ইষ্টের বিবরণ 7
1 তারপর রাজা ও হামন রানি ইষ্টেরের ভোজে গেলেন,
ଏହିରୂପେ ଏଷ୍ଟର ରାଣୀ ସହିତ ରାଜା ଓ ହାମନ୍ ଭୋଜନ କରିବାକୁ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ।
2 আর তারা যখন দ্বিতীয় দিনে দ্রাক্ষারস পান করছিলেন তখন রাজা জিজ্ঞাসা করলেন, “রানি ইষ্টের তুমি কি চাও? তাই তোমাকে দেওয়া হবে। তোমার অনুরোধ কি? যদি সাম্রাজ্যের অর্ধেকও হয় তোমাকে দেওয়া হবে।”
ରାଜା ସେହି ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିନ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ ପାନ କରିବା ବେଳେ ଏଷ୍ଟରଙ୍କୁ ପୁନର୍ବାର କହିଲେ, “ଆଗୋ ଏଷ୍ଟର ରାଣୀ, ତୁମ୍ଭର ନିବେଦନ କଅଣ? ତାହା ତୁମ୍ଭକୁ ଦତ୍ତ ହେବ ଓ ତୁମ୍ଭର ପ୍ରାର୍ଥନା କଅଣ? ତାହା ଅର୍ଦ୍ଧେକ ରାଜ୍ୟ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ହେଲେ ହେଁ ସିଦ୍ଧ କରାଯିବ।”
3 রানি ইষ্টের তখন উত্তরে বললেন, “মহারাজ, আমি যদি আপনার দয়া পেয়ে থাকি এবং মহারাজ যদি খুশি হয়ে থাকেন, আমার প্রাণরক্ষা করুন এটি আমার আবেদন। এবং আমার জাতির লোকদের প্রাণরক্ষা করুন এটি আমার অনুরোধ।
ତେଣୁ ଏଷ୍ଟର ରାଣୀ ଉତ୍ତର ଦେଇ କହିଲେ, “ହେ ମହାରାଜ, ମୁଁ ଯେବେ ଆପଣଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଅନୁଗ୍ରହ ପାଇଅଛି, ଆଉ, ଯେବେ ମହାରାଜ ସନ୍ତୁଷ୍ଟ ହୁଅନ୍ତି, ତେବେ ମୋହର ନିବେଦନାନୁସାରେ ମୋʼ ପ୍ରାଣ ଓ ମୋʼ ପ୍ରାର୍ଥନାନୁସାରେ ମୋʼ ଲୋକମାନେ ମୋତେ ଦିଆଯାଉନ୍ତୁ।
4 কারণ আমাকে ও আমার জাতির লোকদের বিক্রি করা হয়েছে ধ্বংস করার, মেরে ফেলার ও একেবারে শেষ করে দেবার জন্য। যদি আমাদের দাস ও দাসী করা হত তবে আমি চুপ করে থাকতাম, কারণ ওই রকম কষ্টের কথা মহারাজকে জানানো উচিত হত না।”
କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ, ମୁଁ ଓ ମୋହର ଲୋକମାନେ ସଂହାରିତ ଓ ହତ ଓ ବିନଷ୍ଟ ହେବା ନିମନ୍ତେ ବିକ୍ରୀତ ହୋଇଅଛୁ। ଯଦି ଆମ୍ଭେମାନେ କେବଳ ଦାସ ଓ ଦାସୀ ହେବା ପାଇଁ ବିକ୍ରୀତ ହୋଇଥାʼନ୍ତୁ, ତେବେ ଶତ୍ରୁ ମହାରାଜାଙ୍କର ଏହି କ୍ଷତି ପରିଶୋଧ କରି ନ ପାରିଲେ ହେଁ ମୁଁ ନୀରବ ହୋଇ ରହନ୍ତି।”
5 তখন রাজা অহশ্বেরশ রানি ইষ্টেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, “কে সে? সেই লোকটি কোথায় যার এই কাজ করার সাহস হয়েছে?”
ଏଥିରେ ଅକ୍ଷଶ୍ୱେରଶ ରାଜା ଏଷ୍ଟର ରାଣୀଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଯେ ଏପରି କର୍ମ କରିବାକୁ ମନରେ ସାହସ ବାନ୍ଧିଅଛି, ସେ କିଏ? ଓ ସେ କେଉଁଠାରେ ଅଛି?”
6 ইষ্টের বললেন, “সেই বিপক্ষ ও শত্রু হল এই দুষ্ট হামন।” তখন হামন রাজার ও রানির সামনে ভীষণ ভয় পেল।
ଏଷ୍ଟର କହିଲେ, “ଏହି ଦୁଷ୍ଟ ହାମନ୍ ଜଣେ ବିପକ୍ଷ ଓ ଶତ୍ରୁ ଅଟେ;” ତହିଁରେ ରାଜା ଓ ରାଣୀଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ହାମନ୍ ଭୀତ ହେଲେ।
7 রাজা রেগে গিয়ে দ্রাক্ষারস রেখে উঠলেন এবং বের হয়ে রাজবাড়ির বাগানে গেলেন। কিন্তু হামন মনে করল যে রাজা তার ভাগ্য স্থির করে ফেলেছেন, সেইজন্য রানি ইষ্টেরের কাছে প্রাণ ভিক্ষার জন্য সেখানে রইল।
ଆଉ, ରାଜା କ୍ରୋଧରେ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ-ପାନଶାଳାରୁ ଉଠି ରାଜଗୃହର ଉଦ୍ୟାନକୁ ଗଲା; ତହିଁରେ ରାଜା ଦ୍ୱାରା ଆପଣାର ଅମଙ୍ଗଳ ନିଶ୍ଚିତ ହୋଇଅଛି, ଏହା ଜାଣି ହାମନ୍ ଏଷ୍ଟର ରାଣୀ ନିକଟରେ ଆପଣା ପ୍ରାଣ ମାଗିବାକୁ ଠିଆ ହେଲେ।
8 রাজবাড়ির বাগান থেকে রাজা ভোজের ঘরে ফিরে আসলেন আর তখন ইষ্টের যে আসনে হেলান দিয়ে বসেছিলেন তার উপর হামন পড়েছিল। রাজা চেঁচিয়ে বললেন, “এই লোকটি কি আমার সামনে রানিকে উত্যক্ত করবে যখন তিনি আমার সঙ্গে আমার গৃহে আছেন?” রাজার মুখ থেকে এই কথা বের হওয়ামাত্র লোকেরা হামনের মুখ ঢেকে ফেলল।
ତେବେ ରାଜା ରାଜଗୃହର ଉଦ୍ୟାନରୁ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ-ପାନଶାଳାକୁ ଲେଉଟି ଆସିଲେ; ସେତେବେଳେ ଏଷ୍ଟର ଯେଉଁ ଆସନରେ ବସିଥିଲେ, ହାମନ୍ ତହିଁ ଉପରେ ପଡ଼ିଥିଲେ; ତେଣୁ ରାଜା କହିଲେ, “ଏ କʼଣ ଗୃହ ମଧ୍ୟରେ ମୋʼ ସାକ୍ଷାତରେ ରାଣୀଙ୍କୁ ବଳାତ୍କାର କରିବ? ଏହି କଥା ରାଜା ମୁଖରୁ ବାହାରିବା ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ ହାମନ୍ର ମୁଖ ଢାଙ୍କି ପକାଇଲେ।”
9 তখন হর্বোণা নামে রাজার একজন নপুংসক যে তাঁর পরিচর্যাকারী বলল, “হামনের বাড়িতে পচাত্তর ফুট উঁচু একটি ফাঁসিকাঠ তৈরি আছে। মর্দখয়, যিনি রাজার প্রাণরক্ষার জন্য খবর দিয়েছিলেন তাঁর জন্যই হামন ওটি তৈরি করেছিল।” রাজা বললেন, “ওটির উপরে ওকেই ফাঁসি দাও।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ରାଜାଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଉପସ୍ଥିତ ହର୍ବୋଣା ନାମକ ଏକ ନପୁଂସକ ରାଜାକୁ କହିଲେ, “ଦେଖନ୍ତୁ, ମହାରାଜାଙ୍କ ପକ୍ଷରେ ହିତଜନକ ସମ୍ବାଦଦାୟୀ ମର୍ଦ୍ଦଖୟ ନିମନ୍ତେ ହାମନ୍ ପଚାଶ ହାତ ଉଚ୍ଚ ଫାଶୀକାଠ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିଅଛି, ତାହା ହାମନ୍ର ଗୃହରେ ସ୍ଥାପିତ ହୋଇଅଛି,” ରାଜା କହିଲେ, “ତହିଁ ଉପରେ ଏହାକୁ ଫାଶୀ ଦିଅ।”
10 কাজেই মর্দখয়কে ফাঁসি দেওয়ার জন্য যে ফাঁসিকাঠ হামন তৈরি করেছিল সেখানেই তাকে ফাঁসি দেওয়া হল। এরপর রাজার রাগ পড়ল।
ଏଥିରେ ହାମନ୍ ମର୍ଦ୍ଦଖୟ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ଫାଶୀକାଠ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିଥିଲେ, ତହିଁ ଉପରେ ସେମାନେ ହାମନ୍କୁ ଫାଶୀ ଦେଲେ; ତହିଁରେ ରାଜାଙ୍କ କ୍ରୋଧ ଶାନ୍ତ ହେଲା।
