< দ্বিতীয় বিবরণ 20 >

1 তোমরা যখন তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করবে তখন তোমাদের চেয়ে বেশি ঘোড়া, রথ ও সৈন্য দেখে ভয় পাবে না, কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু, যিনি তোমাদের মিশর থেকে বের করে নিয়ে এসেছেন, তিনি তোমাদের সঙ্গে থাকবেন।
Όταν εξέλθης εις μάχην εναντίον των εχθρών σου, και ίδης ίππους και αμάξας, λαόν περισσότερον παρά σε, μη φοβηθής αυτούς· διότι Κύριος ο Θεός σου είναι μετά σου, όστις σε ανεβίβασεν εκ γης Αιγύπτου.
2 তোমরা যুদ্ধযাত্রা করার আগে, যাজক সামনে এসে সৈন্যদের উদ্দেশ্যে বলবেন।
Και όταν πλησιάσητε εις την μάχην, ο ιερεύς θέλει προσέλθει και λαλήσει προς τον λαόν,
3 তিনি বলবেন, “হে ইস্রায়েল, শোনো আজ তোমরা তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করতে যাচ্ছ। দুর্বলচিত্ত হবে না বা ভয় পাবে না; তাদের দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হবে না বা ভয়ে কাঁপবে না।
και θέλει ειπεί προς αυτούς, Άκουε, Ισραήλ· σεις πλησιάζετε σήμερον εις την μάχην κατά των εχθρών σας· ας μη δειλιάση η καρδία σας, μη φοβηθήτε μηδέ τρομάξητε μηδέ εκπλαγήτε από προσώπου αυτών·
4 কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যিনি তোমাদের সঙ্গে যাচ্ছেন তিনি তোমাদের হয়ে শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তোমাদের জয়ী করবেন।”
διότι Κύριος ο Θεός σας είναι ο προπορευόμενος μεθ' υμών, διά να πολεμήση υπέρ υμών εναντίον των εχθρών σας, διά να σώση υμάς.
5 পদাধিকারীরা সৈন্যদের উদ্দেশ্যে বলবে “তোমাদের মধ্যে কি কেউ নতুন বাড়ি তৈরি করে তা উৎসর্গ করেনি? সে বাড়ি ফিরে যাক, পাছে সে যদি যুদ্ধে মারা যায় তাহলে অন্য কেউ তার বাড়িতে বসবাস করা শুরু করবে।
Και οι άρχοντες θέλουσι λαλήσει προς τον λαόν, λέγοντες, Τις άνθρωπος ωκοδόμησεν οικίαν νέαν και δεν έκαμεν εγκαινιασμόν αυτής; ας αναχωρήση και ας επιστρέψη εις την οικίαν αυτού, μήποτε αποθάνη εν τη μάχη και εγκαινιάση αυτήν άλλος άνθρωπος.
6 কেউ কি নতুন দ্রাক্ষাক্ষেত প্রস্তুত করেছে এবং এখনও তা উপভোগ করা শুরু করেনি? সে বাড়ি ফিরে যাক, পাছে সে যদি যুদ্ধে মারা যায় তাহলে অন্য কেউ তা উপভোগ করবে।
Και τις άνθρωπος εφύτευσεν αμπελώνα και δεν ευφράνθη εξ αυτού; ας αναχωρήση και ας επιστρέψη εις την οικίαν αυτού, μήποτε αποθάνη εν τη μάχη, και ευφρανθή εξ αυτού άλλος άνθρωπος.
7 কারোর কি বিয়ের সম্বন্ধ হয়েছে কিন্তু এখনও বিয়ে হয়নি? সে বাড়ি ফিরে যাক, পাছে সে যদি যুদ্ধে মারা যায় তাহলে অন্য কেউ সেই স্ত্রীকে বিয়ে করবে।”
Και τις άνθρωπος ηρραβωνίσθη γυναίκα και δεν έλαβεν αυτήν; ας αναχωρήση και ας επιστρέψη εις την οικίαν αυτού, μήποτε αποθάνη εν τη μάχη, και λάβη αυτήν άλλος άνθρωπος.
8 তারপর পদাধিকারীরা আরও বলবে, “কেউ কি ভয় পেয়েছে কিংবা দুর্বলচিত্ত? তাহলে সে বাড়ি ফিরে যাক যেন অন্য সৈনিক ভাইদের মনোবলও নষ্ট না হয়।”
Και οι άρχοντες θέλουσι λαλήσει έτι προς τον λαόν και θέλουσιν ειπεί, Τις άνθρωπος είναι δειλός και άκαρδος; ας αναχωρήση και ας επιστρέψη εις την οικίαν αυτού, διά να μη δειλιάση η καρδία των αδελφών αυτού, ως η καρδία αυτού.
9 পদাধিকারীরা সৈন্যদের কাছে কথা বলা শেষ করার পর, তারা সৈন্যদের উপরে সেনাপতি নিযুক্ত করবে।
Και αφού τελειώσωσιν οι άρχοντες λαλούντες προς τον λαόν, θέλουσι καταστήσει αρχηγούς των στρατευμάτων, διά να προΐστανται του λαού.
10 যখন তোমরা কোনও নগর আক্রমণ করতে তার কাছে পৌঁছাবে, সেখানকার লোকদের কাছে সন্ধির কথা ঘোষণা করবে।
Όταν πλησιάσης εις πόλιν διά να εκπολεμήσης αυτήν, τότε κάλεσον αυτήν εις ειρήνην·
11 তারা যদি সন্ধি করতে রাজি হয় এবং তাদের দ্বার খুলে দেয়, তবে সেখানকার সমস্ত লোক তোমাদের অধীন হবে এবং তোমাদের জন্য কাজ করবে।
και εάν σοι αποκριθή ειρηνικά και ανοίξη εις σε, τότε πας ο λαός ο ευρισκόμενος εν αυτή θέλει γείνει υποτελής εις σε και θέλει σε δουλεύει·
12 যদি তারা সন্ধি করতে রাজি না হয় এবং তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে, সেই নগর তোমরা অবরোধ করবে।
εάν όμως δεν κάμη ειρήνην μετά σου, αλλά σε πολεμήση τότε θέλεις πολιορκήσει αυτήν·
13 তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যখন সেই নগরটি তোমাদের হাতে তুলে দেবেন, তখন সেখানকার সমস্ত পুরুষকে তোমরা তরোয়ালের আঘাতে মেরে ফেলবে।
και αφού Κύριος ο Θεός σου παραδώση αυτήν εις τας χείρας σου, θέλεις πατάξει πάντα τα αρσενικά αυτής εν στόματι μαχαίρας·
14 সেই নগরের স্ত্রীলোক, ছেলেমেয়ে, পশুপাল এবং অন্য সবকিছু তোমরা লুটসামগ্রী হিসেবে নিজেদের জন্য নিয়ে নেবে। শত্রুদের দেশ থেকে লুট করা যেসব জিনিস তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাদের দেবেন তা তোমরা ভোগ করতে পারবে।
τας δε γυναίκας και τα βρέφη και τα κτήνη και πάντα όσα ευρίσκονται εν τη πόλει, πάντα τα λάφυρα αυτής, θέλεις λάβει εις σεαυτόν· και θέλεις τρώγει τα λάφυρα των εχθρών σου, όσα Κύριος ο Θεός σου έδωκεν εις σε.
15 যেসব নগর তোমাদের দেশ থেকে দূরে আছে, যেগুলি তোমাদের কাছের জাতিগুলির নগর নয়, সেগুলির প্রতি তোমরা এরকম করবে।
Ούτω θέλεις κάμει εις πάσας τας πόλεις τας πολύ μακράν από σου, αίτινες δεν είναι εκ των πόλεων των εθνών τούτων·
16 কিন্তু তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু সম্পত্তি হিসেবে যেসব জাতির নগর তোমাদের দিতে যাচ্ছেন সেখানকার কাউকেই তোমরা বাঁচিয়ে রাখবে না।
εκ των πόλεων όμως των λαών τούτων, τας οποίας Κύριος ο Θεός σου δίδει εις σε κληρονομίαν, δεν θέλεις αφήσει ζων ουδέν έχον πνοήν·
17 তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আদেশ অনুসারে তোমরা—হিত্তীয়, ইমোরীয়, কনানীয়, পরিষীয়, হিব্বীয় ও যিবূষীয়দের—সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করবে।
αλλά θέλεις εξολοθρεύσει αυτούς κατά κράτος, τους Χετταίους και τους Αμορραίους τους Χαναναίους και τους Φερεζαίους τους Ευαίους και τους Ιεβουσαίους, καθώς προσέταξεν εις σε Κύριος ο Θεός σου·
18 তা না করলে, তারা তাদের দেবতাদের পূজা করার সময় যেসব ঘৃণ্য কাজ করে তা তোমরাও শিখবে আর তাতে তোমরা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে পাপ করবে।
διά να μη σας διδάξωσι να πράττητε κατά πάντα τα βδελύγματα αυτών, τα οποία έκαμον εις τους θεούς αυτών, και αμαρτήσητε εναντίον Κυρίου του Θεού σας.
19 অনেক দিন ধরে যখন তোমরা কোনও নগর অবরোধ করবে, সেটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সেটি অধিকার করার জন্য, তখন কুড়ুল দিয়ে সেখানকার কোনো গাছ নষ্ট করবে না, কারণ তোমরা তার ফল খেতে পারবে। সেগুলিকে কেটে ফেলবে না। গাছেরা কি মানুষ, যে তোমরা সেগুলিকে অবরোধ করবে?
Όταν πολιορκής πόλιν τινά ημέρας πολλάς, πολεμών αυτήν διά να εξουσιάσης αυτήν, δεν θέλεις εξολοθρεύσει τα δένδρα αυτής, καταφέρων επ' αυτά πέλεκυν· διότι εξ αυτών δύνασαι να τρέφησαι και δεν θέλεις κόψει αυτά. Μήπως είναι άνθρωπος το δένδρον του αγρού, ώστε να έλθη εναντίον σου εν τη πολιορκία;
20 তবে যে গাছগুলিতে ফল ধরে না বলে তোমরা জানো সেগুলি কেটে ফেলবে এবং অবরোধ তৈরি করতে পারবে যতক্ষণ না যে নগরের বিরুদ্ধে তোমাদের যুদ্ধ হচ্ছে সেটি পতিত হচ্ছে।
Μόνον τα δένδρα, όσα γνωρίζεις ότι δεν είναι δένδρα τροφής, ταύτα θέλεις εξολοθρεύσει και εκκόψει και θέλεις οικοδομήσει περιχαρακώματα εναντίον της πόλεως, ήτις πολεμεί προς σε, εωσού παραδοθή.

< দ্বিতীয় বিবরণ 20 >