< যোহন 5 >

1 যীশু কিছুদিন পর ইহুদিদের একটি পর্ব উপলক্ষে জেরুশালেমে গেলেন।
Μετὰ ταῦτα ἦν ἑορτὴ τῶν Ἰουδαίων, καὶ ἀνέβη Ἰησοῦς εἰς Ἱεροσόλυμα.
2 সেখানে মেষদ্বারের কাছে একটি সরোবর আছে। অরামীয় ভাষায় একে বলা হয় বেথেসদা। পাঁচটি আচ্ছাদিত ঘাট সরোবরটিকে ঘিরে রেখেছিল।
ἔστιν δὲ ἐν τοῖς Ἱεροσολύμοις ἐπὶ τῇ προβατικῇ κολυμβήθρα ἡ ἐπιλεγομένη Ἑβραϊστὶ Βηθεσδά, πέντε στοὰς ἔχουσα.
3 সেখানে বহু প্রতিবন্ধী—অন্ধ, খোঁড়া, পক্ষাঘাতগ্রস্ত লোকেরা শুয়ে থাকত।
ἐν ταύταις κατέκειτο πλῆθος τῶν ἀσθενούντων, τυφλῶν, χωλῶν, ξηρῶν.
4 সময়ে সময়ে প্রভুর এক দূত সেখানে নেমে আসতেন এবং জল কাঁপাতেন। সেই সময় প্রথম যে ব্যক্তি প্রথমে সরোবরের জলে নামত, সে যে কোনো রকমের রোগ থেকে মুক্ত হত।
5 সেখানে আটত্রিশ বছরের এক পঙ্গু ব্যক্তি ছিল।
ἦν δέ τις ἄνθρωπος ἐκεῖ τριάκοντα ὀκτὼ ἔτη ἔχων ἐν τῇ ἀσθενείᾳ αὐτοῦ.
6 যীশু তাকে সেখানে শুয়ে থাকতে দেখে এবং দীর্ঘদিন ধরেই তার এরকম অবস্থা জেনে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি সুস্থ হতে চাও?”
τοῦτον ἰδὼν ὁ Ἰησοῦς κατακείμενον, καὶ γνοὺς ὅτι πολὺν ἤδη χρόνον ἔχει, λέγει αὐτῷ, Θέλεις ὑγιὴς γενέσθαι;
7 পঙ্গু লোকটি উত্তর দিল, “মহাশয়, জল কেঁপে ওঠার সময় সরোবরের জলে নামতে আমাকে সাহায্য করার মতো কেউ নেই। আমি জলে নামার চেষ্টা করতে করতেই অন্য কেউ আমার আগে নেমে পড়ে।”
ἀπεκρίθη αὐτῷ ὁ ἀσθενῶν, Κύριε, ἄνθρωπον οὐκ ἔχω, ἵνα ὅταν ταραχθῇ τὸ ὕδωρ, βάλῃ με εἰς τὴν κολυμβήθραν· ἐν ᾧ δὲ ἔρχομαι ἐγώ, ἄλλος πρὸ ἐμοῦ καταβαίνει.
8 যীশু তখন তাকে বললেন, “ওঠো, তোমার খাট তুলে নিয়ে চলে যাও।”
λέγει αὐτῷ ὁ Ἰησοῦς, Ἔγειρε, ἆρον τὸν κράβαττόν σου, καὶ περιπάτει.
9 লোকটি সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ হয়ে গেল। সে তার খাট তুলে নিয়ে হাঁটতে লাগল। যেদিন এই ঘটনা ঘটে, সেদিন ছিল বিশ্রামদিন।
καὶ εὐθέως ἐγένετο ὑγιὴς ὁ ἄνθρωπος καὶ ἦρεν τὸν κράβαττον αὐτοῦ, καὶ περιεπάτει. ἦν δὲ σάββατον ἐν ἐκείνῃ τῇ ἡμέρᾳ.
10 তাই, যে লোকটি রোগ থেকে সুস্থ হয়েছিল, ইহুদিরা তাকে বলল, “আজ বিশ্রামদিন। বিধান অনুসারে আজ শয্যা বয়ে নেওয়া তোমার পক্ষে অনুচিত।”
ἔλεγον οὖν οἱ Ἰουδαῖοι τῷ τεθεραπευμένῳ, Σάββατόν ἐστιν· [καὶ] οὐκ ἔξεστίν σοι ἆραι τὸν κράβαττον.
11 কিন্তু সে উত্তর দিল, “যে ব্যক্তি আমাকে সুস্থ করেছেন, তিনিই আমাকে বললেন, ‘তোমার বিছানা তুলে নিয়ে চলে যাও।’”
ὃς δὲ ἀπεκρίθη αὐτοῖς, Ὁ ποιήσας με ὑγιῆ, ἐκεῖνός μοι εἶπεν, Ἆρον τὸν κράβαττόν σου, καὶ περιπάτει.
12 অতএব, তারা তাকে জিজ্ঞাসা করল, “যে তোমাকে বিছানা তুলে নিয়ে চলে যেতে বলেছে, সে কে?”
ἠρώτησαν [οὖν] αὐτόν, Τίς ἐστιν ὁ ἄνθρωπος ὁ εἰπών σοι, Ἆρον [τὸν κράβαττόν σου, ] καὶ περιπάτει;
13 যে লোকটি সুস্থ হয়েছিল, যীশুর বিষয়ে তার কোনো ধারণাই ছিল না, কারণ যীশু সেখানে উপস্থিত সকলের মধ্যে মিশে গিয়েছিলেন।
ὁ δὲ ἰαθεὶς οὐκ ᾔδει τίς ἐστιν· ὁ γὰρ Ἰησοῦς ἐξένευσεν ὄχλου ὄντος ἐν τῷ τόπῳ.
14 পরে যীশু তাকে মন্দিরে দেখতে পেয়ে বললেন, “দেখো, তুমি এবার সুস্থ হয়ে উঠেছ। আর পাপ কোরো না, না হলে তোমার জীবনে এর থেকেও বেশি অমঙ্গল ঘটতে পারে।”
μετὰ ταῦτα εὑρίσκει αὐτὸν ὁ Ἰησοῦς ἐν τῷ ἱερῷ, καὶ εἶπεν αὐτῷ, Ἴδε ὑγιὴς γέγονας· μηκέτι ἁμάρτανε, ἵνα μὴ χεῖρόν σοί τι γένηται.
15 লোকটি ফিরে গিয়ে ইহুদিদের বলল যে, যীশু তাকে সুস্থ করেছেন।
ἀπῆλθεν ὁ ἄνθρωπος, καὶ ἀνήγγειλεν τοῖς Ἰουδαίοις ὅτι Ἰησοῦς ἐστιν ὁ ποιήσας αὐτὸν ὑγιῆ.
16 যীশু বিশ্রামদিনে এই সমস্ত কাজ করছিলেন বলে ইহুদিরা তাঁকে তাড়না করল এবং হত্যা করারও চেষ্টা করল।
καὶ διὰ τοῦτο ἐδίωκον οἱ Ἰουδαῖοι τὸν Ἰησοῦν, ὅτι ταῦτα ἐποίει ἐν σαββάτῳ.
17 যীশু তাদের বললেন, “আমার পিতা নিরন্তর কাজ করে চলেছেন, আর আমিও কাজ করে চলেছি।”
ὁ δὲ Ἰησοῦς ἀπεκρίνατο αὐτοῖς, Ὁ πατήρ μου ἕως ἄρτι ἐργάζεται, κἀγὼ ἐργάζομαι.
18 এই কারণে ইহুদিরা তাঁকে হত্যা করার আপ্রাণ চেষ্টা করল, কারণ তিনি যে শুধু বিশ্রামদিন লঙ্ঘন করছিলেন, তা নয়, তিনি ঈশ্বরকে তাঁর পিতা বলেও সম্বোধন করে নিজেকে ঈশ্বরের সমতুল্য করেছিলেন।
διὰ τοῦτο οὖν μᾶλλον ἐζήτουν αὐτὸν οἱ Ἰουδαῖοι ἀποκτεῖναι, ὅτι οὐ μόνον ἔλυεν τὸ σάββατον, ἀλλὰ καὶ πατέρα ἴδιον ἔλεγεν τὸν θεόν, ἴσον ἑαυτὸν ποιῶν τῷ θεῷ.
19 যীশু তাদের এই উত্তর দিলেন: “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, পুত্র নিজে থেকে কিছুই করেন না, কিন্তু পিতাকে যা করতে দেখেন, তিনি কেবল তাই করতে পারেন, কারণ পিতা যা করেন, পুত্রও তাই করেন।
ἀπεκρίνατο οὖν ὁ Ἰησοῦς καὶ εἶπεν αὐτοῖς, Ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν, οὐ δύναται ὁ υἱὸς ποιεῖν ἀφ᾽ ἑαυτοῦ οὐδέν, ἐὰν μή τι βλέπῃ τὸν πατέρα ποιοῦντα· ἃ γὰρ [ἂν] ἐκεῖνος ποιῇ, ταῦτα καὶ ὁ υἱὸς ὁμοίως ποιεῖ.
20 পিতা পুত্রকে প্রেম করেন এবং তিনি যা করেন, তা পুত্রকে দেখান। হ্যাঁ, তোমরা অবাক বিস্ময়ে দেখবে, তিনি এর চেয়েও মহৎ মহৎ বিষয় তাঁকে দেখাচ্ছেন।
ὁ γὰρ πατὴρ φιλεῖ τὸν υἱόν, καὶ πάντα δείκνυσιν αὐτῷ ἃ αὐτὸς ποιεῖ, καὶ μείζονα τούτων δείξει αὐτῷ ἔργα, ἵνα ὑμεῖς θαυμάζητε.
21 পিতা যেমন মৃতদের উত্থাপিত করে জীবন দান করেন, পুত্রও তেমনই যাকে ইচ্ছা তাকে জীবন দান করেন।
ὥσπερ γὰρ ὁ πατὴρ ἐγείρει τοὺς νεκροὺς καὶ ζωοποιεῖ, οὕτως καὶ ὁ υἱὸς οὓς θέλει ζωοποιεῖ.
22 আর পিতা কারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচারের ভার পুত্রের উপর দিয়েছেন,
οὐδὲ γὰρ ὁ πατὴρ κρίνει οὐδένα, ἀλλὰ τὴν κρίσιν πᾶσαν δέδωκεν τῷ υἱῷ,
23 যেন তারা যেমন পিতাকে সম্মান করে, তেমনই সকলে পুত্রকেও সম্মান করে। যে ব্যক্তি পুত্রকে সম্মান করে না, সে সেই পিতাকেও সম্মান করে না, যিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।
ἵνα πάντες τιμῶσιν τὸν υἱὸν καθὼς τιμῶσιν τὸν πατέρα. ὁ μὴ τιμῶν τὸν υἱὸν οὐ τιμᾷ τὸν πατέρα τὸν πέμψαντα αὐτόν.
24 “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যে আমার বাক্য শোনে এবং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তাঁকে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন লাভ করেছে। সে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হবে না, কারণ সে মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়েছে। (aiōnios g166)
ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν ὅτι ὁ τὸν λόγον μου ἀκούων καὶ πιστεύων τῷ πέμψαντί με ἔχει ζωὴν αἰώνιον, καὶ εἰς κρίσιν οὐκ ἔρχεται, ἀλλὰ μεταβέβηκεν ἐκ τοῦ θανάτου εἰς τὴν ζωήν. (aiōnios g166)
25 আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, সময় আসছে, বরং তা এসে গেছে, যখন মৃতেরা ঈশ্বর পুত্রের রব শুনতে পাবে; আর যারা শুনবে, তারা জীবিত হবে।
ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν, ὅτι ἔρχεται ὥρα καὶ νῦν ἐστίν, ὅτε οἱ νεκροὶ ἀκούσουσιν τῆς φωνῆς τοῦ υἱοῦ τοῦ θεοῦ καὶ οἱ ἀκούσαντες ζήσουσιν.
26 কারণ পিতার মধ্যে যেমন জীবন আছে, তেমনই তিনি পুত্রকেও তাঁর মধ্যে জীবন রাখার অধিকার দিয়েছেন।
ὥσπερ γὰρ ὁ πατὴρ ἔχει ζωὴν ἐν ἑαυτῷ, οὕτως καὶ τῷ υἱῷ ἔδωκεν ζωὴν ἔχειν ἐν ἑαυτῷ,
27 পিতা পুত্রকে বিচার করার অধিকার দিয়েছেন, কারণ তিনি মনুষ্যপুত্র।
καὶ ἐξουσίαν ἔδωκεν αὐτῷ κρίσιν ποιεῖν, ὅτι υἱὸς ἀνθρώπου ἐστίν.
28 “তোমরা একথায় বিস্মিত হোয়ো না, কারণ এমন এক সময় আসছে, যখন কবরস্থ লোকেরা সকলে তাঁর কণ্ঠস্বর শুনবে এবং
μὴ θαυμάζετε τοῦτο, ὅτι ἔρχεται ὥρα, ἐν ᾗ πάντες οἱ ἐν τοῖς μνημείοις ἀκούσουσιν τῆς φωνῆς αὐτοῦ,
29 যারা সৎকাজ করেছে, তারা জীবনের পুনরুত্থানের জন্য, আর যারা দুষ্কর্ম করেছে, তারা বিচারের পুনরুত্থানের জন্য বের হয়ে আসবে।
καὶ ἐκπορεύσονται, οἱ τὰ ἀγαθὰ ποιήσαντες εἰς ἀνάστασιν ζωῆς, οἱ [δὲ] τὰ φαῦλα πράξαντες εἰς ἀνάστασιν κρίσεως.
30 আমি আমার ইচ্ছামতো কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, কেবল তেমনই বিচার করি। আর আমার বিচার ন্যায্য কারণ আমি নিজের নয়, কিন্তু যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তাঁরই ইচ্ছা পালনের চেষ্টা করি।
οὐ δύναμαι ἐγὼ ποιεῖν ἀπ᾽ ἐμαυτοῦ οὐδέν· καθὼς ἀκούω κρίνω, καὶ ἡ κρίσις ἡ ἐμὴ δικαία ἐστίν, ὅτι οὐ ζητῶ τὸ θέλημα τὸ ἐμὸν ἀλλὰ τὸ θέλημα τοῦ πέμψαντός με.
31 “আমি যদি নিজের বিষয়ে সাক্ষ্য দিই, তাহলে আমার এই সাক্ষ্য সত্য নয়।
ἐὰν ἐγὼ μαρτυρῶ περὶ ἐμαυτοῦ, ἡ μαρτυρία μου οὐκ ἔστιν ἀληθής·
32 আর একজন আছেন, যিনি আমার পক্ষে সাক্ষ্য দেন। আমি জানি, আমার বিষয়ে তাঁর সাক্ষ্য সত্য।
ἄλλος ἐστὶν ὁ μαρτυρῶν περὶ ἐμοῦ, καὶ οἶδα ὅτι ἀληθής ἐστιν ἡ μαρτυρία ἣν μαρτυρεῖ περὶ ἐμοῦ.
33 “তোমরা যোহনের কাছে লোক পাঠিয়েছিলে। তিনি সত্যের পক্ষেই সাক্ষ্য দিয়েছেন।
ὑμεῖς ἀπεστάλκατε πρὸς Ἰωάνην, καὶ μεμαρτύρηκεν τῇ ἀληθείᾳ·
34 আমি যে মানুষের সাক্ষ্য গ্রহণ করি তা নয়, কিন্তু তোমরা যেন পরিত্রাণ লাভ করতে পারো, সেজন্য এর উল্লেখ করছি।
ἐγὼ δὲ οὐ παρὰ ἀνθρώπου τὴν μαρτυρίαν λαμβάνω, ἀλλὰ ταῦτα λέγω ἵνα ὑμεῖς σωθῆτε.
35 যোহন ছিলেন এক প্রদীপ যিনি জ্যোতি প্রদান করেছিলেন এবং কিছু সময় তোমরা তার জ্যোতি উপভোগ করতে চেয়েছিলে।
ἐκεῖνος ἦν ὁ λύχνος ὁ καιόμενος καὶ φαίνων, ὑμεῖς δὲ ἠθελήσατε ἀγαλλιαθῆναι πρὸς ὥραν ἐν τῷ φωτὶ αὐτοῦ.
36 “সেই যোহনের সাক্ষ্যের চেয়েও এক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য আমার আছে। পিতা আমাকে যে কাজ সম্পাদন করতে দিয়েছেন এবং যে কাজ সম্পূর্ণ করতে আমি নিয়োজিত, সেই কাজই সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, পিতা আমাকে পাঠিয়েছেন।
ἐγὼ δὲ ἔχω τὴν μαρτυρίαν μείζων τοῦ Ἰωάνου· τὰ γὰρ ἔργα ἃ δέδωκέν μοι ὁ πατὴρ ἵνα τελειώσω αὐτά, αὐτὰ τὰ ἔργα ἃ ποιῶ, μαρτυρεῖ περὶ ἐμοῦ ὅτι ὁ πατήρ με ἀπέσταλκεν.
37 পিতা, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তিনি স্বয়ং আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তোমরা কখনও তাঁর স্বর শোনোনি, তাঁর রূপও দেখোনি।
καὶ ὁ πέμψας με πατὴρ ἐκεῖνος μεμαρτύρηκεν περὶ ἐμοῦ· οὔτε φωνὴν αὐτοῦ πώποτε ἀκηκόατε, οὔτε εἶδος αὐτοῦ ἑωράκατε,
38 তোমাদের মধ্যে তাঁর বাক্য বিরাজ করে না। কারণ তিনি যাঁকে পাঠিয়েছেন, তোমরা তাঁকে বিশ্বাস করো না।
καὶ τὸν λόγον αὐτοῦ οὐκ ἔχετε ἐν ὑμῖν μένοντα, ὅτι ὃν ἀπέστειλεν ἐκεῖνος, τούτῳ ὑμεῖς οὐ πιστεύετε.
39 তোমরা মনোযোগ সহকারে শাস্ত্র পাঠ করে থাকো, কারণ তোমরা মনে করো যে, তার মাধ্যমেই তোমরা অনন্ত জীবন লাভ করেছ। সেই শাস্ত্র আমারই সম্পর্কে সাক্ষ্য দিচ্ছে। (aiōnios g166)
ἐραυνᾶτε τὰς γραφάς, ὅτι ὑμεῖς δοκεῖτε ἐν αὐταῖς ζωὴν αἰώνιον ἔχειν· καὶ ἐκεῖναί εἰσιν αἱ μαρτυροῦσαι περὶ ἐμοῦ, (aiōnios g166)
40 তবু তোমরা জীবন পাওয়ার জন্য আমার কাছে আসতে চাও না।
καὶ οὐ θέλετε ἐλθεῖν πρός με ἵνα ζωὴν ἔχητε.
41 “মানুষের প্রশংসা আমি গ্রহণ করি না।
Δόξαν παρὰ ἀνθρώπων οὐ λαμβάνω·
42 কিন্তু আমি তোমাদের চিনি। আমি জানি, তোমাদের হৃদয়ে ঈশ্বরের প্রেম নেই।
ἀλλὰ ἔγνωκα ὑμᾶς, ὅτι τὴν ἀγάπην τοῦ θεοῦ οὐκ ἔχετε ἐν ἑαυτοῖς.
43 আমি আমার পিতার নামে এসেছি, কিন্তু তোমরা আমাকে গ্রহণ করলে না। অন্য কেউ যদি তার নিজের নামে আসে, তোমরা তাকে গ্রহণ করবে।
ἐγὼ ἐλήλυθα ἐν τῷ ὀνόματι τοῦ πατρός μου, καὶ οὐ λαμβάνετέ με· ἐὰν ἄλλος ἔλθῃ ἐν τῷ ὀνόματι τῷ ἰδίῳ, ἐκεῖνον λήμψεσθε.
44 তোমরা যদি পরস্পরের কাছ থেকে গৌরবলাভের জন্য সচেষ্ট হও অথচ যে গৌরব কেবলমাত্র ঈশ্বরের কাছ থেকে পাওয়া যায়, তা পাওয়ার জন্য যদি কোনো প্রয়াস না করো, তাহলে কীভাবে তোমরা বিশ্বাস করতে পারো?
πῶς δύνασθε ὑμεῖς πιστεῦσαι, δόξαν παρὰ ἀλλήλων λαμβάνοντες, καὶ τὴν δόξαν τὴν παρὰ τοῦ μόνου θεοῦ οὐ ζητεῖτε;
45 “তোমরা মনে কোরো না যে, পিতার সামনে আমি তোমাদের অভিযুক্ত করব। যার উপর তোমাদের প্রত্যাশা, সেই মোশিই তোমাদের অভিযুক্ত করবেন।
μὴ δοκεῖτε ὅτι ἐγὼ κατηγορήσω ὑμῶν πρὸς τὸν πατέρα· ἔστιν ὁ κατηγορῶν ὑμῶν Μωυσῆς, εἰς ὃν ὑμεῖς ἠλπίκατε.
46 তোমরা যদি মোশিকে বিশ্বাস করতে, তাহলে আমাকেও বিশ্বাস করতে, কারণ তিনি আমারই বিষয়ে লিখেছেন।
εἰ γὰρ ἐπιστεύετε Μωυσεῖ, ἐπιστεύετε ἂν ἐμοί· περὶ γὰρ ἐμοῦ ἐκεῖνος ἔγραψεν.
47 তার লিখিত বাণী তোমরা বিশ্বাস না করলে, আমার মুখের কথা তোমরা কীভাবে বিশ্বাস করবে?”
εἰ δὲ τοῖς ἐκείνου γράμμασιν οὐ πιστεύετε, πῶς τοῖς ἐμοῖς ῥήμασιν πιστεύσετε;

< যোহন 5 >