< লুক 19 >

1 যীশু যিরীহোয় প্রবেশ করে তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন।
さて、イエスはエリコにはいって、その町をお通りになった。
2 সেখানে সক্কেয় নামে এক ব্যক্তি ছিল, সে ছিল প্রধান কর আদায়কারী ও একজন ধনী ব্যক্তি।
ところが、そこにザアカイという名の人がいた。この人は取税人のかしらで、金持であった。
3 কে যীশু, সে তা দেখতে চেয়েছিল। কিন্তু সে খাটো প্রকৃতির হওয়ার দরুন ও ভিড়ের জন্য, তাঁকে দেখতে পেল না।
彼は、イエスがどんな人か見たいと思っていたが、背が低かったので、群衆にさえぎられて見ることができなかった。
4 তাই তাঁকে দেখার জন্য সে দৌড়ে গিয়ে সামনের একটি সিকামোর-ডুমুর গাছে উঠল। কারণ যীশু সেই পথ ধরেই আসছিলেন।
それでイエスを見るために、前の方に走って行って、いちじく桑の木に登った。そこを通られるところだったからである。
5 যীশু সেই স্থানে উপস্থিত হয়ে উপর দিকে তাকালেন ও তাকে বললেন, “সক্কেয়, এখনই নেমে এসো, আজ আমাকে অবশ্যই তোমার ঘরে থাকতে হবে।”
イエスは、その場所にこられたとき、上を見あげて言われた、「ザアカイよ、急いで下りてきなさい。きょう、あなたの家に泊まることにしているから」。
6 তাই সে তখনই নেমে এসে সানন্দে তাঁকে স্বাগত জানাল।
そこでザアカイは急いでおりてきて、よろこんでイエスを迎え入れた。
7 এই দেখে লোকেরা গুঞ্জন করতে লাগল, “ইনি একজন ‘পাপীর’ ঘরে অতিথি হতে যাচ্ছেন।”
人々はみな、これを見てつぶやき、「彼は罪人の家にはいって客となった」と言った。
8 কিন্তু সক্কেয় দাঁড়িয়ে প্রভুকে বলল, “প্রভু দেখুন, আমি এখনই আমার সম্পত্তির অর্ধেক দরিদ্রদের মধ্যে বিলিয়ে দিচ্ছি। আর কাউকে প্রতারণা করে যদি কিছু নিয়েছি, তাহলে তার চারগুণ অর্থ আমি তাকে ফিরিয়ে দেব।”
ザアカイは立って主に言った、「主よ、わたしは誓って自分の財産の半分を貧民に施します。また、もしだれかから不正な取立てをしていましたら、それを四倍にして返します」。
9 যীশু তাকে বললেন, “আজই এই পরিবারে পরিত্রাণ উপস্থিত হল, কারণ এই ব্যক্তিও অব্রাহামের সন্তান।
イエスは彼に言われた、「きょう、救がこの家にきた。この人もアブラハムの子なのだから。
10 বস্তুত, যা হারিয়ে গিয়েছিল, তার অন্বেষণ ও পরিত্রাণ করতে মনুষ্যপুত্র উপস্থিত হয়েছেন।”
人の子がきたのは、失われたものを尋ね出して救うためである」。
11 তারা যখন একথা শুনছিল, তিনি তাদের একটি রূপক কাহিনি বললেন, কারণ তিনি জেরুশালেমের নিকটে এসে পড়েছিলেন এবং লোকেরা মনে করছিল, ঈশ্বরের রাজ্যের আবির্ভাব তখনই হবে।
人々がこれらの言葉を聞いているときに、イエスはなお一つの譬をお話しになった。それはエルサレムに近づいてこられたし、また人々が神の国はたちまち現れると思っていたためである。
12 তিনি বললেন, “সম্ভ্রান্ত বংশের এক ব্যক্তি এই উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো এক সুদূর দেশে গেলেন যে রাজপদ লাভের পর স্বদেশে ফিরে আসবেন।
それで言われた、「ある身分の高い人が、王位を受けて帰ってくるために遠い所へ旅立つことになった。
13 তাই তিনি তাঁর দশজন দাসকে ডেকে তাদের দশটি মিনা দিয়ে বললেন, ‘আমি যতদিন ফিরে না-আসি, এই অর্থ ব্যবসায়ে নিয়োগ করো।’
そこで十人の僕を呼び十ミナを渡して言った、『わたしが帰って来るまで、これで商売をしなさい』。
14 “কিন্তু তার প্রজারা তাকে ঘৃণা করত। তারা তাই তার পিছনে এক প্রতিনিধি মারফত বলে পাঠাল, ‘আমরা চাই না, এই লোকটি আমাদের উপর রাজত্ব করুক।’
ところが、本国の住民は彼を憎んでいたので、あとから使者をおくって、『この人が王になるのをわれわれは望んでいない』と言わせた。
15 “যাই হোক, তিনি রাজপদ লাভ করে স্বদেশে ফিরে এলেন। তারপর তিনি যে দাসদের অর্থ দিয়ে গিয়েছিলেন, তারা কী লাভ করেছে, জানবার জন্য তাদের ডেকে পাঠালেন।
さて、彼が王位を受けて帰ってきたとき、だれがどんなもうけをしたかを知ろうとして、金を渡しておいた僕たちを呼んでこさせた。
16 “প্রথমজন এসে বলল, ‘হুজুর, আপনার মুদ্রা দিয়ে আমি আরও দশটি মুদ্রা অর্জন করেছি।’
最初の者が進み出て言った、『ご主人様、あなたの一ミナで十ミナをもうけました』。
17 “তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘উত্তম দাস আমার, তুমি ভালোই করেছ। যেহেতু অত্যন্ত সামান্য বিষয়ে তুমি বিশ্বস্ততার পরিচয় দিয়েছ, সেজন্য তুমি দশটি নগরের দায়িত্ব গ্রহণ করো।’
主人は言った、『よい僕よ、うまくやった。あなたは小さい事に忠実であったから、十の町を支配させる』。
18 “দ্বিতীয়জন এসে বলল, ‘হুজুর, আপনার মুদ্রা দিয়ে আমি আরও পাঁচটি মুদ্রা অর্জন করেছি।’
次の者がきて言った、『ご主人様、あなたの一ミナで五ミナをつくりました』。
19 “তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘তুমি পাঁচটি নগরের দায়িত্ব গ্রহণ করো।’
そこでこの者にも、『では、あなたは五つの町のかしらになれ』と言った。
20 “তখন অন্য একজন দাস এসে বলল, ‘হুজুর, এই নিন আপনার মুদ্রা, আমি এটাকে কাপড়ে জড়িয়ে রেখে দিয়েছিলাম।
それから、もうひとりの者がきて言った、『ご主人様、さあ、ここにあなたの一ミナがあります。わたしはそれをふくさに包んで、しまっておきました。
21 আমি আপনাকে ভয় করেছিলাম, কারণ আপনি কঠোর প্রকৃতির মানুষ। আপনি যা রাখেননি, তাই নিয়ে নেন, যা বোনেননি, তাও কাটেন।’
あなたはきびしい方で、おあずけにならなかったものを取りたて、おまきにならなかったものを刈る人なので、おそろしかったのです』。
22 “তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘দুষ্ট দাস, তোমার নিজের কথা দিয়েই আমি তোমার বিচার করব! তুমি না জানতে, আমি কঠোর প্রকৃতির মানুষ, যা আমি রাখিনি, তা নিয়ে থাকি, আর যা বুনিনি, তা কেটে থাকি?
彼に言った、『悪い僕よ、わたしはあなたの言ったその言葉であなたをさばこう。わたしがきびしくて、あずけなかったものを取りたて、まかなかったものを刈る人間だと、知っているのか。
23 আমার অর্থ তুমি কেন মহাজনের কাছে রাখোনি, তাহলে ফিরে এসে আমি তা সুদসমেত আদায় করতে পারতাম?’
では、なぜわたしの金を銀行に入れなかったのか。そうすれば、わたしが帰ってきたとき、その金を利子と一緒に引き出したであろうに』。
24 “তারপর তিনি পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সকলের উদ্দেশে বললেন, ‘ওর কাছ থেকে মুদ্রাটি নিয়ে নাও, আর যার দশটি মুদ্রা আছে, তাকে দাও।’
そして、そばに立っていた人々に、『その一ミナを彼から取り上げて、十ミナを持っている者に与えなさい』と言った。
25 “তারা বলল, ‘মহাশয়, ওর তো দশটি মুদ্রা আছেই!’
彼らは言った、『ご主人様、あの人は既に十ミナを持っています』。
26 “তিনি উত্তর দিলেন, ‘আমি তোমাদের বলছি, যার আছে, তাকে আরও বেশি দেওয়া হবে; কিন্তু যার কিছু নেই, তার যেটুকু আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হবে।
『あなたがたに言うが、おおよそ持っている人には、なお与えられ、持っていない人からは、持っているものまでも取り上げられるであろう。
27 আর যারা চায়নি যে, আমি তাদের উপরে রাজত্ব করি, আমার সেইসব শত্রুকে এখানে নিয়ে এসে আমার সামনে বধ করো।’”
しかしわたしが王になることを好まなかったあの敵どもを、ここにひっぱってきて、わたしの前で打ち殺せ』」。
28 এসব কথা বলার পর যীশু সামনে, জেরুশালেমের দিকে এগিয়ে চললেন।
イエスはこれらのことを言ったのち、先頭に立ち、エルサレムへ上って行かれた。
29 জলপাই পর্বত নামের পাহাড়ে, বেথফাগে ও বেথানি গ্রামের কাছে এসে তিনি তাঁর দুজন শিষ্যকে এই কথা বলে পাঠালেন,
そしてオリブという山に沿ったベテパゲとベタニヤに近づかれたとき、ふたりの弟子をつかわして言われた、
30 “তোমরা সামনের ওই গ্রামে যাও। সেখানে প্রবেশ করা মাত্র দেখতে পাবে যে একটি গর্দভশাবক বাঁধা আছে, যার উপরে কেউ কখনও বসেনি। সেটির বাঁধন খুলে এখানে নিয়ে এসো।
「向こうの村へ行きなさい。そこにはいったら、まだだれも乗ったことのないろばの子がつないであるのを見るであろう。それを解いて、引いてきなさい。
31 কেউ যদি তোমাদের জিজ্ঞাসা করে, ‘এর বাঁধন খুলছ কেন?’ তাহলে তাকে বোলো, ‘এতে প্রভুর প্রয়োজন আছে।’”
もしだれかが『なぜ解くのか』と問うたら、『主がお入り用なのです』と、そう言いなさい」。
32 যাদের আগে পাঠানো হয়েছিল, তাঁরা গিয়ে যীশু যেমন বলেছিলেন, ঠিক তেমনই দেখতে পেলেন।
そこで、つかわされた者たちが行って見ると、果して、言われたとおりであった。
33 তাঁরা যখন গর্দভ শাবকটির বাঁধন খুলছিলেন, শাবকটির মালিকেরা তাঁদের জিজ্ঞাসা করল, “তোমরা কেন এর বাঁধন খুলছ?”
彼らが、そのろばの子を解いていると、その持ち主たちが、「なぜろばの子を解くのか」と言ったので、
34 তাঁরা উত্তর দিলেন, “এতে প্রভুর প্রয়োজন আছে।”
「主がお入り用なのです」と答えた。
35 তাঁরা শাবকটিকে যীশুর কাছে নিয়ে এসে তার উপর তাঁদের পোশাক বিছিয়ে দিলেন, আর তার উপর যীশুকে বসালেন।
そしてそれをイエスのところに引いてきて、その子ろばの上に自分たちの上着をかけてイエスをお乗せした。
36 তাঁর যাওয়ার পথের উপর জনসাধারণ তাদের পোশাক বিছিয়ে দিতে লাগল।
そして進んで行かれると、人々は自分たちの上着を道に敷いた。
37 পথ যেখানে জলপাই পর্বতের দিকে নেমে গেছে, যীশু সেখানে উপস্থিত হলে তাঁর সমস্ত শিষ্যদল, যীশুর মাধ্যমে যেসব অলৌকিক কাজ দেখেছিলেন, সেগুলিকে উল্লেখ করে উচ্চকণ্ঠে ঈশ্বরের মহিমাকীর্তন করে বলতে লাগলেন:
いよいよオリブ山の下り道あたりに近づかれると、大ぜいの弟子たちはみな喜んで、彼らが見たすべての力あるみわざについて、声高らかに神をさんびして言いはじめた、
38 “ধন্য সেই রাজাধিরাজ, যিনি আসছেন প্রভুরই নামে।” “স্বর্গলোকে শান্তি, আর ঊর্ধ্বতমলোকে মহিমা হোক!”
「主の御名によってきたる王に、祝福あれ。天には平和、いと高きところには栄光あれ」。
39 লোকদের মধ্য থেকে কয়েকজন ফরিশী যীশুকে বলল, “গুরুমহাশয়, আপনার শিষ্যদের ধমক দিন!”
ところが、群衆の中にいたあるパリサイ人たちがイエスに言った、「先生、あなたの弟子たちをおしかり下さい」。
40 তিনি উত্তর দিলেন, “আমি তোমাদের বলছি, ওরা যদি চুপ করে থাকে, তাহলে এই পাথরগুলি চিৎকার করে উঠবে।”
答えて言われた、「あなたがたに言うが、もしこの人たちが黙れば、石が叫ぶであろう」。
41 জেরুশালেমের কাছাকাছি এসে নগরটিকে দেখে তিনি কেঁদে ফেললেন, আর বললেন,
いよいよ都の近くにきて、それが見えたとき、そのために泣いて言われた、
42 “তুমি, শুধুমাত্র তুমি যদি জানতে, আজকের দিনে শান্তির জন্য তোমার কী প্রয়োজন! কিন্তু এখন তা তোমার দৃষ্টির অগোচর হয়ে রইল।
「もしおまえも、この日に、平和をもたらす道を知ってさえいたら……しかし、それは今おまえの目に隠されている。
43 তোমার উপরে এমন একদিন ঘনিয়ে আসবে, যেদিন তোমার শত্রুরা তোমার বিরুদ্ধে অবরোধের প্রাচীর তুলবে, তোমাকে বেষ্টন করে সবদিক থেকে তোমাকে ঘিরে ধরবে।
いつかは、敵が周囲に塁を築き、おまえを取りかこんで、四方から押し迫り、
44 তারা তোমাকে ও তোমার চার দেওয়ালের মধ্যবর্তী সন্তানদের ভূমিসাৎ করবে। তারা একটি পাথরের উপর অন্য পাথর রাখবে না। কারণ তোমার কাছে ঈশ্বরের আগমনকালকে তুমি চিনতে পারোনি।”
おまえとその内にいる子らとを地に打ち倒し、城内の一つの石も他の石の上に残して置かない日が来るであろう。それは、おまえが神のおとずれの時を知らないでいたからである」。
45 তারপর তিনি মন্দির-প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে যারা বিক্রি করছিল তাদের তিনি তাড়িয়ে দিতে লাগলেন।
それから宮にはいり、商売人たちを追い出しはじめて、
46 তিনি তাদের বললেন, “এরকম লেখা আছে, ‘আমার গৃহ হবে প্রার্থনার গৃহ,’ কিন্তু তোমরা একে দস্যুদের গহ্বরে পরিণত করেছ।”
彼らに言われた、「『わが家は祈の家であるべきだ』と書いてあるのに、あなたがたはそれを盗賊の巣にしてしまった」。
47 প্রতিদিন তিনি মন্দিরে শিক্ষা দিতেন। কিন্তু প্রধান যাজকেরা, শাস্ত্রবিদরা ও জননেতারা তাঁকে হত্যা করার চেষ্টা করছিল।
イエスは毎日、宮で教えておられた。祭司長、律法学者また民衆の重立った者たちはイエスを殺そうと思っていたが、
48 তবুও তা কাজে পরিণত করার পথ তারা খুঁজে পাচ্ছিল না, কারণ জনসাধারণ মুগ্ধ হয়ে তাঁর বাক্য শুনত।
民衆がみな熱心にイエスに耳を傾けていたので、手のくだしようがなかった。

< লুক 19 >