< আদিপুস্তক 41 >

1 সম্পূর্ণ দুই বছর যখন পার হয়ে গেল, তখন ফরৌণ একটি স্বপ্ন দেখলেন: তিনি নীলনদের কূলে দাঁড়িয়েছিলেন,
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ଦୁଇ ବର୍ଷ ଶେଷରେ ଫାରୋ ଏହି ସ୍ୱପ୍ନ ଦେଖିଲେ; ଦେଖ, ସେ ନୀଳ ନଦୀ କୂଳରେ ଠିଆ ହୋଇଅଛନ୍ତି।
2 পরে নদী থেকে সাতটি মসৃণ ও হৃষ্টপুষ্ট গরু উঠে এল, এবং সেগুলি নলখাগড়ার বনে চরছিল।
ଆଉ ଦେଖ, ନଦୀ ଭିତରୁ ସାତୋଟି ହୃଷ୍ଟପୁଷ୍ଟ ସୁନ୍ଦର ଗୋରୁ ଉଠି ନଳ-ତୃଣ ମଧ୍ୟରେ ଚରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
3 এগুলির পরে অন্য আরও সাতটি কুৎসিতদর্শন ও অস্থিচর্মসার গরু, নীলনদ থেকে উঠে এল ও নদীর কূলে চরা সেই গরুগুলির পাশে এসে দাঁড়াল।
ସେମାନଙ୍କ ଉତ୍ତାରେ ଦେଖ, ଅନ୍ୟ ସାତୋଟି କୃଶ ଓ କୁତ୍ସିତ ଗୋରୁ ନଦୀରୁ ଉଠି ନଦୀ ତଟରେ ସେହି ଗୋରୁମାନଙ୍କ ପାଖରେ ଠିଆ ହେଲେ।
4 আর যে গরুগুলি কুৎসিত ও অস্থিচর্মসার ছিল, সেগুলি মসৃণ ও হৃষ্টপুষ্ট গরুগুলিকে গিলে ফেলল। পরে ফরৌণ জেগে উঠলেন।
ତହିଁରେ ସେହି ଦୁର୍ବଳ ଓ କୁତ୍ସିତ ଗୋରୁ ସେହି ସାତୋଟି ହୃଷ୍ଟପୁଷ୍ଟ ସୁନ୍ଦର ଗୋରୁଙ୍କୁ ଖାଇ ପକାଇଲେ। ଏପରି ସମୟରେ ଫାରୋଙ୍କର ନିଦ୍ରା ଭଙ୍ଗ ହେଲା।
5 তিনি আবার ঘুমিয়ে পড়লেন ও দ্বিতীয় একটি স্বপ্ন দেখলেন: সাতটি স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর শস্যদানার শিষ একটিমাত্র বৃন্তে বেড়ে উঠছিল।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ସେ ନିଦ୍ରିତ ହୋଇ ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର ସ୍ୱପ୍ନ ଦେଖିଲେ; ଗୋଟିଏ ଡେମ୍ଫରେ ସାତୋଟି ପରିପୁଷ୍ଟ ଓ ଉତ୍ତମ ଶିଷା ବାହାରିଲା।
6 সেগুলির পরে, আরও সাতটি শস্যদানার শিষ—কৃষকায় ও পূর্বীয় বায়ু দ্বারা ঝলসিত শিষ অঙ্কুরিত হল।
ସେମାନଙ୍କ ଉତ୍ତାରେ ପୂର୍ବୀୟ ବାୟୁରେ ଶୁଷ୍କ ଆଉ ସାତୁଟା କ୍ଷୀଣ ଶିଷା ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଲା।
7 সেই সাতটি কৃষকায় শিষ সাতটি স্বাস্থ্যকর, পূর্ণ শিষকে গিলে ফেলল। পরে ফরৌণ জেগে উঠলেন; তা এক স্বপ্ন ছিল।
ପୁଣି, ସେହି ସାତୁଟା କ୍ଷୀଣ ଶିଷା ଏହି ସାତୋଟି ପରିପୁଷ୍ଟ ଓ ପୂର୍ଣ୍ଣ ଶିଷାକୁ ଗ୍ରାସ କଲା। ଏପରି ସମୟରେ ଫାରୋଙ୍କର ନିଦ୍ରା ଭଙ୍ଗ ହୁଅନ୍ତେ, ସ୍ୱପ୍ନ-ମାତ୍ର ଜ୍ଞାତ ହେଲା।
8 সকালবেলায় তাঁর মন অস্থির হয়ে পড়ল, তাই তিনি মিশরের সব জাদুকর ও জ্ঞানীগুণী মানুষজনকে ডেকে পাঠালেন। ফরৌণ তাঁর স্বপ্নের কথা তাঁদের বললেন, কিন্তু কেউই সেগুলি তাঁর জন্য ব্যাখ্যা করে দিতে পারলেন না।
ପୁଣି, ପ୍ରଭାତରେ ତାଙ୍କର ମନ ଉଦ୍‍ବିଗ୍ନ ହେଲା, ତହୁଁ ସେ ଲୋକ ପଠାଇ ମିସର ଦେଶୀୟ ମନ୍ତ୍ରଜ୍ଞ ଓ ପଣ୍ଡିତ ସମସ୍ତଙ୍କୁ ଡକାଇଲେ; ମାତ୍ର ଫାରୋ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଆପଣା ସ୍ୱପ୍ନର କଥା କହନ୍ତେ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେହି ଫାରୋଙ୍କୁ ତହିଁର ଅର୍ଥ କହି ପାରିଲେ ନାହିଁ।
9 তখন সেই প্রধান পানপাত্র বহনকারী ফরৌণকে বলল, “আমার ত্রুটি-বিচ্যূতির কথা আজ আমার মনে পড়ছে।
ସେତେବେଳେ ପ୍ରଧାନ ପାନପାତ୍ରବାହକ ଫାରୋଙ୍କ ଛାମୁରେ ନିବେଦନ କଲା, “ଆଜି ମୁଁ ନିଜ ଅପରାଧ ସ୍ମରଣ କରୁଅଛି।
10 ফরৌণ একবার তাঁর দাসদের উপর ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন, এবং তিনি আমাকে ও প্রধান রুটিওয়ালাকে পাহারাদারদের দলপতির বাড়িতে বন্দি করে রেখেছিলেন।
ଫାରୋ ଆପଣା ଦାସ ମୋʼ ପ୍ରତି ଓ ପ୍ରଧାନ ସୂପକାର ପ୍ରତି କ୍ରୋଧାନ୍ୱିତ ହୋଇ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ରକ୍ଷକ ସୈନ୍ୟାଧିପତିର କାରାଗାରରେ ବନ୍ଦ କରି ରଖିଥିଲେ।
11 একই রাতে আমরা দুজনেই একটি করে স্বপ্ন দেখেছিলাম, এবং প্রত্যেকটি স্বপ্নেরই নিজস্ব এক অর্থ ছিল।
ତହିଁରେ ଆମ୍ଭେ ଦୁହେଁ ଏକ ରାତ୍ରିରେ ସ୍ୱପ୍ନ ଦେଖିଲୁ; ପୁଣି, ଦୁହିଁଙ୍କ ସ୍ୱପ୍ନର ଦୁଇ ପ୍ରକାର ଅର୍ଥ ହେଲା।
12 সেখানে পাহারাদারদের দলপতির দাস, এক হিব্রু যুবক আমাদের সঙ্গেই ছিল। আমরা তাকে আমাদের স্বপ্নগুলি বলেছিলাম, এবং সে আমাদের জন্য সেগুলি ব্যাখ্যা করে দিয়েছিল, প্রত্যেককে তার স্বপ্নের অর্থ জানিয়েছিল।
ସେଠାରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ରକ୍ଷକ ସୈନ୍ୟାଧିପତିର ଦାସ ଜଣେ ଏବ୍ରୀୟ ଯୁବା ଥିଲା; ଆମ୍ଭେମାନେ ତାକୁ ସ୍ୱପ୍ନର କଥା କହନ୍ତେ, ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ତହିଁର ଅର୍ଥ କହିଲା, ପ୍ରତ୍ୟେକ ଜଣର ସ୍ୱପ୍ନାନୁସାରେ ଅର୍ଥ କହିଲା।
13 আর যেভাবে সে আমাদের কাছে সেগুলি ব্যাখ্যা করে দিয়েছিল, ঠিক সেভাবেই তা ঘটল: আমি আমার পদে পুনর্বহাল হলাম, এবং অন্যজনকে শূলে চড়ানো হল।”
ତହିଁରେ ସେ ଆମ୍ଭ ଦୁହିଁଙ୍କୁ ଯେରୂପ ଅର୍ଥ କହିଥିଲା, ତଦ୍ରୂପ ଘଟିଲା; ମୁଁ ପୂର୍ବ ପଦରେ ନିଯୁକ୍ତ ହେଲି ଓ ସେ ଫାଶୀ ପାଇଲା।”
14 অতএব ফরৌণ যোষেফকে ডেকে পাঠালেন, এবং তাঁকে তাড়াতাড়ি অন্ধকূপ থেকে নিয়ে আসা হল। চুল-দাড়ি কামিয়ে ও পোশাক পরিবর্তন করে তিনি ফরৌণের সামনে এলেন।
ସେତେବେଳେ ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ ଡକାଇ ପଠାନ୍ତେ, ଲୋକମାନେ କାରାଗାରରୁ ତାଙ୍କୁ ଶୀଘ୍ର ଆଣିଲେ; ସେ କ୍ଷୌରକର୍ମ କରି ଓ ଉତ୍ତମ ବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧି ଫାରୋଙ୍କ ଛାମୁରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ।
15 ফরৌণ যোষেফকে বললেন, “আমি একটি স্বপ্ন দেখেছি, এবং কেউই সেটির ব্যাখ্যা করতে পারছে না। কিন্তু আমি তোমার বিষয়ে শুনেছি যে তুমি যখন কোনও স্বপ্নের কথা শোনো, তখন তা ব্যাখ্যা করে দিতে পারো।”
ତହୁଁ ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ଗୋଟିଏ ସ୍ୱପ୍ନ ଦେଖିଅଛୁ, କେହି ତହିଁର ଅର୍ଥ କରି ପାରୁ ନାହାନ୍ତି; ମାତ୍ର ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ବିଷୟରେ ଶୁଣିଅଛୁ, ଯେ ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱପ୍ନ ଶୁଣିଲେ, ତହିଁର ଅର୍ଥ କରିପାର।”
16 “আমি তা করতে পারি না,” যোষেফ ফরৌণকে উত্তর দিলেন, “কিন্তু ফরৌণের ইচ্ছানুসারে ঈশ্বরই তাঁকে উত্তর দেবেন।”
ତହିଁରେ ଯୋଷେଫ କହିଲେ, “ତାହା ମୋହର ଆୟତ୍ତ ନୁହେଁ, ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱର ଫାରୋଙ୍କୁ ମାଙ୍ଗଳିକ ଉତ୍ତର ଦେବେ।”
17 তখন ফরৌণ যোষেফকে বললেন, “আমার স্বপ্নে আমি যখন নীলনদের কূলে দাঁড়িয়েছিলাম,
ତହୁଁ ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭ ସ୍ୱପ୍ନରେ, ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ନଦୀ ତଟରେ ଠିଆ ହୋଇଥିଲୁ।
18 তখন নদী থেকে সাতটি হৃষ্টপুষ্ট ও মসৃণ গরু উঠে এল, এবং সেগুলি নলখাগড়ার বনে চরছিল।
ତହିଁରେ ନଦୀ ଭିତରୁ ସାତୋଟି ହୃଷ୍ଟପୁଷ୍ଟ ସୁନ୍ଦର ଗୋରୁ ଉଠି ନଳ-ତୃଣ ମଧ୍ୟରେ ଚରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
19 সেগুলির পিছু পিছু, অন্য সাতটি গরু উঠে এল—অস্থিসার ও খুব কুৎসিত এবং কৃষকায়। সমগ্র মিশর দেশে আমি এরকম কুৎসিত গরু কখনও দেখিনি।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନଙ୍କ ଉତ୍ତାରେ ଆଉ ସାତୋଟି ଦୁର୍ବଳ ଅତି କୁତ୍ସିତ ଓ କୃଶାଙ୍ଗ ଗୋରୁ ଉଠି ଆସିଲେ; ଆମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ପରି କୁତ୍ସିତ ଗୋରୁ ସମୁଦାୟ ମିସର ଦେଶରେ କଦାପି ଦେଖି ନାହୁଁ।
20 সেই কৃষকায়, কুৎসিত গরুগুলি সেই সাতটি হৃষ্টপুষ্ট গরুকে খেয়ে ফেলল।
ପୁଣି, ସେହି କ୍ଷୀଣ କୁତ୍ସିତ ଗୋରୁ ପୂର୍ବର ହୃଷ୍ଟପୁଷ୍ଟ ସେହି ସାତୋଟି ଗୋରୁଙ୍କୁ ଖାଇ ପକାଇଲେ।
21 কিন্তু সেগুলি খেয়ে ফেলার পরও, কেউই বলতে পারেনি যে তারাই এ কাজ করেছিল; আগের মতো তখনও সেগুলিকে কুৎসিতই দেখাচ্ছিল। পরে আমি জেগে উঠলাম।
ମାତ୍ର ଖାଇଲା ଉତ୍ତାରେ ସେମାନଙ୍କ ପେଟ ଖାଇଲା ପରି ଜଣାଗଲା ନାହିଁ; ସେମାନେ ପୂର୍ବ ପରି କୁତ୍ସିତ ରହିଲେ। ଏପରି ସମୟରେ ଆମ୍ଭର ନିଦ୍ରା ଭଙ୍ଗ ହେଲା।
22 “আমার স্বপ্নে আমি একই বৃন্তে বেড়ে ওঠা শস্যদানার সাতটি পূর্ণ ও স্বাস্থ্যকর শিষ দেখেছিলাম।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଆମ୍ଭେ ସ୍ୱପ୍ନରେ ଦେଖିଲୁ ଯେ, ଦେଖ, ଗୋଟିଏ ଶଣ୍ଢାରେ ସାତୋଟି ପୂର୍ଣ୍ଣ ଓ ଉତ୍ତମ ଶିଷା ବାହାରିଲା।
23 সেগুলির পিছু পিছু, আরও সাতটি শিষ অঙ্কুরিত হল—শুকনো ও কৃষকায় ও পূর্বীয় বায়ু দ্বারা ঝলসিত।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ପୂର୍ବୀୟ ବାୟୁରେ ଶୁଷ୍କ, କ୍ଷୀଣ ଓ ମ୍ଳାନ ସାତୋଟି ଶିଷା ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଲା।
24 শস্যদানার সেই কৃষকায় শিষগুলি সেই সাতটি সুন্দর শিষকে গিলে ফেলল। আমি একথা জাদুকরদের বললাম, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউই আমার কাছে তা ব্যাখ্যা করে দিতে পারেনি।”
ପୁଣି, ସେହି କ୍ଷୀଣ ଶିଷା, ସେହି ଉତ୍ତମ ସାତ ଶିଷାକୁ ଗ୍ରାସ କଲା। ଏହି ସ୍ୱପ୍ନ ଆମ୍ଭେ ମନ୍ତ୍ରଜ୍ଞମାନଙ୍କୁ କହିଲୁ, ମାତ୍ର କେହି ଏଥିର ଅର୍ଥ ଆମ୍ଭକୁ କହି ପାରିଲେ ନାହିଁ।”
25 তখন যোষেফ ফরৌণকে বললেন, “ফরৌণের স্বপ্নগুলি এক ও অনুরূপ। ঈশ্বর ফরৌণের কাছে প্রকাশ করে দিয়েছেন তিনি কী করতে চলেছেন।
ତେବେ ଯୋଷେଫ ଫାରୋଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଫାରୋଙ୍କର ସ୍ୱପ୍ନ ଏକ; ପରମେଶ୍ୱର ଯାହା କରିବାକୁ ଉଦ୍ୟତ, ତାହା ଫାରୋଙ୍କ ପ୍ରତି ପ୍ରକାଶ କରିଅଛନ୍ତି।
26 সাতটি সুন্দর গরু হল সাত বছর এবং সাতটি সুন্দর শস্যদানার শিষ হল সাত বছর; এ হল এক ও অনুরূপ স্বপ্ন।
ସେହି ସାତୋଟି ଉତ୍ତମ ଗୋରୁ ସାତ ବର୍ଷ ସ୍ୱରୂପ, ପୁଣି, ସେହି ସାତୋଟି ଉତ୍ତମ ଶିଷା ମଧ୍ୟ ସାତ ବର୍ଷ ସ୍ୱରୂପ, ସ୍ୱପ୍ନ ଏକମାତ୍ର।
27 যে সাতটি কৃষকায়, কুৎসিত গরু পরে উঠে এল সেগুলি সাত বছর, এবং পূর্বীয় বায়ু দ্বারা ঝলসিত শস্যদানার সাতটি রুগ্ন অখাদ্য শিষও তাই: সেগুলি হল সাত বছরের দুর্ভিক্ষ।
ତହିଁ ପଶ୍ଚାତ୍‍ ଉତ୍ଥିତ ସେହି ସାତୋଟି କ୍ଷୀଣ କୁତ୍ସିତ ଗୋରୁ ସାତ ବର୍ଷ ସ୍ୱରୂପ; ଆଉ ପୂର୍ବୀୟ ବାୟୁରେ ଶୁଷ୍କ ସାତୋଟି ଶିଷା ମଧ୍ୟ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷର ସାତ ବର୍ଷ ସ୍ୱରୂପ।
28 “আমি ফরৌণকে যেমনটি বললাম তা ঠিক এরকম: ঈশ্বর যা করতে চলেছেন তা তিনি ফরৌণকে দেখিয়েছেন।
ମୁଁ ଫାରୋଙ୍କୁ କହିଅଛି: ପରମେଶ୍ୱର ଯାହା କରିବାକୁ ଉଦ୍ୟତ, ତାହା ଫାରୋଙ୍କୁ ଦେଖାଇଅଛନ୍ତି।
29 মিশর দেশে অতিপ্রাচুর্যময় সাতটি বছর আসতে চলেছে,
ଦେଖନ୍ତୁ, ସମସ୍ତ ମିସର ଦେଶରେ ସାତ ବର୍ଷ ମହା ସୁଭିକ୍ଷ ଆସୁଅଛି।
30 কিন্তু তার পিছু পিছু দুর্ভিক্ষকবলিত সাতটি বছর আসবে। তখন মিশরের সব প্রাচুর্য মানুষ ভুলে যাবে, এবং দুর্ভিক্ষ দেশটিকে ধ্বংস করে দেবে।
ତହିଁ ପଛେ ସାତ ବର୍ଷ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ପଡ଼ିବ; ସମସ୍ତ ସୁଭିକ୍ଷ ମିସର ଦେଶରୁ ବିସ୍ମୃତ ହେବ; ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ଦେଶକୁ ଧ୍ୱଂସ କରିବ।
31 দেশের প্রাচুর্যকে কেউ মনে রাখবে না, কারণ যে দুর্ভিক্ষ সেটির পিছু পিছু আসতে চলেছে তা খুব ভয়াবহ হবে।
ପୁଣି, ପଶ୍ଚାଦ୍‍ବର୍ତ୍ତୀ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ସକାଶୁ ଦେଶରେ ସୁଭିକ୍ଷ ଜଣା ପଡ଼ିବ ନାହିଁ; କାରଣ ତାହା ଅତି ଭାରୀ ହେବ।
32 ফরৌণকে দুটি আকারে স্বপ্নটি দেওয়ার কারণ হল এই যে বিষয়টি ঈশ্বর দ্বারা অটলভাবে নিশ্চিত হয়ে আছে, এবং অচিরেই ঈশ্বর তা বাস্তবায়িত করবেন।
ଫାରୋ ଦୁଇ ଥର ସ୍ୱପ୍ନ ଦେଖିବାର ଭାବ ଏହି ଯେ, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ତାହା ନିଶ୍ଚିତ ହୋଇଅଛି, ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ତାହା ଶୀଘ୍ର ଘଟାଇବେ।
33 “আর এখন ফরৌণ একজন বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমান লোক খুঁজে বের করুন এবং তার হাতে মিশর দেশের দায়িত্ব তুলে দিন।
ଏଥିପାଇଁ ଏବେ ଫାରୋ ଜଣେ ବୁଦ୍ଧିମାନ ଜ୍ଞାନୀ ପୁରୁଷ ଦେଖି ମିସର ଦେଶ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ କରନ୍ତୁ।
34 প্রাচুর্যময় সাত বছর ধরে মিশরে উৎপন্ন শস্যের এক-পঞ্চমাংশ আদায় করার জন্য ফরৌণ সারা দেশে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়োগ করুন।
ଫାରୋ ଏହା କରନ୍ତୁ, ଆଉ ଦେଶରେ ଅଧ୍ୟକ୍ଷଗଣ ନିଯୁକ୍ତ କରି ସାତ ବର୍ଷ ସୁଭିକ୍ଷ ସମୟରେ ମିସର ଦେଶରୁ ଶସ୍ୟର ପଞ୍ଚମାଂଶ ଗ୍ରହଣ କରନ୍ତୁ।
35 তাঁরা আগামী এই সুন্দর বছরগুলিতে যেন খাদ্যশস্য সংগ্রহ করেন এবং ফরৌণের কতৃর্ত্বের অধীনে সেই শস্য মজুত করে যেন নগরগুলিতে খাদ্যভাণ্ডার গড়ে রাখেন।
ଅର୍ଥାତ୍‍, ସେମାନେ ସେହି ଆଗାମୀ ଉତ୍ତମ ବର୍ଷର ସବୁ ଭକ୍ଷ୍ୟ ସଂଗ୍ରହ କରନ୍ତୁ, ପୁଣି, ପ୍ରତି ନଗରରେ ଖାଦ୍ୟ ନିମନ୍ତେ ଫାରୋଙ୍କ ହସ୍ତାଧୀନରେ ଶସ୍ୟ ସଞ୍ଚୟ କରି ରକ୍ଷା କରନ୍ତୁ।
36 মিশরের উপর দুর্ভিক্ষকবলিত যে সাতটি বছর নেমে আসতে চলেছে, সেই সময় ব্যবহারের উপযোগী করে দেশের জন্য এই খাদ্যশস্য মজুত করে রাখতে হবে, যেন দেশটি সেই দুর্ভিক্ষ দ্বারা ধ্বংস হয়ে না যায়।”
ଏହିରୂପେ ମିସର ଦେଶରେ ଭବିଷ୍ୟତ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷର ସାତ ବର୍ଷ ନିମନ୍ତେ ଦେଶର ନିର୍ବାହାର୍ଥେ ସେହି ଭକ୍ଷ୍ୟ ସଞ୍ଚିତ ଥିଲେ, ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ଦ୍ୱାରା ଦେଶ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ ହେବ ନାହିଁ।”
37 ফরৌণের ও তাঁর সব কর্মকর্তার কাছে সেই পরিকল্পনাটি বেশ ভালো বলে মনে হল।
ସେତେବେଳେ ଫାରୋଙ୍କର ଓ ତାଙ୍କର ଦାସମାନଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଏହି କଥା ଉତ୍ତମ ବୋଧ ହେଲା।
38 অতএব ফরৌণ তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “এই লোকটির মতো কাউকে কি আমরা খুঁজে পাব, যার অন্তরে ঈশ্বরের আত্মা আছে?”
ତହିଁରେ ଫାରୋ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କି ଏହାଙ୍କ ପରି ପୁରୁଷ ଆଉ ପାଇ ପାରିବା? ଏହାଙ୍କଠାରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆତ୍ମା ଅଛନ୍ତି।”
39 পরে ফরৌণ যোষেফকে বললেন, “যেহেতু ঈশ্বর এসব কিছু তোমাকেই জানিয়ে দিয়েছেন, তাই তোমার মতো এত বিচক্ষণ ও জ্ঞানীগুণী আর কেউ নেই।
ତହୁଁ ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭକୁ ଏସମସ୍ତ ଜଣାଇଛନ୍ତି, ଏଣୁ ତୁମ୍ଭ ପରି ବୁଦ୍ଧିମାନ ଓ ଜ୍ଞାନୀ କେହି ନାହିଁ;
40 তুমিই আমার প্রাসাদের দায়িত্ব সামলাবে, এবং আমার সব প্রজাকে তোমার আদেশের অধীন হতে হবে। শুধুমাত্র সিংহাসনের ক্ষেত্রে আমি তোমার চেয়ে মহত্তর হব।”
ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭର ଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ହୁଅ; ଆମ୍ଭର ସମସ୍ତ ପ୍ରଜା ତୁମ୍ଭର ବାକ୍ୟ ଶିରୋଧାର୍ଯ୍ୟ କରିବେ, କେବଳ ସିଂହାସନରେ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭଠାରୁ ବଡ଼ ଥିବା।”
41 অতএব ফরৌণ যোষেফকে বললেন, “আমি এতদ্বারা তোমার হাতে সম্পূর্ণ মিশর দেশের দায়িত্ব সমর্পণ করে দিলাম।”
ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ ଆହୁରି କହିଲେ, “ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ସମୁଦାୟ ମିସର ଦେଶ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ କଲୁ।”
42 পরে ফরৌণ নিজের আঙুল থেকে তাঁর সিলমোহরের আংটিটি খুলে যোষেফের আঙুলে পরিয়ে দিলেন। তিনি তাঁকে মিহি মসিনার আলখাল্লা দিয়ে সুসজ্জিত করলেন এবং তাঁর গলায় সোনার এক হার পরিয়ে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଫାରୋ ଆପଣା ହସ୍ତରୁ ନିଜ ସନ୍ତକ-ଅଙ୍ଗୁରୀୟ କାଢ଼ି ଯୋଷେଫଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଦେଇ ତାଙ୍କୁ ସୂକ୍ଷ୍ମବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧାଇ ତାଙ୍କ ଗଳାରେ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ହାର ଦେଲେ।
43 তিনি তাঁকে পদমর্যাদায় তাঁর দ্বিতীয় প্রধান করে একটি রথে চড়িয়ে দিলেন এবং লোকজন তাঁর সামনে চিৎকার করতে লাগল, “রাস্তা করে দাও!” এভাবে তিনি যোষেফের হাতে সম্পূর্ণ মিশর দেশের দায়িত্ব তুলে দিলেন।
ପୁଣି, ତାଙ୍କୁ ଆପଣା ଦ୍ୱିତୀୟ ରଥରେ ଆରୋହଣ କରାଇଲେ; ଆଉ ଲୋକମାନେ ତାଙ୍କର ଆଗେ ଆଗେ “ଆଣ୍ଠୁ ପାତ ଆଣ୍ଠୁ ପାତ” ବୋଲି ଘୋଷଣା କଲେ। ଏହି ପ୍ରକାରେ ସେ ତାଙ୍କୁ ସମସ୍ତ ମିସର ଦେଶ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ କଲେ।
44 পরে ফরৌণ যোষেফকে বললেন, “আমি ফরৌণ, কিন্তু তোমার আদেশ ছাড়া সমগ্র মিশরে কেউ হাত বা পা ওঠাবে না।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ଫାରୋ ଅଟୁ, ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭ ଆଜ୍ଞା ବିନୁ ସମସ୍ତ ମିସର ଦେଶରେ କୌଣସି ଲୋକ ହାତ ଗୋଡ଼ ଉଠାଇ ପାରିବ ନାହିଁ।”
45 ফরৌণ যোষেফের নাম রাখলেন সাফনৎ-পানেহ এবং তাঁর স্ত্রী হওয়ার জন্য তিনি ওনের যাজক পোটীফেরের মেয়ে আসনৎকে দান করলেন। আর যোষেফ সমগ্র মিশর দেশ জুড়ে ঘুরে বেড়ালেন।
ପୁଣି, ଫାରୋ ଯୋଷେଫଙ୍କର ନାମ “ସାଫନତ୍‍-ପାନେହ ରଖିଲେ;” ପୁଣି, ଓନ୍‍ ନଗର ନିବାସୀ ପୋଟୀଫେର ନାମକ ଯାଜକର ଆସନତ୍‍ ନାମ୍ନୀ କନ୍ୟା ସହିତ ତାଙ୍କର ବିବାହ ଦେଲେ। ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯୋଷେଫ ସମୁଦାୟ ମିସର ଦେଶରେ ଗମନାଗମନ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
46 ত্রিশ বছর বয়সে যোষেফ মিশরের রাজা ফরৌণের কাজে যোগ দিলেন। আর যোষেফ ফরৌণের সামনে থেকে চলে গেলেন এবং সমগ্র মিশর জুড়ে ঘুরে বেড়ালেন।
ଯୋଷେଫ ତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସ ସମୟରେ ମିସରୀୟ ରାଜା ଫାରୋଙ୍କ ଛାମୁରେ ଠିଆ ହୋଇଥିଲେ; ତାହା ପରେ ଯୋଷେଫ ଫାରୋଙ୍କ ନିକଟରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ମିସର ଦେଶର ସର୍ବତ୍ର ଭ୍ରମଣ କଲେ।
47 প্রাচুর্যময় সাত বছর জমিতে প্রচুর ফসল উৎপন্ন হল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ସୁଭିକ୍ଷର ସାତ ବର୍ଷ ଭୂମିରେ ଅପାର ଅପାର ଶସ୍ୟ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଲା।
48 প্রাচুর্যময় সেই সাত বছর ধরে মিশরে যত খাদ্যশস্য উৎপন্ন হল, যোষেফ সেসব সংগ্রহ করলেন ও নগরগুলিতে মজুত করে রাখলেন। প্রত্যেকটি নগরের চারপাশের জমিতে উৎপন্ন খাদ্যশস্য তিনি সেইসব নগরেই রেখে দিলেন।
ଯୋଷେଫ ସେହି ସାତ ବର୍ଷରେ ମିସର ଦେଶରେ ଉତ୍ପନ୍ନ ସକଳ ଶସ୍ୟ ସଂଗ୍ରହ କରି ପ୍ରତି ନଗରରେ ସଞ୍ଚୟ କଲେ; ପୁଣି, ଯେଉଁ ଯେଉଁ ନଗରର ଚାରିଆଡ଼ ଭୂମିରେ ଯେତେ ଶସ୍ୟ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଲା, ତାହାସବୁ ସେହି ସେହି ନଗରରେ ସଞ୍ଚୟ କଲେ।
49 প্রচুর খাদ্যশস্য, সমুদ্রের বালুকণার মতো করে যোষেফ মজুত করে ফেললেন; তা পরিমাণে এত বেশি ছিল যে তিনি হিসেব রাখা বন্ধ করে দিলেন, কারণ তা অসম্ভব হয়ে পড়েছিল।
ଏହି ପ୍ରକାରେ ଯୋଷେଫ ସମୁଦ୍ରର ବାଲି ପରି ଏତେ ବହୁଳ ଶସ୍ୟ ସଂଗ୍ରହ କଲେ ଯେ, ତାହା ଆଉ ମାପିଲେ ନାହିଁ; କାରଣ ତାହା ଅପରିମେୟ ଥିଲା।
50 দুর্ভিক্ষকবলিত বছরগুলি এসে পড়ার আগেই, ওনের যাজক পোটীফেরের মেয়ে আসনতের মাধ্যমে যোষেফের দুই ছেলে জন্মেছিল।
ଆଉ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ବର୍ଷ ପୂର୍ବରେ ଯୋଷେଫଙ୍କର ଦୁଇ ପୁତ୍ର ଜାତ ହୋଇଥିଲେ, ଓନ୍‍ ନଗର ନିବାସୀ ପୋଟୀଫେର ଯାଜକର ଆସନତ୍‍ ନାମ୍ନୀ କନ୍ୟା ସେମାନଙ୍କୁ ଜନ୍ମ କରିଥିଲା।
51 যোষেফ তাঁর বড়ো ছেলের নাম রাখলেন মনঃশি এবং বললেন, “যেহেতু ঈশ্বর আমাকে আমার সব দুঃখকষ্ট ও আমার বাবার পুরো পরিবারকেই ভুলিয়ে দিয়েছেন।”
ତହିଁରେ ଯୋଷେଫ ଜ୍ୟେଷ୍ଠର ନାମ ମନଃଶି ରଖିଲେ, କାରଣ ସେ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ମୋହର ସମସ୍ତ କ୍ଳେଶର ଓ ନିଜ ପିତୃଗୃହର ବିସ୍ମୃତି ଜନ୍ମାଇ ଅଛନ୍ତି।”
52 দ্বিতীয় ছেলের নাম তিনি রাখলেন ইফ্রয়িম এবং বললেন “যেহেতু ঈশ্বর আমাকে আমার দুঃখের দেশে ফলপ্রসূ করেছেন।”
ପୁଣି, ଦ୍ୱିତୀୟ ପୁତ୍ରର ନାମ ଇଫ୍ରୟିମ ରଖିଲେ, କାରଣ ସେ କହିଲେ, “ମୋହର ଦୁଃଖଭୋଗର ଦେଶରେ ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ଫଳବାନ କରିଅଛନ୍ତି।”
53 মিশরে প্রাচুর্যময় সাত বছর সমাপ্ত হল,
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମିସର ଦେଶରେ ଘଟିତ ସୁଭିକ୍ଷର ସାତ ବର୍ଷ ଶେଷ ହେଲା।
54 এবং দুর্ভিক্ষকবলিত সাত বছর শুরু হল, যোষেফ ঠিক যেমনটি বলেছিলেন। অন্যান্য দেশেও দুর্ভিক্ষ হল, কিন্তু সমগ্র মিশর দেশে খাদ্যদ্রব্য ছিল।
ପୁଣି, ଯୋଷେଫଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷର ସାତ ବର୍ଷର ଆରମ୍ଭ ହେଲା; ତହିଁରେ ଅନ୍ୟ ସମସ୍ତ ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ପଡ଼ିଲା, ମାତ୍ର ସମୁଦାୟ ମିସର ଦେଶରେ ଆହାର ଥିଲା।
55 সমগ্র মিশরে যখন দুর্ভিক্ষের অনুভূতি শুরু হল, তখন প্রজারা ফরৌণের কাছে খাদ্যদ্রব্যের জন্য কান্নাকাটি করল। তখন ফরৌণ সব মিশরবাসীকে বললেন, “যোষেফের কাছে যাও ও সে যা বলবে তাই করো।”
ପୁଣି, ସମୁଦାୟ ମିସର ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ପଡ଼ନ୍ତେ, ପ୍ରଜାମାନେ ଆହାର ନିମନ୍ତେ ଫାରୋଙ୍କ ନିକଟରେ ଡକା ପକାଇଲେ; ତହିଁରେ ଫାରୋ ସମସ୍ତ ମିସରୀୟ ଲୋକଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯୋଷେଫ ନିକଟକୁ ଯାଅ; ସେ ଯାହା କହନ୍ତି, ତାହା କର।”
56 দুর্ভিক্ষ যখন সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়ল, তখন যোষেফ সব আড়ত খুলে দিলেন ও মিশরীয়দের কাছে খাদ্যশস্য বিক্রি করলেন, কারণ সমগ্র মিশর জুড়ে দুর্ভিক্ষ ভয়াবহ রূপ ধারণ করল।
ସେତେବେଳେ ସର୍ବଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହୁଅନ୍ତେ, ଯୋଷେଫ ସବୁ ସ୍ଥାନର ଗୋଲା ଫିଟାଇ ମିସରୀୟମାନଙ୍କୁ ଶସ୍ୟ ବିକ୍ରୟ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ; ତଥାପି ମିସର ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ପ୍ରବଳ ହେଲା।
57 সমগ্র জগৎ মিশরে যোষেফের কাছে খাদ্যশস্য কিনতে এল, কারণ দুর্ভিক্ষ সর্বত্র ভয়াবহ রূপ ধারণ করল।
ପୁଣି, ସର୍ବଦେଶୀୟ ଲୋକମାନେ ମିସର ଦେଶରେ ଶସ୍ୟ କିଣିବା ପାଇଁ ଯୋଷେଫଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ। ଯେହେତୁ ସବୁ ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ପ୍ରବଳ ଥିଲା।

< আদিপুস্তক 41 >