< ইয়োবের বিবরণ 41 >
1 “তুমি কি বড়শি দিয়ে লিবিয়াথনকে টেনে তুলতে পারো বা দড়ি দিয়ে তার জিভ বাঁধতে পারো?
Δύνασαι να σύρης έξω τον Λευϊάθαν διά αγκίστρου; ή να περιδέσης την γλώσσαν αυτού με φορβιάν;
2 তুমি তার নাকে কি দড়ি পরাতে পারো বা বড়শি দিয়ে তার চোয়াল বিঁধতে পারো?
Δύνασαι να βάλης χαλινόν εις την ρίνα αυτού; ή να τρυπήσης την σιαγόνα αυτού με άκανθαν;
3 সে কি তোমার কাছে অনবরত দয়া ভিক্ষা করবে? সে কি কোমল স্বরে তোমার সঙ্গে কথা বলবে?
Θέλει πληθύνει προς σε ικεσίας; θέλει σοι λαλήσει μετά γλυκύτητος;
4 জীবনভোর তোমার দাসত্ব করার জন্য সে কি তোমার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হবে?
Θέλει κάμει συνθήκην μετά σου; θέλεις πάρει αυτόν διά δούλον παντοτεινόν;
5 তুমি কি পাখির মতো তাকে পোষ মানাবে বা তোমার বাড়ির যুবতীদের জন্য তাকে শিকলে বেঁধে রাখবে?
Θέλεις παίζει μετ' αυτού ως μετά πτηνού; ή θέλεις δέσει αυτόν διά τας θεραπαίνας σου;
6 ব্যবসায়ীরা কি তাকে নিয়ে ব্যবসা করবে? তারা কি সওদাগরদের মধ্যে তাকে ভাগ করে দেবে?
Θέλουσι κάμει οι φίλοι συμπόσιον εξ αυτού; θέλουσι μοιράσει αυτόν μεταξύ των εμπόρων;
7 তুমি কি হারপুন দিয়ে তার চামড়া বা মাছ ধরার বর্শা দিয়ে তার মাথা বিঁধতে পারো?
Δύνασαι να γεμίσης το δέρμα αυτού με βέλη; ή την κεφαλήν αυτού με αλιευτικά καμάκια;
8 তুমি যদি তার গায়ে হাত দাও, তবে সেই সংগ্রাম তোমার মনে থাকবে ও তুমি আর কখনও তা করবে না!
Βάλε την χείρα σου επ' αυτόν· ενθυμήθητι τον πόλεμον· μη κάμης πλέον τούτο.
9 তাকে বশে আনার যে কোনো আশা মিথ্যা; তাকে দেখামাত্রই মানুষ কাহিল হয়ে যায়।
Ιδού, η ελπίς να πιάση τις αυτόν είναι ματαία· δεν ήθελε μάλιστα εκπλαγή εις την θεωρίαν αυτού;
10 কেউ সাহস করে তাকে জাগাতে যায় না। তবে আমার সামনে কে দাঁড়াতে পারবে?
Ουδείς είναι τόσον τολμηρός ώστε να εγείρη αυτόν· και τις δύναται να σταθή έμπροσθεν εμού;
11 কে দাবি করে বলতে পারে যে আমাকেই দিতে হবে? আকাশের নিচে যা যা আছে, সবই তো আমার।
Τις πρότερον έδωκεν εις εμέ και να ανταποδόσω; τα υποκάτω παντός του ουρανού είναι εμού.
12 “লিবিয়াথনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিষয়ে, তার শক্তি ও তার শ্রীমণ্ডিত গঠনের বিষয়ে আমি কথা না বলে থাকতে পারব না।
Δεν θέλω σιωπήσει τα μέλη αυτού ουδέ την δύναμιν ουδέ την ευάρεστον αυτού συμμετρίαν.
13 কে তার বাইরের আচ্ছাদন খুলে নিতে পারে? কে তার বর্মের জোড়া আচ্ছাদন ভেদ করতে পারে?
Τις να εξιχνιάση την επιφάνειαν του ενδύματος αυτού; τις να εισέλθη εντός των διπλών σιαγόνων αυτού;
14 কে তার সেই মুখের দরজা খোলার সাহস করতে পারে, যা ভয়ংকর দাঁতের সারি দিয়ে সাজানো?
Τις δύναται να ανοίξη τας πύλας του προσώπου αυτού; οι οδόντες αυτού κύκλω είναι τρομεροί.
15 তার পিঠে সারি সারি ঢাল আছে যা একসাথে আঁটোসাঁটোভাবে বাঁধা থাকে;
Αι ισχυραί ασπίδες αυτού είναι το εγκαύχημα αυτού, συγκεκλεισμέναι ομού διά σφιγκτού σφραγίσματος·
16 প্রত্যেকটি ঢাল পরবর্তীটির সাথে এমন ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত যে মাঝখান দিয়ে একটুও বাতাস বইতে পারে না।
η μία ενούται μετά της άλλης, ώστε ουδέ αήρ δύναται να περάση δι' αυτών·
17 সেগুলি পরস্পরের সঙ্গে অটলভাবে জুড়ে আছে; সেগুলি একসাথে আটকে আছে ও সেগুলি আলাদা করা যায় না।
είναι προσκεκολλημέναι η μία μετά της άλλης· συνέχονται ούτως, ώστε δεν δύνανται να αποσπασθώσιν.
18 সে হ্রেষাধ্বনি করলে আলোর ঝলক বের হয়; তার চোখদুটি ভোরের আলোকরশ্মির মতো।
Εις τον πταρνισμόν αυτού λάμπει φως, και οι οφθαλμοί αυτού είναι ως τα βλέφαρα της αυγής.
19 তার মুখ থেকে আগুনের শিখা প্রবাহিত হয়; সবেগে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ নিক্ষিপ্ত হয়।
Εκ του στόματος αυτού εξέρχονται λαμπάδες καιόμεναι και σπινθήρες πυρός εξακοντίζονται.
20 তার নাক থেকে ধোঁয়া বের হয় যেভাবে ফুটন্ত পাত্র থেকে তা জ্বলন্ত নলখাগড়ায় ছড়িয়ে পড়ে।
Εκ των μυκτήρων αυτού εξέρχεται καπνός, ως εξ αγγείου κοχλάζοντος ή λέβητος.
21 তার নিঃশ্বাসে কয়লা জ্বলে ওঠে, ও তার মুখ থেকে আগুনের শিখা উড়ে আসে।
Η πνοή αυτού ανάπτει άνθρακας, και φλόξ εξέρχεται εκ του στόματος αυτού·
22 তার ঘাড়ে শক্তির বাস; আতঙ্ক তার সামনে সামনে যায়।
Εν τω τραχήλω αυτού κατοικεί δύναμις, και τρόμος προπορεύεται έμπροσθεν αυτού.
23 তার শরীরের ভাঁজ আঁটোসাঁটোভাবে যুক্ত; সেগুলি মজবুত ও অনড়।
Τα στρώματα της σαρκός αυτού είναι συγκεκολλημένα· είναι στερεά επ' αυτόν· δεν δύνανται να σαλευθώσιν.
24 তার বুক পাষাণ-পাথরের মতো কঠিন, জাঁতার নিচের পাটের মতো নিরেট।
Η καρδία αυτού είναι στερεά ως λίθος· σκληρά μάλιστα ως η κάτω μυλόπετρα.
25 যখন সে জেগে ওঠে, তখন শক্তিমানেরাও ভয় পায়; তারা আতঙ্কিত হয়ে তার সামনে থেকে পশ্চাদপসরণ করে।
Ότε ανεγείρεται, φρίττουσιν οι δυνατοί, και εκ του φόβου παραφρονούσιν.
26 তার দিকে এগিয়ে আসা তরোয়াল কোনও প্রভাব বিস্তার করতে পারে না, বর্শা বা বাণ বা বল্লমও করতে পারে না।
Η ρομφαία του συναπαντώντος αυτόν δεν δύναται να ανθέξη· η λόγχη, το δόρυ, ουδέ ο θώραξ.
27 সে লোহাকে খড়ের মতো ও ব্রোঞ্জকে পচা কাঠের মতো মনে করে।
Θεωρεί τον σίδηρον ως άχυρον, τον χαλκόν ως ξύλον σαθρόν.
28 তির ছুঁড়ে তাকে তাড়ানো যায় না; গুল্তির নুড়ি-পাথর তার কাছে তুষের সমান।
Τα βέλη δεν δύνανται να τρέψωσιν αυτόν εις φυγήν· αι πέτραι της σφενδόνης είναι εις αυτόν ως στυπίον.
29 গদা তার কাছে নিছক এক টুকরো খড়মাত্র; বর্শার ঝন্ঝনানিকে সে উপহাস করে।
Τα ακόντια λογίζονται ως στυπίον· γελά εις το σείσμα της λόγχης.
30 তার বগলগুলি খাঁজকাটা খাপরাবিশেষ, শস্য ঝাড়ার হাতুড়ির মতো সে কাদায় লম্বা সারি টেনে দেয়।
Οξείς λίθοι κοίτονται υποκάτω αυτού· υποστρόνει τα αγκυλωτά σώματα επί πηλού.
31 অগাধ জলকে সে ফুটন্ত কড়ায় রাখা জলের মতো মন্থন করে ও এক পাত্রে রাখা মলমের মতো করে সমুদ্রকে নাড়ায়।
Κάμνει την άβυσσον ως λέβητα να κοχλάζη· καθιστά την θάλασσαν ως σκεύος μυρεψού.
32 সে তার পিছনে এক ঝকঝকে ছাপ ছেড়ে যায়; যে কেউ দেখে ভাববে যে অগাধ সমুদ্রের বুঝি পাকা চুল আছে।
Αφίνει οπίσω την πορείαν φωτεινήν· ήθελέ τις υπολάβει την άβυσσον ως πολιάν.
33 পৃথিবীর কোনো কিছুই তার সমতুল্য নয়— সে এক নির্ভীক প্রাণী।
Επί της γης δεν υπάρχει όμοιον αυτού, δεδημιουργημένον ούτως άφοβον.
34 সব উদ্ধত প্রাণীকে সে অবজ্ঞার চোখে দেখে; সব অহংকারী প্রাণীর উপরে সে রাজত্ব করে।”
Περιορά πάντα τα υψηλά· είναι βασιλεύς επί πάντας τους υιούς της υπερηφανίας.