< যাত্রাপুস্তক 21 >

1 “এগুলি সেই বিধিবিধান যা তোমাকে তাদের সামনে রাখতে হবে:
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ଏହିସବୁ ନିୟମ ସେମାନଙ୍କୁ ଜ୍ଞାତ କରାଇବ। ଯଥା,
2 “যদি তুমি কোনও হিব্রু দাসকে কিনে এনেছ, তবে সে ছয় বছর তোমার সেবা করুক। কিন্তু সপ্তম বছরে, সে স্বাধীন হয়ে চলে যাবে, তাকে কোনও অর্থ খরচ করতে হবে না।
ତୁମ୍ଭେ ଏବ୍ରୀୟ ଦାସ କ୍ରୟ କଲେ, ସେ ଛଅ ବର୍ଷ ସେବା କରିବ; ପୁଣି, ସପ୍ତମ ବର୍ଷରେ ସେ ବିନାମୂଲ୍ୟରେ ମୁକ୍ତ ହୋଇଯିବ।
3 সে যদি একা এসেছে, তবে সে একাই স্বাধীন হয়ে চলে যাক; কিন্তু আসার সময় যদি তার স্ত্রী তার সঙ্গে ছিল, তবে সেও তার সঙ্গে যাক।
ଯଦି ସେ ଏକାକୀ ଆସିଥାଏ, ତେବେ ସେ ଏକାକୀ ଯିବ; ଆଉ ଯଦି ସେ ବିବାହିତ ହୋଇ ଆସିଥାଏ, ତେବେ ତାହାର ଭାର୍ଯ୍ୟା ତାହା ସଙ୍ଗେ ବାହାରି ଯିବ।
4 তার মালিক যদি তাকে এক স্ত্রী দেন এবং সেই স্ত্রী তার জন্য ছেলে বা মেয়েদের জন্ম দেয়, তবে সেই মহিলা ও তার সন্তানেরা তার মালিকের অধিকারভুক্ত হবে, এবং শুধু সেই পুরুষটিই স্বাধীন হয়ে চলে যাবে।
ପୁଣି, ଯଦି ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ ବିବାହ କରି ଦେଇଥାଏ ଓ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀଠାରୁ ପୁତ୍ରକନ୍ୟାର ଜନ୍ମ ହୋଇଥାଏ, ତେବେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ଓ ତାହାର ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ଉପରେ ତାହାର ପ୍ରଭୁର ଅଧିକାର ହେବ ଓ ସେ ଏକାକୀ ବାହାରି ଯିବ।
5 “কিন্তু সেই দাস যদি ঘোষণা করে, ‘আমি আমার মালিককে ও আমার স্ত্রী ও সন্তানদের ভালোবাসি এবং স্বাধীন হয়ে চলে যেতে চাই না,’
ମାତ୍ର “ମୁଁ ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ, ପୁଣି, ଆପଣା ଭାର୍ଯ୍ୟା ଓ ସନ୍ତାନଗଣଙ୍କୁ ପ୍ରେମ କରେ, ଏଣୁ ମୁଁ ମୁକ୍ତ ହୋଇଯିବି ନାହିଁ,” ଏପରି କଥା ଯଦି ସେହି ଦାସ ଦୃଢ଼ ରୂପେ କହିବ,
6 তবে তার মালিক অবশ্যই তাকে ঈশ্বরের সামনে নিয়ে যাবেন। মালিক তাকে দরজার কাছে বা দরজার চৌকাঠের কাছে নিয়ে যাবেন এবং একটি কাঁটা দিয়ে তার কান বিদীর্ণ করে দেবেন। তখন সে সারা জীবনের জন্য তাঁর দাস হয়ে যাবে।
ତେବେ ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେଇଯିବ, ପୁଣି, ତାହାକୁ କବାଟ ବା ବାଜୁବନ୍ଧ ନିକଟକୁ ଆଣି ତାହାର ପ୍ରଭୁ ବିନ୍ଧଣୀରେ ତାହାର କର୍ଣ୍ଣ ବିନ୍ଧିବ; ତହିଁରେ ସେ ସଦାକାଳ ତାହାର ସେବା କରିବ।
7 “যদি কোনও লোক তার মেয়েকে এক দাসীরূপে বিক্রি করে দেয়, তবে সে দাসের মতো স্বাধীন হয়ে চলে যেতে পারবে না।
ଆଉ କେହି ଯଦି ଆପଣା କନ୍ୟାକୁ ଦାସୀ ରୂପେ ବିକ୍ରୟ କରେ, ତେବେ ସେ ଦାସମାନଙ୍କ ପରି ମୁକ୍ତ ହୋଇଯିବ ନାହିଁ।
8 সে যদি তার সেই মালিককে সন্তুষ্ট করতে না পারে, যিনি তাকে নিজের জন্য পছন্দ করেছিলেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই তাকে মুক্ত করে দেন। তাকে বিদেশিদের কাছে বিক্রি করার তাঁর কোনও অধিকার নেই, কারণ তিনি তার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ ଆପଣା ପାଇଁ ନିରୂପଣ କଲେ ହେଁ, ଯଦି ତାହା ପ୍ରତି ଅସନ୍ତୁଷ୍ଟ ହୁଏ, ତେବେ ସେ ତାହାକୁ ମୁକ୍ତ ହେବାକୁ ଦେବ; ତାହା ପ୍ରତି ପ୍ରବଞ୍ଚନା କରିଥିବାରୁ ଅନ୍ୟ ଦେଶୀୟମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ତାହାକୁ ବିକ୍ରୟ କରିବାର ଅଧିକାର ପାଇବ ନାହିଁ।
9 সেই মালিক যদি তাকে নিজের ছেলের জন্য পছন্দ করেছেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই তাকে এক মেয়ের অধিকার দেন।
କିଅବା ଯଦି ସେହି ପ୍ରଭୁ ଆପଣା ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ ତାହାକୁ ନିରୂପଣ କରିଥାଏ, ତେବେ ସେ ତାହା ପ୍ରତି କନ୍ୟା ବିଷୟକ ରୀତି ଅନୁସାରେ ବ୍ୟବହାର କରିବ।
10 তিনি যদি অন্য কোনও মহিলাকে বিয়ে করেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই প্রথমজনকে তার খাদ্য, বস্ত্র ও দাম্পত্য অধিকার থেকে বঞ্চিত না করেন।
ଯଦି ସେ ଅନ୍ୟ ସ୍ତ୍ରୀ ସହିତ ବିବାହ କରେ, ତେବେ ହେଁ ତାହାର ଅନ୍ନ ବସ୍ତ୍ର ଓ ବିବାହୋଚିତ କର୍ତ୍ତବ୍ୟରୁ ବଞ୍ଚିତ ହେବ ନାହିଁ।
11 তিনি যদি তার প্রতি এই তিনটি কর্তব্য পালন না করেন, তবে সেই স্ত্রী কোনও অর্থ খরচ না করে, স্বাধীন হয়ে ফিরে যেতে পারবে।
ଯଦି ସେ ଏହି ତିନିର ତ୍ରୁଟି କରେ, ତେବେ ସେ ସ୍ତ୍ରୀ ବିନାମୂଲ୍ୟରେ ମୁକ୍ତ ହୋଇଯିବ।
12 “যে কেউ অন্য কাউকে মারাত্মক এক ঘা দিয়ে জখম করে, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
କେହି ଯଦି କୌଣସି ମନୁଷ୍ୟକୁ ଏପରି ପ୍ରହାର କରେ ଯେ ସେ ମରିଯାଏ, ତେବେ ଅବଶ୍ୟ ତାହାର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ।
13 অবশ্য, তা যদি ইচ্ছাকৃতভাবে করা না হয়, কিন্তু ঈশ্বরই তা হতে দিয়েছেন, তবে তাকে এমন এক স্থানে পালিয়ে যেতে হবে যা আমি নির্দিষ্ট করে দেব।
ଯଦି କୌଣସି ମନୁଷ୍ୟ କାହାକୁ ମାରିବାକୁ ଚେଷ୍ଟା କରେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଇଚ୍ଛାରେ ତାହାର ହସ୍ତ ଦ୍ୱାରା ତାହାର ମୃତ୍ୟୁୁ ହୁଏ, ତେବେ ଯେଉଁ ସ୍ଥାନକୁ ସେ ପଳାଇ ପାରେ, ଏପରି ସ୍ଥାନ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ପାଇଁ ନିରୂପଣ କରିବା।
14 কিন্তু কেউ যদি চক্রান্ত করে কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে, তবে সেই লোকটিকে আমার যজ্ঞবেদি থেকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলতে হবে।
ମାତ୍ର ଯଦି କେହି ଛଳନା ପୂର୍ବକ ଆପଣା ପ୍ରତିବାସୀକୁ ବଧ କରିବାକୁ ଦୁଃସାହସ କରେ, ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ତାହାର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆମ୍ଭ ବେଦି ନିକଟରୁ ତାହାକୁ ନେଇଯିବ।
15 “যে কেউ তার বাবা বা মাকে আক্রমণ করে, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
ପୁଣି, ଯେକେହି ଆପଣା ପିତା କିମ୍ବା ମାତାକୁ ପ୍ରହାର କରେ, ତାହାର ଅବଶ୍ୟ ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ।
16 “যে কেউ অন্য কাউকে অপহরণ করে সেই অপহৃত লোকটিকে বিক্রি করে দেয় বা তাকে নিজের দখলে রাখে, তবে সেই অপহরণকারীকে মেরে ফেলতে হবে।
ଆଉ ଯେକେହି ମନୁଷ୍ୟକୁ ଚୋରି କରି ଯଦି ବିକ୍ରୟ କରେ, ଅବା ସେ ଯଦି ତାହାର ଅଧିକାରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ହୁଏ, ତେବେ ତାହାର ଅବଶ୍ୟ ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ।
17 “যে কেউ তার বাবা বা মাকে অভিশাপ দেয়, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
ଯେକେହି ଆପଣା ପିତା କିମ୍ବା ମାତାକୁ ଅଭିଶାପ ଦିଏ, ତାହାର ଅବଶ୍ୟ ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ।
18 “যদি মানুষজন ঝগড়া-বিবাদ করতে করতে একজন অন্যজনকে পাথর দিয়ে আঘাত করে বা তাদের মুষ্টাঘাত করে এবং সেই আঘাতপ্রাপ্ত লোকটি মারা না যায় কিন্তু শয্যাশায়ী হয়, ও
ଆଉ ଯଦି ଲୋକମାନେ ଏକଆରେକ ସହିତ ବିବାଦ କରୁ କରୁ ଏକ ଜଣ ଅନ୍ୟ ଜଣକୁ ପ୍ରସ୍ତରରେ ବା ମୁଷ୍ଟିରେ ଆଘାତ କଲେ, ସେ ଯଦି ନ ମରି ଶଯ୍ୟାଗତ ହୁଏ
19 সে যদি উঠে একটি ছড়ি ধরে বাইরে এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি করতে পারে, তবে যে আঘাত করল তাকে দায়ী করা হবে না; অবশ্য, সেই দোষী লোকটিকে সময়ের ক্ষতিপূরণস্বরূপ সেই আহত লোকটির জন্য খরচপত্র দিতে হবে এবং যতদিন না সে পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছে ততদিন তার দেখাশোনা করতে হবে।
ଓ ପଶ୍ଚାତ୍‍ ଉଠି ଯଷ୍ଟି ଧରି ବାହାରେ ବୁଲେ, ତେବେ ସେହି ପ୍ରହାରକ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷ ହେବ; କେବଳ ତାହାକୁ ତାହାର କର୍ମ-କ୍ଷତିର ଓ ଚିକିତ୍ସାର ବ୍ୟୟ ଦେବାକୁ ପଡ଼ିବ।
20 “যদি কেউ তার ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীকে একটি লাঠি দিয়ে মারে ও এর প্রত্যক্ষ ফলস্বরূপ সে যদি মারা যায় তবে অবশ্যই তাকে শাস্তি দিতে হবে,
ଆଉ ଯଦି କେହି ଆପଣା ଦାସ ବା ଦାସୀକୁ ଯଷ୍ଟି ଦ୍ୱାରା ପ୍ରହାର କଲେ, ସେ ଯଦି ତାହା ହସ୍ତରେ ମରେ, ତେବେ ସେ ଅବଶ୍ୟ ଦଣ୍ଡନୀୟ ହେବ।
21 কিন্তু যদি সেই ক্রীতদাস বা দাসী দুই একদিন পর সুস্থ হয়ে ওঠে তবে তাকে শাস্তি দেওয়া যাবে না, যেহেতু সেই ক্রীতদাস বা দাসী তারই সম্পত্তি।
ମାତ୍ର ସେ ଯଦି ଏକ ବା ଦୁଇ ଦିନ ବଞ୍ଚେ, ତେବେ ସେ ଦଣ୍ଡନୀୟ ହେବ ନାହିଁ; କାରଣ ସେ ତାହାର ଧନ ସ୍ୱରୂପ।
22 “যদি লোকজন মারামারি করার সময় কোনও গর্ভবতী মহিলাকে আঘাত করে ও সে অকালে সন্তানের জন্ম দেয় কিন্তু বড়ো ধরনের আঘাত না পায়, তবে সেই মহিলার স্বামী যা দাবি করবে এবং আদালত যেমনটি অনুমতি দেবে সেইমতোই অবশ্য অপরাধীর জরিমানা ধার্য করতে হবে।
ଆଉ ଯଦି ପୁରୁଷମାନେ ପରସ୍ପର ବିବାଦ କରୁ କରୁ କୌଣସି ଗର୍ଭବତୀ ସ୍ତ୍ରୀକୁ ପ୍ରହାର କରନ୍ତି ଯଦି ତାହାର ଗର୍ଭପାତ ହୁଏ, ମାତ୍ର ପଶ୍ଚାତ୍‍ ଆଉ କୌଣସି ଆପଦ ନ ଘଟେ, ତେବେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀର ସ୍ୱାମୀ ଯେରୂପ ଦାବି କରିବ, ତଦନୁସାରେ ତାହାର ଅବଶ୍ୟ ଅର୍ଥଦଣ୍ଡ ହେବ, ପୁଣି, ସେ ବିଚାରକର୍ତ୍ତାମାନଙ୍କ ନିର୍ଦ୍ଧାରଣାନୁସାରେ ତାହା ଦେବ।
23 কিন্তু সেই মহিলাটি যদি বড়ো ধরনের আঘাত পায়, তবে তোমাদের প্রাণের পরিবর্তে প্রাণ,
ମାତ୍ର ଯଦି କୌଣସି ଆପଦ ଘଟେ, ତେବେ ତାହାର ପ୍ରାଣ ପରିଶୋଧରେ ପ୍ରାଣ,
24 চোখের পরিবর্তে চোখ, দাঁতের পরিবর্তে দাঁত, হাতের পরিবর্তে হাত, পায়ের পরিবর্তে পা,
ଚକ୍ଷୁ ପରିଶୋଧରେ ଚକ୍ଷୁ, ଦନ୍ତ ପରିଶୋଧରେ ଦନ୍ତ, ହସ୍ତ ପରିଶୋଧରେ ହସ୍ତ, ଚରଣ ପରିଶୋଧରେ ଚରଣ,
25 দহনের পরিবর্তে দহন, ক্ষতের পরিবর্তে ক্ষত, কালশিটের পরিবর্তে কালশিটে আদায় করতে হবে।
ଦାହ ପରିଶୋଧରେ ଦାହ, କ୍ଷତ ପରିଶୋଧରେ କ୍ଷତ, ନୋଳା ପରିଶୋଧରେ ନୋଳା, ଦଣ୍ଡ ହେବ।
26 “যে মালিক তাঁর ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীর চোখে আঘাত করে তা নষ্ট করে দেন, তাঁকে অবশ্যই সেই চোখের ক্ষতিপূরণ করার জন্য সেই ক্রীতদাস বা দাসীকে স্বাধীন করে দিতে হবে।
ଆଉ ଯଦି କେହି ଆପଣା ଦାସ କି ଦାସୀର ଚକ୍ଷୁରେ ଆଘାତ କଲେ ଯଦି ତାହା ନଷ୍ଟ ହୁଏ, ତେବେ ସେ ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ସକାଶେ ତାହାକୁ ମୁକ୍ତ କରିଦେବ।
27 আর যে মালিক মেরে ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীর দাঁত উপড়ে ফেলেন, তাঁকে অবশ্যই সেই দাঁতের ক্ষতিপূরণ করার জন্য সেই ক্রীতদাস বা দাসীকে স্বাধীন করে দিতে হবে।
ପୁଣି, ଆଘାତ ଦ୍ୱାରା ଆପଣା ଦାସ କି ଦାସୀର ଦନ୍ତ ଭଗ୍ନ କଲେ, ସେ ସେହି ଦନ୍ତ ସକାଶେ ତାହାକୁ ମୁକ୍ତ କରିଦେବ।
28 “একটি বলদ যদি ঢুঁ মেরে কোনও পুরুষ বা মহিলাকে মেরে ফেলে, তবে সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে, এবং সেটির মাংস অবশ্যই খাওয়া যাবে না। কিন্তু সেই বলদটির মালিক দোষী সাব্যস্ত হবে না।
ଆଉ, ଗୋରୁ କୌଣସି ପୁରୁଷ କିମ୍ବା ସ୍ତ୍ରୀକୁ ବିନ୍ଧିଲେ ଯଦି ସେ ମରେ, ତେବେ ସେହି ଗୋରୁ ପ୍ରସ୍ତର ଦ୍ୱାରା ହତ ହେବ, ପୁଣି, ତାହାର ମାଂସ ଅଖାଦ୍ୟ ହେବ; ମାତ୍ର ଗୋରୁର ସ୍ୱାମୀ ଦଣ୍ଡଯୋଗ୍ୟ ହେବ ନାହିଁ।
29 অবশ্য যদি, সেই বলদটির ঢুঁ মারার অভ্যাস ছিল এবং সেই মালিককে সাবধান করে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু সে সেটিকে খোঁয়াড়ে বেঁধে রাখেনি ও সেটি কোনও পুরুষ বা মহিলাকে মেরে ফেলেছে, তবে সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে এবং সেটির মালিককেও মেরে ফেলতে হবে।
ମାତ୍ର ସେହି ଗୋରୁ ପୂର୍ବେ ବିନ୍ଧୁଥାଏ, ଏଥିର ପ୍ରମାଣ ତାହାର ସ୍ୱାମୀକୁ ଦିଆଗଲେ ହେଁ ତାକୁ ନ ବାନ୍ଧିବା ସକାଶୁ ତାହା ଯଦି କୌଣସି ପୁରୁଷ କିମ୍ବା ସ୍ତ୍ରୀକୁ ବଧ କରେ, ତେବେ ସେହି ଗୋରୁ ପ୍ରସ୍ତର ଦ୍ୱାରା ହତ ହେବ; ପୁଣି, ତାହାର ସ୍ୱାମୀର ମଧ୍ୟ ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ।
30 অবশ্য, যদি খরচপত্র দাবি করা হয়, তবে সেই মালিক দাবিমতো খরচপত্র দিয়ে তার প্রাণ মুক্ত করতে পারবে।
ଯଦ୍ୟପି ତାହାର (ପ୍ରାଣ) ନିମନ୍ତେ ପ୍ରାୟଶ୍ଚିତ୍ତ ନିରୂପିତ ହୁଏ, ତେବେ ସେ ପ୍ରାଣମୁକ୍ତି ନିମନ୍ତେ ସମୁଦାୟ ନିରୂପିତ ମୂଲ୍ୟ ଦେବ।
31 সেই বলদটি যদি কোনও ছেলে বা মেয়েকে ঢুঁ মারে, সেক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
ଗୋରୁ ପୁତ୍ରକୁ କି କନ୍ୟାକୁ ବିନ୍ଧିଲେ, ଏହି ଶାସନାନୁସାରେ ଦଣ୍ଡିତ ହେବ।
32 সেই বলদটি যদি কোনও ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীকে ঢুঁ মারে, তবে সেই মালিককে অবশ্যই সেই ক্রীতদাস বা দাসীর মালিককে ত্রিশ শেকল রুপো দিতে হবে, এবং সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে।
କାହାର ଗୋରୁ ଯଦି କାହାର ଦାସ କିମ୍ବା ଦାସୀକୁ ବିନ୍ଧେ, ତେବେ ସେ ତାହାର ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ତିରିଶ ଶେକଲ ରୂପା ଦେବ; ଆଉ ଗୋରୁ ପ୍ରସ୍ତର ଦ୍ୱାରା ହତ ହେବ।
33 “যদি কেউ একটি খানাখন্দ অনাবৃত রাখে বা সেটি ঢেকে রাখতে ব্যর্থ হয় এবং কোনও বলদ বা কোনও গাধা সেটির মধ্যে পড়ে যায়,
ଆଉ କେହି ଯଦି କୌଣସି କୂପ ଅନାବୃତ କରେ, କିଅବା କୂପ ଖୋଳି ତାହା ଆବୃତ ନ କରେ, ତେବେ ତହିଁ ଭିତରେ କୌଣସି ଗୋରୁ କି ଗଧ ପଡ଼ିଲେ,
34 তবে যে সেই খন্দটি খুঁড়েছিল সে অবশ্যই সেই মালিককে ক্ষতিপূরণ দেবে ও পরিবর্তে মৃত পশুটি নিয়ে নেবে।
ସେହି କୂପର କର୍ତ୍ତା ତହିଁର ପରିଶୋଧ କରିବ; ସେ ସେମାନଙ୍କ ସ୍ୱାମୀକୁ ରୂପା ମୂଲ୍ୟ ଦେବ, ମାତ୍ର ମୃତ ପଶୁ ତାହାର ହେବ।
35 “যদি কোনও লোকের বলদ অন্য কোনও লোকের বলদকে আহত করে ও সেটি মারা যায়, তবে দুই পক্ষই জীবিত বলদটিকে বিক্রি করবে এবং সেই অর্থ ও মৃত পশুটিকে সমপরিমাণে ভাগ করে নেবে।
ଆଉ ଏକ ଜଣର ଗୋରୁ ଅନ୍ୟ ଜଣର ଗୋରୁକୁ ବିନ୍ଧିଲେ ସେହି ଗୋରୁ ଯଦି ମରିଯାଏ, ତେବେ ସେମାନେ ଜୀବିତ ଗୋରୁକୁ ବିକ୍ରୟ କରି ତହିଁର ମୂଲ୍ୟ ଦୁଇ ଭାଗ କରିବେ; ପୁଣି, ମୃତ ଗୋରୁକୁ ମଧ୍ୟ ଦୁଇ ଭାଗ କରି ନେବେ।
36 অবশ্য, যদি জানা ছিল যে সেই বলদটির ঢুঁ মারার অভ্যাস ছিল, অথচ মালিক সেটিকে খোঁয়াড়ে বেঁধে রাখেনি, তবে সেই মালিক অবশ্যই পশুর জন্য পশু দেবে, এবং পরিবর্তে মৃত পশুটি নিয়ে নেবে।
ମାତ୍ର ଗୋରୁ ପୂର୍ବେ ବିନ୍ଧୁଥିବାର ଜାଣି ଯଦି ତାʼର ସ୍ୱାମୀ ତାକୁ ସାବଧାନରେ ରଖି ନ ଥାଏ, ତେବେ ସେ ଗୋରୁ ପରିଶୋଧରେ ଗୋରୁ ଅବଶ୍ୟ ଦେବ, ମାତ୍ର ମୃତ ଗୋରୁ ତାହାର ନିଜର ହେବ।

< যাত্রাপুস্তক 21 >