< যোহন 11 >

1 লাসার নামে এক ব্যক্তি পীড়িত ছিলেন। তিনি ছিলেন বেথানি গ্রামের অধিবাসী, যেখানে মরিয়ম ও তার বোন মার্থা বসবাস করতেন।
ην δε τις ασθενων λαζαρος απο βηθανιας εκ της κωμης μαριας και μαρθας της αδελφης αυτης
2 এই মরিয়মই প্রভুর উপরে সুগন্ধিদ্রব্য ঢেলে তাঁর চুল দিয়ে প্রভুর পা-দুটি মুছিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁরই ভাই লাসার সেই সময় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।
ην δε μαρια η αλειψασα τον κυριον μυρω και εκμαξασα τους ποδας αυτου ταις θριξιν αυτης ης ο αδελφος λαζαρος ησθενει
3 দুই বোন তাই যীশুর কাছে সংবাদ পাঠালেন, “প্রভু আপনি যাকে প্রেম করেন, সে অসুস্থ হয়ে পড়ছে।”
απεστειλαν ουν αι αδελφαι προς αυτον λεγουσαι κυριε ιδε ον φιλεις ασθενει
4 একথা শুনে যীশু বললেন, “এই অসুস্থতা মৃত্যুর জন্য হয়নি, কিন্তু ঈশ্বরের মহিমা প্রকাশের জন্য এরকম হয়েছে, যেন ঈশ্বরের পুত্র এর মাধ্যমে গৌরবান্বিত হন।”
ακουσας δε ο ιησους ειπεν αυτη η ασθενεια ουκ εστιν προς θανατον αλλ υπερ της δοξης του θεου ινα δοξασθη ο υιος του θεου δι αυτης
5 মার্থা, তাঁর বোন ও লাসারকে যীশু প্রেম করতেন।
ηγαπα δε ο ιησους την μαρθαν και την αδελφην αυτης και τον λαζαρον
6 তবুও লাসারের অসুস্থতার কথা শুনে তিনি যেখানে ছিলেন, সেখানেই আরও দু-দিন রইলেন।
ως ουν ηκουσεν οτι ασθενει τοτε μεν εμεινεν εν ω ην τοπω δυο ημερας
7 এরপর তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “চলো, আমরা যিহূদিয়ায় ফিরে যাই।”
επειτα μετα τουτο λεγει τοις μαθηταις αγωμεν εις την ιουδαιαν παλιν
8 তাঁর শিষ্যেরা বললেন, “কিন্তু রব্বি, কিছু সময় আগেই তো ইহুদিরা আপনাকে পাথর মারার চেষ্টা করেছিল, তবুও আপনি সেখানে ফিরে যেতে চাইছেন?”
λεγουσιν αυτω οι μαθηται ραββι νυν εζητουν σε λιθασαι οι ιουδαιοι και παλιν υπαγεις εκει
9 যীশু উত্তর দিলেন, “দিনের আলোর স্থায়িত্ব কি বারো ঘণ্টা নয়? যে মানুষ দিনের আলোয় পথ চলে, সে হোঁচট খাবে না। কারণ এই জগতের আলোতেই সে দেখতে পায়।
απεκριθη ο ιησους ουχι δωδεκα εισιν ωραι της ημερας εαν τις περιπατη εν τη ημερα ου προσκοπτει οτι το φως του κοσμου τουτου βλεπει
10 কিন্তু রাতে যখন সে পথ চলে, তখন সে হোঁচট খায়, কারণ তার কাছে আলো থাকে না।”
εαν δε τις περιπατη εν τη νυκτι προσκοπτει οτι το φως ουκ εστιν εν αυτω
11 একথা বলার পর তিনি তাঁদের বললেন, “আমাদের বন্ধু লাসার ঘুমিয়ে পড়েছে। কিন্তু তাকে জাগিয়ে তুলতে আমি সেখানে যাচ্ছি।”
ταυτα ειπεν και μετα τουτο λεγει αυτοις λαζαρος ο φιλος ημων κεκοιμηται αλλα πορευομαι ινα εξυπνισω αυτον
12 তাঁর শিষ্যেরা বললেন, “প্রভু, সে যদি ঘুমিয়ে পড়েছে, তাহলে সে সুস্থ হয়ে উঠবে।”
ειπον ουν οι μαθηται αυτου κυριε ει κεκοιμηται σωθησεται
13 যীশু তাঁর মৃত্যুর বিষয়ে বলছিলেন, কিন্তু তাঁর শিষ্যেরা ভাবলেন, তিনি স্বাভাবিক ঘুমের কথা বলছেন।
ειρηκει δε ο ιησους περι του θανατου αυτου εκεινοι δε εδοξαν οτι περι της κοιμησεως του υπνου λεγει
14 তাই তিনি তাঁদের স্পষ্টভাবে বললেন, “লাসারের মৃত্যু হয়েছে।
τοτε ουν ειπεν αυτοις ο ιησους παρρησια λαζαρος απεθανεν
15 তোমাদের কথা ভেবে আমি আনন্দিত যে, আমি তখন সেখানে ছিলাম না, যেন তোমরা বিশ্বাস করতে পারো। চলো, আমরা তার কাছে যাই।”
και χαιρω δι υμας ινα πιστευσητε οτι ουκ ημην εκει αλλ αγωμεν προς αυτον
16 তখন থোমা, যিনি দিদুমঃ (যমজ) নামে আখ্যাত, অন্যান্য শিষ্যদের বললেন, “চলো, আমরাও যাই, যেন তাঁর সঙ্গে মৃত্যুবরণ করতে পারি।”
ειπεν ουν θωμας ο λεγομενος διδυμος τοις συμμαθηταις αγωμεν και ημεις ινα αποθανωμεν μετ αυτου
17 সেখানে এসে যীশু দেখলেন যে, চারদিন যাবৎ লাসার সমাধির মধ্যে আছেন।
ελθων ουν ο ιησους ευρεν αυτον τεσσαρας ημερας ηδη εχοντα εν τω μνημειω
18 বেথানি থেকে জেরুশালেমের দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটার।
ην δε η βηθανια εγγυς των ιεροσολυμων ως απο σταδιων δεκαπεντε
19 আর মার্থা ও মরিয়মের ভাইয়ের মৃত্যু হওয়ায় তাঁদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য জেরুশালেম থেকে অনেক ইহুদি তাঁদের কাছে এসেছিল।
και πολλοι εκ των ιουδαιων εληλυθεισαν προς τας περι μαρθαν και μαριαν ινα παραμυθησωνται αυτας περι του αδελφου αυτων
20 যীশুর আসার কথা শুনতে পেয়ে মার্থা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলেন, কিন্তু মরিয়ম ঘরেই রইলেন।
η ουν μαρθα ως ηκουσεν οτι ο ιησους ερχεται υπηντησεν αυτω μαρια δε εν τω οικω εκαθεζετο
21 মার্থা যীশুকে বললেন, “প্রভু, আপনি এখানে উপস্থিত থাকলে আমার ভাইয়ের মৃত্যু হত না।
ειπεν ουν η μαρθα προς τον ιησουν κυριε ει ης ωδε ο αδελφος μου ουκ αν ετεθνηκει
22 কিন্তু আমি জানি, আপনি ঈশ্বরের কাছে যা চাইবেন, তিনি আপনাকে এখনও তাই দেবেন।”
αλλα και νυν οιδα οτι οσα αν αιτηση τον θεον δωσει σοι ο θεος
23 যীশু তাঁকে বললেন, “তোমার ভাই আবার জীবিত হবে।”
λεγει αυτη ο ιησους αναστησεται ο αδελφος σου
24 মার্থা উত্তর দিলেন, “আমি জানি, শেষের দিনে, পুনরুত্থানের সময়, সে আবার জীবিত হবে।”
λεγει αυτω μαρθα οιδα οτι αναστησεται εν τη αναστασει εν τη εσχατη ημερα
25 যীশু তাঁকে বললেন, “আমিই পুনরুত্থান ও জীবন। যে আমাকে বিশ্বাস করে, তার মৃত্যু হলেও সে জীবিত থাকবে।
ειπεν αυτη ο ιησους εγω ειμι η αναστασις και η ζωη ο πιστευων εις εμε καν αποθανη ζησεται
26 আর যে জীবিত এবং আমাকে বিশ্বাস করে, তার মৃত্যু কখনও হবে না। তুমি কি একথা বিশ্বাস করো?” (aiōn g165)
και πας ο ζων και πιστευων εις εμε ου μη αποθανη εις τον αιωνα πιστευεις τουτο (aiōn g165)
27 তিনি তাঁকে বললেন, “হ্যাঁ প্রভু, আমি বিশ্বাস করি যে, জগতে যাঁর আগমনের সময় হয়েছিল, আপনিই সেই মশীহ, ঈশ্বরের পুত্র।”
λεγει αυτω ναι κυριε εγω πεπιστευκα οτι συ ει ο χριστος ο υιος του θεου ο εις τον κοσμον ερχομενος
28 একথা বলে তিনি ফিরে গিয়ে তাঁর বোন মরিয়মকে একান্তে ডেকে বললেন, “গুরুমহাশয় এখানে এসেছেন, তিনি তোমাকে ডাকছেন।”
και ταυτα ειπουσα απηλθεν και εφωνησεν μαριαν την αδελφην αυτης λαθρα ειπουσα ο διδασκαλος παρεστιν και φωνει σε
29 একথা শুনে মরিয়ম তাড়াতাড়ি উঠে তাঁর কাছে গেলেন।
εκεινη ως ηκουσεν εγειρεται ταχυ και ερχεται προς αυτον
30 যীশু তখনও গ্রামে প্রবেশ করেননি, মার্থার সঙ্গে তাঁর যেখানে দেখা হয়েছিল, তিনি তখনও সেখানেই ছিলেন।
ουπω δε εληλυθει ο ιησους εις την κωμην αλλ ην εν τω τοπω οπου υπηντησεν αυτω η μαρθα
31 যে ইহুদিরা মরিয়মকে তাঁর বাড়িতে এসে সান্ত্বনা দিচ্ছিল, তাঁকে তাড়াতাড়ি উঠে বাইরে যেতে দেখে তারা মনে করল, তিনি বোধহয় সমাধিস্থানে দুঃখে কাঁদতে যাচ্ছেন। তাই তারা তাকে অনুসরণ করল।
οι ουν ιουδαιοι οι οντες μετ αυτης εν τη οικια και παραμυθουμενοι αυτην ιδοντες την μαριαν οτι ταχεως ανεστη και εξηλθεν ηκολουθησαν αυτη λεγοντες οτι υπαγει εις το μνημειον ινα κλαυση εκει
32 যীশু যেখানে ছিলেন, মরিয়ম সেখানে পৌঁছে তাঁকে দেখতে পেলেন। তিনি তাঁর পায়ে লুটিয়ে পড়ে বললেন, “প্রভু, আপনি এখানে উপস্থিত থাকলে আমার ভাইয়ের মৃত্যু হত না।”
η ουν μαρια ως ηλθεν οπου ην ο ιησους ιδουσα αυτον επεσεν εις τους ποδας αυτου λεγουσα αυτω κυριε ει ης ωδε ουκ αν απεθανεν μου ο αδελφος
33 মরিয়মকে এবং তাঁর অনুসরণকারী ইহুদিদের কাঁদতে দেখে, যীশু আত্মায় গভীরভাবে বিচলিত ও উদ্বিগ্ন হলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন,
ιησους ουν ως ειδεν αυτην κλαιουσαν και τους συνελθοντας αυτη ιουδαιους κλαιοντας ενεβριμησατο τω πνευματι και εταραξεν εαυτον
34 “তোমরা তাকে কোথায় রেখেছ?” তাঁরা উত্তর দিল, “প্রভু, দেখবেন আসুন।”
και ειπεν που τεθεικατε αυτον λεγουσιν αυτω κυριε ερχου και ιδε
35 যীশু কাঁদলেন।
εδακρυσεν ο ιησους
36 তখন ইহুদিরা বলল, “দেখো, তিনি তাঁকে কত ভালোবাসতেন!”
ελεγον ουν οι ιουδαιοι ιδε πως εφιλει αυτον
37 কিন্তু তাদের মধ্যে কয়েকজন বলল, “যিনি সেই অন্ধ ব্যক্তির চোখ খুলে দিয়েছিলেন, তিনি কি সেই ব্যক্তিকে মৃত্যু থেকে রক্ষা করতে পারতেন না?”
τινες δε εξ αυτων ειπον ουκ ηδυνατο ουτος ο ανοιξας τους οφθαλμους του τυφλου ποιησαι ινα και ουτος μη αποθανη
38 যীশু আবার গভীরভাবে বিচলিত হয়ে সমাধির কাছে উপস্থিত হলেন। সেটি ছিল একটি গুহা, তার প্রবেশপথে একটি পাথর রাখা ছিল।
ιησους ουν παλιν εμβριμωμενος εν εαυτω ερχεται εις το μνημειον ην δε σπηλαιον και λιθος επεκειτο επ αυτω
39 তিনি বললেন, “পাথরটি সরিয়ে দাও।” মৃত ব্যক্তির বোন মার্থা বললেন, “কিন্তু প্রভু, চারদিন হল সে সেখানে আছে। এখন সেখানে দুর্গন্ধ হবে।”
λεγει ο ιησους αρατε τον λιθον λεγει αυτω η αδελφη του τεθνηκοτος μαρθα κυριε ηδη οζει τεταρταιος γαρ εστιν
40 যীশু তখন বললেন, “আমি কি তোমাকে বলিনি যে, যদি তুমি বিশ্বাস করো, তাহলে ঈশ্বরের মহিমা দেখতে পাবে?”
λεγει αυτη ο ιησους ουκ ειπον σοι οτι εαν πιστευσης οψει την δοξαν του θεου
41 তারা তখন পাথরটি সরিয়ে দিল। যীশু তারপর আকাশের দিকে দৃষ্টি দিয়ে বললেন, “পিতা, আমার প্রার্থনা শুনেছ বলে তোমায় ধন্যবাদ দিই।
ηραν ουν τον λιθον ου ην ο τεθνηκως κειμενος ο δε ιησους ηρεν τους οφθαλμους ανω και ειπεν πατερ ευχαριστω σοι οτι ηκουσας μου
42 আমি জানতাম, তুমি নিয়ত আমার কথা শোনো, কিন্তু এখানে যারা দাঁড়িয়ে আছে, তাদের উপকারের জন্য একথা বলছি। তারা যেন বিশ্বাস করে যে তুমি আমাকে পাঠিয়েছ,”
εγω δε ηδειν οτι παντοτε μου ακουεις αλλα δια τον οχλον τον περιεστωτα ειπον ινα πιστευσωσιν οτι συ με απεστειλας
43 একথা বলে যীশু উচ্চকণ্ঠে ডাক দিলেন, “লাসার, বেরিয়ে এসো!”
και ταυτα ειπων φωνη μεγαλη εκραυγασεν λαζαρε δευρο εξω
44 সেই মৃত ব্যক্তি বেরিয়ে এলেন। তাঁর হাত ও পা লিনেন কাপড়ের ফালিতে জড়ানো ছিল, তার মুখ ছিল কাপড়ে ঢাকা। যীশু তাদের বললেন, “ওর বাঁধন খুলে ওকে যেতে দাও।”
και εξηλθεν ο τεθνηκως δεδεμενος τους ποδας και τας χειρας κειριαις και η οψις αυτου σουδαριω περιεδεδετο λεγει αυτοις ο ιησους λυσατε αυτον και αφετε υπαγειν
45 তখন ইহুদিদের অনেকে যারা মরিয়মের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল, তারা যীশুকে এই কাজ করতে দেখে তাঁকে বিশ্বাস করল।
πολλοι ουν εκ των ιουδαιων οι ελθοντες προς την μαριαν και θεασαμενοι α εποιησεν ο ιησους επιστευσαν εις αυτον
46 কিন্তু তাদের মধ্যে কয়েকজন ফরিশীদের কাছে গিয়ে যীশুর সেই অলৌকিক কাজের কথা জানাল।
τινες δε εξ αυτων απηλθον προς τους φαρισαιους και ειπον αυτοις α εποιησεν ο ιησους
47 তখন প্রধান যাজকবর্গ ও ফরিশীরা মহাসভার এক অধিবেশন আহ্বান করল। তারা জিজ্ঞাসা করল, “আমরা কী করছি? এই লোকটি তো বহু চিহ্নকাজ করে যাচ্ছে।
συνηγαγον ουν οι αρχιερεις και οι φαρισαιοι συνεδριον και ελεγον τι ποιουμεν οτι ουτος ο ανθρωπος πολλα σημεια ποιει
48 আমরা যদি ওকে এভাবে চলতে দিই, তাহলে প্রত্যেকেই ওকে বিশ্বাস করবে। তখন রোমীয়রা এসে আমাদের স্থান ও জাতি উভয়ই ধ্বংস করবে।”
εαν αφωμεν αυτον ουτως παντες πιστευσουσιν εις αυτον και ελευσονται οι ρωμαιοι και αρουσιν ημων και τον τοπον και το εθνος
49 তখন তাদের মধ্যে কায়াফা নামে এক ব্যক্তি, যিনি সে বছরের মহাযাজক ছিলেন, বললেন, “তোমরা কিছুই জানো না,
εις δε τις εξ αυτων καιαφας αρχιερευς ων του ενιαυτου εκεινου ειπεν αυτοις υμεις ουκ οιδατε ουδεν
50 তোমরা বুঝতে পারছ না যে, সমগ্র জাতি বিনষ্ট হওয়ার চেয়ে বরং প্রজাদের মধ্যে একজন মানুষের মৃত্যু শ্রেয়।”
ουδε διαλογιζεσθε οτι συμφερει ημιν ινα εις ανθρωπος αποθανη υπερ του λαου και μη ολον το εθνος αποληται
51 তিনি নিজের থেকে একথা বলেননি, কিন্তু সেই বছরের মহাযাজকরূপে ভবিষ্যদ্‌বাণী করলেন যে, ইহুদি জাতির জন্য যীশু মৃত্যুবরণ করবেন
τουτο δε αφ εαυτου ουκ ειπεν αλλα αρχιερευς ων του ενιαυτου εκεινου προεφητευσεν οτι εμελλεν ο ιησους αποθνησκειν υπερ του εθνους
52 এবং শুধুমাত্র সেই জাতির জন্য নয়, কিন্তু ঈশ্বরের যেসব সন্তান ছিন্নভিন্ন হয়েছিল, তাদের সংগ্রহ করে এক করার জন্যও তিনি মৃত্যুবরণ করবেন।
και ουχ υπερ του εθνους μονον αλλ ινα και τα τεκνα του θεου τα διεσκορπισμενα συναγαγη εις εν
53 তাই সেদিন থেকে তারা যীশুকে হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে লাগল।
απ εκεινης ουν της ημερας συνεβουλευσαντο ινα αποκτεινωσιν αυτον
54 সেই কারণে যীশু এরপর ইহুদিদের মধ্যে আর প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেন না। পরিবর্তে, তিনি মরু-অঞ্চলের নিকটবর্তী ইফ্রয়িম নামক এক গ্রামে চলে গেলেন। সেখানে তিনি তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে থাকলেন।
ιησους ουν ουκ ετι παρρησια περιεπατει εν τοις ιουδαιοις αλλα απηλθεν εκειθεν εις την χωραν εγγυς της ερημου εις εφραιμ λεγομενην πολιν κακει διετριβεν μετα των μαθητων αυτου
55 ইহুদিদের নিস্তারপর্বের সময় প্রায় এসে গেল; নিস্তারপর্বের আগে আনুষ্ঠানিক শুদ্ধকরণের জন্য বহু লোক গ্রামাঞ্চল থেকে জেরুশালেমে গেল।
ην δε εγγυς το πασχα των ιουδαιων και ανεβησαν πολλοι εις ιεροσολυμα εκ της χωρας προ του πασχα ινα αγνισωσιν εαυτους
56 তারা যীশুর সন্ধান করতে লাগল এবং মন্দির চত্বরে দাঁড়িয়ে পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করতে লাগল, “তোমাদের কী মনে হয়, তিনি কি পর্বে আসবেন না?”
εζητουν ουν τον ιησουν και ελεγον μετ αλληλων εν τω ιερω εστηκοτες τι δοκει υμιν οτι ου μη ελθη εις την εορτην
57 কিন্তু প্রধান যাজকবর্গ ও ফরিশীরা আদেশ জারি করেছিল যে, কেউ যদি কোথাও যীশুর সন্ধান পায়, তাহলে যেন সেই সংবাদ জানায়, যেন তারা যীশুকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
δεδωκεισαν δε και οι αρχιερεις και οι φαρισαιοι εντολην ινα εαν τις γνω που εστιν μηνυση οπως πιασωσιν αυτον

< যোহন 11 >