< যোহন 8 >
1 কিন্তু যীশু জলপাই পর্বতে চলে গেলেন।
but Jesus went to the Mount of Olives.
2 ভোরবেলায় যীশু আবার মন্দির-প্রাঙ্গণে উপস্থিত হলেন। সেখানে সমস্ত লোক তাঁর চারপাশে সমবেত হলে তিনি বসলেন ও তাদের শিক্ষাদান করলেন।
At dawn, He came back into the temple. All the people were coming to Him, and He sat down and began to teach them.
3 তখন শাস্ত্রবিদ এবং ফরিশীরা ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত এক নারীকে নিয়ে এল। তারা সকলের সামনে তাকে দাঁড় করিয়ে দিয়ে
The scribes and the Pharisees brought a woman caught in adultery, and having set her in the midst,
4 তারা যীশুকে বলল, “গুরুমহাশয়, এই স্ত্রীলোকটি ব্যভিচার করার মুহূর্তে ধরা পড়েছে।
they told Him, “Teacher, this woman has been caught in adultery, in the very act.
5 মোশি তাঁর বিধানে এই ধরনের স্ত্রীলোককে পাথর মারার আদেশ দিয়েছেন। এখন এ বিষয়ে আপনার অভিমত কী?”
In the Law, Moses commanded us to stone such women. What do You say?”
6 তারা এই প্রশ্নটি ফাঁদ হিসেবে প্রয়োগ করল, যেন যীশুকে অভিযুক্ত করার মতো কোনো সূত্র পেতে পারে। কিন্তু যীশু নত হয়ে তাঁর আঙুল দিয়ে মাটিতে লিখতে লাগলেন।
They were saying this, testing Him, so that they might have grounds to accuse Him. Jesus stooped down and wrote on the ground with His finger, as if He didn’t hear.
7 কিন্তু তারা যখন তাঁকে বারবার প্রশ্ন করল, তিনি সোজা হয়ে তাদের বললেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ যদি নিষ্পাপ থাকে, তাহলে প্রথমে সেই তাকে পাথর মারুক,”
When they persisted in asking Him, He straightened up, and told them, “Let whoever is without sin among you be the first to throw a stone at her.”
8 বলে তিনি আবার নত হয়ে মাটিতে লিখতে লাগলেন।
He stooped down, again, and wrote on the ground.
9 যারা একথা শুনল তারা, প্রবীণ থেকে শুরু করে শেষ ব্যক্তি পর্যন্ত একে একে সরে পড়তে লাগল। সেখানে শুধু যীশু রইলেন, আর দাঁড়িয়ে থাকল সেই নারী।
When they heard this, they began to go out one by one, beginning with the older ones. Jesus was left alone with the woman still standing there.
10 যীশু সোজা হয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “নারী, ওরা সব গেল কোথায়? কেউ কি তোমাকে দোষী সাব্যস্ত করেনি?”
Straightening up, Jesus asked her, “Woman, where are they? Has no one condemned you?”
11 সে বলল, “একজনও নয়, প্রভু।” যীশু বললেন, “তাহলে আমিও তোমাকে দোষী সাব্যস্ত করি না। এখন যাও, আর কখনও পাপ কোরো না।”
She said, “No one, Lord.” Jesus said, “Neither do I condemn you. Go and sin no more.”
12 লোকদের আবার শিক্ষা দেওয়ার সময় যীশু বললেন, “আমি জগতের জ্যোতি। যে আমাকে অনুসরণ করে, সে কখনও অন্ধকারে পথ চলবে না, বরং সে জীবনের জ্যোতি লাভ করবে।”
Jesus spoke again to the people, saying, “I am the light of the world. Anyone who follows me won’t walk in the darkness, but will have the light of life.”
13 ফরিশীরা তাঁর প্রতিবাদ করে বলল, “তুমি তো নিজের হয়ে নিজেই সাক্ষ্য দিচ্ছ, তোমার সাক্ষ্য বৈধ নয়।”
Then the Pharisees told Him, “You are testifying on your own behalf, so your testimony isn’t valid.”
14 যীশু উত্তর দিলেন, “নিজের পক্ষে সাক্ষ্য দিলেও আমার সাক্ষ্য বৈধ, কারণ আমি কোথা থেকে এসেছি, আর কোথায় যাচ্ছি, তা আমি জানি। কিন্তু আমি কোথা থেকে এসেছি বা কোথায় যাচ্ছি, সে বিষয়ে তোমাদের কোনো ধারণা নেই।
Jesus answered, “Even if I testify on my own behalf, my testimony is valid because I know where I came from and where I am going, but you don’t know where I come from or where I am going.
15 তোমরা মানুষের মানদণ্ডে বিচার করো; আমি কারও বিচার করি না।
You judge by human standards, but I am not judging anyone.
16 কিন্তু যদি আমি বিচার করি, আমার রায় যথার্থ, কারণ আমি একা নই। যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, আমার সেই পিতা স্বয়ং আমার সঙ্গে আছেন।
Even if I do judge, my judgment is true, because I am not alone, but I am with the Father who sent me.
17 তোমাদের নিজেদের বিধানশাস্ত্রে লেখা আছে যে, দুজন লোকের সাক্ষ্য বৈধ।
It’s also written in your Law that the testimony of two men is valid.
18 আমার সাক্ষী আমি স্বয়ং, অপর সাক্ষী হলেন পিতা, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।”
I am one who bears witness of myself, and my Father who sent me bears witness of me.”
19 তারা তখন যীশুকে জিজ্ঞাসা করল, “তোমার পিতা কোথায়?” যীশু উত্তর দিলেন, “তোমরা আমাকে বা আমার পিতাকে জানো না। যদি তোমরা আমাকে জানতে, তাহলে আমার পিতাকেও জানতে।”
Then they asked Him, “Where is Your Father?” Jesus answered, “You know neither me nor my Father. If you had known me, you would have known my Father, too.”
20 যেখানে দান উৎসর্গ করা হত, সেই স্থানের কাছে মন্দির-প্রাঙ্গণে শিক্ষা দেওয়ার সময়, যীশু এই সমস্ত কথা বললেন। তবুও কেউ তাঁকে গ্রেপ্তার করল না, কারণ তাঁর সময় তখনও আসেনি।
Jesus spoke these words in the treasury, as He taught in the temple. Nobody laid hands on Him, for His time had not yet come.
21 যীশু আর একবার তাদের বললেন, “আমি চলে যাচ্ছি, আর তোমরা আমাকে খুঁজে বেড়াবে, কিন্তু তোমাদের পাপেই তোমাদের মৃত্যু হবে। আমি যেখানে যাচ্ছি, তোমরা সেখানে আসতে পারো না?”
Jesus told them again, “I am going away, and you will look for me, and you will die in your sin. Where I am going, you can’t come.”
22 এর ফলে ইহুদিরা বাধ্য হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “ও কি আত্মহত্যা করবে? সেই কারণেই ও কি বলছে, ‘আমি যেখানে যাচ্ছি, সেখানে তোমরা আসতে পারো না’?”
Therefore the Jews were saying, “Surely He won’t kill Himself, will He, since He says, ‘Where I am going, you can’t come’?”
23 তিনি কিন্তু বলে চললেন, “তোমরা মর্তের মানুষ কিন্তু আমি ঊর্ধ্বলোকের। তোমরা এই জগতের, আমি এই জগতের নই।
Jesus was saying to them, “You are from below. I am from above. You are of this world. I am not of this world.
24 সেই কারণেই আমি তোমাদের বলেছি, তোমাদের পাপেই তোমাদের মৃত্যু হবে; আমি নিজের বিষয়ে যা দাবি করেছি, যে আমিই তিনি, তোমরা তা বিশ্বাস না করলে অবশ্যই তোমাদের পাপে তোমাদের মৃত্যু হবে।”
Therefore I told you that you will die in your sins, because if you don’t believe that I am He, you will die in your sins.”
25 তারা জিজ্ঞাসা করল, “আপনি কে?” যীশু উত্তর দিলেন, “আমি প্রথম থেকে যা দাবি করে আসছি, আমিই সেই।
Then they asked Him, “Who are You?” Jesus told them, “Just what I have been saying to you from the beginning.
26 তোমাদের বিষয়ে বিচার করে আমার অনেক কিছু বলার আছে। কিন্তু যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তিনি সত্য। তাঁর কাছ থেকে আমি যা শুনেছি, জগৎকে সেকথাই বলি।”
I have many things to say and judge about you, but He who sent me is true, and I speak to the world those things which I heard from Him.”
27 তারা বুঝতে পারল না যে, যীশু তাদের কাছে তাঁর পিতার বিষয়ে বলছেন।
They didn’t realize that He had been speaking to them about the Father.
28 তাই যীশু বললেন, “যখন তোমরা মনুষ্যপুত্রকে উঁচুতে স্থাপন করবে, তখন জানতে পারবে যে, আমি নিজেকে যা বলে দাবি করি, আমিই সেই। আর আমি নিজে থেকে কিছুই করি না, কিন্তু পিতা আমাকে যা শিক্ষা দেন, আমি শুধু তাই বলি।
So, Jesus said, “When you lift up the Son of Man, then you will know that I am He, and that I do nothing on my own, but I speak these things as the Father taught me.
29 যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তিনি আমার সঙ্গেই আছেন। তিনি আমাকে একা ছেড়ে দেননি, কারণ আমি সর্বদা তাই করি যা তাঁকে সন্তুষ্ট করে।”
He who sent me is with me. He hasn’t left me alone, because I always do the things that are pleasing to Him.”
30 তিনি যখন এসব কথা বললেন তখন অনেকেই তাঁর উপর বিশ্বাস স্থাপন করল।
As Jesus spoke, many came to believe in Him.
31 যে ইহুদিরা তাঁকে বিশ্বাস করেছিল, যীশু তাদের বললেন, “যদি তোমরা আমার বাক্যে অবিচল থাকো, তাহলে তোমরা প্রকৃতই আমার শিষ্য।
Then Jesus said to those Jews who believed Him, “If you continue in my words, you are truly my disciples,
32 তখন তোমরা সত্যকে জানবে, আর সেই সত্য তোমাদের মুক্ত করবে।”
and you will know the truth, and the truth will set you free.”
33 তারা তাঁকে বলল, “আমরা অব্রাহামের বংশধর, আমরা কখনও কারও দাসত্ব করিনি। তাহলে আপনি কী করে বলছেন, আমরা মুক্ত হব?”
They answered Him, “We are Abraham’s descendants, and have never been slaves to anyone. How can you say that we’ll be set free?”
34 যীশু তাদের উত্তর দিলেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যে ব্যক্তি পাপ করে, সে পাপেরই দাসত্ব করে।
Jesus answered them, “Most assuredly, I tell you, whoever sins is a slave of sin.
35 কোনও দাস পরিবারে স্থায়ী জায়গা পায় না, কিন্তু পরিবারে পুত্রের স্থান চিরদিনের। (aiōn )
A slave doesn’t remain in the house forever, but a son does belong forever. (aiōn )
36 তাই পুত্র যদি তোমাদের মুক্ত করেন, তাহলেই তোমরা প্রকৃত মুক্ত হবে।
Therefore if the Son sets you free, you will be free indeed.
37 আমি জানি, তোমরা অব্রাহামের বংশধর, তবু আমার বাক্য তোমাদের অন্তরে স্থান পায় না বলে তোমরা আমাকে হত্যা করতে উদ্যত হয়েছ।
“I know that you are Abraham’s descendants, but you seek to kill me, because my word has no place in you.
38 পিতার সান্নিধ্যে আমি যা দেখেছি, তোমাদের তাই বলছি। আর তোমাদের পিতার কাছে তোমরা যা শুনেছ, তোমরা তাই করে থাকো।”
I talk about what I have seen with my Father, and you do what you have heard from your father.”
39 তারা উত্তর দিল, “অব্রাহাম আমাদের পিতা।” যীশু তাদের বললেন, “তোমরা যদি অব্রাহামের সন্তান হতে, তাহলে অব্রাহাম যা করেছিলেন, তোমরাও তাই করতে।
They answered, “Abraham is our father.” Jesus told them, “If you were Abraham’s children, you would do the works of Abraham,
40 অথচ, ঈশ্বরের কাছ থেকে আমি যে সত্য শুনেছি, তা তোমাদের কাছে প্রকাশ করেছি বলে তোমরা আমাকে হত্যা করার জন্য উদ্যত হয়েছ। অব্রাহাম এমন সব কাজ করেননি।
but now you seek to kill me, a man who has told you the truth which I heard from God. Abraham didn’t do this.
41 তোমাদের পিতা যা করে, তোমরা সেসব কাজই করছ।” তারা প্রতিবাদ করে বলল, “আমরা অবৈধ সন্তান নই। আমাদের একমাত্র পিতা স্বয়ং ঈশ্বর।”
You do the deeds of your father.” Then they said to Him, “We weren’t born of fornication. We have one Father — God.”
42 যীশু তাদের বললেন, “ঈশ্বর যদি তোমাদের পিতা হন তবে তোমরা আমাকে ভালোবাসতে, কারণ আমি ঈশ্বরের কাছ থেকেই এখানে এসেছি। আমি নিজের ইচ্ছানুসারে আসিনি, কিন্তু তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।
Jesus said, “If God were your Father, you would sincerely love me, for I came from God, and now am here. I haven’t come of my own initiative, but He sent me.
43 আমার ভাষা তোমাদের বোধগম্য হচ্ছে না কেন? কারণ তোমরা আমার কথা শুনতে অক্ষম।
Why don’t you understand what I say? It’s because you can’t accept my words.
44 তোমরা তোমাদের পিতা দিয়াবলের আর তোমাদের পিতার সব অভিলাষ পূর্ণ করাই তোমাদের ইচ্ছা। প্রথম থেকেই সে এক হত্যাকারী। তার মধ্যে সত্যের লেশমাত্র নেই, কারণ সে সত্যনিষ্ঠ নয়। সে তার নিজস্ব স্বভাববশেই মিথ্যা বলে, কারণ সে এক মিথ্যাবাদী এবং সব মিথ্যার জন্মদাতা।
You are of your father, the Devil, and you want to do the desires of your father. He was a murderer from the beginning, and doesn’t stand in the truth, because there is no truth in him. Whenever he speaks a lie, he speaks from his own nature, because he is a liar, and the father of lies.
45 কিন্তু আমি সত্যিকথা বললেও তোমরা আমাকে বিশ্বাস করো না।
Because I tell the truth, you don’t believe me.
46 তোমরা কি কেউ আমাকে পাপের দোষী বলে প্রমাণ করতে পারো? আমি যদি সত্যি বলি, তাহলে কেন তোমরা আমাকে বিশ্বাস করো না?
Which of you convicts me of sin? If I tell the truth, why don’t you believe me?
47 যে ঈশ্বরের আপনজন, সে ঈশ্বরের সব কথা শোনে। তোমরা যে শোনো না তার কারণ হল, তোমরা ঈশ্বরের আপনজন নও।”
Whoever is from God hears God’s words. The reason you don’t hear them is that you aren’t from God.”
48 উত্তরে ইহুদিরা যীশুকে বলল, “আমরা যে বলি, তুমি শমরীয় এবং একজন ভূতগ্রস্ত, তা কি যথার্থ নয়?”
The Jews answered and asked Him, “Aren’t we right in saying that You are a Samaritan and have a demon?”
49 যীশু বললেন, “আমি ভূতগ্রস্ত নই, কিন্তু আমি আমার পিতাকে সমাদর করি, আর তোমরা আমার অনাদর করো।
Jesus answered, “I don’t have a demon, but I honor my Father, and you dishonor me.
50 আমি নিজের গৌরবের খোঁজ করি না, কিন্তু একজন আছেন, যিনি তা খোঁজ করেন, তিনিই বিচার করবেন।
I don’t seek glory for myself, but there is One who seeks it, and He is the judge.
51 আমি তোমাদের সত্যি বলছি, কেউ যদি আমার বাক্য পালন করে, সে কখনও মৃত্যু দেখবে না।” (aiōn )
Most assuredly, I tell you, anyone who keeps my word will never see death.” (aiōn )
52 কিন্তু একথা শুনে ইহুদিরা বলে উঠল, “এখন আমরা জানতে পারলাম যে, তুমি ভূতগ্রস্ত! অব্রাহাম এবং ভাববাদীদেরও মৃত্যু হয়েছে, তবু তুমি বলছ যে তোমার বাক্য পালন করে সে কখনও মৃত্যুর আস্বাদ পাবে না। (aiōn )
Then the Jews answered Him, “Now we know that You have a demon! Abraham is dead, and the prophets, and You say, ‘Anyone who keeps my word will never taste death.’ (aiōn )
53 তুমি কি আমাদের পিতা অব্রাহামের চেয়েও মহান? তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, ভাববাদীরাও তাই। তুমি নিজের সম্পর্কে কী মনে করো?”
Surely You aren’t greater than our forefather Abraham, who died? The prophets died too. Who do You claim to be?”
54 যীশু উত্তর দিলেন, “আমি যদি নিজের গৌরব নিজেই করতাম, তবে আমার গৌরব মূল্যহীন। আমার পিতা, যাঁকে তোমরা নিজেদের ঈশ্বর বলে দাবি করছ, তিনিই আমাকে গৌরব দান করেন।
Jesus answered, “If I honor myself, my honor is nothing. It’s my Father, who you say is your God, who honors me.
55 তোমরা তাঁকে না জানলেও আমি তাঁকে জানি। আমি যদি বলতাম, আমি তাঁকে জানি না, তাহলে তোমাদেরই মতো আমি মিথ্যাবাদী হতাম। কিন্তু আমি তাঁকে জানি, আর তাঁর বাক্য পালন করি।
Yet you haven’t come to know Him, but I know Him. If I said, ‘I don’t know Him,’ I would be a liar like you, but I do know Him and keep His word.
56 আমার দিন দেখার প্রত্যাশায় তোমাদের পিতা অব্রাহাম উল্লসিত হয়ে উঠেছিলেন এবং তা দর্শন করে তিনি আনন্দিত হয়েছেন।”
Your forefather Abraham rejoiced that he would see my day, and he saw it and was glad.”
57 ইহুদিরা তাঁকে বলল, “তোমার বয়স পঞ্চাশ বছরও হয়নি, আর তুমি কি না অব্রাহামকে দেখেছ!”
Then the Jews said to Him, “You aren’t yet fifty years old, and You have seen Abraham?”
58 যীশু উত্তর দিলেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, অব্রাহামের জন্মের পূর্ব থেকেই আমি আছি।”
Jesus told them, “Most assuredly, I tell you, before Abraham was, I AM.”
59 একথা শুনে তারা তাঁকে আঘাত করার জন্য পাথর তুলে নিল। কিন্তু যীশু লুকিয়ে পড়লেন এবং সবার অলক্ষ্যে মন্দির-প্রাঙ্গণ থেকে চলে গেলেন।
Then they took up stones to throw at Him, but Jesus hid Himself and went out of the temple, going through the midst of them, and so passed by.