< যিরমিয়ের বিলাপ 3 >

1 আমিই সেই ব্যক্তি, যে সদাপ্রভুর ক্রোধের দণ্ড দ্বারা কৃত দুঃখকষ্ট দেখেছে।
ଯେ ତାହାଙ୍କ କ୍ରୋଧରୂପ ପାଞ୍ଚଣ ଦ୍ୱାରା କ୍ଳେଶ ଦେଖିଅଛି, ମୁଁ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ।
2 তিনি আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে গেছেন এবং আলোতে নয় অন্ধকারে গমন করিয়েছেন;
ସେ ମୋତେ ଆଲୁଅରେ ନୁହେଁ, ଅନ୍ଧକାରରେ ଚଳାଇ ଅଛନ୍ତି।
3 সত্যিই, তিনি সমস্ত দিন, বারংবার আমার বিরুদ্ধে তাঁর হাত তুলেছেন।
ସେ ନିଶ୍ଚୟ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଦିନସାରା ଆପଣା ହସ୍ତ ପୁନଃ ପୁନଃ ଫେରାଉ ଅଛନ୍ତି।
4 তিনি আমার চামড়া ও আমার মাংস জীর্ণ হতে দিয়েছেন, তিনি আমার হাড়গুলি ভেঙে ফেলেছেন।
ସେ ମୋହର ମାଂସ ଓ ମୋର ଚର୍ମ ଜୀର୍ଣ୍ଣ କରିଅଛନ୍ତି; ସେ ମୋହର ଅସ୍ଥିସବୁ ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଅଛନ୍ତି।
5 তিনি তিক্ততা ও দুর্দশা দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করেছেন ও ঘিরে ধরেছেন।
ସେ ମୋତେ ଅବରୁଦ୍ଧ କରିଅଛନ୍ତି, ସେ ମୋତେ ତିକ୍ତତା ଓ ଶ୍ରାନ୍ତିରେ ବେଷ୍ଟିତ କରିଅଛନ୍ତି।
6 যারা অনেক দিন আগে মারা গেছে, তাদের মতো তিনি আমাকে অন্ধকারে বসতি করান।
ସେ ବହୁ କାଳରୁ ମୃତ ଲୋକମାନଙ୍କ ତୁଲ୍ୟ ମୋତେ ଅନ୍ଧକାର ସ୍ଥାନରେ ବାସ କରାଇଅଛନ୍ତି।
7 তিনি আমার চারপাশে বেড়া দিয়েছেন, যেন আমি পালাতে না পারি; তিনি শিকল দিয়ে আমাকে ভারাক্রান্ত করেছেন।
ସେ ମୋର ଚାରିଆଡ଼େ ସୁରକ୍ଷାର ବାଡ଼ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ଯେପରି ମୁଁ ବାହାରିଯାଇ ନ ପାରେ; ସେ ମୋହର ଜଞ୍ଜିର ଭାରୀ କରିଅଛନ୍ତି।
8 এমনকি, যখন আমি সাহায্যের জন্য তাঁকে ডাকি বা কাঁদি, তিনি আমার প্রার্থনা শোনেন না।
ହଁ, ମୁଁ ସାହାଯ୍ୟ ପାଇଁ ଆର୍ତ୍ତସ୍ୱର କଲେ, ସେ ମୋହର ପ୍ରାର୍ଥନା ଅଗ୍ରାହ୍ୟ କରନ୍ତି।
9 বিশাল সব পাথর দিয়ে তিনি আমার পথ অবরুদ্ধ করেছেন, তিনি আমার সব পথ বাঁকা করেছেন।
ସେ କଟା ପଥରରେ ମୋହର ପଥ ଅବରୋଧ କରିଅଛନ୍ତି, ସେ ମୋର ପଥସବୁ ବକ୍ର କରିଅଛନ୍ତି।
10 ভালুক যেমন লুকিয়ে ওৎ পাতে, যেভাবে সিংহ গোপনে লুকিয়ে থাকে,
ସେ ମୋʼ ପ୍ରତି ଛକି ବସିଥିବା ଭାଲୁ ଓ ଅନ୍ତରାଳରେ ଥିବା ସିଂହ ପରି ଅଟନ୍ତି।
11 সেইভাবে তিনি আমাকে পথ থেকে টেনে এনে খণ্ডবিখণ্ড করেছেন এবং আমাকে সহায়হীন করেছেন।
ସେ ମୋର ପଥ ବିପଥ କରି ମୋତେ ଟାଣି ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରିଅଛନ୍ତି; ସେ ମୋତେ ଅନାଥ କରିଅଛନ୍ତି।
12 তিনি তাঁর ধনুকে চাড়া দিয়েছেন, এবং আমাকে তাঁর তিরগুলির লক্ষ্যবস্তু করেছেন।
ସେ ଆପଣା ଧନୁରେ ଗୁଣ ଦେଇଅଛନ୍ତି ଓ ମୋତେ ତୀର ଲକ୍ଷ୍ୟ କରି ରଖିଅଛନ୍ତି।
13 তাঁর তূণের তির দিয়ে তিনি বিদ্ধ করেছেন আমার হৃদয়।
ସେ ଆପଣା ତୂଣର ଶର ମୋହର ହୃଦୟରେ ପ୍ରବେଶ କରାଇଅଛନ୍ତି।
14 আমার সব লোকজনদের কাছে আমি হাসির খোরাক হয়েছি; তারা সারাদিন আমাকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক গান গায়।
ମୁଁ ନିଜ ଲୋକସକଳର ଉପହାସର ବିଷୟ ଓ ଦିନସାରା ସେମାନଙ୍କର ଗାୟନ ହୋଇଅଛି।
15 তিনি আমাকে তিক্ততায় পূর্ণ করেছেন, এবং পান করার জন্য আমাকে এক বিষপূর্ণ পানপাত্র দিয়েছেন।
ସେ ମୋତେ ତିକ୍ତତାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରିଅଛନ୍ତି, ସେ ନାଗଦଅଣାରେ ମୋତେ ପୂରିତ କରିଅଛନ୍ତି।
16 তিনি কাঁকর দিয়ে আমার দাঁত ভেঙেছেন; তিনি ধুলিতে আমাকে পদদলিত করেছেন।
ଆହୁରି, ସେ କଙ୍କରରେ ମୋର ଦନ୍ତ ଭାଙ୍ଗିଅଛନ୍ତି, ସେ ଭସ୍ମରେ ମୋତେ ଆଚ୍ଛାଦିତ କରିଅଛନ୍ତି।
17 আমি শান্তি থেকে বঞ্চিত হয়েছি, আমি ভুলে গিয়েছি সমৃদ্ধি কাকে বলে।
ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ପ୍ରାଣକୁ ଶାନ୍ତିରୁ ଦୂରରେ ରଖିଅଛ; ମୁଁ ଆନନ୍ଦ ପାସୋରି ଯାଇଅଛି।
18 তাই আমি বলি, “আমার জৌলুস শেষ হয়ে গেছে, এবং সদাপ্রভুর কাছ থেকে আমার সব প্রত্যাশার অবসান হয়েছে।”
ଏଣୁ ମୁଁ କହିଲି, “ମୋହର ବଳ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରେ ମୋର ପ୍ରତ୍ୟାଶା ନଷ୍ଟ ହୋଇଅଛି।”
19 আমি আমার কষ্ট ও অস্থির বিচরণ স্মরণ করি, আমার তিক্ততা ও পিত্তের কথা।
ମୋହର ଦୁଃଖ ଓ ଦୁର୍ଗତି ସ୍ମରଣ କର, ତାହା ନାଗଦଅଣା ଓ ବିଷ ସ୍ୱରୂପ।
20 সেগুলি আমার ভালোভাবেই স্মরণে আছে, এবং আমার প্রাণ আমারই মধ্যে অবসন্ন হয়েছে।
ମୋହର ପ୍ରାଣ ଏପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାହା ସ୍ମରଣରେ ରଖୁଅଛି ଓ ମୋʼ ଅନ୍ତରରେ ଅବସନ୍ନ ହେଉଅଛି।
21 তবুও আমি আবার একথা স্মরণ করি, আর তাই আমার আশা জেগে আছে:
ମୁଁ ଏହା ମନରେ ସ୍ମରଣ କରୁଥାଏ, ଏଥିପାଇଁ ମୋହର ଭରସା ଅଛି।
22 সদাপ্রভুর মহৎ প্রেমের জন্য আমরা নষ্ট হইনি, কেননা তাঁর সহানুভূতি কখনও শেষ হয় না।
ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ବିବିଧ ଦୟା ସକାଶୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ବିନଷ୍ଟ ହୋଇ ନାହୁଁ, କାରଣ ତାହାଙ୍କର କରୁଣା ଶେଷ ହୁଏ ନାହିଁ।
23 প্রতি প্রভাতে তা নতুন করে দেখা দেয়; তোমার বিশ্বস্ততা মহৎ।
ସେହି ସବୁ ପ୍ରତି ପ୍ରଭାତରେ ନୂତନ ହୋଇଥାଏ; ଓ ତୁମ୍ଭର ବିଶ୍ୱସ୍ତତା ମହତ୍ ଅଟେ।
24 আমি নিজেকে বলি, “সদাপ্রভু আমার অধিকার; এজন্য আমি তাঁর প্রতীক্ষায় থাকব।”
ମୋର ପ୍ରାଣ କୁହେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋହର ବାଣ୍ଟ ସ୍ୱରୂପ; ଏଥିପାଇଁ ମୁଁ ତାହାଙ୍କଠାରେ ଭରସା ରଖିବି।”
25 যারা সদাপ্রভুর উপরে তাদের আশা রাখে, এবং যারা তাঁর অন্বেষণ করে, তিনি তাদের পক্ষে মঙ্গলময়;
ଯେଉଁମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପାଇଁ ଅପେକ୍ଷା କରନ୍ତି, ଯେଉଁ ପ୍ରାଣ ତାହାଙ୍କର ଅନ୍ୱେଷଣ କରେ, ତାହା ପ୍ରତି ସେ ମଙ୍ଗଳମୟ ଅଟନ୍ତି।
26 সদাপ্রভুর পরিত্রাণের জন্য শান্তভাবে অপেক্ষা করা ভালো।
ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପରିତ୍ରାଣର ପ୍ରତ୍ୟାଶା କରି ସୁସ୍ଥିର ଭାବରେ ଅପେକ୍ଷା କରିବାର ମନୁଷ୍ୟର ମଙ୍ଗଳ।
27 মানুষের যৌবনকালে জোয়াল বহন করা উত্তম।
ଯୌବନ କାଳରେ ଯୁଆଳି ବୋହିବା ମନୁଷ୍ୟ ନିମନ୍ତେ ମଙ୍ଗଳ ଅଟେ।
28 নীরবে সে একা বসে থাকুক, কেননা সেই জোয়াল সদাপ্রভু তার উপরে দিয়েছেন।
ସେ ଏକାକୀ ବସି ନୀରବ ହୋଇ ରହୁ, କାରଣ ସେ ତାହାର ସ୍କନ୍ଧରେ ଯୁଆଳି ରଖିଅଛନ୍ତି।
29 সে ধুলোয় নিজের মুখ ঢেকে রাখুক— হয়তো তখনও আশা থাকতে পারে।
ସେ ଧୂଳିରେ ଆପଣା ମୁଖ ରଖୁ; ତାହାହେଲେ ଅବା ଭରସା ଥାଇପାରେ।
30 যে তাকে আঘাত করেছে, তার প্রতি সে গাল পেতে দিক, এবং সে অপমানে পূর্ণ হোক।
ଯେ ତାହାକୁ ପ୍ରହାର କରେ, ସେ ତାହାକୁ ଆପଣା ଗାଲ ଦେଖାଇ ଦେଉ; ସେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ଅପମାନରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଉ।
31 কারণ প্রভু মানুষকে চিরকালের জন্য পরিত্যাগ করেন না।
କାରଣ ପ୍ରଭୁ ସଦାକାଳ ପରିତ୍ୟାଗ କରିବେ ନାହିଁ।
32 যদিও তিনি তাকে দুঃখ দেন, তাহলেও তিনি করুণা প্রদর্শন করবেন, তাঁর অব্যর্থ ভালোবাসা এমনই মহান।
କାରଣ ଯଦ୍ୟପି ସେ ଦୁଃଖ ଘଟାନ୍ତି, ତଥାପି ଆପଣାର ଅପାର ଦୟାନୁସାରେ ସେ କରୁଣା କରିବେ।
33 কারণ তিনি ইচ্ছা করে মানবসন্তানদের কষ্ট বা মনোদুঃখ দেন না।
କାରଣ ସେ ମନୁଷ୍ୟ-ସନ୍ତାନଗଣକୁ ସ୍ୱେଚ୍ଛାରେ କ୍ଳେଶ କିଅବା ଦୁଃଖ ଦିଅନ୍ତି ନାହିଁ।
34 দেশের সব বন্দিকে যদি লোকেরা পদতলে দলিত করে,
ପୃଥିବୀର ବନ୍ଦୀସକଳ ପଦ ତଳେ ଦଳିତ ହେବାର,
35 পরাৎপর ঈশ্বরের সামনে যদি মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে,
ସର୍ବୋପରିସ୍ଥଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ମନୁଷ୍ୟର ସତ୍ତ୍ୱ ଅନ୍ୟଥା ହେବାର,
36 তারা যদি ন্যায়বিচার না পায়— তাহলে প্রভু কি এসব বিষয় দেখবেন না?
ମନୁଷ୍ୟର ବିବାଦ ଅଯଥାର୍ଥ ରୂପେ ନିଷ୍ପତ୍ତି ହେବାର, ପ୍ରଭୁ ଭଲ ପାଆନ୍ତି ନାହିଁ।
37 প্রভু যদি অনুমতি না দেন তাহলে কে কিছু বলে তা ঘটাতে পারে?
ପ୍ରଭୁ ଆଜ୍ଞା ନ କଲେ, ଯେ କଥା କହେ ଓ ତାହା ସିଦ୍ଧ ହୁଏ, ଏପରି କିଏ ଅଛି?
38 পরাৎপর ঈশ্বরের মুখ থেকে কি বিপর্যয় ও উত্তমতা দুই-ই নির্গত হয় না?
ସର୍ବୋପରିସ୍ଥଙ୍କ ମୁଖରୁ ଅମଙ୍ଗଳ ଓ ମଙ୍ଗଳ କି ନିର୍ଗତ ହୁଏ ନାହିଁ?
39 তাহলে তাদের পাপের জন্য শাস্তি পেলে জীবিত মানুষমাত্র কেন অভিযোগ করে?
ଜୀବିତ ମନୁଷ୍ୟ କାହିଁକି ଅସନ୍ତୋଷର କଥା କହେ, ଆପଣା ପାପର ଦଣ୍ଡ ସକାଶୁ ମନୁଷ୍ୟ କାହିଁକି ଅସନ୍ତୋଷର କଥା କହେ?
40 এসো আমরা নিজেদের জীবনাচরণ যাচাই ও পরীক্ষা করি, আর এসো, আমরা সদাপ্রভুর পথে ফিরে যাই।
ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ପଥ ଅନୁସନ୍ଧାନ ଓ ପରୀକ୍ଷା କରୁ, ପୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତି ଫେରୁ।
41 এসো, আমরা স্বর্গের ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে আমাদের হৃদয় ও আমাদের হাতগুলি তুলে ধরি, এবং বলি:
ଆମ୍ଭେମାନେ ସ୍ୱର୍ଗ ନିବାସୀ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆଡ଼େ କୃତାଞ୍ଜଳିପୂର୍ବକ ଆପଣା ଆପଣା ହୃଦୟ ଉଠାଉ।
42 “আমরা পাপ করেছি ও বিদ্রোহী হয়েছি, এবং তুমি আমাদের ক্ষমা করোনি।
“ଆମ୍ଭେମାନେ ଆଜ୍ଞାଲଙ୍ଘନ ଓ ବିଦ୍ରୋହାଚରଣ କରିଅଛୁ; ତୁମ୍ଭେ କ୍ଷମା କରି ନାହଁ।
43 “তুমি ক্রোধে নিজেকে আচ্ছাদন করে আমাদের তাড়া করেছ; কোনো মমতা ছাড়াই তুমি হত্যা করেছ।
ତୁମ୍ଭେ କ୍ରୋଧରେ ଆଚ୍ଛନ୍ନ ହୋଇ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇଅଛ; ତୁମ୍ଭେ ବଧ କରିଅଛ, ତୁମ୍ଭେ ଦୟା କରି ନାହଁ।
44 তুমি মেঘ দ্বারা নিজেকে ঢেকেছ, ফলে কোনো প্রার্থনা তা ভেদ করতে পারে না।
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପ୍ରାର୍ଥନା ଯେପରି ଭେଦ କରି ଯାଇ ନ ପାରେ, ଏଥିପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାକୁ ମେଘରେ ଆଚ୍ଛନ୍ନ କରିଅଛ।
45 তুমি জাতিগণের মধ্যে আমাদের আবর্জনা ও বর্জ্যপদার্থের মতো অবস্থা করেছ।
ତୁମ୍ଭେ ଗୋଷ୍ଠୀଗଣ ମଧ୍ୟରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଝଟା ଅଳିଆ ଓ ଅଗ୍ରାହ୍ୟ ବସ୍ତୁ ତୁଲ୍ୟ କରିଅଛ।
46 “আমাদের সব শত্রু আমাদের বিরুদ্ধে তাদের মুখ হাঁ করে খুলে আছে।
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଶତ୍ରୁ ସମସ୍ତେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ଆପଣା ମୁଖ ଫର୍ଚ୍ଚା କରି ମେଲାଇ ଅଛନ୍ତି।
47 আমরা ত্রাস ও ফাঁদ, ধ্বংস ও বিনাশের মুখে পড়েছি।”
ତ୍ରାସ ଓ ଖାତ, ଉଜାଡ଼ ଓ ବିନାଶ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଘଟିଅଛି।
48 আমার দু-চোখ দিয়ে অশ্রুধারা বয়ে যাচ্ছে কেননা আমার লোকেরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
ମୋʼ ଲୋକଙ୍କ କନ୍ୟାର ବିନାଶ ସକାଶୁ ମୋʼ ଚକ୍ଷୁରୁ ଜଳଧାରା ବହୁଅଛି।
49 আমার অশ্রু অবিরাম বয়ে যায়, তার কোনো উপশম হয় না,
ଯେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସଦାପ୍ରଭୁ ସ୍ୱର୍ଗରୁ ଅନାଇ ନ ଦେଖନ୍ତି,
50 যতক্ষণ না সদাপ্রভু স্বর্গ থেকে নিচে দৃষ্টিপাত করেন।
ସେଯାଏ, ମୋର ଚକ୍ଷୁ ଅବିଶ୍ରାନ୍ତ ଅଶ୍ରୁ ବର୍ଷାଉଅଛି, ନିବୃତ୍ତ ହେଉ ନାହିଁ।
51 আমার নগরের সমস্ত নারীর যে দশা আমি দেখি, তা আমার প্রাণকে দুঃখ দেয়।
ମୋʼ ନଗରୀର ସକଳ କନ୍ୟାଙ୍କ ସକାଶୁ ମୋହର ଚକ୍ଷୁ ମୋʼ ପ୍ରାଣକୁ ଦୁଃଖ ଆଣେ।
52 যারা বিনা কারণে আমার শত্রু হয়েছিল, তারা পাখির মতো আমাকে শিকার করেছে।
ବିନା କାରଣରେ ଯେଉଁମାନେ ମୋହର ଶତ୍ରୁ, ସେମାନେ ମୋତେ ପକ୍ଷୀ ପରି ମୃଗୟା କରିଅଛନ୍ତି।
53 তারা গর্তে ফেলে আমার প্রাণ শেষ করতে চেয়েছে, তারা আমার দিকে পাথর ছুঁড়েছে;
ସେମାନେ ଗର୍ତ୍ତରେ ମୋର ପ୍ରାଣ ସଂହାର କରି ମୋʼ ଉପରେ ପ୍ରସ୍ତର ପକାଇଅଛନ୍ତି।
54 জলরাশি আমার মাথার উপরে উঠেছে, এবং আমি ভেবেছিলাম, আমি প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে চলেছি।
ମୋʼ ମସ୍ତକର ଉପର ଦେଇ ଜଳ ବହିଗଲା ମୁଁ କହିଲି, ମୁଁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ ହେଲି।
55 গর্তের গভীর তলদেশ থেকে হে সদাপ্রভু, আমি তোমার নামে ডেকেছি।
ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ମୁଁ ଗଭୀରତମ କୂପ ମଧ୍ୟରୁ ତୁମ୍ଭ ନାମରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲି।
56 তুমি আমার এই বিনতি শুনেছ: “উপশম লাভের জন্য আমার কান্নার প্রতি তুমি তোমার কান রুদ্ধ কোরো না।”
ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ରବ ଶୁଣିଲ ମୋର ନିଶ୍ୱାସ, ମୋହର ଆର୍ତ୍ତନାଦ ପ୍ରତି ଆପଣା କର୍ଣ୍ଣ ଲୁଚାଅ ନାହିଁ।
57 আমি তোমাকে ডাকলে তুমি নিকটে এলে, আর তুমি বললে, “ভয় কোরো না।”
ଯେଉଁ ଦିନ ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ଛାମୁରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲି, ସେଦିନ ତୁମ୍ଭେ ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ହେଲ; ତୁମ୍ଭେ କହିଲ, ଭୟ କର ନାହିଁ।
58 হে সদাপ্রভু, তুমি আমার পক্ষ নিয়েছ; তুমি আমার জীবন মুক্ত করেছ।
ହେ ପ୍ରଭୁ, ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପ୍ରାଣର ବିବାଦସକଳର ସପକ୍ଷରେ ପ୍ରତିବାଦ କରିଅଛ; ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଜୀବନ ମୁକ୍ତ କରିଅଛ।
59 হে সদাপ্রভু, আমার প্রতি যে অন্যায় করা হয়েছে, তা তুমি দেখেছ। আমার বিচার করে তুমি আমাকে নির্দোষ প্রতিপন্ন করো!
ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ମୋʼ ପ୍ରତି କୃତ ଅନ୍ୟାୟ ତୁମ୍ଭେ ଦେଖିଅଛ; ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ବିଚାର ନିଷ୍ପତ୍ତି କର।
60 তাদের প্রতিশোধ গ্রহণের গভীরতা, আমার বিরুদ্ধে তাদের সব ষড়যন্ত্র তুমি দেখেছ।
ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କର ପ୍ରତିଶୋଧ ଓ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସେମାନଙ୍କର କୃତ ସଂକଳ୍ପସବୁ ଦେଖିଅଛ।
61 হে সদাপ্রভু, তুমি তাদের টিটকিরি, আমার বিরুদ্ধে তাদের সব ষড়যন্ত্রের কথা শুনেছ,
ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ତିରସ୍କାର ଓ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସେମାନଙ୍କର କୃତ ସଂକଳ୍ପସବୁ ଶୁଣିଅଛ;
62 যা আমার শত্রুরা আমার বিরুদ্ধে সারাদিন ফিসফিস ও বিড়বিড় করে বলে।
ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠିଲା ଲୋକମାନଙ୍କ ଓଷ୍ଠାଧରର କଥା ଓ ଦିନଯାକ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସେମାନଙ୍କ କଳ୍ପନାସବୁ ତୁମ୍ଭେ ଶୁଣିଅଛ।
63 ওদের দেখো! ওরা দাঁড়িয়ে থাকুক বা বসে থাকুক, ওরা গান গেয়ে আমাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে।
ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କର ବସିବାର ଓ ଉଠିବାର ନିରୀକ୍ଷଣ କର; ମୁଁ ସେମାନଙ୍କର ଗାୟନ ସ୍ୱରୂପ ହୋଇଅଛି।
64 হে সদাপ্রভু, তাদের হস্তকৃত কাজের যোগ্য প্রতিফল তাদের দাও।
ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ହସ୍ତକୃତ କର୍ମାନୁସାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରତିଫଳ ଦେବ।
65 তাদের হৃদয়ের উপরে তুমি একটি আবরণ দাও, তোমার অভিশাপ তাদের উপরে বর্তাক।
ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କୁ ଚିତ୍ତର କଠିନତା, ତୁମ୍ଭର ଅଭିଶାପ ଦେବ।
66 সক্রোধে তাদের পিছনে তাড়া করো ও সদাপ্রভুর স্বর্গের নিচে তাদের ধ্বংস করো।
ତୁମ୍ଭେ କ୍ରୋଧରେ ସେମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇବ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆକାଶମଣ୍ଡଳର ତଳୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିବ।”

< যিরমিয়ের বিলাপ 3 >