< যিশাইয় ভাববাদীর বই 36 >

1 রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের চর্তুদশ বছরে আসিরিয়ার রাজা সন্‌হেরীব যিহূদার সব সুরক্ষিত নগর আক্রমণ করে সেগুলি দখল করে নিয়েছিলেন।
ହିଜକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଚତୁର୍ଦ୍ଦଶ ବର୍ଷରେ ଅଶୂରର ରାଜା ସନ୍‍‌‌ହେରୀବ ଯିହୁଦାର ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗରସବୁର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆସି ତାହାସବୁ ହସ୍ତଗତ କଲା।
2 তারপর আসিরিয়ার রাজা তাঁর সৈন্যদলের কর্মকর্তা রব্‌শাকিকে বড়ো এক সৈন্যদলের সঙ্গে লাখীশ থেকে জেরুশালেমে, রাজা হিষ্কিয়ের কাছে প্রেরণ করলেন। যখন সেই সৈন্যাধ্যক্ষ রজকদের ভূমি অভিমুখে, উচ্চতর পুষ্করিণীর জলপ্রণালীর কাছে এসে থামলেন,
ତହିଁରେ ଅଶୂରର ରାଜା ରବ୍‍ଶାକିକୁ ମହାସୈନ୍ୟ ସହିତ ଲାଖୀଶ୍‍ଠାରୁ ଯିରୂଶାଲମକୁ ହିଜକୀୟ ରାଜା ନିକଟକୁ ପଠାଇଲା। ଆଉ, ସେ ରଜକର କ୍ଷେତ୍ର ପଥସ୍ଥିତ ଉପର ପୁଷ୍କରିଣୀର ନାଳ ନିକଟରେ ଠିଆ ହେଲା।
3 তখন রাজপ্রাসাদের পরিচালক হিল্কিয়ের পুত্র ইলিয়াকীম, সচিব শিব্‌ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ বের হয়ে তাঁর কাছে গেলেন।
ତେବେ ହିଲ୍‍କୀୟର ପୁତ୍ର ଇଲିୟାକୀମ୍‍ ନାମକ ରାଜଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ, ଶିବ୍‍ନ ଲେଖକ ଓ ଆସଫର ପୁତ୍ର ଯୋୟାହ ନାମକ ଇତିହାସ ଲେଖକ ବାହାର ହୋଇ ତାହା ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
4 সেই সৈন্যাধ্যক্ষ তাদের বললেন, “তোমরা গিয়ে হিষ্কিয়কে বলো, “‘মহান রাজাধিরাজ, আসিরিয়ার রাজা এই কথা বলেন: তোমাদের এই আত্মনির্ভরতা কীসের উপরে প্রতিষ্ঠিত?
ତହିଁରେ ରବ୍‍ଶାକି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ଏବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ହିଜକୀୟକୁ କୁହ, ‘ମହାରାଜ ଅଶୂରର ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଯେଉଁ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ, ତାହା କିରୂପ ବିଶ୍ୱାସ?
5 তোমরা বলছ যে তোমাদের কাছে যুদ্ধ করার বুদ্ধিপরামর্শ ও শক্তি আছে—কিন্তু তোমরা আসলে শুধু শূন্যগর্ভ কথাই বলছ। কার উপর তুমি নির্ভর করছ, যে আমার বিরুদ্ধেই তুমি বিদ্রোহ করে বসেছ?
ମୁଁ କହୁଅଛି, ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭର ମନ୍ତ୍ରଣା ଓ ବଳ କେବଳ ବୃଥା କଥା; ତୁମ୍ଭେ କାହା ଉପରେ ନିର୍ଭର କରି ମୋହର ବିଦ୍ରୋହୀ ହୋଇଅଛ?
6 এখন দেখো, আমি জানি তোমরা মিশরের উপরে নির্ভর করেছ। সে হল থ্যাঁৎলানো নলখাগড়ার মতো লাঠি, যা কোনো মানুষের হাতকে বিদ্ধ করে! তেমনি মিশরের রাজা ফরৌণ যারা তার উপরে নির্ভর করে।
ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଛେଚାନଳର ଯଷ୍ଟି ରୂପ ମିସର ଉପରେ ନିର୍ଭର କରୁଅଛ; ମାତ୍ର କେହି ତହିଁ ଉପରେ ଆଉଜିଲେ, ତାହା ତାହାର ହାତରେ ପଶି ଫୋଡ଼ି ପକାଇବ; ଯେଉଁମାନେ ମିସରୀୟ ରାଜା ଫାରୋ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖନ୍ତି, ସେସମସ୍ତଙ୍କ ପ୍ରତି ସେ ତ ଏହି ପ୍ରକାର।
7 আর যদি তোমরা আমাকে বলো, “আমরা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করি,” তাহলে তিনি কি সেই ঈশ্বর নন, যার উঁচু পীঠস্থানগুলি ও বেদিগুলি হিষ্কিয় অপসারণ করেছেন এবং যিহূদা ও জেরুশালেমকে এই কথা বলেছেন, “তোমরা অবশ্যই এই যজ্ঞবেদির সামনে উপাসনা করবে”?
ମାତ୍ର ଯଦି ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ କୁହ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖୁଅଛୁ; ତେବେ ହିଜକୀୟ ଯାହାଙ୍କ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀ ଓ ଯାହାଙ୍କ ଯଜ୍ଞବେଦିସବୁ ଦୂର କରିଦେଇଅଛି, ଆଉ ଯିହୁଦାକୁ ଓ ଯିରୂଶାଲମକୁ କହିଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ଯଜ୍ଞବେଦି ସମ୍ମୁଖରେ ପ୍ରଣାମ କରିବ, ସେ କʼଣ ସେହି ନୁହନ୍ତି?
8 “‘এবারে এসো, আমার মনিব আসিরিয়ার রাজার সাথে একটি চুক্তি করো: আমি তোমাদের দুই হাজার অশ্ব দেব, যদি তোমরা তাদের জন্য প্রয়োজনীয় অশ্বারোহী দিতে পারো!
ଏହେତୁ ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଅଶୂରର ରାଜାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ପଣ କର, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଦୁଇ ହଜାର ଅଶ୍ୱ ଦେବି, ଯଦି ତୁମ୍ଭେ ପାର, ତେବେ ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ଚଢ଼ିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭ ଆଡ଼ୁ ଲୋକ ଆଣ।
9 তা যদি না হয়, তাহলে কীভাবে তোমরা আমার মনিবের নগণ্যতম কর্মকর্তাদের মধ্যে মাত্র একজনকেও হঠিয়ে দিতে পারবে, যদিও তোমরা রথ ও অশ্বারোহীদের জন্য মিশরের উপর নির্ভর করছ?
ତେବେ କିପରି ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦାସମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଏକ କ୍ଷୁଦ୍ରତମ ସେନାପତିକୁ ବିମୁଖ କରି ପାରିବ, ଆଉ ରଥ ଓ ଅଶ୍ୱାରୋହୀ ନିମନ୍ତେ ମିସର ଉପରେ ବିଶ୍ୱାସ କରିବ?
10 এছাড়াও, আমি কি সদাপ্রভুর অনুমতি ছাড়াই এই দেশ আক্রমণ করে ধ্বংস করতে এসেছি? সদাপ্রভু স্বয়ং আমাকে বলেছেন, এই দেশের বিরুদ্ধে সমরাভিযান করে তা ধ্বংস করতে।’”
ମୁଁ କʼଣ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିନା ଏହି ସ୍ଥାନ ଧ୍ୱଂସ କରିବାକୁ ଆସିଅଛି? ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋତେ କହିଲେ, ଏହି ଦେଶ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯାଇ ତାହା ଧ୍ୱଂସ କର।’”
11 তখন ইলিয়াকীম, শিব্‌ন ও যোয়াহ সেই সৈন্যাধ্যক্ষকে বললেন, “দয়া করে আপনি আপনার দাসদের কাছে অরামীয় ভাষায় কথা বলুন, কারণ আমরা তা বুঝতে পারি। প্রাচীরের উপরে বসে থাকা লোকদের কর্ণগোচরে আমাদের সঙ্গে হিব্রু ভাষায় কথা বলবেন না।”
ଏଥିରେ ଇଲିୟାକୀମ୍‍, ଶିବ୍‍ନ ଓ ଯୋୟାହ ରବ୍‍ଶାକିକୁ କହିଲେ, “ବିନୟ କରୁଅଛୁ, ଆପଣ ଅରାମୀୟ ଭାଷାରେ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ କୁହନ୍ତୁ; କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହା ବୁଝୁଅଛୁ; ପୁଣି, ପ୍ରାଚୀରର ଉପରିସ୍ଥ ଲୋକମାନଙ୍କ କର୍ଣ୍ଣଗୋଚରରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଯିହୁଦୀୟ ଭାଷାରେ ନ କୁହନ୍ତୁ।”
12 কিন্তু সেই সৈন্যাধ্যক্ষ উত্তর দিলেন, “আমার মনিব কি এই সমস্ত কথা কেবলমাত্র তোমাদের মনিব ও তোমাদের কাছে বলতে পাঠিয়েছেন, কিন্তু প্রাচীরের উপরে ওই বসে থাকা লোকদের কাছে নয়—যারা তোমাদেরই মতো নিজেদের মল ভোজন ও নিজেদেরই মূত্র পান করবে?”
ମାତ୍ର ରବ୍‍ଶାକି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁ କି ତୁମ୍ଭ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଓ ତୁମ୍ଭଙ୍କୁ ଏହିସବୁ କଥା କହିବା ପାଇଁ ମୋତେ ପଠାଇଅଛନ୍ତି? ଏହି ଯେଉଁ ଲୋକମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଆପଣା ଆପଣା ବିଷ୍ଠା ଖାଇବାକୁ ଓ ମୂତ୍ର ପିଇବାକୁ ପ୍ରାଚୀର ଉପରେ ବସିଅଛନ୍ତି, ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ କʼଣ ମୋତେ ପଠାଇ ନାହାନ୍ତି?”
13 তারপরে সেই সৈন্যাধ্যক্ষ দাঁড়িয়ে জোরে জোরে হিব্রু ভাষায় বলতে লাগলেন, “তোমরা মহান রাজাধিরাজ, আসিরীয় রাজার কথা শোনো!
ତହୁଁ ରବ୍‍ଶାକି ଠିଆ ହୋଇ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଯିହୁଦୀୟ ଭାଷାରେ ଏହି କଥା କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ମହାରାଜ ଅଶୂରର ରାଜାଙ୍କ କଥା ଶୁଣ।
14 সেই মহারাজ এই কথা বলেন: হিষ্কিয় তোমাদের সঙ্গে প্রতারণা না করুক। সে তোমাদের উদ্ধার করতে পারবে না!
ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଭୁଲାଇବା ପାଇଁ ହିଜକୀୟକୁ ଦିଅ ନାହିଁ; କାରଣ ସେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରି ପାରିବ ନାହିଁ;
15 হিষ্কিয় তোমাদের এই কথা বলে যেন বিশ্বাস না জন্মায় যে, ‘সদাপ্রভু অবশ্যই আমাদের উদ্ধার করবেন; এই নগর আসিরিয়ার রাজার হাতে সমর্পিত হবে না।’
କିଅବା ସଦାପ୍ରଭୁ ନିଶ୍ଚୟ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ ଓ ଏହି ନଗର ଅଶୂରୀୟ ରାଜାର ହସ୍ତଗତ ହେବ ନାହିଁ, ଏହି କଥା କହି ହିଜକୀୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ ନ କରାଉ।
16 “তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনবে না। আসিরীয় রাজা এই কথা বলেন: আমার সঙ্গে সন্ধিচুক্তি করে তোমরা আমার কাছে বেরিয়ে এসো। তাহলে তোমরা তখন প্রত্যেকে নিজের নিজের আঙুর ও ডুমুর গাছ থেকে ফল পেড়ে খাবে ও নিজের নিজের কুয়ো থেকে জলপান করবে,
ହିଜକୀୟର କଥା ଶୁଣ ନାହିଁ; କାରଣ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ଏହି କଥା କୁହନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ସନ୍ଧି କର ଓ ମୋʼ କତିକି ବାହାରି ଆସ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଦ୍ରାକ୍ଷାଫଳ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଡିମ୍ବିରି ଫଳ ଭୋଜନ କର, ଆଉ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା କୂପ ଜଳ ପାନ କର;
17 যতক্ষণ না আমি এসে তোমাদেরই স্বদেশের মতো এক দেশে তোমাদের নিয়ে যাই—যে দেশ শস্যের ও নতুন দ্রাক্ষারসের, যে দেশ রুটির ও দ্রাক্ষাক্ষেত্রের।
ଶେଷରେ ମୁଁ ଆସି ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ସ୍ୱଦେଶ ତୁଲ୍ୟ ଏକ ଦେଶକୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଶସ୍ୟ ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସମୟ ଦେଶ, ଆଉ ରୁଟି ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ରମୟ ଦେଶକୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ନେଇଯିବି।
18 “হিষ্কিয় একথা বলে তোমাদের বিভ্রান্ত না করুক যে, ‘সদাপ্রভু আমাদের উদ্ধার করবেন।’ কোনো দেশের দেবতা কি আসিরীয় রাজের হাত থেকে তাদের দেশ রক্ষা করতে পেরেছে?
ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ ବୋଲି କହି ହିଜକୀୟ ଯେପରି ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ନ ମଣାଏ, ଏଥିପାଇଁ ସାବଧାନ ହୁଅ। ନାନା ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କର ଦେବତାଗଣ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି ଦେବତା କʼଣ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ହସ୍ତରୁ ଆପଣା ଦେଶ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛି?
19 হমাৎ ও অর্পদের দেবতারা কোথায়? সফর্বয়িমের দেবতারা কোথায়? তারা কি আমার হাত থেকে শমরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
ହମାତର ଓ ଅର୍ପଦର ଦେବତାମାନେ କାହାନ୍ତି? ସଫର୍ବୟିମର ଦେବତାମାନେ କାହାନ୍ତି? ଓ ସେମାନେ କʼଣ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଶମରୀୟାକୁ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛନ୍ତି?
20 এই সমস্ত দেশের কোন সব দেবতা তাদের দেশ আমার হাত থেকে রক্ষা করেছে? তাহলে সদাপ্রভু কীভাবে আমার হাত থেকে জেরুশালেমকে রক্ষা করবেন?”
ଏହିସବୁ ଦେଶର ଦେବତାଗଣ ମଧ୍ୟରୁ କେଉଁ ଦେବତାମାନେ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଆପଣାମାନଙ୍କର ଦେଶ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛନ୍ତି ଯେ, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଯିରୂଶାଲମକୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ?’”
21 লোকেরা কিন্তু নীরব রইল। প্রত্যুত্তরে তারা কিছুই বলল না, কারণ রাজা আদেশ দিয়েছিলেন, “ওর কথার কোনো উত্তর দিয়ো না।”
ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ ନୀରବ ହୋଇ ରହିଲେ, ତାହାକୁ ପଦେ ମାତ୍ର ଉତ୍ତର କଲେ ନାହିଁ; କାରଣ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ନ ଦିଅ ବୋଲି ରାଜାର ଆଜ୍ଞା ଥିଲା।
22 তখন হিল্কিয়ের পুত্র, রাজপ্রসাদের পরিচালক ইলিয়াকীম, সচিব শিব্‌ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ, নিজের নিজের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন। সেই সৈন্যাধ্যক্ষ যেসব কথা বলেছিলেন, তারা সেসবই তাঁকে বললেন।
ତହିଁରେ ହିଲ୍‍କୀୟର ପୁତ୍ର ଇଲିୟାକୀମ୍‍ ନାମକ ରାଜଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ଓ ଶିବ୍‍ନ ଲେଖକ ଓ ଆସଫର ପୁତ୍ର ଯୋୟାହ ନାମକ ଇତିହାସ ଲେଖକ ଆପଣା ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରି ହିଜକୀୟ ନିକଟକୁ ଆସି ରବ୍‍ଶାକିର କଥାସବୁ ତାହାକୁ ଜଣାଇଲେ।

< যিশাইয় ভাববাদীর বই 36 >