< মথি 9 >

1 এরপর যীশু একটি নৌকায় উঠে সাগর পার করে তাঁর নিজের নগরে এলেন।
Καὶ ἐμβὰς εἰς πλοῖον διεπέρασεν καὶ ἦλθεν εἰς τὴν ἰδίαν πόλιν.
2 কয়েকজন মানুষ একজন পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে খাটে শুইয়ে তাঁর কাছে নিয়ে এল। তাদের বিশ্বাস দেখে যীশু সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “বৎস, সাহস করো, তোমার সব পাপ ক্ষমা করা হল।”
καὶ ἰδοὺ προσέφερον αὐτῷ παρα λυτικὸν ἐπὶ κλίνης βεβλημένον· καὶ ἰδὼν ὁ Ἰησοῦς τὴν πίστιν αὐτῶν εἶπεν τῷ παραλυτικῷ, Θάρσει, τέκνον, ἀφίενταί σου αἱ ἁμαρτίαι.
3 এতে কয়েকজন শাস্ত্রবিদ মনে মনে বলল, “এই লোকটি তো ঈশ্বরনিন্দা করছে!”
καὶ ἰδού τινες τῶν γραμματέων εἶπoν ἐν ἑαυτοῖς, Οὗτος βλασφημεῖ.
4 যীশু তাদের মনের কথা বুঝতে পেরে বললেন, “তোমরা মনে মনে মন্দ চিন্তা করছ কেন?
καὶ εἰδὼς ὁ Ἰησοῦς τὰς ἐνθυμήσεις αὐτῶν εἶπεν, Ἵνα τί ἐνθυμεῖσθε πονηρὰ ἐν ταῖς καρδίαις ὑμῶν;
5 কোন কথাটি বলা সহজ, ‘তোমার পাপ ক্ষমা করা হল,’ বলা না, ‘তুমি উঠে হেঁটে বেড়াও’ বলা?
τί γάρ ἐστιν εὐκοπώτερον, εἰπεῖν, Ἀφίενταί σου αἱ ἁμαρτίαι, ἢ εἰπεῖν, Ἔγειρε καὶ περιπάτει;
6 কিন্তু আমি চাই যেন তোমরা জানতে পারো যে পৃথিবীতে পাপ ক্ষমা করার অধিকার মনুষ্যপুত্রের আছে” এই বলে তিনি সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “ওঠো, তোমার খাট তুলে বাড়ি চলে যাও।”
ἵνα δὲ εἰδῆτε ὅτι ἐξουσίαν ἔχει ὁ υἱὸς τοῦ ἀνθρώπου ἐπὶ τῆς γῆς ἀφιέναι ἁμαρτίας, (τότε λέγει τῷ παραλυτικῷ, ) Ἔγειρε ἆρόν σου τὴν κλίνην, καὶ ὕπαγε εἰς τὸν οἶκόν σου.
7 তখন ব্যক্তিটি উঠে বাড়ি চলে গেল।
καὶ ἐγερθεὶς ἀπῆλθεν εἰς τὸν οἶκον αὐτοῦ.
8 এই দেখে সমস্ত লোক ভীত হয়ে উঠল এবং ঈশ্বর মানুষকে এমন ক্ষমতা দিয়েছেন বলে তারা ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগল।
ἰδόντες δὲ οἱ ὄχλοι ἐφοβήθησαν, καὶ ἐδόξασαν τὸν θεὸν τὸν δόντα ἐξουσίαν τοιαύτην τοῖς ἀνθρώποις.
9 সেই স্থান ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় যীশু দেখলেন, মথি নামে এক ব্যক্তি কর আদায়কারীর চালাঘরে বসে আছেন। তিনি তাঁকে বললেন, “আমাকে অনুসরণ করো!” মথি তখনই উঠে পড়লেন ও তাঁকে অনুসরণ করতে লাগলেন।
Καὶ παράγων ὁ Ἰησοῦς ἐκεῖθεν εἶδεν ἄνθρωπον καθήμενον ἐπὶ τὸ τελώνιον, Μαθθαῖον λεγόμενον, καὶ λέγει αὐτῷ, Ἀκολούθει μοι. καὶ ἀναστὰς ἠκολούθησεν αὐτῷ.
10 মথির বাড়িতে যীশু যখন রাতের খাওয়া খেতে বসেছিলেন, তখন বহু কর আদায়কারী ও পাপী মানুষ এসে যীশু ও তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে খেতে বসল।
καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἀνακειμένου ἐν τῇ οἰκίᾳ, καὶ ἰδοὺ πολλοὶ τελῶναι καὶ ἁμαρτωλοὶ ἐλθόντες συνανέκειντο τῷ Ἰησοῦ καὶ τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ.
11 ফরিশীরা তা লক্ষ্য করে তাঁর শিষ্যদের জিজ্ঞাসা করল, “কর আদায়কারী ও পাপীদের সঙ্গে বসে তোমাদের গুরুমহাশয় কেন খাওয়াদাওয়া করেন?”
καὶ ἰδόντες οἱ Φαρισαῖοι ἔλεγον τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ, Διὰ τί μετὰ τῶν τελωνῶν καὶ ἁμαρτωλῶν ἐσθίει ὁ διδάσκαλος ὑμῶν;
12 একথা শুনে যীশু বললেন, “পীড়িত ব্যক্তিরই চিকিৎসকের প্রয়োজন, সুস্থ ব্যক্তির নয়।
ὁ δὲ [Ἰησοῦς] ἀκούσας εἶπεν, Οὐ χρείαν ἔχουσιν οἱ ἰσχύοντες ἰατροῦ ἀλλὰ οἱ κακῶς ἔχοντες.
13 কিন্তু তোমরা যাও এবং এই বাক্যের মর্ম কি তা শিক্ষা নাও: ‘আমি দয়া চাই, বলিদান নয়।’ কারণ আমি ধার্মিকদের নয়, কিন্তু পাপীদের আহ্বান করতে এসেছি।”
πορευθέντες δὲ μάθετε τί ἐστιν, Ἔλεος θέλω, καὶ οὐ θυσίαν· οὐ γὰρ ἦλθον καλέσαι δικαίους, ἀλλ᾽ ἁμαρτωλούς.
14 এরপর যোহনের শিষ্যেরা এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “এ কী রকম যে, ফরিশীরা ও আমরা উপোস করি, কিন্তু আপনার শিষ্যেরা উপোস করে না?”
Τότε προσέρχονται αὐτῷ οἱ μαθηταὶ Ἰωάννου λέγοντες, Διὰ τί ἡμεῖς καὶ οἱ Φαρισαῖοι νηστεύομεν πολλά, οἱ δὲ μαθηταί σου οὐ νηστεύουσιν;
15 যীশু উত্তর দিলেন, “বর সঙ্গে থাকতে তার অতিথিরা কীভাবে দুঃখ করতে পারে? সময় আসবে, যখন বরকে তাদের মধ্য থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে; তখন তারা উপোস করবে।
καὶ εἶπεν αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς, Μὴ δύνανται οἱ υἱοὶ τοῦ νυμφῶνος πενθεῖν ἐφ᾽ ὅσον μετ᾽ αὐτῶν ἐστιν ὁ νυμφίος; ἐλεύσονται δὲ ἡμέραι ὅταν ἀπαρθῇ ἀπ᾽ αὐτῶν ὁ νυμφίος, καὶ τότε νηστεύσουσιν.
16 “পুরোনো পোশাকে কেউ নতুন কাপড়ের তালি লাগায় না, কারণ তা করলে সেই কাপড়ের টুকরোটি পুরোনো পোশাক থেকে ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে ও সেই ছিদ্র আরও বড়ো হয়ে উঠবে।
οὐδεὶς δὲ ἐπιβάλλει ἐπίβλημα ῥάκους ἀγνάφου ἐπὶ ἱματίῳ παλαιῷ· αἴρει γὰρ τὸ πλήρωμα αὐτοῦ ἀπὸ τοῦ ἱματίου, καὶ χεῖρον σχίσμα γίνεται.
17 আবার পুরোনো চামড়ার সুরাধারে কেউই টাটকা আঙুরের রস ঢালে না। যদি ঢালে, তাহলে চামড়ার সুরাধার ফেটে যাবে, আঙুরের রস গড়িয়ে পড়বে এবং সুরাধারটিও নষ্ট হবে। না, তারা নতুন আঙুরের রস নতুন সুরাধারেই রাখে, এতে উভয়ই সংরক্ষিত থাকে।”
οὐδὲ βάλλουσιν οἶνον νέον εἰς ἀσκοὺς παλαιούς· εἰ δὲ μή γε, ῥήγνυνται οἱ ἀσκοί, καὶ ὁ οἶνος ἐκχεῖται καὶ οἱ ἀσκοὶ ἀπόλλυνται· ἀλλὰ βάλλουσιν οἶνον νέον εἰς ἀσκοὺς καινούς, καὶ ἀμφότεροι συντηροῦνται.
18 যীশু যখন এই কথাগুলি বলছিলেন, এমন সময়ে একজন সমাজভবনের অধ্যক্ষ এসে তাঁর সামনে নতজানু হয়ে বললেন, “আমার মেয়েটি সবেমাত্র মারা গেছে। কিন্তু আপনি এসে তার উপরে হাত রাখুন, তাহলে সে বেঁচে উঠবে।”
Ταῦτα αὐτοῦ λαλοῦντος αὐτοῖς, ἰδοὺ ἄρχων εἷς ἐλθὼν προσεκύνει αὐτῷ, λέγων ὅτι ἡ θυγάτηρ μου ἄρτι ἐτελεύτησεν· ἀλλὰ ἐλθὼν ἐπίθες τὴν χεῖρά σου ἐπ᾽ αὐτήν, καὶ ζήσεται.
19 যীশু উঠে তাঁর সঙ্গ নিলেন, তাঁর শিষ্যেরাও তাই করলেন।
καὶ ἐγερθεὶς ὁ Ἰησοῦς ἠκολούθει αὐτῷ, καὶ οἱ μαθηταὶ αὐτοῦ.
20 ঠিক সেই মুহূর্তে, এক নারী, যে বারো বছর ধরে রক্তস্রাবের ব্যাধিতে ভুগছিল, তাঁর পিছন দিক থেকে এসে তাঁর পোশাকের আঁচল স্পর্শ করল।
Καὶ ἰδοὺ γυνὴ αἱμοῤῥοοῦσα δώδεκα ἔτη προσελθοῦσα ὄπισθεν ἥψατο τοῦ κρασπέδου τοῦ ἱματίου αὐτοῦ.
21 সে মনে মনে ভেবেছিল, “কেবলমাত্র তাঁর পোশাকটুকু যদি আমি স্পর্শ করতে পারি, তাহলেই আমি সুস্থ হব।”
ἔλεγεν γὰρ ἐν ἑαυτῇ, Ἐὰν μόνον ἅψωμαι τοῦ ἱματίου αὐτοῦ, σωθήσομαι.
22 যীশু পিছন ফিরে তাকে দেখতে পেয়ে বললেন, “সাহস করো, তোমার বিশ্বাসই তোমাকে সুস্থ করেছে।” সেই মুহূর্ত থেকেই সেই নারী সুস্থ হল।
Ὁ δὲ Ἰησοῦς στραφεὶς καὶ ἰδὼν αὐτὴν εἶπεν, Θάρσει, θύγατερ· ἡ πίστις σου σέσωκέν σε. καὶ ἐσώθη ἡ γυνὴ ἀπὸ τῆς ὥρας ἐκείνης.
23 যীশু সেই সমাজভবনের অধ্যক্ষের বাড়িতে প্রবেশ করে দেখলেন বাঁশি-বাদকেরা রয়েছে ও লোকেরা শোরগোল করছে।
Καὶ ἐλθὼν ὁ Ἰησοῦς εἰς τὴν οἰκίαν τοῦ ἄρχοντος, καὶ ἰδὼν τοὺς αὐλητὰς καὶ τὸν ὄχλον θορυβούμενον,
24 তিনি বললেন, “তোমরা চলে যাও। মেয়েটি মারা যায়নি, সে ঘুমিয়ে আছে।” তারা কিন্তু তাঁকে উপহাস করতে লাগল।
ἔλεγεν, Ἀναχωρεῖτε· οὐ γὰρ ἀπέθανεν τὸ κοράσιον, ἀλλὰ καθεύδει. καὶ κατεγέλων αὐτοῦ.
25 লোকের ভিড় এক পাশে সরিয়ে দেওয়ার পর, যীশু ভিতরে গিয়ে মেয়েটির হাত ধরলেন। এতে সে উঠে বসল।
ὅτε δὲ ἐξεβλήθη ὁ ὄχλος, εἰσελθὼν ἐκράτησεν τῆς χειρὸς αὐτῆς, καὶ ἠγέρθη τὸ κοράσιον.
26 এই ঘটনার সংবাদ সেই সমস্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ল।
καὶ ἐξῆλθεν ἡ φήμη αὕτη εἰς ὅλην τὴν γῆν ἐκείνην.
27 যীশু সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় দুজন অন্ধ মানুষ তাঁকে অনুসরণ করে চিৎকার করতে লাগল, “দাউদ-সন্তান, আমাদের প্রতি দয়া করুন।”
Καὶ παράγοντι ἐκεῖθεν τῷ Ἰησοῦ, ἠκολούθησαν [αὐτῷ] δύο τυφλοί, κράζοντες καὶ λέγοντες, Ἐλέησον ἡμᾶς, υἱὸς Δαυείδ.
28 তিনি ঘরের মধ্যে প্রবেশ করলে সেই দুজন অন্ধ মানুষ তাঁর কাছে এল। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি বিশ্বাস করো যে, আমি এ কাজ করতে পারি?” তারা উত্তর দিল, “হ্যাঁ, প্রভু।”
ἐλθόντι δὲ εἰς τὴν οἰκίαν, προσῆλθαν αὐτῷ οἱ τυφλοί, καὶ λέγει αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς, Πιστεύετε ὅτι δύναμαι τοῦτο ποιῆσαι; λέγουσιν αὐτῷ, Ναὶ κύριε.
29 তখন তিনি তাদের চোখ স্পর্শ করলেন ও বললেন, “তোমাদের বিশ্বাস অনুযায়ীই তোমাদের প্রতি হোক।”
τότε ἥψατο τῶν ὀφθαλμῶν αὐτῶν λέγων, Κατὰ τὴν πίστιν ὑμῶν γενηθήτω ὑμῖν.
30 আর তারা দৃষ্টিশক্তি পুনরায় ফিরে পেল। যীশু তাদের কঠোরভাবে সাবধান করে দিয়ে বললেন, “দেখো, কেউ যেন একথা জানতে না পারে।”
Καὶ ἠνεῴχθησαν αὐτῶν οἱ ὀφθαλμοί· καὶ ἐνεβριμήθη αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς λέγων, Ὁρᾶτε μηδεὶς γινωσκέτω.
31 কিন্তু তারা বাইরে গিয়ে সেই অঞ্চলের সর্বত্র তাঁর সংবাদ ছড়িয়ে দিল।
οἱ δὲ ἐξελθόντες διεφήμισαν αὐτὸν ἐν ὅλῃ τῇ γῇ ἐκείνῃ.
32 সেই দুজন যখন বেরিয়ে চলে যাচ্ছিল, তখন একজন ভূতগ্রস্ত মানুষকে যীশুর কাছে নিয়ে আসা হল। সে কথা বলতে পারত না।
Αὐτῶν δὲ ἐξερχομένων, ἰδοὺ προσήνεγκαν αὐτῷ [ἄνθρωπον] κωφὸν δαιμονιζόμενον.
33 যখন সেই ভূতকে তাড়ানো হল তখন বোবা মানুষটি কথা বলতে লাগল। সকলে বিস্ময়ে আশ্চর্য হয়ে বলল, “ইস্রায়েলে এ ধরনের ঘটনা আর কখনও দেখা যায়নি।”
καὶ ἐκβληθέντος τοῦ δαιμονίου ἐλάλησεν ὁ κωφός· καὶ ἐθαύμασαν οἱ ὄχλοι λέγοντες, Οὐδέποτε ἐφάνη οὕτως ἐν τῷ Ἰσραήλ.
34 কিন্তু ফরিশীরা বলল, “ও তো ভূতদের অধিপতির দ্বারাই ভূত ছাড়ায়।”
Οἱ δὲ Φαρισαῖοι ἔλεγον, Ἐν τῷ ἄρχοντι τῶν δαιμονίων ἐκβάλλει τὰ δαιμόνια.
35 যীশু বিভিন্ন নগর ও গ্রাম পরিক্রমা করতে লাগলেন। তিনি তাদের সমাজভবনগুলিতে শিক্ষা দিতে ও স্বর্গরাজ্যের সুসমাচার প্রচার করতে লাগলেন। তিনি সব ধরনের রোগ ও ব্যাধি দূর করলেন।
Καὶ περιῆγεν ὁ Ἰησοῦς τὰς πόλεις πάσας καὶ τὰς κώμας, διδάσκων ἐν ταῖς συναγωγαῖς αὐτῶν καὶ κηρύσσων τὸ εὐαγγέλιον τῆς βασιλείας, καὶ θεραπεύων πᾶσαν νόσον καὶ πᾶσαν μαλακίαν.
36 যখন তিনি লোকের ভিড় দেখলেন তিনি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হলেন, কারণ তারা পালকহীন মেষপালের মতো বিপর্যস্ত ও দিশেহারা ছিল।
Ἰδὼν δὲ τοὺς ὄχλους ἐσπλαγχνίσθη περὶ αὐτῶν, ὅτι ἦσαν ἐσκυλμένοι καὶ ἐριμμένοι ὡς πρόβατα μὴ ἔχοντα ποιμένα.
37 তখন তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “ফসল প্রচুর, কিন্তু কর্মী সংখ্যা অল্প।
τότε λέγει τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ, Ὁ μὲν θερισμὸς πολύς, οἱ δὲ ἐργάται ὀλίγοι·
38 তোমরা ফসলের মালিকের কাছে প্রার্থনা করো, যেন তিনি তাঁর শস্যক্ষেত্রে কর্মচারীদের পাঠান।”
δεήθητε οὖν τοῦ κυρίου τοῦ θερισμοῦ, ὅπως ἐκβάλῃ ἐργάτας εἰς τὸν θερισμὸν αὐτοῦ.

< মথি 9 >