< যিশাইয় ভাববাদীর বই 37 >

1 রাজা হিষ্কিয় একথা শুনে নিজের কাপড় ছিঁড়লেন। তিনি শোকের পোশাক পরে সদাপ্রভুর মন্দিরে গেলেন।
ଏଥିରେ ହିଜକୀୟ ରାଜା ତାହା ଶୁଣନ୍ତେ, ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରି ଓ ଅଖା ଘୋଡ଼ାଇ ହୋଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଗଲା।
2 তিনি রাজপ্রাসাদের পরিচালক ইলিয়াকীম, সচিব শিব্‌ন ও গুরুত্বপূর্ণ যাজকদের, আমোষের পুত্র, ভাববাদী যিশাইয়ের কাছে প্রেরণ করলেন। তারা সবাই শোকের পোশাক পরেছিলেন।
ପୁଣି, ସେ ରାଜଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ଇଲିୟାକୀମ୍‍କୁ, ଶିବ୍‍ନ ଲେଖକଙ୍କୁ ଓ ଯାଜକମାନଙ୍କର ପ୍ରାଚୀନବର୍ଗଙ୍କୁ ଅଖା ଘୋଡ଼ାଇ ଆମୋସଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯିଶାଇୟ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ପଠାଇଲା।
3 তারা গিয়ে তাঁকে বললেন, “হিষ্কিয় একথাই বলেন: আজকের এই দিনটি হল মর্মান্তিক যন্ত্রণা, তিরস্কার ও কলঙ্কময় একদিন, ঠিক যেমন সন্তান প্রসবের সময় এসে গিয়েছে, অথচ যেন সন্তান প্রসবের শক্তিই নেই।
ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ହିଜକୀୟ ଏହିପରି କହିଅଛନ୍ତି, ‘ଆଜି ଦିନ ଆପଦ, ଅନୁଯୋଗ ଓ ଅପମାନର ଦିନ; କାରଣ ସନ୍ତାନଗଣ ପ୍ରସବ-ଦ୍ୱାରରେ ଉପସ୍ଥିତ, ମାତ୍ର ପ୍ରସବ କରିବାକୁ ଶକ୍ତି ନାହିଁ।
4 হয়তো সদাপ্রভু, আপনার ঈশ্বর সেই সৈন্যাধ্যক্ষের কথা শুনে থাকবেন, যাকে তার মনিব, আসিরীয় রাজা, জীবন্ত ঈশ্বরকে বিদ্রুপ করার জন্য প্রেরণ করেছিলেন। সদাপ্রভু, আপনার ঈশ্বর, যে কথা শুনেছেন, তার জন্য তিনি হয়তো তাঁকে তিরস্কার করবেন। সেই কারণে, যারা এখনও বেঁচে আছে, আপনি অবশিষ্ট তাদের জন্য প্রার্থনা করুন।”
ହୋଇପାରେ, ଜୀବିତ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ଧିକ୍କାର କରିବା ପାଇଁ ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ଦ୍ୱାରା ପ୍ରେରିତ ରବ୍‍ଶାକିର ସମସ୍ତ କଥା ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ପରମେଶ୍ୱର ଶୁଣିବେ, ପୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ପରମେଶ୍ୱର ଯେଉଁ କଥା ଶୁଣିଅଛନ୍ତି, ତହିଁ ଲାଗି ଅନୁଯୋଗ କରିବେ; ଏହେତୁ ଯେଉଁ ଅବଶିଷ୍ଟାଂଶ ଅଛନ୍ତି, ସେମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭେ ପ୍ରାର୍ଥନା କର।’”
5 যখন রাজা হিষ্কিয়ের কর্মচারীরা যিশাইয়ের কাছে গেলেন,
ଏହିରୂପେ ହିଜକୀୟ ରାଜାର ଦାସମାନେ ଯିଶାଇୟଙ୍କ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ।
6 যিশাইয় তাদের বললেন, “তোমরা গিয়ে তোমাদের মনিবকে বলো, ‘সদাপ্রভু এই কথা বলেন: আসিরীয় রাজার অধীন ব্যক্তিরা আমার সম্পর্কে যেসব নিন্দার উক্তি করেছে, যেগুলি তোমরা শুনেছ, সে সম্পর্কে ভয় পেয়ো না।
ତହିଁରେ ଯିଶାଇୟ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଏହିପରି କହିବ, ‘ସଦାପ୍ରଭୁ କହନ୍ତି, ଅଶୂରୀୟ ରାଜାର ଦାସମାନେ ଆମ୍ଭଙ୍କୁ ନିନ୍ଦା କରିବାର ଯେଉଁ କଥା ତୁମ୍ଭେ ଶୁଣିଅଛ, ତହିଁରେ ଭୀତ ହୁଅ ନାହିଁ।
7 তোমরা শোনো! আমি তার মধ্যে এমন এক মনোভাব দেব, যার ফলে সে যখন এক সংবাদ শুনবে, সে তার স্বদেশে ফিরে যাবে। সেখানে আমি তাকে তরোয়ালের দ্বারা বিনষ্ট করব।’”
ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ତାହା ମଧ୍ୟରେ ଏକ ଆତ୍ମା ଦେବା, ପୁଣି ସେ କୌଣସି ଜନରବ ଶୁଣି ଆପଣା ଦେଶକୁ ଫେରିଯିବ; ଆଉ, ଆମ୍ଭେ ତାହାର ନିଜ ଦେଶରେ ଖଡ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ତାହାକୁ ନିପାତ କରିବା।’”
8 সেই সৈন্যাধ্যক্ষ যখন শুনতে পেলেন যে, আসিরীয় রাজার লাখীশ ত্যাগ করে চলে গেছেন, তিনি ফিরে গেলেন এবং দেখলেন, রাজা লিব্‌নার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ଲାଖୀଶ୍‍ଠାରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରିଅଛି ବୋଲି ରବ୍‍ଶାକି ଶୁଣି ଫେରିଗଲା ଓ ତାହାକୁ ଲିବ୍‍ନା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରୁଥିବାର ଦେଖିଲା।
9 পরে সন্‌হেরীব একটি সংবাদ শুনতে পেলেন যে, মিশরের কূশ দেশের রাজা তির্হক তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য সমরাভিযান শুরু করেছেন। সেকথা শুনতে পেয়ে, তিনি এই কথা বলে হিষ্কিয়ের কাছে দূতদের পাঠালেন:
ପୁଣି, ଅଶୂରୀୟ ରାଜା କୂଶଦେଶୀୟ ତିର୍ହକ ରାଜା ବିଷୟରେ ଏହି କଥା ଶୁଣିଲା ଯେ, ସେ ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ଆସିଅଛି; ଏହା ଶୁଣି ସେ ହିଜକୀୟ ନିକଟକୁ ଦୂତଗଣ ପଠାଇ କହିଲା,
10 “যিহূদার রাজা হিষ্কিয়কে গিয়ে বলো: যে দেবতার উপর আপনি নির্ভর করে আছেন, তিনি যেন এই কথা বলে আপনাকে না ঠকান যে, ‘আসিরিয়ার রাজার হাতে জেরুশালেমকে সমর্পণ করা হবে না।’
“ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ହିଜକୀୟକୁ ଏହି କଥା କହିବ, ‘ଯିରୂଶାଲମ ଅଶୂରୀୟ ରାଜାର ହସ୍ତଗତ ହେବ ନାହିଁ, ଏହି କଥା କହି ତୁମ୍ଭର ବିଶ୍ୱାସଭୂମି ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭକୁ ନ ଭୁଲାଉନ୍ତୁ।
11 তোমরা নিশ্চয়ই শুনেছ, সব দেশের প্রতি আসিরীয় রাজা কী করেছেন। তিনি তাদের সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছেন। আর তোমরা কি তাঁর হাত থেকে রক্ষা পাবে?
ଦେଖ, ଅଶୂରୀୟ ରାଜାମାନେ ନିଃଶେଷ ରୂପେ ବିନାଶ କରିବା ଦ୍ୱାରା ସମୁଦାୟ ଦେଶ ପ୍ରତି ଯାହା କରିଅଛନ୍ତି, ତାହା ତୁମ୍ଭେ ଶୁଣିଅଛ; ଆଉ, ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ଉଦ୍ଧାର ପାଇବ?
12 ওইসব জাতির দেশগুলি, যাদের আমার পিতৃপুরুষেরা ধ্বংস করেছিলেন, কেউ কি তাদের উদ্ধার করতে পেরেছে—অর্থাৎ গোষণ, হারণ, রেৎসফ ও তেল-অৎসরে বসবাসকারী এদনের লোকেদের দেবতারা?
ମୋʼ ପିତୃଲୋକମାନେ ଯେଉଁ ଗୋଶନ, ହାରଣ, ରେତ୍ସଫ ଦେଶୀୟମାନଙ୍କୁ ଓ ତଳଃସର ନିବାସୀ ଏଦନ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କୁ ବିନାଶ କଲେ, ସେମାନଙ୍କର ଦେବତାମାନେ କʼଣ ସେମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କଲେ?
13 হমাতের রাজা বা অর্পদের রাজা কোথায় গেল? লায়ীর, সফর্বয়িম, হেনা ও ইব্বার রাজারাই বা কোথায় গেল?”
ହମାତର ରାଜା, ଅର୍ପଦର ରାଜା, ସଫର୍ବୟିମ ନଗରର, ହେନାର ଓ ଅବ୍ବାର ରାଜା କାହାନ୍ତି?’”
14 সেই দূতদের কাছ থেকে পত্রখানি গ্রহণ করে হিষ্কিয় পাঠ করলেন। তারপর তিনি সদাপ্রভুর মন্দিরে উঠে গেলেন এবং সদাপ্রভুর সামনে তা মেলে ধরলেন।
ତହିଁରେ ହିଜକୀୟ ଦୂତଗଣର ହସ୍ତରୁ ପତ୍ର ଗ୍ରହଣ କରି ତାହା ପାଠ କଲା; ଆଉ, ହିଜକୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଯାଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ତାହା ମେଲାଇଲା।
15 আর হিষ্কিয় এই বলে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন:
ଆଉ, ହିଜକୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲା,
16 “দুই করূবের মাঝে বিরাজমান হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর, সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু, একমাত্র তুমিই পৃথিবীর সব রাজ্যের ঈশ্বর। তুমিই আকাশমণ্ডল ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছ।
“ହେ କିରୂବଗଣ ଉପରେ ଉପବିଷ୍ଟ ସୈନ୍ୟାଧିପତି ସଦାପ୍ରଭୋ, ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭେ, କେବଳ ତୁମ୍ଭେ ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମୁଦାୟ ରାଜ୍ୟର ପରମେଶ୍ୱର ଅଟ; ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱର୍ଗ ଓ ପୃଥିବୀ ନିର୍ମାଣ କରିଅଛ।
17 হে সদাপ্রভু, তুমি কর্ণপাত করো ও শোনো; হে সদাপ্রভু, তুমি তোমার দৃষ্টি উন্মোচন করো ও দেখো; জীবন্ত ঈশ্বরকে অপমান করে সন্‌হেরীব যেসব কথা বলেছে, তা তুমি শ্রবণ করো।
ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଆପଣା କର୍ଣ୍ଣ ଡେରି ଶୁଣ; ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଆପଣା ଚକ୍ଷୁ ଫିଟାଇ ଦେଖ; ପୁଣି, ଜୀବିତ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ଧିକ୍କାର କରିବା ପାଇଁ ସନ୍‍‌‌ହେରୀବ ଯାହା କହି ପଠାଇଅଛି, ତାହାର ସେହି ସବୁ କଥା ଶୁଣ।
18 “একথা সত্যি, হে সদাপ্রভু, যে আসিরীয় রাজারা এই সমস্ত মানুষজন ও তাদের দেশগুলিকে বিনষ্ট করেছে।
ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଅଶୂରୀୟ ରାଜାମାନେ ସର୍ବଦେଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ, ସେମାନଙ୍କର ଦେଶକୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିଅଛନ୍ତି
19 তারা তাদের দেবতাদের আগুনে নিক্ষেপ করে তাদের ধ্বংস করেছে, কারণ তারা দেবতা নয়, কিন্তু ছিল কেবলমাত্র কাঠ ও পাথরের তৈরি, মানুষের হাতে তৈরি শিল্প।
ଓ ସେମାନଙ୍କର ଦେବତାଗଣକୁ ଅଗ୍ନିରେ ନିକ୍ଷେପ କରିଅଛନ୍ତି, ଏହା ସତ୍ୟ; କାରଣ ସେମାନେ ପରମେଶ୍ୱର ନୁହନ୍ତି, ମନୁଷ୍ୟର ହସ୍ତକୃତ କର୍ମ, କାଷ୍ଠ ଓ ପ୍ରସ୍ତର ମାତ୍ର; ଏହେତୁ ସେମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ବିନାଶ କରିଅଛନ୍ତି।
20 এখন হে সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বর, তার হাত থেকে আমাদের উদ্ধার করো, যেন পৃথিবীর সমস্ত রাজ্য জানতে পারে যে, হে সদাপ্রভু, কেবলমাত্র তুমিই ঈশ্বর।”
ଏଣୁ ଏବେ, ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱର, ତାହାର ହସ୍ତରୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କର, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ, କେବଳ ତୁମ୍ଭେ ଯେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅଟ, ଏହା ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମୁଦାୟ ରାଜ୍ୟ ଜାଣିବେ।”
21 তারপর আমোষের পুত্র যিশাইয়, হিষ্কিয়ের কাছে একটি বার্তা প্রেরণ করলেন: “সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর এই কথা বলেন: তুমি যেহেতু আসিরীয় রাজা সন্‌হেরীব সম্পর্কে আমার কাছে প্রার্থনা করেছ,
ଏଉତ୍ତାରେ ଆମୋସଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯିଶାଇୟ ହିଜକୀୟ ନିକଟକୁ କହି ପଠାଇଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେ ଅଶୂରର ରାଜା ସନ୍‍‌‌ହେରୀବ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆମ୍ଭ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରିବାରୁ,
22 তার বিরুদ্ধে বলা সদাপ্রভুর বাণী হল এই: “কুমারী-কন্যা সিয়োন তোমাকে অবজ্ঞা ও উপহাস করে। জেরুশালেম-কন্যা তার মাথা নাড়ায় যখন তোমরা পলায়ন করো।
ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହା ବିଷୟରେ ଏହି କଥା କହିଅଛନ୍ତି; ସିୟୋନର ଅନୂଢ଼ା କନ୍ୟା ତୁମ୍ଭକୁ ତୁଚ୍ଛ କରିଅଛି ଓ ତୁମ୍ଭକୁ ପରିହାସ କରିଅଛି; ଯିରୂଶାଲମର କନ୍ୟା ତୁମ୍ଭଆଡ଼େ ମୁଣ୍ଡ ହଲାଇଅଛି।
23 তুমি কাকে অপমান ও কার নিন্দা করেছ? তুমি কার বিরুদ্ধে তোমার কণ্ঠস্বর তুলেছ ও গর্বিত চক্ষু উপরে তুলেছ? তা করেছ ইস্রায়েলের সেই পবিত্রতমের বিরুদ্ধেই।
ତୁମ୍ଭେ କାହାକୁ ଧିକ୍କାର ଓ ନିନ୍ଦା କରିଅଛ? ଓ ତୁମ୍ଭେ କାହା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ରବ ଉଚ୍ଚ କରିଅଛ ଓ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁ ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱକୁ ଉଠାଇଅଛ? ଇସ୍ରାଏଲର ଧର୍ମସ୍ୱରୂପଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ତ।
24 তোমার দূতদের দ্বারা তুমি প্রভুর উপরে অপমানের বোঝা চাপিয়েছ। আবার তুমি বলেছ, ‘আমার বহুসংখ্যক রথের দ্বারা আমি পর্বতসমূহের শিখরে, লেবাননের সর্বোচ্চ চূড়াগুলির উপরে আরোহণ করেছি। আমি তার দীর্ঘতম সিডার গাছগুলিকে, তার উৎকৃষ্টতম দেবদারু গাছগুলিকে কেটে ফেলেছি। আমি তার দুর্গম উচ্চ স্থানে, তার সুন্দর বনানীতে পৌঁছে গেছি।
ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଦାସଗଣ ଦ୍ୱାରା ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଧିକ୍କାର କରିଅଛ ଓ କହିଅଛ, ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ଅପାର ରଥରେ ପର୍ବତଗଣର ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱକୁ ଲିବାନୋନର ଅଭ୍ୟନ୍ତରକୁ ଆସିଅଛୁ: ଆଉ, ଆମ୍ଭେ ତହିଁର ଉଚ୍ଚ ଏରସ ବୃକ୍ଷ ଓ ତହିଁର ଉତ୍କୃଷ୍ଟ ଦେବଦାରୁ ବୃକ୍ଷସବୁ କାଟି ପକାଇବା; ପୁଣି, ଆମ୍ଭେ ତାହାର ଦୂରବର୍ତ୍ତୀ ଉଚ୍ଚସ୍ଥାନରେ ଓ ତାହାର ଫଳପୂର୍ଣ୍ଣ କ୍ଷେତ୍ରରୂପ ଅରଣ୍ୟରେ ପ୍ରବେଶ କରିବା।
25 আমি বিজাতীয় ভূমিতে কুয়ো খনন করেছি এবং সেখানকার জলপান করেছি। আমার পায়ের তলা দিয়ে আমি মিশরের সব স্রোতোধারা শুকিয়ে দিয়েছি।’
ଆମ୍ଭେ ଖୋଳି ଜଳ ପାନ କରିଅଛୁ, ଆଉ ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ପଦତଳରେ ମିସରର ନଦୀସବୁ ଶୁଷ୍କ କରିବା।
26 “তুমি কি শুনতে পাওনি? বহুপূর্বে আমি তা স্থির করেছিলাম। পুরাকালে আমি তার পরিকল্পনা করেছিলাম; কিন্তু এখন আমি তা ঘটতে দিয়েছি, সেই কারণে তুমি সুরক্ষিত নগরগুলিকে পাথরের ঢিবিতে পরিণত করেছ।
କିପରି ଆମ୍ଭେ ଦୀର୍ଘକାଳରୁ ଏହା ନିରୂପଣ କରିଅଛୁ ଓ ପୂର୍ବକାଳରୁ ଏହା ସ୍ଥିର କରିଅଛୁ, ଏହା କʼଣ ତୁମ୍ଭେ ଶୁଣି ନାହଁ? ତୁମ୍ଭେ ଯେ ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗରମାନ ବିନାଶ କରି ସେହି ସବୁକୁ ଢିପି କରିବ, ଏହା ଏବେ ଆମ୍ଭେ ସଫଳ କରିଅଛୁ।
27 সেইসব জাতির লোকেরা ক্ষমতাহীন হয়েছে, তারা হতাশ হয়ে লজ্জিত হয়েছে। তারা হল মাঠের গাছগুলির মতো, গজিয়ে ওঠা কোমল অঙ্কুরের মতো, যেমন ছাদের উপরে ঘাস গজিয়ে ওঠে, কিন্তু বেড়ে ওঠার আগেই তাপে শুকিয়ে যায়।
ଏହେତୁ ତନ୍ନିବାସୀମାନେ ଅଳ୍ପ ଶକ୍ତିବିଶିଷ୍ଟ ହେଲେ, ସେମାନେ ହତାଶ ଓ ଉଦ୍‍ବିଗ୍ନ ହେଲେ; ସେମାନେ କ୍ଷେତ୍ରର ଘାସ ଓ ନବୀନ ତୃଣ, ଗୃହଛାତର ଉପରିସ୍ଥ ଘାସ ଓ ଅପକ୍ୱ ଶସ୍ୟକ୍ଷେତ୍ର ତୁଲ୍ୟ ହେଲେ।
28 “কিন্তু আমি জানি তোমার অবস্থান কোথায়, কখন তুমি আস ও যাও, আর কীভাবে তুমি আমার বিরুদ্ধে ক্রোধ প্রকাশ করো।
ତୁମ୍ଭର ବସିବାର, ବାହାରେ ଯିବାର, ଭିତରେ ଆସିବାର ଓ ଆମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ କ୍ରୋଧ କରିବାର ଆମ୍ଭେ ଜାଣୁ।
29 যেহেতু তুমি আমার বিরুদ্ধে ক্রোধ প্রকাশ করো, আর যেহেতু তোমার অভব্য আচরণের কথা আমার কানে পৌঁছেছে, আমি তোমার নাকে আমার বড়শি ফোটাব, তোমার মুখে দেব আমার বলগা, আর যে পথ দিয়ে তুমি এসেছ, সেই পথেই তোমাকে ফিরিয়ে দেব।
ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ କ୍ରୋଧ କରିଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭର ଦର୍ପ କଥା ଆମ୍ଭ କର୍ଣ୍ଣରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇଅଛି, ଏଥିପାଇଁ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ନାସିକାରେ ଆପଣା ଅଙ୍କୁଶ ଓ ତୁମ୍ଭ ଓଷ୍ଠରେ ଆପଣା ଲଗାମ ଦେବା, ପୁଣି ତୁମ୍ଭେ ଯେଉଁ ବାଟରେ ଆସିଲ, ସେହି ବାଟରେ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ଫେରାଇ ଦେବା।
30 “আর ওহে হিষ্কিয়, এই হবে তোমার পক্ষে চিহ্নস্বরূপ: “এই বছরে তোমরা আপনা-আপনি উৎপন্ন শস্য, আর দ্বিতীয় বছরে তা থেকে যা উৎপন্ন হবে, তোমরা তাই ভোজন করবে। কিন্তু তৃতীয় বছরে তোমরা বীজবপন ও শস্যচ্ছেদন করবে, দ্রাক্ষাকুঞ্জ রোপণ করে তার ফল খাবে।
ଏଣୁ (ହେ ହିଜକୀୟ, ) ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଏହି ଚିହ୍ନ ହେବ; ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ବର୍ଷ ସ୍ୱୟଂ ଉତ୍ପନ୍ନ ଶସ୍ୟ ଓ ଦ୍ୱିତୀୟ ବର୍ଷ ତହିଁରୁ ଅଙ୍କୁରିତ ଶସ୍ୟ ଭୋଜନ କରିବ; ପୁଣି, ତୃତୀୟ ବର୍ଷ ବୀଜ ବୁଣି ଶସ୍ୟ କାଟିବ ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ର କରି ତହିଁର ଫଳ ଭୋଗ କରିବ।
31 আরও একবার যিহূদা রাজ্যের অবশিষ্ট লোকেরা পায়ের নিচে মূল খুঁজে পাবে ও তাদের উপরে ফল ধরবে।
ପୁଣି, ଯିହୁଦା ବଂଶର ରକ୍ଷାପ୍ରାପ୍ତ ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକମାନେ ପୁନର୍ବାର ତଳକୁ ଚେର ମାଡ଼ିବେ ଓ ଉପରେ ଫଳ ଫଳିବେ।
32 কারণ জেরুশালেম থেকে আসবে এক অবশিষ্টাংশ, আর সিয়োন পর্বত থেকে আসবে বেঁচে থাকা লোকের একদল। সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর উদ্যোগই তা সুসম্পন্ন করবে।
କାରଣ ଯିରୂଶାଲମରୁ ଏକ ଅବଶିଷ୍ଟାଂଶ ଲୋକେ ଓ ରକ୍ଷାପ୍ରାପ୍ତ ଲୋକେ ସିୟୋନ ପର୍ବତରୁ ବାହାରିବେ; ସୈନ୍ୟାଧିପତି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଉଦ୍‍ଯୋଗ ଏହା ସିଦ୍ଧ କରିବ।
33 “সেই কারণে, আসিরীয় রাজা সম্পর্কে সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “সে এই নগরে প্রবেশ করবে না, কিংবা এখানে কোনো তির নিক্ষেপ করবে না। সে এই নগরের সামনে ঢাল নিয়ে আসবে না, কিংবা কোনো জাঙ্গাল নির্মাণ করবে না।
ଏହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ବିଷୟରେ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ସେ ଏହି ନଗରକୁ ଆସିବ ନାହିଁ, ଅବା ସେଠାରେ ତୀର ମାରିବ ନାହିଁ, କିଅବା ତହିଁ ସମ୍ମୁଖକୁ ଢାଲ ଧରି ଆସିବ ନାହିଁ, ଅଥବା ତହିଁ ବିରୁଦ୍ଧରେ ବନ୍ଧ ବାନ୍ଧିବ ନାହିଁ।
34 যে পথ দিয়ে সে আসবে, সে পথেই যাবে ফিরে; সে এই নগরে প্রবেশ করবে না,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
ସଦାପ୍ରଭୁ କହନ୍ତି, ସେ ଯେଉଁ ବାଟରେ ଆସିଲା, ସେହି ବାଟରେ ଫେରିଯିବ ଓ ସେ ଏହି ନଗରକୁ ଆସିବ ନାହିଁ।
35 “আমি আমার জন্য ও আমার দাস দাউদের জন্য এই নগর রক্ষা করে তা উদ্ধার করব!”
କାରଣ ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ସକାଶୁ ଓ ଆମ୍ଭ ଦାସ ଦାଉଦ ସକାଶୁ ଏହି ନଗରକୁ ରକ୍ଷା କରିବା ପାଇଁ ସପକ୍ଷ ହେବା।”
36 পরে সদাপ্রভুর দূত আসিরীয়দের সৈন্যশিবিরে গিয়ে এক লক্ষ পঁচাশি হাজার সৈন্য মেরে ফেলেছিলেন। পরদিন সকালে যখন লোকজন ঘুম থেকে উঠেছিল—দেখা গেল সর্বত্র শুধু মৃতদেহ ছড়িয়ে পড়ে আছে!
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୂତ ବାହାରି ଅଶୂରୀୟମାନଙ୍କ ଛାଉଣିରେ ଏକ ଲକ୍ଷ ପଞ୍ଚାଅଶୀ ସହସ୍ର ଲୋକ ସଂହାର କଲେ; ପୁଣି, ଲୋକମାନେ ଅତି ପ୍ରଭାତରେ ଉଠନ୍ତେ, ଦେଖ, ସମସ୍ତେ ମୃତ ଶବ।
37 তাই আসিরিয়ার রাজা সন্‌হেরীব সৈন্যশিবির ভেঙে দিয়ে সেখান থেকে সরে পড়েছিলেন। তিনি নীনবীতে ফিরে গিয়ে সেখানেই থেকে গেলেন।
ତହିଁରେ ଅଶୂରର ରାଜା ସନ୍‍‌‌ହେରୀବ ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା ଓ ଫେରିଯାଇ ନୀନିବୀରେ ବାସ କଲା।
38 একদিন, যখন তিনি তাঁর দেবতা নিষ্রোকের মন্দিরে পুজো করছিলেন, তাঁর দুই ছেলে অদ্রম্মেলক ও শরেৎসর তরোয়াল দিয়ে তাঁকে হত্যা করল, এবং আরারট দেশে পালিয়ে গেল। তাঁর ছেলে এসর-হদ্দোন রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ସେ ଆପଣାର ନିଷ୍ରୋକ ନାମକ ଦେବତାର ଗୃହରେ ପୂଜା କରିବା ବେଳେ ଅଦ୍ରମ୍ମେଲକ୍‍ ଓ ଶରେତ୍ସର ନାମକ ତାହାର ଦୁଇ ପୁତ୍ର ତାହାକୁ ଖଡ୍ଗରେ ବଧ କଲେ। ତହୁଁ ସେମାନେ ଆରାରାଟ୍‍ ଦେଶକୁ ପଳାୟନ କଲେ। ପୁଣି, ତାହାର ପୁତ୍ର ଏସର୍‍ହଦ୍ଦୋନ୍‍ ତାହାର ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲା।

< যিশাইয় ভাববাদীর বই 37 >