< লুক 7 >

1 যীশু সকলের সামনে এই সমস্ত কথা বলার পর কফরনাহূমে ফিরে গেলেন।
After Jesus finished saying this to the people, he went [with his disciples] to Capernaum [town].
2 সেখানে এক শত-সেনাপতির দাস, যে ছিল তাঁর প্রিয়পাত্র, রোগে মৃতপ্রায় হয়ে পড়েছিল।
There was a Roman army officer there who had a slave whom he thought highly of. This slave was so sick that he was about to die.
3 শত-সেনাপতি যীশুর কথা শুনেছিলেন। তিনি ইহুদি সম্প্রদায়ের কয়েকজন প্রাচীনকে যীশুর কাছে পাঠিয়ে অনুরোধ জানালেন, তিনি যেন এসে তাঁর দাসকে সুস্থ করেন।
When the officer heard about Jesus, he [summoned] some Jewish elders. He told them to go to Jesus and ask him to come and heal his slave.
4 তাঁরা যীশুর কাছে এসে তাঁকে কাতর মিনতি জানালেন, “এই ব্যক্তি আপনার সাহায্য পাওয়ার যোগ্য,
When they came to where Jesus was, they earnestly asked Jesus [to return with them]. They said, “This officer deserves that you [(sg)] do this [for him],
5 কারণ তিনি আমাদের জাতিকে ভালোবাসেন, আর আমাদের সমাজভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন।”
because he loves us [Jewish] people, and he [paid the money to] build a synagogue for us.”
6 তাই যীশু তাঁদের সঙ্গে গেলেন। যীশু শত-সেনাপতির বাড়ির কাছাকাছি এলে, তিনি তাঁর কয়েকজন বন্ধুকে যীশুর কাছে বলে পাঠালেন, “প্রভু, আপনি নিজে কষ্ট করবেন না। আপনি আমার বাড়িতে আসবেন আমি এমন যোগ্য নই।
So Jesus went with them. When he was near the [officer’s] house, the officer [decided that it was not necessary for Jesus to come to his house. So he] summoned some friends. He [told them to] go to Jesus and tell him this: “Lord/Sir, do not bother to come. [Because I am a non-Jew], I am not worthy for you [(sg)], [a Jew], to come into my house [MTY] [and associate with me].
7 তাই আমি নিজেকেও আপনার কাছে যাওয়ার যোগ্য মনে করিনি। আপনি কেবলমাত্র মুখে বলুন, তাতেই আমার দাস সুস্থ হবে।
I did not feel worthy to come to you, [either]. But [please] command [that] my servant [be healed], and he will become well!
8 কারণ আমিও কর্তৃত্বের অধীন একজন মানুষ এবং সৈন্যরা আমার অধীন। আমি তাদের একজনকে ‘যাও’ বললে সে যায়, অপরজনকে ‘এসো’ বললে সে আসে, আবার আমার দাসকে ‘এই কাজটি করো,’ বললে সে তা করে।”
[I believe this] because, as for me, there are people who have authority over me [and I obey them]. I also have soldiers under my [authority]. When I say to one of them, ‘Go!’ he goes. When I say to another ‘Come!’ he comes. When I say to my slave, ‘Do this!’ he does it. [And I believe that you speak with a similar kind of authority].”
9 একথা শুনে যীশু তার সম্পর্কে চমৎকৃত হলেন। তাঁকে যারা অনুসরণ করছিলেন তাদের দিকে ফিরে তিনি বললেন, “আমি তোমাদের বলছি, ইস্রায়েলের মধ্যেও আমি এমন প্রগাঢ় বিশ্বাস দেখতে পাইনি।”
When [the officer’s friends arrived and] told that to Jesus, he marveled at what [the officer had said]. Then he turned and said to the crowd that was going with him, “I tell you, I have never before found anyone who trusted [in me like this non-Jewish man does]. No one from Israel, [where I would expect people to believe in me], has trusted in me like he has!”
10 তখন যে লোকদের তাঁর কাছে পাঠানো হয়েছিল, তাঁরা বাড়ি ফিরে গিয়ে দেখলেন, দাসটি সুস্থ হয়ে উঠেছে।
When those men returned to the officer’s house, they found that the slave was well.
11 এর কিছুকাল পরেই যীশু নায়িন নামে এক নগরে গেলেন। তাঁর শিষ্যেরা ও বিস্তর লোক তাঁর সঙ্গী হল।
Soon after that, Jesus went to a town called Nain. His disciples and a large crowd [of other people] went with him.
12 তিনি নগরদ্বারের কাছে এসে পৌঁছালেন। তখন দেখলেন, লোকেরা এক মৃত ব্যক্তিকে বয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তার মা ছিল বিধবা এবং সে ছিল তার একমাত্র পুত্র। নগরের বিস্তর লোক তাদের সঙ্গে ছিল।
As they approached the town gate, the corpse of a young man who had just died was being carried out [on a stretcher] {[people] were carrying out [on a stretcher] the corpse of a young man who had just died}. His mother was a widow, and he was her only son. A large group of people from the town were accompanying them.
13 তাকে দেখে প্রভুর হৃদয় তার প্রতি করুণায় ভরে উঠল। তিনি তাকে বললেন, “কেঁদো না।”
When the Lord saw her, he pitied her. He said to her, “Do not cry!”
14 তারপর তিনি এগিয়ে গিয়ে শবদেহ রাখা খাট স্পর্শ করলেন। আর যারা বাহক তারা দাঁড়িয়ে পড়ল। তিনি বললেন, “ওহে যুবক, আমি তোমাকে বলছি, তুমি ওঠো!”
Then, [ignoring the Jewish laws about not coming near a corpse], he came close and touched the stretcher [on which the body was lying]. So the men carrying it stood still. He said, “Young man, I say to you, get up!”
15 মৃত মানুষটি উঠে বসে কথা বলতে লাগল। যীশু তাকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
The man sat up and began to talk! Jesus returned him to his mother [to care for her].
16 এই দেখে তারা সকলে ভয়ে ও ভক্তিতে অভিভূত হল, ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগল এবং তারা বলতে লাগল, “আমাদের মধ্যে এক মহান ভাববাদীর উদয় হয়েছে। ঈশ্বর তাঁর প্রজাদের সাহায্য করতে এসেছেন।”
Then everyone [there] was amazed/awestruck. They praised God, saying, “A great prophet has come among us!” They also said, “God has come to help his people!”
17 যীশুর এই কীর্তির কথা যিহূদিয়ার সর্বত্র এবং সন্নিহিত অঞ্চলগুলিতে ছড়িয়ে পড়ল।
[Then they] reported what Jesus [had done] throughout all of Judea [district] and other nearby areas.
18 যোহনের শিষ্যেরা এই সমস্ত কথা তাঁকে জানাল।
The disciples of John [the Baptizer went to the prison where John was and] told him about those things.
19 তিনি তাদের দুজনকে ডেকে প্রভুর কাছে জিজ্ঞাসা করতে পাঠালেন, “যাঁর আসার কথা ছিল আপনিই কি তিনি না আমরা অন্য কারও প্রতীক্ষায় থাকব?”
So [one day] John summoned two [of his disciples] and [told them] to go to the Lord and ask him: “Are you [the Messiah who the prophets prophesied would come], or is it someone else that we should expect [to come]?”
20 তারা যখন যীশুর কাছে এল, তারা বলল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহন আপনার কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা করতে পাঠিয়েছেন, ‘যে মশীহের আবির্ভাবের কথা ছিল, সে কি আপনি, না আমরা অন্য কারও প্রতীক্ষায় থাকব?’”
When those two men came to Jesus, they said, “John the Baptizer sent us to ask you [(sg)] this: Are you [the Messiah that] we are expecting [God] to send, or shall we [(exc)] expect someone else?”
21 ঠিক সেই সময়ে যীশু বহু রোগগ্রস্ত, পীড়িত ও মন্দ-আত্মাগ্রস্ত ব্যক্তিদের সুস্থ করছিলেন; বহু অন্ধকেও দৃষ্টিশক্তি দান করছিলেন।
At that very time Jesus was healing many people of their diseases and [other] sicknesses, he was [casting out] evil spirits, and he was causing many blind people to be able to see.
22 তাই তিনি সেই বার্তাবহদের উত্তর দিলেন, “তোমরা যা দেখলে, যা শুনলে, ফিরে গিয়ে সেসব যোহনকে জানাও। যারা অন্ধ তারা দৃষ্টি পাচ্ছে, যারা খোঁড়া তারা চলতে পারছে, যারা কুষ্ঠরোগী তারা শুচিশুদ্ধ হচ্ছে, যারা কালা তারা শুনতে পাচ্ছে, যারা মৃত তারা উত্থাপিত হচ্ছে ও যারা দরিদ্র তাদের কাছে সুসমাচার প্রচারিত হচ্ছে।
So he answered those two men, “Go back and report to John what you have seen [me doing] and what you have heard [me telling people. I am enabling] blind people to see. [I am enabling] lame people to walk. [I am] healing people who have leprosy. [I am enabling] deaf people to hear. [I am causing] dead people to become alive again, [and I am] telling [God’s] good message to poor people.
23 আর ধন্য সেই ব্যক্তি যে আমার কারণে বাধা পায় না।”
[Also tell John that God] is pleased with those who do not stop believing in me [because what I do is not what they expect the Messiah to do].”
24 যোহনের বার্তাবাহকেরা চলে গেলে, যীশু সকলের কাছে যোহনের সম্পর্কে বলতে লাগলেন, “তোমরা মরুপ্রান্তরে কী দেখতে গিয়েছিলে? বাতাসে দুলছে এমন কোনো নলখাগড়া?
When the men whom John had sent left, Jesus began to talk to the crowd of people about John. He said to them, “[Think about] what sort of person you went to see in the desolate area [when you went there to see John] [RHQ]. [You did not go there to listen to a man who constantly changed the nature of his message] [MET], [like] a reed that is blown back and forth by the wind [RHQ].
25 তা না হলে, তোমরা কী দেখতে গিয়েছিলে? মোলায়েম পোশাক পরা কোনো মানুষকে? তা নয়, যারা মূল্যবান পোশাক পরে, বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, তারা তো রাজপ্রাসাদে থাকে।
Then what kind of man did you go there to see [RHQ]? Was he [RHQ] a man who wore expensive clothes? No! [You know very well that] people who wear beautiful clothes and live in luxury are in kings’ palaces, [not in the desolate areas]!
26 কিন্তু তোমরা কী দেখতে গিয়েছিলে? কোনো ভাববাদীকে? হ্যাঁ, আমি তোমাদের বলি, ভাববাদীর চেয়েও মহত্তর একজনকে।
Then what [kind of person] did you go to see? [Did you] [RHQ] [go there to see John because he was] a prophet? Yes! But I will tell you that [John is] more [important] than an [ordinary] prophet.
27 ইনিই সেই ব্যক্তি, যাঁর সম্পর্কে লেখা আছে: “‘আমি আমার বার্তাবাহককে তোমার আগে পাঠাব, যে তোমার আগে তোমার জন্য পথ প্রস্তুত করবে।’
He is the one about whom [these words] that God said to the Messiah have been written {[the prophet Malachi] wrote [these words]} [in the Scriptures]: ‘Listen! I am going to send my messenger ahead of you [(sg)] [SYN]. He will prepare [people] for your coming.’
28 আমি তোমাদের বলছি, নারীর গর্ভে জন্মেছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যোহনের চেয়ে মহান আর কেউই নেই; তবুও ঈশ্বরের রাজ্যে যে নগণ্যতম সেও তাঁর চেয়ে মহান।”
I tell you that from among all the people who have ever lived, [God considers that] no one is greater than John. However, [God considers] everyone who has let God rule their [lives] [MET] to be greater than [John], [even if they are] insignificant [people].”
29 সব লোক, এমনকি, কর আদায়কারীরাও, যীশুর শিক্ষা শুনে ঈশ্বরের পথকে সঠিক বলে স্বীকার করল, কারণ তারা বুঝতে পারল, যোহনের কাছে বাপ্তিষ্ম নিয়ে তারা ভুল করেনি।
When they heard [what Jesus said] (OR, [what John preached]), all the people, including tax collectors, [whom many people despised], agreed that God’s way was right. By being baptized by John {By [letting] John baptize them}, [they had agreed that what God required people to do in order to be saved was right].
30 কিন্তু ফরিশীরা ও শাস্ত্রবিদরা তাদের বিষয়ে ঈশ্বরের পরিকল্পনা অগ্রাহ্য করল, কারণ তারা যোহনের কাছে বাপ্তিষ্ম গ্রহণ করেনি।
But the Pharisees and the men who taught the [Jewish] laws were not baptized by John {did not [let] John baptize them} because they rejected what God wanted them to do.
31 “তাহলে, কার সঙ্গে আমি এই প্রজন্মের লোকদের তুলনা করতে পারি? তারা কাদের মতো?
[Then Jesus also said], “[Many of] you people have heard what [John and I] have taught. (I will illustrate what you are like./Do you know what [many of] you people who have heard what [John and I] have taught are like?) [RHQ]
32 তারা সেইসব ছেলেমেয়ের মতো, যারা হাটেবাজারে বসে পরস্পরকে সম্বোধন করে বলে, “‘আমরা তোমাদের জন্য বাঁশি বাজালাম, কিন্তু তোমরা নৃত্য করলে না; আমরা শোকগাথা গাইলাম, কিন্তু তোমরা বিলাপ করলে না।’
You are like children who are [playing games] in an open area. [Some of them] are calling to [the others], saying, ‘We [(exc)] played happy music for you on the flute, but you did not dance! Then we sang sad funeral songs for you, but you did not cry!’
33 বাপ্তিষ্মদাতা যোহন এসে রুটি খেলেন না বা দ্রাক্ষারস পান করলেন না, কিন্তু তোমরা বললে, ‘তিনি ভূতগ্রস্ত।’
[Similarly, you people are dissatisfied with both John the Baptizer and me]! When John came and [preached to you], he did not eat [ordinary] food [SYN] or drink wine, [like most people do]. But you [rejected him], saying, ‘A demon is controlling him!’
34 মনুষ্যপুত্র এলেন, খাওয়াদাওয়া করলেন, কিন্তু তোমরা বললে, ‘এই দেখো একজন পেটুক ও মদ্যপ, কর আদায়কারী ও পাপীদের বন্ধু।’
In [contrast], [I], the one who came from heaven, eat [the same food] and drink [wine as others do]. But you [reject me], saying, ‘Look! [This man] eats too much food and drinks too much wine, and he associates with tax collectors and [other] sinners!’
35 কিন্তু প্রজ্ঞা তার অনুসরণকারীদের আচরণের দ্বারাই সত্য বলে প্রমাণিত হয়।”
But those who are [truly God’s] children [PRS] realize that [what John and I do is truly] wise.”
36 আর একজন ফরিশী আহার করার জন্য যীশুকে নিমন্ত্রণ করল। যীশু তার বাড়িতে গেলেন এবং খাবারের সময় আসনে হেলান দিয়ে বসলেন।
[One day] one of the Pharisees [named Simon] invited Jesus to eat a meal with him. So Jesus went to the man’s house and reclined [to eat].
37 সেই নগরে একজন পাপীষ্ঠা নারী ছিল। যীশু ফরিশীর বাড়িতে খাবার খাচ্ছেন শুনে, সে একটি শ্বেতস্ফটিকের পাত্রে সুগন্ধি তেল নিয়ে এল।
There was a woman in that city [who many people knew had been] a prostitute [EUP]. She heard that Jesus was eating in the Pharisee’s house. So she went there, taking a stone jar that contained perfume.
38 সে যীশুর পিছনে তাঁর পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে চোখের জলে তাঁর পা-দুটি ভিজিয়ে দিতে লাগল। তারপর সে তার চুল দিয়ে তাঁর পা দুটিকে মুছিয়ে দিয়ে চুম্বন করল এবং সেই সুগন্ধি তেল ঢেলে দিল।
[As the people there were reclining to eat], the woman stood behind [Jesus, at his] feet. As she was crying [because she was sorry for her sins, her tears fell on Jesus’ feet]. Then she wiped his feet with her hair, and kissed his feet, and anointed them with the perfume.
39 এই ঘটনা দেখে আমন্ত্রণকর্তা ফরিশী মনে মনে ভাবল, “এই লোকটি যদি ভাববাদী হত, তাহলে বুঝতে পারত, কে তাঁকে স্পর্শ করছে এবং সে কী প্রকৃতির নারী! সে তো এক পাপীষ্ঠা!”
When the Pharisee who had invited [Jesus] saw that, he thought, “[Prophets know about other people’s lives], [so] if Jesus were a prophet, he would have known who this woman is who is touching him, and what kind of a person she is. He would have known that she is a prostitute! [EUP]”
40 যীশু তাকে উত্তর দিলেন, “শিমোন, তোমাকে আমার কিছু বলার আছে।” শিমোন বলল, “গুরুমহাশয়, বলুন।”
Jesus said to him, “Simon, there is something I want to tell you [(sg)].” He replied, “Teacher, what is it?”
41 “এক মহাজনের কাছে দুজন ব্যক্তি ঋণ নিয়েছিল। একজন নিয়েছিল পাঁচশো দিনার, অন্যজন পঞ্চাশ দিনার।
Jesus replied, “Two people owed some money to a man who [earned money by] lending [it to others]. One owed him 500 silver coins, and the other owed him 50 silver coins.
42 তাদের কারোরই সেই পরিমাণ অর্থ ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা ছিল না, তাই তিনি দুজনেরই ঋণ মকুব করে দিলেন। এখন তাদের মধ্যে কে তাঁকে বেশি ভালোবাসবে?”
Neither of them was able to pay back [what he owed], so the man [very kindly] said that they did not have to pay back anything. So, which of those two men will love that man more?”
43 শিমোন উত্তর দিল, “আমার মনে হয়, যার বেশি ঋণ মকুব করা হয়েছিল, সেই।” যীশু বললেন, “তুমি যথার্থ বিচার করেছ।”
Simon replied, “I think that the one who owed the most money and did not have to pay it back [will love him more].” Jesus said to him, “That is correct.”
44 তারপর তিনি সেই নারীর দিকে ফিরে শিমোনকে বললেন, “তুমি এই স্ত্রীলোককে দেখতে পাচ্ছ, আমি তোমার বাড়িতে প্রবেশ করলাম, অথচ তুমি আমাকে পা-ধোওয়ার জল দিলে না। কিন্তু ও তার চোখের জলে আমার পা ভিজিয়ে দিল, আর তার চুল দিয়ে তা মুছিয়ে দিল।
Then he turned toward the woman, and said to Simon, “(Think about [what] this woman [has done]!/Do you [(sg)] see [what] this woman [has done]?) [RHQ] When I entered your house, you [did not follow our custom of welcoming guests by] giving me any water [to wash] my feet, but this woman has wet my feet with her tears and then wiped them with her hair!
45 তুমি আমাকে একবারও চুম্বন করলে না, কিন্তু আমি এই বাড়িতে প্রবেশ করার সময় থেকেই এই নারী আমার পা-দুখানি চুম্বন করা থেকে বিরত হয়নি।
You did not [follow our custom of greeting by] kissing me, but since I came in, this woman has not stopped kissing my feet!
46 তুমি আমার মাথায় তেল দিয়ে অভিষেক করলে না, কিন্তু ও আমার পায়ে সুগন্ধি তেল ঢেলে অভিষেক করল।
You did not [follow our custom of welcoming guests by] anointing my head with [olive] oil, but she has anointed my feet with fragrant perfume.
47 তাই আমি তোমাকে বলছি, যেহেতু তার অজস্র পাপ ক্ষমা করা হয়েছে, সে আমাকে বেশি ভালোবেসেছে। কিন্তু যাকে অল্প ক্ষমা করা হয়, সে অল্পই ভালোবাসে।”
So I will tell you that even though this woman has sinned very much, she has been forgiven {[I] have forgiven her}. [By what she has done she has shown that] she loves [me] very much. But a person who has [sinned] just a little bit, but whom [I] have forgiven, will love [me just a little bit].”
48 তারপর যীশু সেই নারীকে বললেন, “তোমার সব পাপ ক্ষমা করা হয়েছে।”
Then he said to the woman, “You have been forgiven {[I have] forgiven [you]} [for] your sins.”
49 অন্য অতিথিরা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতে লাগল “ইনি কে, যে পাপও ক্ষমা করেন?”
Then those who were eating with him said among themselves, “(This man must [think that he is God]!/Who does this man [think that he] is [RHQ]), saying that he can forgive [people for] their sins?”
50 যীশু সেই নারীকে বললেন, “তোমার বিশ্বাসই তোমাকে পরিত্রাণ দিয়েছে, শান্তিতে চলে যাও।”
But Jesus said to the woman, “Because you have trusted [PRS] [in me, God] has saved you [from the guilt of your sins]. May [God] give you inner peace as you go!”

< লুক 7 >