< আদিপুস্তক 25 >

1 অব্রাহাম অন্য আর এক স্ত্রীকে বিয়ে করে আনলেন, যাঁর নাম কটুরা।
ଅବ୍ରହାମ କଟୂରା ନାମ୍ନୀ ଆଉ ଗୋଟିଏ ସ୍ତ୍ରୀ ବିବାହ କରିଥିଲେ।
2 তাঁর জন্য কটুরা সিম্রণ, যকষণ, মদান, মিদিয়ন, যিষবক ও শূহের জন্ম দিলেন।
ସେ ତାଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ସିମ୍ରନ୍‍, ଯକ୍‍ଷନ୍‍, ମଦାନ୍‍, ମିଦୀୟନ, ଯିଶ୍‍ବକ ଓ ଶୂହ, ଏମାନଙ୍କୁ ଜନ୍ମ କଲା।
3 যক্‌ষণ শিবা এবং দদানের বাবা; অশূরীয়, লটূশীয় ও লিয়ূম্মীয়রা হল দদানের বংশধর।
ସେହି ଯକ୍‍ଷନ୍‍ ଶିବା ଓ ଦଦାନକୁ ଜାତ କଲା। ଦଦାନ ଅଶୂରୀୟ ଓ ଲଟୂଶୀୟ ଓ ଲୀୟମ୍ମୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କର ଆଦିପୁରୁଷ।
4 মিদিয়নের ছেলেরা হল ঐফা, এফর, হনোক, অবীদ ও ইলদায়া। এরা সবাই কটূরার বংশধর।
ମିଦୀୟନର ସନ୍ତାନ ଐଫା ଓ ଏଫର ଓ ହନୋକ ଓ ଅବୀଦ ଓ ଇଲଦାୟା; ଏସମସ୍ତେ କଟୂରାର ସନ୍ତାନ।
5 অব্রাহাম তাঁর অধিকারে থাকা সবকিছু ইস্‌হাককে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ଇସ୍‌ହାକକୁ ଆପଣାର ସର୍ବସ୍ୱ ଦେଲେ।
6 কিন্তু বেঁচে থাকাকালীনই অব্রাহাম তাঁর উপপত্নীদের ছেলেদের উপহারসামগ্রী দিলেন এবং তাঁর ছেলে ইস্‌হাকের কাছ থেকে তাদের দূরে সরিয়ে দিয়ে পূর্বদেশে পাঠিয়ে দিলেন।
ମାତ୍ର ଅବ୍ରହାମ ଉପପତ୍ନୀମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣକୁ କିଛି କିଛି ଦେଇ ଆପଣା ଜୀବଦ୍ଦଶାରେ ଇସ୍‌ହାକ ନିକଟରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ପୂର୍ବଦିଗସ୍ଥ ଦେଶରେ ରହିବାକୁ ବିଦାୟ କଲେ।
7 অব্রাহাম 175 বছর বেঁচেছিলেন।
ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଆୟୁର ପରିମାଣ ଶହେ ପଞ୍ଚସ୍ତରି ବର୍ଷ; ସେ ଏତେ ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଜୀବିତ ଥିଲେ।
8 পরে অব্রাহাম শেষনিশ্বাস ত্যাগ করলেন এবং যথেষ্ট বৃদ্ধাবস্থায়, বৃদ্ধ ও পূর্ণায়ূ মানুষরূপে মারা গেলেন; এবং তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথে মিলিত হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ଉତ୍ତମ ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ବୃଦ୍ଧ ଓ ପୂର୍ଣ୍ଣାୟୁ ହୋଇ ପ୍ରାଣତ୍ୟାଗ କଲେ; ଆଉ, ପୂର୍ବରୁ ମୃତ୍ୟୁବରଣ କରିଥିବା ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷଗଣ ସହିତ ଜଡିତ ହେଲେ।
9 তাঁর ছেলে ইস্‌হাক ও ইশ্মায়েল তাঁকে হিত্তীয় সোহরের ছেলে ইফ্রোণের ক্ষেতে অবস্থিত মম্রির নিকটবর্তী মক্‌পেলা গুহাতে কবর দিলেন।
ଆଉ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ଓ ଇଶ୍ମାୟେଲ ମମ୍ରିର ସମ୍ମୁଖରେ ହିତ୍ତୀୟ ସୋହରର ପୁତ୍ର ଇଫ୍ରୋଣର କ୍ଷେତ୍ରସ୍ଥିତ ମକ୍‍ପେଲା ନାମକ ଗୁହାରେ ତାଙ୍କୁ କବର ଦେଲେ।
10 সেই ক্ষেতটি অব্রাহাম হিত্তীয়দের কাছ থেকে কিনে নিয়েছিলেন। সেখানেই অব্রাহাম ও তাঁর স্ত্রী সারা সমাধিস্থ হলেন।
ଯେହେତୁ ଅବ୍ରହାମ ହିତ୍ତୀୟ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ନିକଟରୁ ସେହି କ୍ଷେତ୍ର କ୍ରୟ କରିଥିଲେ। ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଓ ତାଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରାର କବର ଦିଆଗଲା।
11 অব্রাহামের মৃত্যুর পর, ঈশ্বর তাঁর সেই ছেলে ইস্‌হাককে আশীর্বাদ করলেন, যিনি তখন বের-লহয়-রোয়ীর কাছে বসবাস করছিলেন।
ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁୁ ଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ; ପୁଣି, ଇସ୍‌ହାକ ବେର-ଲହୟ-ରୋୟୀ ନାମକ ସ୍ଥାନରେ ବସତି କଲେ।
12 এই হল অব্রাহামের ছেলে সেই ইশ্মায়েলের বংশবৃত্তান্ত, যাঁকে সারার ক্রীতদাসী, মিশরীয়া হাগার, অব্রাহামের জন্য জন্ম দিয়েছিল।
ସାରାର ଦାସୀ ମିସରୀୟା ହାଗାର ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଯାହାକୁ ପ୍ରସବ କରିଥିଲା, ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସେହି ପୁତ୍ର ଇଶ୍ମାୟେଲର ବଂଶାବଳୀ।
13 এই হল ইশ্মায়েলের ছেলেদের নাম, যা তাদের জন্মের ক্রমানুসারে নথিভুক্ত করা হয়েছে: ইশ্মায়েলের বড়ো ছেলে নবায়োৎ, পরে কেদর, অদবেল, মিবসম,
ନାମ ଓ ଗୋଷ୍ଠୀ ଅନୁସାରେ ଇଶ୍ମାୟେଲର ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ନାମ ଏହି। ଇଶ୍ମାୟେଲର ଜ୍ୟେଷ୍ଠ ପୁତ୍ର ନବାୟୋତ୍‍; ତାହା ଉତ୍ତାରେ କେଦାର ଓ ଅଦ୍‍ବେଲ ଓ ମିବ୍‍ସମ୍‍,
14 মিশমা, দুমা, মসা,
ମିଶ୍ମା ଓ ଦୂମା ଓ ମସା,
15 হদদ, তেমা, যিটূর, নাফীশ ও কেদমা।
ଓ ହଦଦ୍‍ ଓ ତେମା ଓ ଯିଟୁର ଓ ନାଫୀଶ୍‍ ଓ କେଦମା।
16 এরাই ইশ্মায়েলের সন্তান, এবং তাদের উপনিবেশ ও শিবির অনুসারে এই হল বারোজন গোষ্ঠী-শাসকদের নাম।
ଏହି ସମସ୍ତେ ଇଶ୍ମାୟେଲର ସନ୍ତାନ, ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କ ନାମାନୁସାରେ ସେମାନଙ୍କର ଗ୍ରାମ ଓ ଛାଉଣି-ସ୍ଥାନ ଥିଲା; ଆଉ ସେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ଗୋତ୍ରାନୁସାରେ ଦ୍ୱାଦଶ ଅଧିପତି ଥିଲେ।
17 ইশ্মায়েল 137 বছর বেঁচেছিলেন। তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করে মারা গেলেন, এবং তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথে মিলিত হলেন।
ଇଶ୍ମାୟେଲର ଆୟୁର ପରିମାଣ ଶହେ ସଇଁତିରିଶ ବର୍ଷ ଥିଲା; ତହୁଁ ସେ ପ୍ରାଣତ୍ୟାଗ କଲା; ଆଉ ସେ ଆପଣା ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ସଂଗୃହୀତ ହେଲା।
18 তাঁর বংশধরেরা আসিরিয়ার দিকে মিশরের পূর্বসীমার কাছাকাছি অবস্থিত হবীলা থেকে শূর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকায় বসতি স্থাপন করল। তারা তাদের দূর-সম্পর্কের আত্মীয়-গোষ্ঠীদের প্রতি শত্রুতাভাব বজায় রেখে বসবাস করে যাচ্ছিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହାର ସନ୍ତାନମାନେ ହବୀଲା ଓ ମିସରର ପୂର୍ବସ୍ଥିତ ଶୂରଠାରୁ ଅଶୂରୀୟା ଦିଗରେ ବସତି କଲେ। ଏହିରୂପେ ସେ ଆପଣା ସମସ୍ତ ଭ୍ରାତୃଗଣର ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ବସତି ସ୍ଥାନ ପାଇଲା।
19 এই হল অব্রাহামের ছেলে ইস্‌হাকের পারিবারিক বংশবৃত্তান্ত। অব্রাহাম ইস্‌হাকের বাবা হলেন,
ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକଙ୍କର ବଂଶାବଳୀ। ଅବ୍ରହାମ ଇସ୍‌ହାକଙ୍କୁ ଜାତ କଲେ;
20 এবং ইস্‌হাক চল্লিশ বছর বয়সে সেই রিবিকাকে বিয়ে করলেন, যিনি পদ্দন-আরামের বাসিন্দা অরামীয় বথূয়েলের মেয়ে এবং অরামীয় লাবনের বোন।
ସେହି ଇସ୍‌ହାକ ଚାଳିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ପଦ୍ଦନ୍‍ ଅରାମୀୟ ବଥୂୟେଲର କନ୍ୟା, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଅରାମୀୟ ଲାବନର ଭଗିନୀ ରିବିକାକୁ ବିବାହ କଲେ।
21 ইস্‌হাক তাঁর স্ত্রীর হয়ে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন, কারণ রিবিকা নিঃসন্তান ছিলেন। সদাপ্রভু তাঁর প্রার্থনার উত্তর দিলেন, এবং তাঁর স্ত্রী রিবিকা গর্ভবতী হলেন।
ଇସ୍‌ହାକଙ୍କର ସେହି ଭାର୍ଯ୍ୟା ବନ୍ଧ୍ୟା ହେବାରୁ ସେ ତାହା ନିମନ୍ତେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ; ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କର ପ୍ରାର୍ଥନା ଶୁଣନ୍ତେ, ତାହାର ଭାର୍ଯ୍ୟା ରିବିକା ଗର୍ଭବତୀ ହେଲା।
22 শিশুরা রিবিকার গর্ভে একে অপরকে ধাক্কা দিচ্ছিল, এবং তিনি বললেন, “আমার ক্ষেত্রে কেন এমন ঘটছে?” অতএব তিনি সদাপ্রভুর কাছে খোঁজ নিতে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହାର ଗର୍ଭ ମଧ୍ୟରେ ଶିଶୁମାନେ ଛନ୍ଦାଛନ୍ଦି ହେବାରୁ, “ମୋହର ଏପରି କାହିଁକି ହେଲା? ଏପରି କି ହୋଇଥାଏ?” ଏହା ଭାବି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ପଚାରିବା ପାଇଁ ଗଲା।
23 সদাপ্রভু তাঁকে বললেন, “তোমার গর্ভে দুই জাতি আছে, এবং তোমার মধ্য থেকেই দুই বংশ পৃথক হবে; এক বংশ অন্য বংশ থেকে বেশি শক্তিশালী হবে, এবং বড়ো ছেলে ছোটো ছেলের সেবা করবে।”
ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ଗର୍ଭରେ ଦୁଇ ଗୋଷ୍ଠୀ ଅଛନ୍ତି ଓ ଦୁଇ ଗୋତ୍ର ତୁମ୍ଭ ଉଦରରୁ ବିଭିନ୍ନ ହେବେ; ଏକ ଗୋତ୍ର ଅନ୍ୟ ଗୋତ୍ରଠାରୁ ବଳବାନ ହେବ, ପୁଣି, ଜ୍ୟେଷ୍ଠ କନିଷ୍ଠର ସେବା କରିବ।”
24 সন্তান প্রসবের সময়কাল ঘনিয়ে এলে দেখা গেল তাঁর গর্ভে যমজ সন্তান।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପ୍ରସବକାଳ ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୁଅନ୍ତେ, ତାହାର ଗର୍ଭରୁ ଯାଆଁଳା ପୁତ୍ର ଜନ୍ମିଲେ।
25 প্রথমে যে ভূমিষ্ঠ হল, তার গায়ের রং ছিল লাল, এবং তার সারা শরীর ছিল লোমশ পোশাকের মতো; তাই তাঁরা তার নাম দিলেন এষৌ।
ତାହାର ଜ୍ୟେଷ୍ଠ ରକ୍ତବର୍ଣ୍ଣ ଓ ସର୍ବାଙ୍ଗ ଲୋମଶ ବସ୍ତ୍ର ପରି ଥିଲା; ଏହେତୁ ତାହାର ନାମ ଏଷୌ ଦିଆଗଲା।
26 পরে, তার সেই ভাই বেরিয়ে এল, যার হাত এষৌর গোড়ালি ধরে রেখেছিল; তাই তার নাম দেওয়া হল যাকোব। রিবিকা যখন তাদের জন্ম দেন তখন ইস্‌হাকের বয়স 60 বছর।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଏଷୌର ପାଦମୂଳ ଧରି ତାହାର ଭ୍ରାତା ଭୂମିଷ୍ଠ ହେଲା; ଏଥିପାଇଁ ତାହାର ନାମ ଯାକୁବ ଦିଆଗଲା। ଇସ୍‌ହାକଙ୍କର ଷାଠିଏ ବର୍ଷ ବୟସରେ ଏହି ଯାଆଁଳା ପୁତ୍ର ଜାତ ହେଲେ।
27 ছেলেরা বেড়ে উঠেছিল, এবং এষৌ এমন এক নিপুণ শিকারি হয়ে উঠছিল, যিনি বাড়ির বাইরে ঘুরে বেড়াতেন, অন্যদিকে যাকোব ঘরের ভিতরে তাঁবুর মধ্যেই থাকতে পছন্দ করতেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ବାଳକମାନେ ବଢ଼ିଲା ଉତ୍ତାରେ ଏଷୌ ମୃଗୟାନିପୁଣ ଓ ବନବିହାରୀ ହେଲା; ପୁଣି, ଯାକୁବ ମୃଦୁ ମନୁଷ୍ୟ ଓ ତମ୍ବୁବାସୀ ହେଲା।
28 যিনি শিকার করা পশুর মাংস খেতে পছন্দ করতেন, সেই ইস্‌হাক এষৌকে ভালোবাসতেন, কিন্তু রিবিকা যাকোবকে ভালোবাসতেন।
ଇସ୍‌ହାକ ମୃଗୟା ମାଂସ ଅତି ସୁସ୍ୱାଦୁ ବୋଧ କରିବାରୁ ଏଷୌକୁ ଭଲ ପାଇଲେ। ମାତ୍ର ରିବିକା ଯାକୁବକୁ ଭଲ ପାଇଲା।
29 একবার যাকোব যখন খানিকটা ঝোল-তরকারী রান্না করছিলেন, এষৌ তখন মাঠ থেকে ক্ষুধার্ত অবস্থায় ফিরে এলেন।
ଏକ ଦିନ ଯାକୁବ ଡାଲି ରାନ୍ଧୁଥିଲା, ସେହି ସମୟରେ ଏଷୌ କ୍ଳାନ୍ତ ହୋଇ କ୍ଷେତ୍ରରୁ ଆସିଲା;
30 তিনি যাকোবকে বললেন, “তাড়াতাড়ি আমাকে লাল রংয়ের ওই ঝোল-তরকারী থেকে কিছুটা খেতে দাও! আমি ক্ষুধার্ত!” (এই জন্য তাঁকে ইদোম নামেও ডাকা হয়।)
ତହୁଁ ସେ ଯାକୁବକୁ କହିଲା, “ମୁଁ କ୍ଳାନ୍ତ ହୋଇଅଛି, ବିନୟ କରେ, ସେହି ରଙ୍ଗା ଡାଲି ଦେଇ ଭୋଜନ କରାଅ,” ଏହି ନିମନ୍ତେ ତାହାର ନାମ ଇଦୋମ୍‍ (ରଙ୍ଗା) ଖ୍ୟାତ ହେଲା।
31 যাকোব উত্তর দিলেন, “প্রথমে তুমি আমার কাছে তোমার জ্যেষ্ঠাধিকার বিক্রি করো।”
ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ କହିଲା, “ଆଜି ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଆପଣା ଜ୍ୟେଷ୍ଠାଧିକାର ବିକ୍ରୟ କର।”
32 দেখো, আমি প্রায় মরতে চলেছি, “এষৌ বললেন। জ্যেষ্ঠাধিকার আমার কী কাজে লাগবে?”
ଏଷୌ ଉତ୍ତର କଲା, “ଦେଖ, ମୁଁ ମଲା ପରି, ଜ୍ୟେଷ୍ଠାଧିକାରରେ ମୋର କି ଲାଭ?”
33 কিন্তু যাকোব বললেন, “প্রথমে আমার কাছে শপথ করো।” অতএব এষৌ তাঁর কাছে শপথ করলেন, তাঁর জ্যেষ্ঠাধিকার যাকোবের কাছে বিক্রি করে দিলেন।
ଯାକୁବ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଆଜି ମୋʼ ନିକଟରେ ଶପଥ କର,” ତହିଁରେ ସେ ତାହା ନିକଟରେ ଶପଥ କଲା। ଏହିରୂପେ ସେ ଆପଣା ଜ୍ୟେଷ୍ଠାଧିକାର ଯାକୁବକୁ ବିକ୍ରୟ କରିଦେଲା।
34 পরে যাকোব এষৌকে কয়েকটি রুটি ও মশুরি দিয়ে তৈরি কিছুটা ঝোল-তরকারী দিলেন। তিনি ভোজনপান করলেন, ও পরে উঠে চলে গেলেন। অতএব এষৌ তাঁর জ্যেষ্ঠাধিকার হেয় জ্ঞান করলেন।
ତହୁଁ ଯାକୁବ ଏଷୌକୁ ରୁଟି ଓ ରନ୍ଧା ମସୁର ଡାଲି ଦିଅନ୍ତେ, ସେ ଭୋଜନପାନ କରି ଉଠିଗଲା। ଏହିରୂପେ ଏଷୌ ଆପଣା ଜ୍ୟେଷ୍ଠାଧିକାର ତୁଚ୍ଛଜ୍ଞାନ କଲା।

< আদিপুস্তক 25 >