< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 23 >

1 এগুলিই হল দাউদের শেষ সময়ে বলা কথা: “যিশয়ের ছেলে দাউদের অনুপ্রাণিত উক্তি, পরাৎপর দ্বারা উন্নত ব্যক্তির এই উক্তি, যাকোবের ঈশ্বর যাঁকে অভিষিক্ত করেছেন, ইস্রায়েলের মধ্যে যিনি মধুর গায়ক:
দায়ূদের শেষ বাক্য এই৷ যিশয়ের ছেলে দায়ূদ বলছে, “সেই পুরুষ যাকে সম্মানিত করা হয়েছে, তিনি বলছেন, যাকে যাকোবের ঈশ্বর অভিষিক্ত করেছেন, যে ইস্রায়েলের মধুর গায়ক, সে বলছে,
2 “সদাপ্রভুর আত্মা আমার মাধ্যমে বলেছেন; তাঁর বাক্য আমার কণ্ঠে ছিল।
আমার মাধ্যমে সদাপ্রভুর আত্মা বলেছেন, ‘তাঁর বাণী আমার জিভে রয়েছে৷’
3 ইস্রায়েলের ঈশ্বর বলেছেন, ইস্রায়েলের পাষাণ-পাথর আমাকে বলেছেন: ‘ন্যায়পরায়ণতায় যখন কেউ প্রজাদের উপর রাজত্ব করে, যখন সে ঈশ্বর ভয়ে শাসন করে,
ইস্রায়েলের ঈশ্বর বলেছেন, ইস্রায়েলের শৈল আমাকে বলেছেন, ‘যিনি মানুষদের উপরে ধার্ম্মিকতায় কর্তৃত্ব করেন, যিনি ঈশ্বরের ভয়ে কর্তৃত্ব করেন,
4 সে সূর্যোদয়ে প্রভাতি আলোর মতো মেঘশূন্য সকালে যা দেখা যায়, বৃষ্টির পরে পাওয়া উজ্জ্বলতার মতো যা দিয়ে মাটিতে ঘাস জন্মায়।’
তিনি সকালের, সূর্য্যোদয়ের দিন, মেঘ বিহীন সকালের আলোর মত হবেন; যখন বৃষ্টির পরে প্রাণ পাওয়া পৃথিবী থেকে নতুন ঘাস গজিয়ে ওঠে৷
5 “আমার বংশ যদি ঈশ্বরের কাছে যথাযথ না হত, অবশ্যই তিনি আমার সঙ্গে এক চিরস্থায়ী নিয়ম স্থির করতেন না, যা সবদিক থেকে সুব্যবস্থিত ও সুরক্ষিত; অবশ্যই আমার পরিত্রাণ তিনি সার্থক করতেন না আর আমার প্রত্যেকটি মনোবাঞ্ছা পূরণ করতেন না।
ঈশ্বরের কাছে আমার বংশ কি সেই রকম নয়? হ্যাঁ, তিনি আমার সঙ্গে এক অনন্তকালীন নিয়ম করেছেন; তা সব বিষয়ে সুসম্পন্ন ও সুরক্ষিত; এটা তো আমার সম্পূর্ণ উদ্ধার ও সমস্ত বাসনা; তিনি কি তা বাড়িয়ে তুলবেন না?
6 কিন্তু দুষ্ট লোকেরা সেইসব কাঁটার মতো ছুঁড়ে ফেলার যোগ্য, যেগুলি হাত দিয়ে সংগ্রহ করা হয় না।
কিন্তু নিষ্ঠুরেরা সকলে খোঁচা দেওয়া কাঁটা; কাঁটা তো হাতে ধরা যায় না৷
7 যে কেউ কাঁটা স্পর্শ করে সে লোহার এক যন্ত্র বা এক বর্শাফলক ব্যবহার করে; সেগুলি যেখানে পড়ে থাকে সেখানেই আগুনে ভস্মীভূত হয়।”
যে পুরুষ তাদেরকে স্পর্শ করবেন, তিনি প্রেক ও বর্শার শাস্তি দেবেন৷ পরে তারা নিজের জায়গায় আগুনে ভস্মীভূত হবে৷’”
8 দাউদের বলবান যোদ্ধাদের নাম এইরকম: তখমোনীয় যোশেব-বশেবৎ, তিনি তিনজনের মধ্যে প্রধান ছিলেন; তিনি 800 জনের বিরুদ্ধে তাঁর বর্শা উত্তোলন করলেন, ও একবারেই তাদের মেরে ফেলেছিলেন।
দায়ূদের বীরেদের নামের তালিকা৷ তখ-মোনীয় যোশেব-বশেবৎ সৈন্যদলের প্রধান ছিলেন; ইসনীয় আদীনো, তিনি এককালে আটশো লোকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলেন৷
9 তাঁর পরবর্তীজন ছিলেন অহোহীয় দোদয়ের ছেলে ইলিয়াসর। ফিলিস্তিনীরা যখন পস-দম্মীমে যুদ্ধ করার জন্য সমবেত হল, তখন যারা তাদের বিদ্রুপ করার জন্য দাউদের কাছে ছিলেন, সেই তিনজন বলবান যোদ্ধার মধ্যে তিনিও একজন। পরে ইস্রায়েলীরা পিছিয়ে এসেছিল,
তাঁর পরে একজন অহোহীয়ের সন্তান দোদয়ের ছেলে ইলীয়াসর; তিনি দায়ূদের সঙ্গী বীরএয়ের একজন; তাঁরা পলেষ্টীয়দেরকে টিটকারী দিলে পলেষ্টীয়েরা যুদ্ধের জন্য সেখানে জড়ো হল এবং ইস্রায়েলের লোকেরা কাছে আসছিল,
10 কিন্তু ইলীয়াসর ততক্ষণ পর্যন্ত মাটি কামড়ে দাঁড়িয়ে থেকে ফিলিস্তিনীদের যন্ত্রণা করে গেলেন, যতক্ষণ না তাঁর হাত অবশ হয়ে তরোয়ালে জমে গেল। সেদিন সদাপ্রভু মহাবিজয় এনে দিলেন। সৈন্যসামন্তরা ইলিয়াসরের কাছে ফিরে গেল, কিন্তু শুধু মৃতদেহটির সাজপোশাক খুলে ফেলার জন্যই।
১০ইতিমধ্যে তিনি দাঁড়িয়ে যে পর্যন্ত তাঁর হাত ক্লান্ত না হল, ততক্ষণ পলেষ্টীয়দেরকে আঘাত করলেন; শেষে তলোয়ারে তাঁর হাত জোড়া লেগে গেল; আর সদাপ্রভু সেই দিন বিজয় মহাজয় দিলেন এবং লোকেরা শুধুমাত্র লুট করার জন্য তাঁর পিছন পিছন গেল৷
11 তাঁর পরবর্তীজন ছিলেন হরারীয় আগির ছেলে শম্ম। মসুর ক্ষেতের কাছে একটি স্থানে যখন ফিলিস্তিনীরা সমবেত হল, তখন ইস্রায়েলী সৈন্যসামন্তরা তাদের কাছ থেকে পালিয়ে গেল।
১১তারপরে হরারীয় আগির ছেলে শম্ম; পলেষ্টীয়রা এক মসূরক্ষেতের কাছে জড়ো হয়ে দল বাঁধলে যখন লোকেরা পলেষ্টীয়দের থেকে পালিয়ে গেল,
12 কিন্তু শম্ম ক্ষেতের মাঝখানে মাটি কামড়ে দাঁড়িয়ে গেলেন। তিনি সেটি রক্ষা করলেন ও ফিলিস্তিনীদের আঘাত করে মেরে ফেলেছিলেন, এবং সদাপ্রভু এক মহাবিজয় এনে দিলেন।
১২তখন শম্ম সেই ক্ষেতের মধ্যে দাঁড়িয়ে তা উদ্ধার করলেন এবং পলেষ্টীয়দেরকে হত্যা করলেন; আর সদাপ্রভু মহাজয় তাদেরকে দিলেন৷
13 ফসল কাটার সময়, ত্রিশজন প্রধান যোদ্ধাদের মধ্যে তিনজন অদুল্লম গুহায় দাউদের কাছে এলেন, অন্যদিকে একদল ফিলিস্তিনী রফায়ীম উপত্যকায় শিবির করে বসেছিল।
১৩আর ত্রিশজন প্রধানের মধ্যে তিনজন ফসল কাটার দিনের অদুল্লম গুহাতে দায়ূদের কাছে এলেন; তখন পলেষ্টীয়দের সৈন্য রফায়ীম উপত্যকায় শিবির স্থাপন করেছিল৷
14 সেই সময় দাউদ দুর্গের মধ্যেই ছিলেন, এবং দুর্গ রক্ষার জন্য মোতায়েন ফিলিস্তিনী সৈন্যদল বেথলেহেমে অবস্থান করছিল।
১৪আর দায়ূদ সুরক্ষিত জায়গায় ছিলেন এবং পলেষ্টীয়দের পাহারায় নিযুক্ত সৈন্যদল বৈৎলেহমে ছিল৷
15 দাউদ তৃষ্ণায় কাতর হয়ে বলে উঠেছিলেন, “হায়, কেউ যদি আমার জন্য বেথলেহেমের ফটকের কাছে অবস্থিত সেই কুয়ো থেকে একটু জল এনে দিত!”
১৫পরে দায়ূদ পিপাসিত হয়ে বললেন, “হায়৷ কে আমাকে বৈৎলেহমের ফটকের কাছের কূপের জল এনে পান করতে দেবে?”
16 অতএব সেই তিনজন বলবান যোদ্ধা ফিলিস্তিনী সৈন্যশিবির পার করে বেথলেহেমের সিংহদুয়ারের কাছে অবস্থিত কুয়ো থেকে জল তুলে দাউদের কাছে নিয়ে এলেন। কিন্তু তিনি তা পান করতে চাননি; তা না করে, তিনি সেই জল সদাপ্রভুর সামনে ঢেলে দিলেন।
১৬তাতে ঐ বীরত্রয় পলেষ্টীয় সৈন্যের মধ্য দিয়ে গিয়ে বৈৎলেহমে ফটকের কাছের কূপের জল তুলে দায়ূদের কাছে আসলেন, কিন্তু তিনি তা পান করতে রাজি হলেন না, সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে ঢেলে ফেললেন;
17 “হে সদাপ্রভু, এমন কাজ যেন আমি না করি!” তিনি বললেন। “এ কি সেই লোকদের রক্ত নয়, যারা তাদের প্রাণ বিপন্ন করে গেল?” দাউদ তাই সেই জলপান করেননি। সেই তিনজন বলবান যোদ্ধার এই সেই উজ্জ্বল কীর্তি।
১৭তিনি বললেন, “হে সদাপ্রভু, এমন কাজ যেন আমি না করি; এটা কি সেই মানুষদের রক্ত নয়, যারা প্রাণপণে গিয়েছিল;” অতএব তিনি তা পান করতে রাজি হলেন না৷ ঐ বীরত্রয় এই সকল কাজ করেছিলেন৷
18 সরূয়ার ছেলে, যোয়াবের ভাই অবীশয় সেই তিনজনের মধ্যে প্রধান ছিলেন। তিনি তিনশো জনের বিরুদ্ধে বর্শা তুলেছিলেন ও তাদের হত্যা করলেন, এবং এভাবেই তিনিও সেই তিনজনের মতো বিখ্যাত হয়ে গেলেন।
১৮আর সরূয়ার ছেলে যোয়াবের ভাই অবীশয় সেই তিন জনের মধ্যে প্রধান ছিলেন৷ তিনি তিনশো লোকের উপরে নিজের বর্শা চালিয়ে তাদেরকে হত্যা করলেন ও নরত্রয়ের মধ্যে বিখ্যাত হলেন৷
19 তাঁকে কি সেই তিনজনের তুলনায় বেশি সম্মান দেওয়া হয়নি? তিনিই তাদের সেনাপতি হলেন, যদিও তাঁকে তাদের মধ্যে ধরা হত না।
১৯তিনি কি সেই তিন জনের মধ্যে বেশি মর্য্যাদা সম্পন্ন ছিলেন না? এই জন্য তাঁদের সেনাপতি হলেন, তবে প্রথম নরত্রয়ের মত ছিলেন না৷
20 কব্‌সীলের এক বীর যোদ্ধা, তথা যিহোয়াদার ছেলে বনায় বিশাল সব উজ্জ্বল কীর্তি স্থাপন করলেন। তিনি মোয়াবের অত্যন্ত বলশালী দুই যোদ্ধাকে মেরে ফেলেছিলেন। এছাড়াও একদিন যখন খুব তুষারপাত হচ্ছিল, তখন তিনি একটি গর্তের মধ্যে নেমে গিয়ে একটি সিংহকে মেরে ফেলেছিলেন।
২০আর কবসেলীয় এক বীরের সন্তান যিহোয়াদার ছেলে যে বনায় যিনি অনেক মহান কাজ করেছিলেন, তিনি মোয়াবীয় অরীয়েলের দুই ছেলেকে হত্যা করলেন; সেটা ছাড়াও তিনি বরফ পরার দিনের গর্তের মধ্যে একটা সিংহকে মারলেন৷
21 এক বিশালদেহী মিশরীয়কেও তিনি আঘাত করে মেরে ফেলেছিলেন। যদিও সেই মিশরীয়র হাতে ছিল একটি বর্শা, বনায় একটি মুগুর নিয়ে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি সেই মিশরীয়র হাত থেকে বর্শাটি কেড়ে নিয়ে সেটি দিয়েই তাকে হত্যা করলেন।
২১আর তিনি একজন সুপুরুষ মিস্রীয়কে হত্যা করলেন৷ সেই মিস্রীয়ের হাতে এক বর্শা এবং তাঁর হাতে এক লাঠি ছিল; পরে তিনি গিয়ে সেই মিস্রীয়দের হাত থেকে বর্শাটী কেড়ে নিয়ে তার বর্শা দ্বারা তাকে হত্যা করলেন৷
22 যিহোয়াদার ছেলে বনায়ের উজ্জ্বল সব কীর্তি এরকমই ছিল; তিনিও সেই তিনজন বলবান যোদ্ধার মতোই বিখ্যাত হয়ে গেলেন।
২২যিহোয়াদার ছেলে বনায় এই সব কাজ করলেন, তাতে তিনি বীরত্রয়ের মধ্যে খ্যাতনামা হলেন৷
23 সেই ত্রিশজনের মধ্যে যে কোনো একজনের তুলনায় তাঁকেই বেশি সম্মান দেওয়া হত, কিন্তু তিনি সেই তিনজনের মধ্যে গণ্য হননি। আর দাউদ তাঁকে তাঁর দেহরক্ষীদের তত্ত্বাবধায়ক করে দিলেন।
২৩তিনি ঐ ত্রিশ জনের থেকেও মর্য্যাদা সম্পন্ন, কিন্তু প্রথম নরত্রয়ের সমান ছিলেন না; দায়ূদ তাঁকে নিজের সেনাবাহিনীর শাসনকর্ত্তা করলেন৷
24 সেই ত্রিশজনের মধ্যে ছিলেন: যোয়াবের ভাই অসাহেল, বেথলেহেমের অধিবাসী দোদয়ের ছেলে ইলহানন,
২৪যোয়াবের ভাই অসাহেল ঐ ত্রিশের মধ্যে একজন ছিলেন; বৈৎলেহমের দোদয়ের ছেলে ইলহানন,
25 হরোদীয় শম্ম, হরোদীয় ইলীকা,
২৫হরোদীয় শম্ম, হরোদীয় ইলীকা,
26 পল্‌টীয় হেলস, তকোয়ের অধিবাসী ইক্কেশের ছেলে ঈরা,
২৬পল্টীয় হেলস, তকোয়ীয় ইক্কেশের ছেলে ঈরা,
27 অনাথোতের অধিবাসী অবীয়েষর, হূশাতীয় সিব্বখয়,
২৭অনাথোতীয় অবীয়েষর, হুশাতীয় মবুন্নয়,
28 অহোহীয় সল্‌মন, নটোফাতীয় মহরয়,
২৮অহোহীয় সলমোন, নটোফাতীয় মহরয়,
29 নটোফাতীয় বানার ছেলে হেলদ, বিন্যামীন প্রদেশে অবস্থিত গিবিয়ার অধিবাসী রীবয়ের ছেলে ইত্তয়,
২৯নটোফাতীয় বানার ছেলে হেলব, বিন্যামীনীয় সন্তানদের গিবিয়ার অধিবাসী রীবয়ের ছেলে ইত্তয়,
30 পিরিয়াথোনীয় বনায়, গাশ গিরিখাতের অধিবাসী হিদ্দয়,
৩০পিরিয়াথোনীয় বনায়, গাশ উপত্যকার অধিবাসী হিদ্দয়,
31 অর্বতীয় অবি-য়লবোন, বাহরূমীয় অস্‌মাবৎ,
৩১অর্বতীয় অবিয়লবোন, বরহূমীয় অসমাবৎ,
32 শালবোনীয় ইলিয়হবা, যাশেনের ছেলেরা, যোনাথন,
৩২শালবোনীয় ইলিয়হবা, যাশেনের ছেলে যোনাথন,
33 যিনি ছিলেন হরারীয় শম্মর ছেলে, হরারীয় সাররের ছেলে অহীয়াম,
৩৩হরারীয় শম্ম, অরারীয় সাররের ছেলে অহীয়াম,
34 মাখাতীয় অহসবায়ের ছেলে ইলীফেলট, গীলোনীয় অহীথোফলের ছেলে ইলিয়াম,
৩৪মাখাথীয়ের নাতি অহসবয়ের ছেলে ইলীফেলট, গীলোনীয় অহীথোফলের ছেলে ইলীয়াম,
35 কর্মিলীয় হিষ্রয়, অর্বীয় পারয়,
৩৫কর্মিলীয় হিষ্রয়, অর্ব্বীয় পারয়,
36 সোবার অধিবাসী নাথনের ছেলে যিগাল, হগ্রির ছেলে গাদীয় বানী,
৩৬সোবার অধিবাসী নাথনের ছেলে যিগাল, গাদীয় বানী,
37 অম্মোনীয় সেলক, সরূয়ার ছেলে যোয়াবের অস্ত্র বহনকারী বেরোতীয় নহরয়,
৩৭অম্মোনীয় সেলক, সরূয়ার ছেলে যোয়াবের অস্ত্রবাহক বেরোতীয় নহরয়,
38 যিত্রীয় ঈরা, যিত্রীয় গারেব
৩৮যিত্রীয় ঈরা, যিত্রীয় গারেব,
39 এবং হিত্তীয় ঊরিয়। সবসুদ্ধ মোট সাঁইত্রিশজন ছিল।
৩৯হিত্তীয় ঊরিয়; মোট সাঁইত্রিশ জন৷

< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 23 >