মার্ক 6
1 যীশু সেই স্থান ত্যাগ করে তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে নিয়ে নিজের নগরে গেলেন।
Անկէ մեկնելով՝ գնաց իր բնագաւառը, եւ իր աշակերտները հետեւեցան անոր:
2 বিশ্রামদিন উপস্থিত হলে তিনি সমাজভবনে শিক্ষা দিতে লাগলেন। তাঁর শ্রোতাদের অনেকেই এতে বিস্মিত হল। তারা প্রশ্ন করল, “এই লোকটি কোথা থেকে এমন জ্ঞান পেল? সে এসব অলৌকিক কাজ কীভাবে করছে?
Երբ Շաբաթ օրը հասաւ, սկսաւ ժողովարանին մէջ սորվեցնել: Շատեր լսելով կ՚ապշէին ու կ՚ըսէին. «Ասիկա ուրկէ՞ ունի այս բաները. այս ի՞նչ իմաստութիւն է՝ իրեն տրուած, որ այսպիսի հրաշքներ կը գործուին իր ձեռքով:
3 এ কি সেই ছুতোরমিস্ত্রি নয়? এ কি মরিয়মের পুত্র নয় এবং যাকোব, যোষি, যিহূদা ও শিমোনের দাদা নয়? ওর বোনেরাও কি এখানে আমাদের মধ্যে নেই?” তারা তাঁর উপরে বিরূপ হয়ে উঠল।
Ասիկա հիւսնը չէ՞, Մարիամի որդին, եւ Յակոբոսի, Յովսէսի, Յուդայի ու Սիմոնի եղբայրը. եւ իր քոյրերը հոս՝ մեր քով չե՞ն»: Ուստի անոր պատճառով կը գայթակղէին:
4 যীশু তাদের বললেন, “নিজের নগরে আপনজনদের মধ্যে ও নিজের গৃহে ভাববাদী অসম্মানিত হন।”
Սակայն Յիսուս ըսաւ անոնց. «Մարգարէ մը առանց պատիւի չէ, բացի իր բնագաւառին, իր ազգականներուն եւ իր տան մէջ»:
5 তিনি সেখানে আর কোনো অলৌকিক কাজ করতে পারলেন না, কেবলমাত্র কয়েকজন অসুস্থ ব্যক্তির উপরে হাত রাখলেন ও তাদের সুস্থ করলেন।
Հոն չէր կրնար հրաշք գործել. բայց միայն քանի մը հիւանդի վրայ ձեռք դրաւ ու բուժեց զանոնք:
6 তাদের বিশ্বাসের অভাব দেখে তিনি অবাক হয়ে গেলেন। তারপর যীশু গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ঘুরে ঘুরে শিক্ষা দিতে লাগলেন।
Եւ անոնց անհաւատութեան վրայ կը զարմանար, ու շրջակայ գիւղերը երթալով՝ կը սորվեցնէր:
7 তিনি সেই বারোজনকে তাঁর কাছে ডেকে, দুজন দুজন করে তাঁদের পাঠালেন। তিনি তাঁদের অশুচি আত্মার উপরে কর্তৃত্ব করার ক্ষমতাও প্রদান করলেন।
Իրեն կանչելով տասներկուքը՝ երկու-երկու ղրկեց զանոնք, եւ իշխանութիւն տուաւ անոնց՝ անմաքուր ոգիներուն վրայ:
8 তাঁর নির্দেশগুলি ছিল এরকম: “যাত্রার উদ্দেশে একটি ছড়ি ছাড়া আর কিছুই সঙ্গে নিয়ো না—কোনো খাবার, কোনো থলি বা কোমরের বেল্টে কোনো অর্থও নয়।
Պատուիրեց անոնց՝ որ ոչինչ առնեն ճամբորդութեան համար, բայց միայն գաւազան մը. ո՛չ պարկ, ո՛չ հաց, ո՛չ դրամ՝ գօտիներուն մէջ,
9 চটিজুতো পরো, কিন্তু কোনো অতিরিক্ত পোশাক নিয়ো না।
հապա հողաթափ հագնին: Ու ըսաւ. «Կրկին բաճկոն մի՛ հագնիք»,
10 কোনো বাড়িতে প্রবেশ করলে, সেই নগর পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তোমরা সেখানেই থেকো।
եւ աւելցուց. «Ո՛ր տունը որ մտնէք, հո՛ն մնացէք՝ մինչեւ որ անկէ մեկնիք:
11 আর কোনো স্থানের মানুষ যদি তোমাদের স্বাগত না জানায়, বা তোমাদের বাক্যে কর্ণপাত না করে, সেই স্থান ছেড়ে যাওয়ার সময় তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যস্বরূপ তোমাদের পায়ের ধুলো ঝেড়ে ফেলো।”
Իսկ անոնք որ չեն ընդունիր ձեզ ու մտիկ չեն ըներ ձեզի, երբ անկէ մեկնիք՝ թօթուեցէ՛ք ձեր ոտքերուն ներքեւի փոշին, իբր վկայութիւն անոնց: Ճշմա՛րտապէս կը յայտարարեմ ձեզի. “Սոդոմացիներուն եւ Գոմորացիներուն աւելի՛ դիւրին պիտի ըլլայ դատաստանին օրը՝ քան այդ քաղաքին”՝՝»:
12 তাঁরা বেরিয়ে পড়লেন ও প্রচার করতে লাগলেন, যেন লোকেরা মন পরিবর্তন করে।
Անոնք ալ մեկնելով՝ կը քարոզէին, որ մարդիկ ապաշխարեն:
13 তাঁরা বহু ভূত বিতাড়িত করলেন ও অনেক অসুস্থ মানুষকে তেল দিয়ে অভিষেক করে তাদের রোগনিরাময় করলেন।
Շատ դեւեր դուրս կը հանէին, շատ հիւանդներ իւղով կ՚օծէին ու զանոնք կը բուժէին:
14 রাজা হেরোদ এ সম্পর্কে শুনতে পেলেন, কারণ যীশুর নাম সুপরিচিত হয়ে উঠেছিল। কেউ কেউ বলছিল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহন মৃতলোক থেকে উত্থাপিত হয়েছেন, সেই কারণে এইসব অলৌকিক ক্ষমতা তাঁর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে।”
Երբ Հերովդէս թագաւորը լսեց, (քանի որ անոր անունը յայտնի եղաւ, ) ըսաւ. «Յովհաննէս Մկրտիչ մեռելներէն յարութիւն առած է. ուստի հրաշքներ կը գործուին անով»:
15 অন্যেরা বলল, “তিনি এলিয়।” কিন্তু আরও অন্যেরা দাবি করল, “উনি একজন ভাববাদী, বা পুরাকালের ভাববাদীদের মতোই একজন।”
Ուրիշներ կ՚ըսէին. «Եղիա՛ն է», ուրիշներ ալ կ՚ըսէին. «Մարգարէ մըն է, կամ մարգարէներէն մէկուն պէս»:
16 কিন্তু হেরোদ একথা শুনে বললেন, “যে যোহনের আমি মাথা কেটেছিলাম, তিনি মৃতলোক থেকে উত্থাপিত হয়েছেন!”
Բայց երբ Հերովդէս լսեց՝ ըսաւ. «Ասիկա Յովհաննէ՛սն է՝ որ ես գլխատեցի. մեռելներէն յարութիւն առած է»:
17 কারণ হেরোদ স্বয়ং যোহনকে গ্রেপ্তার করার আদেশ দিয়েছিলেন এবং তাঁকে শিকলে বেঁধে কারাগারে বন্দি করেছিলেন। তাঁর ভাই ফিলিপের স্ত্রী হেরোদিয়ার জন্য তিনি এ কাজ করেছিলেন, কারণ তিনি তাকে বিবাহ করেছিলেন।
Արդարեւ Հերովդէս՝ ի՛նք մարդ ղրկելով բռներ էր Յովհաննէսը, ու կապելով բանտը դրեր էր, իր եղբօր՝ Փիլիպպոսի կնոջ՝ Հերովդիայի պատճառով, քանի որ անոր հետ ամուսնացած էր.
18 এর কারণ হল, যোহন ক্রমাগত হেরোদকে বলতেন, “ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করা আপনার পক্ষে ন্যায়সংগত নয়।”
որովհետեւ Յովհաննէս կ՚ըսէր Հերովդէսի. «Քեզի արտօնուած չէ եղբօրդ կինը առնել»:
19 সেই কারণে, হেরোদিয়া যোহনের বিরুদ্ধে অসন্তোষ পোষণ করছিল ও তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু তার পক্ষে তা করা সম্ভব ছিল না।
Հերովդիա ոխ ունէր անոր դէմ եւ կ՚ուզէր զայն սպաննել, բայց չէր կրնար.
20 কারণ, হেরোদ যোহনকে ভয় করতেন এবং তিনি একজন ধার্মিক ও পবিত্র মানুষ জেনে তাঁকে সুরক্ষা দিতেন। হেরোদ যখন যোহনের কথা শুনলেন, তখন তিনি অত্যন্ত হতবুদ্ধি হয়ে পড়লেন, তবুও তিনি তাঁর কথা শুনতে ভালোবাসতেন।
որովհետեւ Հերովդէս կը վախնար Յովհաննէսէ, գիտնալով թէ ան արդար ու սուրբ մարդ մըն է, եւ կը դիտէր զայն: Անկէ լսելով՝ շատ բաներ կ՚ընէր, ու հաճոյքով անոր մտիկ կ՚ընէր:
21 অবশেষে এক সুযোগ এসে গেল। হেরোদ তাঁর জন্মদিনে তাঁর উচ্চপদস্থ কর্মচারী, সেনাধক্ষ্য ও গালীলের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের জন্য এক ভোজসভার আয়োজন করলেন।
Պատեհ օր մը եկաւ, երբ Հերովդէս իր ծնունդի տարեդարձին առիթով ընթրիք մը սարքած էր իր մեծամեծներուն, հազարապետներուն եւ Գալիլեայի գլխաւորներուն:
22 সেখানে হেরোদিয়ার মেয়ে এসে নৃত্য পরিবেশন করে হেরোদ ও ভোজে আগত অতিথিদের সন্তুষ্ট করল। রাজা সেই মেয়েকে বললেন, “তুমি যা খুশি আমার কাছে চাইতে পারো, আমি তা তোমাকে দেব।”
Հերովդիայի աղջիկը՝ հանդէսին սրահը մտնելով՝ պարեց, ու հաճեցուց Հերովդէսը եւ իրեն հետ սեղան նստողները: Թագաւորը ըսաւ աղջիկին. «Խնդրէ՛ ինձմէ ի՛նչ որ կ՚ուզես, ու պիտի տամ քեզի»:
23 তিনি শপথ করে তাকে প্রতিশ্রুতি দিলেন, “তুমি যা চাইবে, অর্ধেক রাজত্ব হলেও আমি তোমাকে তাই দেব।”
Եւ անոր երդում ըրաւ՝ ըսելով. «Ի՛նչ որ խնդրես ինձմէ՝ պիտի տամ քեզի, մինչեւ թագաւորութեանս կէսը»:
24 সে বাইরে গিয়ে তার মাকে জিজ্ঞাসা করল, “আমি কী চাইব?” তার মা উত্তর দিল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহনের মাথা।”
Ան դուրս ելլելով՝ հարցուց իր մօր. «Ի՞նչ ուզեմ»: Ան ալ ըսաւ. «Յովհաննէս Մկրտիչին գլուխը»:
25 মেয়েটি তখনই ভিতরে প্রবেশ করে রাজাকে তার অনুরোধ জানাল, “আমি চাই, আপনি একটি থালায় বাপ্তিষ্মদাতা যোহনের মাথা এনে এখনই আমাকে দিন।”
Իսկոյն փութալով թագաւորին քով մտաւ ու խնդրեց՝ ըսելով. «Կ՚ուզեմ որ անյապաղ, ափսէի մը վրայ, Յովհաննէս Մկրտիչին գլուխը տաս ինծի»:
26 রাজা অত্যন্ত মর্মাহত হলেন, কিন্তু তাঁর নিজের শপথের জন্য ও যাঁরা তাঁর সঙ্গে ভোজসভায় বসেছিলেন, তাঁদের জন্য তিনি তাকে প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেন না।
Թագաւորը չափազանց տրտմեցաւ. բայց երդումներուն եւ իրեն հետ սեղան նստողներուն պատճառով՝ չուզեց մերժել անոր խնդրանքը՝՝:
27 তিনি তক্ষুনি যোহনের মাথা কেটে নিয়ে আসার আদেশ দিয়ে একজন ঘাতককে পাঠালেন। লোকটি কারাগারে গিয়ে যোহনের মাথা কাটল।
Ուստի թագաւորը իսկոյն դահիճ մը ղրկեց, ու հրամայեց բերել անոր գլուխը: Ան ալ գնաց, բանտին մէջ գլխատեց զայն,
28 সে থালায় করে তাঁর কাঁটা মাথা নিয়ে এল। তিনি তা নিয়ে সেই মেয়েটিকে দিলেন ও সে তা নিয়ে তার মাকে দিল।
ափսէի մը վրայ բերաւ անոր գլուխը եւ տուաւ աղջիկին. աղջիկն ալ տուաւ զայն իր մօր:
29 একথা শুনে যোহনের শিষ্যেরা এসে তাঁর শরীর নিয়ে গেল ও কবরে শুইয়ে দিল।
Երբ անոր աշակերտները լսեցին՝ եկան, վերցուցին անոր մարմինը եւ դրին գերեզմանի մը մէջ:
30 প্রেরিতশিষ্যেরা যীশুর চারপাশে জড়ো হয়ে তাঁদের সমস্ত কাজ ও শিক্ষাদানের বিবরণ দিলেন।
Առաքեալները հաւաքուեցան Յիսուսի քով ու պատմեցին անոր ամէն բան, թէ՛ ինչ որ ըրին, թէ՛ ինչ որ սորվեցուցին:
31 সেই সময় এত বেশি লোক সেখানে যাওয়া-আসা করছিল যে, তাঁরা খাবার খাওয়ারও সুযোগ পাচ্ছিলেন না। তিনি তাঁদের বললেন, “তোমরা আমার সঙ্গে কোনো নির্জন স্থানে চলো ও সেখানেই কিছু সময় বিশ্রাম করো।”
Ան ալ ըսաւ անոնց. «Դո՛ւք առանձին եկէ՛ք ամայի տեղ մը, եւ հանգչեցէ՛ք քիչ մը». քանի որ շատեր կու գային ու կ՚երթային, եւ հաց ուտելու իսկ ժամանակ չէին ձգեր:
32 তাই তাঁরা নিজেরাই নৌকায় করে এক নির্জন স্থানে গেলেন।
Ուստի նաւով ամայի տեղ մը գացին՝ առանձին:
33 কিন্তু সেই স্থান ত্যাগ করার সময় বহু মানুষ তাঁদের চিনতে পারল। লোকেরা সব নগর থেকে দৌড়ে গিয়ে তাঁদের আগেই সেখানে উপস্থিত হল।
Բազմութիւնը տեսաւ զանոնք՝ որ կ՚երթային: Շատեր ճանչցան զայն, ու ոտքով՝ բոլոր քաղաքներէն հոն վազեցին, եւ անոնցմէ առաջ հասնելով՝ անոր քով համախմբուեցան:
34 তীরে নেমে যীশু যখন অনেক লোককে দেখতে পেলেন, তিনি তাদের প্রতি করুণায় পূর্ণ হলেন। কারণ তারা ছিল পালকহীন মেষপালের মতো। তাই তিনি তাদের বহু বিষয়ে শিক্ষা দিতে লাগলেন।
Յիսուս, երբ դուրս ելաւ, մեծ բազմութիւն մը տեսնելով՝ գթաց անոնց վրայ, որովհետեւ հովիւ չունեցող ոչխարներու պէս էին. ու շատ բաներ սորվեցուց անոնց:
35 এসময় দিনের প্রায় অবসান হয়ে এল। তাই শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে বললেন, “এ এক নির্জন এলাকা, আর ইতিমধ্যে অনেক দেরিও হয়ে গেছে।
Երբ շատ ժամեր անցան, իր աշակերտները եկան իրեն եւ ըսին. «Հոս ամայի տեղ մըն է, ու ժամանակը արդէն շատ ուշ է:
36 লোকদের বিদায় দিন, যেন তারা কাছাকাছি গ্রাম বা পল্লিতে যেতে পারে ও নিজেদের জন্য কিছু খাবার কিনতে পারে।”
Արձակէ՛ ժողովուրդը, որպէսզի երթան շրջակայ արտերն ու գիւղերը եւ իրենց հաց գնեն, որովհետեւ ոչինչ ունին ուտելու»:
37 কিন্তু প্রত্যুত্তরে তিনি বললেন, “তোমরা তাদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা তাঁকে বললেন, “এর জন্য ছয় মাসের বেতনের সমান পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে। আমরা কি গিয়ে অত পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে রুটি কিনে লোকদের খেতে দেব?”
Բայց ինք պատասխանեց անոնց. «Դո՛ւք տուէք ատոնց՝ որ ուտեն»: Ըսին իրեն. «Երթանք գնե՞նք երկու հարիւր դահեկանի հաց ու տա՞նք ատոնց՝ որ ուտեն»:
38 তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমাদের কাছে কতগুলি রুটি আছে? যাও গিয়ে দেখো।” তারা খুঁজে দেখে বললেন, “পাঁচটি রুটি, আর দুটি মাছও আছে।”
Ըսաւ անոնց. «Քանի՞ նկանակ ունիք. գացէ՛ք՝ նայեցէ՛ք»: Երբ գիտցան՝ ըսին. «Հինգ, եւ երկու ձուկ»:
39 তখন যীশু লোকদের সবুজ ঘাসে দলে দলে বসাবার জন্য শিষ্যদের নির্দেশ দিলেন।
Հրամայեց անոնց, որ բոլորը կանաչ խոտին վրայ՝ խումբ-խումբ նստեցնեն.
40 তারা এক-একটা সারিতে একশো জন ও পঞ্চাশ জন করে বসে গেল।
ու նստան՝ հարիւրական եւ յիսունական շարքերով:
41 সেই পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ নিয়ে যীশু স্বর্গের দিকে দৃষ্টি দিলেন, ধন্যবাদ দিলেন ও রুটিগুলিকে ভাঙলেন। তারপর তিনি সেগুলি লোকদের পরিবেশন করার জন্য তাঁর শিষ্যদের হাতে তুলে দিলেন। তিনি সেই মাছ দুটিও সবার মধ্যে ভাগ করে দিলেন।
Հինգ նկանակներն ու երկու ձուկերը առաւ, դէպի երկինք նայելով՝ օրհնեց, մանրեց նկանակները եւ տուաւ իր աշակերտներուն, որպէսզի հրամցնեն անոնց. երկու ձուկերն ալ բաժնեց բոլորին:
42 তারা সকলে খেয়ে পরিতৃপ্ত হল।
Բոլորը կերան, կշտացան,
43 আর শিষ্যেরা অবশিষ্ট রুটি ও মাছের টুকরো সংগ্রহ করে বারো ঝুড়ি পূর্ণ করলেন।
եւ վերցնելով բեկորներն ու ձուկերը՝ տասներկու կողով լեցուցին:
44 যতজন পুরুষ খাবার খেয়েছিল, তাদের সংখ্যা ছিল পাঁচ হাজার।
Այդ նկանակներէն ուտողները՝ հինգ հազարի չափ այր մարդիկ էին:
45 পর মুহূর্তেই যীশু তাঁর শিষ্যদের নৌকায় তুলে দিয়ে তাঁর যাওয়ার আগেই তাঁদের বেথসৈদায় যেতে বললেন, ইতিমধ্যে তিনি সকলকে বিদায় দিলেন।
Իսկոյն իր աշակերտները հարկադրեց՝ որ նաւ մտնեն, ու իրմէ առաջ անցնին միւս եզերքը՝ Բեթսայիդա, մինչ ինք կ՚արձակէր բազմութիւնը:
46 তাঁদের বিদায় করে তিনি প্রার্থনা করার জন্য একটি পাহাড়ে উঠে গেলেন।
Եւ անոնցմէ հրաժեշտ առնելէ ետք՝ լեռը գնաց աղօթելու:
47 সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে। নৌকা ছিল সাগরের মাঝখানে, কেবলমাত্র তিনি একা স্থলে ছিলেন।
Երբ իրիկուն եղաւ, նաւը ծովուն մէջտեղն էր, իսկ ինք ցամաքին վրայ էր՝ մինակ:
48 তিনি দেখলেন, প্রতিকূল বাতাসে শিষ্যেরা অতিকষ্টে নৌকা বইছিল। রাত্রি চতুর্থ প্রহরে তিনি সাগরে, জলের উপরে হেঁটে শিষ্যদের কাছে চললেন। তিনি তাঁদের পাশ কাটিয়ে যেতে চাইলেন।
Տեսաւ զանոնք՝ որ կը տանջուէին թի վարելով, որովհետեւ հովը իրենց հակառակ էր: Գիշերուան չորրորդ պահուն ատենները՝ ծովուն վրայ քալելով գնաց անոնց, եւ կ՚ուզէր անցնիլ անոնց քովէն:
49 কিন্তু তাঁকে সাগরের উপর দিয়ে হেঁটে যেতে দেখে তাঁরা তাঁকে কোনও ভূত মনে করলেন।
Երբ անոնք տեսան՝ որ ծովուն վրայ կը քալէր, կարծեցին թէ աչքի երեւոյթ մըն է. ուստի աղաղակեցին,
50 তাঁরা চিৎকার করে উঠলেন, কারণ তাঁরা সবাই তাঁকে দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তক্ষুনি তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি বললেন, “সাহস করো! এ আমি! ভয় পেয়ো না।”
քանի որ բոլորն ալ տեսան զայն ու վրդովեցան: Եւ ինք իսկոյն խօսեցաւ անոնց հետ ու ըսաւ անոնց. «Քաջալերուեցէ՛ք, ե՛ս եմ, մի՛ վախնաք»:
51 তারপর তিনি তাঁদের কাছে নৌকায় উঠলেন। বাতাস থেমে গেল। তাঁরা সম্পূর্ণরূপে বিস্মিত হলেন,
Եւ նաւ ելաւ անոնց քով, ու հովը դադրեցաւ: Անոնք իրենք իրենց մէջ չափազանց զմայլած էին եւ կը զարմանային,
52 কারণ তাঁরা সেই রুটির বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারেননি, তাঁদের হৃদয় কঠিন হয়ে পড়েছিল।
որովհետեւ նկանակներուն հրաշքն իսկ չէին նկատած՝ քանի իրենց սիրտը թմրած էր:
53 তাঁরা সাগরের অপর পারে গিয়ে গিনেষরৎ প্রদেশে নৌকা থেকে নামলেন ও নৌকা নোঙর করলেন।
Միւս կողմը անցնելով՝ հասան Գեննեսարէթի երկիրը, ու նաւը տեղաւորեցին:
54 তাঁরা নৌকা থেকে নামা মাত্রই লোকেরা যীশুকে চিনতে পারল।
Երբ նաւէն ելան՝ այդ տեղի մարդիկը իսկոյն ճանչցան զայն,
55 তারা সেখানকার সমগ্র অঞ্চলে ছুটে গেল এবং যেখানেই যীশু আছেন শুনতে পেল, তারা সেখানেই খাটে করে পীড়িতদের বয়ে নিয়ে এল।
եւ ամբողջ շրջակայքը հոս-հոն վազելով՝ սկսան մահիճներով ախտաւորներ բերել հո՛ն՝ ո՛ւր կը լսէին թէ կը գտնուէր:
56 আর যেখানেই তিনি গেলেন—গ্রামে, নগরে বা পল্লি-অঞ্চলে—সেখানেই তারা পীড়িতদের বাজারের মধ্যে এনে রাখল। তারা মিনতি করল, তিনি যেন তাঁর পোশাকের আঁচলও তাদের স্পর্শ করতে দেন। আর যারাই তাঁকে স্পর্শ করল, তারা সবাই সুস্থ হল।
Ո՛ւր որ մտնէր, գիւղերը, քաղաքները կամ արտերը, հրապարակներուն վրայ կը դնէին հիւանդները, ու կ՚աղաչէին իրեն՝ որ գոնէ իր հանդերձին քղանցքին դպչին: Եւ անոնք որ դպան՝ բժշկուեցան:
