< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 17 >

1 ইফ্রয়িমের পার্বত্য প্রদেশে বসবাসকারী মীখা নামক একজন লোক
Ήτο δε άνθρωπός τις εκ του όρους Εφραΐμ, και το όνομα αυτού Μιχαίας.
2 তার মাকে বলল, “তোমার যে 1,100 শেকল রুপো চুরি হয়েছিল এবং যার জন্য আমি তোমাকে অভিশাপ দিতে শুনেছিলাম—সেই রুপো আমার কাছেই আছে; আমিই তা নিয়েছিলাম।” তখন তার মা বললেন, “বাছা, সদাপ্রভু তোমায় আশীর্বাদ করুন!”
Και είπε προς την μητέρα αυτού, Τα χίλια εκατόν αργύρια, τα οποία αφηρέθησαν από σου, διά τα οποία και συ κατηράσθης, και ακόμη ελάλησας εις τα ώτα μου, ιδού, το αργύριον είναι εις εμέ· εγώ έλαβον αυτό. Η δε μήτηρ αυτού είπεν, Ευλογημένος να ήσαι, υιέ μου, παρά του Κυρίου.
3 সে যখন তার মাকে সেই 1,100 শেকল রুপো ফিরিয়ে দিল, তখন তার মা বললেন, “আমার এই রুপো আমি শপথ নিয়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশে উৎসর্গ করছি, যেন আমার ছেলে রুপো দিয়ে মোড়া একটি মূর্তি তৈরি করে। এই রুপো আমি তোমাকেই ফিরিয়ে দেব।”
Και επέστρεψε τα χίλια και εκατόν αργύρια εις την μητέρα αυτού, και είπεν η μήτηρ αυτού, Αφιέρωμα αφιέρωσα το αργύριον εις τον Κύριον εκ της χειρός μου, υπέρ του υιού μου, διά να κάμη γλυπτόν και χωνευτόν· και τώρα θέλω επιστρέψει αυτό εις σε.
4 অতএব মীখা সেই রুপো তার মাকে ফিরিয়ে দেওয়ার পর, তিনি তা থেকে 200 শেকল রুপো নিয়ে সেগুলি এমন একজন রৌপ্যকারকে দিলেন, যে প্রতিমা নির্মাণ করার জন্য সেগুলি ব্যবহার করল। আর সেটি মীখার বাড়িতেই রাখা হল।
Αυτός δε επέστρεψε το αργύριον εις την μητέρα αυτού· η δε μήτηρ αυτού λαβούσα διακόσια αργύρια, έδωκεν αυτά εις τον χωνευτήν, όστις έκαμεν εξ αυτών γλυπτόν και χωνευτόν· και ήσαν εν τω οίκω του Μιχαία.
5 সেই মীখার একটি মন্দির ছিল, এবং সে একটি এফোদ ও কয়েকটি গৃহদেবতা তৈরি করল ও তার এক ছেলেকে নিজের যাজকরূপে অভিষিক্ত করল।
Και ο άνθρωπος ο Μιχαίας είχεν οίκον Θεού και έκαμεν εφόδ και θεραφείμ· και καθιέρωσεν ένα εκ των υιών αυτού, και έγεινεν εις αυτόν ιερεύς.
6 সেই সময় ইস্রায়েলে কোনও রাজা ছিলেন না; প্রত্যেকে, তাদের যা ভালো বলে মনে হত, তাই করত।
Κατ' εκείνας τας ημέρας δεν ήτο βασιλεύς εν τω Ισραήλ· έκαστος έπραττεν ό, τι εφαίνετο εις αυτόν ορθόν.
7 যিহূদার বেথলেহেমে এক তরুণ লেবীয় ছিল, যে যিহূদা গোষ্ঠীভুক্ত লোকজনের সঙ্গে বসবাস করত।
Και ήτο νέος τις εκ Βηθλεέμ Ιούδα, εκ της φυλής Ιούδα, όστις ήτο Λευΐτης και παρώκει εκεί.
8 সে সেই নগর ছেড়ে বসবাসের উপযোগী অন্য কোনো স্থানের খোঁজে বেরিয়ে পড়ল। পথে যেতে যেতে সে ইফ্রয়িমের পার্বত্য প্রদেশে মীখার বাড়িতে এসে পৌঁছাল।
Και ανεχώρησεν ο άνθρωπος εκ της πόλεως Βηθλεέμ Ιούδα, διά να παροικήση όπου εύρη· και ήλθεν εις το όρος Εφραΐμ, έως του οίκου του Μιχαία, ακολουθών την οδόν αυτού.
9 মীখা তাকে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি কোথাকার লোক?” “আমি যিহূদার বেথলেহেম নিবাসী এক লেবীয়,” সে বলল, “আর আমি থাকার জন্য একটি স্থান খুঁজছি।”
Και είπε προς αυτόν ο Μιχαίας, Πόθεν έρχεσαι; Ο δε είπε προς αυτόν, Εγώ είμαι Λευΐτης εκ Βηθλεέμ Ιούδα και υπάγω να παροικήσω όπου εύρω.
10 পরে মীখা সেই লেবীয়কে বলল, “আমার সঙ্গে থাকো এবং আমার পিতৃস্থানীয় এক যাজক হয়ে যাও, এবং আমি তোমাকে বছরে দশ শেকল করে রুপো, তোমার জামাকাপড় ও তোমার খাদ্যদ্রব্য দেব।”
Και είπε προς αυτόν ο Μιχαίας, Κάθου μετ' εμού και γίνου εις εμέ πατήρ και ιερεύς, και εγώ θέλω σοι δίδει δέκα αργύρια κατ' έτος και στολήν και την τροφήν σου. Και ο Λευΐτης εισήλθε προς αυτόν.
11 অতএব সেই লেবীয় তরুণ তার সঙ্গে থাকতে রাজি হয়ে গেল, এবং সে মীখার কাছে তার পুত্রস্থানীয় হয়ে গেল।
Και ευχαριστείτο ο Λευΐτης να κατοική μετά του ανθρώπου· και ο νέος ήτο εις αυτόν ως εις εκ των υιών αυτού.
12 পরে মীখা সেই লেবীয়কে অভিষিক্ত করল, এবং সেই তরুণ তার যাজক হয়ে গেল ও তার বাড়িতেই বসবাস করতে লাগল।
Και καθιέρωσεν ο Μιχαίας τον Λευΐτην· και ο νέος έγεινεν εις αυτόν ιερεύς και έμενεν εν τω οίκω του Μιχαία.
13 আর মীখা বলল, “এখন আমি বুঝতে পারছি যে সদাপ্রভু আমার প্রতি মঙ্গলময় হবেন, যেহেতু এই লেবীয় আমার যাজক হয়েছে।”
Τότε είπεν ο Μιχαίας, Τώρα γνωρίζω ότι ο Κύριος θέλει με αγαθοποιήσει, διότι έχω Λευΐτην διά ιερέα.

< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 17 >