< যিরমিয়ের বই 52 >

1 সিদিকিয় একুশ বছর বয়সে রাজা হন। তিনি এগারো বছর জেরুশালেমে রাজত্ব করেন। তাঁর মা ছিলেন লিব্‌না নিবাসী যিরমিয়ের কন্যা হমূটল।
Ενός και είκοσι ετών ηλικίας ήτο ο Σεδεκίας ότε εβασίλευσε, και εβασίλευσεν ένδεκα έτη εν Ιερουσαλήμ· το δε όνομα της μητρός αυτού ήτο Αμουτάλ, θυγάτηρ του Ιερεμίου από Λιβνά.
2 তিনি সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে কেবলই মন্দ কাজ করতেন, যেমন যিহোয়াকীমও করেছিলেন।
Και έπραξε πονηρά ενώπιον του Κυρίου, κατά πάντα όσα έπραξεν ο Ιωαχείμ.
3 সদাপ্রভুর ক্রোধের কারণেই জেরুশালেম ও যিহূদার প্রতি এসব কিছু ঘটেছিল, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি তাদের তাঁর উপস্থিতি থেকে ধাক্কা মেরে দূরে সরিয়ে দিলেন। ইত্যবসরে সিদিকিয় ব্যাবিলনের রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেছিলেন।
Διότι από του θυμού του Κυρίου του γενομένου κατά Ιερουσαλήμ και Ιούδα, εωσού απέρριψεν αυτούς από προσώπου αυτού, ο Σεδεκίας απεστάτησε κατά του βασιλέως της Βαβυλώνος.
4 তাই, সিদিকিয়ের রাজত্বের নবম বছরে, ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার, তাঁর সমস্ত সৈন্য নিয়ে জেরুশালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করলেন। তারা নগরের বাইরে শিবির স্থাপন করে তার চারপাশে অবরোধ গড়ে তুললেন।
Και εν τω ενάτω έτει της βασιλείας αυτού, τον δέκατον μήνα, την δεκάτην του μηνός, ήλθε Ναβουχοδονόσορ ο βασιλεύς της Βαβυλώνος, αυτός και άπαν το στράτευμα αυτού, επί την Ιερουσαλήμ, και εστρατοπέδευσαν εναντίον αυτής και ωκοδόμησαν περιτείχισμα κατ' αυτής κύκλω.
5 রাজা সিদিকিয়ের রাজত্বের এগারোতম বছর পর্যন্ত নগর অবরুদ্ধ রইল।
Και η πόλις επολιορκείτο μέχρι του ενδεκάτου έτους του βασιλέως Σεδεκίου.
6 চতুর্থ মাসের নবম দিনে নগরের দুর্ভিক্ষ এত চরম আকার নিয়েছিল, যে সেখানকার লোকজনের কাছে কোনও খাবারদাবার ছিল না।
Εν τω τετάρτω μηνί, την ενάτην του μηνός, η πείνα εκραταιώθη εν τη πόλει και δεν υπήρχεν άρτος διά τον λαόν του τόπου.
7 পরে নগরের প্রাচীর ভেঙে ফেলা হল, এবং রাতের বেলায় গোটা সৈন্যদল রাজার বাগানের কাছে থাকা দুটি প্রাচীরের মাঝখানে অবস্থিত দরজা দিয়ে পালিয়ে গেল, যদিও ব্যাবিলনের সৈন্যসামন্ত কিন্তু নগরটি ঘিরে রেখেছিল। তারা অরাবার দিকে পালিয়ে গেল,
Και εξεπορθήθη η πόλις και πάντες οι άνδρες του πολέμου έφυγον και εξήλθον εκ της πόλεως την νύκτα, διά της οδού της πύλης της μεταξύ των δύο τειχών, της πλησίον του βασιλικού κήπου· οι δε Χαλδαίοι ήσαν πλησίον της πόλεως κύκλω, και υπήγον κατά την οδόν της πεδιάδος.
8 কিন্তু ব্যাবিলনের সৈন্যদল রাজা সিদিকিয়ের পিছনে তাড়া করে গেল এবং যিরীহোর সমভূমিতে তাঁর নাগাল পেল। তাঁর সমস্ত সৈন্য তাঁর কাছ থেকে পৃথক হয়ে ছড়িয়ে পড়ল,
Το δε στράτευμα των Χαλδαίων κατεδίωξεν οπίσω του βασιλέως και έφθασαν τον Σεδεκίαν εις τας πεδιάδας της Ιεριχώ· και άπαν το στράτευμα αυτού διεσκορπίσθη από πλησίον αυτού.
9 আর তিনি ধৃত হলেন। তাঁকে ধরে হমাৎ দেশের রিব্‌লায় ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানে তিনি তাঁর শাস্তি ঘোষণা করলেন।
Και αυνέλαβον τον βασιλέα και ανήγαγον αυτόν προς τον βασιλέα της Βαβυλώνος εις Ριβλά εν τη γη Αιμάθ και επρόφερε καταδίκην επ' αυτόν.
10 সেখানে রিব্‌লায়, ব্যাবিলনের রাজা সিদিকিয়ের চোখের সামনেই তাঁর পুত্রদের হত্যা করলেন; তিনি যিহূদার রাজকর্মচারীদেরও হত্যা করলেন।
Και έσφαξεν ο βασιλεύς της Βαβυλώνος τους υιούς του Σεδεκίου έμπροσθεν των οφθαλμών αυτού· έσφαξεν ότι και πάντας τους άρχοντας Ιούδα εν Ριβλά.
11 তারপর তিনি সিদিকিয়ের দুই চোখ উপড়ে নিলেন, তাঁকে পিতলের শিকলে বাঁধলেন এবং ব্যাবিলনে নিয়ে গেলেন। সেখানে তিনি তাঁকে আমরণ পর্যন্ত কারাগারে নিক্ষেপ করলেন।
Και τους οφθαλμούς του Σεδεκίου εξετύφλωσε, και έδεσεν αυτόν με δύο χαλκίνας αλύσεις· και έφερεν αυτόν ο βασιλεύς της Βαβυλώνος εις Βαβυλώνα και έβαλεν αυτόν εις οίκον φυλακής έως της ημέρας του θανάτου αυτού.
12 ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজারের রাজত্বের উনিশতম বছরের পঞ্চম মাসের দশম দিনে, রাজরক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, যিনি ব্যাবিলনের রাজার সেবা করতেন, জেরুশালেমে এলেন।
Εν δε τω πέμπτω μηνί, τη δεκάτη του μηνός, του δεκάτου εννάτου έτους του Ναβουχοδονόσορ βασιλέως της Βαβυλώνος ήλθεν επί Ιερουσαλήμ Νεβουζαραδάν ο αρχισωματοφύλαξ, ο παριστάμενος ενώπιον του βασιλέως της Βαβυλώνος,
13 তিনি সদাপ্রভুর মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে এবং জেরুশালেমের সব বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিলেন। প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘরবাড়ি তিনি পুড়িয়ে ছাই করে দিলেন।
και κατέκαυσε τον οίκον του Κυρίου και τον οίκον του βασιλέως, και πάντας τους οίκους της Ιερουσαλήμ και πάντα μέγαν οίκον κατέκαυσεν εν πυρί.
14 রাজরক্ষীদলের সেনাপতির অধীনস্থ সমস্ত ব্যাবিলনীয় সৈন্য জেরুশালেমের চারপাশের প্রাচীরগুলি ভেঙে ফেলল।
Και άπαν το στράτευμα των Χαλδαίων, το μετά του αρχισωματοφύλακος, κατεκρήμνισαν πάντα τα τείχη της Ιερουσαλήμ κύκλω.
15 রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, নগরের অবশিষ্ট দরিদ্রতম ব্যক্তিদের কয়েকজনকে, ইতর শ্রেণীর মানুষদের ও যারা ব্যাবিলনের রাজার পক্ষ নিয়েছিল, তাদের সবাইকে ব্যাবিলনে নির্বাসিত করলেন।
Και εκ των πτωχών του λαού και το υπόλοιπον του λαού το εναπολειφθέν εν τη πόλει και τους φυγόντας, οίτινες προσέφυγον προς τον βασιλέα της Βαβυλώνος, και το εναπολειφθέν του πλήθους, μετώκισε Νεβουζαραδάν ο αρχισωματοφύλαξ.
16 কিন্তু দেশের অবশিষ্ট দীনদরিদ্র ব্যক্তিদের নবূষরদন দ্রাক্ষাকুঞ্জ ও মাঠগুলিতে কৃষিকর্ম করার জন্য রেখে দিলেন।
Εκ των πτωχών όμως της γης αφήκε Νεβουζαραδάν ο αρχισωματοφύλαξ διά αμπελουργούς και διά γεωργούς.
17 ব্যাবিলনীয়েরা সদাপ্রভুর মন্দিরের পিতলের দুটি স্তম্ভ, স্থানান্তরযোগ্য গামলা বসাবার পাত্রগুলি ও পিতলের সমুদ্রপাত্রটি ভেঙে খণ্ড খণ্ড করল, আর তারা সেগুলির সব পিতল ব্যাবিলনে নিয়ে গেল।
Και τους στύλους τους χαλκίνους τους εν τω οίκω του Κυρίου και τας βάσεις και την χαλκίνην θάλασσαν την εν τω οίκω του Κυρίου κατέκοψαν οι Χαλδαίοι, και μετεκόμισαν όλον τον χαλκόν αυτών εις την Βαβυλώνα.
18 এছাড়াও তারা হাঁড়ি, বেলচা, সলতে ছাঁটার যন্ত্র, রক্ত ছিটানোর বাটিগুলি, থালা ও মন্দিরের সেবাকাজে যেগুলি ব্যবহৃত হত, ব্রোঞ্জের সেইসব জিনিসপত্রও তুলে নিয়ে গেল।
Έλαβον δε και τους λέβητας και τα πτυάρια και τα λυχνοψάλιδα και τας λεκάνας και τα θυμιατήρια και πάντα τα σκεύη τα χάλκινα, διά των οποίων έκαμνον την υπηρεσίαν.
19 রাজরক্ষীদলের সেনাপতি সব গামলা, ধুনুচি, রক্ত ছিটানোর গামলাগুলি, বিভিন্ন পাত্র, দীপবৃক্ষগুলি, থালাগুলি এবং পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করার পাত্রগুলি—যত সোনা ও রুপোর তৈরি জিনিস ছিল, তাঁর সঙ্গে নিয়ে গেলেন।
Έλαβε προσέτι ο αρχισωματοφύλαξ και τους κρατήρας και τα πυροδοχεία, και τας λεκάνας και τους λέβητας και τας λυχνίας και τα θυμιατήρια και τας φιάλας, όσα ήσαν χρυσά και όσα αργυρά·
20 দুটি পিতলের থাম, সমুদ্রপাত্র ও তার নিচে অবস্থিত বারোটি পিতলের বলদ, স্থানান্তরযোগ্য গামলা রাখার জিনিসগুলি, যেগুলি রাজা শলোমন সদাপ্রভুর মন্দিরের জন্য নির্মাণ করেছিলেন, সেগুলির পিতল অপরিমেয় ছিল।
τους δύο στύλους, την μίαν θάλασσαν και τους δώδεκα χαλκίνους μόσχους τους αντί βάσεων, τα οποία έκαμεν ο βασιλεύς Σολομών διά τον οίκον του Κυρίου· ο χαλκός πάντων τούτων των σκευών ήτο αζύγιστος.
21 প্রত্যেকটি স্তম্ভ ছিল আঠারো হাত উঁচু এবং পরিধি ছিল বারো হাত; প্রত্যেকটি ছিল চার আঙুল পুরু এবং ফাঁপা।
Περί δε των στύλων, το ύψος του ενός στύλου ήτο δεκαοκτώ πηχών, και ζώνη πηχών δώδεκα περιεκύκλονεν αυτόν, και το πάχος αυτού δακτύλων τεσσάρων· ήτο κενός.
22 স্তম্ভের উপরে মাথার দিকটি ছিল পাঁচ হাত উঁচু এবং সেটি চারপাশে ব্রোঞ্জের জালি ও ব্রোঞ্জের ডালিম দিয়ে সুসজ্জিত ছিল। অন্য স্তম্ভটিও, এটির মতোই একই ধরনের ছিল।
Και το κιονόκρανον το επ' αυτού χάλκινον· το δε ύψος του ενός κιονοκράνου πέντε πηχών και το δικτυωτόν και τα ρόδια επί του κιονοκράνου κύκλω, τα πάντα χάλκινα· τα αυτά είχε και ο δεύτερος στύλος μετά των ροδίων.
23 চারপাশের ডালিমের সংখ্যা ছিল ছিয়ানব্বই এবং উপরের দিকের মোট ডালিমের সংখ্যা ছিল একশো।
Και ήσαν ενενήκοντα εξ ρόδια κρεμάμενα· πάντα τα ρόδια τα επί του δικτυωτού ήσαν εκατόν κύκλω.
24 রক্ষীদলের সেনাপতি মহাযাজক সরায়কে, পদাধিকারবলে তাঁর পরে যিনি ছিলেন, সেই যাজক সফনিয়কে ও তিনজন দারোয়ানকে বন্দি করে নিয়ে গেলেন।
Και έλαβεν ο αρχισωματοφύλαξ Σεραΐαν τον πρώτον ιερέα και Σοφονίαν τον δεύτερον ιερέα και τους τρεις θυρωρούς·
25 যারা তখনও নগরে থেকে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে যোদ্ধাদের উপরে নিযুক্ত কর্মকর্তাকে ও সাতজন রাজকীয় পরামর্শদাতাদের ধরলেন। এছাড়া তিনি সচিবকে ধরলেন, যিনি ছিলেন দেশের লোকদের সৈন্যদলে নিযুক্ত করার জন্য ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তি এবং তাঁর অধীনস্থ ষাটজন লোক, যাদের নগরে পাওয়া গেল, তাদেরও নিয়ে গেলেন।
και εκ της πόλεως έλαβεν ένα ευνούχον, όστις ήτο επιστάτης επί των ανδρών των πολεμιστών, και επτά άνδρας εκ των παρισταμένων έμπροσθεν του βασιλέως, τους ευρεθέντας εν τη πόλει, και τον γραμματέα τον άρχοντα των στρατευμάτων, όστις έκαμνε την στρατολογίαν του λαού της γης, και εξήκοντα άνδρας εκ του λαού της γης, τους ευρεθέντας εν μέσω της πόλεως.
26 সেনাপতি নবূষরদন তাদের সবাইকে ধরে রিব্‌লাতে ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে এলেন।
Και λαβών αυτούς Νεβουζαραδάν ο αρχισωματοφύλαξ έφερεν αυτούς προς τον βασιλέα της Βαβυλώνος εις Ριβλά.
27 হমাৎ দেশের রিব্‌লাতে ব্যাবিলনের রাজা প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত এই লোকদের বধ করলেন। অতএব যিহূদা তার দেশ থেকে নির্বাসিত হল।
Και επάταξεν αυτούς ο βασιλεύς της Βαβυλώνος και εθανάτωσεν αυτούς εν Ριβλά, εν τη γη Αιμάθ. Ούτω μετωκίσθη ο Ιούδας από της γης αυτού.
28 নেবুখাদনেজার যাদের নির্বাসনে নিয়ে যান, তাদের সংখ্যা এরকম: সপ্তম বছরে 3,023 জন ইহুদি;
Ούτος είναι ο λαός, τον οποίον μετώκισεν ο Ναβουχοδονόσορ, εν τω εβδόμω έτει, τρεις χιλιάδας και εικοσιτρείς Ιουδαίους·
29 নেবুখাদনেজারের রাজত্বের আঠারোতম বছরে জেরুশালেম থেকে 832 জন;
εν τω δεκάτω ογδόω έτει του Ναβουχοδονόσορ μετώκισεν αυτός από Ιερουσαλήμ οκτακοσίας τριάκοντα δύο ψυχάς·
30 তাঁর রাজত্বের তেইশতম বছরে, রাজরক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, 745 জন ইহুদিকে নির্বাসনে নিয়ে যান। লোকদের সর্বমোট সংখ্যা ছিল 4,600 জন।
εν τω εικοστώ τρίτω έτει του Ναβουχοδονόσορ μετώκισε Νεβουζαραδάν ο αρχισωματοφύλαξ εκ των Ιουδαίων επτακοσίας τεσσαράκοντα πέντε ψυχάς· πάσαι αι ψυχαί τέσσαρες χιλιάδες και εξακόσιαι.
31 যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনের বন্দিত্বের সাঁইত্রিশতম বছরে, দ্বাদশ মাসের পঁচিশতম দিনে, ইবিল-মরোদক যে বছরে ব্যাবিলনের রাজা হন, তিনি যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনকে মুক্তি দিলেন। তিনি তাঁকে কারাগার থেকে মুক্ত করলেন।
Εν δε τω τριακοστώ εβδόμω έτει της μετοικεσίας του Ιωακείμ βασιλέως του Ιούδα, τον δωδέκατον μήνα, την εικοστήν πέμπτην του μηνός, Ευείλ-μερωδάχ ο βασιλεύς της Βαβυλώνος, κατά το έτος καθ' ο εβασίλευσεν, ανύψωσε την κεφαλήν του Ιωακείμ βασιλέως του Ιούδα και εξήγαγεν αυτόν εκ του οίκου της φυλακής,
32 তিনি যিহোয়াখীনের সাথে সদয় ভঙ্গিতে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সাথে অন্যান্য যেসব রাজা ছিলেন, তাদের তুলনায় তিনি যিহোয়াখীনকে বেশি সম্মানীয় এক আসন দিলেন।
και ελάλησεν ευμενώς μετ' αυτού και έθεσε τον θρόνον αυτού επάνωθεν του θρόνου των βασιλέων των μετ' αυτού εν Βαβυλώνι.
33 তাই যিহোয়াখীন তাঁর কয়েদির পোশাক একদিকে সরিয়ে রেখেছিলেন এবং জীবনের বাকি দিনগুলি তিনি নিয়মিতভাবে রাজার টেবিলেই বসে ভোজনপান করলেন।
Και ήλλαξε τα ιμάτια της φυλακής αυτού· και έτρωγεν άρτον πάντοτε μετ' αυτού πάσας τας ημέρας της ζωής αυτού.
34 যিহোয়াখীন যতদিন বেঁচেছিলেন, ব্যাবিলনের রাজা তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত, তাঁকে নিয়মিতরূপে একটি ভাতা দিতেন।
Και το σιτηρέσιον αυτού ήτο παντοτεινόν σιτηρέσιον διδόμενον εις αυτόν παρά του βασιλέως της Βαβυλώνος, ημερήσιος χορηγία μέχρι της ημέρας του θανάτου αυτού, πάσας τας ημέρας της ζωής αυτού.

< যিরমিয়ের বই 52 >