< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 18 >

1 দাউদ তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজনকে একত্র করে তাদের উপর সহস্র-সেনাপতি ও শত-সেনাপতিদের নিযুক্ত করে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦାଉଦ ଆପଣା ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଗଣନା କରି ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ସହସ୍ରପତି ଓ ଶତପତିଗଣଙ୍କୁ ନିଯୁକ୍ତ କଲେ।
2 দাউদ তাঁর সৈন্যদলকে তিন ভাগে বিভক্ত করে এক ভাগ যোয়াবের, অন্য এক ভাগ যোয়াবের ভাই সরূয়ার ছেলে অবীশয়ের, ও তৃতীয় ভাগটি গাতীয় ইত্তয়ের কর্তৃত্বাধীনে রেখে, তাদের যুদ্ধে পাঠিয়ে দিলেন। রাজামশাই তাঁর সৈন্যদের বললেন, “আমি নিজেও অবশ্য তোমাদের সঙ্গে কুচকাওয়াজ করে যাব।”
ପୁଣି ଦାଉଦ ଯୋୟାବ ହସ୍ତରେ ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କର ତୃତୀୟାଂଶ ଓ ଯୋୟାବର ଭ୍ରାତା, ସରୁୟାର ପୁତ୍ର ଅବୀଶୟ ହସ୍ତରେ ତୃତୀୟାଂଶ ଓ ଗାଥୀୟ ଇତ୍ତୟ ହସ୍ତରେ ତୃତୀୟାଂଶ ସମର୍ପଣ କରି ପଠାଇଲେ। ଆଉ ରାଜା ଲୋକମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ନିଜେ ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ନିଶ୍ଚୟ ଯିବି।”
3 কিন্তু লোকেরা বলল, “আপনাকে যেতে হবে না; আমাদের যদি পালাতেও হয়, তারা আমাদের নিয়ে মাথা ঘামাবে না। এমন কী আমাদের মধ্যে অর্ধেক লোকও যদি মারা যায়, তবু তারা মাথা ঘামাবে না; কিন্তু আপনার দাম আমাদের মতো 10,000 লোকের সমান। ভালো হয়, যদি আপনি নগরে থেকেই আমাদের সাহায্য করে যান।”
ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ କହିଲେ, “ଆପଣ ଆମ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧକୁ ଯିବେ ନାହିଁ; କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ ପଳାଇଲେ ସେମାନେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଚିନ୍ତା କରିବେ ନାହିଁ; କିଅବା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଅର୍ଦ୍ଧେକ ମଲେ ହେଁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଚିନ୍ତା କରିବେ ନାହିଁ; ମାତ୍ର ଆପଣ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଦଶ ହଜାର ସମାନ; ଏହେତୁ ନଗରରୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସାହାଯ୍ୟ କରିବା ପାଇଁ ଆପଣ ପ୍ରସ୍ତୁତ ରହିଲେ ଭଲ।”
4 রাজামশাই উত্তর দিলেন, “তোমাদের যা ভালো মনে হয়, আমি তাই করব।” অতএব রাজামশাই সিংহদুয়ারের কাছে দাঁড়িয়েছিলেন, আর তাঁর সব লোকজন এক-একশো ও এক এক হাজার জনের দলে বিভক্ত হয়ে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে গেল।
ତହିଁରେ ରାଜା ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଯାହା ଭଲ ଦିଶେ, ତାହା ମୁଁ କରିବି।” ଏଉତ୍ତାରେ ରାଜା ନଗର ଦ୍ୱାରର ପାର୍ଶ୍ଵରେ ଠିଆ ହେଲା ସମୟରେ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଶହ ଶହ ଓ ହଜାର ହଜାର ହୋଇ ବାହାରିଗଲେ।
5 রাজামশাই যোয়াব, অবীশয় ও ইত্তয়কে আদেশ দিলেন, “আমার খাতিরে সেই যুবক অবশালোমের প্রতি সদয় আচরণ কোরো।” আর সব সৈন্যসামন্ত শুনেছিল রাজামশাই অবশালোমের বিষয়ে সেনাপতিদের এক একজনকে কী আদেশ দিলেন।
ସେତେବେଳେ ରାଜା ଯୋୟାବକୁ ଓ ଅବୀଶୟକୁ ଓ ଇତ୍ତୟକୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲେ, “ମୋʼ ଲାଗି ସେହି ଯୁବା ଅବଶାଲୋମ ପ୍ରତି କୋମଳ ବ୍ୟବହାର କର।” ପୁଣି ରାଜା ଅବଶାଲୋମ ବିଷୟରେ ସମସ୍ତ ସେନାପତିଙ୍କୁ ଏହି ଆଜ୍ଞା ଦେବା ସମୟରେ ସମସ୍ତ ଲୋକ ତାହା ଶୁଣିଲେ।
6 দাউদের সৈন্যদল ইস্রায়েলীদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য কুচকাওয়াজ করে নগর ছেড়ে বেরিয়েছিল, এবং ইফ্রয়িমের অরণ্যে যুদ্ধ হল।
ଏହିରୂପେ ସୈନ୍ୟଦଳ ଇସ୍ରାଏଲ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧକ୍ଷେତ୍ରକୁ ଗଲେ ଓ ଇଫ୍ରୟିମ ନାମକ ବନରେ ଯୁଦ୍ଧ ହେଲା।
7 ইস্রায়েলের সৈন্যদল সেখানে দাউদের লোকদের হাতে সম্পূর্ণরূপে পরাজিত হল, এবং সেদিন প্রচুর লোকজন মারা গেল—সংখ্যায় তা হবে 20,000।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ସୈନ୍ୟଦଳ ସେଠାରେ ଦାଉଦଙ୍କର ଦାସମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପରାସ୍ତ ହେଲେ ଓ ସେହି ଦିନ ସେଠାରେ ମହାସଂହାର ହେଲା, ପୁଣି କୋଡ଼ିଏ ହଜାର ଲୋକ ହତ ହେଲେ।
8 সমস্ত গ্রাম্য এলাকায় যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল, ও সেদিন যত না লোক তরোয়ালের আঘাতে মারা গেল, তার চেয়েও বেশি লোক মারা গেল অরণ্যের গ্রাসে।
ଦେଶସାରା ଯୁଦ୍ଧ ବ୍ୟାପିଗଲା; ପୁଣି ସେହି ଦିନ ଖଡ୍ଗ ଗ୍ରାସ କରିବା ଅପେକ୍ଷା ବନ ଅଧିକ ଲୋକକୁ ଗ୍ରାସ କଲା।
9 এদিকে অবশালোম দাউদের লোকজনের সামনে পড়ে গেল। সে খচ্চরের পিঠে চেপে যাচ্ছিল, ও খচ্চরটি যখন বেশ বড়সড় একটি ওক গাছের ঘন ডালপালার তলা দিয়ে যাচ্ছিল, অবশালোমের মাথার চুল গাছে আটকে গেল। সে শূন্যে ঝুলে গেল, অথচ যে খচ্চরটির পিঠে চেপে সে যাচ্ছিল, সেটি এগিয়ে গেল।
ଆଉ ଅବଶାଲୋମ ଅକସ୍ମାତ୍‍ ଦାଉଦଙ୍କର ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଭେଟିଲା। ସେହି ସମୟରେ ଅବଶାଲୋମ ଖଚର ଉପରେ ଚଢ଼ିଥିଲା, ସେହି ଖଚର ଏକ ବଡ଼ ଅଲୋନ ବୃକ୍ଷର ଛନ୍ଦାଛନ୍ଦି ଶାଖା ତଳେ ଯିବାରୁ ଅବଶାଲୋମର ମସ୍ତକ ସେହି ଅଲୋନ ବୃକ୍ଷରେ ଅଟକି ରହିଲା, ତହିଁରେ ସେ ଆକାଶ ଓ ପୃଥିବୀ ମଧ୍ୟରେ ଝୁଲିଲା ଓ ଖଚର ତାହା ତଳୁ ଚାଲିଗଲା।
10 যা ঘটেছিল, লোকদের মধ্যে একজন যখন তা দেখেছিল, সে যোয়াবকে বলল, “আমি এইমাত্র দেখলাম যে অবশালোম একটি ওক গাছে ঝুলছে।”
ସେତେବେଳେ ଜଣେ ତାହା ଦେଖି ଯୋୟାବକୁ କହିଲା, “ଦେଖ, ମୁଁ ଅବଶାଲୋମଙ୍କୁ ଅଲୋନ ବୃକ୍ଷରେ ଟଙ୍ଗାଥିବାର ଦେଖିଲି!”
11 যোয়াবকে যে একথা বলল তাকে তিনি বললেন, “তাই নাকি! তুমি তাকে দেখেছ? সেখানেই তুমি কেন তাকে যন্ত্রণা করে মাটিতে পেড়ে ফেলোনি? তবে তো আমি তোমাকে দশ শেকল রুপো ও একজন যোদ্ধার কোমরবন্ধ দিতে পারতাম।”
ତହୁଁ ଯୋୟାବ ତାହା ଜଣାଇବା ଲୋକଙ୍କୁ କହିଲା, “ଦେଖ! ତୁମ୍ଭେ ଏହା ଦେଖିଲ, ମାତ୍ର କାହିଁକି ତୁମ୍ଭେ ସେଠାରେ ତାଙ୍କୁ ମାରି ଭୂମିରେ ପକାଇ ନ ଦେଲ? ତାହା କରିଥିଲେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଦଶ ଖଣ୍ଡ ରୂପା ଓ ଏକ କଟିବନ୍ଧନ ଦେଇଥାʼନ୍ତି।”
12 কিন্তু সেই লোকটি উত্তর দিয়েছিল, “আমার হাতে যদি হাজার শেকল রুপোও ওজন করে ধরিয়ে দেওয়া হয়, তবু আমি রাজপুত্রের গায়ে হাত দেব না। আমরা শুনেছি মহারাজ আপনাকে, অবীশয়কে ও ইত্তয়কে আদেশ দিয়েছিলেন, ‘আমার খাতিরে যুবক অবশালোমকে রক্ষা কোরো।’
ତହିଁରେ ସେହି ବ୍ୟକ୍ତି ଯୋୟାବକୁ କହିଲା, “ମୁଁ ଆପଣା ଅଞ୍ଜଳିରେ ସହସ୍ର ଖଣ୍ଡ ରୂପା ପ୍ରାପ୍ତ ହେଲେ ହେଁ ସେହି ରାଜପୁତ୍ର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ହସ୍ତ ପ୍ରସାର କରନ୍ତି ନାହିଁ, କାରଣ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ କର୍ଣ୍ଣଗୋଚରରେ ରାଜା ତୁମ୍ଭକୁ ଓ ଅବୀଶୟକୁ ଓ ଇତ୍ତୟକୁ ଏହି ଆଜ୍ଞା ଦେଇଥିଲେ, ‘ତୁମ୍ଭେମାନେ କେହି ଯୁବା ଅବଶାଲୋମଙ୍କୁ ସ୍ପର୍ଶ କରିବ ନାହିଁ।’
13 আর আমি যদি আমার প্রাণের ঝুঁকিও নিয়ে ফেলি—মহারাজের কাছে কিছুই লুকিয়ে রাখা যায় না—আপনিই তখন আমার সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়ে ফেলবেন।”
ଯଦି ମୁଁ ତାହାର ପ୍ରାଣ ବିରୁଦ୍ଧରେ ବିଶ୍ୱାସଘାତକତା କରିଥାʼନ୍ତି, ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ନିଜେ ତ ଅଲଗା ହୋଇ ଠିଆ ହୋଇଥାʼନ୍ତ; କାରଣ ରାଜାଙ୍କଠାରୁ କୌଣସି ବିଷୟ ଗୁପ୍ତ ରହେ ନାହିଁ।”
14 যোয়াব বললেন, “আমি তোমার জন্য এভাবে অপেক্ষা করতে পারব না।” অতএব তিনি হাতে তিনটি বর্শা নিয়ে সেগুলি অবশালোমের বুকে গেঁথে দিলেন, অথচ অবশালোম তখনও ওক গাছে ঝুলেও বেঁচেছিলেন।
ତେବେ ଯୋୟାବ କହିଲା, “ମୁଁ ଏପରି ବିଳମ୍ବ କରି ନ ପାରେ।” ତହୁଁ ସେ ଆପଣା ହସ୍ତରେ ତିନୋଟି ବର୍ଚ୍ଛା ନେଇ ଅବଶାଲୋମ ଅଲୋନ ବୃକ୍ଷରେ ଜୀବିତ ଥାଉ ଥାଉ ତାହା ଦେହରେ ବିନ୍ଧିଲା।
15 যোয়াবের অস্ত্র-বহনকারীদের মধ্যে দশজন অবশালোমকে ঘিরে রেখে তাকে আঘাত করে হত্যা করল।
ଏଉତ୍ତାରେ ଯୋୟାବର ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ଦଶ ଜଣ ଯୁବା ଅବଶାଲୋମଙ୍କୁ ଚାରିଆଡ଼େ ଘେରି ତାହାକୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲେ।
16 পরে যোয়াব শিঙা বাজিয়েছিলেন, ও সৈন্যদল ইস্রায়েলের পিছু ধাওয়া করা বন্ধ করে দিয়েছিল, কারণ যোয়াব তাদের থামিয়ে দিলেন।
ତହୁଁ ଯୋୟାବ ତୂରୀ ବଜାନ୍ତେ, ସୈନ୍ୟମାନେ ଇସ୍ରାଏଲର ପଶ୍ଚାତ୍‍ଗମନରୁ ବାହୁଡ଼ି ଆସିଲେ; କାରଣ ଯୋୟାବ ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଅଟକାଇଲା।
17 তারা অবশালোমকে নিয়ে অরণ্যে অবস্থিত এক বড়ো গর্তে ফেলে দিয়েছিল ও তার উপর পাথরের বড়ো এক স্তূপ সাজিয়ে দিয়েছিল। এদিকে, সমস্ত ইস্রায়েলী তাদের বাসায় পালিয়ে গেল।
ଆଉ ସୈନ୍ୟମାନେ ଅବଶାଲୋମଙ୍କୁ ନେଇ ବନ ମଧ୍ୟରେ ଥିବା ଗର୍ତ୍ତରେ ପକାଇ ତାହା ଉପରେ ଏକ ବଡ଼ ପ୍ରସ୍ତରରାଶି କଲେ; ତହୁଁ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ଆପଣା ତମ୍ବୁକୁ ଗଲେ।
18 বেঁচে থাকার সময় অবশালোম একটি স্তম্ভ বানিয়ে সেটি নিজের এক স্মৃতিসৌধরূপে রাজার উপত্যকায় স্থাপন করল, কারণ সে ভেবেছিল, “আমার নামের স্মৃতি রক্ষা করার জন্য আমার তো কোনও ছেলে নেই।” সে নিজের নামে স্তম্ভটির নামকরণ করল, এবং আজও পর্যন্ত সেটি অবশালোমের নামেই পরিচিত হয়ে আছে।
ଅବଶାଲୋମ ବଞ୍ଚିଥିବା ବେଳେ ରାଜାଙ୍କର ତଳଭୂମିରେ ଏକ ସ୍ତମ୍ଭ ନିର୍ମାଣ କରି ଆପଣା ପାଇଁ ସ୍ଥାପନ କରିଥିଲା; କାରଣ ସେ କହିଥିଲା, “ମୋʼ ନାମ ସ୍ମରଣରେ ରଖିବାକୁ ମୋହର ପୁତ୍ର ନାହିଁ;” ଏହେତୁ ସେ ଆପଣା ନାମାନୁସାରେ ସେହି ସ୍ତମ୍ଭର ନାମ ରଖିଲା; ସେହି ଦିନଠାରୁ ଅାଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଅବଶାଲୋମର ସ୍ମରଣାର୍ଥକ ସ୍ତମ୍ଭ ବୋଲି ତହିଁର ନାମ ରହିଅଛି।
19 এদিকে সাদোকের ছেলে অহীমাস বললেন, “আমি দৌড়ে গিয়ে মহারাজের কাছে এই খবরটি নিয়ে যাব যে মহারাজের শত্রুদের হাত থেকে তাঁকে উদ্ধার করার দ্বারা সদাপ্রভু তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন।”
ଏଉତ୍ତାରେ ସାଦୋକର ପୁତ୍ର ଅହୀମାସ୍‍ କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ କିପରି ରାଜାଙ୍କର ଶତ୍ରୁମାନଙ୍କଠାରୁ ସୁରକ୍ଷା ଦେଇଅଛନ୍ତି, ଏହି ସୁସମ୍ବାଦ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେବା ପାଇଁ ମୁଁ ଏବେ ଦୌଡ଼ି ଯାଏ।”
20 “আজ তুমি এ খবরটি নিয়ে যাবে না,” যোয়াব তাঁকে বললেন। “অন্য কোনও এক সময় তুমি এ খবরটি নিয়ে যেয়ো, কিন্তু আজ এরকমটি করতে যেয়ো না, কারণ রাজার ছেলে মারা গিয়েছেন।”
ତହିଁରେ ଯୋୟାବ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, “ଆଜି ତୁମ୍ଭେ ସୁସମ୍ବାଦବାହକ ହେବ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଅନ୍ୟ ଦିନ ସୁସମ୍ବାଦ ନେବ; ରାଜାଙ୍କ ପୁତ୍ର ମରିଅଛି, ଏହେତୁ ଆଜି ତୁମ୍ଭେ ସୁସମ୍ବାଦ ନେବ ନାହିଁ।”
21 পরে যোয়াব একজন কূশীয়কে বললেন, “যাও, তুমি যা যা দেখেছ, মহারাজকে গিয়ে তা বলো।” কূশীয় লোকটি যোয়াবকে প্রণাম করে দৌড়ে চলে গেল।
ତେବେ ଯୋୟାବ କୂଶୀୟଙ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଯାହା ଦେଖିଅଛ, ତାହା ତୁମ୍ଭେ ରାଜାଙ୍କୁ ଯାଇ ଜଣାଅ।” ଏଥିରେ କୂଶୀୟ ଯୋୟାବକୁ ପ୍ରଣାମ କରି ଦୌଡ଼ିଲା।
22 সাদোকের ছেলে অহীমাস আরেকবার যোয়াবকে বললেন, “যা হয় হোক, আমাকে সেই কূশীয়র পিছন পিছন দৌড়ে যেতে দিন।” কিন্তু যোয়াব উত্তর দিলেন, “বাছা, তুমি কেন যেতে চাইছ? তোমার কাছে এমন কোনও খবর নেই যা দিয়ে তুমি পুরস্কার পাবে।”
ତହୁଁ ସାଦୋକର ପୁତ୍ର ଅହୀମାସ୍‍ ପୁନର୍ବାର ଯୋୟାବଙ୍କୁ କହିଲା, “ଯାହାହେଉ, ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୁଁ ମଧ୍ୟ ସେହି କୂଶୀୟର ପଛେ ଦୌଡ଼େ।” ତହିଁରେ ଯୋୟାବ କହିଲା, “ମୋʼ ପୁତ୍ର, ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ଦୌଡ଼ିବ, କାରଣ ସେହି ସମ୍ବାଦ ପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ତ କୌଣସି ପୁରସ୍କାର ପାଇବ ନାହଁ?”
23 তিনি বললেন, “যা হয় হোক, আমি দৌড়ে যেতে চাই।” অগত্যা যোয়াব বললেন, “দৌড়াও!” তখন অহীমাস সমভূমির পথ ধরে দৌড়ে গিয়ে কূশীয়কে পিছনে ফেলে দিলেন।
ମାତ୍ର ସେ କହିଲା, “ଯାହାହେଉ, ମୁଁ ଦୌଡ଼ୁଅଛି।” ତହିଁରେ ଯୋୟାବ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଦୌଡ଼।” ତହୁଁ ଅହୀମାସ୍‍ ପ୍ରାନ୍ତର-ପଥ ଦେଇ ଦୌଡ଼ି କୂଶୀୟକୁ ପଛରେ ପକାଇ ଗଲା।
24 দাউদ যখন ভিতরের ও বাইরের দরজার মাঝামাঝিতে বসেছিলেন, পাহারাদার তখন দেয়াল বেয়ে দরজার ছাদে উঠে গেল। বাইরে তাকিয়ে সে দেখেছিল, একজন লোক একা দৌড়ে আসছে।
ଏହି ସମୟରେ ନଗରର ଦ୍ୱାରଦ୍ୱୟର ମଧ୍ୟସ୍ଥାନରେ ଦାଉଦ ବସିଥିଲେ; ଏଥିରେ ପ୍ରହରୀ ଦ୍ୱାରଛାତର କାନ୍ଥ ଉପରକୁ ଯାଇ ଅନାଇ ଦେଖନ୍ତେ, ଦେଖ, ଜଣେ ଲୋକ ଏକାକୀ ଦୌଡ଼ି ଆସୁଅଛି।
25 পাহারাদার রাজামশাইকে ডেকে সে খবর জানিয়েছিল। রাজামশাই বললেন, “সে যদি একা আছে তবে নিশ্চয় ভালো খবরই আনছে।” লোকটি দৌড়াতে দৌড়াতে খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল।
ତହୁଁ ପ୍ରହରୀ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ରାଜାଙ୍କୁ ତାହା ଜଣାନ୍ତେ, ରାଜା କହିଲେ, “ଯଦି ସେ ଏକାକୀ ଅଛି, ତେବେ ତାହା ମୁଖରେ ସୁସମ୍ବାଦ ଅଛି।” ଏଥିରେ ସେ ଆସୁ ଆସୁ ସହରର ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ହେଲା।
26 পরে পাহারাদার আরও একজনকে দৌড়ে আসতে দেখেছিল, আর সে উপর থেকে দারোয়ানকে ডেকে বলল, “দেখো, আরও একজন লোক একা দৌড়ে আসছে!” রাজামশাই বললেন, “সেও নিশ্চয় ভালো খবর নিয়ে আসছে।”
ଏଉତ୍ତାରେ ପ୍ରହରୀ ଆଉ ଜଣକୁ ଦୌଡ଼ି ଆସୁଥିବାର ଦେଖିଲା; ତହିଁରେ ପ୍ରହରୀ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଦ୍ୱାରୀକୁ ଡାକି କହିଲା, “ଦେଖ, ଆଉ ଜଣେ ଏକାକୀ ଦୌଡ଼ି ଆସୁଅଛି।” ତହିଁରେ ରାଜା କହିଲେ, “ସେ ମଧ୍ୟ ସୁସମ୍ବାଦ ଆଣୁଅଛି।”
27 পাহারাদার বলল, “আমার মনে হচ্ছে যে প্রথমজন সাদোকের ছেলে অহীমাসের মতো দৌড়াচ্ছেন।” “সে একজন ভালো লোক,” রাজামশাই বললেন। “সে ভালো খবর নিয়ে আসছে।”
ଏଥିରେ ପ୍ରହରୀ କହିଲା, “ପ୍ରଥମ ଲୋକର ଦୌଡ଼ ସାଦୋକର ପୁତ୍ର ଅହୀମାସ୍‍ର ଦୌଡ଼ ପରି ମୋହର ବୋଧ ହୁଏ।” ତେବେ ରାଜା କହିଲେ, “ସେ ଭଲ ଲୋକ, ସେ ଭଲ ସମ୍ବାଦ ନେଇ ଆସୁଅଛି।”
28 অহীমাস জোর গলায় রাজামশাইকে ডেকে বললেন, “সব ঠিক আছে!” তিনি মাটিতে উবুড় হয়ে রাজাকে প্রণাম করে বললেন, “আপনার ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রশংসা হোক! আমার প্রভু মহারাজের বিরুদ্ধে যারা হাত তুলেছিল, তিনি তাদের ত্যাগ করেছেন।”
ସେତେବେଳେ ଅହୀମାସ୍‍ ଡାକ ପକାଇ ରାଜାଙ୍କୁ କହିଲା, “ସବୁ ମଙ୍ଗଳ।” ତହୁଁ ସେ ରାଜାଙ୍କର ସମ୍ମୁଖରେ ମୁହଁ ମାଡ଼ି ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱର ଧନ୍ୟ, ମୋହର ପ୍ରଭୁ ମହାରାଜଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯେଉଁ ମନୁଷ୍ୟମାନେ ହସ୍ତ ଉଠାଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କୁ ସେ ସମର୍ପଣ କରିଦେଇଅଛନ୍ତି।”
29 রাজামশাই জিজ্ঞাসা করলেন, “সেই যুবক অবশালোম কি সুরক্ষিত আছে?” অহীমাস উত্তর দিলেন, “ঠিক যখন যোয়াব মহারাজের দাসকে ও আপনার দাস—আমাকে পাঠাতে যাচ্ছিলেন, তখন খুব গোলমাল হচ্ছিল, তবে আমি জানি না ঠিক কী হল।”
ତହିଁରେ ରାଜା କହିଲେ, “ସେ ଯୁବା ଲୋକ ଅବଶାଲୋମର ମଙ୍ଗଳ ତ?” ତହୁଁ ଅହୀମାସ୍‍ ଉତ୍ତର କଲା, “ଯୋୟାବ ମହାରାଜଙ୍କ ଦାସକୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ମୋତେ ପଠାଇବା ବେଳେ ମହାଲୋକ ଗହଳି ଦେଖିଲି, ମାତ୍ର କଅଣ ହେଲା, ତାହା ଜାଣି ନାହିଁ।”
30 রাজামশাই বললেন, “এক পাশে সরে গিয়ে একটু অপেক্ষা করো।” অতএব তিনি পাশে সরে গিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে গেলেন।
ଏଥିରେ ରାଜା କହିଲେ, “ଏଆଡ଼େ ଆସି ଠିଆ ହୁଅ।” ତହୁଁ ସେ ଏଆଡ଼େ ଯାଇ ଠିଆ ହେଲା।
31 পরে সেই কূশীয় লোকটি সেখানে পৌঁছে বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, সুখবর শুনুন! যারা মহারাজের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল, তাদের হাত থেকে তাঁকে উদ্ধার করার দ্বারা সদাপ্রভু তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন।”
ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଦେଖ, ସେହି କୂଶୀୟ ପହଞ୍ଚି କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ମହାରାଜଙ୍କ ପାଇଁ ସୁସମ୍ବାଦ ଅଛି; କାରଣ ଯେଉଁମାନେ ଆପଣଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠିଥିଲେ, ସଦାପ୍ରଭୁ ଆଜି ସେହି ସମସ୍ତଙ୍କଠାରୁ ପରିଶୋଧ ନେଇଅଛନ୍ତି।”
32 রাজামশাই সেই কূশীয়কে জিজ্ঞাসা করলেন, “সেই যুবক অবশালোম সুরক্ষিত আছে?” কূশীয় লোকটি উত্তর দিয়েছিল, “আমার প্রভু মহারাজের শত্রুদের ও যারা যারা আপনার বিরুদ্ধে উঠেছিল, তাদের সকলের দশা যেন সেই যুবকের মতোই হয়।”
ତହିଁରେ ରାଜା ସେହି କୂଶୀୟଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ସେହି ଯୁବା ଲୋକ ଅବଶାଲୋମର ମଙ୍ଗଳ ତ?” ତହିଁରେ କୂଶୀୟ ଉତ୍ତର କଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ମହାରାଜଙ୍କ ଶତ୍ରୁଗଣ ଓ ଆପଣଙ୍କର ଅମଙ୍ଗଳ କରିବା ପାଇଁ ଯେଉଁମାନେ ଆପଣଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠନ୍ତି, ସେମାନେ ସମସ୍ତେ ସେହି ଯୁବା ଲୋକ ପରି ହେଉନ୍ତୁ।”
33 রাজামশাই কেঁপে উঠেছিলেন। তিনি সদর-দরজার উপরের ঘরে গিয়ে কেঁদেছিলেন। যেতে যেতে তিনি বললেন: “বাছা অবশালোম! আমার ছেলে, আমার ছেলে অবশালোম! তোমার পরিবর্তে শুধু আমি যদি মরতে পারতাম—হে অবশালোম, আমার ছেলে, আমার ছেলে!”
ତହିଁରେ ରାଜା ଅତି କମ୍ପିତ ହୋଇ ନଗରଦ୍ୱାର-ଉପରିସ୍ଥ କୋଠରିକୁ ଯାଇ ରୋଦନ କଲେ; ପୁଣି ସେ ଯାଉ ଯାଉ ଏପରି କହିଲେ, “ହାୟ ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ର ଅବଶାଲୋମ! ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ର, ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ଅବଶାଲୋମ! ହୁଏତ ତୁମ୍ଭ ବଦଳେ ଆମ୍ଭେ ମରିଥାʼନ୍ତୁ, ହାୟ ଅବଶାଲୋମ! ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ର, ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ର!”

< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 18 >