< মার্ক 6 >
1 যীশু সেই স্থান ত্যাগ করে তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে নিয়ে নিজের নগরে গেলেন।
І, вийшовши звідти, Він прийшов до Своєї ба́тьківщини, а за Ним ішли учні Його.
2 বিশ্রামদিন উপস্থিত হলে তিনি সমাজভবনে শিক্ষা দিতে লাগলেন। তাঁর শ্রোতাদের অনেকেই এতে বিস্মিত হল। তারা প্রশ্ন করল, “এই লোকটি কোথা থেকে এমন জ্ঞান পেল? সে এসব অলৌকিক কাজ কীভাবে করছে?
Як настала ж субота, Він навчати почав у синаго́зі. І багато-хто, чувши, дивуватися стали й питали: „Звідки в Нього оце? І що за мудрість, що да́на Йому? І що за чуда, що стаються руками Його?
3 এ কি সেই ছুতোরমিস্ত্রি নয়? এ কি মরিয়মের পুত্র নয় এবং যাকোব, যোষি, যিহূদা ও শিমোনের দাদা নয়? ওর বোনেরাও কি এখানে আমাদের মধ্যে নেই?” তারা তাঁর উপরে বিরূপ হয়ে উঠল।
Хіба ж Він не те́сля, син Маріїн, брат же Якову, і Йо́сипу, і Юді та Си́монові? А се́стри Його хіба тут не між нами?“І вони спокуша́лися Ним.
4 যীশু তাদের বললেন, “নিজের নগরে আপনজনদের মধ্যে ও নিজের গৃহে ভাববাদী অসম্মানিত হন।”
А Ісус їм сказав: „Пророка нема без пошани, — хіба тільки в вітчи́зні своїй, та в родині своїй, та в домі своїм“.
5 তিনি সেখানে আর কোনো অলৌকিক কাজ করতে পারলেন না, কেবলমাত্র কয়েকজন অসুস্থ ব্যক্তির উপরে হাত রাখলেন ও তাদের সুস্থ করলেন।
І Він тут учинити не міг чуда жодного, тільки деяких хворих, руки поклавши на них, уздорови́в.
6 তাদের বিশ্বাসের অভাব দেখে তিনি অবাক হয়ে গেলেন। তারপর যীশু গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ঘুরে ঘুরে শিক্ষা দিতে লাগলেন।
І Він дивувавсь їх невірству. І ходив Він по се́лах навкру́г та навчав.
7 তিনি সেই বারোজনকে তাঁর কাছে ডেকে, দুজন দুজন করে তাঁদের পাঠালেন। তিনি তাঁদের অশুচি আত্মার উপরে কর্তৃত্ব করার ক্ষমতাও প্রদান করলেন।
І, закликавши Дванадцятьо́х, зачав їх по двох посилати, і вла́ду їм дав над нечистими ду́хами.
8 তাঁর নির্দেশগুলি ছিল এরকম: “যাত্রার উদ্দেশে একটি ছড়ি ছাড়া আর কিছুই সঙ্গে নিয়ো না—কোনো খাবার, কোনো থলি বা কোমরের বেল্টে কোনো অর্থও নয়।
І звелів їм нічого в дорогу не брати, крім па́лиці тільки самої: ні то́рби, ні хліба, ані мідякі́в у свій че́рес,
9 চটিজুতো পরো, কিন্তু কোনো অতিরিক্ত পোশাক নিয়ো না।
а ходити в санда́лях, „і двох убрань не носити“.
10 কোনো বাড়িতে প্রবেশ করলে, সেই নগর পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তোমরা সেখানেই থেকো।
І промовив до них: „Коли ви де вві́йдете в дім, залиша́йтеся там, аж поки не вийдете звідти.
11 আর কোনো স্থানের মানুষ যদি তোমাদের স্বাগত না জানায়, বা তোমাদের বাক্যে কর্ণপাত না করে, সেই স্থান ছেড়ে যাওয়ার সময় তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যস্বরূপ তোমাদের পায়ের ধুলো ঝেড়ে ফেলো।”
А як місто яке вас не при́йме, і не послухають вас, то, виходячи звідти, обтрусіть порох, що в вас під ногами, на сві́дчення супроти них. Поправді кажу́ вам, — легше бу́де Содо́му й Гомо́ррі дня судного, аніж місту тому́!“
12 তাঁরা বেরিয়ে পড়লেন ও প্রচার করতে লাগলেন, যেন লোকেরা মন পরিবর্তন করে।
І вийшли вони, і проповідували, щоб ка́ялися.
13 তাঁরা বহু ভূত বিতাড়িত করলেন ও অনেক অসুস্থ মানুষকে তেল দিয়ে অভিষেক করে তাদের রোগনিরাময় করলেন।
І багато виго́нили де́монів, і оливою хворих багато нама́щували — і вздоровляли.
14 রাজা হেরোদ এ সম্পর্কে শুনতে পেলেন, কারণ যীশুর নাম সুপরিচিত হয়ে উঠেছিল। কেউ কেউ বলছিল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহন মৃতলোক থেকে উত্থাপিত হয়েছেন, সেই কারণে এইসব অলৌকিক ক্ষমতা তাঁর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে।”
І прочув про Ісуса цар І́род, — бо ім'я́ Його стало зага́льно відо́ме, — і сказав, що то Іван Христитель із мертвих воскрес, і тому тво́ряться чу́да від нього.
15 অন্যেরা বলল, “তিনি এলিয়।” কিন্তু আরও অন্যেরা দাবি করল, “উনি একজন ভাববাদী, বা পুরাকালের ভাববাদীদের মতোই একজন।”
Інші впевня́ли, що Ілля Він, а знов інші казали, що пророк, або як один із пророків.
16 কিন্তু হেরোদ একথা শুনে বললেন, “যে যোহনের আমি মাথা কেটেছিলাম, তিনি মৃতলোক থেকে উত্থাপিত হয়েছেন!”
А Ірод, прочувши, сказав: „Іван, якому я голову стяв був, — оце він воскрес!“
17 কারণ হেরোদ স্বয়ং যোহনকে গ্রেপ্তার করার আদেশ দিয়েছিলেন এবং তাঁকে শিকলে বেঁধে কারাগারে বন্দি করেছিলেন। তাঁর ভাই ফিলিপের স্ত্রী হেরোদিয়ার জন্য তিনি এ কাজ করেছিলেন, কারণ তিনি তাকে বিবাহ করেছিলেন।
Той бо Ірод, пославши, схопи́в був Івана, і в в'язниці закув його, через Іродія́ду, дружи́ну брата свого Пилипа, бо він одружи́вся був із нею.
18 এর কারণ হল, যোহন ক্রমাগত হেরোদকে বলতেন, “ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করা আপনার পক্ষে ন্যায়সংগত নয়।”
Бо Іван казав Іродові: „Не годи́ться тобі мати за дружину жінку брата свого!“
19 সেই কারণে, হেরোদিয়া যোহনের বিরুদ্ধে অসন্তোষ পোষণ করছিল ও তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু তার পক্ষে তা করা সম্ভব ছিল না।
А Іродія́да лю́тилась на нього, і хотіла йому смерть заподіяти, та не могла.
20 কারণ, হেরোদ যোহনকে ভয় করতেন এবং তিনি একজন ধার্মিক ও পবিত্র মানুষ জেনে তাঁকে সুরক্ষা দিতেন। হেরোদ যখন যোহনের কথা শুনলেন, তখন তিনি অত্যন্ত হতবুদ্ধি হয়ে পড়লেন, তবুও তিনি তাঁর কথা শুনতে ভালোবাসতেন।
Бо Ірод боявся Івана, знавши, що він муж праведний і святий, і беріг його. І, його слухаючи, він дуже бенте́жився, але слухав його залюбки́.
21 অবশেষে এক সুযোগ এসে গেল। হেরোদ তাঁর জন্মদিনে তাঁর উচ্চপদস্থ কর্মচারী, সেনাধক্ষ্য ও গালীলের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের জন্য এক ভোজসভার আয়োজন করলেন।
Та настав день догі́дний, коли дня наро́дження Ірод справляв був бенке́та вельмо́жам своїм, і тисячникам, і галілейській старши́ні,
22 সেখানে হেরোদিয়ার মেয়ে এসে নৃত্য পরিবেশন করে হেরোদ ও ভোজে আগত অতিথিদের সন্তুষ্ট করল। রাজা সেই মেয়েকে বললেন, “তুমি যা খুশি আমার কাছে চাইতে পারো, আমি তা তোমাকে দেব।”
і коли прийшла дочка́ тієї Іродіяди, і танцювала, і сподо́балася Іродові та присутнім із ним при столі, — тоді цар промовив до дівчини: „Проси в мене, чого хочеш, — і дам я тобі!“
23 তিনি শপথ করে তাকে প্রতিশ্রুতি দিলেন, “তুমি যা চাইবে, অর্ধেক রাজত্ব হলেও আমি তোমাকে তাই দেব।”
І поклявся він їй: „Чого тільки від ме́не попросиш, то дам я тобі, — хоча б і півцарства мого́!“
24 সে বাইরে গিয়ে তার মাকে জিজ্ঞাসা করল, “আমি কী চাইব?” তার মা উত্তর দিল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহনের মাথা।”
Вона ж вийшла, і спиталася матері своєї: „Чого маю просити?“А та відказала: „Голови Івана Христителя“.
25 মেয়েটি তখনই ভিতরে প্রবেশ করে রাজাকে তার অনুরোধ জানাল, “আমি চাই, আপনি একটি থালায় বাপ্তিষ্মদাতা যোহনের মাথা এনে এখনই আমাকে দিন।”
І зараз квапли́во вернулась вона до царя, і просила, говорячи: „Я хочу, щоб дав ти негайно мені на полу́миску голову Івана Христителя!“
26 রাজা অত্যন্ত মর্মাহত হলেন, কিন্তু তাঁর নিজের শপথের জন্য ও যাঁরা তাঁর সঙ্গে ভোজসভায় বসেছিলেন, তাঁদের জন্য তিনি তাকে প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেন না।
І засмутився цар, але через клятву й з-за тих, що з ним були́ при столі́, не схотів їй відмовити.
27 তিনি তক্ষুনি যোহনের মাথা কেটে নিয়ে আসার আদেশ দিয়ে একজন ঘাতককে পাঠালেন। লোকটি কারাগারে গিয়ে যোহনের মাথা কাটল।
І цар зараз послав вояка́, і звелів прине́сти Іванову голову.
28 সে থালায় করে তাঁর কাঁটা মাথা নিয়ে এল। তিনি তা নিয়ে সেই মেয়েটিকে দিলেন ও সে তা নিয়ে তার মাকে দিল।
І пішов він, і стяв у в'язниці Івана, і приніс його го́лову на полу́мискові, і дівчаті віддав, а дівча віддало́ її своїй матері.
29 একথা শুনে যোহনের শিষ্যেরা এসে তাঁর শরীর নিয়ে গেল ও কবরে শুইয়ে দিল।
А коли його учні зачули, то прийшли, і взяли його тіло, і до гро́бу поклали його.
30 প্রেরিতশিষ্যেরা যীশুর চারপাশে জড়ো হয়ে তাঁদের সমস্ত কাজ ও শিক্ষাদানের বিবরণ দিলেন।
І посхо́дилися до Ісуса апо́столи, і розповіли́ Йому все, — як багато зробили вони, і як багато навчили.
31 সেই সময় এত বেশি লোক সেখানে যাওয়া-আসা করছিল যে, তাঁরা খাবার খাওয়ারও সুযোগ পাচ্ছিলেন না। তিনি তাঁদের বললেন, “তোমরা আমার সঙ্গে কোনো নির্জন স্থানে চলো ও সেখানেই কিছু সময় বিশ্রাম করো।”
І сказав Він до них: „Ідіть осібно самі до безлю́дного місця, та трохи спочиньте“. Бо багато народу прихо́дило та відбувало, аж навіть не мали коли й поживитись.
32 তাই তাঁরা নিজেরাই নৌকায় করে এক নির্জন স্থানে গেলেন।
І відпливли́ вони чо́вном окремо до місця безлю́дного.
33 কিন্তু সেই স্থান ত্যাগ করার সময় বহু মানুষ তাঁদের চিনতে পারল। লোকেরা সব নগর থেকে দৌড়ে গিয়ে তাঁদের আগেই সেখানে উপস্থিত হল।
І побачили їх, коли пли́нули, і багато-хто їх розпізнали. І пі́шки побігли туди з усіх міст, та й їх ви́передили.
34 তীরে নেমে যীশু যখন অনেক লোককে দেখতে পেলেন, তিনি তাদের প্রতি করুণায় পূর্ণ হলেন। কারণ তারা ছিল পালকহীন মেষপালের মতো। তাই তিনি তাদের বহু বিষয়ে শিক্ষা দিতে লাগলেন।
І, як вийшов Ісус, Він побачив багато наро́ду, — і зми́лувався над ними, бо були, „немов вівці, що не мають пастуха“. І зачав їх багато навчати.
35 এসময় দিনের প্রায় অবসান হয়ে এল। তাই শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে বললেন, “এ এক নির্জন এলাকা, আর ইতিমধ্যে অনেক দেরিও হয়ে গেছে।
І, як минуло вже ча́су доволі, підійшли Його учні до Нього та й кажуть: „ Це місце безлю́дне, а година вже пізня.
36 লোকদের বিদায় দিন, যেন তারা কাছাকাছি গ্রাম বা পল্লিতে যেতে পারে ও নিজেদের জন্য কিছু খাবার কিনতে পারে।”
Відпусти їх, — нехай пі́дуть в оса́ди та се́ла близькі́, і куплять собі чого їсти“.
37 কিন্তু প্রত্যুত্তরে তিনি বললেন, “তোমরা তাদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা তাঁকে বললেন, “এর জন্য ছয় মাসের বেতনের সমান পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে। আমরা কি গিয়ে অত পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে রুটি কিনে লোকদের খেতে দেব?”
А Він відповів і сказав їм: „Дайте їсти їм ви́“. Вони ж відказали Йому: „Чи ми маємо піти та хліба купити на двісті дина́ріїв, і дати їм їсти?“
38 তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমাদের কাছে কতগুলি রুটি আছে? যাও গিয়ে দেখো।” তারা খুঁজে দেখে বললেন, “পাঁচটি রুটি, আর দুটি মাছও আছে।”
А Він їх запитав: „Скільки маєте хліба? Ідіть, побачте!“І розізнавши, сказали: „П'ять хлібі́в та дві рибі“.
39 তখন যীশু লোকদের সবুজ ঘাসে দলে দলে বসাবার জন্য শিষ্যদের নির্দেশ দিলেন।
І звелів їм усіх на зеленій траві посадити один біля о́дного.
40 তারা এক-একটা সারিতে একশো জন ও পঞ্চাশ জন করে বসে গেল।
І розсілись рядами вони, по сто та по п'ятдеся́т.
41 সেই পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ নিয়ে যীশু স্বর্গের দিকে দৃষ্টি দিলেন, ধন্যবাদ দিলেন ও রুটিগুলিকে ভাঙলেন। তারপর তিনি সেগুলি লোকদের পরিবেশন করার জন্য তাঁর শিষ্যদের হাতে তুলে দিলেন। তিনি সেই মাছ দুটিও সবার মধ্যে ভাগ করে দিলেন।
І Він узяв п'ять хлібів та дві риби, споглянув на небо, поблагословив, і поламав ті хліби́, і дав учням, щоб клали перед ними, і дві риби на всіх поділив.
42 তারা সকলে খেয়ে পরিতৃপ্ত হল।
І всі їли й наїлися!
43 আর শিষ্যেরা অবশিষ্ট রুটি ও মাছের টুকরো সংগ্রহ করে বারো ঝুড়ি পূর্ণ করলেন।
А з кусків позосталих та з риб назбирали дванадцять повних кошів.
44 যতজন পুরুষ খাবার খেয়েছিল, তাদের সংখ্যা ছিল পাঁচ হাজার।
А тих, хто хліб споживав, було тисяч із п'ять чоловіка!
45 পর মুহূর্তেই যীশু তাঁর শিষ্যদের নৌকায় তুলে দিয়ে তাঁর যাওয়ার আগেই তাঁদের বেথসৈদায় যেতে বললেন, ইতিমধ্যে তিনি সকলকে বিদায় দিলেন।
І зараз звелів Своїм у́чням до чо́вна сідати, і на то́й бік попли́нути до Віфсаїди, раніше Його, поки Сам Він відпустить наро́д.
46 তাঁদের বিদায় করে তিনি প্রার্থনা করার জন্য একটি পাহাড়ে উঠে গেলেন।
І Він їх відпустив, та й пішов помолитись на го́ру.
47 সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে। নৌকা ছিল সাগরের মাঝখানে, কেবলমাত্র তিনি একা স্থলে ছিলেন।
А як вечір настав, чо́вен був серед моря, а Він Сам один на землі.
48 তিনি দেখলেন, প্রতিকূল বাতাসে শিষ্যেরা অতিকষ্টে নৌকা বইছিল। রাত্রি চতুর্থ প্রহরে তিনি সাগরে, জলের উপরে হেঁটে শিষ্যদের কাছে চললেন। তিনি তাঁদের পাশ কাটিয়ে যেতে চাইলেন।
Коли ж Він побачив, як вони веслува́нням мордуються, — бо вітер їм був супроти́вний, — о четвертій сторо́жі вночі підійшов Він до них, по морю йдучи́, і хотів їх минути.
49 কিন্তু তাঁকে সাগরের উপর দিয়ে হেঁটে যেতে দেখে তাঁরা তাঁকে কোনও ভূত মনে করলেন।
А вони, як побачили, що йде Він по морю, поду́мали, що то мара́, та й стали кричати,
50 তাঁরা চিৎকার করে উঠলেন, কারণ তাঁরা সবাই তাঁকে দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তক্ষুনি তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি বললেন, “সাহস করো! এ আমি! ভয় পেয়ো না।”
бо Його всі побачили та налякались. А Він зараз до них обізвався й сказав їм: „Будьте смілі, — це Я, не лякайтесь!“
51 তারপর তিনি তাঁদের কাছে নৌকায় উঠলেন। বাতাস থেমে গেল। তাঁরা সম্পূর্ণরূপে বিস্মিত হলেন,
І ввійшов Він у чо́вен до них, і вітер затих. А вони здивувалися ду́же в собі,
52 কারণ তাঁরা সেই রুটির বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারেননি, তাঁদের হৃদয় কঠিন হয়ে পড়েছিল।
бо не зрозуміли чуда про хліби́, бо серце їхнє було затверділе.
53 তাঁরা সাগরের অপর পারে গিয়ে গিনেষরৎ প্রদেশে নৌকা থেকে নামলেন ও নৌকা নোঙর করলেন।
Перепливши ж вони, прибули́ в землю Генісаре́тську й прича́лили.
54 তাঁরা নৌকা থেকে নামা মাত্রই লোকেরা যীশুকে চিনতে পারল।
І, як вони повихо́дили з чо́вна, люди зараз пізнали Його,
55 তারা সেখানকার সমগ্র অঞ্চলে ছুটে গেল এবং যেখানেই যীশু আছেন শুনতে পেল, তারা সেখানেই খাটে করে পীড়িতদের বয়ে নিয়ে এল।
і порозбігались по всій тій околиці, і стали на ложах недужих прино́сити, де тільки прочули були, що Він є.
56 আর যেখানেই তিনি গেলেন—গ্রামে, নগরে বা পল্লি-অঞ্চলে—সেখানেই তারা পীড়িতদের বাজারের মধ্যে এনে রাখল। তারা মিনতি করল, তিনি যেন তাঁর পোশাকের আঁচলও তাদের স্পর্শ করতে দেন। আর যারাই তাঁকে স্পর্শ করল, তারা সবাই সুস্থ হল।
І куди тільки Він прибував — до сіл, чи до міст, чи до осе́ль, — клали недужих на майда́нах, і благали Його, щоб могли доторкну́тись хоч краю одежі Його. І хто тільки до Нього дото́ркувався, той був уздоро́влений!