< আদিপুস্তক 18 >

1 অব্রাহাম যখন একদিন ভর-দুপুরে মম্রির বিশাল গাছগুলির কাছে তাঁর তাঁবুর প্রবেশদ্বারে বসেছিলেন, তখন সদাপ্রভু তাঁর কাছে আবির্ভূত হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦିନକର ଖରା ବେଳେ ଅବ୍ରହାମ ମମ୍ରିର ଅଲୋନ ବୃକ୍ଷ ମୂଳେ ଆପଣା ତମ୍ବୁ ଦ୍ୱାରରେ ବସିଥିଲେ; ଏହି ସମୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ତାଙ୍କୁ ଦର୍ଶନ ଦେଲେ।
2 অব্রাহাম চোখ তুলে চেয়ে দেখলেন তিনজন লোক তাঁর কাছাকাছি দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের দেখতে পেয়ে তিনি তাঁদের সাথে দেখা করার জন্য তাড়াতাড়ি তাঁবুর প্রবেশদ্বার ছেড়ে এগিয়ে গেলেন ও মাটিতে উবুড় হয়ে প্রণাম করলেন।
ତହିଁରେ ସେ ଅନାଇ ଦେଖିଲେ, ତିନୋଟି ପୁରୁଷ ତାଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଦଣ୍ଡାୟମାନ; ପୁଣି, ଦେଖିବାମାତ୍ର ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ତମ୍ବୁଦ୍ୱାରରୁ ବେଗେ ଯାଇ ଭୂମିଷ୍ଠ ହୋଇ କହିଲେ,
3 তিনি বললেন, “হে আমার প্রভু, আপনার দৃষ্টিতে আমি যদি অনুগ্রহ পেয়ে থাকি, তবে আপনার এই দাসকে পার করে যাবেন না।
“ହେ ପ୍ରଭୋ, ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ମହାଶୟଗଣ, ଯଦି ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋ ଉପରେ ସନ୍ତୁଷ୍ଟ ଅଛନ୍ତି, ତେବେ ଏହି ଦାସର ସ୍ଥାନରେ (ଏଠାରେ) କିଛି ସମୟ ରୁହନ୍ତୁ।
4 একটু জল এনে দিই, যেন আপনারা পা-টা ধুয়ে নিয়ে এই গাছের তলায় বিশ্রাম করে নিতে পারেন।
ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋତେ ଅଳ୍ପ ଜଳ ଆଣିବାକୁ ଦିଅନ୍ତୁ ପୁଣି, ଆପଣମାନେ ପାଦ ପ୍ରକ୍ଷାଳନ କରି ଏହି ବୃକ୍ଷ ତଳେ ବିଶ୍ରାମ କରନ୍ତୁ
5 আপনারা যখন আপনাদের এই দাসের কাছে এসেই পড়েছেন—আপনাদের জন্য আমি কিছু খাবার এনে দিই, যেন আপনারা তরতাজা হয়ে আপনাদের যাত্রাপথে এগিয়ে যেতে পারেন।” “তা বেশ,” তাঁরা উত্তর দিলেন, “যা বললে তাই করো।”
ଯେହେତୁ ଆପଣମାନେ ଆପଣଙ୍କ ଦାସଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଅଛନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ମୋତେ କିଛି ଖାଦ୍ୟଦ୍ରବ୍ୟ ଆଣିବାକୁ ଦିଅନ୍ତୁ, ପୁଣି ଭୋଜନ କଲା ପରେ ଆପଣମାନେ ଗମନ କରିବେ।” ସେତେବେଳେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଯାହା କହୁଅଛ, ତାହା କର।”
6 অতএব অব্রাহাম চট্ করে তাঁবুতে সারার কাছে চলে গেলেন। তিনি বললেন, “তাড়াতাড়ি করো, তিন মান মিহি আটা নাও ও তা মেখে কয়েকটি রুটি সেঁকে দাও।”
ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ ଶୀଘ୍ର ତମ୍ବୁଗୃହକୁ ସାରା ନିକଟକୁ ଯାଇ କହିଲେ, “ତିନି ସେର ଉତ୍ତମ ମଇଦା ନେଇ ଛାଣି ଶୀଘ୍ର ରୁଟି ପ୍ରସ୍ତୁତ କର।”
7 পরে তিনি দৌড়ে গোয়ালঘরে গেলেন এবং বাছাই করা একটি কচি বাছুর নিয়ে সেটি তাঁর এক দাসকে দিলেন, যে চট্ করে সেটি রান্না করতে গেল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ଗୋଠକୁ ଶୀଘ୍ର ଯାଇ ଉତ୍ତମ କୋମଳ ଗୋବତ୍ସ ଆଣି ଦାସକୁ ଦିଅନ୍ତେ, ସେ ତାହା ଶୀଘ୍ର ରାନ୍ଧିଲା।
8 পরে অব্রাহাম খানিকটা দই ও দুধ এবং রান্না করা বাছুরের মাংস এনে তাঁদের সামনে পরিবেশন করলেন। তাঁরা যখন ভোজনপান করছিলেন, তিনি তখন তাঁদের কাছে, একটি গাছের তলায় দাঁড়িয়েছিলেন।
ସେତେବେଳେ ସେ ଦହି, ଦୁଗ୍ଧ ଓ ପକ୍ୱ ଗୋବତ୍ସ ଆଣି ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ରଖିଲେ, ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କ ଭୋଜନ ସମୟରେ ବୃକ୍ଷ ମୂଳେ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଛିଡ଼ା ହେଲେ।
9 “তোমার স্ত্রী সারা কোথায়?” তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন। “ওখানে, তাঁবুর মধ্যে আছে,” তিনি বললেন।
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ତୁମ୍ଭର ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରା କେଉଁଠାରେ?” ସେ କହିଲେ, “ଦେଖନ୍ତୁ, ସେ ତମ୍ବୁରେ ଅଛନ୍ତି।”
10 তখন তাঁদের মধ্যে একজন বললেন, “আগামী বছর মোটামুটি এইসময় আমি অবশ্যই তোমাদের কাছে ফিরে আসব, এবং তোমার স্ত্রী সারা এক পুত্রসন্তান লাভ করবে।” ইত্যবসরে সারা তাঁবুর প্রবেশদ্বারে সেই অতিথির পিছন দিকে দাঁড়িয়ে সেকথা শুনছিলেন।
ତହୁଁ ସେ କହିଲେ, “ଏହି ଋତୁ ପୁନର୍ବାର ଉପସ୍ଥିତ ହେବା ସମୟରେ ଆମ୍ଭେ ଅବଶ୍ୟ ଫେରି ଆସିବା; ଦେଖ, ସେହି ସମୟରେ ତୁମ୍ଭ ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରାର (କୋଳରେ) ଗୋଟିଏ ପୁତ୍ର ଥିବ।” ଏହି କଥା ସାରା ତମ୍ବୁ ଦ୍ୱାରରେ ତାଙ୍କ ପଛେ ଥାଇ ଶୁଣିଲେ।
11 অব্রাহাম ও সারা দুজনেরই খুব বয়স হয়েছিল এবং সারার সন্তান প্রসবের বয়স পেরিয়ে গিয়েছিল।
ସେହି ସମୟରେ ଅବ୍ରହାମ ଓ ସାରା ବୃଦ୍ଧ ଓ ଗତବୟସ୍କ ଥିଲେ, ପୁଣି, ସାରାଙ୍କର ସ୍ତ୍ରୀଧର୍ମ ନିବୃତ୍ତ ହୋଇଥିଲା।
12 তাই একথা ভেবে সারা মনে মনে হেসেছিলেন, “আমি জরাগ্রস্ত ও আমার স্বামী বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরেও কি এখন আমি এই সুখ পাব?”
ଏନିମନ୍ତେ ସାରା ହସି ମନେ ମନେ କହିଲେ, “ମୋହର ଏହି ଶୀର୍ଣ୍ଣାବସ୍ଥାରେ କି ଏରୂପ ଆନନ୍ଦ ହେବ? ବିଶେଷତଃ ମୋହର ପ୍ରଭୁ ମଧ୍ୟ ବୃଦ୍ଧ।”
13 তখন সদাপ্রভু অব্রাহামকে বললেন, “সারা কেন হেসে বলল, ‘সত্যিই কি আমি এক সন্তান লাভ করব, আমি যে এখন বৃদ্ধা হয়ে গিয়েছি?’
ସେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲେ, “‘ଆପଣାର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ କି ନିଶ୍ଚୟ ସନ୍ତାନ ଜନ୍ମିବ,’ ଏହା ଭାବି ସାରା କାହିଁକି ହସିଲା?
14 সদাপ্রভুর কাছে কোনো কিছু কি খুব কঠিন? আগামী বছর নিরূপিত সময়ে আমি তোমার কাছে ফিরে আসব, এবং সারার কাছে তখন এক পুত্রসন্তান থাকবে।”
ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିମନ୍ତେ କୌଣସି କର୍ମ କଠିନ ଅଟେ କି? ଏହି ଋତୁ ପୁନର୍ବାର ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ, ନିରୂପିତ ସମୟରେ ଆମ୍ଭେ ଫେରି ଆସିବା, ସେହି ସମୟରେ ସାରାର (କୋଳରେ) ପୁତ୍ର ଥିବ।”
15 সারা ভয় পেয়েছিলেন, তাই তিনি মিথ্যামিথ্যি বললেন, “আমি হাসিনি।” কিন্তু তিনি বললেন, “হ্যাঁ, তুমি অবশ্যই হেসেছিলে।”
ତହିଁରେ ସାରା ଅସ୍ୱୀକାର କରି କହିଲେ, “ମୁଁ ହସି ନାହିଁ,” ଯେହେତୁ ସେ ଭୟ କଲେ। ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଅବଶ୍ୟ ହସିଲ।”
16 সেই লোকেরা চলে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়িয়ে নিচে সদোমের দিকে তাকালেন, এবং অব্রাহাম তাঁদের বিদায় জানানোর জন্য তাঁদের সঙ্গে কিছুটা পথ হাঁটলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଲୋକମାନେ ସେଠାରୁ ଉଠି ସଦୋମ ଆଡ଼କୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରନ୍ତେ, ଅବ୍ରହାମ ବାଟ ଦେଖାଇବାକୁ ସେମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ସଙ୍ଗେ ଚାଲିଲେ।
17 তখন সদাপ্রভু বললেন, “আমি যা করতে যাচ্ছি তা কি আমি অব্রাহামের কাছে লুকাব?”
ତହୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ଯାହା କରିବାକୁ ଉଦ୍ୟତ ଅଟୁ, ତାହା କି ଅବ୍ରହାମଠାରୁ ଲୁଚାଇବା?
18 অব্রাহাম নিঃসন্দেহে মহান ও শক্তিশালী এক জাতিতে পরিণত হবে, এবং পৃথিবীর সব জাতি তার মাধ্যমে আশীর্বাদ লাভ করবে।
ଅବ୍ରହାମଠାରୁ ଏକ ମହତୀ ଓ ବଳବତୀ ଗୋଷ୍ଠୀ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେବ ଓ ପୃଥିବୀର ଯାବତୀୟ ଗୋଷ୍ଠୀ ତାହାଠାରୁ ଆଶୀର୍ବାଦ ପ୍ରାପ୍ତ ହେବେ।
19 কারণ আমি তাকে মনোনীত করেছি, যেন যা উপযুক্ত ও ন্যায্য, তা করার মাধ্যমে সদাপ্রভুর পথে চলার ক্ষেত্রে সে তারপরে তার সন্তানদের ও তার পরিবারকে পথ দেখায়, ও যেন সদাপ্রভু অব্রাহামের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছেন তা তিনি সফল করেন।
ଯେହେତୁ ତାହାର ଭବିଷ୍ୟତ ସନ୍ତାନଗଣ ଓ ପରିବାରବର୍ଗ ଯେପରି ନ୍ୟାୟ ଓ ଧର୍ମାଚରଣ କରିବାକୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପଥରେ ଚାଲିବେ, ଏଥିପାଇଁ ସେମାନଙ୍କୁ ସେ ଯେପରି ଆଜ୍ଞା ଦେବ, ଏହି ଅଭିପ୍ରାୟରେ ଆମ୍ଭେ ତାହାକୁ ନିର୍ଦ୍ଧାରଣ କରିଅଛୁ; ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ବିଷୟରେ ଆପଣା କଥିତ ବାକ୍ୟ ସିଦ୍ଧ କରିବେ।”
20 পরে সদাপ্রভু বললেন, “সদোম ও ঘমোরার বিরুদ্ধে ওঠা কোলাহল এত তীব্র ও তাদের পাপ এত অসহ্য
ସଦାପ୍ରଭୁ ଆହୁରି କହିଲେ, “ସଦୋମ ଓ ହମୋରାର ବିରୁଦ୍ଧରେ ମହାଧ୍ୱନି ଉଠୁଅଛି, ସେମାନଙ୍କର ପାପ ଅତିଶୟ ଗୁରୁତର;
21 যে আমি নিচে নেমে যাব এবং দেখব তারা যা করেছে, তা সত্যিই আমার কানে পৌঁছানো কোলাহলের মতো মন্দ কি না। যদি তা না হয়, আমি তা জানতে পারব।”
ଏଣୁ ଆମ୍ଭେ ତଳକୁ ଦେଖିବାକୁ ଯାଇ ଆମ୍ଭ ନିକଟକୁ ଆଗତ କ୍ରନ୍ଦନ ଅନୁସାରେ ସେମାନେ ସର୍ବତୋଭାବେ କରିଅଛନ୍ତି କି ନାହିଁ, ତାହା ଜାଣିବା।”
22 সেই লোকেরা পিছনে ফিরে সদোমের দিকে চলে গেলেন, কিন্তু অব্রাহাম সদাপ্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ବ୍ୟକ୍ତିମାନେ ସେହିଠାରୁ ବାହୁଡ଼ି ସଦୋମ ଆଡ଼କୁ ଗମନ କଲେ; ମାତ୍ର ଅବ୍ରହାମ ସେ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ ଛିଡ଼ା ହୋଇ ରହିଲେ।
23 পরে অব্রাহাম তাঁর দিকে এগিয়ে গিয়ে বললেন: “তুমি কি দুষ্টদের সাথে ধার্মিকদেরও দ্রুত নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে?
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ନିକଟକୁ ଯାଇ କହିଲେ, “ଆପଣ କି ଦୁଷ୍ଟ ସହିତ ଧାର୍ମିକକୁ ସଂହାର କରିବେ?
24 নগরে যদি পঞ্চাশ জন ধার্মিক লোক থাকে তবে কী হবে? তুমি কি সত্যিই নগরটি নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে এবং সেখানকার পঞ্চাশ জন ধার্মিক লোকের খাতিরে সেই স্থানটিকে অব্যাহতি দেবে না?
ହୋଇପାରେ, ନଗର ମଧ୍ୟରେ ପଚାଶ ଜଣ ଧାର୍ମିକ ଥିବେ; ତହିଁ ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ପଚାଶ ଜଣ ଧାର୍ମିକଙ୍କ ସକାଶେ କି ସେହି ସ୍ଥାନ ରକ୍ଷା ନ କରି ସଂହାର କରିବେ?
25 এমন কাজ করা থেকে তুমি বিরত থাকো—দুষ্টদের সাথে ধার্মিকদের হত্যা করা, ধার্মিকদের ও দুষ্টদের প্রতি একইরকম আচরণ করা—এমন কাজ করা থেকে তুমি বিরত থাকো! সমগ্র পৃথিবীর বিচারক কি ন্যায়বিচার করবেন না?”
ଦୁଷ୍ଟ ସହିତ ଧାର୍ମିକକୁ ବିନାଶ କରିବାର କର୍ମ ଆପଣଙ୍କଠାରୁ ଦୂରେ ଥାଉ ଓ ଧାର୍ମିକକୁ ଦୁଷ୍ଟର ସମାନ କରିବା ଆପଣଙ୍କଠାରୁ ଦୂରେ ଥାଉ। ସମସ୍ତ ପୃଥିବୀର ବିଚାରକର୍ତ୍ତା କି ନ୍ୟାୟବିଚାର କରିବେ ନାହିଁ?”
26 সদাপ্রভু বললেন, “সদোম নগরে আমি যদি পঞ্চাশ জন ধার্মিক লোক পাই, তবে তাদের খাতিরে সমগ্র স্থানটিকে আমি অব্যাহতি দেব।”
ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ଯଦି ସଦୋମ ନଗରରେ ପଚାଶ ଜଣ ଧାର୍ମିକ ଦେଖିବା, ତେବେ ସେମାନଙ୍କ ସକାଶେ ସମସ୍ତ ସ୍ଥାନ ରକ୍ଷା କରିବା।”
27 তখন অব্রাহাম আরেকবার বলে উঠলেন: “যদিও আমি ধুলো ও ভস্ম ছাড়া আর কিছুই নই, তাও যখন আমি প্রভুর সাথে কথা বলার সাহস পেয়েই গিয়েছি,
ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ ପ୍ରତ୍ୟୁତ୍ତର କଲେ, “ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ଧୂଳି ଓ ଭସ୍ମମାତ୍ର ହେଲେ ହେଁ ମୋ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ କଥା କହିବାକୁ ପ୍ରବୃତ୍ତ ହୋଇଅଛି।
28 তখন বলি কি, ধার্মিকদের সংখ্যা যদি পঞ্চাশ জনের থেকে পাঁচজন কম হয়, তাতে কী? পাঁচজন লোক কম থাকার জন্য কি তুমি সমগ্র নগরটিকে ধ্বংস করে দেবে?” “আমি যদি সেখানে পঁয়তাল্লিশ জন পাই,” তিনি বললেন, “আমি তা ধ্বংস করব না।”
ହୋଇପାରେ, ପଚାଶ ଜଣ ଧାର୍ମିକ ମଧ୍ୟରୁ ପାଞ୍ଚ ଜଣ ଊଣା ଥିବେ; ସେହି ପାଞ୍ଚ ଜଣ ଊଣା ହେବା ସକାଶୁ କି ଆପଣ ସମସ୍ତ ନଗର ବିନଷ୍ଟ କରିବେ?” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ପଞ୍ଚଚାଳିଶ ଜଣ ପାଇଲେ, ତାହା ବିନଷ୍ଟ କରିବା ନାହିଁ।”
29 আরেকবার অব্রাহাম তাঁকে বললেন, “সেখানে যদি শুধু চল্লিশ জন পাওয়া যায়, তবে কী হবে?” তিনি বললেন, “চল্লিশ জনের খাতিরে, আমি এরকম করব না।”
ଅବ୍ରହାମ ତାହାଙ୍କୁ ପୁନର୍ବାର କହିଲେ, “ହୋଇପାରେ, ସେଠାରେ ଚାଳିଶ ଜଣ ମିଳିବେ।” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ସେହି ଚାଳିଶ ଜଣ ସକାଶୁ ତାହା କରିବା ନାହିଁ।”
30 তখন অব্রাহাম বললেন, “প্রভু, রাগ করবেন না, কিন্তু আমায় বলতে দিন। সেখানে যদি শুধু ত্রিশজন পাওয়া যায়, তবে কী হবে?” তিনি উত্তর দিলেন, “সেখানে আমি যদি ত্রিশজন পাই, তাও আমি এরকম করব না।”
ପୁନର୍ବାର ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ପ୍ରଭୁ ବିରକ୍ତ ନୋହିଲେ ଆହୁରି କଥାଟିଏ କହିବି; ହୋଇପାରେ, ସେଠାରେ ତିରିଶ ଜଣ ମିଳିବେ।” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ତିରିଶ ଜଣ ପାଇଲେ, ତାହା କରିବା ନାହିଁ।”
31 অব্রাহাম বললেন, “প্রভুর সাথে কথা বলার জন্য আমি যখন এতটাই সাহসী হয়েছি, তখন বলি কি, সেখানে যদি শুধু কুড়ি জন পাওয়া যায় তবে কী হবে?” তিনি বললেন, “কুড়ি জনের খাতিরে, আমি তা ধ্বংস করব না।”
ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ଦେଖନ୍ତୁ, ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ ମୁଁ ପୁନର୍ବାର କଥା କହିବାକୁ ପ୍ରବୃତ୍ତ ହୋଇଅଛି; ହୋଇପାରେ, ସେଠାରେ କୋଡ଼ିଏ ଜଣ ମିଳିବେ।” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ସେହି କୋଡ଼ିଏ ଜଣ ସକାଶୁ ଆମ୍ଭେ ତାହା ବିନଷ୍ଟ କରିବା ନାହିଁ।”
32 তখন অব্রাহাম বললেন, “প্রভু রাগ করবেন না, আমাকে শুধু আর একটিবার বলতে দিন। সেখানে যদি শুধু দশজন পাওয়া যায়, তবে কী হবে?” তিনি উত্তর দিলেন, “দশজনের খাতিরে, আমি তা ধ্বংস করব না।”
ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ପ୍ରଭୁ ବିରକ୍ତ ନୋହିଲେ ଆଉ ଥରେ ମାତ୍ର କହିବି; ହୋଇପାରେ, ସେଠାରେ ଦଶ ଜଣ ମିଳିବେ।” ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ସେହି ଦଶ ଜଣ ସକାଶୁ ଆମ୍ଭେ ତାହା ବିନଷ୍ଟ କରିବା ନାହିଁ।”
33 অব্রাহামের সাথে কথোপকথন শেষ করে সদাপ্রভু চলে গেলেন, এবং অব্রাহাম ঘরে ফিরে গেলেন।
ସେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ସହିତ ଏପ୍ରକାର କଥୋପକଥନ ସମାପନ କରି ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲେ, ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମ ମଧ୍ୟ ସ୍ୱ ସ୍ଥାନକୁ ଫେରିଗଲେ।

< আদিপুস্তক 18 >