< দ্বিতীয় বিবরণ 33 >

1 ঈশ্বরের লোক মোশি মৃত্যুর আগে ইস্রায়েলীদের এই বলে আশীর্বাদ করেছিলেন:
Και αύτη είναι η ευλογία, την οποίαν ηυλόγησε Μωϋσής ο άνθρωπος του Θεού τους υιούς Ισραήλ, προ της τελευτής αυτού·
2 তিনি বলেছিলেন: “সদাপ্রভু সীনয় থেকে আসলেন তিনি সেয়ীর থেকে তাদের উপর আলো দিলেন; পারণ পাহাড় থেকে নিজের উজ্জ্বলতা প্রকাশ করলেন। অসংখ্য পবিত্রজনেদের কাছ থেকে আসলেন দক্ষিণ থেকে, তাঁর পাহাড়ের ঢাল থেকে।
και είπεν, Ο Κύριος ήλθεν εκ Σινά, και επεφάνη εις αυτούς εκ Σηείρ· επέλαμψεν εκ του όρους Φαράν, και ήλθε μετά μυριάδων αγίων· εκ της δεξιάς αυτού εξήλθε πυρ νόμου δι' αυτούς.
3 সত্যিই তুমিই যে লোকদের ভালোবাসো; সকল পবিত্রজন তোমার হাতে। তোমার পায়ের নিচে তারা নত হয়, এবং তোমার কাছ থেকে নির্দেশ নেয়,
Ναι, ηγάπησε τον λαόν· υπό την χείρα σου είναι πάντες οι άγιοι αυτού· και εκάθηντο εις τους πόδας σου, διά να λάβωσι τους λόγους σου.
4 মোশি আমাদের যে বিধান দিয়েছিলেন, সেটি হল যাকোব গোষ্ঠীর ধন।
Νόμον προσέταξεν εις ημάς ο Μωϋσής, την κληρονομίαν της συναγωγής Ιακώβ.
5 লোকদের নেতারা যখন একত্র হল, ইস্রায়েলের সমস্ত বংশের সাথে, তখন তিনি ছিলেন যিশুরূণের রাজা।
Και ήτο βασιλεύς εν τω Ιεσουρούν, ότε οι άρχοντες του λαού συνήχθησαν μετά των φυλών Ισραήλ.
6 “রূবেণ যেন বেঁচে থাকে ও না মরে, তার লোকসংখ্যা যেন কম না হয়।”
Ζήτω ο Ρουβήν και ας μη αποθάνη, και ας ήναι ο λαός αυτού πολυάριθμος.
7 এবং তিনি যিহূদার বিষয়ে এই কথা বলেছিলেন: “হে সদাপ্রভু, তুমি যিহূদার কান্না শোনো; তার লোকদের কাছে তাকে আনো। সে নিজের হাতে তার উদ্দেশ্য রক্ষা করে। শত্রুর বিরুদ্ধে তুমি তার সাহায্যকারী হও!”
Και αύτη είναι η ευλογία του Ιούδα· και είπεν, Εισάκουσον, Κύριε, της φωνής του Ιούδα, και φέρε αυτόν εις τον λαόν αυτού· αι χείρες αυτού ας ήναι αυτάρκεις εις αυτόν· και έσο βοήθεια εις αυτόν κατά των εχθρών αυτού.
8 লেবির বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “তোমার তুম্মীম ও ঊরীম আছে তোমার বিশ্বস্ত দাসের কাছে। মঃসাতে তুমি তার পরীক্ষা করেছিলে; মরীবার জলের কাছে তুমি তার সঙ্গে ঝগড়া করেছিলে।
Και περί του Λευΐ είπε, Τα Θουμμίμ σου και τα Ουρίμ σου ας ήναι μετά του ανθρώπου του οσίου σου, τον οποίον εδοκίμασας εν Μασσά, και μετά του οποίου ηντιλόγησας εις τα ύδατα της Μεριβά·
9 সে তার বাবা-মায়ের সম্বন্ধে বলেছিল, ‘তাদের প্রতি আমার কোনও সম্মান নেই।’ সে তার ভাইদের চিনতে পারেনি বা সে তার নিজের সন্তানদের স্বীকার করেনি, কিন্তু সে তোমার বাক্য পাহারা দিয়েছিল এবং তোমার নিয়ম রক্ষা করেছে।
όστις είπε προς τον πατέρα αυτού και προς την μητέρα αυτού, Δεν είδον αυτόν, και όστις απηρνήθη τους αδελφούς αυτού, ουδέ εγνώρισε τους υιούς αυτού· διότι ετήρησαν τον λόγον σου, και εφύλαξαν την διαθήκην σου.
10 তোমার আদেশ সে যাকোবকে এবং তোমার বিধান ইস্রায়েলকে শিক্ষা দেয়। সে তোমার সামনে ধূপ জ্বালায় এবং তোমার বেদির উপরে পূর্ণাহুতি রাখে।
Θέλουσι διδάσκει τας κρίσεις σου εις τον Ιακώβ, και τον νόμον σου εις τον Ισραήλ· θέλουσι βάλει θυμίαμα ενώπιόν σου, και ολοκαυτώματα επί το θυσιαστήριόν σου.
11 সদাপ্রভু, তার সকল দক্ষতাতে আশীর্বাদ করো, এবং তার হাতের কাজে খুশি হও। যারা তার বিরুদ্ধে যাবে তাদের আঘাত করো, যেন তার শত্রুরা আর উঠতে না পারে।”
Ευλόγησον, Κύριε, τα τάγματα αυτού, και δέχθητι τα έργα των χειρών αυτού· σύνθλασον την οσφύν των επανισταμένων επ' αυτόν, και των μισούντων αυτόν, ώστε να μη εγερθώσι πλέον.
12 বিন্যামীনের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “সদাপ্রভু যাকে ভালোবাসেন সে নিরাপদে তাঁর কাছে থাকবে, তিনি সবসময় তাকে আড়ালে রাখেন, এবং সদাপ্রভু যাকে ভালোবাসেন তাঁরই কাঁধের উপরে তার স্থান।”
Περί του Βενιαμίν είπεν, Ο ηγαπημένος του Κυρίου θέλει κατοικεί εν ασφαλεία πλησίον αυτού· ο Κύριος θέλει περισκέπει αυτόν πάσας τας ημέρας, και μεταξύ των ώμων αυτού θέλει αναπαύεσθαι.
13 যোষেফের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, “সদাপ্রভু যেন তার দেশ আশীর্বাদ করেন আকাশের মহামূল্য শিশির দিয়ে এবং মাটির নিচের জল দিয়ে;
Και περί του Ιωσήφ είπεν, Ευλογημένη ας ήναι παρά Κυρίου η γη αυτού, από των πολυτίμων δώρων του ουρανού, από της δρόσου, και από της κάτω κειμένης αβύσσου,
14 সূর্যের সেরা দান দিয়ে এবং চাঁদের সেরা ফসল দিয়ে;
και από των εκ του ηλίου πολυτίμων καρπών, και από των εκ της σελήνης πολυτίμων δώρων,
15 পুরোনো পাহাড়ের সম্পদ দিয়ে এবং চিরকালীন পাহাড়ের উর্বরতা দিয়ে;
και από των εξαιρέτων αγαθών των αρχαίων ορέων, και από των πολυτίμων αγαθών των αιωνίων βουνών,
16 পৃথিবীর ভালো ভালো জিনিস দিয়ে আর জ্বলন্ত ঝোপে যিনি ছিলেন তাঁর দয়া দিয়ে। যোষেফের মাথায় এসব আশীর্বাদ ঝরে পড়ুক, ভাইদের মধ্যে যে রাজকুমার তার মাথার তালুতে পড়ুক।
και από των πολυτίμων αγαθών της γης και του πληρώματος αυτής· και η ευδοκία του φανέντος εν τη βάτω ας έλθη επί την κεφαλήν του Ιωσήφ, και επί την κορυφήν του εκλεκτού μεταξύ των αδελφών αυτού.
17 তার মহিমা প্রথমজাত ষাঁড়ের মতো; তার শিং বন্য ষাঁড়ের শিং। তা দিয়ে সে জাতিদের গুঁতাবে, এমনকি পৃথিবীর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত। এরকমই হবে ইফ্রয়িমের লক্ষ লক্ষ লোক; এরকমই হবে মনঃশির হাজার হাজার লোক।”
Η δόξα αυτού ας ήναι ως του πρωτοτόκου του ταύρου αυτού, και τα κέρατα αυτού ως τα κέρατα του μονοκέρωτος· δι' αυτών θέλει κερατίσει τα έθνη έως των άκρων της γής· και αύται είναι αι μυριάδες του Εφραΐμ, και αύται αι χιλιάδες του Μανασσή.
18 সবূলূনের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “সবূলূন, তোমার নিজের বাইরে যাওয়াতে আনন্দ করো, আর তুমি, ইষাখর, নিজের তাঁবুতে আনন্দ করো।
Και περί του Ζαβουλών είπεν, Ευφραίνου, Ζαβουλών, εν τη εξόδω σου· και Ισσάχαρ, εις τας σκηνάς σου.
19 তারা লোকদের পাহাড়ে ডাকবে আর সেখানে ধার্মিকতার বলি উৎসর্গ করবে; সমুদ্র থেকে তারা প্রচুর ধন তুলবে, আর বালি থেকে তুলে আনবে বালির তলার ধন।”
Θέλουσι καλέσει τους λαούς εις το όρος· εκεί θέλουσι προσφέρει θυσίας δικαιοσύνης· διότι θέλουσι θηλάσει την αφθονίαν της θαλάσσης, και τους κεκρυμμένους θησαυρούς της άμμου.
20 গাদের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “ধন্য তিনি, যিনি গাদের রাজ্যের সীমানা বাড়াবেন! গাদ সেখানে সিংহের মতো বসবাস করে, সে হাত ও মাথা ছিঁড়বে।
Και περί του Γαδ είπεν, Ευλογημένος ο πλατύνων τον Γάδ· κάθηται ως λέων, και διασπαράττει βραχίονα και κεφαλήν.
21 সে নিজের জন্য সব থেকে ভালো স্থান নিয়েছে; নেতার অংশ তার জন্য রাখা আছে। লোকদের প্রধানেরা যখন একত্র হয়, সে সদাপ্রভুর ধার্মিকতার ইচ্ছা পালন করেছে, এবং ইস্রায়েল সম্বন্ধে তার বিচার পালন করেছে।”
Και προέβλεψε δι' εαυτόν την πρώτην μερίδα· διότι εκεί το μερίδιον του νομοθέτου ήτο διαπεφυλαγμένον· και ήλθε μετά των αρχόντων του λαού, εξεπλήρωσε την δικαιοσύνην του Κυρίου και τας κρίσεις αυτού μετά του Ισραήλ.
22 দানের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “দান সিংহশাবক, সে যেন বাশন থেকে লাফিয়ে আসে।
Και περί του Δαν είπεν, Ο Δαν είναι σκύμνος λέοντος· θέλει πηδήσει από Βασάν.
23 “নপ্তালির বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: “নপ্তালি সদাপ্রভুর করুণায় তৃপ্ত আর তাঁর আশীর্বাদে পরিপূর্ণ; সে সমুদ্র ও দক্ষিণ অধিকার করবে।”
Και περί του Νεφθαλί είπεν, Ω Νεφθαλί, κεχορτασμένε ευδοκίας, και πεπληρωμένε της ευλογίας του Κυρίου, κληρονόμησον την δύσιν και την μεσημβρίαν.
24 আশেরের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন: আশের অন্যদের চেয়ে বেশি আশীর্বাদ পাবে; সে যেন ভাইদের কাছে প্রিয় হয়, তার পা-দুটি যেন তেলের মধ্যে ডুবে থাকে।
Και περί του Ασήρ είπεν, Ας ήναι ευλογημένος από τέκνων ο Ασήρ· ας ήναι δεκτός εις τους αδελφούς αυτού, και εις έλαιον ας βάψη τον πόδα αυτού.
25 তোমার দ্বারের হুড়কাগুলি লোহা ও ব্রোঞ্জের হবে, এবং তোমার যেমন দিন তেমন শক্তি হবে।
Σίδηρος και χαλκός ας ήναι τα υποδήματά σου, και η δύναμίς σου ως αι ημέραι σου.
26 “যিশুরূণের ঈশ্বরের মতো আর কেউ নেই, যিনি তোমাকে সাহায্য করার জন্য আকাশপথে চলেন, ও নিজের মহিমায় মেঘরথে চড়েন।
Δεν είναι ουδείς ως ο Θεός του Ιεσουρούν, όστις επιβαίνει επί τους ουρανούς προς βοήθειάν σου, και εν τη μεγαλοπρεπεία αυτού επί το στερέωμα.
27 যিনি আদিকালের ঈশ্বর তিনিই তোমার আশ্রয়, এবং তার নিচে তাঁর অনন্তস্থায়ী হাত। তিনি তোমাদের সামনে তোমাদের শত্রুদের তাড়িয়ে দেবেন, আর বলবেন, ‘এদের ধ্বংস করো!’
Ο Θεός ο αιώνιος είναι καταφυγή, και υποστήριγμα οι αιώνιοι βραχίονες· και θέλει εκδιώξει τον εχθρόν απ' έμπροσθέν σου, και θέλει ειπεί, Εξολόθρευσον.
28 তাই ইস্রায়েল নিরাপদে থাকবে; যাকোব বিপদ সীমার বাইরে বসবাস করবে শস্যের ও নতুন দ্রাক্ষারসের দেশে যেখানে আকাশ থেকে শিশির পড়বে।
Τότε ο Ισραήλ θέλει κατοικήσει μόνος εν ασφαλεία· ο οφθαλμός του Ιακώβ θέλει είσθαι επί γης σίτου και οίνου· και οι ουρανοί αυτού θέλουσι σταλάζει δρόσον.
29 হে ইস্রায়েল, তুমি ধন্য! তোমার মতো কে, যে জাতিকে সদাপ্রভু রক্ষা করেছেন? তিনি তোমার ঢাল ও সাহায্যকারী এবং তোমার গৌরবজনক তরোয়াল। তোমার শত্রুরা তোমার সামনে ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকবে, আর তুমি তাদের উচ্চস্থলী পদদলিত করবে।”
Μακάριος συ, Ισραήλ. Τις όμοιός σου, λαέ σωζόμενε υπό του Κυρίου, όστις είναι η ασπίς της βοηθείας σου, και η μάχαιρα της υπεροχής σου Και θέλουσιν υποταχθή οι εχθροί σου εις σε, και συ θέλεις πατήσει επί τον τράχηλον αυτών.

< দ্বিতীয় বিবরণ 33 >