< মার্ক 4 >
1 যীশু আবার সাগরের তীরে গিয়ে শিক্ষা দেওয়া শুরু করলেন। সেখানে তাঁর চারপাশে এত লোক এসে ভিড় করল যে, তিনি সাগরের উপরে একটি নৌকায় উঠলেন ও তার উপরে বসলেন, লোকেরা রইল সাগরের তীরে, জলের কিনারায়।
Καὶ πάλιν ἤρξατο διδάσκειν παρὰ τὴν θάλασσαν· καὶ συνάγεται πρὸς αὐτὸν ὄχλος πλεῖστος, ὥστε αὐτὸν εἰς πλοῖον ἐμβάντα καθῆσθαι ἐν τῇ θαλάσσῃ· καὶ πᾶς ὁ ὄχλος πρὸς τὴν θάλασσαν ἐπὶ τῆς γῆς ἦσαν.
2 তিনি রূপকের মাধ্যমে বহু বিষয়ে তাদের শিক্ষা দিলেন। তাঁর উপদেশে তিনি বললেন,
καὶ ἐδίδασκεν αὐτοὺς ἐν παραβολαῖς πολλά, καὶ ἔλεγεν αὐτοῖς ἐν τῇ διδαχῇ αὐτοῦ,
3 “শোনো! একজন কৃষক তার বীজবপন করতে গেল।
Ἀκούετε. ἰδοὺ ἐξῆλθεν ὁ σπείρων [τοῦ] σπεῖραι·
4 সে যখন বীজ ছড়াচ্ছিল, কিছু বীজ পথের ধারে পড়ল। আর পাখিরা এসে তা খেয়ে ফেলল।
καὶ ἐγένετο ἐν τῷ σπείρειν, ὃ μὲν ἔπεσεν παρὰ τὴν ὁδόν, καὶ ἦλθεν τὰ πετεινὰ καὶ κατέφαγεν αὐτό.
5 কিছু বীজ পাথুরে জমিতে পড়ল, যেখানে মাটি গভীর ছিল না। মাটি অগভীর থাকাতে সেগুলো দ্রুত অঙ্কুরিত হল।
καὶ ἄλλο ἔπεσεν ἐπὶ τὸ πετρῶδες, [καὶ] ὅπου οὐκ εἶχεν γῆν πολλήν, καὶ εὐθὺς ἐξανέτειλεν διὰ τὸ μὴ ἔχειν βάθος γῆς·
6 কিন্তু যখন সূর্য উঠল চারাগুলি ঝলসে গেল এবং মূল না থাকাতে সেগুলি শুকিয়ে গেল।
καὶ ὅτε ἀνέτειλεν ὁ ἥλιος ἐκαυματίσθησαν, καὶ διὰ τὸ μὴ ἔχειν ῥίζαν ἐξηράνθη.
7 অন্য কিছু বীজ পড়ল কাঁটাঝোপের মধ্যে। সেগুলি বৃদ্ধি পেলে কাঁটাঝোপ তাদের চেপে রাখল, ফলে সেগুলিতে কোনও দানা হল না।
καὶ ἄλλο ἔπεσεν εἰς τὰς ἀκάνθας, καὶ ἀνέβησαν αἱ ἄκανθαι, καὶ συνέπνιξαν αὐτό, καὶ καρπὸν οὐκ ἔδωκεν.
8 আরও কিছু বীজ পড়ল উৎকৃষ্ট জমিতে। সেগুলির অঙ্কুরোদ্গম হল, বৃদ্ধি পেল এবং ত্রিশগুণ, ষাটগুণ, এমনকি, শতগুণ পর্যন্ত শস্য উৎপন্ন হল।”
καὶ ἄλλο ἔπεσεν εἰς τὴν γῆν τὴν καλήν, καὶ ἐδίδου καρπὸν ἀναβαίνοντα καὶ αὐξανόμενον, καὶ ἔφερεν εἰς τριάκοντα, καὶ εἰς ἑξήκοντα, καὶ εἰς ἑκατόν.
9 এরপর যীশু বললেন, “যার শোনবার মতো কান আছে, সে শুনুক।”
καὶ ἔλεγεν, Ὅς ἔχει ὦτα ἀκούειν ἀκουέτω.
10 যীশু যখন একা ছিলেন, তখন সেই বারোজনের সঙ্গে তাঁর চারপাশে থাকা মানুষেরা এই রূপকটি সম্বন্ধে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন।
Καὶ ὅτε ἐγένετο κατὰ μόνας, ἠρώτων αὐτὸν οἱ περὶ αὐτὸν σὺν τοῖς δώδεκα τὰς παραβολάς.
11 তিনি তাদের বললেন, “ঈশ্বরের রাজ্যের নিগুঢ়তত্ত্বগুলি তোমাদের জানতে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যারা বাইরের মানুষ, তাদের কাছে সবকিছুই রূপকের আশ্রয়ে বলা হবে,
καὶ ἔλεγεν αὐτοῖς, Ὑμῖν τὸ μυστήριον δέδοται τῆς βασιλείας τοῦ θεοῦ· ἐκείνοις δὲ τοῖς ἔξω ἐν παραβολαῖς τὰ πάντα γίνεται,
12 যেন, “‘তারা ক্রমেই দেখে যায়, কিন্তু কিছুই বুঝতে পারে না, আর সবসময় শুনতে থাকে, কিন্তু কখনও উপলব্ধি করে না, অন্যথায় তারা হয়তো ফিরে আসত ও পাপের ক্ষমা লাভ করত।’”
ἵνα βλέποντες βλέπωσιν καὶ μὴ ἴδωσιν, καὶ ἀκούοντες ἀκούωσιν καὶ μὴ συνιῶσιν, μή ποτε ἐπιστρέψωσιν καὶ ἀφεθῇ αὐτοῖς.
13 তারপর যীশু তাদের বললেন, “তোমরা কি এই রূপকটি বুঝতে পারছ না? তাহলে অন্য কোনো রূপক তোমরা কীভাবে বুঝবে?
καὶ λέγει αὐτοῖς, Οὐκ οἴδατε τὴν παραβολὴν ταύτην; καὶ πῶς πάσας τὰς παραβολὰς γνώσεσθε;
14 কৃষক বাক্য-বীজ বপন করে।
ὁ σπείρων τὸν λόγον σπείρει.
15 কিছু মানুষ পথের ধারে থাকা লোকের মতো, যেখানে বীজবপন করা হয়েছিল। তারা তা শোনামাত্র, শয়তান এসে তাদের মধ্যে বপন করা বাক্য হরণ করে নেয়।
οὗτοι δέ εἰσιν οἱ παρὰ τὴν ὁδὸν ὅπου σπείρεται ὁ λόγος, καὶ ὅταν ἀκούσωσιν, εὐθὺς ἔρχεται ὁ σατανᾶς καὶ αἴρει τὸν λόγον τὸν ἐσπαρμένον εἰς αὐτούς.
16 অন্য কিছু লোক পাথুরে জমিতে ছড়ানো বীজের মতো। তারা বাক্য শুনে তক্ষুনি তা আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করে।
καὶ οὗτοί εἰσιν ὁμοίως οἱ ἐπὶ τὰ πετρώδη σπειρόμενοι, οἳ ὅταν ἀκούσωσιν τὸν λόγον, εὐθὺς μετὰ χαρᾶς λαμ βάνουσιν αὐτόν,
17 কিন্তু যেহেতু সেগুলির মধ্যে শিকড় নেই, সেগুলি ক্ষণস্থায়ী হয়। বাক্যের কারণে যখন কষ্টসমস্যা বা নির্যাতন ঘটে, তারা দ্রুত পতিত হয়।
καὶ οὐκ ἔχουσιν ῥίζαν ἐν ἑαυτοῖς, ἀλλὰ πρόσκαιροί εἰσιν· εἶτα γενομένης θλίψεως ἢ διωγμοῦ διὰ τὸν λόγον, εὐθὺς σκανδαλίζονται.
18 আরও কিছু লোক, কাঁটাঝোপে ছড়ানো বীজের মতো। তারা বাক্য শ্রবণ করে,
καὶ ἄλλοι εἰσιν οἱ εἰς τὰς ἀκάνθας σπειρόμενοι· οὗτοί εἰσιν οἱ τὸν λόγον ἀκούσαντες,
19 কিন্তু এই জীবনের বিভিন্ন দুশ্চিন্তা, ধনসম্পত্তি, ছলনা ও অন্য সব বিষয়ের কামনাবাসনা এসে উপস্থিত হলে, তা সেই বাক্যকে চেপে রাখে, ফলে তা ফলহীন হয়। (aiōn )
καὶ αἱ μέριμναι τοῦ αἰῶνος καὶ ἡ ἀπάτη τοῦ πλούτου καὶ αἱ περὶ τὰ λοιπὰ ἐπιθυμίαι εἰσπορευόμεναι συμπνίγουσιν τὸν λόγον, καὶ ἄκαρπος γίνεται. (aiōn )
20 আর, যারা উৎকৃষ্ট জমিতে বপন করা বীজের মতো, তারা বাক্য শুনে তা গ্রহণ করে এবং যা বপন করা হয়েছিল, তার ত্রিশগুণ, ষাটগুণ, এমনকি, শতগুণ পর্যন্ত ফল উৎপন্ন করে।”
καὶ ἐκεῖνοί εἰσιν οἱ ἐπὶ τὴν γῆν τὴν καλὴν σπαρέντες, οἵτινες ἀκούουσιν τὸν λόγον καὶ παραδέχονται, καὶ καρποφοροῦσιν ἐν τριάκοντα καὶ ἐν ἑξήκοντα καὶ ἐν ἑκατόν.
21 তিনি তাদের বললেন, “তোমরা কি কোনো প্রদীপ এনে, তা কোনও গামলা বা খাটের নিচে রাখো? বরং তোমরা কি তা বাতিদানের উপরেই রাখো না?
Καὶ ἔλεγεν αὐτοῖς, Μήτι ἔρχεται ὁ λύχνος ἵνα ὑπὸ τὸν μόδιον τεθῇ ἢ ὑπὸ τὴν κλίνην; οὐχ ἵνα ἐπὶ τὴν λυχνίαν τεθῇ;
22 এতে যা কিছু গুপ্ত থাকে, তা প্রকাশ পায় এবং যা কিছু লুকোনো থাকে, তা প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হয়।
οὐ γάρ ἐστιν κρυπτόν, ἐὰν μὴ φανερωθῇ, οὐδὲ ἐγένετο ἀπόκρυφον, ἀλλ᾽ ἵνα ἔλθῃ εἰς φανερόν.
23 যদি কারও শোনবার মতো কান থাকে, সে শুনুক।”
εἴτις ἔχει ὦτα ἀκούειν, ἀκουέτω.
24 তিনি বলে চললেন, “তোমরা যা শুনছ, তা সতর্কভাবে বিবেচনা করে দেখো। যে মানদণ্ডে তোমরা পরিমাপ করবে, সেই একই মানদণ্ডে, কিংবা আরও কঠোর মানদণ্ডে তোমাদের পরিমাপ করা হবে।
Καὶ ἔλεγεν αὐτοῖς, Βλέπετε τί ἀκούετε. ἐν ᾧ μέτρῳ μετρεῖτε μετρηθήσεται ὑμῖν, καὶ προστεθήσεται ὑμῖν.
25 যার আছে, তাকে আরও বেশি দেওয়া হবে, যার নেই, তার যেটুকু আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হবে।”
ὃς γὰρ ἔχει, δοθήσεται αὐτῷ, καὶ ὃς οὐκ ἔχει, καὶ ὃς ἔχει ἀρθήσεται ἀπ᾽ αὐτοῦ.
26 তিনি আরও বললেন, “ঈশ্বরের রাজ্য এরকম। কোনো ব্যক্তি জমিতে বীজ ছড়ায়।
Καὶ ἔλεγεν, Οὕτως ἐστὶν ἡ βασιλεία τοῦ θεοῦ, ὡς ἄνθρωπος βάλῃ τὸν σπόρον ἐπὶ τῆς γῆς,
27 দিনরাত সে জেগে বা ঘুমিয়ে কাটালেও, বীজের অঙ্কুরোদ্গম হয় ও তা বেড়ে ওঠে। অথচ, কেমন করে তা হল, তার সে কিছুই বুঝতে পারে না।
καὶ καθεύδῃ καὶ ἐγείρηται νύκτα καὶ ἡμέραν, καὶ ὁ σπόρος βλαστᾷ καὶ μηκύνηται ὡς οὐκ οἶδεν αὐτός.
28 মাটি নিজে থেকেই শস্য উৎপন্ন করে—প্রথমে অঙ্কুর, পরে শিষ, তারপর শিষের মধ্যে পরিণত দানা।
αὐτομάτη ἡ γῆ καρποφορεῖ πρῶτον χόρτον εἶτα στάχυν, εἶτα πλήρης σῖτος ἐν τῷ στάχυϊ.
29 দানা পরিপক্ব হলে, সে তক্ষুনি তাতে কাস্তে চালায়, কারণ শস্য কাটার সময় উপস্থিত হয়েছে।”
ὅταν δὲ παραδοῖ ὁ καρπός, εὐθὺς ἀποστέλλει τὸ δρέπανον, ὅτι παρέστηκεν ὁ θερισμός.
30 তিনি আবার বললেন, “আমরা কী বলব, ঈশ্বরের রাজ্য কীসের মতো? অথবা তা বর্ণনা করার জন্য আমরা কোন রূপক ব্যবহার করব?
Καὶ ἔλεγεν, Πῶς ὁμοιώσωμεν τὴν βασιλείαν τοῦ θεοῦ; ἢ ἐν τίνι αὐτὴν παραβολῇ θῶμεν;
31 এ যেন এক সর্ষে বীজের মতো; তোমরা যতরকম বীজ জমিতে বোনো, তা সেগুলির মধ্যে ক্ষুদ্রতম।
ὡς κόκκον σινάπεως, ὃς ὅταν σπαρῇ ἐπὶ τῆς γῆς, μικρότερον ὂν πάντων τῶν σπερμάτων τῶν ἐπὶ τῆς γῆς·
32 তবুও বোনা হলে তা বৃদ্ধি পায় ও বাগানের অন্য সব গাছপালা থেকে বড়ো হয়ে ওঠে। এর শাখাগুলি এত বিশাল হয় যে, আকাশের পাখিরা এসে এর ছায়ায় বাসা বাঁধতে পারে।”
καὶ ὅταν σπαρῇ, ἀναβαίνει, καὶ γίνεται μείζων πάντων τῶν λαχάνων, καὶ ποιεῖ κλάδους μεγάλους, ὥστε δύνα σθαι ὑπὸ τὴν σκιὰν αὐτοῦ τὰ πετεινὰ τοῦ οὐρανοῦ κατασκηνοῦν.
33 এ ধরনের আরও অনেক রূপকের মাধ্যমে, যীশু তাদের বুঝবার সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের কাছে বাক্য প্রচার করলেন।
Καὶ τοιαύταις παραβολαῖς πολλαῖς ἐλάλει αὐτοῖς τὸν λόγον, καθὼς ἐδύναντο ἀκούειν·
34 রূপক ব্যবহার না করে তিনি তাদের কাছে কোনো কথাই বললেন না। কিন্তু তিনি তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে একান্তে থাকার সময়, তাঁদের কাছে সবকিছুই ব্যাখ্যা করতেন।
χωρὶς δὲ παραβολῆς οὐκ ἐλάλει αὐτοῖς· κατ᾽ ἰδίαν δὲ τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ ἐπέλυεν πάντα.
35 সেদিন সন্ধ্যা হলে যীশু তাঁর শিষ্যদের বললেন, “চলো আমরা ওপারে যাই।”
Καὶ λέγει αὐτοῖς ἐν ἐκείνῃ τῇ ἡμέρᾳ ὀψίας γενομένης, Διέλθωμεν εἰς τὸ πέραν.
36 সকলকে পিছনে রেখে, যীশু যেভাবে নৌকায় ছিলেন, সেভাবেই তাঁকে নিয়ে শিষ্যেরা নৌকায় যাত্রা করলেন। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকটি নৌকা ছিল।
καὶ ἀφέντες τὸν ὄχλον παραλαμβάνουσιν αὐτὸν ὡς ἦν ἐν τῷ πλοίῳ, καὶ ἄλλα πλοῖα ἦν μετ᾽ αὐτοῦ.
37 ভয়ংকর এক ঝড় এসে উপস্থিত হল। ঢেউ নৌকার উপরে এমনভাবে আছড়ে পড়তে লাগল যে, নৌকা প্রায় জলে পূর্ণ হতে লাগল।
καὶ γίνεται λαῖλαψ μεγάλη ἀνέμου, καὶ τὰ κύματα ἐπέβαλλεν εἰς τὸ πλοῖον, ὥστε ἤδη γεμίζεσθαι τὸ πλοῖον.
38 যীশু নৌকার পিছন দিকে একটি বালিশে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছিলেন। শিষ্যেরা তাঁকে জাগিয়ে তুলে বললেন, “গুরুমহাশয়, আমরা ডুবে যাচ্ছি, আপনার কি কোনও চিন্তা নেই?”
καὶ ἦν αὐτὸς ἐν τῇ πρύμνῃ ἐπὶ τὸ προσκεφάλαιον καθεύδων· καὶ ἐγείρουσιν αὐτόν, καὶ λέγουσιν αὐτῷ, Διδάσκαλε, οὐ μέλει σοι ὅτι ἀπολλύμεθα;
39 তিনি উঠে ঝড়কে থেমে যাওয়ার আদেশ দিলেন ও ঢেউগুলিকে বললেন, “শান্ত হও! স্থির হও!” তখন ঝড় থেমে গেল ও সবকিছু সম্পূর্ণ শান্ত হল।
καὶ διεγερθεὶς ἐπετίμησεν τῷ ἀνέμῳ, καὶ εἶπεν τῇ θαλάσσῃ, Σιώπα, πεφίμωσο. καὶ ἐκόπασεν ὁ ἄνεμος, καὶ ἐγένετο γαλήνη μεγάλη.
40 তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “তোমরা এত ভয় পেলে কেন? তোমাদের কি এখনও কোনো বিশ্বাস নেই?”
καὶ εἶπεν αὐτοῖς, Τί δειλοί ἐστε; οὔπω ἔχετε πίστιν;
41 আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে তারা পরস্পর বলাবলি করতে লাগলেন, “ইনি তাহলে কে? ঝড় ও ঢেউ যে এঁর আদেশ পালন করে!”
καὶ ἐφοβήθησαν φόβον μέγαν, καὶ ἔλεγον πρὸς ἀλλήλους, Τίς ἄρα οὗτός ἐστιν, ὅτι καὶ ὁ ἄνεμος καὶ ἡ θάλασσα ὑπακούει αὐτῷ;