< লুক 8 >
1 এরপর যীশু ঈশ্বরের রাজ্যের সুসমাচার ঘোষণা করতে করতে বিভিন্ন গ্রাম ও নগর পরিক্রমা করতে লাগলেন। সেই বারোজন প্রেরিতশিষ্যও তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
Soon afterwards, he went about through cities and villages, preaching and bringing the good news of God’s Kingdom. With him were the twelve,
2 মন্দ-আত্মা ও বিভিন্ন রোগ থেকে সুস্থতা লাভ করেছিলেন, এমন আরও কয়েকজন মহিলা তাদের সহযাত্রী হয়েছিলেন। তারা হলেন সেই মরিয়ম (মাগ্দালাবাসী নামে আখ্যাত), যার মধ্যে থেকে যীশু সাতটি ভূত তাড়িয়ে ছিলেন,
and certain women who had been healed of evil spirits and infirmities: Mary who was called Magdalene, from whom seven demons had gone out;
3 হেরোদের গৃহস্থালীর প্রধান ব্যবস্থাপক কূষের স্ত্রী যোহান্না, শোশন্না এবং আরও অনেকে। এই মহিলারা আপন আপন সম্পত্তি থেকে তাঁদের পরিচর্যা করতেন।
and Joanna, the wife of Chuzas, Herod’s steward; Susanna; and many others who served them from their possessions.
4 যখন অনেক লোক সমবেত হচ্ছিল এবং বিভিন্ন নগর থেকে লোকেরা যীশুর কাছে আসছিল, তিনি তাদের এই রূপক কাহিনিটি বললেন:
When a great multitude came together and people from every city were coming to him, he spoke by a parable:
5 “একজন কৃষক তার বীজবপন করতে গেল। সে যখন বীজ ছড়াচ্ছিল, কিছু বীজ পথের ধারে পড়ল; সেগুলি পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল, আর পাখিরা এসে তা খেয়ে ফেলল।
“The farmer went out to sow his seed. As he sowed, some fell along the road, and it was trampled under foot, and the birds of the sky devoured it.
6 কতগুলি বীজ পড়ল পাথুরে জমিতে। সেগুলির অঙ্কুরোদ্গম হল, কিন্তু রস না থাকায় চারাগুলি শুকিয়ে গেল।
Other seed fell on the rock, and as soon as it grew, it withered away, because it had no moisture.
7 কিছু বীজ পড়ল কাঁটাঝোপের মধ্যে। কাঁটাঝোপ চারাগাছের সঙ্গেই বেড়ে উঠে তাদের ঢেকে ফেলল।
Other fell amid the thorns, and the thorns grew with it and choked it.
8 আবার কিছু বীজ পড়ল উৎকৃষ্ট জমিতে, সেখানে গাছগুলি বেড়ে উঠে যা বপন করা হয়েছিল, তার শতগুণ ফসল উৎপন্ন করল।” একথা বলার পর তিনি উচ্চকণ্ঠে বললেন, “যার শোনবার কান আছে, সে শুনুক।”
Other fell into the good ground and grew and produced one hundred times as much fruit.” As he said these things, he called out, “He who has ears to hear, let him hear!”
9 তাঁর শিষ্যেরা তাঁকে এই রূপকের অর্থ জিজ্ঞাসা করলেন।
Then his disciples asked him, “What does this parable mean?”
10 তিনি বললেন, “ঈশ্বরের রাজ্যের নিগূঢ়তত্ত্ব তোমাদেরই কাছে ব্যক্ত হয়েছে, কিন্তু অন্যদের কাছে আমি রূপকের আশ্রয়ে কথা বলি যেন, “‘দেখেও তারা দেখতে না পায়, আর শুনেও তারা বুঝতে না পায়।’
He said, “To you it is given to know the mysteries of God’s Kingdom, but to the rest it is given in parables, that ‘seeing they may not see, and hearing they may not understand.’
11 “এই রূপকের অর্থ হল এরকম: সেই বীজ ঈশ্বরের বাক্য।
“Now the parable is this: The seed is the word of God.
12 পথের উপর পতিত বীজ হল এমন কিছু লোক, যারা বাক্য শোনে, আর পরে দিয়াবল এসে তাদের অন্তর থেকে বাক্য হরণ করে, যেন তারা বিশ্বাস করতে না পারে ও পরিত্রাণ না পায়।
Those along the road are those who hear; then the devil comes and takes away the word from their heart, that they may not believe and be saved.
13 পাথুরে জমির উপরে পতিত বীজ হল তারাই, যারা ঈশ্বরের বাক্য শোনামাত্র সানন্দে গ্রহণ করে, কিন্তু মূল না থাকায় তাদের বিশ্বাস ক্ষণস্থায়ী হয়, কিন্তু পরীক্ষার সময় তারা বিপথগামী হয়।
Those on the rock are they who, when they hear, receive the word with joy; but these have no root. They believe for a while, then fall away in time of temptation.
14 কাঁটাঝোপের মধ্যে পতিত বীজ তারা, যারা বাক্য শোনে, কিন্তু জীবনে চলার পথে বিভিন্ন দুশ্চিন্তা, ধনসম্পত্তি ও বিলাসিতায় ব্যাহত হয়ে পরিপক্ব হতে পারে না।
What fell amongst the thorns, these are those who have heard, and as they go on their way they are choked with cares, riches, and pleasures of life; and they bring no fruit to maturity.
15 কিন্তু উৎকৃষ্ট জমিতে পতিত বীজ তারাই, যারা উদার ও শুদ্ধচিত্ত, তারা বাক্য শুনে তা আঁকড়ে থাকে এবং নিষ্ঠার সঙ্গে প্রচুর শস্য উৎপন্ন করে।
Those in the good ground, these are those who with an honest and good heart, having heard the word, hold it tightly, and produce fruit with perseverance.
16 “প্রদীপ জ্বেলে কেউ পাত্রের মধ্যে লুকিয়ে রাখে না, বা খাটের নিচেও রেখে দেয় না। বরং প্রদীপটিকে সে একটি বাতিদানের উপরেই রেখে দেয়, যেন যারা ভিতরে প্রবেশ করে, তারা আলো দেখতে পায়।
“No one, when he has lit a lamp, covers it with a container or puts it under a bed; but puts it on a stand, that those who enter in may see the light.
17 কারণ গুপ্ত এমন কিছুই নেই, যা জানা যাবে না, বা প্রকাশ্যে উদ্ঘাটিত হবে না।
For nothing is hidden that will not be revealed, nor anything secret that will not be known and come to light.
18 কাজেই কীভাবে শুনছ, সে বিষয়ে সতর্ক থেকো। যার আছে, তাকে আরও দেওয়া হবে; যার নেই, এমনকি, কিছু আছে বলে যদি সে মনে করে, তাও তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে।”
Be careful therefore how you hear. For whoever has, to him will be given; and whoever doesn’t have, from him will be taken away even that which he thinks he has.”
19 এরপর যীশুর মা ও ভাইয়েরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলেন, কিন্তু ভিড়ের জন্য তাঁরা তাঁর কাছে পৌঁছাতে পারলেন না।
His mother and brothers came to him, and they could not come near him for the crowd.
20 এক ব্যক্তি তাঁকে বলল, “আপনার মা ও ভাইয়েরা বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন, আপনার সঙ্গে দেখা করতে চান।”
Some people told him, “Your mother and your brothers stand outside, desiring to see you.”
21 তিনি উত্তর দিলেন, “যারা ঈশ্বরের বাক্য শুনে সেইমতো কাজ করে, তারাই আমার মা ও ভাই।”
But he answered them, “My mother and my brothers are these who hear the word of God and do it.”
22 একদিন যীশু তাঁর শিষ্যদের বললেন, “চলো আমরা সাগরের ওপারে যাই।” এতে তারা একটি নৌকায় উঠে বসে যাত্রা করলেন।
Now on one of those days, he entered into a boat, himself and his disciples, and he said to them, “Let’s go over to the other side of the lake.” So they launched out.
23 তাঁরা নৌকা চালানো শুরু করলে তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন। এমন সময় সাগরে প্রচণ্ড ঝড় উঠল, নৌকা জলে ভর্তি হতে লাগল। তাঁরা এক ভয়ংকর বিপদের সম্মুখীন হলেন।
But as they sailed, he fell asleep. A wind storm came down on the lake, and they were taking on dangerous amounts of water.
24 শিষ্যেরা কাছে গিয়ে তাঁকে জাগালেন, “প্রভু, প্রভু, আমরা যে ডুবতে বসেছি!” তিনি উঠে বাতাস ও উত্তাল জলরাশিকে ধমক দিলেন, ঝড় থেমে গেল। সবকিছু শান্ত হল।
They came to him and awoke him, saying, “Master, Master, we are dying!” He awoke and rebuked the wind and the raging of the water; then they ceased, and it was calm.
25 তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “তোমাদের বিশ্বাস কোথায় গেল?” ভয়ে ও বিস্ময়ে তাঁরা পরস্পর বলাবলি করলেন, “ইনি তাহলে কে, যিনি বাতাস ও জলকে আদেশ দেন, ও তারা তাঁর কথা মেনে চলে?”
He said to them, “Where is your faith?” Being afraid, they marvelled, saying to one another, “Who is this then, that he commands even the winds and the water, and they obey him?”
26 পরে তাঁরা গেরাসেনী অঞ্চলে পৌঁছালেন। সেই স্থানটি গালীল সাগরের অপর পারে অবস্থিত।
Then they arrived at the country of the Gadarenes, which is opposite Galilee.
27 যীশু তীরে নামবার সঙ্গে সঙ্গেই নগরের এক মন্দ-আত্মাগ্রস্ত ব্যক্তির সাক্ষাৎ পেলেন। বহুদিন ধরে এই লোকটি বিনা কাপড়ে উলঙ্গ হয়ে থাকত, বাড়িতে বসবাস করত না। সে থাকত কবরস্থানে।
When Jesus stepped ashore, a certain man out of the city who had demons for a long time met him. He wore no clothes, and didn’t live in a house, but in the tombs.
28 সে যীশুকে দেখে চিৎকার করে উঠল এবং তাঁর পায়ে লুটিয়ে পড়ে উচ্চস্বরে বলল, “পরাৎপর ঈশ্বরের পুত্র যীশু, আপনি আমাকে নিয়ে কী করতে চান? আমি আপনার কাছে মিনতি করি, আমাকে যন্ত্রণা দেবেন না!”
When he saw Jesus, he cried out and fell down before him, and with a loud voice said, “What do I have to do with you, Jesus, you Son of the Most High God? I beg you, don’t torment me!”
29 কারণ লোকটির মধ্য থেকে বেরিয়ে আসার জন্য যীশু সেই অশুচি আত্মাকে আদেশ দিয়েছিলেন। বারবার সে তার উপর ভর করত। লোকটির হাতে-পায়ে শিকল দিয়ে সতর্ক পাহারা রাখা হলেও, সে তার শিকল ছিঁড়ে ফেলত, আর ভূত তাকে তাড়িয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে যেত।
For Jesus was commanding the unclean spirit to come out of the man. For the unclean spirit had often seized the man. He was kept under guard and bound with chains and fetters. Breaking the bonds apart, he was driven by the demon into the desert.
30 যীশু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার নাম কী?” “বাহিনী,” সে উত্তর দিল, কারণ বহু ভূত তার মধ্যে প্রবেশ করেছিল।
Jesus asked him, “What is your name?” He said, “Legion,” for many demons had entered into him.
31 তারা তাঁর কাছে বারবার অনুরোধ করতে লাগল, তিনি যেন তাদের রসাতলে না পাঠান। (Abyssos )
They begged him that he would not command them to go into the abyss. (Abyssos )
32 সেখানে পাহাড়ের গায়ে বিশাল একপাল শূকর চরে বেড়াচ্ছিল। ভূতেরা শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করার অনুমতি প্রার্থনা করে যীশুকে অনুনয় করল। তিনি তাদের অনুমতি দিলেন।
Now there was there a herd of many pigs feeding on the mountain, and they begged him that he would allow them to enter into those. Then he allowed them.
33 ভূতেরা লোকটির ভিতর থেকে বেরিয়ে এসে সেই শূকরপালের মধ্যে প্রবেশ করল। শূকরের পাল পাহাড়ের খাড়া ঢাল বেয়ে ছুটে গিয়ে হ্রদে পড়ে ডুবে গেল।
The demons came out of the man and entered into the pigs, and the herd rushed down the steep bank into the lake and were drowned.
34 যারা শূকর চরাচ্ছিল, তারা এই ঘটনাটি দেখে দৌড়ে পালিয়ে গেল ও নগরে ও গ্রামাঞ্চলে গিয়ে এই সংবাদ দিল।
When those who fed them saw what had happened, they fled and told it in the city and in the country.
35 কী ঘটেছে দেখবার জন্য লোকেরা বাইরে এল। যীশুর কাছে উপস্থিত হয়ে তারা দেখতে পেল, সেই লোকটি ভূতের কবলমুক্ত হয়ে পোশাক পরে সুস্থ মনে যীশুর পায়ের কাছে বসে আছে। এই দেখে তারা ভয় পেয়ে গেল।
People went out to see what had happened. They came to Jesus and found the man from whom the demons had gone out, sitting at Jesus’ feet, clothed and in his right mind; and they were afraid.
36 প্রত্যক্ষদর্শীরা সেই ভূতগ্রস্ত ব্যক্তিটি কীভাবে সুস্থ হয়েছে, তা সকলকে বলতে লাগল।
Those who saw it told them how he who had been possessed by demons was healed.
37 তখন গেরাসেনী অঞ্চলের লোকেরা ভয় পেয়ে তাদের ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য যীশুকে অনুরোধ করল। যীশু তখন নৌকায় উঠে চলে গেলেন।
All the people of the surrounding country of the Gadarenes asked him to depart from them, for they were very much afraid. Then he entered into the boat and returned.
38 যে লোকটির মধ্য থেকে ভূতেরা বেরিয়ে এসেছিল, সে তাঁর সঙ্গী হওয়ার জন্য যীশুকে অনুনয় করতে লাগল। কিন্তু যীশু তাকে ফিরিয়ে দিলেন,
But the man from whom the demons had gone out begged him that he might go with him, but Jesus sent him away, saying,
39 বললেন, “তুমি বাড়ি ফিরে যাও, আর লোকদের গিয়ে বলো, ঈশ্বর তোমার জন্য কী করেছেন।” তাই লোকটি চলে গেল, আর যীশু তার জন্য যা করেছেন, সেকথা নগরের সর্বত্র বলে বেড়াতে লাগল।
“Return to your house, and declare what great things God has done for you.” He went his way, proclaiming throughout the whole city what great things Jesus had done for him.
40 যীশু ফিরে আসার পর লোকেরা তাঁকে স্বাগত জানাল, কারণ তারা তাঁর জন্য অপেক্ষা করছিল।
When Jesus returned, the multitude welcomed him, for they were all waiting for him.
41 সেই সময়, যায়ীর নামে এক ব্যক্তি এসে যীশুর পায়ে লুটিয়ে পড়লেন; তিনি ছিলেন সমাজভবনের একজন অধ্যক্ষ। তাঁর বাড়িতে আসার জন্য তিনি তাঁকে মিনতি করলেন।
Behold, a man named Jairus came. He was a ruler of the synagogue. He fell down at Jesus’ feet and begged him to come into his house,
42 কারণ তাঁর একমাত্র মেয়ে তখন ছিল মৃত্যুশয্যায়, যার বয়স ছিল প্রায় বারো বছর। যীশু যখন পথ চলছিলেন, মানুষের ভিড়ে তাঁর চাপা পড়ার উপক্রম হল।
for he had an only born daughter, about twelve years of age, and she was dying. But as he went, the multitudes pressed against him.
43 সেখানে এক নারী ছিল, যে বারো বছর ধরে রক্তস্রাবের ব্যাধিতে ভুগছিল। সে চিকিৎসকদের পিছনে তার সর্বস্ব ব্যয় করেছিল, কিন্তু কেউ তাকে সুস্থ করতে পারেনি।
A woman who had a flow of blood for twelve years, who had spent all her living on physicians and could not be healed by any,
44 নারী ভিড়ের মধ্যে যীশুর পিছনে এসে তাঁর পোশাকের আঁচল স্পর্শ করল এবং সঙ্গে সঙ্গে তার রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে গেল।
came behind him and touched the fringe of his cloak. Immediately the flow of her blood stopped.
45 যীশু জিজ্ঞাসা করলেন, “কে আমাকে স্পর্শ করল?” তারা সবাই অস্বীকার করলে, পিতর বললেন, “প্রভু, লোকেরা ভিড় করে যে আপনার উপরে চেপে পড়ছে!”
Jesus said, “Who touched me?” When all denied it, Peter and those with him said, “Master, the multitudes press and jostle you, and you say, ‘Who touched me?’”
46 কিন্তু যীশু বললেন, “কেউ একজন আমাকে স্পর্শ করেছে, কারণ আমি বুঝতে পেরেছি যে, আমার ভিতর থেকে শক্তি নির্গত হয়েছে।”
But Jesus said, “Someone did touch me, for I perceived that power has gone out of me.”
47 সেই নারী যখন দেখল যে এই বিষয়টি গোপন রাখা সম্ভব নয়, তখন সে কাঁপতে কাঁপতে এগিয়ে এসে যীশুর পায়ে লুটিয়ে পড়ল। সে সমস্ত লোকের সাক্ষাতে বলল, কেন সে তাঁকে স্পর্শ করেছিল এবং কীভাবে, সেই মুহূর্তেই সে সুস্থ হয়েছিল।
When the woman saw that she was not hidden, she came trembling; and falling down before him declared to him in the presence of all the people the reason why she had touched him, and how she was healed immediately.
48 তখন তিনি তাকে বললেন, “কন্যা, তোমার বিশ্বাসই তোমাকে সুস্থ করেছে। শান্তিতে ফিরে যাও।”
He said to her, “Daughter, cheer up. Your faith has made you well. Go in peace.”
49 যীশু তখনও কথা বলছেন, এমন সময় সমাজভবনের অধ্যক্ষ যায়ীরের বাড়ি থেকে একজন এসে উপস্থিত হল। সে বলল, “আপনার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আর গুরুমহাশয়কে বিব্রত করবেন না।”
While he still spoke, one from the ruler of the synagogue’s house came, saying to him, “Your daughter is dead. Don’t trouble the Teacher.”
50 একথা শুনে যীশু যায়ীরকে বললেন, “ভয় পেয়ো না, শুধু বিশ্বাস করো, সে সুস্থ হয়ে যাবে।”
But Jesus hearing it, answered him, “Don’t be afraid. Only believe, and she will be healed.”
51 তিনি যায়ীরের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে পিতর, যোহন ও যাকোব এবং মেয়েটির বাবা-মা ছাড়া আর কাউকে তাঁর সঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করতে দিলেন না।
When he came to the house, he didn’t allow anyone to enter in, except Peter, John, James, the father of the child, and her mother.
52 সেই সময়, সমস্ত লোক মেয়েটির জন্য শোক ও বিলাপ করছিল। যীশু বললেন, “তোমাদের বিলাপ বন্ধ করো। সে মারা যায়নি, ঘুমিয়ে আছে মাত্র।”
All were weeping and mourning her, but he said, “Don’t weep. She isn’t dead, but sleeping.”
53 তারা জানত, মেয়েটি মারা গেছে, তাই তারা যীশুকে উপহাস করল।
They were ridiculing him, knowing that she was dead.
54 কিন্তু যীশু মেয়েটির হাত ধরে বললেন, “খুকুমণি, ওঠো!”
But he put them all outside, and taking her by the hand, he called, saying, “Child, arise!”
55 তখন তার আত্মা ফিরে এল এবং সে তখনই উঠে দাঁড়াল। তখন যীশু তাদের বললেন মেয়েটিকে কিছু খেতে দিতে।
Her spirit returned, and she rose up immediately. He commanded that something be given to her to eat.
56 তার বাবা-মা ভীষণ অবাক হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এই ঘটনার বিষয়ে কাউকে কিছু বলতে তাদের নিষেধ করে দিলেন।
Her parents were amazed, but he commanded them to tell no one what had been done.