< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 16 >

1 একদিন শিম্‌শোন গাজাতে গিয়ে সেখানে এক বেশ্যাকে দেখতে পেয়ে তার সঙ্গে রাত কাটালেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ଘସା ନଗରକୁ ଯାଇ ସେଠାରେ ଏକ ବେଶ୍ୟା ଦେଖି ତାହା ସଙ୍ଗେ ଶୟନ କଲା।
2 গাজার লোকজনকে বলা হল, “শিম্‌শোন এখানে এসেছে!” অতএব তারা সেই স্থানটি চারদিক থেকে ঘিরে ধরল এবং নগরের প্রবেশদ্বারে সারারাত ধরে তাঁর জন্য অপেক্ষা করে থাকল। তারা এই কথা বলে সারারাত নিশ্চল হয়ে থাকল যে, “ভোর হওয়ামাত্রই আমরা তাকে হত্যা করব।”
ତହିଁରେ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ଏହି ସ୍ଥାନକୁ ଆସିଅଛି, ଏହି କଥା ଘସାତୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ କୁହାଗଲା। ତହୁଁ ସେମାନେ ତାହାକୁ ଘେରି ସମସ୍ତ ରାତ୍ରି ତାହା ପାଇଁ ନଗର-ଦ୍ୱାରରେ ଛକି ବସିଲେ, ପୁଣି ସାରାରାତ୍ରି ତୁନି ରହି କହିଲେ, ସକାଳେ ଆଲୁଅ ହେଲେ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାକୁ ବଧ କରିବୁ।
3 কিন্তু শিম্‌শোন সেখানে শুধু মাঝরাত পর্যন্ত শুয়ে থাকলেন। পরে তিনি উঠে পড়লেন ও নগরের প্রবেশদ্বারের পাল্লা এবং দুটি থাম ও খিল—সবকিছু ধরে উপড়ে ফেললেন। তিনি সেগুলি কাঁধে চাপিয়ে সেই পাহাড়ের চূড়ায় বয়ে নিয়ে গেলেন, যেটি হিব্রোণের মুখোমুখি অবস্থিত ছিল।
ମାତ୍ର ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ଅର୍ଦ୍ଧରାତ୍ରି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଶୟନ କରି ଅର୍ଦ୍ଧରାତ୍ରିରେ ଉଠି ନଗର ଦ୍ୱାରର କବାଟ ଓ ଦୁଇ ବାଜୁବନ୍ଧ ଧରି ଅର୍ଗଳ ସମେତ ଉପାଡ଼ି ପକାଇଲା, ଆଉ ତାହା କାନ୍ଧରେ ଥୋଇ ହିବ୍ରୋଣ ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ପର୍ବତ ଶୃଙ୍ଗକୁ ଘେନିଗଲା।
4 কিছুকাল পর, শিম্‌শোন সোরেক উপত্যকার এক মহিলার প্রেমে পড়লেন, যার নাম দলীলা।
ଏଉତ୍ତାରେ ସେ ସୋରେକ୍‍ ଉପତ୍ୟକାରେ ଏକ ସ୍ତ୍ରୀକୁ ପ୍ରେମ କଲା, ତାହାର ନାମ ଦଲୀଲା।
5 ফিলিস্তিনী শাসনকর্তারা সেই মহিলাটির কাছে গিয়ে বললেন, “দেখো, যদি তুমি ছলে-বলে-কৌশলে তার কাছ থেকে তার মহাশক্তির রহস্যটি এবং কীভাবে আমরা তাকে বশে আনতে পারব, তা জেনে নিতে পারো, যেন আমরা তাকে বেঁধে ফেলতে ও জব্দ করতে পারি, তবে আমাদের মধ্যে প্রত্যেকে তোমাকে 1,100 শেকল করে রুপো দেব।”
ତହିଁରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟ ଅଧିପତିମାନେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ନିକଟକୁ ଆସି ତାହାକୁ କହିଲେ, “କାହିଁରେ ତାହାର ଏହି ମହାବଳ ଥାଏ ଓ କି ଉପାୟରେ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାକୁ ପରାସ୍ତ କରି ତାହାକୁ କ୍ଲେଶ ଦେବା ପାଇଁ ବାନ୍ଧି ପାରିବୁ, ଏହା ଜାଣିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ତାହାକୁ ମଣାଅ; ତାହା କଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଜଣ ତୁମ୍ଭକୁ ଏଗାର ଶହ ଲେଖାଏଁ ରୌପ୍ୟ ମୁଦ୍ରା ଦେବୁ।”
6 অতএব দলীলা শিম্‌শোনকে বলল, “তোমার মহাশক্তির রহস্যটি এবং কীভাবে তোমাকে বেঁধে বশে আনা যায়, তা আমাকে বলে দাও।”
ତହୁଁ ଦଲୀଲା ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ କହିଲା, “ବିନୟ କରୁଅଛି, କାହିଁରେ ତୁମ୍ଭର ମହାବଳ ଥାଏ ଓ ତୁମ୍ଭର କ୍ଳେଶାର୍ଥେ ତୁମ୍ଭେ କାହିଁରେ ବନ୍ଧା ଯାଇପାର, ଏହା ମୋତେ କୁହ?”
7 শিম্‌শোন তাকে উত্তর দিলেন, “কেউ যদি ধনুকের এমন তাজা সাত-গাছি ছিলা দিয়ে আমাকে বাঁধে, যেগুলি শুকনো হয়নি, তবে আমি অন্য যে কোনো লোকের মতো দুর্বল হয়ে পড়ব।”
ତହିଁରେ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଯାହା କେବେ ଶୁଷ୍କ ହୋଇ ନାହିଁ, ଏପରି ସାତୋଟି କଞ୍ଚା ତନ୍ତରେ ଯେବେ ସେମାନେ ମୋତେ ବାନ୍ଧିବେ, ତେବେ ମୁଁ ଦୁର୍ବଳ ହୋଇ ଅନ୍ୟ ଲୋକ ପରି ହୋଇଯିବି।”
8 তখন ফিলিস্তিনী শাসনকর্তারা দলীলাকে ধনুকের এমন তাজা সাত-গাছি ছিলা এনে দিলেন, যেগুলি শুকনো হয়নি, এবং সে সেগুলি দিয়ে শিম্‌শোনকে বেঁধে ফেলল।
ତହୁଁ ପଲେଷ୍ଟୀୟ ଅଧିପତିମାନେ ଅଶୁଷ୍କ ସାତୋଟି କଞ୍ଚା ତନ୍ତ ଆଣି ସେହି ସ୍ତ୍ରୀକୁ ଦେଲେ; ତେଣୁ ସେ ତାହାକୁ ତହିଁରେ ବାନ୍ଧିଲା।
9 সেই ঘরে তখন কয়েকজন লোক লুকিয়ে ছিল। দলীলা তাঁকে ডাক দিয়ে বলল, “শিম্‌শোন, ফিলিস্তিনীরা তোমাকে ধরতে এসেছে!” কিন্তু যেভাবে আগুনের সংস্পর্শে এসে এক টুকরো দড়ি ছিঁড়ে যায়, ঠিক সেভাবে তিনি খুব সহজেই ধনুকের ছিলাগুলি দুম করে ছিঁড়ে ফেললেন। অতএব তাঁর শক্তির রহস্যটি জানা গেল না।
ସେସମୟରେ ତାହାର ଅନ୍ତଃପୁରରେ ଲୋକମାନେ ଛକି ବସିଲେ। ଏଥିରେ ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍, ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ତୁମ୍ଭକୁ ଧରିଲେ।” ତହିଁରେ ଅଗ୍ନି ବାସନା ବାଜିଲେ ଯେପରି ଛଣପଟ ସୁତୁଲି ଛିଣ୍ଡିଯାଏ, ସେପରି ସେ ସବୁ ତନ୍ତ ଛିଣ୍ଡାଇ ପକାଇଲା। ଏହିରୂପେ ତାହାର ବଳର ରହସ୍ୟ ଜଣାଗଲା ନାହିଁ।
10 পরে দলীলা শিম্‌শোনকে বলল, “তুমি আমাকে বোকা বানিয়েছ; তুমি আমাকে মিথ্যা কথা বলেছ। এখন এসো, আমাকে বলে দাও কীভাবে তোমাকে বাঁধা যাবে?”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦଲୀଲା ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଉପହାସ କଲ ଓ ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ମିଥ୍ୟା କହିଲ; ଏବେ ତୁମ୍ଭେ କାହିଁରେ ବନ୍ଧା ଯାଇପାର, ତାହା ମୋତେ କୁହ?”
11 শিম্‌শোন বললেন, “যদি কেউ এমন নতুন দড়ি দিয়ে আমাকে শক্ত করে বাঁধে, যা আগে কখনও ব্যবহার করা হয়নি, তবে আমি অন্য যে কোনো লোকের মতো দুর্বল হয়ে পড়ব।”
ତହିଁରେ ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଯେଉଁ ରଜ୍ଜୁରେ କୌଣସି କର୍ମ କରାଯାଇ ନାହିଁ, ଏପରି ନୂତନ ରଜ୍ଜୁରେ ମୋତେ ବାନ୍ଧିଲେ, ମୁଁ ଦୁର୍ବଳ ହୋଇ ଅନ୍ୟ ଲୋକର ସମାନ ହୋଇଯିବି।”
12 অতএব দলীলা কয়েকগাছি নতুন দড়ি নিয়ে সেগুলি দিয়ে শিম্‌শোনকে বেঁধে ফেলল। পরে, ঘরে লুকিয়ে থাকা লোকজনের সঙ্গে মিলে সে তাকে ডাক দিয়ে বলল, “শিম্‌শোন, ফিলিস্তিনীরা তোমাকে ধরতে এসেছে!” কিন্তু শিম্‌শোন তাঁর হাত দুটি থেকে দড়িগুলি এমনভাবে দুম করে ছিঁড়ে ফেললেন যেন সেগুলি বুঝি নেহাতই সুতোমাত্র।
ତହୁଁ ଦଲୀଲା ନୂତନ ରଜ୍ଜୁ ନେଇ ତାହାକୁ ବାନ୍ଧି କହିଲା, “ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ତୁମ୍ଭକୁ ଧରିଲେ।” ସେସମୟରେ ଛକିଥିବା ଲୋକମାନେ ଅନ୍ତଃପୁରରେ ଥିଲେ। ଏଥିରେ ସେ ଖଣ୍ଡେ ସୂତା ପରି ଆପଣା ବାହୁ ଉପରୁ ତାହା ଛିଣ୍ଡାଇ ପକାଇଲା।
13 দলীলা তখন শিম্‌শোনকে বলল, “সবসময় তুমি আমাকে বোকা বানিয়েই আসছ এবং আমাকে মিথ্যা কথাই বলেছ। এখন বলো দেখি, কীভাবে তোমাকে বাঁধা যাবে?” শিম্‌শোন উত্তর দিলেন, “তুমি যদি আমার মাথার সাত-গাছি চুল তাঁতের বুননের সাথে বুনে সেগুলি গোঁজের সঙ্গে শক্ত করে আটকে দাও, তবে আমি অন্য যে কোনো লোকের মতো দুর্বল হয়ে পড়ব।” অতএব শিম্‌শোন যখন ঘুমিয়েছিলেন, দলীলা তখন তাঁর মাথার সাত-গাছি চুল নিয়ে সেগুলি তাঁতের বুননের সাথে বুনলো
ତେବେ ଦଲୀଲା ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଏପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ମୋତେ ଉପହାସ କରିଅଛ ଓ ମିଥ୍ୟା କହିଅଛ; ତୁମ୍ଭେ କାହିଁରେ ବନ୍ଧା ଯାଇପାର, ତାହା ମୋତେ କୁହ।” ତହିଁରେ ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଯେବେ ତୁମ୍ଭେ ବୁଣା ଯାଉଥିବା ବସ୍ତ୍ରରେ ମୋର ମସ୍ତକ କେଶର ସାତ ବେଣୀ ବୁଣିବ, ତେବେ ହୋଇପାରେ।”
14 এবং গোঁজের সঙ্গে শক্ত করে আটকে দিল। আবার সে শিম্‌শোনকে ডেকে বলল, “শিম্‌শোন, ফিলিস্তিনীরা তোমাকে ধরতে এসেছে!” শিম্‌শোন ঘুম থেকে জেগে উঠেই টান মেরে গোঁজসমেত তাঁতযন্ত্র ও বুনন—সবকিছু উপড়ে ফেললেন।
ତହୁଁ ସେ ତନ୍ତଖୁଣ୍ଟିରେ ତାହା ବାନ୍ଧି ତାହାକୁ କହିଲା, “ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍, ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ତୁମ୍ଭକୁ ଧରିଲେ।” ତହିଁରେ ସେ ନିଦ୍ରାରୁ ଉଠି ତନ୍ତଖୁଣ୍ଟି ଉପାଡ଼ି ବସ୍ତ୍ର ନେଇ ଚାଲିଗଲା।
15 তখন দলীলা তাঁকে বলল, “তুমি কীভাবে বলতে পারো, ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি,’ যখন তুমি আমাকে বিশ্বাস করে কিছু বলতেই চাইছ না? এই নিয়ে তিনবার তুমি আমাকে বোকা বানালে এবং তোমার মহাশক্তির রহস্য আমাকে বললে না।”
ଏଣୁ ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ମୋହର ପ୍ରତି ତ ତୁମ୍ଭର ମନ ନାହିଁ, ‘ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ପ୍ରେମ କରୁଅଛ’ ବୋଲି କିପରି କହୁଅଛ? ଏ ତିନିଥରଯାକ ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଉପହାସ କଲ ଓ ତୁମ୍ଭର ମହାବଳ କାହିଁରେ ଥାଏ, ତାହା ମୋତେ କହିଲ ନାହିଁ।”
16 এভাবে দিনের পর দিন বিরক্তিকরভাবে সে শিম্‌শোনকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তাঁর প্রাণ ওষ্ঠাগত করে তুলছিল।
ଏହିରୂପେ ସେ ନିତି ନିତି କଥାରେ ତାହାକୁ ଅନୁରୋଧ କରି ଏପରି ବ୍ୟସ୍ତ କଲା ଯେ, ତାହାର ଆତ୍ମା ମରଣ ପାଇଁ ଅସ୍ଥିର ହେଲା।
17 অতএব তিনি দলীলাকে সবকিছু বলে দিলেন। “আমার মাথায় কখনও ক্ষুর ব্যবহৃত হয়নি,” তিনি বললেন, “কারণ মায়ের গর্ভ থেকেই আমি এক নাসরীয়রূপে ঈশ্বরের উদ্দেশে উৎসর্গীকৃত হয়ে আছি। আমার মাথা যদি কামানো হয়, তবে আমার শক্তি আমাকে ছেড়ে চলে যাবে, এবং আমি অন্য যে কোনো লোকের মতো দুর্বল হয়ে পড়ব।”
ତହିଁରେ ସେ ତାହାକୁ ଆପଣା ମନର ସମସ୍ତ କଥା ଜଣାଇ କହିଲା, “ମୋହର ମସ୍ତକରେ କେବେ କ୍ଷୁର ଲାଗି ନାହିଁ; କାରଣ ମୁଁ ଆପଣା ମାତାର ଗର୍ଭରୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ନାସରୀୟ ଲୋକ ହୋଇଅଛି; ଯେବେ ମୁଁ କ୍ଷୌର ହେବି, ତେବେ ମୋର ବଳ ମୋʼ ଠାରୁ ଯିବ ଓ ମୁଁ ଦୁର୍ବଳ ହୋଇ ଅନ୍ୟ ସକଳ ଲୋକର ସମାନ ହୋଇଯିବି।”
18 দলীলা যখন দেখল যে শিম্‌শোন তাকে সবকিছু বলে দিয়েছে, তখন সে ফিলিস্তিনী শাসনকর্তাদের কাছে খবর পাঠাল, “আপনারা আর একবার চলে আসুন; সে আমাকে সবকিছু বলে দিয়েছে।” অতএব ফিলিস্তিনী শাসনকর্তারা রুপো হাতে নিয়ে ফিরে এলেন।
ସେତେବେଳେ ସେ ଯେ ତାହାକୁ ଆପଣା ମନର ସମସ୍ତ କଥା କହିଅଛି, ଏହା ଦଲୀଲା ଦେଖି ପଲେଷ୍ଟୀୟ ଅଧିପତିମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇଲା ଓ “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ଥରକ ଆସ, କାରଣ ସେ ମୋତେ ଆପଣା ମନର ସମସ୍ତ କଥା କହିଅଛି,” ଏହା କହି ସେମାନଙ୍କୁ ଡାକିଲା। ତହିଁରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟ ଅଧିପତିମାନେ ହସ୍ତରେ ରୂପା ନେଇ ତାହା ପାଖକୁ ଆସିଲେ;
19 শিম্‌শোনকে কোলে নিয়ে ঘুম পাড়িয়ে, সে একজন লোককে ডেকে তাকে দিয়ে শিম্‌শোনের মাথার সাত-গাছি চুল কামিয়ে দিল, এবং এভাবেই তাকে জব্দ করতে শুরু করলো। আর শিম্‌শোনের শক্তি তাঁকে ছেড়ে গেল।
ତହୁଁ ସେ ତାହାକୁ ଆପଣା ଆଣ୍ଠୁରେ ଶୁଆଇଲା। ଆଉ ମନୁଷ୍ୟ ଡକାଇ ତାହାର ମସ୍ତକର ସାତ ବେଣୀ କ୍ଷୌର କଲା; ଏହିରୂପେ ସେ ତାହାକୁ କ୍ଲେଶ ଦେବାକୁ ଲାଗିଲା ଓ ତାହାର ବଳ ତାହାଠାରୁ ଗଲା।
20 তখন দলীলা তাঁকে ডেকে বলল, “শিম্‌শোন, ফিলিস্তিনীরা তোমাকে ধরতে এসেছে!” শিম্‌শোন ঘুম থেকে জেগে উঠে ভাবলেন, “আমি আগের মতোই বাইরে গিয়ে গা ঝাড়া দিয়ে মুক্ত হয়ে যাব।” কিন্তু তিনি বোঝেননি যে সদাপ্রভু তাঁকে ছেড়ে চলে গিয়েছেন।
ତହୁଁ ସେ କହିଲା, “ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍, ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ତୁମ୍ଭକୁ ଧରିଲେ।” ତହିଁରେ ସେ ନିଦ୍ରାରୁ ଜାଗ୍ରତ ହୋଇ କହିଲା, “ମୁଁ ଅନ୍ୟାନ୍ୟ ସମୟ ପରି ବାହାରକୁ ଯାଇ ଆପଣାକୁ ଝାଡ଼ିବି।” ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେ ତାହାକୁ ତ୍ୟାଗ କରିଥିଲେ, ଏହା ସେ ଜାଣିଲା ନାହିଁ।
21 পরে ফিলিস্তিনীরা তাঁকে ধরে তাঁর চোখদুটি উপড়ে ফেলল ও এবং তাঁকে গাজায় নিয়ে গেল। ব্রোঞ্জের বেড়ি দিয়ে তাঁকে বেঁধে, তারা জেলখানায় তাঁকে জাঁতা পেষাই-এর কাজে লাগিয়ে দিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ତାହାକୁ ଧରି ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ଉପାଡ଼ି ପକାଇଲେ; ପୁଣି ତାହାକୁ ଘସାକୁ ଆଣି ଦୁଇ ପିତ୍ତଳ ବେଡ଼ିରେ ତାହାକୁ ବାନ୍ଧିଲେ; ଆଉ ସେ କାରାଗାରରେ ଚକି ପେଷିଲା।
22 কিন্তু মাথা কামানোর পরেও তাঁর মাথার চুল আবার বাড়তে শুরু করল।
ତଥାପି ତାହାର କ୍ଷୌର ହେଲା ଉତ୍ତାରେ ତାହାର ମସ୍ତକର କେଶ ପୁନର୍ବାର ବଢ଼ିବାକୁ ଲାଗିଲା।
23 ইত্যবসরে ফিলিস্তিনী শাসনকর্তারা তাদের দেবতা দাগোনের উদ্দেশে এক মহাবলি উৎসর্গ করার ও উৎসব পালন করার জন্য সমবেত হয়ে বললেন, “আমাদের দেবতা আমাদের শত্রু শিম্‌শোনকে আমাদের হাতে সমর্পণ করে দিয়েছেন।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟ ଅଧିପତିମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଦେବତା ଦାଗୋନ୍‍ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ମହାଯଜ୍ଞ କରି ଆନନ୍ଦ କରିବାକୁ ଏକତ୍ରିତ ହେଲେ। କାରଣ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଦେବତା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଶତ୍ରୁ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିଅଛନ୍ତି।”
24 শিম্‌শোনকে দেখে লোকেরা তাদের আরাধ্য দেবতার প্রশংসা করে বলল, “আমাদের দেবতা আমাদের শত্রুকে সঁপে দিয়েছেন আমাদের হাতে, এ সেই, যে আমাদের দেশটি করেছে ধ্বংস আর অসংখ্য লোককে করেছে হত্যা।”
ପୁଣି ଲୋକମାନେ ତାହାକୁ ଦେଖି ଆପଣାମାନଙ୍କ ଦେବତାର ପ୍ରଶଂସା କଲେ। କାରଣ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଯେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଅନେକଙ୍କୁ ବଧ କଲା, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଏପରି ଶତ୍ରୁ ଓ ଦେଶନାଶକକୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଦେବତା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିଅଛନ୍ତି।”
25 খোশমেজাজে তারা চিৎকার করে বলল, “আমাদের চিত্ত-বিনোদনের জন্য শিম্‌শোনকে নিয়ে এসো।” অতএব তারা জেলখানা থেকে তাঁকে ডেকে আনালো, এবং তিনি তাদের সামনে কসরত দেখাতে লাগলেন। যখন তারা তাঁকে স্তম্ভগুলির মাঝখানে দাঁড় করিয়ে দিল,
ପୁଣି ସେମାନଙ୍କ ମନ ଆନନ୍ଦିତ ହୁଅନ୍ତେ, ସେମାନେ କହିଲେ, “ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ ଡାକ, ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ କୌତୁକ କରିବ।” ତହୁଁ ସେମାନେ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍କୁ କାରାଗାରରୁ ଡାକି ଆଣିଲେ ଓ ସେ ସେମାନଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ କୌତୁକ କଲା। ଆଉ ସେମାନେ ତାହାକୁ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ ମଧ୍ୟରେ ଠିଆ କରାଇଲେ।
26 তখন যে দাসটি তাঁর হাত ধরে রেখেছিল, তাকে শিম্‌শোন বললেন, “আমাকে এমন জায়গায় দাঁড় করিয়ে দাও, যেখানে আমি এই মন্দিরের ভারবহনকারী স্তম্ভগুলি যেন অনুভব করতে পারি ও যেন সেগুলির গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়াতে পারি।”
ତହୁଁ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ଆପଣା ହସ୍ତଧାରୀ ବାଳକକୁ କହିଲା, “ଯେଉଁ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ ଉପରେ ଗୃହର ନିର୍ଭର ଅଛି, ତାହା ମୋତେ ସ୍ପର୍ଶ କରିବାକୁ ଛାଡ଼ିଦିଅ, ମୁଁ ତହିଁ ଉପରେ ଆଉଜିବି।”
27 মন্দিরটি পুরুষ ও মহিলার ভিড়ে পরিপূর্ণ হয়েছিল; ফিলিস্তিনীদের সব শাসনকর্তাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন, এবং ছাদের উপর থেকে প্রায় 3,000 নরনারী শিম্‌শোনের কসরত দেখছিল।
ସେସମୟରେ ଗୃହ ପୁରୁଷ ଓ ସ୍ତ୍ରୀରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ଥିଲା; ପଲେଷ୍ଟୀୟ ସମସ୍ତ ଅଧିପତି ସେଠାରେ ଥିଲେ; ଆଉ ଛାତ ଉପରେ ଊଣାଧିକ ତିନି ହଜାର ପୁରୁଷ ଓ ସ୍ତ୍ରୀ ଥାଇ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ର କୌତୁକ ଦେଖୁଥିଲେ।
28 তখন শিম্‌শোন সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন, “হে সার্বভৌম সদাপ্রভু, আমাকে স্মরণ করো। দয়া করে ঈশ্বর আর একবার শুধু আমাকে শক্তি জোগাও, এবং একটিমাত্র ঘুষিতেই আমার দুই চোখ উপড়ে নেওয়ার প্রতিশোধ ফিলিস্তিনীদের উপর আমায় নিতে দাও।”
ସେତେବେଳେ ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଡାକି କହିଲା, “ହେ ପ୍ରଭୋ ସଦାପ୍ରଭୋ, ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ମୋତେ ସ୍ମରଣ କର, ହେ ପରମେଶ୍ୱର, ନିବେଦନ କରୁଅଛି; ମୁଁ ଯେପରି ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କଠାରୁ ଏକାବେଳକେ ମୋହର ଦୁଇ ଚକ୍ଷୁର ପରିଶୋଧ ନେଇ ପାରିବି, ଏଥିପାଇଁ କେବଳ ଏହି ଥରକ ମୋତେ ବଳବାନ କର।”
29 পরে শিম্‌শোন মাঝখানের সেই দুটি স্তম্ভের কাছে পৌঁছে গেলেন, যেগুলির উপর ভর দিয়ে মন্দিরটি দাঁড়িয়েছিল। ডান হাত একটির ও বাঁ হাত অন্যটির দিকে বাড়িয়ে দিয়ে সেগুলি জড়িয়ে ধরে,
ତହୁଁ ମଧ୍ୟସ୍ଥିତ ଯେଉଁ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ ଉପରେ ଗୃହର ଭାର ଥିଲା, ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ ତହିଁର ଗୋଟିଏକୁ ଆପଣା ଦକ୍ଷିଣ ହସ୍ତରେ ଓ ଆରଟିକୁ ବାମ ହସ୍ତରେ ଧରି ତହିଁ ଉପରେ ଆଉଜି ପଡ଼ିଲା।
30 শিম্‌শোন বললেন, “ফিলিস্তিনীদের সঙ্গে আমারও মৃত্যু হোক!” পরে তিনি সর্বশক্তি দিয়ে সেগুলিকে ধাক্কা দিলেন, এবং মন্দিরটির ভিতরে থাকা শাসনকর্তাদের ও সব লোকজনের উপরে সেটি ভেঙে পড়ল। এভাবে শিম্‌শোন বেঁচে থাকার সময় যত না লোককে হত্যা করেছিলেন, মরার সময় তার চেয়েও বেশি লোককে হত্যা করলেন।
ପୁଣି ଶାମ୍‍ଶୋନ୍‍ କହିଲା, “ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ସହିତ ମୋହର ପ୍ରାଣ ଯାଉ।” ଏହା କହି ସେ ବଳରେ ଆପଣାକୁ ନୁଆଁଇଲା; ତହୁଁ ଭିତରେ ଥିବା ଅଧିପତିମାନଙ୍କ ଓ ସମସ୍ତ ଲୋକଙ୍କ ଉପରେ ସେହି ଗୃହ ପଡ଼ିଗଲା। ଏହିରୂପେ ତାହାର ଜୀବନ କାଳର ହତ ଲୋକ ଅପେକ୍ଷା ତାହାର ମରଣ କାଳର ହତ ଲୋକ ଅଧିକ ହେଲେ।
31 পরে তাঁর ভাইরা এবং তাঁর বাবার সমগ্র পরিবার তাঁকে আনতে গেলেন। তারা তাঁকে ফিরিয়ে এনে সরা ও ইষ্টায়োলের মাঝখানে অবস্থিত তাঁর বাবা মানোহের সমাধিতে তাঁকে কবর দিলেন। শিম্‌শোন কুড়ি বছর ইস্রায়েলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହାର ଭ୍ରାତୃଗଣ ଓ ତାହାର ପିତୃଗୃହସ୍ଥ ସମସ୍ତେ ଆସି ତାହାକୁ ନେଇ ସରାୟ ଓ ଇଷ୍ଟାୟୋଲର ମଧ୍ୟସ୍ଥାନରେ ତାହାର ପିତା ମାନୋହର କବର ସ୍ଥାନରେ ତାହାକୁ କବର ଦେଲେ। ସେ କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷ ଇସ୍ରାଏଲର ବିଚାର କଲା।

< বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 16 >