< মার্ক 12 >
1 যীশু তখন বিভিন্ন রূপকের আশ্রয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন: “এক ব্যক্তি একটি দ্রাক্ষাক্ষেত স্থাপন করলেন। তিনি তাঁর চারপাশে একটি প্রাচীর নির্মাণ করলেন; দ্রাক্ষা পেষাই করার জন্য গর্ত খুঁড়লেন এবং পাহারা দেওয়ার জন্য এক উঁচু মিনার নির্মাণ করলেন। তারপর কয়েকজন ভাগচাষিকে দ্রাক্ষাক্ষেতটি ভাড়া দিয়ে তিনি এক যাত্রাপথে চলে গেলেন।
Und er fing an, zu ihnen durch Gleichnisse zu reden: Ein Mensch pflanzte einen Weinberg und führte einen Zaun darum und grub eine Kelter und baute einen Turm und tat ihn aus den Weingärtnern und zog über Land.
2 পরে ফল কাটার সময় উপস্থিত হলে, তিনি তাঁর এক দাসকে ফলের অংশ সংগ্রহের জন্য দ্রাক্ষাক্ষেতে ভাগচাষিদের কাছে পাঠালেন।
Und sandte einen Knecht, da die Zeit kam, zu den Weingärtnern, daß er von den Weingärtnern nähme von der Frucht des Weinbergs.
3 কিন্তু তারা তাকে মারধর করল ও শূন্য হাতে তাকে ফিরিয়ে দিল।
Sie nahmen ihn aber und stäupten ihn, und ließen ihn leer von sich.
4 তারপর তিনি অন্য এক দাসকে তাদের কাছে পাঠালেন; তারা সেই দাসের মাথায় আঘাত করল ও তার সঙ্গে নির্লজ্জ আচরণ করল।
Abermals sandte er ihnen einen anderen Knecht; dem zerwarfen sie den Kopf mit Steinen und ließen ihn geschmäht von sich.
5 তিনি তবুও আর একজনকে পাঠালেন, তারা তাকে হত্যা করল। তিনি আরও অনেকজনকে পাঠালেন, তাদের কাউকে কাউকে তারা মারধর করল, অন্যদের হত্যা করল।
Abermals sandte er einen andern: den töteten sie. Und viele andere, etliche stäupten sie, etliche töteten sie.
6 “তখন তাঁর কাছে অবশিষ্ট ছিলেন আর একজন মাত্র ব্যক্তি, তিনি তাঁর প্রিয়তম পুত্র। সকলের শেষে তিনি একথা বলে তাঁকেই পাঠালেন, ‘তারা আমার পুত্রকে সম্মান করবে।’
Da hatte er noch einen einzigen Sohn, der war ihm lieb; den sandte er zum letzten auch zu ihnen und sprach: Sie werden sich vor meinem Sohn scheuen.
7 “কিন্তু ভাগচাষিরা পরস্পরকে বলল, ‘এই হচ্ছে উত্তরাধিকারী! এসো, আমরা একে হত্যা করি, তাহলে মালিকানা আমাদের হবে।’
Aber die Weingärtner sprachen untereinander: Dies ist der Erbe; kommt, laßt uns ihn töten, so wird das Erbe unser sein!
8 তাই তারা তাঁকে ধরে হত্যা করল ও দ্রাক্ষাক্ষেতের বাইরে ছুঁড়ে ফেলে দিল।
Und sie nahmen ihn und töteten ihn und warfen ihn hinaus vor den Weinberg.
9 “দ্রাক্ষাক্ষেতের মালিক তখন কী করবেন? তিনি এসে ওইসব ভাগচাষিদের হত্যা করবেন এবং দ্রাক্ষাক্ষেতটি অন্যদের দেবেন।
Was wird nun der Herr des Weinbergs tun? Er wird kommen und die Weingärtner umbringen und den Weinberg andern geben.
10 তোমরা কি শাস্ত্রে পাঠ করোনি, “‘গাঁথকেরা যে পাথর অগ্রাহ্য করেছিল, তাই হয়ে উঠল কোণের প্রধান পাথর;
Habt ihr auch nicht gelesen diese Schrift: “Der Stein, den die Bauleute verworfen haben, der ist zum Eckstein geworden.
11 প্রভুই এরকম করেছেন, আর তা আমাদের দৃষ্টিতে অবিশ্বাস্য।’”
Von dem HERRN ist das geschehen, und es ist wunderbarlich vor unseren Augen”?
12 তখন প্রধান যাজকেরা, শাস্ত্রবিদরা ও প্রাচীনবর্গ যীশুকে গ্রেপ্তার করার কোনো উপায় খুঁজতে লাগল, কারণ তারা জানত, রূপক কাহিনিটি তিনি তাদের বিরুদ্ধেই বলেছেন। কিন্তু তারা জনসাধারণকে ভয় পেত; তাই তারা তাঁকে ছেড়ে চলে গেল।
Und sie trachteten darnach, wie sie ihn griffen, und fürchteten sich doch vor dem Volk; denn sie verstanden, daß er auf sie dies Gleichnis geredet hatte. Und sie ließen ihn und gingen davon.
13 এরপর তারা কয়েকজন ফরিশী ও হেরোদীয়কে যীশুর কাছে পাঠাল, যেন তাঁর কথাতেই তারা তাঁকে ধরার সূত্র খুঁজে পায়।
Und sie sandten zu ihm etliche von den Pharisäern und des Herodes Dienern, daß sie ihn fingen in Worten.
14 তারা তাঁর কাছে এসে বলল, “গুরুমহাশয়, আমরা জানি, আপনি একজন সত্যনিষ্ঠ মানুষ। কোনো মানুষের দ্বারা আপনি প্রভাবিত হন না, তাদের কারও বিষয়ে আপনি কোনো ভ্রূক্ষেপ করেন না। বরং আপনি সত্য অনুযায়ী ঈশ্বরের পথের বিষয়ে শিক্ষা দেন। আপনার অভিমত কী, কৈসরকে কর দেওয়া কি উচিত?
Und sie kamen und sprachen zu ihm: Meister, wir wissen, daß du wahrhaftig bist und fragst nach niemand; denn du achtest nicht das Ansehen der Menschen, sondern du lehrst den Weg Gottes recht. Ist's recht, daß man dem Kaiser Zins gebe, oder nicht? Sollen wir ihn geben oder nicht geben?
15 আমরা কি কর দেব না দেব না?” যীশু কিন্তু তাদের ভণ্ডামির কথা বুঝতে পারলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কেন আমাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছ? তোমরা আমার কাছে এক দিনার মুদ্রা নিয়ে এসো ও আমাকে তা দেখতে দাও।”
Er aber merkte ihre Heuchelei und sprach zu ihnen: Was versucht ihr mich? Bringet mir einen Groschen, daß ich ihn sehe.
16 তারা সেই মুদ্রা নিয়ে এল। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “এটি কার প্রতিকৃতি? খোদাই করা এই নাম কার?” তারা উত্তর দিল, “কৈসরের।”
Und sie brachten ihm. Da sprach er: Wes ist das Bild und die Überschrift? Sie sprachen zu ihm: Des Kaisers!
17 তখন যীশু তাদের বললেন, “যা কৈসরের, তা কৈসরকে দাও, আর যা ঈশ্বরের, তা ঈশ্বরকে দাও।” এতে তারা তাঁর সম্পর্কে অত্যন্ত বিস্মিত হল।
Da antwortete Jesus und sprach zu ihnen: So gebet dem Kaiser, was des Kaisers ist, und Gott, was Gottes ist! Und sie verwunderten sich über ihn.
18 তখন সদ্দূকীরা, যারা বলে পুনরুত্থান বলে কিছু নেই, একটি প্রশ্ন নিয়ে তাঁর কাছে এল।
Da traten die Sadduzäer zu ihm, die da halten, es sei keine Auferstehung; die fragten ihn und sprachen:
19 তারা বলল, “গুরুমহাশয়, মোশি আমাদের জন্য লিখে গেছেন, কোনো ব্যক্তি যদি স্ত্রীকে সন্তানহীন রেখে মারা যায়, তবে তার ভাই, তার বিধবা পত্নীকে বিবাহ করবে এবং সে তার বড়ো ভাইয়ের জন্য সন্তানের জন্ম দেবে।
Meister, Mose hat uns geschrieben: Wenn jemands Bruder stirbt und hinterläßt ein Weib, und hinterläßt keine Kinder, so soll sein Bruder sein Weib nehmen und seinem Bruder Samen erwecken.
20 মনে করুন, সাতজন ভাই ছিল। প্রথমজন বিবাহ করল ও নিঃসন্তান অবস্থায় তার স্ত্রীকে রেখে মারা গেল।
Nun sind sieben Brüder gewesen. Der erste nahm ein Weib; der starb und hinterließ keinen Samen.
21 দ্বিতীয়জন সেই বিধবাকে বিবাহ করল, কিন্তু সেও নিঃসন্তান অবস্থায় মারা গেল। তৃতীয় জনের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটল।
Und der andere nahm sie und starb und hinterließ auch nicht Samen. Der Dritte desgleichen.
22 প্রকৃতপক্ষে, সেই সাতজনের কেউই কোনো সন্তান রেখে যেতে পারল না। অবশেষে সেই স্ত্রীরও মৃত্যু হল।
Und es nahmen sie alle sieben und hinterließen nicht Samen. Zuletzt nach allen starb das Weib auch.
23 তাহলে, পুনরুত্থানে সে কার স্ত্রী হবে, কারণ সাতজনই তো তাকে বিবাহ করেছিল?”
Nun in der Auferstehung, wenn sie auferstehen, wes Weib wird sie sein unter ihnen? Denn sieben haben sie zum Weibe gehabt.
24 যীশু উত্তর দিলেন, “এই কি তোমাদের ভ্রান্তির কারণ নয়, কারণ তোমরা শাস্ত্র জানো না, ঈশ্বরের পরাক্রমও জানো না?
Da antwortete Jesus und sprach zu ihnen: Ist's nicht also? Ihr irrt darum, daß ihr nichts wisset von der Schrift noch von der Kraft Gottes.
25 মৃতেরা যখন উত্থিত হয়, তখন তারা বিবাহ করে না, বা তাদের বিবাহ দেওয়াও হয় না। তারা স্বর্গলোকের দূতগণের মতো হয়।
Wenn sie von den Toten auferstehen werden, so werden sie nicht freien noch sich freien lassen, sondern sie sind wie die Engel im Himmel.
26 কিন্তু মৃতদের উত্থান সম্পর্কে মোশির গ্রন্থে জ্বলন্ত ঝোপের বৃত্তান্তে কী লেখা আছে, তা কি তোমরা পাঠ করোনি? ঈশ্বর কীভাবে তাঁকে বলেছিলেন, ‘আমি অব্রাহামের ঈশ্বর, ইস্হাকের ঈশ্বর ও যাকোবের ঈশ্বর?’
Aber von den Toten, daß sie auferstehen werden, habt ihr nicht gelesen im Buch Mose's bei dem Busch, wie Gott zu ihm sagte und sprach: “Ich bin der Gott Abrahams und der Gott Isaaks und der Gott Jakobs”?
27 তিনি মৃতদের ঈশ্বর নন, তিনি জীবিতদের ঈশ্বর। তোমরা চরম বিভ্রান্তিতে আছ।”
Gott aber ist nicht der Toten, sondern der Lebendigen Gott. Darum irrt ihr sehr.
28 শাস্ত্রবিদদের মধ্যে একজন এসে তাদের তর্কবিতর্ক করতে শুনলেন। যীশু তাদের ভালো উত্তর দিয়েছেন লক্ষ্য করে তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “সব আজ্ঞার মধ্যে কোনটি সর্বাপেক্ষা মহৎ?”
Und es trat zu ihm der Schriftgelehrten einer, der ihnen zugehört hatte, wie sie sich miteinander befragten, und sah, daß er ihnen fein geantwortet hatte, und fragte ihn: Welches ist das vornehmste Gebot vor allen?
29 যীশু উত্তর দিলেন, “সব থেকে মহৎ আজ্ঞাটি হল এই, ‘হে ইস্রায়েল শোনো, আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু, একই প্রভু।
Jesus aber antwortete ihm: Das vornehmste Gebot vor allen Geboten ist das: “Höre Israel, der HERR, unser Gott, ist ein einiger Gott;
30 তুমি তোমার সমস্ত হৃদয়, তোমার সমস্ত প্রাণ, তোমার সমস্ত মন ও তোমার সমস্ত শক্তি দিয়ে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুকে প্রেম করবে।’
und du sollst Gott, deinen HERRN, lieben von ganzem Herzen, von ganzer Seele, von ganzem Gemüte und von allen deinen Kräften.” Das ist das vornehmste Gebot.
31 দ্বিতীয়টি হল, ‘তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মতোই প্রেম করবে।’ এগুলির থেকে আর বড়ো কোনও আজ্ঞা নেই।”
Und das andere ist ihm gleich: “Du sollst deinen Nächsten lieben wie dich selbst.” Es ist kein anderes Gebot größer denn diese.
32 “গুরুমহাশয়, আপনি বেশ বলেছেন,” শাস্ত্রবিদ উত্তর দিলেন। “আপনি যথার্থই বলেছেন যে, ঈশ্বর একই প্রভু এবং তিনি ছাড়া আর অন্য কেউ নেই।
Und der Schriftgelehrte sprach zu ihm: Meister, du hast wahrlich recht geredet; denn es ist ein Gott und ist kein anderer außer ihm.
33 সমস্ত হৃদয়, সমস্ত উপলব্ধি ও সমস্ত শক্তি দিয়ে ঈশ্বরকে ভালোবাসা এবং তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মতো প্রেম করা, সমস্ত হোম ও বলিদানের চেয়েও বেশি মহত্ত্বপূর্ণ।”
Und ihn lieben von ganzem Herzen, von ganzem Gemüte, von ganzer Seele, und von allen Kräften, und lieben seinen Nächsten wie sich selbst, das ist mehr denn Brandopfer und alle Opfer.
34 যীশু দেখলেন, তিনি বিজ্ঞতার সঙ্গে উত্তর দিয়েছেন, তাই তিনি তাকে বললেন, “ঈশ্বরের রাজ্য থেকে তুমি দূরে নও।” সেই সময় থেকে কেউ তাঁকে আর কোনো প্রশ্ন করতে সাহস পেল না।
Da Jesus aber sah, daß er vernünftig antwortete, sprach er zu ihm: “Du bist nicht ferne von dem Reich Gottes.” Und es wagte ihn niemand weiter zu fragen.
35 মন্দির-প্রাঙ্গণে শিক্ষা দেওয়ার সময় যীশু জিজ্ঞাসা করলেন, “শাস্ত্রবিদরা কী করে বলে যে, খ্রীষ্ট দাউদের পুত্র?
Und Jesus antwortete und sprach, da er lehrte im Tempel: Wie sagen die Schriftgelehrten, Christus sei Davids Sohn?
36 দাউদ স্বয়ং পবিত্র আত্মার আবেশে একথা ঘোষণা করেছেন, “‘প্রভু আমার প্রভুকে বললেন, “তুমি আমার ডানদিকে বসো, যতক্ষণ না তোমার শত্রুদের আমি তোমার পদানত করি।”’
Er aber, David, spricht durch den heiligen Geist: “Der HERR hat gesagt zu meinem Herrn: Setze dich zu meiner Rechten, bis daß ich lege deine Feinde zum Schemel deiner Füße.”
37 স্বয়ং দাউদ তাঁকে ‘প্রভু’ বলে অভিহিত করেছেন, তাহলে কীভাবে তিনি তাঁর সন্তান হতে পারেন?” বিস্তর লোক আনন্দের সঙ্গে তাঁর কথা শুনছিল।
Da heißt ihn ja David seinen Herrn; woher ist er denn sein Sohn? Und viel Volks hörte ihn gern.
38 শিক্ষা দেওয়ার সময় যীশু তাদের বললেন, “শাস্ত্রবিদদের সম্পর্কে সতর্ক থেকো। তারা লম্বা লম্বা পোশাক পরে ঘুরে বেড়াতে ও হাটেবাজারে সম্ভাষিত হতে ভালোবাসে।
Und er lehrte sie und sprach zu ihnen: Sehet euch vor vor den Schriftgelehrten, die in langen Kleidern gehen und lassen sich gern auf dem Markte grüßen
39 তারা সমাজভবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসন পেতে ও ভোজসভায় সব থেকে সম্মানজনক আসন লাভ করতে ভালোবাসে।
und sitzen gern obenan in den Schulen und über Tisch beim Gastmahl;
40 তারা বিধবাদের বাড়িশুদ্ধ গ্রাস করে এবং লোক-দেখানো লম্বা লম্বা প্রার্থনা করে। এই ধরনের লোকেরা কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।”
sie fressen der Witwen Häuser und wenden langes Gebet vor. Diese werden desto mehr Verdammnis empfangen.
41 যেখানে দান সংগ্রহ করা হচ্ছিল, যীশু তার উল্টোদিকে বসে দেখছিলেন, লোকেরা কীভাবে মন্দিরের ভাণ্ডারে অর্থ দান করছে। বহু ধনী ব্যক্তি প্রচুর সব মুদ্রা সেখানে রাখছিল।
Und Jesus setzte sich gegen den Gotteskasten und schaute, wie das Volk Geld einlegte in den Gotteskasten; und viele Reiche legten viel ein.
42 কিন্তু একজন দরিদ্র বিধবা এসে তার মধ্যে খুব ছোটো দুটি তামার পয়সা রাখল, যার মূল্য সিকি পয়সা মাত্র।
Und es kam eine arme Witwe und legte zwei Scherflein ein; die machen einen Heller.
43 যীশু তাঁর শিষ্যদের কাছে ডেকে বললেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এই দরিদ্র বিধবা, অন্য সবার চেয়ে বেশি অর্থ ভাণ্ডারে দিয়েছে।
Und er rief seine Jünger zu sich und sprach zu ihnen: Diese arme Witwe hat mehr in den Gotteskasten gelegt denn alle, die eingelegt haben.
44 তারা সবাই তাদের প্রাচুর্য থেকে দান করেছে, কিন্তু সে তার দরিদ্রতা সত্ত্বেও, তার বেঁচে থাকার জন্য যা কিছু ছিল, তা থেকে সর্বস্ব দিয়ে দিয়েছে।”
Denn sie haben alle von ihrem Überfluß eingelegt; diese aber hat von ihrer Armut alles, was sie hatte, ihre ganze Nahrung, eingelegt.