< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 20 >

1 পরে দান থেকে বের-শেবা পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা থেকে এবং গিলিয়দ দেশ থেকে এসে সমগ্র ইস্রায়েল একজন মানুষের মতো ঐক্যবদ্ধ হয়ে মিস্‌পাতে সদাপ্রভুর সামনে সমবেত হল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦାନ୍‍ଠାରୁ ବେର୍‍ଶେବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଓ ଗିଲୀୟଦ ଦେଶ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସମସ୍ତେ ବାହାର ହେଲେ ଓ ସମଗ୍ର ମଣ୍ଡଳୀ ଏକ ମନୁଷ୍ୟ ପରି ମିସ୍ପାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଏକତ୍ରିତ ହେଲେ।
2 ইস্রায়েলের বিভিন্ন গোষ্ঠীর সব লোকজনের নেতারা ঈশ্বরের প্রজাদের জনসমাবেশে 4,00,000 তরোয়ালধারী লোকের মধ্যে তাঁদের স্থান গ্রহণ করলেন।
ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଗଣର ସେହି ସମାଜରେ ଇସ୍ରାଏଲର ସମୁଦାୟ ବଂଶୀୟ ଲୋକଙ୍କ ପ୍ରଧାନବର୍ଗ ଓ ଚାରି ଲକ୍ଷ ଖଡ୍ଗଧାରୀ ପଦାତିକ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ।
3 (বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকজন শুনেছিল যে ইস্রায়েলীরা মিস্‌পাতে গিয়েছে) পরে ইস্রায়েলীরা বলল, “আমাদের বলো কীভাবে এই ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটল।”
(ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଯେ ମିସ୍ପାକୁ ଯାଇଅଛନ୍ତି, ଏହା ବିନ୍ୟାମୀନୀୟ ସନ୍ତାନଗଣ ଶୁଣିଲେ)। ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ପଚାରିଲେ, “ଏହି ଦୁଷ୍ଟତା କିପ୍ରକାରେ ହେଲା? ତାହା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ କୁହ।”
4 অতএব সেই নিহত মহিলাটির স্বামী—সেই লেবীয় লোকটি বলল, “আমি ও আমার উপপত্নী রাত কাটানোর জন্য বিন্যামীনের অন্তর্গত গিবিয়াতে গিয়েছিলাম।
ତହିଁରେ ସେହି ହତ ସ୍ତ୍ରୀର ଲେବୀୟ ଉପପତି ଉତ୍ତର ଦେଇ କହିଲା, “ମୁଁ ଓ ମୋର ଉପପତ୍ନୀ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ ନିମନ୍ତେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ଅଧିକାରସ୍ଥ ଗିବୀୟାକୁ ଆସିଥିଲୁ।
5 রাতের বেলায় গিবিয়ার লোকজন আমাকে ধরার জন্য এসেছিল এবং আমাকে হত্যা করার মতলবে, সেই বাড়িটি ঘিরে ধরেছিল। তারা আমার উপপত্নীকে ধর্ষণ করল, ও সে মরে গেল।
ପୁଣି ଗିବୀୟାର ଲୋକମାନେ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠି ରାତ୍ରିରେ ଗୃହ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ମୋତେ ଘେରିଲେ; ମୋତେ ସେମାନେ ବଧ କରିବାକୁ ବିଚାର କଲେ, ପୁଣି ମୋର ଉପପତ୍ନୀକୁ ବଳାତ୍କାର କଲେ, ତହିଁରେ ସେ ମଲା।
6 আমি আমার উপপত্নীকে নিয়ে, তাকে টুকরো টুকরো করে কেটে ইস্রায়েলের অধিকারভুক্ত প্রত্যেকটি এলাকায় একটি করে টুকরো পাঠিয়ে দিলাম, কারণ তারা ইস্রায়েলের মধ্যে এই নীচ ও জঘন্য কাজটি করেছে।
ତହୁଁ ମୁଁ ନିଜ ଉପପତ୍ନୀକୁ ନେଇ ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଇସ୍ରାଏଲର ଅଧିକାରସ୍ଥ ପ୍ରଦେଶର ସର୍ବତ୍ର ପଠାଇଲି; କାରଣ ସେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଦୁଷ୍ଟତା ଓ ମୂଢ଼ତାର କର୍ମ କରିଅଛନ୍ତି।
7 এখন তোমরা, ইস্রায়েলীরা সবাই, চিৎকার করে ওঠো ও আমায় বলো তোমরা কী করার সিদ্ধান্ত নিলে।”
ଦେଖ, ହେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ, ତୁମ୍ଭେ ସମସ୍ତେ ଏ ବିଷୟରେ ଆପଣା ଆପଣା ମତ ଓ ମନ୍ତ୍ରଣା ଦିଅ।”
8 সব লোকজন উঠে দাঁড়িয়ে একযোগে বলে উঠল, “আমরা কেউ ঘরে যাব না। না, আমাদের মধ্যে একজনও তার বাড়িতে ফিরে যাবে না।
ତହିଁରେ ସମସ୍ତେ ଏକ ଲୋକ ପରି ଉଠି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କେହି ଆପଣା ତମ୍ବୁକୁ ଯିବୁ ନାହିଁ, କିଅବା ଆମ୍ଭେମାନେ କେହି ଆପଣା ଘରକୁ ଫେରିବୁ ନାହିଁ।
9 কিন্তু এখন গিবিয়ার প্রতি আমরা যা করব তা হল এই: গুটিকাপাতের মাধ্যমে ক্রম স্থির করে আমরা গিবিয়ার বিরুদ্ধে আক্রমণ চালাব।
ମାତ୍ର ଗିବୀୟା ପ୍ରତି ଏବେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଏହି କଥା କରିବୁ; ଗୁଲିବାଣ୍ଟ କ୍ରମେ ତାହା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯିବୁ;
10 ইস্রায়েলের সব গোষ্ঠী থেকে প্রতি একশো জনের মধ্যে দশজন, প্রতি 1,000 জনের মধ্যে একশো জন এবং প্রতি 10,000 জনের মধ্যে 1,000 জনকে নিয়ে আমরা তাদের সৈন্যবাহিনীর খাদ্য সরবরাহের জন্য নিযুক্ত করব। পরে, সৈন্যবাহিনী যখন বিন্যামীনের অন্তর্গত গিবিয়াতে পৌঁছাবে, তখন ইস্রায়েলের মধ্যে করা এই জঘন্য কাজের জন্য তারা তাদের উপযুক্ত দণ্ড দেবে।”
ପୁଣି ଲୋକମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଖାଦ୍ୟଦ୍ରବ୍ୟ ଆଣିବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲର ସମୁଦାୟ ବଂଶ ମଧ୍ୟରୁ ଶହକେ ଦଶ ଜଣ, ହଜାରକେ ଏକ ଶହ ଜଣ, ଦଶ ହଜାରରେ ଏକ ହଜାର ଜଣ ଲେଖାଏଁ ନେବୁ, ତହିଁରେ ଲୋକମାନେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ଅଧିକାରସ୍ଥ ଗିବୀୟାକୁ ଆସିଲେ, ସେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଯେସମସ୍ତ ମୂଢ଼ତାର କର୍ମ କରିଅଛନ୍ତି, ତଦନୁସାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରତିଫଳ ଦେବେ।”
11 অতএব ইস্রায়েলীরা সবাই একত্রিত হয়ে সেই নগরটির বিরুদ্ধে একজন মানুষের মতো সংঘবদ্ধ হল।
ଏହିରୂପେ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଏକ ମନୁଷ୍ୟ ପରି ଯୁକ୍ତ ହୋଇ ସେହି ନଗର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଏକତ୍ରିତ ହେଲେ।
12 ইস্রায়েলের বিভিন্ন গোষ্ঠী বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত এলাকার সর্বত্র লোক মারফত বলে পাঠাল, “তোমাদের মধ্যে এসব কী ভয়াবহ অপকর্ম হয়েছে?
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲ ବଂଶ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ସମୁଦାୟ ବଂଶ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଏ କି ଦୁଷ୍ଟତା ଘଟିଅଛି?
13 এখন গিবিয়ার সেইসব দুর্জন লোককে তোমরা আমাদের হাতে তুলে দাও যেন আমরা তাদের হত্যা করে ইস্রায়েল থেকে দুষ্টাচার লোপ করতে পারি।” কিন্তু বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা তাদের স্বজাতীয় ইস্রায়েলীদের কথা শুনতে চাইল না।
ଏବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ସେହି ଗିବୀୟାର ଦୁଷ୍ଟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କର, ତହିଁରେ ଆମ୍ଭେମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ବଧ କରି ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରୁ ଦୁଷ୍ଟତା ଦୂର କରିବା।” ମାତ୍ର ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ଆପଣା ଭ୍ରାତା ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣର ରବ ଶୁଣିବାକୁ ସମ୍ମତ ହେଲେ ନାହିଁ।
14 তাদের নগরগুলি থেকে বেরিয়ে এসে তারা ইস্রায়েলীদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য গিবিয়ায় সমবেত হল।
ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ନଗରମାନରୁ ବାହାରି ଗିବୀୟାକୁ ଯାଇ ଏକତ୍ରିତ ହେଲେ।
15 অবিলম্বে বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা তাদের নগরগুলি থেকে 26,000 তরোয়ালধারী লোক সংগ্রহ করল। এর পাশাপাশি গিবিয়াতে বসবাসকারী লোকদের মধ্যে থেকেও 700 জন দক্ষ যুবক সংগ্রহ করা হল।
ସେହି ଦିନ ନଗରମାନରୁ ଆସିଥିବା ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣର ଛବିଶ ହଜାର ଖଡ୍ଗଧାରୀ ଲୋକ ଗଣିତ ହେଲେ, ଏହାଛଡ଼ା ଗିବୀୟା ନିବାସୀ ଲୋକମାନଙ୍କର ସାତ ଶହ ବଛା ଲୋକ ଗଣିତ ହେଲେ।
16 এইসব সৈনিকের মধ্যে বাছাই করা 700 জন সৈনিক ছিল ন্যাটা, যাদের প্রত্যেকেই চুলের মতো সূক্ষ্ম নিশানায় গুলতি দিয়ে পাথর ছুঁড়তে পারত ও লক্ষ্যভ্রষ্ট হত না।
ଏହି ଲୋକସମୂହ ମଧ୍ୟରେ ସାତ ଶହ ବଛା ଲୋକ ବାଁହାତିଆ ଥିଲେ; ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ବଣା ନ ହୋଇ ଏକ କେଶକୁ ହିଁ ଲକ୍ଷ୍ୟ କରି ଛାଟିଣୀ ମାରି ପାରନ୍ତି।
17 বিন্যামীনকে বাদ দিয়ে ইস্রায়েল তরোয়ালধারী এমন 4,00,000 লোক জোগাড় করল, যারা সবাই যুদ্ধের জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন ছিল।
ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ଛଡ଼ା ଇସ୍ରାଏଲର ଖଡ୍ଗଧାରୀ ଚାରି ଲକ୍ଷ ଲୋକ ଗଣିତ ହେଲେ; ଏସମସ୍ତେ ଯୋଦ୍ଧା।
18 ইস্রায়েলীরা বেথেলে গিয়ে ঈশ্বরের কাছে জানতে চাইল। তারা বলল, “বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আমাদের মধ্যে থেকে কারা আগে যাবে?” সদাপ্রভু উত্তর দিলেন, “যিহূদা গোষ্ঠী আগে যাবে।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଉଠି ବେଥେଲ୍‍କୁ ଯାଇ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ପଚାରି କହିଲେ; “ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପକ୍ଷରୁ ପ୍ରଥମେ କିଏ ଯିବ?” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଯିହୁଦା ପ୍ରଥମେ ଯିବ।”
19 পরদিন সকালে ইস্রায়েলীরা উঠে গিবিয়ার কাছে শিবির স্থাপন করল।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠି ଗିବୀୟା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଛାଉଣି ସ୍ଥାପନ କଲେ।
20 ইস্রায়েলীরা বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য বাইরে গেল এবং গিবিয়ায় তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অবস্থান নিল।
ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ବାହାରିଲେ ଓ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ଗିବୀୟା ନିକଟରେ ସେମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ ସଜାଇଲେ।
21 বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা গিবিয়া থেকে বেরিয়ে এসে সেদিন যুদ্ধক্ষেত্রে 22,000 ইস্রায়েলীকে হত্যা করল।
ତହିଁରେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ଗିବୀୟାରୁ ବାହାରି ସେହି ଦିନ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରୁ ବାଇଶ ହଜାର ଲୋକଙ୍କୁ ସଂହାର କରି ଭୂମିରେ ନିପାତ କଲେ।
22 কিন্তু ইস্রায়েলীরা পরস্পরকে উৎসাহিত করল এবং প্রথম দিন যেখানে তারা নিজেদের মোতায়েন করেছিল, সেখানেই আবার তাদের অবস্থান গ্রহণ করল।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ଆଶ୍ୱାସ ଦେଇ ପ୍ରଥମ ଦିନ ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ସଜାଇଥିଲେ, ପୁନର୍ବାର ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଯୁଦ୍ଧ ସଜାଇଲେ।
23 ইস্রায়েলীরা গিয়ে সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সদাপ্রভুর কাছে কান্নাকাটি করল, এবং তাঁর কাছে জানতে চাইল। তারা বলল, “আমরা কি আবার আমাদের স্বজাতীয় বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাব?” সদাপ্রভু উত্তর দিলেন, “তাদের বিরুদ্ধে চলে যাও।”
ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଉଠିଯାଇ ସନ୍ଧ୍ୟା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ରୋଦନ କଲେ; ପୁଣି ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ପଚାରି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ କି ଆପଣା ଭାଇ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ହେବା?” ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ତାହା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯାଅ।”
24 পরে ইস্রায়েলীরা দ্বিতীয় দিনে বিন্যামীনের দিকে এগিয়ে গেল।
ଏଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିନ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ହେଲେ।
25 এবার, বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা ইস্রায়েলীদের বিরুদ্ধাচরণ করার জন্য গিবিয়া থেকে বেরিয়ে এসে এমন আরও 18,000 ইস্রায়েলীকে হত্যা করল, যারা সবাই ছিল তরোয়ালধারী সৈনিক।
ପୁଣି ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ସେହି ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିନ ସେମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଗିବୀୟାରୁ ବାହାରି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣର ଅଠର ହଜାର ଲୋକଙ୍କୁ ପୁନର୍ବାର ସଂହାର କରି ଭୂମିରେ ନିପାତ କଲେ; ଏସମସ୍ତେ ଖଡ୍ଗଧାରୀ ଥିଲେ।
26 পরে ইস্রায়েলীরা সবাই—সমগ্র সৈন্যবাহিনী বেথেলে গেল, এবং সেখানে বসে তারা সদাপ্রভুর সামনে কান্নাকাটি করতে লাগল। সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা উপবাস করল এবং সদাপ্রভুর কাছে হোমবলি ও মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্য উৎসর্গ করল।
ତେବେ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ସନ୍ତାନ ଓ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଉଠି ବେଥେଲ୍‍କୁ ଯାଇ ରୋଦନ କଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ବସି ସେଦିନ ସନ୍ଧ୍ୟା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଉପବାସ କଲେ ଓ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ହୋମବଳି ଓ ମଙ୍ଗଳାର୍ଥକ ବଳି ଉତ୍ସର୍ଗ କଲେ।
27 আর ইস্রায়েলীরা সদাপ্রভুর কাছে জানতে চাইল। (সেই সময় ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি সেখানে ছিল,
ସେହି ସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିୟମ-ସିନ୍ଦୁକ ସେଠାରେ ଥିଲା, ପୁଣି ହାରୋଣର ପୌତ୍ର, ଇଲୀୟାସରର ପୁତ୍ର ପୀନହସ୍‍ ସେହି ସମୟରେ ତହିଁ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେବା ବ୍ୟକ୍ତି ଥିଲା।
28 এবং হারোণের নাতি, তথা ইলিয়াসরের ছেলে পীনহস সেটির সামনে থেকে পরিচর্যা করতেন) তারা জিজ্ঞাসা করল, “আমরা কি আবার আমাদের স্বজাতীয় বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাব, কি যাব না?” সদাপ্রভু উত্তর দিলেন, “যাও, কারণ আগামীকাল আমি তাদের তোমাদের হাতে সমর্পণ করে দেব।”
ଏହେତୁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ପଚାରି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ଭାଇ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ଏବେ ହେଁ କି ପୁନର୍ବାର ଯିବା, ଅବା କ୍ଷାନ୍ତ ହେବା?” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, ଯାଅ; “ଆମ୍ଭେ କାଲି ତୁମ୍ଭ ହସ୍ତରେ ତାହାକୁ ସମର୍ପଣ କରିବା।”
29 পরে ইস্রায়েল গিবিয়ার চারপাশে ওৎ পেতে বসে থাকল।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ ଗିବୀୟାର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଲୋକ ଛକି ବସାଇ ରଖିଲା।
30 তৃতীয় দিনে তারা বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের বিরুদ্ধে উঠে গেল এবং গিবিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিল, যেভাবে আগেও তারা নিয়েছিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତୃତୀୟ ଦିନ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠିଗଲେ ଓ ପୂର୍ବ ପରି ଗିବୀୟା ନିକଟରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ସଜାଇଲେ।
31 বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা ইস্রায়েলীদের সম্মুখীন হওয়ার জন্য বেরিয়ে এল এবং তাদের নগর থেকে দূরে আকৃষ্ট করা হল। আগের মতোই তারা ইস্রায়েলীদের হত্যা করতে শুরু করল, তাতে খোলা মাঠে এবং পথের উপরে—একটি বেথেলের অভিমুখে ও অন্যটি গিবিয়ার অভিমুখে, প্রায় ত্রিশজন মরে পড়ে থাকল।
ତହୁଁ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ସେହି ଲୋକମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯାଇ ନଗରଠାରୁ ଦୂରକୁ ଆକର୍ଷିତ ହେଲେ; ପୁଣି ପୂର୍ବ ସମୟ ପରି ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ ଓ ବଧ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ; ଆଉ ବେଥେଲ୍‍ ଆଡ଼େ ଓ କ୍ଷେତ୍ର ଦେଇ ଗିବୀୟା ଆଡ଼େ ଯିବା ଦୁଇ ସଡ଼କରେ ସେମାନେ ଊଣାଧିକ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ତିରିଶ ଲୋକଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
32 একদিকে বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা বলছিল, “আগের মতোই আমরা ওদের পরাজিত করছি,” অন্যদিকে ইস্রায়েলীরা বলছিল, “এসো আমরা পিছিয়ে যাই এবং নগর থেকে ওদের পথের দিকে আকর্ষণ করি।”
ତହୁଁ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନମାନେ କହିଲେ, “ଏମାନେ ତ ପୂର୍ବ ପରି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପରାସ୍ତ ହେଉଅଛନ୍ତି।” ମାତ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ ପଳାଇ ନଗରରୁ ସଡ଼କକୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଆକର୍ଷଣ କରିନେଉ।”
33 ইস্রায়েলের লোকজন সবাই তাদের স্থান থেকে সরে এসে বায়াল-তামরে অবস্থান গ্রহণ করল, এবং ওৎ পেতে বসে থাকা ইস্রায়েলীরা গিবিয়ার পশ্চিমদিকে অবস্থিত তাদের গুপ্ত স্থান ছেড়ে বেরিয়ে এল।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକ ସମସ୍ତେ ଆପଣା ଆପଣା ସ୍ଥାନରୁ ଉଠି ବାଲ୍‍ତାମରରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ସଜାଇଲେ; ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଇସ୍ରାଏଲର ଛକି ବସିବା ଲୋକମାନେ ଗିବୀୟାସ୍ଥ ଆପଣା ଆପଣା ସ୍ଥାନରୁ ଏକାବେଳେ ଉଠି ଆସିଲେ।
34 পরে ইস্রায়েলের 10,000 জন যোগ্যতাসম্পন্ন যুবক সামনে থেকে গিবিয়ার উপর আক্রমণ চালাল। সেই যুদ্ধ এত ধুন্ধুমার হল যে বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা বুঝতেই পারেনি যে বিপর্যয় ঘনিয়ে এসেছে।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ସମସ୍ତ ଲୋକଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦଶ ହଜାର ବଛା ଲୋକ ଗିବୀୟା ନିକଟକୁ ଆସନ୍ତେ, ଭାରୀ ଯୁଦ୍ଧ ହେଲା; ମାତ୍ର ଅମଙ୍ଗଳ ଆସି ଯେ ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ପଡ଼ିଲାଣି, ଏହା ସେମାନେ ଜାଣିଲେ ନାହିଁ।
35 সদাপ্রভু ইস্রায়েলের সামনে বিন্যামীনকে পরাজিত করলেন, এবং সেদিন ইস্রায়েলীরা বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত 25,100 জন লোককে হত্যা করল। তারা সবাই ছিল তরোয়ালধারী সৈনিক।
ସେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ ସମ୍ମୁଖରେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍କୁ ଆଘାତ କଲେ; ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସେହି ଦିନ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ପଚିଶ ହଜାର ଏକ ଶହ ଲୋକ ବଧ କଲେ; ଏସମସ୍ତେ ଖଡ୍ଗଧାରୀ ଥିଲେ।
36 তখন বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা দেখল যে তারা পরাজিত হয়েছে। ইত্যবসরে ইস্রায়েলের লোকজন বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের সামনে থেকে পালিয়ে গেল, কারণ তারা সেইসব লোকের উপরে নির্ভর করছিল, যারা গিবিয়ার কাছে ওৎ পেতে বসেছিল।
ଏହିରୂପେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ପରାସ୍ତ ହେବାର ଦେଖିଲେ; କାରଣ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ଗିବୀୟାରେ ଛକି ବସାଇଥିବା ଲୋକମାନଙ୍କ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖି ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍କୁ ସ୍ଥାନ ଛାଡ଼ିଦେଲେ।
37 যারা ওৎ পেতে বসেছিল, তারা আচমকাই গিবিয়াতে ঢুকে পড়ল, এবং চারপাশে ছড়িয়ে গিয়ে তরোয়াল চালিয়ে নগরবাসী সবাইকে আঘাত করল।
ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଛକି ବସିବା ଲୋକମାନେ ଶୀଘ୍ର ମାଡ଼ି ଆସି ଗିବୀୟା ଆକ୍ରମଣ କଲେ; ପୁଣି ଛକି ବସିବା ଲୋକମାନେ ଆସି ଖଡ୍ଗଧାରରେ ସମସ୍ତ ନଗର ଆଘାତ କଲେ।
38 ইস্রায়েলীরা ওৎ পেতে থাকা লোকদের বলে দিয়েছিল, যেন তারা নগর থেকে ধোঁয়াযুক্ত বিশাল মেঘ ছড়িয়ে দেয়,
ଆଉ ସେହି ଛକି ବସିବା ଲୋକମାନେ ଯେପରି ନଗରରୁ ବୃହତ ଧୂମ-ମେଘ ଉଠାଇବେ; ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକଙ୍କ ସହିତ ସେମାନଙ୍କର ଏହି ଚିହ୍ନ ସ୍ଥିର ହୋଇଥିଲା।
39 এবং তখনই ইস্রায়েলীরা পালটা আক্রমণ করবে। বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা ইস্রায়েলীদের (প্রায় ত্রিশ জনকে) হত্যা করতে শুরু করল, এবং তারা বলল, “প্রথমবারের যুদ্ধের মতোই আমরা তাদের পরাজিত করছি।”
ଏହେତୁ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ଯୁଦ୍ଧ ବେଳେ ମୁଖ ଫେରାଇଲେ, ତହୁଁ ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ଇସ୍ରାଏଲର ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ଊଣାଧିକ ତିରିଶ ଜଣଙ୍କୁ ବଧ କଲେ; କାରଣ ସେମାନେ କହିଲେ, ପ୍ରଥମ ଯୁଦ୍ଧରେ ଯେପରି, ଏବେ ମଧ୍ୟ ସେପରି, ନିଶ୍ଚୟ ଏମାନେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପରାସ୍ତ ହେଉଅଛନ୍ତି।
40 কিন্তু নগর থেকে যখন ধোঁয়ার স্তম্ভ উপরে উঠতে শুরু করল, তখন বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা মুখ ফিরিয়ে দেখল যে সমগ্র নগর থেকে গলগল করে ধোঁয়া আকাশে উঠে যাচ্ছে।
ମାତ୍ର ଯେତେବେଳେ ନଗରରୁ ସ୍ତମ୍ଭାକାରରେ ଧୂମ-ମେଘ ଉଠିବାକୁ ଲାଗିଲା, ସେତେବେଳେ ବିନ୍ୟାମୀନୀୟ ଲୋକମାନେ ପଛକୁ ଅନାଇଲେ, ଆଉ ଦେଖ, ସମୁଦାୟ ନଗରର ଧୂମ ଆକାଶକୁ ଉଠୁଅଛି।
41 তখন ইস্রায়েলীরাও তাদের পালটা আক্রমণ করল, এবং বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ল, কারণ তারা বুঝতে পারল যে তাদের উপরে বিপর্যয় নেমে এসেছে।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ନେଉଟିଲେ, ପୁଣି ବିନ୍ୟାମୀନୀୟ ଲୋକମାନେ ଅବାକ୍ ହେଲେ; କାରଣ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଉପରେ ଅମଙ୍ଗଳ ଆସି ପଡ଼ିଲା ବୋଲି ଦେଖିଲେ।
42 অতএব তারা ইস্রায়েলীদের কাছ থেকে মরুপ্রান্তরের দিকে পালিয়ে গেল, কিন্তু তারা যুদ্ধ এড়িয়ে পালাতে পারল না। আর যেসব ইস্রায়েলী লোকজন নগর থেকে বেরিয়ে এসেছিল, তারা সেখানেই তাদের হত্যা করল।
ଏଣୁ ସେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରୁ ପ୍ରାନ୍ତର-ପଥ ଆଡ଼େ ଫେରିଲେ; ମାତ୍ର ଯୁଦ୍ଧ ସେମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଲାଗି ରହିଲା; ପୁଣି ନଗରମାନରୁ ଆସିଥିବା ଲୋକମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ପଥ ମଧ୍ୟରେ ସଂହାର କଲେ।
43 ইস্রায়েলীরা বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের ঘিরে ধরল, তাড়া করল এবং খুব সহজেই পূর্বদিকে গিবিয়ার কাছে গিয়ে তাদের ছারখার করে দিল।
ସେମାନେ ବିନ୍ୟାମୀନୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଚାରିଆଡ଼ୁ ଘେରିଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ଗୋଡ଼ାଇ ସେମାନଙ୍କ ବିଶ୍ରାମ ସ୍ଥାନରେ ସୂର୍ଯ୍ୟୋଦୟ ଆଡ଼େ ଗିବୀୟା ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ସ୍ଥାନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେମାନଙ୍କୁ ଭୂମିରେ ଦଳି ପକାଇଲେ।
44 বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত 18,000 লোক নিহত হল। তারা সবাই ছিল বীর যোদ্ধা।
ତହିଁରେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ଅଠର ହଜାର ଲୋକ ହତ ହେଲେ; ସେସମସ୍ତେ ବୀର ଥିଲେ।
45 তারা যখন মরুপ্রান্তরের দিকে পিছু ফিরে রিম্মোণ পাষাণ-পাথরের দিকে পালিয়ে গেল, তখন ইস্রায়েলীরা পথেই 5,000 জন লোককে হত্যা করল। গিদোম পর্যন্ত এগিয়ে গিয়ে তারা বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত লোকদের পশ্চাদ্ধাবন করে গেল এবং আরও 2,000 লোককে হত্যা করল।
ଏଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ଫେରି ପ୍ରାନ୍ତର ଆଡ଼େ ରିମ୍ମୋନ୍‍ ଶୈଳକୁ ପଳାଇଲେ; ତହୁଁ ଏମାନେ ସଡ଼କରେ ପାଞ୍ଚ ହଜାର ଲୋକଙ୍କୁ ଗୋଟାଇ ସାଉଣ୍ଟି ମାରିଲେ; ପୁଣି ଗିଦୀୟୋମ୍‍ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେମାନଙ୍କ ପଛେ ଲାଗି ରହି ସେମାନଙ୍କର ଦୁଇ ହଜାର ଲୋକଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
46 সেদিন বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত 25,000 তরোয়ালধারী লোক নিহত হল। তারা সবাই ছিল বীর যোদ্ধা।
ଏହିରୂପେ ସେହି ଦିନ ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ଖଡ୍ଗଧାରୀ ପଚିଶ ହଜାର ଲୋକ ହତ ହେଲେ; ସେସମସ୍ତେ ବୀର ଥିଲେ।
47 কিন্তু তাদের মধ্যে 600 জন লোক মরুপ্রান্তরের দিকে পিছু ফিরে রিম্মোণ পাষাণ-পাথরের দিকে পালিয়ে গেল এবং চার মাস তারা সেখানেই থাকল।
ମାତ୍ର ଛଅ ଶହ ଲୋକ ନେଉଟି ପ୍ରାନ୍ତର ଆଡ଼େ ରିମ୍ମୋନ୍‍ ଶୈଳକୁ ପଳାଇଲେ ଓ ରିମ୍ମୋନ୍‍ ଶୈଳରେ ଚାରି ମାସ ରହିଲେ।
48 ইস্রায়েলী লোকজন বিন্যামীন গোষ্ঠীর অধিকারভুক্ত এলাকায় ফিরে গেল এবং সব নগরে তরোয়াল চালিয়ে মানুষ, পশুপাল ও আরও যা যা পাওয়া গেল, সেসব ছারখার করে দিল। তারা যত নগর পেল, সেগুলিতে আগুন জ্বালিয়ে দিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକମାନେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍-ସନ୍ତାନଗଣର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଫେରି ସମୁଦାୟ ନଗର ଓ ପଶୁ ଓ ଯାହା କିଛି ପାଇଲେ, ସେସବୁକୁ ଖଡ୍ଗଧାରରେ ଆଘାତ କଲେ; ଆହୁରି ସେମାନେ ଯେତେ ନଗର ପାଇଲେ, ସେସବୁରେ ଅଗ୍ନି ଲଗାଇଲେ।

< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 20 >