< যোহন 9 >
1 পথ চলতে চলতে যীশু এক জন্মান্ধ ব্যক্তিকে দেখতে পেলেন।
Καὶ παράγων εἶδεν ἄνθρωπον τυφλὸν ἐκ γενετῆς.
2 তাঁর শিষ্যেরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “রব্বি, কার পাপের কারণে এ অন্ধ হয়ে জন্মেছে, নিজের না এর বাবা-মার?”
Καὶ ἠρώτησαν αὐτὸν οἱ μαθηταὶ αὐτοῦ λέγοντες, Ῥαββί, τίς ἥμαρτεν, οὗτος ἢ οἱ γονεῖς αὐτοῦ, ἵνα τυφλὸς γεννηθῇ;
3 যীশু বললেন, “এই ব্যক্তি বা এর বাবা-মা যে পাপ করেছে, তা নয়, কিন্তু এর জীবনে যেন ঈশ্বরের কাজ প্রকাশ পায়, তাই এরকম ঘটেছে।
Ἀπεκρίθη ὁ Ἰησοῦς, Οὔτε οὗτος ἥμαρτεν οὔτε οἱ γονεῖς αὐτοῦ· ἀλλ᾿ ἵνα φανερωθῇ τὰ ἔργα τοῦ Θεοῦ ἐν αὐτῷ.
4 যতক্ষণ দিনের আলো আছে, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁরই কাজ আমাদের করতে হবে। রাত্রি ঘনিয়ে আসছে, তখন কেউ আর কাজ করতে পারে না।
Ἐμὲ δεῖ ἐργάζεσθαι τὰ ἔργα τοῦ πέμψαντός με ἕως ἡμέρα ἐστίν· ἔρχεται νύξ, ὅτε οὐδεὶς δύναται ἐργάζεσθαι.
5 যতক্ষণ আমি জগতে আছি, আমিই এই জগতের জ্যোতি হয়ে আছি।”
Ὅταν ἐν τῷ κόσμῳ ὦ, φῶς εἰμι τοῦ κόσμου.
6 একথা বলে, তিনি মাটিতে থুতু ফেললেন এবং সেই লালা দিয়ে কাদা তৈরি করে সেই ব্যক্তির চোখে মাখিয়ে দিলেন।
Ταῦτα εἰπών, ἔπτυσε χαμαί, καὶ ἐποίησε πηλὸν ἐκ τοῦ πτύσματος, καὶ ἐπέχρισε τὸν πηλὸν ἐπὶ τοὺς ὀφθαλμοὺς τοῦ τυφλοῦ,
7 তারপর তিনি তাকে বললেন, “যাও, সিলোয়াম সরোবরে গিয়ে ধুয়ে ফেলো” (সিলোয়াম শব্দের অর্থ, প্রেরিত)। তখন সেই ব্যক্তি সেখানে গিয়ে (চোখ) ধুয়ে ফেলল এবং দৃষ্টিশক্তি পেয়ে বাড়ি ফিরে গেল।
καὶ εἶπεν αὐτῷ, Ὕπαγε νίψαι εἰς τὴν κολυμβήθραν τοῦ Σιλωάμ — ὃ ἑρμηνεύεται, Ἀπεσταλμένος. Ἀπῆλθεν οὖν καὶ ἐνίψατο, καὶ ἦλθε βλέπων.
8 তার প্রতিবেশীরা এবং যারা তাকে আগে ভিক্ষা করতে দেখেছিল, তারা বলল, “যে ব্যক্তি বসে ভিক্ষা করত, এ কি সেই একই ব্যক্তি নয়?”
Οἱ οὖν γείτονες καὶ οἱ θεωροῦντες αὐτὸν τὸ πρότερον ὅτι τυφλὸς ἦν, ἔλεγον, Οὐχ οὗτός ἐστιν ὁ καθήμενος καὶ προσαιτῶν;
9 কেউ কেউ বলল যে, সেই ব্যক্তিই তো! অন্যেরা বলল, “না, সে তার মতো দেখতে।” সে বলল, “আমিই সেই ব্যক্তি।”
Ἄλλοι ἔλεγον ὅτι Οὗτός ἐστιν· ἄλλοι δὲ ὅτι Ὅμοιος αὐτῷ ἐστιν. Ἐκεῖνος ἔλεγεν ὅτι Ἐγώ εἰμι.
10 তারা জানতে চাইল, “তাহলে তোমার চোখ কীভাবে খুলে গেল?”
Ἔλεγον οὖν αὐτῷ, Πῶς ἀνεῴχθησάν σου οἱ ὀφθαλμοί;
11 উত্তরে সে বলল, “লোকে যাকে যীশু বলে, তিনি কিছু কাদা তৈরি করে আমার দু-চোখে মাখিয়ে দিলেন এবং আমাকে বললেন, ‘যাও, সিলোয়াম সরোবরে গিয়ে ধুয়ে ফেলো।’ তাঁর নির্দেশমতো গিয়ে আমি তাই ধুয়ে ফেললাম, আর তারপর থেকে আমি দেখতে পাচ্ছি।”
Ἀπεκρίθη ἐκεῖνος καὶ εἶπεν, Ἄνθρωπος λεγόμενος Ἰησοῦς πηλὸν ἐποίησε, καὶ ἐπέχρισέ μου τοὺς ὀφθαλμούς, καὶ εἶπέ μοι, Ὕπαγε εἰς τὴν κολυμβήθραν τοῦ Σιλωάμ, καὶ νίψαι. Ἀπελθὼν δὲ καὶ νιψάμενος, ἀνέβλεψα.
12 তারা তাকে জিজ্ঞাসা করল, “সেই ব্যক্তি কোথায়?” সে বলল, “আমি জানি না।”
Εἶπον οὖν αὐτῷ, Ποῦ ἐστιν ἐκεῖνος; Λέγει, Οὐκ οἶδα.
13 যে অন্ধ ছিল, সেই ব্যক্তিকে তারা ফরিশীদের কাছে নিয়ে গেল।
Ἄγουσιν αὐτὸν πρὸς τοὺς Φαρισαίους, τόν ποτε τυφλόν.
14 যেদিন যীশু কাদা তৈরি করে ব্যক্তির চোখ খুলে দিয়েছিলেন, সেই দিনটি ছিল বিশ্রামদিন।
Ἦν δὲ σάββατον ὅτε τὸν πηλὸν ἐποίησεν ὁ Ἰησοῦς, καὶ ἀνέῳξεν αὐτοῦ τοὺς ὀφθαλμούς.
15 তাই ফরিশীরাও তাকে জিজ্ঞাসা করল, কীভাবে সে দৃষ্টিশক্তি লাভ করেছে। সে উত্তর দিল, “তিনি আমার চোখদুটিতে কাদা মাখিয়ে দিলেন। আমি ধুয়ে ফেললাম, আর এখন আমি দেখতে পাচ্ছি।”
Πάλιν οὖν ἠρώτων αὐτὸν καὶ οἱ Φαρισαῖοι, πῶς ἀνέβλεψεν. Ὁ δὲ εἶπεν αὐτοῖς, Πηλὸν ἐπέθηκέν ἐπὶ τοὺς ὀφθαλμούς μου, καὶ ἐνιψάμην, καὶ βλέπω.
16 ফরিশীদের মধ্যে কেউ কেউ বলল, “এই লোকটি ঈশ্বরের কাছ থেকে আসেনি, কারণ সে বিশ্রামদিন পালন করে না।” অন্য ফরিশীরা বলল, “যে পাপী, সে কী করে এমন চিহ্নকাজ করতে পারে?” এইভাবে তাদের মধ্যে মতভেদ দেখা দিল।
Ἔλεγον οὖν ἐκ τῶν Φαρισαίων τινές, Οὗτος ὁ ἄνθρωπος οὐκ ἔστι παρὰ τοῦ Θεοῦ, ὅτι τὸ σάββατον οὐ τηρεῖ. Ἄλλοι ἔλεγον, Πῶς δύναται ἄνθρωπος ἁμαρτωλὸς τοιαῦτα σημεῖα ποιεῖν; Καὶ σχίσμα ἦν ἐν αὐτοῖς.
17 অবশেষে তারা অন্ধ ব্যক্তির দিকে ফিরে তাকে আবার জিজ্ঞাসা করল, “যে তোমার চোখ খুলে দিয়েছে তার বিষয়ে তোমার কী বলার আছে?” সে উত্তর দিল, “তিনি একজন ভাববাদী।”
Λέγουσι τῷ τυφλῷ πάλιν, Σὺ τί λέγεις περὶ αὐτοῦ, ὅτι ἤνοιξέ σου τοὺς ὀφθαλμούς; Ὁ δὲ εἶπεν ὅτι Προφήτης ἐστίν.
18 তার বাবা-মাকে ডেকে না আনা পর্যন্ত ইহুদিরা বিশ্বাসই করতে পারল না যে, সে অন্ধ ছিল এবং সে দৃষ্টিশক্তি লাভ করেছে।
Οὐκ ἐπίστευσαν οὖν οἱ Ἰουδαῖοι περὶ αὐτοῦ, ὅτι τυφλὸς ἦν καὶ ἀνέβλεψεν, ἕως ὅτου ἐφώνησαν τοὺς γονεῖς αὐτοῦ τοῦ ἀναβλέψαντος,
19 তারা জিজ্ঞাসা করল, “এ কি তোমাদেরই ছেলে? এর বিষয়েই কি তোমরা বলো যে, এ অন্ধ হয়েই জন্মগ্রহণ করেছিল? তাহলে এখন কী করে ও দেখতে পাচ্ছে?”
καὶ ἠρώτησαν αὐτοὺς λέγοντες, Οὗτός ἐστιν ὁ υἱὸς ὑμῶν, ὃν ὑμεῖς λέγετε ὅτι τυφλὸς ἐγεννήθη; Πῶς οὖν ἄρτι βλέπει;
20 তার বাবা-মা উত্তর দিল, “আমরা জানি ও আমাদের ছেলে, আর আমরা এও জানি যে, ও অন্ধ হয়েই জন্মগ্রহণ করেছিল।
Ἀπεκρίθησαν αὐτοῖς οἱ γονεῖς αὐτοῦ καὶ εἶπον, Οἴδαμεν ὅτι οὗτός ἐστιν ὁ υἱὸς ἡμῶν, καὶ ὅτι τυφλὸς ἐγεννήθη·
21 কিন্তু এখন ও কীভাবে দেখতে পাচ্ছে বা কে ওর চোখ খুলে দিয়েছে, আমরা তা জানি না। আপনারা ওকেই জিজ্ঞাসা করুন। ও সাবালক, তাই ওর কথা ও নিজেই বলবে।”
πῶς δὲ νῦν βλέπει, οὐκ οἴδαμεν· ἢ τίς ἤνοιξεν αὐτοῦ τοὺς ὀφθαλμούς, ἡμεῖς οὐκ οἴδαμεν· αὐτὸς ἡλικίαν ἔχει· αὐτὸν ἐρωτήσατε, αὐτὸς περὶ αὐτοῦ λαλήσει.
22 তার বাবা-মা ইহুদিদের ভয়ে একথা বলল, কারণ ইহুদিরা ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যীশুকে যে খ্রীষ্ট বলে স্বীকার করবে, সমাজভবন থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে।
Ταῦτα εἶπον οἱ γονεῖς αὐτοῦ, ὅτι ἐφοβοῦντο τοὺς Ἰουδαίους· ἤδη γὰρ συνετέθειντο οἱ Ἰουδαῖοι, ἵνα ἐάν τις αὐτὸν ὁμολογήσῃ Χριστόν, ἀποσυνάγωγος γένηται.
23 সেইজন্য তার বাবা-মা বলল, “ও সাবালক, তাই ওকেই জিজ্ঞাসা করুন।”
Διὰ τοῦτο οἱ γονεῖς αὐτοῦ εἶπον ὅτι Ἡλικίαν ἔχει, αὐτὸν ἐρωτήσατε.
24 যে আগে অন্ধ ছিল, সেই ব্যক্তিকে তারা দ্বিতীয়বার ডেকে এনে বলল, “ঈশ্বরকে গৌরব প্রদান করো। আমরা জানি, সেই ব্যক্তি একজন পাপী।”
Ἐφώνησαν οὖν ἐκ δευτέρου τὸν ἄνθρωπον ὃς ἦν τυφλός, καὶ εἶπον αὐτῷ, Δὸς δόξαν τῷ Θεῷ· ἡμεῖς οἴδαμεν ὅτι ὁ ἄνθρωπος οὗτος ἁμαρτωλός ἐστιν.
25 সে উত্তর দিল, “তিনি পাপী, কি পাপী নন, তা আমি জানি না। আমি একটি বিষয় জানি, আমি আগে অন্ধ ছিলাম, কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি।”
Ἀπεκρίθη οὖν ἐκεῖνος καὶ εἶπεν, Εἰ ἁμαρτωλός ἐστιν, οὐκ οἶδα· ἓν οἶδα, ὅτι τυφλὸς ὤν, ἄρτι βλέπω.
26 তারা তখন তাকে জিজ্ঞাসা করল, “সে তোমার প্রতি কী করেছিল? সে কী করে তোমার চোখ খুলে দিল?”
Εἶπον δὲ αὐτῷ πάλιν, Τί ἐποίησέ σοι; Πῶς ἤνοιξέ σου τοὺς ὀφθαλμούς;
27 সে উত্তর দিল, “আমি এর আগেই সেকথা আপনাদের বলেছি, কিন্তু আপনারা তা শোনেননি। আপনারা আবার তা শুনতে চাইছেন কেন? আপনারাও কি তাঁর শিষ্য হতে চান?”
Ἀπεκρίθη αὐτοῖς, Εἶπον ὑμῖν ἤδη, καὶ οὐκ ἠκούσατε. Τί πάλιν θέλετε ἀκούειν; Μὴ καὶ ὑμεῖς θέλετε αὐτοῦ μαθηταὶ γενέσθαι;
28 তারা তাকে গালাগাল দিয়ে অপমান করে বলল, “তুই ওই লোকটির শিষ্য! আমরা মোশির শিষ্য।
Ἐλοιδόρησαν οὖν αὐτόν, καὶ εἶπον, Σὺ εἶ μαθητὴς ἐκείνου· ἡμεῖς δὲ τοῦ Μωσέως ἐσμὲν μαθηταί.
29 আমরা জানি, ঈশ্বর মোশির সঙ্গে কথা বলেছিলেন, কিন্তু এই লোকটির আগমন কোথা থেকে হল তা আমরা জানি না।”
Ἡμεῖς οἴδαμεν ὅτι Μωσῇ λελάληκεν ὁ Θεός· τοῦτον δὲ οὐκ οἴδαμεν πόθεν ἐστίν.
30 সে উত্তর দিল, “সেটাই তো আশ্চর্যের কথা! আপনারা জানেন না তিনি কোথা থেকে এলেন, অথচ তিনিই আমার দু-চোখ খুলে দিলেন।
Ἀπεκρίθη ὁ ἄνθρωπος καὶ εἶπεν αὐτοῖς, Ἐν γὰρ τούτῳ θαυμαστόν ἐστιν, ὅτι ὑμεῖς οὐκ οἴδατε πόθεν ἐστί, καὶ ἀνέῳξέ μου τοὺς ὀφθαλμούς.
31 আমরা জানি, ঈশ্বর পাপীদের কথা শোনেন না। যারা ঈশ্বরভক্ত ও তাঁর ইচ্ছা পালন করে, তিনি তাদেরই কথা শোনেন।
Οἴδαμεν δὲ ὅτι ἁμαρτωλῶν ὁ Θεὸς οὐκ ἀκούει· ἀλλ᾿ ἐάν τις θεοσεβὴς ᾖ, καὶ τὸ θέλημα αὐτοῦ ποιῇ, τούτου ἀκούει.
32 জন্মান্ধ ব্যক্তির চোখ কেউ খুলে দিয়েছে, একথা কেউ কখনও শোনেনি। (aiōn )
Ἐκ τοῦ αἰῶνος οὐκ ἠκούσθη ὅτι ἤνοιξέ τις ὀφθαλμοὺς τυφλοῦ γεγεννημένου. (aiōn )
33 সেই ব্যক্তির আগমন ঈশ্বরের কাছ থেকে না হলে, কোনো কিছুই তিনি করতে পারতেন না।”
Εἰ μὴ ἦν οὗτος παρὰ Θεοῦ, οὐκ ἠδύνατο ποιεῖν οὐδέν.
34 একথা শুনে তারা বলল, “তোর জন্ম পাপেই হয়েছে, তুই কী করে আমাদের শিক্ষা দেওয়ার সাহস পেলি?” আর তারা তাকে সমাজ থেকে বের করে দিল।
Ἀπεκρίθησαν καὶ εἶπον αὐτῷ, Ἐν ἁμαρτίαις σὺ ἐγεννήθης ὅλος, καὶ σὺ διδάσκεις ἡμᾶς; Καὶ ἐξέβαλον αὐτὸν ἔξω.
35 যীশু শুনতে পেলেন তারা লোকটিকে বের করে দিয়েছে। তিনি তাকে যখন দেখতে পেলেন, তিনি বললেন, “তুমি কি মনুষ্যপুত্রে বিশ্বাস করো?”
Ἤκουσεν ὁ Ἰησοῦς ὅτι ἐξέβαλον αὐτὸν ἔξω· καὶ εὑρὼν αὐτόν, εἶπεν αὐτῷ, Σὺ πιστεύεις εἰς τὸν υἱὸν τοῦ Θεοῦ;
36 সেই ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করল, “প্রভু তিনি কে? আমাকে বলুন, আমি যেন তাঁকে বিশ্বাস করতে পারি।”
Ἀπεκρίθη ἐκεῖνος καὶ εἶπε, Τίς ἐστι, Κύριε, ἵνα πιστεύσω εἰς αὐτόν;
37 যীশু বললেন, “তুমি তাঁকে দেখেছ। প্রকৃতপক্ষে, তিনিই তোমার সঙ্গে কথা বলছেন।”
Εἶπε δὲ αὐτῷ ὁ Ἰησοῦς, Καὶ ἑώρακας αὐτόν, καὶ ὁ λαλῶν μετὰ σοῦ ἐκεῖνός ἐστιν.
38 “প্রভু, আমি বিশ্বাস করি,” একথা বলে সে তাঁকে প্রণাম করল।
Ὁ δὲ ἔφη, Πιστεύω, Κύριε· καὶ προσεκύνησεν αὐτῷ.
39 যীশু বললেন, “বিচার করতেই আমি এ জগতে এসেছি, যেন দৃষ্টিহীনরা দেখতে পায় এবং যারা দেখতে পায়, তারা দৃষ্টিহীন হয়।”
Καὶ εἶπεν ὁ Ἰησοῦς, Εἰς κρίμα ἐγὼ εἰς τὸν κόσμον τοῦτον ἦλθον, ἵνα οἱ μὴ βλέποντες βλέπωσι, καὶ οἱ βλέποντες τυφλοὶ γένωνται.
40 তাঁর সঙ্গী কয়েকজন ফরিশী তাঁকে একথা বলতে শুনে জিজ্ঞাসা করল, “কী হল? আমরাও অন্ধ নাকি?”
Καὶ ἤκουσαν ἐκ τῶν Φαρισαίων ταῦτα οἱ ὄντες μετ᾿ αὐτοῦ, καὶ εἶπον αὐτῷ, Μὴ καὶ ἡμεῖς τυφλοί ἐσμεν;
41 যীশু বললেন, “তোমরা অন্ধ হলে তোমাদের পাপের জন্য অপরাধী হতে না; কিন্তু তোমরা নিজেদের দেখতে পাও বলে দাবি করছ, তাই তোমাদের অপরাধ রয়ে গেল।”
Εἶπεν αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς, Εἰ τυφλοὶ ἦτε, οὐκ ἂν εἴχετε ἁμαρτίαν· νῦν δὲ λέγετε ὅτι Βλέπομεν· ἡ οὖν ἁμαρτία ὑμῶν μένει.