< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 15 >

1 কালক্রমে, অবশালোম নিজের জন্য একটি রথ, কয়েকটি ঘোড়া ও তার আগে আগে দৌড়ানোর উপযোগী 50 জন লোক জোগাড় করল।
Μετά δε ταύτα ητοίμασεν εις εαυτόν ο Αβεσσαλώμ αμάξας και ίππους και πεντήκοντα άνδρας, διά να τρέχωσιν έμπροσθεν αυτού.
2 সে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে নগরের সিংহদুয়ার পর্যন্ত চলে যাওয়া রাজপথের ধারে দাঁড়িয়ে যেত। যখনই কেউ বিচার পাওয়ার আশায় রাজার কাছে কোনও নালিশ নিয়ে আসত, অবশালোম তাকে ডেকে বলত, “তুমি কোনও নগরের লোক?” সে হয়তো উত্তর দিত, “আপনার দাস ইস্রায়েলের অমুক বংশের লোক।”
Και εσηκόνετο ο Αβεσσαλώμ πρωΐ, και ίστατο εις τα πλάγια της οδού της πύλης· και οπότε τις έχων διαφοράν τινά ήρχετο προς τον βασιλέα διά κρίσιν, τότε ο Αβεσσαλώμ εκάλει αυτόν προς εαυτόν και έλεγεν, Εκ ποίας πόλεως είσαι; Ο δε απεκρίνετο, Ο δούλός σου είναι εκ της δείνος φυλής του Ισραήλ.
3 তখন অবশালোম তাকে বলত, “দেখো, তোমার দাবি-দাওয়া তো ন্যায্য ও উপযুক্ত, কিন্তু তোমার কথা শোনার জন্য রাজার কোনও প্রতিনিধি নেই।”
Και έλεγε προς αυτόν ο Αβεσσαλώμ, Ιδέ, η υπόθεσίς σου είναι καλή και ορθή· πλην δεν είναι ουδείς ο ακούων σε από μέρους του βασιλέως.
4 আবার অবশালোম এর সঙ্গে যোগ করত, “আমাকে যদি কেউ দেশে বিচারক নিযুক্ত করত! তবে যার যার নালিশ বা মামলা আছে, তারা সবাই আমারই কাছে নিয়ে আসতে পারত ও আমি দেখতাম যেন তারা ন্যায়বিচার পায়।”
Έλεγε προσέτι ο Αβεσσαλώμ, Τις να με εδιώριζε κριτήν του τόπου, διά να έρχηται προς εμέ πας όστις έχει διαφοράν ή κρίσιν, και να δικαιόνω αυτόν.
5 এছাড়াও, যখনই কেউ অবশালোমকে প্রণাম করতে যেত, সে হাত বাড়িয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে চুম্বন করত।
Και οπότε τις επλησίαζε διά να προσκυνήση αυτόν, ήπλονε την χείρα αυτού και επίανεν αυτόν και εφίλει αυτόν.
6 যেসব ইস্রায়েলী রাজার কাছে বিচার চাইতে আসত, অবশালোম তাদের প্রত্যেকের সঙ্গেই এরকম আচরণ করত, ও সে ইস্রায়েল জাতির মন জয় করে নিয়েছিল।
Και έκαμνεν ο Αβεσσαλώμ κατά τούτον τον τρόπον εις πάντα Ισραηλίτην ερχόμενον προς τον βασιλέα διά κρίσιν· και υπέκλεπτεν ο Αβεσσαλώμ τας καρδίας των ανδρών Ισραήλ.
7 চার বছরের শেষে, অবশালোম রাজাকে বলল, “হিব্রোণে গিয়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশে করা একটি মানত আমাকে পূর্ণ করে আসতে দিন।
Και εις το τέλος τεσσαράκοντα ετών είπεν ο Αβεσσαλώμ προς τον βασιλέα, Ας υπάγω, παρακαλώ, διά να εκπληρώσω την ευχήν μου, την οποίαν ηυχήθην εις τον Κύριον, εν Χεβρών·
8 আপনার দাস—এই আমি যখন অরামের গশূরে বসবাস করছিলাম, তখনই আমি এই মানতটি করেছিলাম: ‘সদাপ্রভু যদি আমাকে জেরুশালেমে ফিরিয়ে আনেন, তবে আমি হিব্রোণে গিয়ে সদাপ্রভুর আরাধনা করব।’”
διότι ο δούλός σου ηυχήθη ευχήν, ότε κατώκει εν Γεσσούρ εν Συρία, λέγων· Εάν ο Κύριος με επιστρέψη τωόντι εις Ιερουσαλήμ, τότε θέλω προσφέρει θυσίαν εις τον Κύριον.
9 রাজা তাকে বললেন, “শান্তিতে যাও।” তাই সে হিব্রোণে চলে গেল।
Και είπε προς αυτόν ο βασιλεύς, Ύπαγε εν ειρήνη. Και σηκωθείς, υπήγεν εις Χεβρών.
10 পরে অবশালোম এই কথা বলার জন্য ইস্রায়েলের সব বংশের কাছে গুপ্তচর পাঠিয়ে দিয়েছিল, “যেই তোমরা শিঙার শব্দ শুনতে পাবে, তখনই বলবে, ‘অবশালোম হিব্রোণে রাজা হলেন।’”
Απέστειλε δε ο Αβεσσαλώμ κατασκόπους εις πάσας τας φυλάς του Ισραήλ, λέγων, Καθώς ακούσητε την φωνήν της σάλπιγγος, θέλετε ειπεί Ο Αβεσσαλώμ εβασίλευσεν εν Χεβρών.
11 জেরুশালেম থেকে 200 জন লোক অবশালোমের সঙ্গী হল। তারা অতিথিরূপে আমন্ত্রিত হল ও বেশ সরল মনে কিছু না জেনেই গেল।
Και υπήγαν μετά του Αβεσσαλώμ διακόσιοι άνδρες εξ Ιερουσαλήμ, κεκλημένοι και υπήγαν εν τη απλότητι αυτών και δεν ήξευραν ουδέν.
12 অবশালোম বলি উৎসর্গ করার সময় দাউদের পরামর্শদাতা গীলোনীয় অহীথোফলকে তাঁর নিজের নগর গীলো থেকে ডেকে এনেছিল। আর তাই ষড়যন্ত্রটি বেশ জোরালো হল, ও অবশালোমের অনুগামীদের সংখ্যা দিনের পর দিন বাড়তে শুরু করল।
Και προσεκάλεσεν ο Αβεσσαλώμ Αχιτόφελ τον Γιλωναίον, τον σύμβουλον του Δαβίδ, εκ της πόλεως αυτού, εκ Γιλώ, ενώ προσέφερε τας θυσίας. Και η συνωμοσία ήτο δυνατή και ο λαός επληθύνετο αδιακόπως πλησίον του Αβεσσαλώμ.
13 একজন দূত এসে দাউদকে বলল, “ইস্রায়েল জাতির অন্তঃকরণ অবশালোমের সঙ্গী হয়েছে।”
Ήλθε δε μηνυτής προς τον Δαβίδ λέγων, Αι καρδίαι των ανδρών Ισραήλ εστράφησαν κατόπιν του Αβεσσαλώμ.
14 তখন দাউদ জেরুশালেমে তাঁর সঙ্গে থাকা সব কর্মকর্তাকে বললেন, “এসো! আমাদের পালাতে হবে, তা না হলে আমাদের মধ্যে কেউই অবশালোমের হাত থেকে রেহাই পাব না। এক্ষুনি আমাদের এখান থেকে যেতে হবে, তা না হলে সে তাড়াতাড়ি এসে আমাদের ধরে ফেলবে ও আমাদের সর্বনাশ করে নগরটিকে তরোয়ালের আঘাতে উচ্ছেদ করবে।”
Και είπεν ο Δαβίδ προς πάντας τους δούλους αυτού τους μεθ' αυτού εν Ιερουσαλήμ, Σηκώθητε, και ας φύγωμεν· διότι δεν θέλομεν δυνηθή να διασωθώμεν από προσώπου του Αβεσσαλώμ· σπεύσατε να αναχωρήσωμεν, διά να μη επιταχύνη και καταφθάση ημάς και σπρώξη το κακόν εφ' ημάς και πατάξη την πόλιν εν στόματι μαχαίρας.
15 কর্মকর্তারা তাঁকে উত্তর দিয়েছিল, “আমাদের প্রভু মহারাজের যা ইচ্ছা, আপনার দাসেরা তাই করতে প্রস্তুত।”
Και οι δούλοι του βασιλέως είπαν προς τον βασιλέα, Εις παν, ό,τι εκλέξη ο κύριός μου ο βασιλεύς, ιδού, οι δούλοί σου.
16 রাজামশাই রওয়ানা হলেন, ও তাঁর সম্পূর্ণ পরিবারও তাঁর অনুগামী হল; কিন্তু তিনি শুধু প্রাসাদ দেখাশোনা করার জন্য দশজন উপপত্নীকে রেখে গেলেন।
Και εξήλθεν ο βασιλεύς και πας ο οίκος αυτού κατόπιν αυτού. Και αφήκεν ο βασιλεύς τας δέκα γυναίκας τας παλλακάς διά να φυλάττωσι τον οίκον.
17 অতএব রাজামশাই রওয়ানা হলেন, ও সব লোকজন তাঁকে অনুসরণ করছিল, এবং নগরের শেষ প্রান্তে গিয়ে তারা থেমেছিলেন।
Και εξήλθεν ο βασιλεύς και πας ο λαός κατόπιν αυτού, και εστάθησαν εις τόπον μακράν απέχοντα.
18 তাঁর সব লোকজন করেথীয় ও পলেথীয়দের সঙ্গে নিয়ে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে গেল; এবং গাত থেকে তাঁর সঙ্গী হয়ে আসা ছয়শো জন গাতীয় লোকও রাজার সামনে কুচকাওয়াজ করল।
Και πάντες οι δούλοι αυτού επορεύοντο πλησίον αυτού· και πάντες οι Χερεθαίοι και πάντες οι Φελεθαίοι και πάντες οι Γετθαίοι, εξακόσιοι άνδρες, οι ελθόντες οπίσω αυτού από Γαθ, προεπορεύοντο έμπροσθεν του βασιλέως.
19 রাজামশাই গাতীয় ইত্তয়কে বললেন, “তুমি কেন আমাদের সঙ্গে যাবে? ফিরে যাও ও রাজা অবশালোমের সঙ্গে গিয়ে থাকো। তুমি একজন বিদেশি, তোমার স্বদেশ থেকে আসা এক নির্বাসিত লোক।
Τότε είπεν ο βασιλεύς προς Ιτταΐ τον Γετθαίον, Διά τι έρχεσαι και συ μεθ' ημών; επίστρεψον και κατοίκει μετά του βασιλέως, διότι είσαι ξένος, και μάλιστα είσαι μετωκισμένος εκ του τόπου σου·
20 তুমি মাত্র কালই এসেছ। আর আজ কি না আমি তোমাকে আমাদের সঙ্গে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে ঘুরে বেড়াতে দেব, যেখানে আমিই জানি না, আমি কোথায় যাচ্ছি? ফিরে যাও, আর তোমার লোকজনকেও সঙ্গে করে নিয়ে যাও। সদাপ্রভু যেন তোমাকে দয়া ও বিশ্বস্ততা দেখান।”
χθές ήλθες, και σήμερον θέλω σε κάμει να περιπλανάσαι μεθ' ημών; εγώ δε υπάγω όπου δυνηθώ· επίστρεψον και λάβε και τους αδελφούς σου· έλεος και αλήθεια μετά σου.
21 কিন্তু ইত্তয় রাজাকে উত্তর দিলেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, ও আমার প্রভু মহারাজের দিব্যি, আমার প্রভু মহারাজ যেখানে থাকবেন, তাতে জীবনই থাকুক বা মৃত্যুই আসুক, আপনার দাস সেখানেই থাকবে।”
Ο δε Ιτταΐ απεκρίθη προς τον βασιλέα και είπε, Ζη Κύριος, και ζη ο κύριός μου ο βασιλεύς, όπου και αν ήναι ο κύριός μου ο βασιλεύς, είτε εις θάνατον, είτε εις ζωήν, βεβαίως εκεί θέλει είσθαι και ο δούλός σου.
22 দাউদ ইত্তয়কে বললেন, “তবে এগিয়ে যাও, কুচকাওয়াজ করো।” তাই গাতীয় ইত্তয় তাঁর সব লোকজন ও তাঁর সঙ্গে থাকা পরিবার-পরিজন নিয়ে কুচকাওয়াজ করলেন।
Και είπεν ο Δαβίδ προς τον Ιτταΐ, Ελθέ λοιπόν, και διάβαινε. Και διέβη ο Ιτταΐ ο Γετθαίος και πάντες οι άνδρες αυτού και πάντα τα παιδία τα μετ' αυτού.
23 সব লোকজন যখন পাশ দিয়ে যাচ্ছিল, তখন পল্লিঅঞ্চলের সব অধিবাসী জোর গলায় কেঁদেছিল। রাজাও কিদ্রোণ উপত্যকা পার হলেন, ও সব লোকজন মরুপ্রান্তরের দিকে এগিয়ে গেল।
Όλος δε ο τόπος έκλαιε μετά φωνής μεγάλης, και διέβαινε πας ο λαός· διέβη και ο βασιλεύς τον χείμαρρον Κέδρων· και πας ο λαός διέβη κατά την οδόν της ερήμου.
24 সাদোকও সেখানে ছিলেন, ও তাঁর সঙ্গে থাকা লেবীয়রা সবাই ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। নগর থেকে সব লোকজন বেরিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত তারা ঈশ্বরের সিন্দুকটি নামিয়ে রেখেছিল, ও অবিয়াথর বলি উৎসর্গ করলেন।
Και ιδού, προσέτι ο Σαδώκ και πάντες οι Λευΐται μετ' αυτού, φέροντες την κιβωτόν της διαθήκης του Θεού· και έστησαν την κιβωτόν του Θεού· ανέβη δε ο Αβιάθαρ, αφού ετελείωσε πας ο λαός διαβαίνων από της πόλεως.
25 পরে রাজামশাই সাদোককে বললেন, “ঈশ্বরের সিন্দুকটি নগরে ফিরিয়ে নিয়ে যাও। আমি সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে অনুগ্রহ পেলে তিনি আমাকে ফিরিয়ে আনবেন এবং এটি ও তাঁর বাসস্থানটিও আবার আমাকে দেখতে দেবেন।
Και είπεν ο βασιλεύς προς τον Σαδώκ, Απόστρεψον την κιβωτόν του Θεού εις την πόλιν· εάν εύρω χάριν εις τους οφθαλμούς του Κυρίου, θέλει με κάμει να επιστρέψω και να ίδω αυτήν και το κατοικητήριον αυτού·
26 কিন্তু তিনি যদি বলেন, ‘আমি তোমার উপর সন্তুষ্ট নই,’ তবে আমি প্রস্তুত আছি; তাঁর যা ভালো লাগে তিনি আমার প্রতি তাই করতে পারেন।”
αλλ' εάν είπη ούτω, Δεν έχω ευαρέσκειαν εις σε, ιδού, εγώ, ας κάμη εις εμέ ό, τι φανή αρεστόν εις τους οφθαλμούς αυτού.
27 রাজামশাই যাজক সাদোককেও বললেন, “বুঝলে তো? আমার আশীর্বাদ নিয়ে নগরে ফিরে যাও। তোমার ছেলে অহীমাসকে সঙ্গে নাও, আর অবিয়াথরের ছেলে যোনাথনকেও নাও। তুমি ও অবিয়াথর তোমাদের দুই ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে ফিরে যাও।
Ο βασιλεύς είπεν έτι προς Σαδώκ τον ιερέα, Δεν είσαι συ ο βλέπων; επίστρεψον εις την πόλιν εν ειρήνη, και Αχιμάας ο υιός σου και Ιωνάθαν ο υιός του Αβιάθαρ, οι δύο υιοί σας μεθ' υμών·
28 যতক্ষণ না তোমরা আমাকে খবর দিয়ে পাঠাচ্ছো, আমি মরুপ্রান্তরে নদীর অগভীর অংশের কাছে অপেক্ষা করে বসে থাকব।”
ιδέτε, εγώ θέλω μένει εις τας πεδιάδας της ερήμου, εωσού έλθη λόγος παρ' υμών διά να μοι αναγγείλη.
29 অতএব সাদোক ও অবিয়াথর ঈশ্বরের সিন্দুকটি নিয়ে জেরুশালেমে ফিরে গিয়ে সেখানেই থেকে গেলেন।
Ο Σαδώκ λοιπόν και ο Αβιάθαρ επανέφεραν την κιβωτόν του Θεού εις Ιερουσαλήμ και έμειναν εκεί.
30 কিন্তু দাউদ জলপাই পাহাড়ে উঠে যাচ্ছিলেন, ও যেতে যেতে তিনি কাঁদছিলেন; তাঁর মাথা ঢাকা ছিল ও তিনি খালি পায়ে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে থাকা সব লোকজনও তাদের মাথা ঢেকে রেখেছিল ও যেতে যেতে তারাও কাঁদছিল।
Ο δε Δαβίδ ανέβαινε διά της αναβάσεως των Ελαιών, αναβαίνων και κλαίων και έχων την κεφαλήν αυτού κεκαλυμμένην και περιπατών ανυπόδητος· και πας ο λαός ο μετ' αυτού είχεν έκαστος κεκαλυμμένην την κεφαλήν αυτού, και ανέβαινον πορευόμενοι και κλαίοντες.
31 এদিকে দাউদকে বলা হল, “অহীথোফলও অবশালোমের সঙ্গে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের মধ্যে একজন।” অতএব দাউদ প্রার্থনা করলেন, “হে সদাপ্রভু, অহীথোফলের পরামর্শকে মূর্খতায় বদলে দাও।”
Και απήγγειλαν προς τον Δαβίδ, λέγοντες, Ο Αχιτόφελ είναι μεταξύ των συνωμοτών μετά του Αβεσσαλώμ. Και είπεν ο Δαβίδ, Κύριε, δέομαί σου, διασκέδασον την βουλήν του Αχιτόφελ.
32 দাউদ যখন সেই পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছেছিলেন, যেখানে লোকেরা ঈশ্বরের আরাধনা করত, তখন অর্কীয় হূশয় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এলেন। তাঁর কাপড়চোপড় ছেঁড়া ছিল ও তাঁর মাথা ছিল ধূলিধূসরিত।
Και ότε ήλθεν ο Δαβίδ εις την κορυφήν του όρους, όπου προσεκύνησε τον Θεόν, ιδού, ήλθεν εις συνάντησιν αυτού Χουσαΐ ο Αρχίτης, έχων διεσχισμένον τον χιτώνα αυτού και χώμα επί της ο κεφαλής αυτού.
33 দাউদ তাঁকে বললেন, “তুমি যদি আমার সঙ্গে যাও, তবে তুমি আমার পক্ষে এক বোঝা হয়ে দাঁড়াবে।
Και είπε προς αυτόν ο Δαβίδ, Εάν διαβής μετ' εμού, θέλεις βεβαίως είσθαι φορτίον επ' εμέ·
34 কিন্তু যদি নগরে ফিরে গিয়ে অবশালোমকে বলো, ‘হে মহারাজ, আমি আপনার দাস হয়ে থাকব; অতীতে আমি আপনার বাবার দাস ছিলাম, কিন্তু এখন আমি আপনার দাস হব,’ তবে অহীথোফলের পরামর্শ ব্যর্থ করে তুমি আমার উপকারই করবে।
εάν όμως επιστρέψης εις την πόλιν και είπης προς τον Αβεσσαλώμ, Θέλω είσθαι δούλός σου, βασιλεύ· καθώς εστάθην δούλος του πατρός σου μέχρι τούδε, ούτω θέλω είσθαι τώρα δούλός σου· τότε δύνασαι υπέρ εμού να ανατρέψης την βουλήν του Αχιτόφελ·
35 তোমার সঙ্গে কি সেখানে যাজক সাদোক ও অবিয়াথর থাকবে না? রাজপ্রাসাদে তুমি যা যা শুনবে, সবকিছুই তাদের গিয়ে বলবে।
και δεν είναι εκεί μετά σου ο Σαδώκ και ο Αβιάθαρ, οι ιερείς; παν ό, τι λοιπόν ήθελες ακούσει εκ του οίκου του βασιλέως, θέλεις αναγγείλει προς τον Σαδώκ και Αβιάθαρ, τους ιερείς·
36 তাদের দুই ছেলে, সাদোকের ছেলে অহীমাস ও অবিয়াথরের ছেলে যোনাথনও সেখানে তাদের সঙ্গে আছে। তুমি যা কিছু শুনবে তারা সেসব তাদের দিয়ে আমার কাছে বলে পাঠাবে।”
ιδού, εκεί μετ' αυτών οι δύο υιοί αυτών, Αχιμάας ο του Σαδώκ και Ιωνάθαν ο του Αβιάθαρ· και δι' αυτών θέλετε αποστέλλει προς εμέ παν ό, τι ακούσητε.
37 অতএব অবশালোম যখন জেরুশালেমে প্রবেশ করছিল, তখন দাউদের প্রাণের বন্ধু হূশয়ও নগরে পৌঁছেছিলেন।
Και καθώς εισήλθεν εις την πόλιν ο Χουσαΐ ο φίλος του Δαβίδ, ο Αβεσσαλώμ ήλθεν εις Ιερουσαλήμ.

< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 15 >