< আদিপুস্তক 24 >

1 অব্রাহাম খুব বৃদ্ধ হয়ে গেলেন এবং সদাপ্রভু তাঁকে সবদিক থেকেই আশীর্বাদ করলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଅବ୍ରହାମ ବୃଦ୍ଧ ଓ ଗତବୟସ୍କ ଥିଲେ, ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ ସବୁ ବିଷୟରେ ଆଶୀର୍ବାଦ କରିଥିଲେ।
2 যিনি তাঁর সব সম্পত্তি দেখাশোনা করতেন, তাঁর ঘরের সেই প্রবীণ দাসকে তিনি বললেন, “তুমি আমার ঊরুর তলায় হাত রাখো।
ଏଣୁ ସେ ଆପଣା ଗୃହର ସର୍ବକାର୍ଯ୍ୟାଧ୍ୟକ୍ଷ ବୃଦ୍ଧ ଦାସକୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ଜଙ୍ଘରେ ହସ୍ତ ଦିଅ;
3 যিনি স্বর্গের ঈশ্বর ও পৃথিবীরও ঈশ্বর, আমি চাই তুমি সেই সদাপ্রভুর নামে এই শপথ করো, যে আমি যাদের মধ্যে বসবাস করছি, সেই কনানীয়দের কোনো মেয়েকে তুমি আমার ছেলের স্ত্রী করে আনবে না,
ମୁଁ ସ୍ୱର୍ଗ ମର୍ତ୍ତ୍ୟର ସୃଷ୍ଟିକର୍ତ୍ତା ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନାମରେ ତୁମ୍ଭକୁ ଶପଥ କରାଇବି ଯେ, ଯେଉଁ କିଣାନୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ମୁଁ ବାସ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ମୋʼ ପୁତ୍ରର ବିବାହାର୍ଥେ କୌଣସି କନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବ ନାହିଁ;
4 কিন্তু তুমি আমার দেশে ও আমার আপন আত্মীয়স্বজনদের কাছে যাবে এবং আমার ছেলে ইস্‌হাকের জন্য এক স্ত্রী নিয়ে আসবে।”
ମାତ୍ର, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ଦେଶୀୟ ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ମୋʼ ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ।”
5 সেই দাস তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “সেই মেয়েটি যদি এই দেশে আসতে অনিচ্ছুক হয় তবে কী হবে? তবে কি যে দেশ থেকে আপনি এসেছেন, সেই দেশে আমি আপনার ছেলেকে ফিরিয়ে নিয়ে যাব?”
ସେତେବେଳେ ସେହି ଦାସ ତାଙ୍କୁ କହିଲା, “ଯଦି କୌଣସି କନ୍ୟା ମୋʼ ସହିତ ଏ ଦେଶକୁ ଆସିବା ପାଇଁ ସମ୍ମତ ନୋହିବ, ତେବେ ଯେଉଁ ଦେଶରୁ ତୁମ୍ଭେ ଆସିଅଛ, ସେହି ଦେଶକୁ କି ତୁମ୍ଭ ପୁତ୍ରଙ୍କୁ ନେଇଯିବି?”
6 “তুমি কোনোমতেই আমার ছেলেকে সেই দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে না,” অব্রাহাম বললেন।
ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ସାବଧାନ; ମୋʼ ପୁତ୍ରକୁ କେବେ ସେଠାକୁ ନେଇଯିବ ନାହିଁ।”
7 “স্বর্গের সেই ঈশ্বর সদাপ্রভু, যিনি আমাকে আমার পিতৃগৃহ থেকে ও আমার মাতৃভূমি থেকে বের করে এনেছেন এবং আমার সঙ্গে কথা বলেছেন এবং এক শপথের মাধ্যমে প্রতিজ্ঞা করে বলেছেন, ‘এই স্থানটি আমি তোমার সন্তানসন্ততিকে দেব,’ তিনিই তোমার অগ্রগামী করে তাঁর দূতকে পাঠিয়ে দেবেন, যেন তুমি সেখান থেকে আমার ছেলের জন্য এক স্ত্রী আনতে পারো।
“ଯେହେତୁ ଯେଉଁ ସ୍ୱର୍ଗର ସୃଷ୍ଟିକର୍ତ୍ତା ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ପୈତୃକ ଗୃହ ଓ ଜନ୍ମ ଦେଶ ମଧ୍ୟରୁ ଆଣିଅଛନ୍ତି ଓ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ଆଳାପ କରିଅଛନ୍ତି, ‘ପୁଣି, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ବଂଶକୁ ଏହି ଦେଶ ଦେବା ବୋଲି ଶପଥ କରିଅଛନ୍ତି,’ ସେ ତୁମ୍ଭ ଅଗ୍ରତେ ଆପଣା ଦୂତ ପଠାଇବେ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପୁତ୍ରର ବିବାହ ନିମନ୍ତେ ସେହିଠାରୁ ଗୋଟିଏ କନ୍ୟା ଆଣିବ।
8 যদি সেই মেয়েটি তোমার সঙ্গে আসতে না চায়, তবে তুমি আমার এই শপথ থেকে মুক্ত হয়ে যাবে। শুধু তুমি আমার ছেলেকে সেখানে ফিরিয়ে নিয়ে যেয়ো না।”
ଯଦି ସେହି ଦେଶରୁ କୌଣସି କନ୍ୟା ଆସିବାକୁ ସମ୍ମତ ହେବେ ନାହିଁ, ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଏହି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ; ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପୁତ୍ରକୁ ସେହି ଦେଶକୁ ନେଇଯିବ ନାହିଁ।”
9 অতএব সেই দাস তাঁর প্রভু অব্রাহামের ঊরুর তলায় হাত রেখে এই বিষয়ে তাঁর কাছে শপথ করলেন।
ତହିଁରେ ସେହି ଦାସ ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଜଙ୍ଘରେ ହସ୍ତ ଦେଇ ସେହି ବିଷୟରେ ଶପଥ କଲା।
10 পরে সেই দাস তাঁর প্রভুর উটগুলির মধ্যে থেকে দশটি উটের পিঠে তাঁর প্রভুর কাছ থেকে পাওয়া সব ধরনের ভালো ভালো জিনিসপত্র চাপিয়ে নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। তিনি অরাম-নহরয়িমের উদ্দেশে রওনা হয়ে গেলেন এবং নাহোরের নগরে পৌঁছালেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ଓଟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦଶଟା ଓଟ ଓ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ସର୍ବପ୍ରକାର ଉତ୍ତମ ଦ୍ରବ୍ୟ ହସ୍ତରେ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ଅରାମନହରୟିମ୍‍ ଦେଶର ନାହୋର ନଗରକୁ ଯାତ୍ରା କଲା।
11 তিনি নগরের বাইরে অবস্থিত একটি কুয়োর কাছে উটগুলিকে নতজানু করে বসালেন; তখন প্রায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছিল, যে সময় মহিলারা কুয়ো থেকে জল তুলতে যায়।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ବେଳେ, ଯେଉଁ ସମୟରେ କନ୍ୟାଗଣ ଜଳ କାଢ଼ିବାକୁ ଆସନ୍ତି, ସେହି ସମୟରେ ସେ ନଗରର ବାହାରେ କୂପ ନିକଟରେ ଓଟମାନଙ୍କୁ ଆଣ୍ଠୋଇ ବସାଇଲା।
12 তখন তিনি প্রার্থনা করলেন, “হে সদাপ্রভু, আমার প্রভু অব্রাহামের ঈশ্বর, আজ তুমি আমাকে সফল করে তোলো, এবং আমার প্রভু অব্রাহামের প্রতি দয়া দেখাও।
ପୁଣି, ଏହି ପ୍ରାର୍ଥନା କଲା, “ହେ ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର, ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆଜି ମୋʼ ସମ୍ମୁଖରେ ଶୁଭଫଳ ଉପସ୍ଥିତ କର, ଆଉ ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ପ୍ରତି ଦୟା କର।
13 দেখো, আমি এই জলের উৎসের ধারে দাঁড়িয়ে আছি, এবং নগরবাসীদের মেয়েরা জল তুলতে আসছে।
ଦେଖ, ମୁଁ ଏହି କୂପ ନିକଟରେ ଛିଡ଼ା ହେଉଅଛି, ଆଉ ଏ ନଗରବାସୀମାନଙ୍କ କନ୍ୟାଗଣ ଜଳ ନେବା ପାଇଁ ଆସୁଅଛନ୍ତି;
14 এরকমই হোক যেন আমি যখন একটি যুবতী মেয়েকে বলব, ‘দয়া করে তোমার কলশিটি নামিয়ে রাখো যেন আমি জলপান করতে পারি,’ এবং সে যখন বলবে, ‘আপনি পান করুন এবং আপনার উটগুলির জন্যও আমি পানীয় জল দেব,’ তখন সেই যেন সেই মেয়ে হয়, যাকে তুমি তোমার দাস ইস্‌হাকের জন্য মনোনীত করেছ। এর দ্বারাই আমি জানতে পারব যে তুমি আমার প্রভুর প্রতি দয়া দেখিয়েছ।”
ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ, ‘ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା କଳସ ନୁଆଁଇ ମୋତେ ଜଳ ପାନ କରାଅ,’ ଏହି କଥା କହିଲେ ସେହି କନ୍ୟା ଯଦି କହିବ, ‘ପାନ କର, ମୁଁ ତୁମ୍ଭର ଓଟମାନଙ୍କୁ ହିଁ ପାନ କରାଇବି,’ ତେବେ ସେ ତୁମ୍ଭ ଦାସ ଇସ୍‌ହାକ ନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭର ନିରୂପିତା କନ୍ୟା ହେଉ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ କରିଅଛ, ଏହା ମୁଁ ଜାଣିବି।”
15 ঈশ্বরের কাছে করা তাঁর প্রার্থনাটি শেষ হওয়ার আগেই রিবিকা তার কলশি কাঁধে নিয়ে বেরিয়ে এলেন। তিনি অব্রাহামের ভাই নাহোরের স্ত্রী মিল্কার ছেলে বথূয়েলের মেয়ে।
ଏହି କଥା କହୁ କହୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ନାହୋର ନାମକ ଭ୍ରାତାର ଭାର୍ଯ୍ୟା ମିଲ୍କାର ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ତାହାର କନ୍ୟା ରିବିକା ସ୍କନ୍ଧରେ କଳସ ଘେନି ବାହାରି ଆସିଲା।
16 সেই মেয়েটি অপরূপ সুন্দরী, ও এক কুমারী ছিলেন; কোনও পুরুষ কখনও তাঁর সাথে শোয়নি। তিনি জলের উৎসের কাছে নেমে গিয়ে, তাঁর কলশিতে জল ভরে আবার উপরে উঠে আসছিলেন।
ସେହି କନ୍ୟା ପରମସୁନ୍ଦରୀ ଓ ଅବିବାହିତା, ଆଉ କୌଣସି ପୁରୁଷର ଉପଭୁକ୍ତା ନ ଥିଲା। ସେ କୂପ ଭିତରକୁ ଯାଇ କଳସ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରି ଉଠି ଆସୁଅଛି,
17 সেই দাস তাড়াতাড়ি তাঁর সাথে দেখা করে বললেন, “দয়া করে তোমার কলশি থেকে আমায় একটু জল দাও।”
ଏପରି ସମୟରେ ସେହି ଦାସ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ତାହା ସଙ୍ଗେ ଦେଖା କରି କହିଲା, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭ କଳସରୁ ମୋତେ କିଛି ଜଳ ପାନ କରିବାକୁ ଦିଅ।”
18 “হে আমার প্রভু, পান করুন,” এই বলে রিবিকা চট্ করে কলশিটি হাতে নামিয়ে এনে তাঁকে পানীয় জল দিলেন।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲା, “ମହାଶୟ, ପାନ କରନ୍ତୁ,” ଏହା କହି ସେ ଶୀଘ୍ର କଳସ ହାତକୁ ଓହ୍ଲାଇ ତାହାକୁ ପାନ କରିବାକୁ ଦେଲା।
19 তাঁকে পানীয় জল দেওয়ার পর রিবিকা বললেন, “আমি আপনার উটগুলির জন্যও ততক্ষণ জল তুলতে থাকব, যতক্ষণ না তারা যথেষ্ট পরিমাণ জলপান করে ফেলছে।”
ପୁଣି, ତାହାକୁ ପାନ କରାଇଲା ଉତ୍ତାରେ କହିଲା, “ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭର ଓଟ ସବୁ ପାଣି ପିଇ ସାରିବା ଯାଏ ମୁଁ ପାଣି କାଢ଼ିବି।”
20 অতএব তিনি তাড়াতাড়ি সেই জাবপাত্রে কলশির জল খালি করে দিলেন, আরও জল তোলার জন্য কুয়োর কাছে দৌড়ে ফিরে গেলেন, এবং সেই দাসের সব উটের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ জল তুলে আনলেন।
ତହିଁରେ ସେ ଶୀଘ୍ର କୁଣ୍ଡରେ କଳସରୁ ପାଣି ଢାଳି ପୁନଶ୍ଚ ପାଣି କାଢ଼ିବା ପାଇଁ କୂପ ନିକଟକୁ ଧାଇଁଯାଇ ସମସ୍ତ ଓଟ ନିମନ୍ତେ ଜଳ କାଢ଼ିଲା।
21 কোনও কথা না বলে সেই লোকটি এই বিষয়টি বোঝার জন্য তাঁকে খুব ভালো করে লক্ষ্য করছিলেন, যে সদাপ্রভু তাঁর যাত্রা আদৌ সফল করেছেন কি না।
ତହିଁରେ ସେହି ପୁରୁଷ ତାହା ପ୍ରତି ସ୍ଥିର ଦୃଷ୍ଟି କରି ଅନାଇ ରହିଲା; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାର ଯାତ୍ରା ସଫଳ କରିବେ କି ନାହିଁ, ତାହା ଜାଣିବା ନିମନ୍ତେ ନିରବ ରହିଲା।
22 উটগুলি জলপান করে ফেলার পর, সেই লোকটি এক বেকা ওজনের একটি সোনার নথ এবং দশ শেকল ওজনের সোনার দুটি বালা বের করলেন।
ପୁଣି, ଓଟମାନେ ଜଳ ପାନ କଲା ଉତ୍ତାରେ ସେହି ପୁରୁଷ ତାହା ନିମନ୍ତେ ଅଧଭରି ପରିମିତ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ନଥ ଓ ତାହାର ହସ୍ତ ନିମନ୍ତେ ଦଶଭରି ପରିମିତ ଦୁଇ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ବଳା ନେଇ କହିଲା,
23 পরে তিনি প্রশ্ন করলেন, “তুমি কার মেয়ে? দয়া করে আমায় বলো তো, তোমার পিতৃগৃহে আমাদের রাত কাটানোর জন্য ঘর আছে কি?”
“ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ କାହାର କନ୍ୟା, ମୋତେ କୁହ। ତୁମ୍ଭ ପିତାଙ୍କ ଗୃହରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କରିବାକୁ କି ସ୍ଥାନ ଅଛି?”
24 রিবিকা তাঁকে উত্তর দিলেন, “আমি সেই বথূয়েলের মেয়ে, যিনি নাহোরের ছেলে, ও যাঁকে মিল্কা নাহোরের জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।”
ତହିଁରେ ସେ ଉତ୍ତର କଲା, “ନାହୋରର ଔରସରେ ମିଲ୍କାଠାରୁ ଜାତ ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ମୁଁ ତାଙ୍କର କନ୍ୟା।”
25 তিনি আরও বললেন, “আমাদের কাছে প্রচুর খড়-বিচালি ও জাব আছে, তা ছাড়া আপনাদের রাত কাটানোর জন্য ঘরও আছে।”
ସେ ଆହୁରି କହିଲା, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପାଳକୁଟା ଓ ଦାନା ଯଥେଷ୍ଟ ଅଛି, ମଧ୍ୟରାତ୍ର କ୍ଷେପଣ କରିବାକୁ ସ୍ଥାନ ଅଛି।”
26 তখন সেই লোকটি মাথা নত করে সদাপ্রভুর আরাধনা করলেন,
ସେତେବେଳେ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ମସ୍ତକ ନୁଆଁଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲା,
27 এবং বললেন, “আমার প্রভু অব্রাহামের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর প্রশংসা হোক, যিনি আমার প্রভুর প্রতি তাঁর দয়া ও বিশ্বস্ততা দেখাতে ক্ষান্ত হননি। আমার ক্ষেত্রেও, সদাপ্রভু আমার প্রভুর আত্মীয়স্বজনের বাড়ি পর্যন্ত যাত্রাপথে আমাকে পথ দেখালেন।”
“ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ଧନ୍ୟ ହେଉନ୍ତୁ, ଯେହେତୁ ସେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତା ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ ଓ ସତ୍ୟାଚରଣ କରିବାରୁ ନିବୃତ୍ତ ହୋଇ ନାହାନ୍ତି; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋତେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାର ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ଗୃହ ପଥରେ କଢ଼ାଇ ଆଣିଅଛନ୍ତି।”
28 যুবতী মেয়েটি দৌড়ে গিয়ে তাঁর মায়ের পরিজনদের এইসব বিষয় জানালেন।
ଆଉ ସେହି କନ୍ୟା ଦୌଡ଼ିଯାଇ ଆପଣା ମାତାର ଗୃହସ୍ଥିତ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଏହି କଥା ଜଣାଇଲା।
29 রিবিকার এক দাদা ছিলেন, যাঁর নাম লাবন, আর তিনি চট্ করে জলের উৎসের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটির কাছে চলে গেলেন।
ଆଉ ରିବିକାର ଏକ ଭ୍ରାତା ଥିଲା, ତାହାର ନାମ ଲାବନ; ସେହି ଲାବନ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ କୂପ ନିକଟକୁ ଦୌଡ଼ିଗଲା।
30 সেই নথটি এবং তাঁর বোনের হাতের বালা দেখামাত্রই এবং রিবিকাকে সেই লোকটি যা যা বলেছিলেন, সেসব কথা তাঁর কাছ থেকে শোনামাত্রই তিনি সেই লোকটির কাছে চলে গেলেন এবং দেখতে পেলেন, তিনি সেই জলের উৎসের কাছে উটগুলি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।
ପୁଣି, ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ମୋତେ ଏହି ଏହି କଥା କହିଲା, ଆପଣା ଭଗିନୀ ରିବିକା ମୁଖରୁ ଏହା ଶୁଣି ଆଉ ଭଗିନୀର ନଥ ଓ ହସ୍ତରେ ବଳା ଦେଖି ସେହି ପୁରୁଷ ନିକଟକୁ ଗଲା, ପୁଣି, ତାହାକୁ କୂପ ପାଖରେ ଓଟମାନଙ୍କ ସହିତ ଛିଡ଼ା ହୋଇଥିବାର ଦେଖି କହିଲା,
31 “হে সদাপ্রভুর আশীর্বাদধন্য ব্যক্তি, আসুন,” তিনি বললেন। “আপনি এখানে বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন কেন? আমি আপনার জন্য বাড়িঘর ঠিকঠাক করে রেখেছি এবং উটগুলির জন্যও জায়গা করে রেখেছি।”
“ହେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆଶୀର୍ବାଦ-ପାତ୍ର, ଭିତରକୁ ଆସ, ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ବାହାରେ ଛିଡ଼ା ହେଉଅଛ? ମୁଁ ତ ଘର ଓ ଓଟମାନଙ୍କ ପାଇଁ ସ୍ଥାନ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିଅଛି।”
32 অতএব সেই লোকটি বাড়িতে গেলেন এবং উটগুলিকেও ভারমুক্ত করা হল। উটগুলির জন্য খড়-বিচালি ও জাব আনা হল এবং তাঁর ও তাঁর লোকজনের পা ধোয়ার জন্য জল আনা হল।
ତହିଁରେ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କରି ଓଟମାନଙ୍କର ସାଜ ଫିଟାନ୍ତେ, ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ପାଳକୁଟା ଓ ଦାନା ଦେଲା, ପୁଣି, ତାହାର ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀମାନଙ୍କର ପାଦ ପ୍ରକ୍ଷାଳନ ନିମନ୍ତେ ପାଣି ଦେଲା।
33 পরে তাঁর সামনে খাবার পরিবেশন করা হল, কিন্তু তিনি বললেন, “আমার যা বলার আছে তা যতক্ষণ না আমি আপনাদের বলে শুনাচ্ছি, ততক্ষণ আমি কিছু খাব না।” “তবে আমাদের তা বলে ফেলুন।” লাবন বললেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହା ସମ୍ମୁଖରେ ଭୋଜନ ସାମଗ୍ରୀ ରଖାଗଲା; ମାତ୍ର ସେ କହିଲା, “ବକ୍ତବ୍ୟ କଥା ନ କହି ମୁଁ ଭୋଜନ କରିବି ନାହିଁ।” ତହିଁରେ ଲାବନ କହିଲା, “କୁହ।”
34 অতএব তিনি বললেন, “আমি অব্রাহামের দাস।
ତେବେ ସେ କହିଲା, “ମୁଁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ।
35 সদাপ্রভু আমার প্রভুকে প্রচুর পরিমাণে আশীর্বাদ করেছেন, এবং তিনি ধনী হয়ে গিয়েছেন। সদাপ্রভু তাঁকে মেষ ও গবাদি পশুপাল, রুপো ও সোনা, দাস ও দাসী, এবং উট ও গাধা দিয়েছেন।
ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କୁ ଅତିଶୟ ଆଶୀର୍ବାଦ କରିଅଛନ୍ତି, ତେଣୁ ସେ ଅତି ଧନବାନ ହୋଇଅଛନ୍ତି; ଆଉ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କୁ ପଲ ପଲ ଗୋମେଷାଦି ଓ ରୂପା ସୁନା ଓ ଦାସଦାସୀ, ପୁଣି, ଓଟ ଗଧ ଦେଇଅଛନ୍ତି।
36 আমার প্রভুর স্ত্রী সারা বৃদ্ধাবস্থায় তাঁর জন্য এক ছেলের জন্ম দিয়েছেন, এবং আমার প্রভুর নিজস্ব সবকিছু তিনি তাঁকেই দিয়েছেন।
ପୁଣି, ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରା ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ତାଙ୍କ ପାଇଁ ଏକ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରିଅଛନ୍ତି ଓ ସେ ତାଙ୍କୁ ଆପଣା ସର୍ବସ୍ୱ ଦେଇଅଛନ୍ତି।
37 আর আমার প্রভু আমাকে দিয়ে এক শপথ করিয়ে নিয়েছেন, ও বলেছেন, ‘যাদের দেশে আমরা বসবাস করছি, সেই কনানীয়দের মেয়েদের মধ্যে থেকে কাউকে তুমি আমার ছেলের স্ত্রী করে আনবে না,
ପୁଣି, ମୋହର ପ୍ରଭୁ ମୋତେ ଶପଥ କରାଇ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭେ ଯେଉଁମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବାସ କରୁଅଛୁ, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ରର ବିବାହ ନିମନ୍ତେ ସେହି କିଣାନ ଦେଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି କନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବ ନାହିଁ;
38 কিন্তু তুমি আমার পিতৃপরিজনদের এবং আমার নিজের গোত্রভুক্ত লোকজনের কাছে যাবে, ও আমার ছেলের জন্য এক স্ত্রী নিয়ে আসবে।’
ମାତ୍ର ଆମ୍ଭ ପୈତୃକ ବଂଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ।’
39 “তখন আমি আমার প্রভুকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ‘সেই মেয়েটি যদি আমার সঙ্গে আসতে না চায় তবে কী হবে?’
ସେତେବେଳେ ମୁଁ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ କହିଲି, ‘କେଜାଣି କୌଣସି କନ୍ୟା ମୋʼ ସଙ୍ଗରେ ନ ଆସିବ।’
40 “তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘যাঁর সাক্ষাতে আমি বিশ্বস্ততাপূর্বক চলেছি, সেই সদাপ্রভুই তাঁর দূতকে তোমার সঙ্গে পাঠাবেন এবং তোমার যাত্রা সফল করবেন, যেন তুমি আমার নিজের গোত্রভুক্ত লোকজনের ও আমার পিতৃপরিজনদের মধ্য থেকেই আমার ছেলের জন্য এক স্ত্রী আনতে পারো।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭେ ଯେଉଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ ଗମନାଗମନ କରୁ, ସେ ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ଆପଣା ଦୂତ ପଠାଇ ତୁମ୍ଭ ଯାତ୍ରା ସଫଳ କରିବେ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପୈତୃକ ବଂଶରୁ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ;
41 আমার শপথ থেকে তুমি মুক্ত হয়ে যাবে যদি, তুমি যখন আমার গোত্রভুক্ত লোকজনের কাছে যাবে, ও তারা যদি মেয়েটিকে তোমার হাতে তুলে দিতে অস্বীকার করে—তখন তুমি আমার শপথ থেকে মুক্ত হয়ে যাবে।’
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ବଂଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲେ ଏହି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ; ଯଦ୍ୟପି ସେମାନେ କନ୍ୟା ନ ଦେବେ, ତଥାପି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ।’
42 “আজ যখন আমি জলের উৎসের কাছে এলাম, তখন আমি বললাম, ‘হে সদাপ্রভু, আমার প্রভু অব্রাহামের ঈশ্বর, যদি তোমার ইচ্ছা হয়, তবে দয়া করে তুমি আমার এই যাত্রা সফল করো, যে যাত্রায় আমি বের হয়ে এসেছি।
ଏହେତୁ ଆଜି ମୁଁ ଏହି କୂପ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ଏହି ପ୍ରାର୍ଥନା କଲି, ‘ହେ ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭେ ଯଦି ମୋହର କୃତ ଯାତ୍ରା ସଫଳ କର,
43 দেখো, আমি এই জলের উৎসের পাশে দাঁড়িয়ে আছি। একটি যুবতী মেয়ে যদি এখানে জল তুলতে আসে এবং আমি যদি তাকে বলি, “দয়া করে তোমার কলশি থেকে আমাকে একটু জলপান করতে দাও,”
ତେବେ ଦେଖ, ମୁଁ ଏବେ ଏହି ସଜଳ କୂପ ନିକଟରେ ଛିଡ଼ା ହୋଇଅଛି। ତହିଁରେ ଜଳ କାଢ଼ିବାକୁ ଆଗତା କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ ଯଦି ମୁଁ କହେ, ତୁମ୍ଭ କଳସରୁ ମୋତେ କିଛି ଜଳ ପାନ କରିବାକୁ ଦିଅ;
44 আর সে যদি আমাকে বলে, “পান করুন, এবং আমি আপনার উটগুলির জন্যও জল তুলে দেব,” তবে সেই যেন এমন একজন হয়, যাকে সদাপ্রভু আমার প্রভুর ছেলের জন্য মনোনীত করে রেখেছেন।’
ପୁଣି, ସେ କନ୍ୟା ଯଦି କହେ, ତୁମ୍ଭେ ପାନ କର ଓ ତୁମ୍ଭ ଓଟମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ହେଁ ପାଣି କାଢ଼ି ଦେବି; ତେବେ ସେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ନିରୂପିତା କନ୍ୟା ହେଉ।’
45 “মনে মনে আমি এই প্রার্থনা শেষ করার আগেই, রিবিকা বেরিয়ে এল, ও তার কাঁধে কলশি ছিল। সে জলের উৎসের কাছে নেমে গেল ও জল তুলছিল, আর আমি তাকে বললাম, ‘দয়া করে আমাকে পান করার জল দাও।’
ଏହି କଥା ମୁଁ ମନେ ମନେ କହୁଥିଲି, ଏଥିମଧ୍ୟରେ ରିବିକା ସ୍କନ୍ଧରେ କଳସ ଘେନି ବାହାରକୁ ଆସିଲା। ପୁଣି, ସେ କୂପ ଭିତରକୁ ଯାଇ ଜଳ କାଢ଼ନ୍ତେ ମୁଁ କହିଲି, ‘ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋତେ ଜଳ ପାନ କରାଅ।’
46 “সে তাড়াতাড়ি কাঁধ থেকে তার কলশিটি নামিয়ে এনে বলল, ‘পান করুন, এবং আমি আপনার উটগুলির জন্যও জল দেব।’ অতএব আমি জলপান করলাম, এবং সে উটগুলিকেও জল দিল।
ତହିଁରେ ସେ ଶୀଘ୍ର ସ୍କନ୍ଧରୁ କଳସ ନୁଆଁଇ କହିଲା, ‘ପାନ କର, ପୁଣି, ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ଓଟମାନଙ୍କୁ ହିଁ ପାନ କରାଇବି;’ ତହୁଁ ମୁଁ ପାନ କଲି, ପୁଣି, ସେ ଓଟମାନଙ୍କୁ ପାନ କରାଇଲା।
47 “আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তুমি কার মেয়ে?’ “সে বলল, ‘আমি সেই বথূয়েলের মেয়ে, যিনি নাহোরের ছেলে, ও যাঁকে মিল্কা নাহোরের জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।’ “তখন আমি তার নাকে নথ ও হাতে বালা পরিয়ে দিলাম,
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମୁଁ ତାହାକୁ ପଚାରିଲି, ‘ତୁମ୍ଭେ କାହାର କନ୍ୟା?’ ତହିଁରେ ସେ କହିଲା, ‘ନାହୋରର ଔରସରେ ମିଲ୍କାର ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ମୁଁ ତାଙ୍କର କନ୍ୟା।’ ତହୁଁ ମୁଁ ତାହାର ନାସିକାରେ ନଥ ଓ ହସ୍ତରେ ବଳା ପିନ୍ଧାଇଲି।
48 এবং আমি নতমস্তকে সদাপ্রভুর আরাধনা করলাম। আমি আমার প্রভু অব্রাহামের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর প্রশংসা করলাম, যিনি সঠিক পথে আমাকে পরিচালিত করলেন, যেন আমার প্রভুর ছেলের জন্য তাঁর ভাইয়ের নাতনীকে আমি খুঁজে পাই।
ଆଉ ମୁଁ ମସ୍ତକ ନୁଆଁଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ପ୍ରଣାମ କଲି, ପୁଣି, ଯେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ ତାଙ୍କ ଭ୍ରାତୃକନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବାକୁ ମୋତେ ପ୍ରକୃତ ପଥରେ କଢ଼ାଇ ଆଣିଲେ, ମୋʼ କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସେହି ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଧନ୍ୟବାଦ କଲି।
49 এখন আপনারা যদি আমার প্রভুর প্রতি দয়া ও বিশ্বস্ততা দেখাতে চান, তবে বলুন; আর যদি তা না চান, তাও বলুন, যেন আমি জানতে পারি কোন দিকে আমাকে ফিরতে হবে।”
ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯଦି ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ସହିତ ଦୟା ଓ ସତ୍ୟ ବ୍ୟବହାର କରିବାକୁ ସମ୍ମତ ହୁଅ, ତେବେ ତାହା କୁହ; ଆଉ ଯଦି ନ ହୁଅ, ତାହା ମଧ୍ୟ କୁହ; ତହିଁରେ ମୁଁ ଡାହାଣ ଅଥବା ବାମରେ ଫେରିଯିବି।
50 লাবন ও বথূয়েল উত্তর দিলেন, “সদাপ্রভুর দিক থেকেই এই ঘটনাটি ঘটেছে; এই ব্যাপারে আমরা আপনাকে ভালোমন্দ কিছুই বলতে পারব না।
ସେତେବେଳେ ଲାବନ ଓ ବଥୂୟେଲ ଉତ୍ତର କଲେ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରୁ ଏହି ଘଟଣା ହୋଇଅଛି, ଏଥିରେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଭଲ ଓ ମନ୍ଦ କିଛି କହି ନ ପାରୁ।
51 রিবিকা এখানেই আছে; তাকে নিয়ে চলে যান, আর সে আপনার প্রভুর ছেলের স্ত্রী হয়ে যাক, যেমনটি সদাপ্রভু নির্দেশ দিয়েছেন।”
ଦେଖ, ରିବିକା ତୁମ୍ଭ ସମ୍ମୁଖରେ ଅଛି, ତାହାକୁ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କର, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସେ ତୁମ୍ଭ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ରର ଭାର୍ଯ୍ୟା ହେଉ।”
52 তাঁরা যা বললেন, অব্রাহামের দাস যখন তা শুনলেন, তখন তিনি সদাপ্রভুর সামনে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়লেন।
ସେତେବେଳେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ଏହି କଥା ଶୁଣିବାମାତ୍ରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଭୂମିଷ୍ଠ ପ୍ରଣାମ କଲା।
53 পরে সেই দাস সোনা ও রুপোর গয়না এবং বিভিন্ন ধরনের পোশাক-পরিচ্ছদ বের করে সেগুলি রিবিকাকে দিলেন; তিনি তাঁর দাদা ও মাকেও মূল্যবান উপহারসামগ্রী দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ରୂପା ଓ ସୁନାର ଆଭରଣ ଓ ବସ୍ତ୍ର ବାହାର କରି ରିବିକାକୁ ଦେଲା; ପୁଣି, ତାହାର ଭ୍ରାତା ଓ ମାତାକୁ ମଧ୍ୟ ବହୁମୂଲ୍ୟ ଦ୍ରବ୍ୟ ଦେଲା।
54 পরে তিনি এবং তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন ভোজনপান করলেন এবং সেখানেই রাত কাটালেন। পরদিন সকালে ওঠার পর তিনি বললেন, “আমার প্রভুর কাছে যাওয়ার জন্য আমায় বিদায় দিন।”
ତହିଁରେ ସେ ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀଗଣ ଭୋଜନପାନ କରି ସେହିଠାରେ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲେ; ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠନ୍ତେ, ସେହି ଦାସ କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯିବାକୁ ମୋତେ ବିଦାୟ କର।”
55 কিন্তু রিবিকার দাদা ও মা উত্তর দিলেন, “মেয়েটি আমাদের কাছে দিন দশেক থাকুক; পরে আপনারা যেতে পারেন।”
ତହିଁରେ ରିବିକାର ଭ୍ରାତା ଓ ମାତା କହିଲେ, “ଏହି କନ୍ୟା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରେ କିଛି ଦିନ, ହୋଇ ପାରିଲେ ଦଶ ଦିନ ଥାଉ, ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ସେ ଯିବ।”
56 কিন্তু তিনি তাঁদের বললেন, “আমাকে আটকে রাখবেন না, যেহেতু সদাপ্রভু আমার যাত্রা সফল করেছেন। আমাকে বিদায় দিন, যেন আমি আমার প্রভুর কাছে যেতে পারি।”
ମାତ୍ର ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ମୋତେ ବିଳମ୍ବ କରାଅ ନାହିଁ, ଯେହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋହର ଯାତ୍ରା ସଫଳ କଲେ; ଏବେ ନିଜ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯିବା ପାଇଁ ମୋତେ ବିଦାୟ କର।”
57 তখন তাঁরা বললেন, “মেয়েটিকে ডাকা হোক এবং তাকেই এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা যাক।”
ତହିଁରେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କନ୍ୟାକୁ ଡାକି ତାହାକୁ ସାକ୍ଷାତରେ ପଚାରୁ।”
58 অতএব তাঁরা রিবিকাকে ডেকে এনে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি এই লোকটির সঙ্গে যাবে?” “আমি যাব,” তিনি বললেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ରିବିକାକୁ ଡାକି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କି ଏହି ମନୁଷ୍ୟ ସଙ୍ଗରେ ଯିବ?” ତହୁଁ ସେ କହିଲା, “ଯିବି।”
59 অতএব তাঁরা তাঁদের বোন রিবিকাকে ও তাঁর ধাত্রীকে এবং অব্রাহামের দাস ও তাঁর লোকজনকে বিদায় জানালেন।
ସେତେବେଳେ ସେମାନେ ଆପଣା ଭଗିନୀ ରିବିକାକୁ ଓ ତାହାର ଧାତ୍ରୀକୁ, ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ ଓ ତାହାର ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବିଦାୟ କଲେ।
60 আর তাঁরা রিবিকাকে আশীর্বাদ করে তাঁকে বললেন, “হে আমাদের বোন, তুমি বৃদ্ধি পাও হাজার হাজার গুণ; তোমার সন্তানসন্ততি অধিকার করুক তাদের শত্রুদের নগরগুলি।”
ପୁଣି, ରିବିକାକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଭଗିନୀ, ସହସ୍ର ସହସ୍ର ଲୋକର ମାତା ହୁଅ; ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ଆପଣା ଶତ୍ରୁଗଣର ନଗର ଅଧିକାର କରନ୍ତୁ।”
61 পরে রিবিকা ও তাঁর সেবিকারা প্রস্তুত হয়ে উটের পিঠে চড়ে সেই লোকটির সাথে চলে গেলেন। অতএব সেই দাস রিবিকাকে সাথে নিয়ে প্রস্থান করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ରିବିକା ଓ ତାହାର ଦାସୀମାନେ ଉଠି ଓଟ ଉପରେ ଚଢ଼ି ସେହି ମନୁଷ୍ୟର ପଛେ ପଛେ ଯାତ୍ରା କଲେ। ଏହିରୂପେ ସେହି ଦାସ ରିବିକାକୁ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା।
62 এদিকে ইস্‌হাক বের-লহয়-রোয়ী থেকে ফিরে আসছিলেন, কারণ তিনি তখন নেগেভে বসবাস করতেন।
ସେହି ସମୟରେ ଇସ୍‌ହାକ ଦକ୍ଷିଣ ଦେଶରେ ବାସ କରିବାରୁ ବେର-ଲହୟ-ରୋୟୀ ନାମକ ସ୍ଥାନକୁ ଯାଇ ଫେରି ଆସିଥିଲା।
63 এক সন্ধ্যায় তিনি ধ্যান করতে ক্ষেতে গেলেন, এবং যেই তিনি উপর দিকে তাকালেন, তিনি দেখতে পেলেন কয়েকটি উট এগিয়ে আসছে।
ପୁଣି, ସନ୍ଧ୍ୟା ବେଳେ ଧ୍ୟାନ କରିବା ପାଇଁ କ୍ଷେତ୍ରକୁ ଯାଇଥିଲା; ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଅନାଇ ଓଟଗଣକୁ ଆସିବାର ଦେଖିଲା।
64 রিবিকাও উপর দিকে তাকালেন এবং ইস্‌হাককে দেখতে পেলেন। তিনি তাঁর উটের পিঠ থেকে নেমে
ସେତେବେଳେ ରିବିକା ଅନାଇ ଇସ୍‌ହାକକୁ ଦେଖି ଓଟ ଉପରୁ ଓହ୍ଲାଇଲା।
65 সেই দাসকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ক্ষেত থেকে যিনি আমাদের সাথে দেখা করতে এগিয়ে আসছেন, তিনি কে?” “তিনি আমার প্রভু,” সেই দাস উত্তর দিলেন। অতএব রিবিকা তাঁর ঘোমটা টেনে এনে নিজের মুখ ঢাকলেন।
ପୁଣି, ସେ ସେହି ଦାସକୁ ପଚାରିଲା, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସହିତ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଯେ କ୍ଷେତ୍ର ମଧ୍ୟରେ ଆସୁଅଛି, ସେହି ପୁରୁଷ କିଏ?” ତହିଁରେ ଦାସ ଉତ୍ତର କଲା, “ସେ ମୋହର ପ୍ରଭୁ,” ଏଣୁ ରିବିକା ଘୋଡ଼ଣୀ ନେଇ ଆପଣାକୁ ଆଚ୍ଛାଦନ କଲା।
66 পরে সেই দাস নিজে যা যা করেছিলেন সেসব তিনি ইস্‌হাককে বলে শোনালেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ଇସ୍‌ହାକକୁ ଆପଣା କୃତ କର୍ମର ସମସ୍ତ ବିବରଣ କହିଲା।
67 ইস্‌হাক রিবিকাকে তাঁর মা সারার তাঁবুতে নিয়ে এলেন, এবং তাঁকে বিয়ে করলেন। অতএব রিবিকা তাঁর স্ত্রী হয়ে গেলেন, এবং ইস্‌হাক তাঁকে ভালোবাসলেন; আর ইস্‌হাক তাঁর মায়ের মৃত্যুর পর সান্ত্বনা লাভ করলেন।
ସେତେବେଳେ ଇସ୍‌ହାକ ରିବିକାକୁ ଗ୍ରହଣ କରି ଆପଣା ମାତା ସାରାର ତମ୍ବୁକୁ ଘେନିଯାଇ ତାହାକୁ ବିବାହ କଲା; ପୁଣି, ସେ ତାହାକୁ ପ୍ରେମ କଲା। ତହିଁରେ ଇସ୍‌ହାକ ମାତୃମରଣ ଶୋକରୁ ସାନ୍ତ୍ୱନା ପାଇଲା।

< আদিপুস্তক 24 >