়ে গেল। (Sheol )
هَكَذَا قَالَ السَّيِّدُ الرَّبُّ: فِي يَوْمِ نُزُولِهِ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ أَقَمْتُ نَوْحًا. كَسَوْتُ عَلَيْهِ ٱلْغَمْرَ، وَمَنَعْتُ أَنْهَارَهُ، وَفَنِيَتِ ٱلْمِيَاهُ ٱلْكَثِيرَةُ، وَأَحْزَنْتُ لُبْنَانَ عَلَيْهِ، وَكُلُّ أَشْجَارِ ٱلْحَقْلِ ذَبُلَتْ عَلَيْهِ. (Sheol ) |
মৃত লোকদের সঙ্গে আমি যখন তাকে পাতালে নামিয়ে দিলাম তখন তার পড়ে যাবার শব্দে জাতিরা কেঁপে উঠল। তখন এদনের সব গাছ, লেবাননের বাছাই করা ও সেরা গাছ এবং ভালোভাবে জল পাওয়া সব গাছ, পৃথিবীর গভীরে সান্ত্বনা পেল। (Sheol )
مِنْ صَوْتِ سُقُوطِهِ أَرْجَفْتُ ٱلْأُمَمَ عِنْدَ إِنْزَالِي إِيَّاهُ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ مَعَ ٱلْهَابِطِينَ فِي ٱلْجُبِّ، فَتَتَعَزَّى فِي ٱلْأَرْضِ ٱلسُّفْلَى كُلُّ أَشْجَارِ عَدْنٍ، مُخْتَارُ لُبْنَانَ وَخِيَارُهُ كُلُّ شَارِبَةٍ مَاءً. (Sheol ) |
যারা তার ছায়াতে বাস করত, জাতিদের মধ্যে তার বন্ধুরা, তার সঙ্গে পাতালে যুদ্ধে নিহত লোকদের কাছে নেমে গেল। (Sheol )
هُمْ أَيْضًا نَزَلُوا إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ مَعَهُ، إِلَى ٱلْقَتْلَى بِٱلسَّيْفِ، وَزَرْعُهُ ٱلسَّاكِنُونَ تَحْتَ ظِلِّهِ فِي وَسْطِ ٱلْأُمَمِ. (Sheol ) |
পাতালের মধ্যে থেকে পরাক্রমী নেতারা মিশর ও তার মিত্রশক্তিদের সম্বন্ধে বলবে, ‘তারা নিচে নেমে এসেছে এবং যাদের সুন্নত হয়নি তাদের ও যারা তরোয়াল দ্বারা মারা পড়েছে, তাদের সঙ্গে শুয়ে আছে।’ (Sheol )
يُكَلِّمُهُ أَقْوِيَاءُ ٱلْجَبَابِرَةِ مِنْ وَسْطِ ٱلْهَاوِيَةِ مَعَ أَعْوَانِهِ. قَدْ نَزَلُوا، ٱضْطَجَعُوا غُلْفًا قَتْلَى بِٱلسَّيْفِ. (Sheol ) |
কিন্তু তারা শুয়ে নেই তাদের সঙ্গে যারা যুদ্ধে মারা গেছে, যারা যুদ্ধের অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কবরে গিয়েছে—যাদের তরোয়াল তাদের মাথার নিচে রাখা হয়েছে? তাদের অপরাধ তাদের হাড়গোড়ের উপর রয়েছে—যদিও এই সৈন্যরা জীবিতদের দেশে ভয় ছড়িয়েছিল। (Sheol )
وَلَا يَضْطَجِعُونَ مَعَ ٱلْجَبَابِرَةِ ٱلسَّاقِطِينَ مِنَ ٱلْغُلْفِ ٱلنَّازِلِينَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ بِأَدَوَاتِ حَرْبِهِمْ، وَقَدْ وُضِعَتْ سُيُوفُهُمْ تَحْتَ رُؤُوسِهِمْ، فَتَكُونُ آثَامُهُمْ عَلَى عِظَامِهِمْ مَعَ أَنَّهُمْ رُعْبُ ٱلْجَبَابِرَةِ فِي أَرْضِ ٱلْأَحْيَاءِ. (Sheol ) |
“পাতালের পরাক্রম থেকে আমি তাদের উদ্ধার করব; মৃত্যু থেকে আমি তাদের মুক্ত করব। ওহে মৃত্যু, তোমার মহামারি সকল কোথায়? ওহে পাতাল, তোমারই বা বিনাশক শক্তি কোথায়? “সে তার ভাইদের মধ্যে সমৃদ্ধিশালী হয়ে উঠলেও। (Sheol )
«مِنْ يَدِ ٱلْهَاوِيَةِ أَفْدِيهِمْ. مِنَ ٱلْمَوْتِ أُخَلِّصُهُمْ. أَيْنَ أَوْبَاؤُكَ يَا مَوْتُ؟ أَيْنَ شَوْكَتُكِ يَا هَاوِيَةُ؟ تَخْتَفِي ٱلنَّدَامَةُ عَنْ عَيْنَيَّ». (Sheol ) |
তারা পাতালের গভীরে খুঁড়ে নেমে গেলেও, সেখান থেকে আমার হাত তাদের টেনে তুলবে। তারা আকাশ পর্যন্ত উঠে গেলেও, সেখান থেকে আমি তাদের নামিয়ে আনব। (Sheol )
إِنْ نَقَبُوا إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ فَمِنْ هُنَاكَ تَأْخُذُهُمْ يَدِي، وَإِنْ صَعِدُوا إِلَى ٱلسَّمَاءِ فَمِنْ هُنَاكَ أُنْزِلُهُمْ. (Sheol ) |
তিনি বললেন: “আমার দুর্দশার সময়ে আমি সদাপ্রভুকে ডাকলাম, আর তিনি আমাকে উত্তর দিলেন। পাতালের গভীরতম স্থান থেকে আমি সাহায্য চাইলাম, আর তুমি আমার কান্না শুনলে। (Sheol )
وَقَالَ: «دَعَوْتُ مِنْ ضِيقِي ٱلرَّبَّ، فَٱسْتَجَابَنِي. صَرَخْتُ مِنْ جَوْفِ ٱلْهَاوِيَةِ، فَسَمِعْتَ صَوْتِي. (Sheol ) |
প্রকৃতপক্ষে, সুরা তাকে প্রতারণা করে; সে দাম্ভিক এবং কখনও বিশ্রাম করে না। কারণ পাতালের মতো সে লোভী এবং মৃত্যুর মতো কখনোই সন্তুষ্ট হয় না, সমগ্র জাতিগণদের সে নিজের কাছে একত্রিত করে এবং সকলকে বন্দি করে। (Sheol )
وَحَقًّا إِنَّ ٱلْخَمْرَ غَادِرَةٌ. ٱلرَّجُلَ مُتَكَبِّرٌ وَلَا يَهْدَأُ. ٱلَّذِي قَدْ وَسَّعَ نَفْسَهُ كَٱلْهَاوِيَةِ، وَهُوَ كَٱلْمَوْتِ فَلَا يَشْبَعُ، بَلْ يَجْمَعُ إِلَى نَفْسِهِ كُلَّ ٱلْأُمَمِ، وَيَضُمُّ إِلَى نَفْسِهِ جَمِيعَ ٱلشُّعُوبِ. (Sheol ) |
কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যে তার ভাইয়ের উপরে ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে। এছাড়াও, কেউ যদি তার ভাইকে বলে, ‘ওরে অপদার্থ,’ তাকে মহাসভায় জবাবদিহি করতে হবে। আবার, কেউ যদি বলে, ‘তুই মূর্খ,’ সে নরকের আগুনের দায়ে পড়বে। (Geenna )
وَأَمَّا أَنَا فَأَقُولُ لَكُمْ: إِنَّ كُلَّ مَنْ يَغْضَبُ عَلَى أَخِيهِ بَاطِلًا يَكُونُ مُسْتَوْجِبَ ٱلْحُكْمِ، وَمَنْ قَالَ لِأَخِيهِ: رَقَا، يَكُونُ مُسْتَوْجِبَ ٱلْمَجْمَعِ، وَمَنْ قَالَ: يا أَحْمَقُ، يَكُونُ مُسْتَوْجِبَ نَارِ جَهَنَّمَ. (Geenna ) |
তোমার ডান চোখ যদি তোমার পাপের কারণ হয়, তা উপড়ে ফেলে দাও। তোমার সমস্ত শরীর নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে বরং শরীরের একটি অঙ্গহানি হওয়া তোমার পক্ষে ভালো। (Geenna )
فَإِنْ كَانَتْ عَيْنُكَ ٱلْيُمْنَى تُعْثِرُكَ فَٱقْلَعْهَا وَأَلْقِهَا عَنْكَ، لِأَنَّهُ خَيْرٌ لَكَ أَنْ يَهْلِكَ أَحَدُ أَعْضَائِكَ وَلَا يُلْقَى جَسَدُكَ كُلُّهُ فِي جَهَنَّمَ. (Geenna ) |
আর যদি তোমার ডান হাত তোমার পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। তোমার সমস্ত শরীর নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে বরং শরীরের একটি অঙ্গহানি হওয়া তোমার পক্ষে ভালো। (Geenna )
وَإِنْ كَانَتْ يَدُكَ ٱلْيُمْنَى تُعْثِرُكَ فَٱقْطَعْهَا وَأَلْقِهَا عَنْكَ، لِأَنَّهُ خَيْرٌ لَكَ أَنْ يَهْلِكَ أَحَدُ أَعْضَائِكَ وَلَا يُلْقَى جَسَدُكَ كُلُّهُ فِي جَهَنَّمَ. (Geenna ) |
যারা কেবলমাত্র শরীর বধ করতে পারে, কিন্তু আত্মাকে বধ করতে পারে না, তাদের ভয় কোরো না। বরং, যিনি আত্মা ও শরীর, উভয়কেই নরকে ধ্বংস করতে পারেন, তোমরা তাঁকেই ভয় কোরো। (Geenna )
وَلَا تَخَافُوا مِنَ ٱلَّذِينَ يَقْتُلُونَ ٱلْجَسَدَ وَلَكِنَّ ٱلنَّفْسَ لَا يَقْدِرُونَ أَنْ يَقْتُلُوهَا، بَلْ خَافُوا بِٱلْحَرِيِّ مِنَ ٱلَّذِي يَقْدِرُ أَنْ يُهْلِكَ ٱلنَّفْسَ وَٱلْجَسَدَ كِلَيْهِمَا فِي جَهَنَّمَ. (Geenna ) |
আর তুমি কফরনাহূম, তুমি কি না স্বর্গ পর্যন্ত উঁচুতে উঠবে? তা নয়, তুমি অধোলোক পর্যন্ত তলিয়ে যাবে। তোমার মধ্যে যেসব অলৌকিক কাজ করা হয়েছে, সেগুলি যদি সদোমে করা হত, তাহলে আজও সেই নগরের অস্তিত্ব থাকত। (Hadēs )
وَأَنْتِ ياكَفْرَنَاحُومَ ٱلْمُرْتَفِعَةَ إِلَى ٱلسَّمَاءِ! سَتُهْبَطِينَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. لِأَنَّهُ لَوْ صُنِعَتْ فِي سَدُومَ ٱلْقُوَّاتُ ٱلْمَصْنُوعَةُ فِيكِ لَبَقِيَتْ إِلَى ٱلْيَوْمِ. (Hadēs ) |
কোনো ব্যক্তি মনুষ্যপুত্রের বিরুদ্ধে কিছু বললে তাকে ক্ষমা করা হবে, কিন্তু কেউ যদি পবিত্র আত্মার বিরুদ্ধে কথা বলে, তাকে ইহকাল বা পরকাল, কোনো কালেই ক্ষমা করা হবে না। (aiōn )
وَمَنْ قَالَ كَلِمَةً عَلَى ٱبْنِ ٱلْإِنْسَانِ يُغْفَرُ لَهُ، وَأَمَّا مَنْ قَالَ عَلَى ٱلرُّوحِ ٱلْقُدُسِ فَلَنْ يُغْفَرَ لَهُ، لَا فِي هَذَا ٱلْعَالَمِ وَلَا فِي ٱلْآتِي. (aiōn ) |
আর যে বীজ কাঁটাঝোপে বপন করা হয়েছিল, সে সেই মানুষ যে বাক্য শোনে কিন্তু এই জীবনের সব দুশ্চিন্তা ও ধনসম্পদের প্রতারণা তা চেপে রাখে, এতে তা ফলহীন হয়। (aiōn )
وَٱلْمَزْرُوعُ بَيْنَ ٱلشَّوْكِ هُوَ ٱلَّذِي يَسْمَعُ ٱلْكَلِمَةَ، وَهَمُّ هَذَا ٱلْعَالَمِ وَغُرُورُ ٱلْغِنَى يَخْنُقَانِ ٱلْكَلِمَةَ فَيَصِيرُ بِلَا ثَمَرٍ. (aiōn ) |
আর যে শত্রু তাদের বপন করেছিল সে হল দিয়াবল। শস্য কাটার সময় হচ্ছে যুগের শেষ সময় এবং যাঁরা শস্য কাটবেন তাঁরা হলেন সব স্বর্গদূত। (aiōn )
وَٱلْعَدُوُّ ٱلَّذِي زَرَعَهُ هُوَ إِبْلِيسُ. وَٱلْحَصَادُ هُوَ ٱنْقِضَاءُ ٱلْعَالَمِ. وَٱلْحَصَّادُونَ هُمُ ٱلْمَلَائِكَةُ. (aiōn ) |
“যেমনভাবে শ্যামাঘাস উপড়ে ফেলে আগুনে পোড়ানো হয়েছিল যুগের শেষ সময়েও সেরকমই হবে। (aiōn )
فَكَمَا يُجْمَعُ ٱلزَّوَانُ وَيُحْرَقُ بِٱلنَّارِ، هَكَذَا يَكُونُ فِي ٱنْقِضَاءِ هَذَا ٱلْعَالَمِ: (aiōn ) |
যুগের শেষ সময়ে এরকমই ঘটনা ঘটবে। স্বর্গদূতেরা এসে ধার্মিকদের মধ্যে থেকে দুষ্টদের পৃথক করবেন এবং (aiōn )
هَكَذَا يَكُونُ فِي ٱنْقِضَاءِ ٱلْعَالَمِ: يَخْرُجُ ٱلْمَلَائِكَةُ وَيُفْرِزُونَ ٱلْأَشْرَارَ مِنْ بَيْنِ ٱلْأَبْرَارِ، (aiōn ) |
আর আমি তোমাকে বলি, তুমি পিতর, আর আমি এই পাথরের উপরে আমার মণ্ডলী নির্মাণ করব। আর পাতালের দ্বারসকল এর বিপক্ষে জয়ী হতে পারবে না। (Hadēs )
وَأَنَا أَقُولُ لَكَ أَيْضًا: أَنْتَ بُطْرُسُ، وَعَلَى هَذِهِ ٱلصَّخْرَةِ أَبْنِي كَنِيسَتِي، وَأَبْوَابُ ٱلْجَحِيمِ لَنْ تَقْوَى عَلَيْهَا. (Hadēs ) |
যদি তোমার হাত বা পা যদি পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। কারণ দু-হাত ও দুই পা নিয়ে নরকের অনির্বাণ আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে বরং বিকলাঙ্গ বা পঙ্গু হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (aiōnios )
فَإِنْ أَعْثَرَتْكَ يَدُكَ أَوْ رِجْلُكَ فَٱقْطَعْهَا وَأَلْقِهَا عَنْكَ. خَيْرٌ لَكَ أَنْ تَدْخُلَ ٱلْحَيَاةَ أَعْرَجَ أَوْ أَقْطَعَ مِنْ أَنْ تُلْقَى فِي ٱلنَّارِ ٱلْأَبَدِيَّةِ وَلَكَ يَدَانِ أَوْ رِجْلَانِ. (aiōnios ) |
আর তোমার চোখ যদি পাপের কারণ হয়, তাহলে তা উপড়ে ফেলো ও ছুঁড়ে ফেলে দাও। দুই চোখ নিয়ে নরকের আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে বরং এক চোখ নিয়ে জীবনে প্রবেশ করা তোমার পক্ষে ভালো। (Geenna )
وَإِنْ أَعْثَرَتْكَ عَيْنُكَ فَٱقْلَعْهَا وَأَلْقِهَا عَنْكَ. خَيْرٌ لَكَ أَنْ تَدْخُلَ ٱلْحَيَاةَ أَعْوَرَ مِنْ أَنْ تُلْقَى فِي جَهَنَّمِ ٱلنَّارِ وَلَكَ عَيْنَانِ. (Geenna ) |
সেই সময় একজন লোক এসে যীশুকে জিজ্ঞাসা করল, “গুরুমহাশয়, অনন্ত জীবন লাভের জন্য আমাকে কী ধরনের সৎকর্ম করতে হবে?” (aiōnios )
وَإِذَا وَاحِدٌ تَقَدَّمَ وَقَالَ لَهُ: «أَيُّهَا ٱلْمُعَلِّمُ ٱلصَّالِحُ، أَيَّ صَلَاحٍ أَعْمَلُ لِتَكُونَ لِيَ ٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ؟». (aiōnios ) |
আর যে কেউ আমার কারণে তার বাড়ি বা ভাইদের বা বোনেদের বা বাবাকে বা মাকে বা সন্তানদের বা স্থাবর সম্পত্তি ত্যাগ করেছে, সে তার শতগুণ লাভ করবে ও অনন্ত জীবনের অধিকারী হবে। (aiōnios )
وَكُلُّ مَنْ تَرَكَ بُيُوتًا أَوْ إِخْوَةً أَوْ أَخَوَاتٍ أَوْ أَبًا أَوْ أُمًّا أَوِ ٱمْرَأَةً أَوْ أَوْلَادًا أَوْ حُقُولًا مِنْ أَجْلِ ٱسْمِي، يَأْخُذُ مِئَةَ ضِعْفٍ وَيَرِثُ ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ. (aiōnios ) |
পথের ধারে একটি ডুমুর গাছ দেখে, তিনি তার কাছে গেলেন, কিন্তু পাতা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পেলেন না। তখন তিনি গাছটিকে বললেন, “তোমার মধ্যে আর কখনও যেন ফল না ধরে!” সঙ্গে সঙ্গে গাছটি শুকিয়ে গেল। (aiōn )
فَنَظَرَ شَجَرَةَ تِينٍ عَلَى ٱلطَّرِيقِ، وَجَاءَ إِلَيْهَا فَلَمْ يَجِدْ فِيهَا شَيْئًا إِلَّا وَرَقًا فَقَطْ. فَقَالَ لَهَا: «لَا يَكُنْ مِنْكِ ثَمَرٌ بَعْدُ إِلَى ٱلْأَبَدِ!». فَيَبِسَتِ ٱلتِّينَةُ فِي ٱلْحَالِ. (aiōn ) |
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা একজনকে ইহুদি ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য স্থলে ও সমুদ্রে পরিভ্রমণ করে থাকো। আর সে যখন রাজি হয়, তখন তোমরা যেমন নারকীয়, তাকেও তেমনই তোমাদের দ্বিগুণ নরকের উপযুক্ত করে তোলো। (Geenna )
وَيْلٌ لَكُمْ أَيُّهَا ٱلْكَتَبَةُ وَٱلْفَرِّيسِيُّونَ ٱلْمُرَاؤُونَ! لِأَنَّكُمْ تَطُوفُونَ ٱلْبَحْرَ وَٱلْبَرَّ لِتَكْسَبُوا دَخِيلًا وَاحِدًا، وَمَتَى حَصَلَ تَصْنَعُونَهُ ٱبْنًا لِجَهَنَّمَ أَكْثَرَ مِنْكُمْ مُضَاعَفًا. (Geenna ) |
“সাপেরা! কালসাপের বংশেরা! তোমরা ন্যায়বিচারের দিন কীভাবে নরকদণ্ড এড়াতে পারবে? (Geenna )
أَيُّهَا ٱلْحَيَّاتُ أَوْلَادَ ٱلْأَفَاعِي! كَيْفَ تَهْرُبُونَ مِنْ دَيْنُونَةِ جَهَنَّمَ؟ (Geenna ) |
যীশু যখন জলপাই পর্বতের উপরে বসেছিলেন, শিষ্যেরা এক প্রকার গোপনে তাঁর কাছে এসে বললেন, “আমাদের বলুন, কখন এসব ঘটনা ঘটবে এবং আপনার আগমনের, বা যুগান্তের চিহ্নই বা কী কী হবে?” (aiōn )
وَفِيمَا هُوَ جَالِسٌ عَلَى جَبَلِ ٱلزَّيْتُونِ، تَقَدَّمَ إِلَيْهِ ٱلتَّلَامِيذُ عَلَى ٱنْفِرَادٍ قَائِلِينَ: «قُلْ لَنَا مَتَى يَكُونُ هَذَا؟ وَمَا هِيَ عَلَامَةُ مَجِيئِكَ وَٱنْقِضَاءِ ٱلدَّهْرِ؟». (aiōn ) |
“তারপরে তিনি তাঁর বাঁদিকের লোকদের বলবেন, ‘অভিশপ্ত তোমরা, আমার কাছ থেকে দূর হয়ে অনন্ত অগ্নিতে নিক্ষিপ্ত হও, যা দিয়াবল ও তার দূতদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। (aiōnios )
«ثُمَّ يَقُولُ أَيْضًا لِلَّذِينَ عَنِ ٱلْيَسَارِ: ٱذْهَبُوا عَنِّي يامَلَاعِينُ إِلَى ٱلنَّارِ ٱلْأَبَدِيَّةِ ٱلْمُعَدَّةِ لِإِبْلِيسَ وَمَلَائِكَتِهِ، (aiōnios ) |
“তারপর তারা চিরন্তন শাস্তির উদ্দেশ্যে যাবে, কিন্তু ধার্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করবে।” (aiōnios )
فَيَمْضِي هَؤُلَاءِ إِلَى عَذَابٍ أَبَدِيٍّ وَٱلْأَبْرَارُ إِلَى حَيَاةٍ أَبَدِيَّةٍ». (aiōnios ) |
আর আমি তোমাদের যে সমস্ত আদেশ দিয়েছি, সেগুলি পালন করার জন্য তাদের শিক্ষা দাও। আর আমি নিশ্চিতরূপে, যুগান্ত পর্যন্ত নিত্য তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি।” (aiōn )
وَعَلِّمُوهُمْ أَنْ يَحْفَظُوا جَمِيعَ مَا أَوْصَيْتُكُمْ بِهِ. وَهَا أَنَا مَعَكُمْ كُلَّ ٱلْأَيَّامِ إِلَى ٱنْقِضَاءِ ٱلدَّهْرِ». آمِينَ. (aiōn ) |
কিন্তু পবিত্র আত্মার নিন্দা যে করবে, তাকে কোনো কালেই ক্ষমা করা হবে না, বরং সে হবে অনন্ত পাপের অপরাধী।” (aiōn , aiōnios )
وَلَكِنْ مَنْ جَدَّفَ عَلَى ٱلرُّوحِ ٱلْقُدُسِ فَلَيْسَ لَهُ مَغْفِرَةٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ، بَلْ هُوَ مُسْتَوْجِبٌ دَيْنُونَةً أَبَدِيَّةً». (aiōn , aiōnios ) |
কিন্তু এই জীবনের বিভিন্ন দুশ্চিন্তা, ধনসম্পত্তি, ছলনা ও অন্য সব বিষয়ের কামনাবাসনা এসে উপস্থিত হলে, তা সেই বাক্যকে চেপে রাখে, ফলে তা ফলহীন হয়। (aiōn )
وَهُمُومُ هَذَا ٱلْعَالَمِ وَغُرُورُ ٱلْغِنَى وَشَهَوَاتُ سَائِرِ ٱلْأَشْيَاءِ تَدْخُلُ وَتَخْنُقُ ٱلْكَلِمَةَ فَتَصِيرُ بِلَا ثَمَرٍ. (aiōn ) |
যদি তোমার হাত পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দু-হাত নিয়ে নরকের অনির্বাণ আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে অঙ্গহীন হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
وَإِنْ أَعْثَرَتْكَ يَدُكَ فَٱقْطَعْهَا. خَيْرٌ لَكَ أَنْ تَدْخُلَ ٱلْحَيَاةَ أَقْطَعَ مِنْ أَنْ تَكُونَ لَكَ يَدَانِ وَتَمْضِيَ إِلَى جَهَنَّمَ، إِلَى ٱلنَّارِ ٱلَّتِي لَا تُطْفَأُ. (Geenna ) |
যদি আর তোমার পা পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দুই পা নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে পঙ্গু হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
وَإِنْ أَعْثَرَتْكَ رِجْلُكَ فَٱقْطَعْهَا. خَيْرٌ لَكَ أَنْ تَدْخُلَ ٱلْحَيَاةَ أَعْرَجَ مِنْ أَنْ تَكُونَ لَكَ رِجْلَانِ وَتُطْرَحَ فِي جَهَنَّمَ فِي ٱلنَّارِ ٱلَّتِي لَا تُطْفَأُ. (Geenna ) |
আর তোমার চোখ যদি পাপের কারণ হয়, তা উপড়ে ফেলে দাও। কারণ দুই চোখ নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে, বরং এক চোখ নিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
وَإِنْ أَعْثَرَتْكَ عَيْنُكَ فَٱقْلَعْهَا. خَيْرٌ لَكَ أَنْ تَدْخُلَ مَلَكُوتَ ٱللهِ أَعْوَرَ مِنْ أَنْ تَكُونَ لَكَ عَيْنَانِ وَتُطْرَحَ فِي جَهَنَّمِ ٱلنَّارِ. (Geenna ) |
যীশু তাঁর পথ চলা শুরু করলে, একজন যুবক দৌড়ে তাঁর কাছে এল। সে তাঁর সামনে নতজানু হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “সৎ গুরু, অনন্ত জীবনের অধিকারী হওয়ার জন্য আমাকে কী করতে হবে?” (aiōnios )
وَفِيمَا هُوَ خَارِجٌ إِلَى ٱلطَّرِيقِ، رَكَضَ وَاحِدٌ وَجَثَا لَهُ وَسَأَلَهُ: «أَيُّهَا ٱلْمُعَلِّمُ ٱلصَّالِحُ، مَاذَا أَعْمَلُ لِأَرِثَ ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ؟». (aiōnios ) |
সে এই জীবনেই বাড়িঘর, ভাইবোন, মা-বাবা, সন্তানসন্ততি ও জমিজায়গা লাভ করবে ও সেই সঙ্গে নির্যাতন ভোগ করবে। কিন্তু ভাবীকালে অনন্ত জীবন লাভ করবে। (aiōn , aiōnios )
إِلَّا وَيَأْخُذُ مِئَةَ ضِعْفٍ ٱلْآنَ فِي هَذَا ٱلزَّمَانِ، بُيُوتًا وَإِخْوَةً وَأَخَوَاتٍ وَأُمَّهَاتٍ وَأَوْلَادًا وَحُقُولًا، مَعَ ٱضْطِهَادَاتٍ، وَفِي ٱلدَّهْرِ ٱلْآتِي ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ. (aiōn , aiōnios ) |
তখন তিনি সেই গাছটিকে বললেন, “তোমার ফল কেউ যেন আর কখনও না খায়।” শিষ্যেরা তাঁকে একথা বলতে শুনলেন। (aiōn )
فَأَجَابَ يَسُوعُ وَقَالَ لَهَا: «لَا يَأْكُلْ أَحَدٌ مِنْكِ ثَمَرًا بَعْدُ إِلَى ٱلْأَبَدِ!». وَكَانَ تَلَامِيذُهُ يَسْمَعُونَ. (aiōn ) |
এবং তিনি যাকোব বংশে চিরকাল রাজত্ব করবেন। তাঁর রাজত্বের কখনও অবসান হবে না।” (aiōn )
وَيَمْلِكُ عَلَى بَيْتِ يَعْقُوبَ إِلَى ٱلْأَبَدِ، وَلَا يَكُونُ لِمُلْكِهِ نِهَايَةٌ». (aiōn ) |
যেমন আমাদের পিতৃপুরুষদের কাছে বলেছিলেন, অব্রাহাম ও তাঁর বংশধরদের প্রতি চিরতরে করুণা প্রদান করেছেন।” (aiōn )
كَمَا كَلَّمَ آبَاءَنَا. لِإِبْراهِيمَ وَنَسْلِهِ إِلَى ٱلْأَبَدِ». (aiōn ) |
(বহুকাল আগে তাঁর পবিত্র ভাববাদীদের মাধ্যমে তিনি যেমন বলেছিলেন), (aiōn )
كَمَا تَكَلَّمَ بِفَمِ أَنْبِيَائِهِ ٱلْقِدِّيسِينَ ٱلَّذِينَ هُمْ مُنْذُ ٱلدَّهْرِ، (aiōn ) |
তারা তাঁর কাছে বারবার অনুরোধ করতে লাগল, তিনি যেন তাদের রসাতলে না পাঠান। (Abyssos )
وَطَلَبَ إِلَيْهِ أَنْ لَا يَأْمُرَهُمْ بِٱلذَّهَابِ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Abyssos ) |
আর তুমি কফরনাহূম, তুমি কি না স্বর্গ পর্যন্ত উঁচুতে উঠবে? তা নয়, তুমি অধোলোক পর্যন্ত তলিয়ে যাবে। (Hadēs )
وَأَنْتِ يَا كَفْرَنَاحُومَ ٱلْمُرْتَفِعَةُ إِلَى ٱلسَّمَاءِ! سَتُهْبَطِينَ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ. (Hadēs ) |
একদিন এক শাস্ত্রবিদ যীশুকে পরীক্ষা করার জন্য উঠে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করল, “গুরুমহাশয়, অনন্ত জীবনের অধিকারী হওয়ার জন্য আমাকে কী করতে হবে?” (aiōnios )
وَإِذَا نَامُوسِيٌّ قَامَ يُجَرِّبُهُ قَائِلًا: «يَا مُعَلِّمُ، مَاذَا أَعْمَلُ لِأَرِثَ ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ؟». (aiōnios ) |
কিন্তু কাকে ভয় করতে হবে, তা আমি তোমাদের বলছি: শরীরকে হত্যা করার পর যাঁর ক্ষমতা আছে তোমাদের নরকে নিক্ষেপ করার তোমরা তাঁকেই ভয় কোরো। হ্যাঁ, আমি তোমাদের বলছি, তোমরা তাঁকেই ভয় কোরো। (Geenna )
بَلْ أُرِيكُمْ مِمَّنْ تَخَافُونَ: خَافُوا مِنَ ٱلَّذِي بَعْدَمَا يَقْتُلُ، لَهُ سُلْطَانٌ أَنْ يُلْقِيَ فِي جَهَنَّمَ. نَعَمْ، أَقُولُ لَكُمْ: مِنْ هَذَا خَافُوا! (Geenna ) |
“সেই অসাধু দেওয়ান বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজ করেছিল বলে তাঁর মনিব তার প্রশংসা করলেন। কারণ, এই যুগের জাগতিক মনোভাব সম্পন্ন লোকেরা তাদের সমকালীন আলোকপ্রাপ্ত লোকেদের থেকে বেশি বিচক্ষণ। (aiōn )
فَمَدَحَ ٱلسَّيِّدُ وَكِيلَ ٱلظُّلْمِ إِذْ بِحِكْمَةٍ فَعَلَ، لِأَنَّ أَبْنَاءَ هَذَا ٱلدَّهْرِ أَحْكَمُ مِنْ أَبْنَاءِ ٱلنُّورِ فِي جِيلِهِمْ. (aiōn ) |
আমি তোমাদের বলছি, নিজেদের জন্য বন্ধুত্ব গড়ে তোলার উদ্দেশে জাগতিক সম্পদ ব্যবহার করো, যেন সব ধন নিঃশেষ হয়ে গেলে তোমাদের অনন্ত আবাসে স্বাগত জানানো হয়। (aiōnios )
وَأَنَا أَقُولُ لَكُمُ: ٱصْنَعُوا لَكُمْ أَصْدِقَاءَ بِمَالِ ٱلظُّلْمِ، حَتَّى إِذَا فَنِيتُمْ يَقْبَلُونَكُمْ فِي ٱلْمَظَالِّ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
সে পাতালে নিদারুণ যন্ত্রণায় দগ্ধ হচ্ছিল। সেখান থেকে সে দৃষ্টি ঊর্ধ্বে তুলে দূরে অব্রাহামের পাশে লাসারকে দেখতে পেল। (Hadēs )
فَرَفَعَ عَيْنَيْهِ فِي ٱلجَحِيمِ وَهُوَ فِي ٱلْعَذَابِ، وَرَأَى إِبْرَاهِيمَ مِنْ بَعِيدٍ وَلِعَازَرَ فِي حِضْنِهِ، (Hadēs ) |
একজন সমাজভবনের অধ্যক্ষ তাঁকে প্রশ্ন করল, “সৎ গুরু, অনন্ত জীবনের অধিকারী হওয়ার জন্য আমাকে কী করতে হবে?” (aiōnios )
وَسَأَلَهُ رَئِيسٌ قَائِلًا: «أَيُّهَا ٱلْمُعَلِّمُ ٱلصَّالِحُ، مَاذَا أَعْمَلُ لِأَرِثَ ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ؟» (aiōnios ) |
সে এই জীবনে তার বহুগুণ এবং আগামী যুগে অনন্ত জীবন লাভ করবে না।” (aiōn , aiōnios )
إِلَّا وَيَأْخُذُ فِي هَذَا ٱلزَّمَانِ أَضْعَافًا كَثِيرَةً، وَفِي ٱلدَّهْرِ ٱلْآتِي ٱلْحَيَاةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ». (aiōn , aiōnios ) |
যীশু উত্তর দিলেন, “এই জগতের সন্তানেরা বিবাহ করে এবং তাদের বিবাহ দেওয়া হয়। (aiōn )
فَأَجَابَ وَقَالَ لَهُمْ يَسُوعُ: «أَبْنَاءُ هَذَا ٱلدَّهْرِ يُزَوِّجُونَ وَيُزَوَّجُونَ، (aiōn ) |
কিন্তু যারা সেই জগতের ও মৃতলোক থেকে পুনরুত্থানে অংশীদার হওয়ার যোগ্যরূপে বিবেচিত হয়েছে, তারা বিবাহ করবে না বা তাদের বিবাহও দেওয়া হবে না। (aiōn )
وَلَكِنَّ ٱلَّذِينَ حُسِبُوا أَهْلًا لِلْحُصُولِ عَلَى ذَلِكَ ٱلدَّهْرِ وَٱلْقِيَامَةِ مِنَ ٱلْأَمْوَاتِ، لَا يُزَوِّجُونَ وَلَا يُزَوَّجُونَ، (aiōn ) |
যেন যারা তাঁকে বিশ্বাস করে তারা প্রত্যেকেই অনন্ত জীবন পায়। (aiōnios )
لِكَيْ لَا يَهْلِكَ كُلُّ مَنْ يُؤْمِنُ بِهِ بَلْ تَكُونُ لَهُ ٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. (aiōnios ) |
“কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করলেন যে, তিনি তাঁর একজাত পুত্রকে দান করলেন, যেন যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়। (aiōnios )
لِأَنَّهُ هَكَذَا أَحَبَّ ٱللهُ ٱلْعَالَمَ حَتَّى بَذَلَ ٱبْنَهُ ٱلْوَحِيدَ، لِكَيْ لَا يَهْلِكَ كُلُّ مَنْ يُؤْمِنُ بِهِ، بَلْ تَكُونُ لَهُ ٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. (aiōnios ) |
পুত্রকে যে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন লাভ করেছে; কিন্তু পুত্রকে যে অমান্য করে, সে জীবন দেখতে পাবে না, কারণ ঈশ্বরের ত্রুোধ তার উপর নেমে আসে।” (aiōnios )
ٱلَّذِي يُؤْمِنُ بِٱلِٱبْنِ لَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ، وَٱلَّذِي لَا يُؤْمِنُ بِٱلِٱبْنِ لَنْ يَرَى حَيَاةً بَلْ يَمْكُثُ عَلَيْهِ غَضَبُ ٱللهِ». (aiōnios ) |
কিন্তু আমি যে জল দান করি, তা যে খাবে, সে কোনোদিনই তৃষ্ণার্ত হবে না। প্রকৃতপক্ষে, আমার দেওয়া জল তার অন্তরে এক জলের উৎসে পরিণত হবে, যা অনন্ত জীবন পর্যন্ত উথলে উঠবে।” (aiōn , aiōnios )
وَلَكِنْ مَنْ يَشْرَبُ مِنَ ٱلْمَاءِ ٱلَّذِي أُعْطِيهِ أَنَا فَلَنْ يَعْطَشَ إِلَى ٱلْأَبَدِ، بَلِ ٱلْمَاءُ ٱلَّذِي أُعْطِيهِ يَصِيرُ فِيهِ يَنْبُوعَ مَاءٍ يَنْبَعُ إِلَى حَيَاةٍ أَبَدِيَّةٍ». (aiōn , aiōnios ) |
এমনকি, যে ফসল কাটছে, সে এখনই তার পারিশ্রমিক পাচ্ছে এবং এখনই সে অনন্ত জীবনের ফসল সংগ্রহ করছে, যেন যে কাটছে, আর যে বুনছে—দুজনেই উল্লসিত হতে পারে। (aiōnios )
وَٱلْحَاصِدُ يَأْخُذُ أُجْرَةً وَيَجْمَعُ ثَمَرًا لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ، لِكَيْ يَفْرَحَ ٱلزَّارِعُ وَٱلْحَاصِدُ مَعًا. (aiōnios ) |
“আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যে আমার বাক্য শোনে এবং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তাঁকে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন লাভ করেছে। সে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হবে না, কারণ সে মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়েছে। (aiōnios )
«اَلْحَقَّ ٱلْحَقَّ أَقُولُ لَكُمْ: إِنَّ مَنْ يَسْمَعُ كَلَامِي وَيُؤْمِنُ بِالَّذِي أَرْسَلَنِي فَلَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ، وَلَا يَأْتِي إِلَى دَيْنُونَةٍ، بَلْ قَدِ ٱنْتَقَلَ مِنَ ٱلْمَوْتِ إِلَى ٱلْحَيَاةِ. (aiōnios ) |
তোমরা মনোযোগ সহকারে শাস্ত্র পাঠ করে থাকো, কারণ তোমরা মনে করো যে, তার মাধ্যমেই তোমরা অনন্ত জীবন লাভ করেছ। সেই শাস্ত্র আমারই সম্পর্কে সাক্ষ্য দিচ্ছে। (aiōnios )
فَتِّشُوا ٱلْكُتُبَ لِأَنَّكُمْ تَظُنُّونَ أَنَّ لَكُمْ فِيهَا حَيَاةً أَبَدِيَّةً. وَهِيَ ٱلَّتِي تَشْهَدُ لِي. (aiōnios ) |
যে খাদ্য নষ্ট হয়ে যায় তার জন্য নয়, বরং অনন্ত জীবনব্যাপী স্থায়ী খাদ্যের জন্য তোমরা পরিশ্রম করো। মনুষ্যপুত্রই তোমাদের সেই খাদ্য দান করবেন। পিতা ঈশ্বর তাঁকেই মুদ্রাঙ্কিত করেছেন।” (aiōnios )
اِعْمَلُوا لَا لِلطَّعَامِ ٱلْبَائِدِ، بَلْ لِلطَّعَامِ ٱلْبَاقِي لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ ٱلَّذِي يُعْطِيكُمُ ٱبْنُ ٱلْإِنْسَانِ، لِأَنَّ هَذَا ٱللهُ ٱلْآبُ قَدْ خَتَمَهُ». (aiōnios ) |
কারণ আমার পিতার ইচ্ছা এই, পুত্রের দিকে যে দৃষ্টিপাত করে তাঁকে বিশ্বাস করে, সে যেন অনন্ত জীবন লাভ করে। আর শেষের দিনে আমি তাকে উত্থাপিত করব।” (aiōnios )
لِأَنَّ هَذِهِ هِيَ مَشِيئَةُ ٱلَّذِي أَرْسَلَنِي: أَنَّ كُلَّ مَنْ يَرَى ٱلِٱبْنَ وَيُؤْمِنُ بِهِ تَكُونُ لَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ، وَأَنَا أُقِيمُهُ فِي ٱلْيَوْمِ ٱلْأَخِيرِ». (aiōnios ) |
আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন লাভ করেছে। (aiōnios )
اَلْحَقَّ ٱلْحَقَّ أَقُولُ لَكُمْ: مَنْ يُؤْمِنُ بِي فَلَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ. (aiōnios ) |
আমিই স্বর্গ থেকে নেমে আসা সেই জীবন-খাদ্য। যদি কেউ এই খাদ্যগ্রহণ করে, সে চিরজীবী হবে। আমার মাংসই এই খাদ্য, যা জগতের জীবন লাভের জন্য আমি দান করব।” (aiōn )
أَنَا هُوَ ٱلْخُبْزُ ٱلْحَيُّ ٱلَّذِي نَزَلَ مِنَ ٱلسَّمَاءِ. إِنْ أَكَلَ أَحَدٌ مِنْ هَذَا ٱلْخُبْزِ يَحْيَا إِلَى ٱلْأَبَدِ. وَٱلْخُبْزُ ٱلَّذِي أَنَا أُعْطِي هُوَ جَسَدِي ٱلَّذِي أَبْذِلُهُ مِنْ أَجْلِ حَيَاةِ ٱلْعَالَمِ». (aiōn ) |
যে আমার মাংস ভোজন ও আমার রক্ত পান করে, সে অনন্ত জীবন লাভ করেছে এবং শেষের দিনে আমি তাকে উত্থাপিত করব। (aiōnios )
مَنْ يَأْكُلُ جَسَدِي وَيَشْرَبُ دَمِي فَلَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ، وَأَنَا أُقِيمُهُ فِي ٱلْيَوْمِ ٱلْأَخِيرِ، (aiōnios ) |
এই সেই খাদ্য যা স্বর্গলোক থেকে নেমে এসেছে। তোমাদের পিতৃপুরুষেরা মান্না ভোজন করেছিল, তাদের মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু যে এই খাদ্য ভোজন করে, সে চিরকাল জীবিত থাকবে।” (aiōn )
هَذَا هُوَ ٱلْخُبْزُ ٱلَّذِي نَزَلَ مِنَ ٱلسَّمَاءِ. لَيْسَ كَمَا أَكَلَ آبَاؤُكُمُ ٱلْمَنَّ وَمَاتُوا. مَنْ يَأْكُلْ هَذَا ٱلْخُبْزَ فَإِنَّهُ يَحْيَا إِلَى ٱلْأَبَدِ». (aiōn ) |
শিমোন পিতর তাঁকে উত্তর দিলেন, “প্রভু, আমরা কার কাছে যাব? আপনার কাছেই আছে অনন্ত জীবনের বাক্য। (aiōnios )
فَأَجَابَهُ سِمْعَانُ بُطْرُسُ: «يَارَبُّ، إِلَى مَنْ نَذْهَبُ؟ كَلَامُ ٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ عِنْدَكَ، (aiōnios ) |
কোনও দাস পরিবারে স্থায়ী জায়গা পায় না, কিন্তু পরিবারে পুত্রের স্থান চিরদিনের। (aiōn )
وَٱلْعَبْدُ لَا يَبْقَى فِي ٱلْبَيْتِ إِلَى ٱلْأَبَدِ، أَمَّا ٱلِٱبْنُ فَيَبْقَى إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, কেউ যদি আমার বাক্য পালন করে, সে কখনও মৃত্যু দেখবে না।” (aiōn )
اَلْحَقَّ ٱلْحَقَّ أَقُولُ لَكُمْ: إِنْ كَانَ أَحَدٌ يَحْفَظُ كَلَامِي فَلَنْ يَرَى ٱلْمَوْتَ إِلَى ٱلْأَبَدِ». (aiōn ) |
কিন্তু একথা শুনে ইহুদিরা বলে উঠল, “এখন আমরা জানতে পারলাম যে, তুমি ভূতগ্রস্ত! অব্রাহাম এবং ভাববাদীদেরও মৃত্যু হয়েছে, তবু তুমি বলছ যে তোমার বাক্য পালন করে সে কখনও মৃত্যুর আস্বাদ পাবে না। (aiōn )
فَقَالَ لَهُ ٱلْيَهُودُ: ٱلْآنَ عَلِمْنَا أَنَّ بِكَ شَيْطَانًا. قَدْ مَاتَ إِبْرَاهِيمُ وَٱلْأَنْبِيَاءُ، وَأَنْتَ تَقُولُ: إِنْ كَانَ أَحَدٌ يَحْفَظُ كَلَامِي فَلَنْ يَذُوقَ ٱلْمَوْتَ إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
জন্মান্ধ ব্যক্তির চোখ কেউ খুলে দিয়েছে, একথা কেউ কখনও শোনেনি। (aiōn )
مُنْذُ ٱلدَّهْرِ لَمْ يُسْمَعْ أَنَّ أَحَدًا فَتَحَ عَيْنَيْ مَوْلُودٍ أَعْمَى. (aiōn ) |
আমি তাদের অনন্ত জীবন দান করি; তারা কোনোদিনই বিনষ্ট হবে না। আর কেউ তাদের আমার হাত থেকে কেড়ে নিতে পারবে না। (aiōn , aiōnios )
وَأَنَا أُعْطِيهَا حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَلَنْ تَهْلِكَ إِلَى ٱلْأَبَدِ، وَلَا يَخْطَفُهَا أَحَدٌ مِنْ يَدِي. (aiōn , aiōnios ) |
আর যে জীবিত এবং আমাকে বিশ্বাস করে, তার মৃত্যু কখনও হবে না। তুমি কি একথা বিশ্বাস করো?” (aiōn )
وَكُلُّ مَنْ كَانَ حَيًّا وَآمَنَ بِي فَلَنْ يَمُوتَ إِلَى ٱلْأَبَدِ. أَتُؤْمِنِينَ بِهَذَا؟». (aiōn ) |
যে মানুষ নিজের প্রাণকে ভালোবাসে, সে তা হারাবে; কিন্তু এ জগতে যে নিজের প্রাণকে ঘৃণা করে, সে অনন্ত জীবনের জন্য তা রক্ষা করবে। (aiōnios )
مَنْ يُحِبُّ نَفْسَهُ يُهْلِكُهَا، وَمَنْ يُبْغِضُ نَفْسَهُ فِي هَذَا ٱلْعَالَمِ يَحْفَظُهَا إِلَى حَيَاةٍ أَبَدِيَّةٍ. (aiōnios ) |
লোকেরা বলে উঠল, “আমরা বিধানশাস্ত্র থেকে শুনেছি যে, খ্রীষ্ট চিরকাল থাকবেন। তাহলে আপনি কী করে বলতে পারেন, ‘মনুষ্যপুত্রকে অবশ্যই উত্তোলিত হতে হবে?’ এই ‘মনুষ্যপুত্র’ কে?” (aiōn )
فَأَجَابَهُ ٱلْجَمْعُ: «نَحْنُ سَمِعْنَا مِنَ ٱلنَّامُوسِ أَنَّ ٱلْمَسِيحَ يَبْقَى إِلَى ٱلْأَبَدِ، فَكَيْفَ تَقُولُ أَنْتَ إِنَّهُ يَنْبَغِي أَنْ يَرْتَفِعَ ٱبْنُ ٱلْإِنْسَانِ؟ مَنْ هُوَ هَذَا ٱبْنُ ٱلْإِنْسَانِ؟». (aiōn ) |
আমি জানি, তাঁর নির্দেশ অনন্ত জীবনের দিকে নিয়ে যায়। তাই আমার পিতা আমাকে যা বলতে বলেছেন, আমি শুধু সেকথাই বলি।” (aiōnios )
وَأَنَا أَعْلَمُ أَنَّ وَصِيَّتَهُ هِيَ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ. فَمَا أَتَكَلَّمُ أَنَا بِهِ، فَكَمَا قَالَ لِي ٱلْآبُ هَكَذَا أَتَكَلَّمُ». (aiōnios ) |
পিতর বললেন, “না, আপনি কখনোই আমার পা ধুয়ে দেবেন না।” প্রত্যুত্তরে যীশু বললেন, “আমি তোমার পা ধুয়ে না দিলে, আমার সাথে তোমার কোনো অংশই থাকবে না।” (aiōn )
قَالَ لَهُ بُطْرُسُ: «لَنْ تَغْسِلَ رِجْلَيَّ أَبَدًا!». أَجَابَهُ يَسُوعُ: «إِنْ كُنْتُ لَا أَغْسِلُكَ فَلَيْسَ لَكَ مَعِي نَصِيبٌ». (aiōn ) |
আমি পিতার কাছে নিবেদন করব এবং তোমাদের সঙ্গে চিরকাল থাকার জন্য তিনি আর এক সহায় তোমাদের দান করবেন। (aiōn )
وَأَنَا أَطْلُبُ مِنَ ٱلْآبِ فَيُعْطِيكُمْ مُعَزِّيًا آخَرَ لِيَمْكُثَ مَعَكُمْ إِلَى ٱلْأَبَدِ، (aiōn ) |
কারণ সব মানুষের উপর তুমি তাঁকে কর্তৃত্ব দান করেছ, যেন তুমি তাঁর হাতে যাদের অর্পণ করেছ, তিনি তাদের অনন্ত জীবন দিতে পারেন। (aiōnios )
إِذْ أَعْطَيْتَهُ سُلْطَانًا عَلَى كُلِّ جَسَدٍ لِيُعْطِيَ حَيَاةً أَبَدِيَّةً لِكُلِّ مَنْ أَعْطَيْتَهُ. (aiōnios ) |
আর এই হল অনন্ত জীবন যে, তারা তোমাকে, একমাত্র সত্যময় ঈশ্বরকে, এবং তুমি যাঁকে পাঠিয়েছ, সেই যীশু খ্রীষ্টকে জানতে পারে। (aiōnios )
وَهَذِهِ هِيَ ٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ: أَنْ يَعْرِفُوكَ أَنْتَ ٱلْإِلَهَ ٱلْحَقِيقِيَّ وَحْدَكَ وَيَسُوعَ ٱلْمَسِيحَ ٱلَّذِي أَرْسَلْتَهُ. (aiōnios ) |
কারণ তুমি কখনও আমাকে পাতালের গর্ভে পরিত্যাগ করবে না, তুমি তোমার পবিত্রজনকে ক্ষয় দেখতে দেবে না। (Hadēs )
لِأَنَّكَ لَنْ تَتْرُكَ نَفْسِي فِي ٱلْهَاوِيَةِ وَلَا تَدَعَ قُدُّوسَكَ يَرَى فَسَادًا. (Hadēs ) |
ভবিষ্যতে কী ঘটবে তা আগেই দেখতে পেয়ে তিনি মশীহের পুনরুত্থান সম্পর্কে বলেছেন যে, তিনি পাতালের গর্ভে পরিত্যক্ত হবেন না, কিংবা তাঁর শরীর ক্ষয় দেখবে না। (Hadēs )
سَبَقَ فَرَأَى وَتَكَلَّمَ عَنْ قِيَامَةِ ٱلْمَسِيحِ، أَنَّهُ لَمْ تُتْرَكْ نَفْسُهُ فِي ٱلْهَاوِيَةِ وَلَا رَأَى جَسَدُهُ فَسَادًا. (Hadēs ) |
তাঁকে সেই সময় পর্যন্ত স্বর্গে থাকতেই হবে, যতক্ষণ না সবকিছু পুনরায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য ঈশ্বরের সময় উপস্থিত হয়, যেমন তিনি তাঁর পবিত্র ভাববাদীদের মাধ্যমে বহুকাল আগেই প্রতিশ্রুতি দান করেছিলেন। (aiōn )
ٱلَّذِي يَنْبَغِي أَنَّ ٱلسَّمَاءَ تَقْبَلُهُ، إِلَى أَزْمِنَةِ رَدِّ كُلِّ شَيْءٍ، ٱلَّتِي تَكَلَّمَ عَنْهَا ٱللهُ بِفَمِ جَمِيعِ أَنْبِيَائِهِ ٱلْقِدِّيسِينَ مُنْذُ ٱلدَّهْرِ. (aiōn ) |
তখন পৌল ও বার্ণবা সাহসের সঙ্গে উত্তর দিলেন, “প্রথমে আপনাদের কাছে আমাদের ঈশ্বরের বাক্য বলতে হয়েছে। আপনারা যেহেতু তা অগ্রাহ্য করছেন ও নিজেদের অনন্ত জীবন লাভের জন্য অযোগ্য বিবেচনা করছেন, আমরা এখন অইহুদিদের কাছেই যাচ্ছি। (aiōnios )
فَجَاهَرَ بُولُسُ وَبَرْنَابَا وَقَالَا: «كَانَ يَجِبُ أَنْ تُكَلَّمُوا أَنْتُمْ أَوَّلًا بِكَلِمَةِ ٱللهِ، وَلَكِنْ إِذْ دَفَعْتُمُوهَا عَنْكُمْ، وَحَكَمْتُمْ أَنَّكُمْ غَيْرُ مُسْتَحِقِّينَ لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ، هُوَذَا نَتَوَجَّهُ إِلَى ٱلْأُمَمِ. (aiōnios ) |
অইহুদিরা একথা শুনে আনন্দিত হল। তারা প্রভুর বাক্যের সমাদর করল। যারাই অনন্ত জীবনের জন্য নিরূপিত হয়েছিল, তারা সকলে বিশ্বাস করল। (aiōnios )
فَلَمَّا سَمِعَ ٱلْأُمَمُ ذَلِكَ كَانُوا يَفْرَحُونَ وَيُمَجِّدُونَ كَلِمَةَ ٱلرَّبِّ. وَآمَنَ جَمِيعُ ٱلَّذِينَ كَانُوا مُعَيَّنِينَ لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
বহুকাল আগে যা তিনি ব্যক্ত করেছেন। (aiōn )
مَعْلُومَةٌ عِنْدَ ٱلرَّبِّ مُنْذُ ٱلْأَزَلِ جَمِيعُ أَعْمَالِهِ. (aiōn ) |
এর কারণ হল, জগৎ সৃষ্টি হওয়ার সময় থেকে, ঈশ্বরের অদৃশ্য গুণাবলি—তাঁর অনন্ত পরাক্রম ও ঐশী-চরিত্র—স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছে। সমস্ত সৃষ্ট বস্তুর মধ্য দিয়ে তা বোঝা যায়, যেন কোনো মানুষ অজুহাত দিতে না পারে। (aïdios )
لِأَنَّ أُمُورَهُ غَيْرَ ٱلْمَنْظُورَةِ تُرىَ مُنْذُ خَلْقِ ٱلْعَالَمِ مُدْرَكَةً بِٱلْمَصْنُوعَاتِ، قُدْرَتَهُ ٱلسَّرْمَدِيَّةَ وَلَاهُوتَهُ، حَتَّى إِنَّهُمْ بِلَا عُذْرٍ. (aïdios ) |
তারা ঈশ্বরের সত্যের পরিবর্তে এক মিথ্যাকে বেছে নিল। তারা স্রষ্টার উপাসনা না করে সৃষ্ট বস্তুর উপাসনা ও সেবা করেছে—সেই স্রষ্টাই চিরতরে প্রশংসিত হোন। আমেন। (aiōn )
ٱلَّذِينَ ٱسْتَبْدَلُوا حَقَّ ٱللهِ بِٱلْكَذِبِ، وَٱتَّقَوْا وَعَبَدُوا ٱلْمَخْلُوقَ دُونَ ٱلْخَالِقِ، ٱلَّذِي هُوَ مُبَارَكٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ. آمِينَ. (aiōn ) |
যারা নিরবচ্ছিন্ন সৎকর্মের দ্বারা মহিমা, সমাদর ও অক্ষয়তা অনুসরণ করে তিনি তাদের অনন্ত জীবন দেবেন। (aiōnios )
أَمَّا ٱلَّذِينَ بِصَبْرٍ فِي ٱلْعَمَلِ ٱلصَّالِحِ يَطْلُبُونَ ٱلْمَجْدَ وَٱلْكَرَامَةَ وَٱلْبَقَاءَ، فَبِٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
যেন পাপ যেমন মৃত্যু দ্বারা কর্তৃত্ব করছে, তেমনই অনুগ্রহ যেন ধার্মিকতার দ্বারা কর্তৃত্ব করে ও আমাদের প্রভু, যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে অনন্ত জীবন নিয়ে আসে। (aiōnios )
حَتَّى كَمَا مَلَكَتِ ٱلْخَطِيَّةُ فِي ٱلْمَوْتِ، هَكَذَا تَمْلِكُ ٱلنِّعْمَةُ بِٱلْبِرِّ، لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ، بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ رَبِّنَا. (aiōnios ) |
কিন্তু এখন, যেহেতু তোমাদের পাপ থেকে মুক্ত করা হয়েছে এবং তোমরা ঈশ্বরের ক্রীতদাস হয়েছ, যে ফল তোমরা লাভ করছ, তা হল পবিত্রতা এবং তার পরিণাম হল অনন্ত জীবন। (aiōnios )
وَأَمَّا ٱلْآنَ إِذْ أُعْتِقْتُمْ مِنَ ٱلْخَطِيَّةِ، وَصِرْتُمْ عَبِيدًا لِلهِ، فَلَكُمْ ثَمَرُكُمْ لِلْقَدَاسَةِ، وَٱلنِّهَايَةُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ. (aiōnios ) |
কারণ পাপের বেতন মৃত্যু, কিন্তু ঈশ্বরের অনুগ্রহ-দান আমাদের প্রভু, খ্রীষ্ট যীশুতে অনন্ত জীবন। (aiōnios )
لِأَنَّ أُجْرَةَ ٱلْخَطِيَّةِ هِيَ مَوْتٌ، وَأَمَّا هِبَةُ ٱللهِ فَهِيَ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ بِٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ رَبِّنَا. (aiōnios ) |
পিতৃপুরুষেরাও তাদের এবং খ্রীষ্টের মানবীয় বংশপরিচয় তাদের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়, যিনি সর্বোপরি বিরাজমান ঈশ্বর, চির প্রশংসনীয়! আমেন। (aiōn )
وَلَهُمُ ٱلْآبَاءُ، وَمِنْهُمُ ٱلْمَسِيحُ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ، ٱلْكَائِنُ عَلَى ٱلْكُلِّ إِلَهًا مُبَارَكًا إِلَى ٱلْأَبَدِ. آمِينَ. (aiōn ) |
“অথবা, ‘কে অতলে নেমে যাবে?’” (অর্থাৎ, খ্রীষ্টকে মৃতলোক থেকে তুলে আনার জন্য)। (Abyssos )
«أَوْ: مَنْ يَهْبِطُ إِلَى ٱلْهَاوِيَةِ؟» أَيْ لِيُصْعِدَ ٱلْمَسِيحَ مِنَ ٱلْأَمْوَاتِ. (Abyssos ) |
কারণ ঈশ্বর সব মানুষকে অবাধ্যতার কাছে রুদ্ধ করেছেন, যেন তিনি তাদের সকলেরই প্রতি করুণা করতে পারেন। (eleēsē )
لِأَنَّ ٱللهَ أَغْلَقَ عَلَى ٱلْجَمِيعِ مَعًا فِي ٱلْعِصْيَانِ، لِكَيْ يَرْحَمَ ٱلْجَمِيعَ. (eleēsē ) |
কারণ সকল বস্তুর উদ্ভব তাঁর থেকে, তাঁর মাধ্যমে ও তাঁরই জন্য, তাঁরই মহিমা হোক চিরকাল! আমেন। (aiōn )
لِأَنَّ مِنْهُ وَبِهِ وَلَهُ كُلَّ ٱلْأَشْيَاءِ. لَهُ ٱلْمَجْدُ إِلَى ٱلْأَبَدِ. آمِينَ. (aiōn ) |
আর তোমরা এই জগতের রীতি অনুযায়ী জীবনযাপন করো না, কিন্তু তোমাদের মনের নতুনীকরণের দ্বারা রূপান্তরিত হও। তখন তোমরা ঈশ্বরের ইচ্ছাকে যাচাই ও অনুমোদন করতে পারবে, যা উৎকৃষ্ট, প্রীতিজনক ও সিদ্ধ। (aiōn )
وَلَا تُشَاكِلُوا هَذَا ٱلدَّهْرَ، بَلْ تَغَيَّرُوا عَنْ شَكْلِكُمْ بِتَجْدِيدِ أَذْهَانِكُمْ، لِتَخْتَبِرُوا مَا هِيَ إِرَادَةُ ٱللهِ: ٱلصَّالِحَةُ ٱلْمَرْضِيَّةُ ٱلْكَامِلَةُ. (aiōn ) |
যিনি তোমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে সমর্থ, আমার সুসমাচারের দ্বারা ও যীশু খ্রীষ্ট-বিষয়ক ঘোষণার দ্বারা, অতীতে দীর্ঘকালব্যাপী যা অপ্রকাশিত ছিল, সেই গুপ্তরহস্যের প্রকাশ অনুসারে, (aiōnios )
وَلِلْقَادِرِ أَنْ يُثَبِّتَكُمْ، حَسَبَ إِنْجِيلِي وَٱلْكِرَازَةِ بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ، حَسَبَ إِعْلَانِ ٱلسِّرِّ ٱلَّذِي كَانَ مَكْتُومًا فِي ٱلْأَزْمِنَةِ ٱلْأَزَلِيَّةِ، (aiōnios ) |
কিন্তু সম্প্রতি সনাতন ঈশ্বরের আদেশের দ্বারা প্রকাশিত ও ভাববাণীমূলক রচনাসমূহের দ্বারা ব্যক্ত হয়েছে, যেন সব জাতি বিশ্বাস করে ও তাঁর আজ্ঞাবহ হয়— (aiōnios )
وَلَكِنْ ظَهَرَ ٱلْآنَ، وَأُعْلِمَ بِهِ جَمِيعُ ٱلْأُمَمِ بِٱلْكُتُبِ ٱلنَّبَوِيَّةِ حَسَبَ أَمْرِ ٱلْإِلَهِ ٱلْأَزَلِيِّ، لِإِطَاعَةِ ٱلْإِيمَانِ، (aiōnios ) |
সেই একমাত্র প্রজ্ঞাবান ঈশ্বরের মহিমা চিরকাল ধরে যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে কীর্তিত হোক! আমেন। (aiōn )
لِلهِ ٱلْحَكِيمِ وَحْدَهُ، بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ، لَهُ ٱلْمَجْدُ إِلَى ٱلْأَبَدِ. آمِينَ. -كُتِبَتْ إِلَى أَهْلِ رْومِيَةَ مِنْ كُورِنْثُوسَ عَلَى يَدِ فِيبِي خَادِمَةِ كَنِيسَةِ كَنْخَرِيَا- (aiōn ) |
জ্ঞানবান মানুষ কোথায়? বিধানের শিক্ষকই বা কোথায়? এই যুগের দার্শনিক কোথায়? ঈশ্বর কি জগতের জ্ঞানকে মূর্খতায় পরিণত করেননি? (aiōn )
أَيْنَ ٱلْحَكِيمُ؟ أَيْنَ ٱلْكَاتِبُ؟ أَيْنَ مُبَاحِثُ هَذَا ٱلدَّهْرِ؟ أَلَمْ يُجَهِّلِ ٱللهُ حِكْمَةَ هَذَا ٱلْعَالَمِ؟ (aiōn ) |
যারা পরিণত তাদের কাছে আমরা জ্ঞানের কথা বলে থাকি, তা কিন্তু এই যুগের জ্ঞান অনুযায়ী নয় বা এই যুগের শাসকদেরও নয়, যারা ক্রমেই মূল্যহীন হয়ে পড়ছেন। (aiōn )
لَكِنَّنَا نَتَكَلَّمُ بِحِكْمَةٍ بَيْنَ ٱلْكَامِلِينَ، وَلَكِنْ بِحِكْمَةٍ لَيْسَتْ مِنْ هَذَا ٱلدَّهْرِ، وَلَا مِنْ عُظَمَاءِ هَذَا ٱلدَّهْرِ، ٱلَّذِينَ يُبْطَلُونَ. (aiōn ) |
না, আমরা ঈশ্বরের গোপন জ্ঞানের কথা বলি, যে নিগূঢ়তত্ত্ব গুপ্ত ছিল, যা সময় শুরু হওয়ার আগেই ঈশ্বর আমাদের মহিমার জন্য নির্দিষ্ট করে রেখেছিলেন। (aiōn )
بَلْ نَتَكَلَّمُ بِحِكْمَةِ ٱللهِ فِي سِرٍّ: ٱلْحِكْمَةِ ٱلْمَكْتُومَةِ، ٱلَّتِي سَبَقَ ٱللهُ فَعَيَّنَهَا قَبْلَ ٱلدُّهُورِ لِمَجْدِنَا، (aiōn ) |
এই যুগের শাসকদের কেউই তা বুঝতে পারেননি, কারণ যদি পারতেন, তাহলে তাঁরা মহিমার প্রভুকে ক্রুশবিদ্ধ করতেন না। (aiōn )
ٱلَّتِي لَمْ يَعْلَمْهَا أَحَدٌ مِنْ عُظَمَاءِ هَذَا ٱلدَّهْرِ، لِأَنْ لَوْ عَرَفُوا لَمَا صَلَبُوا رَبَّ ٱلْمَجْدِ. (aiōn ) |
তোমরা নিজেদের সঙ্গে প্রতারণা কোরো না। তোমাদের মধ্যে কেউ যদি এই যুগের মানদণ্ড অনুসারে নিজেকে জ্ঞানী বলে ভাবে, তাকে “মূর্খ” হতে হবে, যেন সে জ্ঞানী হতে পারে। (aiōn )
لَا يَخْدَعَنَّ أَحَدٌ نَفْسَهُ. إِنْ كَانَ أَحَدٌ يَظُنُّ أَنَّهُ حَكِيمٌ بَيْنَكُمْ فِي هَذَا ٱلدَّهْرِ، فَلْيَصِرْ جَاهِلًا لِكَيْ يَصِيرَ حَكِيمًا! (aiōn ) |
এই কারণে, আমি যে খাবার গ্রহণ করি, তা যদি অপর বিশ্বাসীর পাপে পতনের কারণ হয়, আমি আর কখনও সেই খাবার গ্রহণ করব না, যেন আমি তার পতনের কারণ না হই। (aiōn )
لِذَلِكَ إِنْ كَانَ طَعَامٌ يُعْثِرُ أَخِي فَلَنْ آكُلَ لَحْمًا إِلَى ٱلْأَبَدِ، لِئَلَّا أُعْثِرَ أَخِي. (aiōn ) |
এসব বিষয় তাঁদের প্রতি দৃষ্টান্তস্বরূপ ঘটেছিল এবং আমাদের সতর্ক করার জন্যই সেগুলি লেখা হয়েছে—যাদের উপরে শেষ সময় এসে উপস্থিত হয়েছে। (aiōn )
فَهَذِهِ ٱلْأُمُورُ جَمِيعُهَا أَصَابَتْهُمْ مِثَالًا، وَكُتِبَتْ لإِنْذَارِنَا نَحْنُ ٱلَّذِينَ ٱنْتَهَتْ إِلَيْنَا أَوَاخِرُ ٱلدُّهُورِ. (aiōn ) |
“মৃত্যু, তোমার জয় কোথায়? মৃত্যু, তোমার হুল কোথায়?” (Hadēs )
«أَيْنَ شَوْكَتُكَ يَا مَوْتُ؟ أَيْنَ غَلَبَتُكِ يَا هَاوِيَةُ؟» (Hadēs ) |
এই যুগের দেবতা অবিশ্বাসীদের মন অন্ধ করেছে, যেন তারা খ্রীষ্টের মহিমার যে সুসমাচার তার আলো দেখতে না পায়। সেই খ্রীষ্টই হলেন ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি। (aiōn )
ٱلَّذِينَ فِيهِمْ إِلَهُ هَذَا ٱلدَّهْرِ قَدْ أَعْمَى أَذْهَانَ غَيْرِ ٱلْمُؤْمِنِينَ، لِئَلَّا تُضِيءَ لَهُمْ إِنَارَةُ إِنْجِيلِ مَجْدِ ٱلْمَسِيحِ، ٱلَّذِي هُوَ صُورَةُ ٱللهِ. (aiōn ) |
কারণ আমাদের তুচ্ছ ও ক্ষণস্থায়ী কষ্টসমস্যাগুলি আমাদের জন্য যে চিরন্তন মহিমা অর্জন করছে, তা সেইসব কষ্টসমস্যাকে বিপুলরূপে অতিক্রম করে। (aiōnios )
لِأَنَّ خِفَّةَ ضِيقَتِنَا ٱلْوَقْتِيَّةَ تُنْشِئُ لَنَا أَكْثَرَ فَأَكْثَرَ ثِقَلَ مَجْدٍ أَبَدِيًّا. (aiōnios ) |
তাই কোনো দৃশ্যমান বস্তুর দিকে নয়, কিন্তু যা অদৃশ্য তার প্রতি আমরা দৃষ্টি নিবদ্ধ করি। কারণ যা কিছু দৃশ্যমান, তা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু যা কিছু অদৃশ্য তাই চিরন্তন। (aiōnios )
وَنَحْنُ غَيْرُ نَاظِرِينَ إِلَى ٱلْأَشْيَاءِ ٱلَّتِي تُرَى، بَلْ إِلَى ٱلَّتِي لَا تُرَى. لِأَنَّ ٱلَّتِي تُرَى وَقْتِيَّةٌ، وَأَمَّا ٱلَّتِي لَا تُرَى فَأَبَدِيَّةٌ. (aiōnios ) |
এখন আমরা জানি যে, যদি এই পার্থিব তাঁবু, যার মধ্যে আমরা বসবাস করি, তা যদি ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে আমাদের জন্য আছে এক ঈশ্বরের দেওয়া গৃহ, স্বর্গে এক চিরন্তন আবাস, যা মানুষের হাতে তৈরি নয়। (aiōnios )
لِأَنَّنَا نَعْلَمُ أَنَّهُ إِنْ نُقِضَ بَيْتُ خَيْمَتِنَا ٱلْأَرْضِيُّ، فَلَنَا فِي ٱلسَّمَاوَاتِ بِنَاءٌ مِنَ ٱللهِ، بَيْتٌ غَيْرُ مَصْنُوعٍ بِيَدٍ، أَبَدِيٌّ. (aiōnios ) |
যেমন লেখা আছে: “সে অবাধে দরিদ্রদের মাঝে দান বিতরণ করেছে, তার ধার্মিকতা চিরস্থায়ী।” (aiōn )
كَمَا هُوَ مَكْتُوبٌ: «فَرَّقَ. أَعْطَى ٱلْمَسَاكِينَ. بِرُّهُ يَبْقَى إِلَى ٱلْأَبَدِ». (aiōn ) |
প্রভু যীশুর ঈশ্বর ও পিতা, যিনি চিরতরে প্রশংসনীয়, তিনি জানেন যে, আমি মিথ্যা কথা বলছি না! (aiōn )
ٱللهُ أَبُو رَبِّنَا يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ، ٱلَّذِي هُوَ مُبَارَكٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ، يَعْلَمُ أَنِّي لَسْتُ أَكْذِبُ. (aiōn ) |
তিনি আমাদের সমস্ত পাপের জন্য নিজের জীবন দিয়েছেন যেন আমাদের ঈশ্বর ও পিতার ইচ্ছা অনুযায়ী বর্তমান মন্দ যুগ থেকে আমাদের উদ্ধার করতে পারেন। (aiōn )
ٱلَّذِي بَذَلَ نَفْسَهُ لِأَجْلِ خَطَايَانَا، لِيُنْقِذَنَا مِنَ ٱلْعَالَمِ ٱلْحَاضِرِ ٱلشِّرِّيرِ حَسَبَ إِرَادَةِ ٱللهِ وَأَبِينَا، (aiōn ) |
চিরকাল তাঁর মহিমা হোক। আমেন। (aiōn )
ٱلَّذِي لَهُ ٱلْمَجْدُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
যে তার শারীরিক লালসা নিবৃত্তির উদ্দেশে বীজ বোনে, সেই শরীর থেকেই সে বিনাশরূপ শস্য সংগ্রহ করবে। যে পবিত্র আত্মাকে প্রীত করার জন্য বীজ বোনে, তা থেকেই অনন্ত জীবনের ফসল আসবে। (aiōnios )
لِأَنَّ مَنْ يَزْرَعُ لِجَسَدِهِ فَمِنَ ٱلْجَسَدِ يَحْصُدُ فَسَادًا، وَمَنْ يَزْرَعُ لِلرُّوحِ فَمِنَ ٱلرُّوحِ يَحْصُدُ حَيَاةً أَبَدِيَّةً. (aiōnios ) |
শুধু বর্তমান কালে নয়, কিন্তু আগামী দিনেও যে সমস্ত শাসন ও কর্তৃত্ব, ক্ষমতা ও আধিপত্য এবং পদাধিকার দেওয়া যেতে পারে, তারও ঊর্ধ্বে তিনি তাঁকে স্থাপন করেছেন। (aiōn )
فَوْقَ كُلِّ رِيَاسَةٍ وَسُلْطَانٍ وَقُوَّةٍ وَسِيَادَةٍ، وَكُلِّ ٱسْمٍ يُسَمَّى لَيْسَ فِي هَذَا ٱلدَّهْرِ فَقَطْ بَلْ فِي ٱلْمُسْتَقْبَلِ أَيْضًا، (aiōn ) |
যেগুলির মধ্যে তোমরা জীবনযাপন করতে। তখন তোমরা এই জগতের ও আকাশের রাজ্যশাসকের পথ অনুসরণ করতে, যে আত্মা এখন যারা অবাধ্য, তাদের মধ্যে কার্যকরী রয়েছে। (aiōn )
ٱلَّتِي سَلَكْتُمْ فِيهَا قَبْلًا حَسَبَ دَهْرِ هَذَا ٱلْعَالَمِ، حَسَبَ رَئِيسِ سُلْطَانِ ٱلْهَوَاءِ، ٱلرُّوحِ ٱلَّذِي يَعْمَلُ ٱلْآنَ فِي أَبْنَاءِ ٱلْمَعْصِيَةِ، (aiōn ) |
যেন খ্রীষ্ট যীশুতে আমাদের প্রতি তাঁর যে করুণা প্রকাশ পেয়েছে, আগামী দিনেও তিনি তাঁর সেই অতুলনীয় অনুগ্রহের ঐশ্বর্য প্রদর্শন করতে পারেন। (aiōn )
لِيُظْهِرَ فِي ٱلدُّهُورِ ٱلْآتِيَةِ غِنَى نِعْمَتِهِ ٱلْفَائِقَ، بِٱللُّطْفِ عَلَيْنَا فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ. (aiōn ) |
এবং এই গুপ্তরহস্যের প্রয়োগ প্রত্যেকের কাছে স্পষ্ট করে দিই, যা অতীতকালে সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের কাছে গুপ্ত রাখা ছিল। (aiōn )
وَأُنِيرَ ٱلْجَمِيعَ فِي مَا هُوَ شَرِكَةُ ٱلسِّرِّ ٱلْمَكْتُومِ مُنْذُ ٱلدُّهُورِ فِي ٱللهِ خَالِقِ ٱلْجَمِيعِ بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ. (aiōn ) |
এ ছিল তাঁর চিরকালীন অভিপ্রায়, যা তিনি আমাদের প্রভু খ্রীষ্ট যীশুতে সাধন করেছেন। (aiōn )
حَسَبَ قَصْدِ ٱلدُّهُورِ ٱلَّذِي صَنَعَهُ فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ رَبِّنَا. (aiōn ) |
মণ্ডলীতে এবং খ্রীষ্ট যীশুতে, যুগ যুগ ধরে সকল প্রজন্মে চিরকাল তাঁর গৌরব কীর্তিত হোক! আমেন। (aiōn )
لَهُ ٱلْمَجْدُ فِي ٱلْكَنِيسَةِ فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ إِلَى جَمِيعِ أَجْيَالِ دَهْرِ ٱلدُّهُورِ. آمِينَ. (aiōn ) |
কারণ আমাদের সংগ্রাম রক্তমাংসের বিরুদ্ধে নয়, কিন্তু আধিপত্য ও কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে, অন্ধকারে আচ্ছন্ন এই জগতের শক্তির বিরুদ্ধে এবং স্বর্গীয় স্থানের মন্দ আত্মিক শক্তির বিরুদ্ধে। (aiōn )
فَإِنَّ مُصَارَعَتَنَا لَيْسَتْ مَعَ دَمٍ وَلَحْمٍ، بَلْ مَعَ ٱلرُّؤَسَاءِ، مَعَ ٱلسَّلَاطِينِ، مَعَ وُلَاةِ ٱلْعَالَمِ عَلَى ظُلْمَةِ هَذَا ٱلدَّهْرِ، مَعَ أَجْنَادِ ٱلشَّرِّ ٱلرُّوحِيَّةِ فِي ٱلسَّمَاوِيَّاتِ. (aiōn ) |
আমাদের ঈশ্বর ও পিতার প্রতি মহিমা যুগে যুগে চিরকাল হোক। আমেন। (aiōn )
وَلِلهِ وَأَبِينَا ٱلْمَجْدُ إِلَى دَهْرِ ٱلدَّاهِرِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
যুগযুগাম্ত এবং বহু প্রজন্ম ধরে এই গুপ্তরহস্য গোপন রাখা হয়েছিল, কিন্তু এখন তা পবিত্রগণের কাছে প্রকাশ করা হয়েছে। (aiōn )
ٱلسِّرِّ ٱلْمَكْتُومِ مُنْذُ ٱلدُّهُورِ وَمُنْذُ ٱلْأَجْيَالِ، لَكِنَّهُ ٱلْآنَ قَدْ أُظْهِرَ لِقِدِّيسِيهِ، (aiōn ) |
তাদের দণ্ড হবে চিরকালীন বিনাশ এবং প্রভুর সান্নিধ্য ও তাঁর পরাক্রমের গৌরব থেকে তারা বিচ্ছিন্ন হবে। (aiōnios )
ٱلَّذِينَ سَيُعَاقَبُونَ بِهَلَاكٍ أَبَدِيٍّ مِنْ وَجْهِ ٱلرَّبِّ وَمِنْ مَجْدِ قُوَّتِهِ، (aiōnios ) |
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট স্বয়ং এবং আমাদের পিতা ঈশ্বর, যিনি আমাদের ভালোবেসেছেন এবং যাঁর অনুগ্রহে আমরা চিরন্তন সান্ত্বনা ও উত্তম প্রত্যাশা লাভ করেছি, (aiōnios )
وَرَبُّنَا نَفْسُهُ يَسُوعُ ٱلْمَسِيحُ، وَٱللهُ أَبُونَا ٱلَّذِي أَحَبَّنَا وَأَعْطَانَا عَزَاءً أَبَدِيًّا وَرَجَاءً صَالِحًا بِٱلنِّعْمَةِ، (aiōnios ) |
কিন্তু শুধু এই কারণেই ঈশ্বর আমার প্রতি করুণা প্রদর্শন করলেন যে, আমার মতো জঘন্যতম পাপীর মধ্য দিয়ে খ্রীষ্ট যীশু যেন তাঁর অসীম সহিষ্ণুতা প্রদর্শন করতে পারেন, যেন তাঁর উপর বিশ্বাস করে যারা অনন্ত জীবনের অধিকারী হবে, তাদের কাছে তিনি আমাদের উদাহরণস্বরূপ উপস্থাপন করতে পারেন। (aiōnios )
لَكِنَّنِي لِهَذَا رُحِمْتُ: لِيُظْهِرَ يَسُوعُ ٱلْمَسِيحُ فِيَّ أَنَا أَوَّلًا كُلَّ أَنَاةٍ، مِثَالًا لِلْعَتِيدِينَ أَنْ يُؤْمِنُوا بِهِ لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
এখন অনন্ত রাজাধিরাজ, অবিনশ্বর, অদৃশ্য, একমাত্র ঈশ্বর, তাঁরই প্রতি যুগে যুগে সম্মান ও মহিমা অর্পিত হোক। আমেন। (aiōn )
وَمَلِكُ ٱلدُّهُورِ ٱلَّذِي لَا يَفْنَى وَلَا يُرَى، ٱلْإِلَهُ ٱلْحَكِيمُ وَحْدَهُ، لَهُ ٱلْكَرَامَةُ وَٱلْمَجْدُ إِلَى دَهْرِ ٱلدُّهُورِ. آمِينَ. (aiōn ) |
তুমি বিশ্বাসের উত্তম যুদ্ধে সংগ্রাম করো। অনন্ত জীবনে প্রতিষ্ঠিত থাকো, কারণ এরই জন্য তোমাকে আহ্বান করা হয়েছে এবং বহু সাক্ষীর সামনে তোমার উত্তম প্রতিজ্ঞা স্বীকার করেছ। (aiōnios )
جَاهِدْ جِهَادَ ٱلْإِيمَانِ ٱلْحَسَنَ، وَأَمْسِكْ بِٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ ٱلَّتِي إِلَيْهَا دُعِيتَ أَيْضًا، وَٱعْتَرَفْتَ ٱلِٱعْتِرَافَ ٱلْحَسَنَ أَمَامَ شُهُودٍ كَثِيرِينَ. (aiōnios ) |
একমাত্র অমর, অগম্য জ্যোতির মাঝে যাঁর অবস্থান, যাঁকে কেউ কখনও দেখেনি এবং দেখতেও পারে না—তাঁরই প্রতি হোক সমাদর এবং চিরস্থায়ী পরাক্রম। আমেন। (aiōnios )
ٱلَّذِي وَحْدَهُ لَهُ عَدَمُ ٱلْمَوْتِ، سَاكِنًا فِي نُورٍ لَا يُدْنَى مِنْهُ، ٱلَّذِي لَمْ يَرَهُ أَحَدٌ مِنَ ٱلنَّاسِ وَلَا يَقْدِرُ أَنْ يَرَاهُ، ٱلَّذِي لَهُ ٱلْكَرَامَةُ وَٱلْقُدْرَةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. آمِينَ. (aiōnios ) |
এই বর্তমান জগতে যারা ধনবান, তাদের আদেশ দাও, তারা যেন উদ্ধত না হয়, তাদের অনিশ্চিত সম্পদের উপরে তারা যেন আশাভরসা না করে, কিন্তু ঈশ্বরের উপরে প্রত্যাশা রাখে, যিনি আমাদের উপভোগের জন্য সবকিছুই সম্পূর্ণরূপে জুগিয়ে দেন। (aiōn )
أَوْصِ ٱلْأَغْنِيَاءَ فِي ٱلدَّهْرِ ٱلْحَاضِرِ أَنْ لَا يَسْتَكْبِرُوا، وَلَا يُلْقُوا رَجَاءَهُمْ عَلَى غَيْرِ يَقِينِيَّةِ ٱلْغِنَى، بَلْ عَلَى ٱللهِ ٱلْحَيِّ ٱلَّذِي يَمْنَحُنَا كُلَّ شَيْءٍ بِغِنًى لِلتَّمَتُّعِ. (aiōn ) |
আমাদের করা কোনো কাজের জন্য নয়, কিন্তু ঈশ্বর তাঁর নিজের পরিকল্পনা এবং অনুগ্রহ অনুসারে পরিত্রাণ দান করে আমাদের পবিত্র জীবনে আহ্বান করেছেন। সময় শুরু হওয়ার আগেই, তিনি খ্রীষ্ট যীশুতে এই অনুগ্রহ আমাদের দান করেছিলেন। (aiōnios )
ٱلَّذِي خَلَّصَنَا وَدَعَانَا دَعْوَةً مُقَدَّسَةً، لَا بِمُقْتَضَى أَعْمَالِنَا، بَلْ بِمُقْتَضَى ٱلْقَصْدِ وَٱلنِّعْمَةِ ٱلَّتِي أُعْطِيَتْ لَنَا فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ قَبْلَ ٱلْأَزْمِنَةِ ٱلْأَزَلِيَّةِ، (aiōnios ) |
অতএব, মনোনীতদের জন্য আমি সবকিছুই সহ্য করি, যেন তারাও অনন্ত মহিমার সঙ্গে সেই মুক্তি অর্জন করতে পারে যার আধার খ্রীষ্ট যীশু। (aiōnios )
لِأَجْلِ ذَلِكَ أَنَا أَصْبِرُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ لِأَجْلِ ٱلْمُخْتَارِينَ، لِكَيْ يَحْصُلُوا هُمْ أَيْضًا عَلَى ٱلْخَلَاصِ ٱلَّذِي فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ، مَعَ مَجْدٍ أَبَدِيٍّ. (aiōnios ) |
কারণ দীমা, এই জগৎকে ভালোবেসে আমাকে ত্যাগ করে থিষলনিকাতে চলে গেছে। ক্রিসেন্স গালাতিয়ায় এবং তীত গেছেন দালমাতিয়ায়। (aiōn )
لِأَنَّ دِيمَاسَ قَدْ تَرَكَنِي إِذْ أَحَبَّ ٱلْعَالَمَ ٱلْحَاضِرَ وَذَهَبَ إِلَى تَسَالُونِيكِي، وَكِرِيسْكِيسَ إِلَى غَلَاطِيَّةَ، وَتِيطُسَ إِلَى دَلْمَاطِيَّةَ. (aiōn ) |
সমস্ত অশুভ আক্রমণ থেকে প্রভু আমাকে রক্ষা করবেন এবং তাঁর স্বর্গীয় রাজ্যে তিনি আমাকে নিরাপদে নিয়ে আসবেন। চিরকাল যুগে যুগে কীর্তিত হোক তাঁর মহিমা। আমেন। (aiōn )
وَسَيُنْقِذُنِي ٱلرَّبُّ مِنْ كُلِّ عَمَلٍ رَدِيءٍ وَيُخَلِّصُنِي لِمَلَكُوتِهِ ٱلسَّمَاوِيِّ. ٱلَّذِي لَهُ ٱلْمَجْدُ إِلَى دَهْرِ ٱلدُّهُورِ. آمِينَ. (aiōn ) |
সেই সত্য তাদের আশ্বাস দেয় যে তাদের অনন্ত জীবন আছে যা ঈশ্বর, যিনি মিথ্যা কথা বলতে পারেন না, সময়ের শুরুতেই তাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। (aiōnios )
عَلَى رَجَاءِ ٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ، ٱلَّتِي وَعَدَ بِهَا ٱللهُ ٱلْمُنَزَّهُ عَنِ ٱلْكَذِبِ، قَبْلَ ٱلْأَزْمِنَةِ ٱلْأَزَلِيَّةِ، (aiōnios ) |
এই অনুগ্রহ অভক্তি এবং সাংসারিক অভিলাষকে উপেক্ষা করতে এবং এই বর্তমান যুগে আত্মসংযমী, সৎ ও ভক্তিপূর্ণ জীবনযাপন করতে আমাদের শিক্ষা দেয়, (aiōn )
مُعَلِّمَةً إِيَّانَا أَنْ نُنْكِرَ ٱلْفُجُورَ وَٱلشَّهَوَاتِ ٱلْعَالَمِيَّةَ، وَنَعِيشَ بِٱلتَّعَقُّلِ وَٱلْبِرِّ وَٱلتَّقْوَى فِي ٱلْعَالَمِ ٱلْحَاضِرِ، (aiōn ) |
যেন তাঁর অনুগ্রহে আমরা ধার্মিক সাব্যস্ত হয়ে অনন্ত জীবনের প্রত্যাশায় তাঁর উত্তরাধিকারী হয়ে উঠতে পারি। (aiōnios )
حَتَّى إِذَا تَبَرَّرْنَا بِنِعْمَتِهِ، نَصِيرُ وَرَثَةً حَسَبَ رَجَاءِ ٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
হয়তো, সে অল্প সময়ের জন্য তোমার কাছ থেকে দূরে সরে গিয়েছিল, যেন তুমি তাকে চিরকালের জন্য ফিরে পাও— (aiōnios )
لِأَنَّهُ رُبَّمَا لِأَجْلِ هَذَا ٱفْتَرَقَ عَنْكَ إِلَى سَاعَةٍ، لِكَيْ يَكُونَ لَكَ إِلَى ٱلْأَبَدِ، (aiōnios ) |
কিন্তু এই শেষ যুগে, তিনি তাঁর পুত্রের মাধ্যমেই আমাদের কাছে কথা বলেছেন, যাঁকে তিনি সবকিছুর উত্তরাধিকারী করেছেন, এবং যাঁর মাধ্যমে তিনি সমগ্র বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। (aiōn )
كَلَّمَنَا فِي هَذِهِ ٱلْأَيَّامِ ٱلْأَخِيرَةِ فِي ٱبْنِهِ، ٱلَّذِي جَعَلَهُ وَارِثًا لِكُلِّ شَيْءٍ، ٱلَّذِي بِهِ أَيْضًا عَمِلَ ٱلْعَالَمِينَ، (aiōn ) |
কিন্তু পুত্র সম্পর্কে তিনি বলেন, “হে ঈশ্বর, তোমার সিংহাসন অনন্তকালস্থায়ী; ধার্মিকতার রাজদণ্ড হবে তোমার রাজ্যের রাজদণ্ড। (aiōn )
وَأَمَّا عَنْ ٱلِٱبْنِ: «كُرْسِيُّكَ يَا ٱللهُ، إِلَى دَهْرِ ٱلدُّهُورِ. قَضِيبُ ٱسْتِقَامَةٍ قَضِيبُ مُلْكِكَ. (aiōn ) |
অন্যত্র তিনি বলেন, “মল্কীষেদকের পরম্পরা অনুযায়ী, তুমিই চিরকালীন যাজক।” (aiōn )
كَمَا يَقُولُ أَيْضًا فِي مَوْضِعٍ آخَرَ: «أَنْتَ كَاهِنٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ عَلَى رُتْبَةِ مَلْكِي صَادَقَ». (aiōn ) |
এবং এভাবে সম্পূর্ণ সিদ্ধ হয়ে, তাঁর অনুগতদের জন্য তিনি চিরন্তন পরিত্রাণের উৎস হয়েছেন। (aiōnios )
وَإِذْ كُمِّلَ صَارَ لِجَمِيعِ ٱلَّذِينَ يُطِيعُونَهُ، سَبَبَ خَلَاصٍ أَبَدِيٍّ، (aiōnios ) |
বাপ্তিষ্ম সম্পর্কিত নির্দেশ, কারও উপরে হাত রাখা, মৃত ব্যক্তিদের পুনরুত্থান ও শেষ বিচার—এইসব বিষয়ে তোমাদের আর নতুন করে নির্দেশের প্রয়োজন নেই। (aiōnios )
تَعْلِيمَ ٱلْمَعْمُودِيَّاتِ، وَوَضْعَ ٱلْأَيَادِي، قِيَامَةَ ٱلْأَمْوَاتِ، وَٱلدَّيْنُونَةَ ٱلْأَبَدِيَّةَ، (aiōnios ) |
যারা ঈশ্বরের বাক্যের মাধুর্য উপলব্ধি করেছে ও সন্নিকট যুগের পরাক্রম আস্বাদন করেছে— (aiōn )
وَذَاقُوا كَلِمَةَ ٱللهِ ٱلصَّالِحَةَ وَقُوَّاتِ ٱلدَّهْرِ ٱلْآتِي، (aiōn ) |
যেখানে আমাদের অগ্রগামী যীশু আমাদের পক্ষে প্রবেশ করেছেন। মল্কীষেদকের পরম্পরা অনুসারে তিনি চিরকালের জন্য মহাযাজক হয়েছেন। (aiōn )
حَيْثُ دَخَلَ يَسُوعُ كَسَابِقٍ لِأَجْلِنَا، صَائِرًا عَلَى رُتْبَةِ مَلْكِي صَادَقَ، رَئِيسَ كَهَنَةٍ إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
কারণ ঘোষণা করা হয়েছে: “মল্কীষেদকের রীতি অনুযায়ী তুমিই চিরকালীন যাজক।” (aiōn )
لِأَنَّهُ يَشْهَدُ أَنَّكَ: «كَاهِنٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ عَلَى رُتْبَةِ مَلْكِي صَادَقَ». (aiōn ) |
তিনি কিন্তু শপথ সহ যাজক হয়েছিলেন, যখন ঈশ্বর তাঁকে বলেছিলেন, “প্রভু এই শপথ করেছেন, তাঁর সংকল্পের পরিবর্তন হবে না; ‘তুমিই চিরকালীন যাজক।’” (aiōn )
لِأَنَّ أُولَئِكَ بِدُونِ قَسَمٍ قَدْ صَارُوا كَهَنَةً، وَأَمَّا هَذَا فَبِقَسَمٍ مِنَ ٱلْقَائِلِ لَهُ: «أَقْسَمَ ٱلرَّبُّ وَلَنْ يَنْدَمَ، أَنْتَ كَاهِنٌ إِلَى ٱلْأَبَدِ عَلَى رُتْبَةِ مَلْكِي صَادَقَ». (aiōn ) |
কিন্তু যীশু চিরজীবী বলে তাঁর যাজকত্বও চিরস্থায়ী। (aiōn )
وَأَمَّا هَذَا فَمِنْ أَجْلِ أَنَّهُ يَبْقَى إِلَى ٱلْأَبَدِ، لَهُ كَهَنُوتٌ لَا يَزُولُ. (aiōn ) |
কারণ বিধান যাদের মহাযাজকরূপে নিযুক্ত করে, তারা দুর্বল। কিন্তু বিধান প্রতিষ্ঠা করার পরবর্তীকালে শপথের দ্বারা যিনি নিযুক্ত হয়েছেন তিনি “পুত্র,” সর্বকালের সিদ্ধপুরুষ। (aiōn )
فَإِنَّ ٱلنَّامُوسَ يُقِيمُ أُنَاسًا بِهِمْ ضَعْفٌ رُؤَسَاءَ كَهَنَةٍ. وَأَمَّا كَلِمَةُ ٱلْقَسَمِ ٱلَّتِي بَعْدَ ٱلنَّامُوسِ فَتُقِيمُ ٱبْنًا مُكَمَّلًا إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
তিনি ছাগল ও বাছুরের রক্ত নিয়ে প্রবেশ করেননি; সেই মহাপবিত্র স্থানে তিনি নিজের রক্ত নিয়ে চিরকালের মতো একবারই প্রবেশ করেছেন এবং আমাদের জন্য অনন্তকালীন মুক্তি অর্জন করেছেন। (aiōnios )
وَلَيْسَ بِدَمِ تُيُوسٍ وَعُجُولٍ، بَلْ بِدَمِ نَفْسِهِ، دَخَلَ مَرَّةً وَاحِدَةً إِلَى ٱلْأَقْدَاسِ، فَوَجَدَ فِدَاءً أَبَدِيًّا. (aiōnios ) |
তাহলে আমরা যেন জীবন্ত ঈশ্বরের সেবা করতে পারি, এই উদ্দেশ্যে যিনি চিরন্তন আত্মার মাধ্যমে নিষ্কলঙ্ক বলিরূপে নিজেকেই ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করেছেন, সেই খ্রীষ্টের রক্ত আমাদের বিবেককে মৃত্যুমুখী ক্রিয়াকলাপ থেকে আরও কত না নিশ্চিতরূপে শুচিশুদ্ধ করবে! (aiōnios )
فَكَمْ بِٱلْحَرِيِّ يَكُونُ دَمُ ٱلْمَسِيحِ، ٱلَّذِي بِرُوحٍ أَزَلِيٍّ قَدَّمَ نَفْسَهُ لِلهِ بِلَا عَيْبٍ، يُطَهِّرُ ضَمَائِرَكُمْ مِنْ أَعْمَالٍ مَيِّتَةٍ لِتَخْدِمُوا ٱللهَ ٱلْحَيَّ! (aiōnios ) |
এই কারণে খ্রীষ্ট এক নতুন নিয়মের মধ্যস্থতাকারী, যেন আহূতজনেরা চিরন্তন উত্তরাধিকার লাভ করতে পারে। এখন তা সম্ভব, কারণ প্রথম নিয়মের সময়ে তারা যেসব পাপ করেছিল, তা থেকে তাদের উদ্ধার করতে তিনি মুক্তিপণরূপে মৃত্যুবরণ করেছেন। (aiōnios )
وَلِأَجْلِ هَذَا هُوَ وَسِيطُ عَهْدٍ جَدِيدٍ، لِكَيْ يَكُونَ ٱلْمَدْعُوُّونَ - إِذْ صَارَ مَوْتٌ لِفِدَاءِ ٱلتَّعَدِّيَاتِ ٱلَّتِي فِي ٱلْعَهْدِ ٱلْأَوَّلِ - يَنَالُونَ وَعْدَ ٱلْمِيرَاثِ ٱلْأَبَدِيِّ. (aiōnios ) |
তাহলে জগৎ সৃষ্টির কাল থেকে খ্রীষ্টকে বহুবারই কষ্টভোগ ও মৃত্যুবরণ করতে হত। কিন্তু এখন, যুগের শেষ সময়ে, আত্মবলিদানের দ্বারা তিনি চিরকালের মতো পাপের বিলোপ সাধনের উদ্দেশ্যে একবারই প্রকাশিত হয়েছেন। (aiōn )
فَإِذْ ذَاكَ كَانَ يَجِبُ أَنْ يَتَأَلَّمَ مِرَارًا كَثِيرَةً مُنْذُ تَأْسِيسِ ٱلْعَالَمِ، وَلَكِنَّهُ ٱلْآنَ قَدْ أُظْهِرَ مَرَّةً عِنْدَ ٱنْقِضَاءِ ٱلدُّهُورِ لِيُبْطِلَ ٱلْخَطِيَّةَ بِذَبِيحَةِ نَفْسِهِ. (aiōn ) |
বিশ্বাসে আমরা বুঝতে পারি যে, সমগ্র বিশ্ব ঈশ্বরের আদেশে রচিত হয়েছিল; যার ফলে, যা কিছু এখন আমরা দেখি, তা কোনো দৃশ্য বস্তু থেকে নির্মিত হয়নি। (aiōn )
بِٱلْإِيمَانِ نَفْهَمُ أَنَّ ٱلْعَالَمِينَ أُتْقِنَتْ بِكَلِمَةِ ٱللهِ، حَتَّى لَمْ يَتَكَوَّنْ مَا يُرَى مِمَّا هُوَ ظَاهِرٌ. (aiōn ) |
যীশু খ্রীষ্ট কাল যেমন ছিলেন, আজও তেমনি আছেন এবং চিরকাল একই থাকবেন। (aiōn )
يَسُوعُ ٱلْمَسِيحُ هُوَ هُوَ أَمْسًا وَٱلْيَوْمَ وَإِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
শান্তির ঈশ্বর, যিনি অনন্ত সন্ধিচুক্তির রক্তের মাধ্যমে আমাদের প্রভু যীশুকে মৃতলোক থেকে পুনরায় উত্থাপিত করেছেন, মেষপালের সেই মহান পালরক্ষক, (aiōnios )
وَإِلَهُ ٱلسَّلَامِ ٱلَّذِي أَقَامَ مِنَ ٱلْأَمْوَاتِ رَاعِيَ ٱلْخِرَافِ ٱلْعَظِيمَ، رَبَّنَا يَسُوعَ، بِدَمِ ٱلْعَهْدِ ٱلْأَبَدِيِّ، (aiōnios ) |
তাঁর ইচ্ছা পালনের উদ্দেশে তোমাদের সব উত্তম উপকরণে সুসজ্জিত করুন এবং তাঁর কাছে যা প্রীতিকর, তা যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে আমাদের অন্তরে সম্পন্ন করুন। যুগে যুগে চিরকাল তাঁর মহিমা কীর্তিত হোক। আমেন! (aiōn )
لِيُكَمِّلْكُمْ فِي كُلِّ عَمَلٍ صَالِحٍ لِتَصْنَعُوا مَشِيئَتَهُ، عَامِلًا فِيكُمْ مَا يُرْضِي أَمَامَهُ بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ، ٱلَّذِي لَهُ ٱلْمَجْدُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
সেরকম, জিভও যেন এক আগুন, শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে অধর্মের এক জগতের মতো রয়েছে। সমগ্র ব্যক্তিসত্তাকে তা কলুষিত করে, তার সমগ্র জীবনচক্রে আগুন জ্বালায় এবং সে নিজেও নরকের আগুনে জ্বলে। (Geenna )
فَٱللِّسَانُ نَارٌ! عَالَمُ ٱلْإِثْمِ. هَكَذَا جُعِلَ فِي أَعْضَائِنَا ٱللِّسَانُ، ٱلَّذِي يُدَنِّسُ ٱلْجِسْمَ كُلَّهُ، وَيُضْرِمُ دَائِرَةَ ٱلْكَوْنِ، وَيُضْرَمُ مِنْ جَهَنَّمَ. (Geenna ) |
কারণ তোমরা ক্ষয়িষ্ণু বীর্য থেকে নয়, কিন্তু অক্ষয় বীর্য থেকে, অর্থাৎ, ঈশ্বরের জীবন্ত ও চিরস্থায়ী বাক্যের দ্বারা নতুন জন্ম লাভ করেছ। (aiōn )
مَوْلُودِينَ ثَانِيَةً، لَا مِنْ زَرْعٍ يَفْنَى، بَلْ مِمَّا لَا يَفْنَى، بِكَلِمَةِ ٱللهِ ٱلْحَيَّةِ ٱلْبَاقِيَةِ إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
কিন্তু প্রভুর বাক্য থাকে চিরকাল।” আর সুসমাচারের এই বাক্যই তোমাদের কাছে প্রচার করা হয়েছে। (aiōn )
وَأَمَّا كَلِمَةُ ٱلرَّبِّ فَتَثْبُتُ إِلَى ٱلْأَبَدِ». وَهَذِهِ هِيَ ٱلْكَلِمَةُ ٱلَّتِي بُشِّرْتُمْ بِهَا. (aiōn ) |
কেউ যদি কথা বলে, সে এমনভাবে বলুক, যেন ঈশ্বরের বাণীই বলছে। কেউ যদি সেবা করে, সে ঈশ্বরের দেওয়া শক্তির গুণেই তা করুক, যেন সব বিষয়ে যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে ঈশ্বর প্রশংসিত হন। মহিমা ও পরাক্রম যুগে যুগে চিরকাল তাঁরই হোক। আমেন। (aiōn )
إِنْ كَانَ يَتَكَلَّمُ أَحَدٌ فَكَأَقْوَالِ ٱللهِ. وَإِنْ كَانَ يَخْدِمُ أَحَدٌ فَكَأَنَّهُ مِنْ قُوَّةٍ يَمْنَحُهَا ٱللهُ، لِكَيْ يَتَمَجَّدَ ٱللهُ فِي كُلِّ شَيْءٍ بِيَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ، ٱلَّذِي لَهُ ٱلْمَجْدُ وَٱلسُّلْطَانُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
আর সমস্ত অনুগ্রহের ঈশ্বর, যিনি খ্রীষ্টে তাঁর অনন্ত মহিমা প্রদানের জন্য তোমাদের আহ্বান করেছেন, সাময়িক কষ্টভোগ করার পর তিনি স্বয়ং তোমাদের পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবেন এবং তোমাদের শক্তিশালী, সুদৃঢ় ও অবিচল করবেন। (aiōnios )
وَإِلَهُ كُلِّ نِعْمَةٍ ٱلَّذِي دَعَانَا إِلَى مَجْدِهِ ٱلْأَبَدِيِّ فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ، بَعْدَمَا تَأَلَّمْتُمْ يَسِيرًا، هُوَ يُكَمِّلُكُمْ، وَيُثَبِّتُكُمْ، وَيُقَوِّيكُمْ، وَيُمَكِّنُكُمْ. (aiōnios ) |
যুগে যুগে চিরকাল তাঁর পরাক্রম হোক। আমেন। (aiōn )
لَهُ ٱلْمَجْدُ وَٱلسُّلْطَانُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
আর তোমরা আমাদের প্রভু ও পরিত্রাতা যীশু খ্রীষ্টের অনন্ত রাজ্যে সাদর অভ্যর্থনা লাভ করবে। (aiōnios )
لِأَنَّهُ هَكَذَا يُقَدَّمُ لَكُمْ بِسِعَةٍ دُخُولٌ إِلَى مَلَكُوتِ رَبِّنَا وَمُخَلِّصِنَا يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ ٱلْأَبَدِيِّ. (aiōnios ) |
কারণ স্বর্গদূতেরা পাপ করলে, ঈশ্বর তাদের নিষ্কৃতি না দিয়ে নরকে পাঠিয়ে দিলেন, বিচারের জন্য অন্ধকারাচ্ছন্ন পাতালে শিকল দিয়ে বন্দি করে রেখে দিলেন। (Tartaroō )
لِأَنَّهُ إِنْ كَانَ ٱللهُ لَمْ يُشْفِقْ عَلَى مَلَائِكَةٍ قَدْ أَخْطَأُوا، بَلْ فِي سَلَاسِلِ ٱلظَّلَامِ طَرَحَهُمْ فِي جَهَنَّمَ، وَسَلَّمَهُمْ مَحْرُوسِينَ لِلْقَضَاءِ، (Tartaroō ) |
কিন্তু তোমরা আমাদের প্রভু ও পরিত্রাতা যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ ও জ্ঞানে বৃদ্ধি পেতে থাকো। এখন ও চিরকাল পর্যন্ত তাঁর মহিমা হোক। আমেন। (aiōn )
وَلَكِنِ ٱنْمُوا فِي ٱلنِّعْمَةِ وَفِي مَعْرِفَةِ رَبِّنَا وَمُخَلِّصِنَا يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ. لَهُ ٱلْمَجْدُ ٱلْآنَ وَإِلَى يَوْمِ ٱلدَّهْرِ. آمِينَ. (aiōn ) |
সেই জীবন প্রকাশিত হলেন, আমরা তা প্রত্যক্ষ করেছি ও সেই বিষয়ে সাক্ষ্য দিচ্ছি। যা পিতার কাছে ছিল এবং যা আমাদের কাছে প্রকাশিত হয়েছে, আমরা সেই অনন্ত জীবনের কথা তোমাদের কাছে ঘোষণা করছি। (aiōnios )
فَإِنَّ ٱلْحَيَاةَ أُظْهِرَتْ، وَقَدْ رَأَيْنَا وَنَشْهَدُ وَنُخْبِرُكُمْ بِٱلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ ٱلَّتِي كَانَتْ عِنْدَ ٱلْآبِ وَأُظْهِرَتْ لَنَا. (aiōnios ) |
আর জগৎ ও তার কামনাবাসনা বিলুপ্ত হবে, কিন্তু যে ব্যক্তি ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করে সে চিরকাল জীবিত থাকবে। (aiōn )
وَٱلْعَالَمُ يَمْضِي وَشَهْوَتُهُ، وَأَمَّا ٱلَّذِي يَصْنَعُ مَشِيئَةَ ٱللهِ فَيَثْبُتُ إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
আর আমাদের যা তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তা হল অনন্ত জীবন। (aiōnios )
وَهَذَا هُوَ ٱلْوَعْدُ ٱلَّذِي وَعَدَنَا هُوَ بِهِ: ٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. (aiōnios ) |
যে তার ভাইবোনকে ঘৃণা করে, সে হত্যাকারী এবং তোমরা জানো যে কোনো হত্যাকারীর অন্তরে অনন্ত জীবন থাকতে পারে না। (aiōnios )
كُلُّ مَنْ يُبْغِضُ أَخَاهُ فَهُوَ قَاتِلُ نَفْسٍ، وَأَنْتُمْ تَعْلَمُونَ أَنَّ كُلَّ قَاتِلِ نَفْسٍ لَيْسَ لَهُ حَيَاةٌ أَبَدِيَّةٌ ثَابِتَةٌ فِيهِ. (aiōnios ) |
এই হল সেই সাক্ষ্য: ঈশ্বর আমাদের অনন্ত জীবন দিয়েছেন এবং সেই জীবন তাঁর পুত্রের মধ্যে আছে। (aiōnios )
وَهَذِهِ هِيَ ٱلشَّهَادَةُ: أَنَّ ٱللهَ أَعْطَانَا حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَهَذِهِ ٱلْحَيَاةُ هِيَ فِي ٱبْنِهِ. (aiōnios ) |
তোমরা যারা ঈশ্বরের পুত্রের নামে বিশ্বাস করো, তাদের কাছে আমি এসব বিষয় লিখছি, যেন তোমরা জানতে পারো যে, তোমরা অনন্ত জীবন লাভ করেছ। (aiōnios )
كَتَبْتُ هَذَا إِلَيْكُمْ، أَنْتُمُ ٱلْمُؤْمِنِينَ بِٱسْمِ ٱبْنِ ٱللهِ، لِكَيْ تَعْلَمُوا أَنَّ لَكُمْ حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَلِكَيْ تُؤْمِنُوا بِٱسْمِ ٱبْنِ ٱللهِ. (aiōnios ) |
আমরা আরও জানি যে, ঈশ্বরের পুত্রের আগমন হয়েছে এবং তিনি আমাদের বোধশক্তি দিয়েছেন যেন, যিনি প্রকৃত সত্য তাঁকে আমরা জানতে পারি। আমরা তাঁরই মধ্যে আছি, যিনি সত্যময়, অর্থাৎ তাঁর পুত্র যীশু খ্রীষ্টে। তিনিই প্রকৃত ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন। (aiōnios )
وَنَعْلَمُ أَنَّ ٱبْنَ ٱللهِ قَدْ جَاءَ وَأَعْطَانَا بَصِيرَةً لِنَعْرِفَ ٱلْحَقَّ. وَنَحْنُ فِي ٱلْحَقِّ فِي ٱبْنِهِ يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ. هَذَا هُوَ ٱلْإِلَهُ ٱلْحَقُّ وَٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. (aiōnios ) |
কারণ সেই সত্য আমাদের অন্তরে আছে এবং চিরদিন আমাদের সঙ্গে থাকবে। (aiōn )
مِنْ أَجْلِ ٱلْحَقِّ ٱلَّذِي يَثْبُتُ فِينَا وَسَيَكُونُ مَعَنَا إِلَى ٱلْأَبَدِ: (aiōn ) |
আর যে স্বর্গদূতেরা নিজেদের অধিকারের সীমা ছাড়িয়ে তাদের নিজস্ব আবাস ত্যাগ করেছিল, তিনি তাদের সেই মহাদিনে বিচারের জন্য চিরকালীন শিকলে বন্দি করে ঘোর অন্ধকারের মধ্যে রেখেছেন। (aïdios )
وَٱلْمَلَائِكَةُ ٱلَّذِينَ لَمْ يَحْفَظُوا رِيَاسَتَهُمْ، بَلْ تَرَكُوا مَسْكَنَهُمْ حَفِظَهُمْ إِلَى دَيْنُونَةِ ٱلْيَوْمِ ٱلْعَظِيمِ بِقُيُودٍ أَبَدِيَّةٍ تَحْتَ ٱلظَّلَامِ. (aïdios ) |
একইভাবে, সদোম ও ঘমোরা এবং তাদের আশেপাশের নগরগুলি এদেরই মতো দৈহিক উচ্ছৃঙ্খলতা ও অস্বাভাবিক যৌন আচরণে নিজেদের সমর্পণ করেছিল বলে অনন্ত আগুনের শাস্তি ভোগ করে এরা সকলের কাছে দৃষ্টান্তস্বরূপ হয়ে আছে। (aiōnios )
كَمَا أَنَّ سَدُومَ وَعَمُورَةَ وَٱلْمُدُنَ ٱلَّتِي حَوْلَهُمَا، إِذْ زَنَتْ عَلَى طَرِيقٍ مِثْلِهِمَا، وَمَضَتْ وَرَاءَ جَسَدٍ آخَرَ، جُعِلَتْ عِبْرَةً، مُكَابِدَةً عِقَابَ نَارٍ أَبَدِيَّةٍ. (aiōnios ) |
এরা সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের মতো, নিজেদের লজ্জা ফেনার মতো ফাঁপিয়ে তোলে; কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত তারার মতো, যাদের জন্য অনন্তকালীন ঘোরতর অন্ধকার নির্দিষ্ট করা আছে। (aiōn )
أَمْوَاجُ بَحْرٍ هَائِجَةٌ مُزْبِدَةٌ بِخِزْيِهِمْ. نُجُومٌ تَائِهَةٌ مَحْفُوظٌ لَهَا قَتَامُ ٱلظَّلَامِ إِلَى ٱلْأَبَدِ. (aiōn ) |
ঈশ্বরের প্রেমে অবিচল থাকো এবং সেই দিনের জন্য প্রতীক্ষা করো যেদিন আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্ট সদয় হয়ে তোমাদের অনন্ত জীবন দান করবেন। (aiōnios )
وَٱحْفَظُوا أَنْفُسَكُمْ فِي مَحَبَّةِ ٱللهِ، مُنْتَظِرِينَ رَحْمَةَ رَبِّنَا يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ لِلْحَيَاةِ ٱلْأَبَدِيَّةِ. (aiōnios ) |
সেই একমাত্র ঈশ্বর, আমাদের পরিত্রাতা, আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে মহিমা, রাজকীয় প্রতাপ, পরাক্রম ও কর্তৃত্ব, সকল যুগের শুরু থেকে বর্তমানে ও যুগপর্যায়ের সমস্ত যুগেই হোক! আমেন। (aiōn )
ٱلْإِلَهُ ٱلْحَكِيمُ ٱلْوَحِيدُ مُخَلِّصُنَا، لَهُ ٱلْمَجْدُ وَٱلْعَظَمَةُ وَٱلْقُدْرَةُ وَٱلسُّلْطَانُ، ٱلْآنَ وَإِلَى كُلِّ ٱلدُّهُورِ. آمِينَ. (aiōn ) |
এবং তাঁর ঈশ্বর ও পিতার সেবা করার জন্য আমাদের এক রাজ্যস্বরূপ ও যাজকসমাজ করেছেন—তাঁরই মহিমা ও পরাক্রম যুগে যুগে চিরকাল হোক! আমেন। (aiōn )
وَجَعَلَنَا مُلُوكًا وَكَهَنَةً لِلهِ أَبِيهِ، لَهُ ٱلْمَجْدُ وَٱلسُّلْطَانُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ. (aiōn ) |
আমিই সেই জীবিত সত্তা; আমার মৃত্যু হয়েছিল, আর দেখো, আমি যুগে যুগে চিরকাল জীবিত আছি! আর মৃত্যু ও পাতালের চাবি আছে আমারই হাতে। (aiōn , Hadēs )
وَٱلْحَيُّ. وَكُنْتُ مَيْتًا، وَهَا أَنَا حَيٌّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ! آمِينَ. وَلِي مَفَاتِيحُ ٱلْهَاوِيَةِ وَٱلْمَوْتِ. (aiōn , Hadēs ) |
যিনি সিংহাসনে উপবিষ্ট ও যিনি যুগে যুগে চিরকাল জীবন্ত, তাঁকে যখনই সেই জীবন্ত প্রাণীরা গৌরব, সম্মান ও ধন্যবাদ অর্পণ করেন, (aiōn )
وَحِينَمَا تُعْطِي ٱلْحَيَوَانَاتُ مَجْدًا وَكَرَامَةً وَشُكْرًا لِلْجَالِسِ عَلَى ٱلْعَرْشِ، ٱلْحَيِّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ، (aiōn ) |
তখন সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তির সামনে ওই চব্বিশজন প্রাচীন প্রণাম করেন ও যিনি যুগে যুগে চিরকাল জীবন্ত, তাঁর উপাসনা করেন। তাঁরা তাদের মুকুট সিংহাসনের সামনে রেখে দিয়ে বলেন, (aiōn )
يَخِرُّ ٱلْأَرْبَعَةُ وَٱلْعِشْرُونَ شَيْخًا قُدَّامَ ٱلْجَالِسِ عَلَى ٱلْعَرْشِ، وَيَسْجُدُونَ لِلْحَيِّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ، وَيَطْرَحُونَ أَكَالِيلَهُمْ أَمَامَ ٱلْعَرْشِ قَائِلِينَ: (aiōn ) |
পরে আমি শুনতে পেলাম স্বর্গ ও পৃথিবী ও পৃথিবীর নিচ ও সমুদ্রের অভ্যন্তরস্থ প্রত্যেক সৃষ্ট প্রাণী এবং এই সবকিছুর মধ্যে যা আছে সে সমস্ত গাইছে: “যিনি সিংহাসনে উপবিষ্ট, তাঁর ও মেষশাবকের প্রশংসা ও সম্মান, মহিমা ও পরাক্রম, (aiōn )
وَكُلُّ خَلِيقَةٍ مِمَّا فِي ٱلسَّمَاءِ وَعَلَى ٱلْأَرْضِ وَتَحْتَ ٱلْأَرْضِ، وَمَا عَلَى ٱلْبَحْرِ، كُلُّ مَا فِيهَا، سَمِعْتُهَا قَائِلَةً: «لِلْجَالِسِ عَلَى ٱلْعَرْشِ وَلِلْخَرُوفِ ٱلْبَرَكَةُ وَٱلْكَرَامَةُ وَٱلْمَجْدُ وَٱلسُّلْطَانُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ». (aiōn ) |
আমি তাকিয়ে দেখলাম আর আমার সামনে এক পাণ্ডুর রংয়ের ঘোড়া! এর আরোহীর নাম মৃত্যু, পাতাল ঘনিষ্ঠভাবে তাকে অনুসরণ করছে। তাদের ক্ষমতা দেওয়া হল যেন তারা তরোয়াল, দুর্ভিক্ষ ও মহামারি এবং পৃথিবীর বন্য জন্তুদের দ্বারা পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ প্রাণীকে হত্যা করে। (Hadēs )
فَنَظَرْتُ وَإِذَا فَرَسٌ أَخْضَرُ، وَٱلْجَالِسُ عَلَيْهِ ٱسْمُهُ ٱلْمَوْتُ، وَٱلْهَاوِيَةُ تَتْبَعُهُ، وَأُعْطِيَا سُلْطَانًا عَلَى رُبْعِ ٱلْأَرْضِ أَنْ يَقْتُلَا بِٱلسَّيْفِ وَٱلْجُوعِ وَٱلْمَوْتِ وَبِوُحُوشِ ٱلْأَرْضِ. (Hadēs ) |
বললেন: “আমেন! প্রশংসা ও মহিমা, প্রজ্ঞা ও ধন্যবাদ ও সম্মান, পরাক্রম ও শক্তি চিরকাল যুগে যুগে আমাদের ঈশ্বরেরই হোক। আমেন!” (aiōn )
قَائِلِينَ: «آمِينَ! ٱلْبَرَكَةُ وَٱلْمَجْدُ وَٱلْحِكْمَةُ وَٱلشُّكْرُ وَٱلْكَرَامَةُ وَٱلْقُدْرَةُ وَٱلْقُوَّةُ لِإِلَهِنَا إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. آمِينَ!». (aiōn ) |
পঞ্চম স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন, আর আমি দেখলাম আকাশ থেকে একটি তারা পৃথিবীতে খসে পড়ল। সেই তারাটিকে অতল-গহ্বরের সুড়ঙ্গপথের চাবি দেওয়া হল। (Abyssos )
ثُمَّ بَوَّقَ ٱلْمَلَاكُ ٱلْخَامِسُ، فَرَأَيْتُ كَوْكَبًا قَدْ سَقَطَ مِنَ ٱلسَّمَاءِ إِلَى ٱلْأَرْضِ، وَأُعْطِيَ مِفْتَاحَ بِئْرِ ٱلْهَاوِيَةِ. (Abyssos ) |
যখন সে অতল-গহ্বরের সুড়ঙ্গপথটি খুলল, তার মধ্যে থেকে বিশাল চুল্লির ধোঁয়ার মতো একটি ধোঁয়া উঠতে লাগল। অতল-গহ্বরের সেই ধোঁয়ায় সূর্য ও চাঁদ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে গেল। (Abyssos )
فَفَتَحَ بِئْرَ ٱلْهَاوِيَةِ، فَصَعِدَ دُخَانٌ مِنَ ٱلْبِئْرِ كَدُخَانِ أَتُونٍ عَظِيمٍ، فَأَظْلَمَتِ ٱلشَّمْسُ وَٱلْجَوُّ مِنْ دُخَانِ ٱلْبِئْرِ. (Abyssos ) |
অতল-গহ্বরের এক দূত ছিল তাদের রাজা। হিব্রু ভাষায় তার নাম আবদ্দোন ও গ্রিক ভাষায়, আপল্লিয়োন। (Abyssos )
وَلَهَا مَلَاكُ ٱلْهَاوِيَةِ مَلِكًا عَلَيْهَا، ٱسْمُهُ بِٱلْعِبْرَانِيَّةِ «أَبَدُّونَ»، وَلَهُ بِٱلْيُونَانِيَّةِ ٱسْمُ «أَبُولِّيُّونَ». (Abyssos ) |
আর যিনি যুগে যুগে চিরকাল জীবন্ত, যিনি আকাশমণ্ডল ও তার মধ্যস্থিত সবকিছু, পৃথিবী ও তার মধ্যস্থিত সবকিছু এবং সমুদ্র ও তার মধ্যস্থিত সবকিছু সৃষ্টি করছেন, তাঁরই নামে তিনি এই শপথ করে বললেন, “আর দেরি হবে না! (aiōn )
وَأَقْسَمَ بِٱلْحَيِّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ، ٱلَّذِي خَلَقَ ٱلسَّمَاءَ وَمَا فِيهَا، وَٱلْأَرْضَ وَمَا فِيهَا، وَٱلْبَحْرَ وَمَا فِيهِ: أَنْ لَا يَكُونَ زَمَانٌ بَعْدُ! (aiōn ) |
তাঁরা নিজেদের সাক্ষ্য শেষ করলে পরে, যে পশু সেই অতল-গহ্বর থেকে উঠে আসবে, সে তাঁদের আক্রমণ করবে, বিজয়ী হবে ও তাঁদের হত্যা করবে। (Abyssos )
وَمَتَى تَمَّمَا شَهَادَتَهُمَا، فَٱلْوَحْشُ ٱلصَّاعِدُ مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ سَيَصْنَعُ مَعَهُمَا حَرْبًا وَيَغْلِبُهُمَا وَيَقْتُلُهُمَا. (Abyssos ) |
সপ্তম স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন, আর স্বর্গে উচ্চনাদে এই বাণী শোনা গেল: “জগতের রাজ্য পরিণত হল, আমাদের প্রভু ও তাঁর খ্রীষ্টের রাজ্যে, আর তিনি যুগে যুগে চিরকাল রাজত্ব করবেন।” (aiōn )
ثُمَّ بَوَّقَ ٱلْمَلَاكُ ٱلسَّابِعُ، فَحَدَثَتْ أَصْوَاتٌ عَظِيمَةٌ فِي ٱلسَّمَاءِ قَائِلَةً: «قَدْ صَارَتْ مَمَالِكُ ٱلْعَالَمِ لِرَبِّنَا وَمَسِيحِهِ، فَسَيَمْلِكُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ». (aiōn ) |
এরপর আমি অন্য এক স্বর্গদূতকে মধ্যাকাশে উড়ে যেতে দেখলাম। তাঁর কাছে ছিল অনন্তকালীন সুসমাচার, যেন তিনি প্রত্যেক দেশ, গোষ্ঠী, ভাষাভাষী, জাতির, পৃথিবীর সমস্ত অধিবাসীর কাছে তা ঘোষণা করেন। (aiōnios )
ثُمَّ رَأَيْتُ مَلَاكًا آخَرَ طَائِرًا فِي وَسَطِ ٱلسَّمَاءِ مَعَهُ بِشَارَةٌ أَبَدِيَّةٌ، لِيُبَشِّرَ ٱلسَّاكِنِينَ عَلَى ٱلْأَرْضِ وَكُلَّ أُمَّةٍ وَقَبِيلَةٍ وَلِسَانٍ وَشَعْبٍ، (aiōnios ) |
আর তাদের যন্ত্রণাভোগের ধোঁয়া যুগে যুগে চিরকাল উঠতে থাকবে। যারা সেই পশু ও তার মূর্তিকে পূজা করে, বা যে কেউ তার নামের চিহ্ন গ্রহণ করে, দিনরাত কখনও সে বিশ্রাম পাবে না।” (aiōn )
وَيَصْعَدُ دُخَانُ عَذَابِهِمْ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. وَلَا تَكُونُ رَاحَةٌ نَهَارًا وَلَيْلًا لِلَّذِينَ يَسْجُدُونَ لِلْوَحْشِ وَلِصُورَتِهِ وَلِكُلِّ مَنْ يَقْبَلُ سِمَةَ ٱسْمِهِ». (aiōn ) |
তখন সেই চারজন জীবন্ত প্রাণীর একজন, যুগে যুগে চিরজীবী ঈশ্বরের ক্রোধে পরিপূর্ণ সাতটি সোনার বাটি, সেই সাতজন স্বর্গদূতকে দিলেন। (aiōn )
وَوَاحِدٌ مِنَ ٱلْأَرْبَعَةِ ٱلْحَيَوَانَاتِ أَعْطَى ٱلسَّبْعَةَ ٱلْمَلَائِكَةِ سَبْعَةَ جَامَاتٍ مِنْ ذَهَبٍ، مَمْلُوَّةٍ مِنْ غَضَبِ ٱللهِ ٱلْحَيِّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. (aiōn ) |
যে পশুকে তুমি দেখলে, যে এক সময়ে ছিল, কিন্তু এখন নেই, সে অতল-গহ্বর থেকে আবার উঠে আসবে ও তার ধ্বংসের পথে যাবে। আর পৃথিবীর অধিবাসী যতজনের নাম জগৎ সৃষ্টির সময় থেকে জীবনপুস্তকে লেখা নেই, তারা যখন সেই পশুটিকে দেখবে, যা ছিল কিন্তু এখন নেই কিন্তু পরে আসবে, তখন তারাও আশ্চর্য বোধ করবে। (Abyssos )
ٱلْوَحْشُ ٱلَّذِي رَأَيْتَ، كَانَ وَلَيْسَ ٱلْآنَ، وَهُوَ عَتِيدٌ أَنْ يَصْعَدَ مِنَ ٱلْهَاوِيَةِ وَيَمْضِيَ إِلَى ٱلْهَلَاكِ. وَسَيَتَعَجَّبُ ٱلسَّاكِنُونَ عَلَى ٱلْأَرْضِ، ٱلَّذِينَ لَيْسَتْ أَسْمَاؤُهُمْ مَكْتُوبَةً فِي سِفْرِ ٱلْحَيَاةِ مُنْذُ تَأْسِيسِ ٱلْعَالَمِ، حِينَمَا يَرَوْنَ ٱلْوَحْشَ أَنَّهُ كَانَ وَلَيْسَ ٱلْآنَ، مَعَ أَنَّهُ كَائِنٌ. (Abyssos ) |
তারা আবার চিৎকার করে উঠল: “হাল্লেলুইয়া! তার ধোঁয়া যুগে যুগে চিরকাল উপরে উঠে যাবে।” (aiōn )
وَقَالُوا ثَانِيَةً: «هَلِّلُويَا! وَدُخَانُهَا يَصْعَدُ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ». (aiōn ) |
কিন্তু সেই পশু বন্দি হল ও তার সঙ্গে যে ভণ্ড ভাববাদী তার হয়ে অলৌকিক সব চিহ্নকাজ করেছিল, সেও ধরা পড়ল। যারা সেই পশুর ছাপ ধারণ ও তার মূর্তির পূজা করেছিল, সে এসব চিহ্নকাজের দ্বারা তাদের বিভ্রান্ত করেছিল। সেই দুজনকে জীবন্ত অবস্থায় জ্বলন্ত গন্ধকের আগুনের হ্রদে নিক্ষেপ করা হল। (Limnē Pyr )
فَقُبِضَ عَلَى ٱلْوَحْشِ وَٱلنَّبِيِّ ٱلْكَذَّابِ مَعَهُ، ٱلصَّانِعِ قُدَّامَهُ ٱلْآيَاتِ ٱلَّتِي بِهَا أَضَلَّ ٱلَّذِينَ قَبِلُوا سِمَةَ ٱلْوَحْشِ وَٱلَّذِينَ سَجَدُوا لِصُورَتِهِ. وَطُرِحَ ٱلِٱثْنَانِ حَيَّيْنِ إِلَى بُحَيْرَةِ ٱلنَّارِ ٱلْمُتَّقِدَةِ بِٱلْكِبْرِيتِ. (Limnē Pyr ) |
তারপর আমি স্বর্গ থেকে এক দূতকে নেমে আসতে দেখলাম। তাঁর হাতে ছিল সেই অতল-গহ্বরের চাবি ও একটি বড়ো শিকল। (Abyssos )
وَرَأَيْتُ مَلَاكًا نَازِلًا مِنَ ٱلسَّمَاءِ مَعَهُ مِفْتَاحُ ٱلْهَاوِيَةِ، وَسِلْسِلَةٌ عَظِيمَةٌ عَلَى يَدِهِ. (Abyssos ) |
তিনি তাকে সেই অতল-গহ্বরে নিক্ষেপ করে তার উপরে তালাবন্ধ করে সিলমোহরাঙ্কিত করলেন, যেন যতদিন পর্যন্ত সেই হাজার বছর শেষ না হয়, ততদিন সে সব জাতিকে প্রতারিত করতে না পারে। তারপরে তাকে অবশ্যই অল্প সময়ের জন্য মুক্তি দেওয়া হবে। (Abyssos )
وَطَرَحَهُ فِي ٱلْهَاوِيَةِ وَأَغْلَقَ عَلَيْهِ، وَخَتَمَ عَلَيْهِ لِكَيْ لَا يُضِلَّ ٱلْأُمَمَ فِي مَا بَعْدُ، حَتَّى تَتِمَّ ٱلْأَلْفُ ٱلسَّنَةِ. وَبَعْدَ ذَلِكَ لَابُدَّ أَنْ يُحَلَّ زَمَانًا يَسِيرًا. (Abyssos ) |
আর তাদের প্রতারণাকারী দিয়াবলকে জ্বলন্ত গন্ধকের হ্রদে নিক্ষেপ করা হল, যেখানে সেই পশু ও ভণ্ড ভাববাদীকেও নিক্ষেপ করা হয়েছিল। তারা যুগে যুগে চিরকাল, দিনরাত যন্ত্রণাভোগ করবে। (aiōn , Limnē Pyr )
وَإِبْلِيسُ ٱلَّذِي كَانَ يُضِلُّهُمْ طُرِحَ فِي بُحَيْرَةِ ٱلنَّارِ وَٱلْكِبْرِيتِ، حَيْثُ ٱلْوَحْشُ وَٱلنَّبِيُّ ٱلْكَذَّابُ. وَسَيُعَذَّبُونَ نَهَارًا وَلَيْلًا إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. (aiōn , Limnē Pyr ) |
সমুদ্র তার মধ্যস্থিত মৃতদের সমর্পণ করল এবং পরলোক ও পাতালও তাদের মধ্যে অবস্থিত মৃতদের সমর্পণ করল। আর তাদের প্রত্যেকের কাজ অনুযায়ী তাদের বিচার করা হল। (Hadēs )
وَسَلَّمَ ٱلْبَحْرُ ٱلْأَمْوَاتَ ٱلَّذِينَ فِيهِ، وَسَلَّمَ ٱلْمَوْتُ وَٱلْهَاوِيَةُ ٱلْأَمْوَاتَ ٱلَّذِينَ فِيهِمَا. وَدِينُوا كُلُّ وَاحِدٍ بِحَسَبِ أَعْمَالِهِ. (Hadēs ) |
তারপর পরলোক ও পাতালকেও আগুনের হ্রদে নিক্ষেপ করা হল। সেই আগুনের হ্রদ হল দ্বিতীয় মৃত্যু। (Hadēs , Limnē Pyr )
وَطُرِحَ ٱلْمَوْتُ وَٱلْهَاوِيَةُ فِي بُحَيْرَةِ ٱلنَّارِ. هَذَا هُوَ ٱلْمَوْتُ ٱلثَّانِي. (Hadēs , Limnē Pyr ) |
আর যার নাম সেই জীবনপুস্তকে লিখিত পাওয়া গেল না, তাকেই আগুনের হ্রদে নিক্ষেপ করা হল। (Limnē Pyr )
وَكُلُّ مَنْ لَمْ يُوجَدْ مَكْتُوبًا فِي سِفْرِ ٱلْحَيَاةِ طُرِحَ فِي بُحَيْرَةِ ٱلنَّارِ. (Limnē Pyr ) |
কিন্তু যারা কাপুরুষ, অবিশ্বাসী, ঘৃণ্য স্বভাববিশিষ্ট, খুনি, অবৈধ যৌনাচারী, যারা তন্ত্রমন্ত্র-মায়াবিদ্যা অভ্যাস করে, যারা প্রতিমাপূজা করে এবং যত মিথ্যাবাদী, তাদের স্থান হবে জ্বলন্ত গন্ধকের আগুনের হ্রদে। এই হল দ্বিতীয় মৃত্যু।” (Limnē Pyr )
وَأَمَّا ٱلْخَائِفُونَ وَغَيْرُ ٱلْمُؤْمِنِينَ وَٱلرَّجِسُونَ وَٱلْقَاتِلُونَ وَٱلزُّنَاةُ وَٱلسَّحَرَةُ وَعَبَدَةُ ٱلْأَوْثَانِ وَجَمِيعُ ٱلْكَذَبَةِ، فَنَصِيبُهُمْ فِي ٱلْبُحَيْرَةِ ٱلْمُتَّقِدَةِ بِنَارٍ وَكِبْرِيتٍ، ٱلَّذِي هُوَ ٱلْمَوْتُ ٱلثَّانِي». (Limnē Pyr ) |
সেখানে আর রাত্রি হবে না। তাদের প্রদীপের আলো বা সূর্যের আলোর প্রয়োজন হবে না, কারণ প্রভু ঈশ্বরই তাদের আলো প্রদান করবেন। আর তারা যুগে যুগে চিরকাল রাজত্ব করবে। (aiōn )
وَلَا يَكُونُ لَيْلٌ هُنَاكَ، وَلَا يَحْتَاجُونَ إِلَى سِرَاجٍ أَوْ نُورِ شَمْسٍ، لِأَنَّ ٱلرَّبَّ ٱلْإِلَهَ يُنِيرُ عَلَيْهِمْ، وَهُمْ سَيَمْلِكُونَ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. (aiōn ) |