< মথি 13 >
1 সেইদিনই যীশু বাড়ি থেকে বের হয়ে সাগরের তীরে গিয়ে বসলেন।
Ce jour-là, Jésus étant sorti de la maison, s’assit sur le bord de la mer.
2 তাঁর চারপাশে এত লোক সমবেত হল যে তিনি একটি নৌকায় উঠলেন ও তার উপরে বসলেন। সব লোক তীরে দাঁড়িয়ে রইল।
Et il s’assembla près de lui une grande foule, de sorte que, montant sur la barque, il s’assit, et la foule resta sur le rivage;
3 তখন তিনি রূপকের মাধ্যমে তাদের অনেক কথা বলতে লাগলেন। তিনি বললেন, “একজন কৃষক তার বীজবপন করতে গেল।
Et il leur annonça beaucoup de choses en paraboles, disant: Voilà que celui qui sème est sorti pour semer.
4 সে যখন বীজ ছড়াচ্ছিল, কিছু বীজ পথের ধারে পড়ল, আর পাখিরা এসে তা খেয়ে ফেলল।
Et, pendant qu’il semait, des grains tombèrent le long du chemin, et les oiseaux du ciel vinrent et les mangèrent.
5 কিছু বীজ পাথুরে জমিতে পড়ল, যেখানে মাটি গভীর ছিল না। মাটি অগভীর থাকাতে সেগুলো দ্রুত অঙ্কুরিত হল,
D’autres tombèrent sur un terrain pierreux, où il n’y avait pas beaucoup de terre, et ils levèrent très vite, parce que la terre était peu profonde.
6 কিন্তু যখন সূর্য উঠল চারাগুলি ঝলসে গেল এবং মূল না থাকাতে সেগুলি শুকিয়ে গেল।
Mais le soleil s’étant levé, ils furent brûlés, et parce qu’ils n’avaient point de racine, ils se desséchèrent.
7 অন্য কিছু বীজ পড়ল কাঁটাঝোপের মধ্যে। সেগুলি বৃদ্ধি পেলে কাঁটাঝোপ তাদের চেপে রাখল।
D’autres tombèrent parmi les épines, et les épines crûrent et les étouffèrent.
8 তবুও কিছু বীজ উৎকৃষ্ট জমিতে পড়ল ও ফসল উৎপন্ন করল—যা বপন করা হয়েছিল তার শতগুণ, ষাটগুণ বা ত্রিশগুণ পর্যন্ত।
D’autres tombèrent dans une bonne terre et produisirent des fruits, l’un cent, l’autre soixante, l’autre trente.
9 যাদের কান আছে, তারা শুনুক।”
Que celui qui a des oreilles pour entendre, entende.
10 শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি লোকদের কাছে রূপকের মাধ্যমে কথা বলছেন কেন?”
Et ses disciples s’approchant, lui dirent: Pourquoi leur parlez-vous en paraboles?
11 উত্তরে তিনি বললেন, “স্বর্গরাজ্যের গুপ্তরহস্য তোমাদের জানতে দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে নয়।
Il leur répondit, en disant: Parce que, pour vous, il vous a été donné de connaître les mystères du royaume des cieux; mais, pour eux, il ne leur a pas été donné.
12 যার কাছে আছে, তাকে আরও দেওয়া হবে ও তার অনেক হবে। যার কাছে নেই, তার কাছে যা আছে, তাও তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে।
Car celui qui a, on lui donnera, et il sera dans l’abondance; mais celui qui n’a pas, même ce qu’il a lui sera ôté.
13 এই কারণে আমি তাদের কাছে রূপকের মাধ্যমে কথা বলছি: “‘যেন দেখেও তারা দেখতে না পায়, শুনেও তারা শুনতে বা বুঝতে না পায়।’
C’est pourquoi je leur parle en paraboles, parce que voyant, ils ne voient point, et qu’écoutant, ils n’entendent ni ne comprennent.
14 তাদের মধ্যেই যিশাইয়ের এই ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়েছে: “‘তোমরা সবসময়ই শুনতে থাকবে, কিন্তু কখনও বুঝতে পারবে না; তোমরা সবসময়ই দেখতে থাকবে, কিন্তু কখনও উপলব্ধি করবে না।
Aussi, c’est en eux que s’accomplit la prophétie d’Isaïe, disant: Vous écouterez de vos oreilles, et vous ne comprendrez point; vous regarderez de vos yeux, et vous ne verrez point.
15 কারণ এই লোকেদের হৃদয় অনুভূতিহীন হয়েছে, তারা কদাচিৎ তাদের কান দিয়ে শোনে এবং তারা তাদের চোখ বন্ধ করেছে। অন্যথায়, তারা হয়তো তাদের চোখ দিয়ে দেখবে, তাদের কান দিয়ে শুনবে, তাদের মন দিয়ে বুঝবে ও ফিরে আসবে, যেন আমি তাদের আরোগ্য দান করি।’
Car le cœur de ce peuple s’est appesanti, et ses oreilles se sont endurcies, et ils ont fermé leurs yeux, de peur que leurs yeux ne voient, que leurs oreilles n’entendent, que leur cœur ne comprenne, et que, se convertissant, je ne les guérisse.
16 কিন্তু ধন্য তোমাদের চোখ কারণ সেগুলি দেখতে পায় ও তোমাদের কান কারণ সেগুলি শুনতে পায়।
Mais heureux vos yeux, parce qu’ils voient, et vos oreilles, parce qu’elles entendent.
17 কারণ আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা যা দেখছ, বহু ভাববাদী ও ধার্মিক ব্যক্তি, তা দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরা তা দেখতে পাননি এবং তোমরা যা শুনছ, তাঁরা তা শুনতে চেয়েছিলেন, কিন্তু শুনতে পাননি।
Car, en vérité, je vous dis que beaucoup de prophètes et de justes ont désiré voir ce que vous voyez, et ne l’ont pas vu; entendre ce que vous entendez, et ne l’ont point entendu.
18 “তাহলে শোনো, বীজবপকের রূপকের তাৎপর্য কী:
Vous donc, entendez la parabole de celui qui sème.
19 যখন কেউ স্বর্গরাজ্যের বার্তা শোনে অথচ বোঝে না, তখন সেই পাপাত্মা এসে তার হৃদয়ে যা বপন করা হয়েছিল, তা হরণ করে নেয়। এ সেই বীজ, যা পথের ধারে বপন করা হয়েছিল।
Quiconque entend la parole du royaume et ne la comprend pas, l’esprit malin vient et il enlève ce qui a été semé dans son cœur: tel est celui qui a reçu la semence le long du chemin.
20 আর পাথুরে জমিতে বপন করা বীজের সম্বন্ধে বলা হয়েছে, যে বাক্য শোনামাত্র তা সানন্দে গ্রহণ করে,
Celui qui a reçu la semence dans les endroits pierreux, c’est celui qui écoute la parole et la reçoit d’abord avec joie;
21 কিন্তু যেহেতু তার অন্তরে মূল নেই, সে অল্পকালমাত্র স্থির থাকে। আর বাক্যের কারণে যখন কষ্ট বা অত্যাচার আসে, সে দ্রুত পিছিয়ে যায়।
Mais comme il n’a pas en lui de racine, il ne se maintient pas longtemps; car la tribulation et la persécution survenant à cause de la parole, il est aussitôt scandalisé.
22 আর যে বীজ কাঁটাঝোপে বপন করা হয়েছিল, সে সেই মানুষ যে বাক্য শোনে কিন্তু এই জীবনের সব দুশ্চিন্তা ও ধনসম্পদের প্রতারণা তা চেপে রাখে, এতে তা ফলহীন হয়। (aiōn )
Celui qui a reçu la semence parmi les épines, c’est celui qui écoute la parole; mais les sollicitudes de ce siècle et la tromperie des richesses étouffent cette parole, et elle reste sans fruit. (aiōn )
23 কিন্তু উৎকৃষ্ট জমিতে যে বীজবপন করা হয়েছিল, সে সেই ব্যক্তি যে বাক্য শোনে ও তা বোঝে। যা বপন করা হয়েছিল সে তার শতগুণ, ষাটগুণ বা ত্রিশগুণ ফসল উৎপন্ন করে।”
Mais celui qui a reçu la semence dans une bonne terre, c’est celui qui écoute la parole et la comprend; qui porte du fruit, et rend ou cent, ou soixante, ou trente.
24 যীশু তাদের আর একটি রূপকের কথা বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন একজন মানুষের মতো, যিনি তার মাঠে উৎকৃষ্ট বীজবপন করলেন।
Il leur proposa une autre parabole, disant: Le royaume des cieux est semblable à un homme qui avait semé du bon grain dans son champ.
25 কিন্তু সবাই যখন নিদ্রাচ্ছন্ন, তার শত্রুরা এসে গমের সঙ্গে শ্যামাঘাসেরও বীজবপন করে চলে গেল।
Mais pendant que les hommes dormaient, son ennemi vint et sema de l’ivraie au milieu du froment, et s’en alla.
26 পরে গম অঙ্কুরিত হয়ে যখন শিষ দেখা দিল, তখন শ্যামাঘাসও দেখা গেল।
L’herbe ayant donc crû et produit son fruit, alors parut aussi l’ivraie.
27 “এতে সেই মনিবের দাসেরা তার কাছে এসে বলল, ‘মহাশয়, আপনি কি আপনার ক্ষেত্রে উৎকৃষ্ট বীজবপন করেননি? তাহলে এই শ্যামাঘাসগুলি কোথা থেকে এল?’
Cependant les serviteurs du père de famille s’approchant, lui demandèrent: Seigneur, n’avez vous pas semé du bon grain dans votre champ? D’où vient donc qu’il y a de l’ivraie?
28 “‘কোনো শত্রু এরকম করেছে,’ তিনি উত্তর দিলেন। “দাসেরা তাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘আপনি কি চান, আমরা গিয়ে শ্যামাঘাসগুলি উপড়ে ফেলি?’
Et il leur répondit: C’est un homme ennemi qui a fait cela. Les serviteurs lui demandèrent: Voulez-vous que nous allions l’arracher?
29 “‘না,’ তিনি উত্তর দিলেন, ‘কারণ শ্যামাঘাস উপড়ানোর সময়, তোমরা হয়তো তার সঙ্গে গমও শিকড়শুদ্ধ তুলে ফেলবে।
Il répondit: Non, de peur qu’arrachant l’ivraie, vous n’arrachiez aussi le froment avec elle.
30 শস্য কাটার দিন পর্যন্ত উভয়কে একসঙ্গে বাড়তে দাও। সেই সময়ে, আমি শস্যচয়নকারীদের বলে দেব: প্রথমে শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে পোড়াবার জন্য আঁটি বাঁধো; তারপরে গম সংগ্রহ করে আমার গোলাঘরে এনে মজুত করো।’”
Laissez l’un et l’autre croître jusqu’à la moisson, et, au temps de la moisson, je dirai aux moissonneurs: Arrachez d’abord l’ivraie, et liez-la en gerbes pour la brûler; mais le froment, rassemblez-le dans mon grenier.
31 তিনি তাদের অন্য একটি রূপক বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন একটি সর্ষে বীজের মতো, যা একজন ব্যক্তি নিয়ে তার মাঠে রোপণ করল।
Il leur proposa une autre parabole, disant: Le royaume des cieux est semblable à un grain de sénevé, qu’un homme prit et sema dans son champ.
32 যদিও সব বীজের মধ্যে ওই বীজ ক্ষুদ্রতম, তবুও তা যখন বৃদ্ধি পেল তা অন্য সব গাছপালাকে ছাড়িয়ে গেল ও একটি গাছে পরিণত হল। ফলে আকাশের পাখিরা এসে তার শাখাপ্রশাখায় বাসা বাঁধল।”
C’est, à la vérité, le plus petit de tous les grains; mais lorsqu’il a crû, il est plus grand que toutes les plantes, et il devient un arbre; de sorte que les oiseaux du ciel viennent habiter dans ses rameaux.
33 তিনি তাদের আরও একটি রূপক বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন খামিরের মতো, যা একজন স্ত্রীলোক তিন পাল্লা ময়দার সঙ্গে মেশালো, ফলে সমস্ত তালটিই ফেঁপে উঠল।”
Il leur dit encore cette autre parabole: Le royaume du ciel est semblable au levain qu’une femme prend et mêle dans trois mesures de farine, jusqu’à ce que le tout ait fermenté.
34 লোকেদের কাছে যীশু এই সমস্ত বিষয় রূপকের মাধ্যমে বললেন; রূপক ব্যবহার না করে তিনি তাদের কাছে কোনো কথাই বললেন না।
Jésus dit toutes ces choses en paraboles à la multitude; et il ne lui parlait point sans paraboles;
35 এভাবেই ভাববাদীর মাধ্যমে কথিত বচন পূর্ণ হল: “আমি রূপকের মাধ্যমে আমার মুখ খুলব, জগৎ সৃষ্টির লগ্ন থেকে গুপ্ত বিষয়গুলি আমি উচ্চারণ করব।”
Afin que s’accomplît la parole du prophète disant: J’ouvrirai ma bouche en paraboles, et je révélerai des choses cachées depuis la fondation du monde.
36 এরপর তিনি সকলকে বিদায় দিয়ে ঘরে ঢুকলেন। তাঁর শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে বললেন, “মাঠের শ্যামাঘাসের রূপকটি আমাদের কাছে ব্যাখ্যা করুন।”
Alors, la multitude renvoyée, il vint dans la maison, et ses disciples s’approchèrent de lui, disant: Expliquez-nous la parabole de l’ivraie semée dans le champ.
37 তিনি উত্তর দিলেন, “যিনি উৎকৃষ্ট বীজবপন করেন তিনি মনুষ্যপুত্র।
Jésus répondant, leur dit: Celui qui sème le bon grain, c’est le Fils de l’homme,
38 মাঠ হল জগৎ এবং উৎকৃষ্ট বীজ হল স্বর্গরাজ্যের সন্তানেরা। শ্যামাঘাস হল সেই পাপাত্মার সন্তানেরা।
Et le champ, c’est le monde. Mais le bon grain, ce sont les enfants du royaume, et l’ivraie les enfants du malin esprit.
39 আর যে শত্রু তাদের বপন করেছিল সে হল দিয়াবল। শস্য কাটার সময় হচ্ছে যুগের শেষ সময় এবং যাঁরা শস্য কাটবেন তাঁরা হলেন সব স্বর্গদূত। (aiōn )
L’ennemi qui l’a semée, c’est le démon. La moisson, c’est la consommation du siècle; et les moissonneurs sont les anges. (aiōn )
40 “যেমনভাবে শ্যামাঘাস উপড়ে ফেলে আগুনে পোড়ানো হয়েছিল যুগের শেষ সময়েও সেরকমই হবে। (aiōn )
Comme donc on arrache l’ivraie et qu’on la brûle dans le feu, ainsi en sera-t-il à la consommation du siècle. (aiōn )
41 মনুষ্যপুত্র তাঁর দূতদের পাঠাবেন। তাঁরা তাঁর রাজত্ব থেকে যা কিছু পাপের কারণস্বরূপ ও যারা অন্যায় আচরণ করে তাদের উৎখাত করবেন।
Le Fils de l’homme enverra ses anges, et ils enlèveront de son royaume tous les scandales et ceux qui commettent l’iniquité;
42 তাঁরা তাদের জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করবেন, যেখানে হবে কেবলই রোদন ও দন্তঘর্ষণ।
Et ils les jetteront dans la fournaise du feu. Là sera le pleur et le grincement de dents.
43 তখন ধার্মিকেরা তাদের পিতার রাজ্যে সূর্যের মতো দীপ্যমান হবে। যার কান আছে, সে শুনুক।
Alors les justes resplendiront comme le soleil dans le royaume de leur Père. Que celui qui a des oreilles pour entendre, entende.
44 “স্বর্গরাজ্য হল মাঠে লুকোনো ধনসম্পদের মতো। যখন কোনো মানুষ তার সন্ধান পায় সে পুনরায় তা লুকিয়ে রাখে। পরে আনন্দে সে গিয়ে সর্বস্ব বিক্রি করে ও মাঠটি কিনে নিল।
Le royaume des cieux est semblable à un trésor caché dans un champ; celui qui l’a trouvé, le cache, et à cause de la joie qu’il en a, il va et vend tout ce qu’il a, et il achète ce champ.
45 “আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক বণিকের মতো, যে উৎকৃষ্ট সব মুক্তার অন্বেষণ করছিল।
Le royaume des cieux est encore semblable à un marchand qui cherchait de bonnes perles;
46 যখন সে অমূল্য এক মুক্তার সন্ধান পেল সে ফিরে গিয়ে সর্বস্ব বিক্রি করে তা কিনে নিল।
Or, une perle précieuse trouvée, il s’en alla, vendit tout ce qu’il avait, et l’acheta.
47 “আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক টানা-জালের মতো যা সাগরে নিক্ষেপ করা হলে সব ধরনের মাছ ধরা পড়ল।
Le royaume de Dieu est encore semblable à un filet jeté dans la mer, qui prend toutes sortes de poissons;
48 জালটি পূর্ণ হলে জেলেরা তা টেনে তীরে তুলল। তারপর তারা বসে ভালো মাছগুলি ঝুড়িতে সংগ্রহ করল, কিন্তু মন্দগুলিকে ফেলে দিল।
Et, lorsqu’il est plein, les pêcheurs le retirant, puis, s’asseyant sur le rivage, ils choisissent les bons, les mettent dans des vases, et jettent les mauvais dehors.
49 যুগের শেষ সময়ে এরকমই ঘটনা ঘটবে। স্বর্গদূতেরা এসে ধার্মিকদের মধ্যে থেকে দুষ্টদের পৃথক করবেন এবং (aiōn )
Ainsi en sera-t-il à la consommation du siècle; les anges viendront et sépareront les méchants du milieu des justes, (aiōn )
50 জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে তাদের নিক্ষেপ করবেন, যেখানে হবে কেবলই রোদন ও দন্তঘর্ষণ।”
Et les jetteront dans la fournaise du feu. Là sera le pleur et le grincement de dents.
51 যীশু জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি এসব বিষয় বুঝতে পেরেছ?” তারা উত্তর দিলেন, “হ্যাঁ।”
Avez-vous bien compris tout ceci? Ils lui dirent: Oui.
52 তিনি তাদের বললেন, “এই কারণে স্বর্গরাজ্যের বিষয়ে শিক্ষাপ্রাপ্ত প্রত্যেক শাস্ত্রবিদ এমন এক গৃহস্থের মতো যিনি তার ভাণ্ডার থেকে নতুন ও পুরোনো, উভয় প্রকার সম্পদই বের করে থাকেন।”
Et il ajouta: C’est pourquoi tout scribe, instruit de ce qui touche le royaume des cieux, est semblable au père de famille qui tire de son trésor des choses nouvelles et des choses anciennes.
53 যীশু যখন এসব রূপক বলা শেষ করলেন, তিনি সেখান থেকে অন্যত্র চলে গেলেন।
Et il arriva que, lorsque Jésus eut achevé ces paraboles, il partit de là.
54 নিজ নগরে ফিরে এসে তিনি সমাজভবনে লোকদের শিক্ষা দিতে লাগলেন। এতে তারা আশ্চর্য হয়ে গেল। তারা প্রশ্ন করল, “এই লোকটি কোথা থেকে এমন জ্ঞান ও এই অলৌকিক ক্ষমতা পেল?
Or étant venu dans son pays, il les instruisait dans leurs synagogues; de sorte que saisis d’étonnement, ils disaient: D’où viennent à celui-ci cette sagesse et ces miracles?
55 এ কি সেই কাঠ মিস্ত্রির পুত্র নয়? এর মায়ের নাম কি মরিয়ম নয়? আর যাকোব, যোষেফ, শিমোন ও যিহূদা কি এর ভাই নয়?
N’est-ce pas le fils du charpentier? Sa mère ne s’appelle-t-elle point Marie? et ses frères, Jacques, Joseph, Simon et Jude?
56 এর বোনেরা কি আমাদের মধ্যে নেই? তাহলে ও কোথা থেকে এসব পেল?”
Et ses sœurs, ne sont-elles pas toutes parmi nous? D’où lui viennent donc toutes ces choses?
57 এভাবে তারা তাঁর প্রতি বিরূপ হয়ে উঠল। কিন্তু যীশু তাদের বললেন, “কেবলমাত্র নিজের দেশ ও নিজের পরিবারেই কোনো ভাববাদী সম্মান পান না।”
Et ils se scandalisaient de lui. Mais Jésus leur dit: Un prophète n’est pas sans honneur si ce n’est dans sa patrie et dans sa maison.
58 তাদের বিশ্বাসের অভাবে তিনি সেখানে বিশেষ আর অলৌকিক কাজ করলেন না।
Et il ne fit pas là beaucoup de miracles, à cause de leur incrédulité.