< ইয়োবের বিবরণ 29 >
1 ইয়োব তাঁর বক্তৃতা চালিয়ে গেলেন:
Siguió Job explicando y dijo:
2 “পার হয়ে যাওয়া মাসগুলির জন্য আমি কতই না আকাঙ্ক্ষিত, সেই দিনগুলির জন্যও আকাঙ্ক্ষিত, যখন ঈশ্বর আমার উপরে লক্ষ্য রাখতেন,
“¡Ojalá volviera a ser como en los meses pasados, como en los días en que Dios me protegía,
3 যখন তাঁর প্রদীপ আমার মাথার উপরে আলো দিত ও তাঁর আলোতে আমি অন্ধকারেও চলাফেরা করতাম!
cuando su luz brillaba sobre mi cabeza, y su luz me guiaba en las tinieblas!
4 আহা সেই দিনগুলি, যখন আমি উন্নতির শিখরে ছিলাম, ঈশ্বরের অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব আমার বাড়িকে আশীর্বাদ করেছিল,
¿Cuál era en la madurez de mi vida, cuando era amigo de Dios y Este guardaba mi morada;
5 যখন সেই সর্বশক্তিমান আমার সাথেই ছিলেন ও আমার সন্তানেরা আমার চারপাশে ছিল,
cuando el Todopoderoso estaba conmigo, y me rodeaban mis hijos;
6 আমার পথ যখন ননি প্লাবিত হত ও পাষাণ-পাথর আমার জন্য জলপাই তেলের ধারা ঢেলে দিত।
cuando lavaba mis pies con leche, y de la roca me brotaban ríos de aceite.
7 “আমি যখন নগরদ্বারে পৌঁছাতাম ও সার্বজনীন চকে আসন গ্রহণ করতাম,
(En aquel tiempo) cuando yo salía a la puerta de la ciudad, y en la plaza establecía mi asiento,
8 যুবকেরা আমাকে দেখে সরে যেত ও প্রাচীনেরা উঠে দাঁড়াতেন;
los jóvenes al verme se retiraban, y los ancianos se levantaban, y se mantenían en pie.
9 শীর্ষস্থানীয় লোকেরা কথা বলা বন্ধ করে দিতেন ও হাত দিয়ে নিজেদের মুখ ঢেকে নিতেন;
Los príncipes contenían la palabra, y ponían su mano sobre la boca.
10 অভিজাতদের কণ্ঠস্বর ধামাচাপা পড়ে যেত, ও তাদের জিভ তালুতে সংলগ্ন হত।
Se callaba la voz de los magnates y su lengua se pegaba a su paladar.
11 আমার কথা শুনে সবাই সাধুবাদ জানাত, ও আমাকে দেখে সবাই আমার প্রশংসা করত,
El que me escuchaba, me llamaba dichoso, y el ojo que me veía, daba señas en favor mío.
12 যেহেতু আমি সাহায্যের আশায় আর্তনাদ করা দরিদ্রকে, ও অসহায় পিতৃহীনকে উদ্ধার করতাম।
Yo libraba al pobre que pedía auxilio, y al huérfano que no tenía sostén.
13 মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ আমাকে আশীর্বাদ করত; বিধবার অন্তরে আমি গানের সঞ্চার করতাম।
Sobre mí venía la bendición del que hubiera perecido, y yo alegraba el corazón de la viuda.
14 আমি আমার ধার্মিকতা পোশাকরূপে গায়ে দিতাম; ন্যায়বিচার ছিল আমার আলখাল্লা ও আমার পাগড়ি।
Me revestía de justicia, y esta me revestía a mí, mi equidad me servía de manto y tiara.
15 অন্ধের কাছে আমি ছিলাম চোখ ও খঞ্জের কাছে পা।
Era yo ojo para el ciego, y pie para el cojo,
16 অভাবগ্রস্তের কাছে আমি ছিলাম একজন বাবা; অপরিচিত লোকের মামলা আমি হাতে তুলে নিতাম।
padre de los pobres, que examinaba con diligencia aun la causa del desconocido.
17 দুষ্টদের বিষদাঁত আমি ভেঙে দিতাম ও তাদের দাঁত থেকে শিকারদের ছিনিয়ে আনতাম।
Quebraba los colmillos del malvado, y de sus dientes arrancaba la presa.
18 “আমি ভাবলাম, ‘নিজের বাড়িতেই আমি মারা যাব, আমার দিনগুলি হবে বালুকণার মতো অসংখ্য।
Por lo cual me decía: «Moriré en mi nido, y mis días serán tan numerosos como la arena;
19 আমার মূল জলের কাছে গিয়ে পৌঁছাবে, ও আমার শাখাপ্রশাখায় গোটা রাত শিশির পড়বে।
mi raíz se extenderá hacia las aguas, y el rocío pasará la noche en mis hojas.
20 আমার গরিমা ম্লান হবে না; ধনুক আমার হাতে চিরনতুন হয়ে থাকবে।’
Será siempre nueva en mí la gloria mía, y mi arco se renovará en mi mano.»
21 “মানুষজন প্রত্যাশা নিয়ে আমার কথা শুনত, আমার পরামর্শ লাভের জন্য নীরবে অপেক্ষা করত।
A mí me escuchaban sin perder la paciencia, aguardando silenciosamente mi consejo.
22 আমি কথা বলার পর, তারা আর কিছুই বলত না; আমার কথাবার্তা মৃদুভাবে তাদের কানে গিয়ে পড়ত।
Después de hablar ya no respondía nadie, porque (cual rocío) caían sobre ellos mis palabras.
23 তারা যেমন বৃষ্টির, তেমনি আমার অপেক্ষায় থাকত ও শেষ বর্ষার মতো আমার কথাবার্তা পান করত।
Me esperaban como se espera la lluvia, abrían su boca como a la lluvia tardía.
24 আমি যখন তাদের দিকে তাকিয়ে হাসতাম, তারা পুরোপুরি বিশ্বাস করত না; আমার মুখের আলো তাদের চমৎকার লাগত।
Si les sonreía estaban admirados, y se alegraban de esa luz de mi rostro.
25 আমি তাদের জন্য পথ মনোনীত করতাম ও তাদের নেতা হয়ে বসতাম; সৈন্যদলের মধ্যে যেমন রাজা, তেমনি থাকতাম; বিলাপকারীদের যে সান্ত্বনা দেয়, তারই মতো থাকতাম।
Yo decidía su conducta y me sentaba a la cabecera, habitaba como un rey entre sus tropas, cual consolador un medio de los afligidos.”