< আদিপুস্তক 32 >
1 যাকোবও তাঁর পথে রওনা দিলেন, এবং ঈশ্বরের দূতেরা তাঁর সঙ্গে দেখা করলেন।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଯାକୁବ ଯାତ୍ରା କରନ୍ତେ, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦୂତଗଣ ତାହା ସଙ୍ଗେ ଭେଟିଲେ।
2 যাকোব যখন তাঁদের দেখলেন, তিনি তখন বললেন, “এ হল ঈশ্বরের শিবির!” অতএব তিনি সেই স্থানটির নাম রাখলেন মহনয়িম।
ସେଥିପାଇଁ ଯାକୁବ ସେମାନଙ୍କୁ ଦେଖି କହିଲା, “ଏମାନେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦଳ;” ଏଥିପାଇଁ ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ ମହନୟିମ (ଦୁଇ ଦଳ) ରଖିଲା।
3 যাকোব নিজে যাওয়ার আগেই সেয়ীর দেশে, ইদোম অঞ্চলে তাঁর দাদা এষৌর কাছে তাঁর দূতদের পাঠিয়ে দিলেন।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଯାକୁବ ଆପଣା ଆଗେ ସେୟୀର ଦେଶସ୍ଥ ଇଦୋମ ଅଞ୍ଚଳରେ ଭ୍ରାତା ଏଷୌ ନିକଟକୁ ଦୂତମାନଙ୍କୁ ପ୍ରେରଣ କଲା।
4 তিনি তাদের নির্দেশ দিলেন: “আমার প্রভু এষৌকে তোমাদের একথাই বলতে হবে: ‘আপনার দাস যাকোব বলেছেন, আমি লাবনের সঙ্গে বসবাস করছিলাম এবং এতদিন সেখানেই ছিলাম।
ପୁଣି, ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଏହି ଆଜ୍ଞା ଦେଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆମ୍ଭର ପ୍ରଭୁ ଏଷୌଙ୍କୁ କହିବ, ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ଯାକୁବ ଆପଣଙ୍କୁ ଜଣାଇଲା, ‘ମୁଁ ଲାବନ ପାଖରେ ପ୍ରବାସ କରୁଥିଲି, ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ମୋହର ବିଳମ୍ବ ହେଲା।
5 আমার কাছে গবাদি পশুপাল ও গাধা, মেষ ও ছাগল, এবং দাস-দাসী আছে। এখন আমি আমার প্রভুকে এই খবর পাঠাচ্ছি, যেন আমি আপনার দৃষ্টিতে দয়া পাই।’”
ମୋହର ଗୋରୁ, ଗଧ, ମେଷପଲ ଓ ଦାସଦାସୀ ଅଛନ୍ତି, ପୁଣି, ମୁଁ ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଅନୁଗ୍ରହ ପାଇବା ନିମନ୍ତେ ଆପଣଙ୍କ ନିକଟକୁ ସମ୍ବାଦ ପଠାଇଲି।’”
6 দূতেরা যাকোবের কাছে ফিরে এসে বলল, “আমরা আপনার দাদা এষৌর কাছে গেলাম, আর এখন তিনি আপনার সঙ্গে দেখা করতে আসছেন, ও তাঁর সাথে 400 লোক আছে।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦୂତମାନେ ଫେରିଆସି ଯାକୁବକୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣଙ୍କ ଭ୍ରାତା ଏଷୌ ନିକଟକୁ ଯାଇଥିଲୁ, ସେ ଚାରି ଶହ ଲୋକ ସଙ୍ଗରେ ଘେନି ଆପଣଙ୍କ ସହିତ ଦେଖା କରିବାକୁ ଆସୁଅଛନ୍ତି।”
7 খুব ভীত ও উদ্বিগ্ন হয়ে যাকোব তাঁর সঙ্গে থাকা সব লোকজনকে দুই দলে বিভক্ত করে দিলেন, এবং মেষ ও গোরুর পাল ও উটদেরও তেমনটিই করলেন।
ତହିଁରେ ଯାକୁବ ଅତିଶୟ ଭୀତ ଓ ଉଦ୍ବିଗ୍ନ ହେଲା, ପୁଣି, ସଙ୍ଗୀ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଓ ଗୋମେଷାଦି ସମସ୍ତ ପଲ ଓ ଓଟମାନଙ୍କୁ ଭିନ୍ନ ଭିନ୍ନ ଦୁଇ ଦଳ କରି କହିଲା,
8 তিনি ভাবলেন, “এষৌ যদি এসে একটি দলকে আক্রমণ করেন, তবে অন্য দলটি পালিয়ে যেতে পারবে।”
“ଏଷୌ ଆସି ଯଦି ଏକ ଦଳକୁ ପ୍ରହାର କରିବ, ତଥାପି ଅନ୍ୟ ଦଳ ବଞ୍ଚି ପଳାଇଯିବେ,”
9 পরে যাকোব প্রার্থনা করলেন, “হে সদাপ্রভু, আমার পূর্বপুরুষ অব্রাহামের ঈশ্বর, আমার বাবা ইস্হাকের ঈশ্বর, তুমিই তো আমাকে বলেছ, ‘তোমার দেশে ও তোমার আত্মীয়স্বজনদের কাছে ফিরে যাও, এবং আমি তোমাকে সমৃদ্ধিশালী করব,’
ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ କହିଲା, “ହେ ମୋହର ପିତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର, ହେ ମୋହର ପିତା ଇସ୍ହାକଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର, ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ କହିଥିଲ, ‘ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଦେଶ ଓ ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଫେରିଯାଅ, ତହିଁରେ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭର ମଙ୍ଗଳ କରିବା।’
10 তোমার দাসের প্রতি তুমি যে দয়া ও বিশ্বস্ততা দেখিয়েছ, আমি সেসব পাওয়ার যোগ্য নই। আমি যখন এই জর্ডন নদী পার হলাম, তখন আমার হাতে শুধু আমার লাঠিটিই ছিল, কিন্তু এখন আমি দুটি শিবিরে পরিণত হয়েছি।
ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଦାସ ପ୍ରତି ଯେଉଁ ସମସ୍ତ ଦୟା ଓ ଯେଉଁ ସମସ୍ତ ବିଶ୍ୱସ୍ତତା ପ୍ରକାଶ କରିଅଛ, ମୁଁ ତହିଁର ଅଳ୍ପ ମଧ୍ୟ ପାଇବାର ଯୋଗ୍ୟ ନୁହେଁ; ଯେହେତୁ ମୁଁ ନିଜର ଯଷ୍ଟି ମାତ୍ର ଘେନି ଏହି ଯର୍ଦ୍ଦନ ପାର ହୋଇଥିଲି, ମାତ୍ର ଏବେ ମୁଁ ଦୁଇ ଦଳ ହୋଇଅଛି।
11 প্রার্থনা করি, আমার দাদা এষৌর হাত থেকে আমাকে রক্ষা করো, কারণ আমার ভয় হচ্ছে যে তিনি এসে আমাকে, এবং সন্তানসন্ততিসহ মায়েদের আক্রমণ করবেন।
ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋʼ ଭ୍ରାତାର ହସ୍ତରୁ, ଏଷୌର ହସ୍ତରୁ ମୋତେ ରକ୍ଷା କର; କାରଣ ମୁଁ ତାହାକୁ ଭୟ କରୁଅଛି, କେଜାଣି ସେ ଆସି ମୋତେ ଓ ମାତା ଓ ବାଳକମାନଙ୍କୁ ବଧ କରିବ।
12 কিন্তু তুমিই তো বলেছ, ‘আমি অবশ্যই তোমাকে সমৃদ্ধিশালী করব এবং তোমার বংশধরদের সমুদ্রের এমন বালুকণার মতো করব, যা গোনা যায় না।’”
ତୁମ୍ଭେ ତ କହିଅଛ, ‘ଆମ୍ଭେ ଅବଶ୍ୟ ତୁମ୍ଭର ମଙ୍ଗଳ କରିବା, ପୁଣି, ସମୁଦ୍ରତୀରସ୍ଥ ଯେଉଁ ବାଲି ବାହୁଲ୍ୟ ହେତୁ ଗଣାଯାଇ ନ ପାରେ, ତାହା ତୁଲ୍ୟ ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ବୃଦ୍ଧି କରିବା।’”
13 সেই রাতটি তিনি সেখানেই কাটালেন, এবং তাঁর কাছে যা কিছু ছিল তার মধ্যে থেকে তিনি তাঁর দাদা এষৌর জন্য এক উপহার বেছে নিলেন:
ଆଉ ଯାକୁବ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ସେହି ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲା; ଆଉ ତାହା ନିକଟରେ ଯାହା ଥିଲା, ତହିଁରୁ ଆପଣା ଭ୍ରାତା ଏଷୌ ନିମନ୍ତେ ଭେଟି ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲା;
14 200-টি মাদি ছাগল ও কুড়িটি মদ্দা ছাগল, 200-টি মেষী ও কুড়িটি মদ্দা মেষ,
ଅର୍ଥାତ୍, ଦୁଇ ଶହ ଛାଗୀ ଓ କୋଡ଼ିଏ ଛାଗ, ଦୁଇ ଶହ ମେଷୀ ଓ କୋଡ଼ିଏ ମେଷ,
15 শাবকসহ ত্রিশটি মাদি উট, চল্লিশটি গরু ও দশটি বলদ, এবং কুড়িটি গাধি ও দশটি গাধা।
ପୁଣି, ସବତ୍ସା ଦୁଗ୍ଧବତୀ ତିରିଶ ଉଷ୍ଟ୍ରୀ ଓ ଚାଳିଶ ଗାଭୀ ଓ ଦଶ ବୃଷ, ପୁଣି, କୋଡ଼ିଏ ଗର୍ଦ୍ଦଭୀ ଓ ଦଶଟି ବାଛୁରି ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲା।
16 আলাদা আলাদা করে প্রত্যেকটি পশুপাল তিনি তাঁর দাসদের তত্ত্বাবধানে রাখলেন, এবং তাঁর দাসদের বললেন, “আমার আগে আগে যাও, এবং পশুপালগুলির মধ্যে তোমরা কিছুটা ব্যবধান রেখো।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପଲସବୁ ପୃଥକ ପୃଥକ କରି ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଏକ ପଲ ସମର୍ପଣ କରି ସେମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋʼ ଆଗେ ଆଗେ ଯାଅ, ପୁଣି, ମଧ୍ୟେ ମଧ୍ୟେ ସ୍ଥାନ ରଖି ପ୍ରତ୍ୟେକ ପଲକୁ ପୃଥକ କର।”
17 নেতৃত্বে থাকা একজনকে তিনি নির্দেশ দিলেন: “আমার দাদা এষৌ যখন তোমার সঙ্গে দেখা করবেন ও জিজ্ঞাসা করবেন, ‘তুমি কার লোক ও তুমি কোথায় যাচ্ছ, এবং তোমার সামনে থাকা এইসব পশুর মালিক কে?’
ପୁଣି, ସେ ସର୍ବାଗ୍ରଗାମୀ ଦାସକୁ ଏହି ଆଜ୍ଞା ଦେଲା, “ମୋହର ଭ୍ରାତା ଏଷୌ ସହିତ ସାକ୍ଷାତ ହେଲେ, ସେ ଯଦି ପଚାରିବେ, ‘ତୁମ୍ଭେ କାହାର ଦାସ? କେଉଁଠାକୁ ଯାଉଅଛ? ପୁଣି, ତୁମ୍ଭର ଅଗ୍ରସ୍ଥିତ ଏହି ସମସ୍ତ କାହାର?’
18 তখন তোমাকে বলতে হবে, ‘এগুলির মালিক আপনার দাস যাকোব। আমার প্রভু এষৌর কাছে এগুলি উপহারস্বরূপ পাঠানো হয়েছে, এবং আমাদের পিছু পিছু তিনিও আসছেন।’”
ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ଉତ୍ତର ଦେବ, ‘ଏହି ସମସ୍ତ ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ଯାକୁବଙ୍କର, ଏହିସବୁ ଭେଟି ଆମ୍ଭ ପ୍ରଭୁ ଏଷୌଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ପ୍ରେରିତ; ଦେଖନ୍ତୁ, ସେ ମଧ୍ୟ ପଛେ ପଛେ ଆସୁଅଛନ୍ତି।’”
19 সেই পশুপালের অনুগামী দ্বিতীয়জনকে, তৃতীয় জনকে ও অন্যান্য সবাইকেও তিনি নির্দেশ দিলেন: “তোমরা যখন এষৌর সঙ্গে দেখা করবে, তখন তোমাদেরও তাঁকে একই কথা বলতে হবে।
ଏହି ପ୍ରକାରେ ସେ ଦ୍ୱିତୀୟ ଓ ତୃତୀୟ ପଲର ପଶ୍ଚାଦ୍ଗାମୀ ସବୁ ଦାସମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲା, “ଏଷୌ ସଙ୍ଗରେ ସାକ୍ଷାତ ହେଲେ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ପ୍ରକାର କଥା କହିବ।
20 আর অবশ্যই বলবে, ‘আপনার দাস যাকোব আমাদের পিছু পিছু আসছেন।’” কারণ তিনি ভেবেছিলেন, “আগেভাগেই আমি এই যেসব উপহার পাঠিয়ে দিচ্ছি, সেগুলি দিয়েই আমি তাঁকে শান্ত করব; পরে, আমার সঙ্গে যখন তাঁর দেখা হবে, হয়তো তিনি আমাকে গ্রহণ করবেন।”
ଆହୁରି କହିବ, ‘ଦେଖନ୍ତୁ, ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ଯାକୁବ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପଛେ ଆସୁଅଛନ୍ତି;’” କାରଣ ସେ ମନେ କଲେ, “ଆଗେ ଭେଟି ପଠାଇ ତାଙ୍କୁ ଶାନ୍ତ କରି ପଛେ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ସାକ୍ଷାତ କରିବା, ତହିଁରେ ସେ ଆମ୍ଭ ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ କଲେ କରିପାରନ୍ତି।”
21 অতএব যাকোবের উপহারগুলি তাঁর যাওয়ার আগেই পৌঁছে গেল, কিন্তু তিনি স্বয়ং সেই রাতটি শিবিরেই কাটালেন।
ଏହିରୂପେ ତାହା ଆଗରେ ଭେଟି ଦ୍ରବ୍ୟ ଗଲା; ମାତ୍ର ସେ ଆପେ ସେହି ରାତ୍ରି ନିଜ ଦଳ ମଧ୍ୟରେ ରହିଲା।
22 সেরাতে যাকোব উঠে পড়লেন ও তাঁর দুই স্ত্রীকে, তাঁর দুই দাসীকে এবং তাঁর এগারোজন ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যব্বোক নদীর অগভীর অংশটি পার হয়ে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେ ରାତ୍ରିରେ ଉଠି ଆପଣାର ଦୁଇ ଭାର୍ଯ୍ୟା ଓ ଦୁଇ ଦାସୀ ଓ ଏକାଦଶ ସନ୍ତାନଙ୍କୁ ଯବ୍ବୋକ୍ ଘାଟରେ ପାର କରାଇବା ପାଇଁ ସଙ୍ଗରେ ନେଲା।
23 তাদের নদী পার করে পাঠিয়ে দেওয়ার পর, তিনি তাঁর সব জিনিসপত্রও পাঠিয়ে দিলেন।
ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କୁ ନଦୀ ପାର କରାଇ ଆପଣାର ସମସ୍ତ ଦ୍ରବ୍ୟ ସେପାରିକୁ ପଠାଇଦେଲା।
24 অতএব যাকোব একাই থেকে গেলেন, এবং একজন লোক ভোর হয়ে ওঠা পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে কুস্তি লড়লেন।
ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ ସେଠାରେ ଏକାକୀ ରହିଲା; ତହୁଁ ଜଣେ ପୁରୁଷ ପ୍ରଭାତ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାହା ସହିତ ମଲ୍ଲଯୁଦ୍ଧ କଲେ।
25 যখন সেই লোকটি দেখলেন যে তিনি তাঁকে হারাতে পারছেন না, তখন তিনি যাকোবের ঊরুর কোটর স্পর্শ করলেন যেন সেই লোকটির সঙ্গে কুস্তি করতে করতে তাঁর ঊরু মচকে যায়।
ମାତ୍ର ତାହାକୁ ଜୟ କରି ପାରିଲେ ନାହିଁ ଦେଖି ସେ ଯାକୁବର ଊରୁଦେଶର ସନ୍ଧି ସ୍ଥାନରେ ଆଘାତ କଲେ; ତାହାଙ୍କ ସହିତ ଏପ୍ରକାର ମଲ୍ଲଯୁଦ୍ଧ କରିବାରୁ ଯାକୁବର ଊରୁସନ୍ଧି ଖସିଗଲା।
26 পরে সেই লোকটি বললেন, “আমাকে যেতে দাও, কারণ ভোর হয়ে আসছে।” কিন্তু যাকোব উত্তর দিলেন, “যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি আমাকে আশীর্বাদ করছেন, আমি আপনাকে যেতে দেব না।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ପୁରୁଷ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭକୁ ଛାଡ଼, କାରଣ ପ୍ରଭାତ ହେଲା।” ତହୁଁ ଯାକୁବ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଆଶୀର୍ବାଦ ନ କଲେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭଙ୍କୁ ଛାଡ଼ିବି ନାହିଁ।”
27 সেই লোকটি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার নাম কী?” “যাকোব,” তিনি উত্তর দিলেন।
ପୁନର୍ବାର ସେହି ମନୁଷ୍ୟ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭର ନାମ କଅଣ?” ସେ କହିଲା, “ଯାକୁବ।”
28 তখন সেই লোকটি বললেন, “তোমার নাম আর যাকোব থাকবে না, কিন্তু তা হবে ইস্রায়েল, কারণ তুমি ঈশ্বরের ও মানুষের সঙ্গে যুদ্ধ করে জয় পেয়েছ।”
ସେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଯାକୁବ ନାମରେ ଆଉ ବିଖ୍ୟାତ ହେବ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ନାମରେ ବିଖ୍ୟାତ ହେବ; କାରଣ, ତୁମ୍ଭେ ପରମେଶ୍ୱର ଓ ମନୁଷ୍ୟ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରି ଜୟୀ ହୋଇଅଛ।”
29 যাকোব বললেন, “দয়া করে আপনার নাম বলুন।” কিন্তু তিনি উত্তর দিলেন, “তুমি আমার নাম জিজ্ঞাসা করছ কেন?” পরে তিনি সেখানেই তাঁকে আশীর্বাদ করলেন।
ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ ପଚାରି କହିଲା, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭର ନାମ କୁହ।” ସେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ଆମ୍ଭର ନାମ ପଚାରୁଅଛ?” ତହୁଁ ସେ ସେଠାରେ ଯାକୁବକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ।
30 অতএব যাকোব এই বলে সেই স্থানটির নাম রাখলেন পনূয়েল, “আমি ঈশ্বরকে সামনাসামনি দেখেছি, আর তাও আমার প্রাণরক্ষা হয়েছে।”
ସେତେବେଳେ ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ ପନୂୟେଲ ରଖିଲା; ଯେହେତୁ ଯାକୁବ କହିଲା, “ମୁଁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ମୁଖାମୁଖି ଦେଖିଲେ ହେଁ ମୋହର ପ୍ରାଣ ବଞ୍ଚିଲା।”
31 তিনি যখন পনূয়েল পার হচ্ছিলেন তখন সূর্য তাঁর মাথার উপর উদিত হল, এবং তাঁর ঊরুর জন্য তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯାକୁବ ପନୂୟେଲ ପାର ହୁଅନ୍ତେ, ସୂର୍ଯ୍ୟୋଦୟ ହେଲା; ମାତ୍ର ସେ ଊରୁସନ୍ଧି ସକାଶୁ ଛୋଟାଇ ଚାଲିଲା।
32 তাই আজও পর্যন্ত ইস্রায়েলীরা ঊরুর কোটরের সঙ্গে সংলগ্ন কণ্ডরা খায় না, যেহেতু কণ্ডরার কাছেই যাকোবের ঊরুর কোটর স্পর্শ করা হয়েছিল।
ଏହେତୁ ଇସ୍ରାଏଲର ସନ୍ତାନମାନେ ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ (କୌଣସି) ଊରୁଦେଶର ଉପରିସ୍ଥ ସନ୍ଧିଶିରା ଭୋଜନ କରନ୍ତି ନାହିଁ, କାରଣ ସେ ଯାକୁବର ଊରୁଦେଶର ସନ୍ଧିଶିରା ସ୍ପର୍ଶ କରିଥିଲେ।