< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 13 >
1 কালক্রমে, দাউদের ছেলে অম্নোন দাউদের অপর ছেলে অবশালোমের নিজের সুন্দরী বোন তামরের প্রেমে পড়েছিল।
Μετά δε ταύτα Αβεσσαλώμ ο υιός του Δαβίδ είχεν αδελφήν ώραίαν, ονόματι Θάμαρ, και ηγάπησεν αυτήν Αμνών ο υιός του Δαβίδ.
2 অম্নোন তার বোন তামরের প্রতি এমন মোহবিষ্ট হয়ে গেল যে সে নিজেকে অসুস্থই করে ফেলেছিল। তামর কুমারী ছিল, ও তার প্রতি কিছু করা অম্নোনের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
Και έπασχε τόσον ο Αμνών, ώστε ηρρώστησε διά την αδελφήν αυτού Θάμαρ· διότι ήτο παρθένος, και εφαίνετο εις τον Αμνών δυσκολώτατον να πράξη τι εις αυτήν.
3 এদিকে দাউদের ভাই শিমিয়ের ছেলে যোনাদব ছিল অম্নোনের মন্ত্রণাদাতা। যোনাদব খুব ধুরন্ধর লোক ছিল।
είχε δε ο Αμνών φίλον, ονομαζόμενον Ιωναδάβ, υιόν του Σαμαά, αδελφού του Δαβίδ· ήτο δε ο Ιωναδάβ άνθρωπος πανούργος σφόδρα.
4 সে অম্নোনকে জিজ্ঞাসা করল, “হে রাজার ছেলে, তোমাকে দিনের পর দিন কেন এত বিমর্ষ দেখাচ্ছে? তুমি কি আমাকে বলবে না?” অম্নোন তাকে বলল, “আমি আমার ভাই অবশালোমের বোন তামরের প্রেমে পড়েছি।”
Και είπε προς αυτόν, Διά τι συ, υιέ του βασιλέως, αδυνατείς τόσον από ημέρας εις ημέραν; δεν θέλεις φανερώσει τούτο προς εμέ; Και είπε προς αυτόν ο Αμνών, Αγαπώ Θάμαρ, την αδελφήν Αβεσσαλώμ του αδελφού μου.
5 “বিছানায় গিয়ে অসুস্থ হওয়ার ভান করো,” যোনাদব বলল। “তোমার বাবা যখন তোমাকে দেখতে আসবেন, তাঁকে বোলো, ‘আমি চাই আমার বোন তামর এসে আমাকে কিছু খেতে দিক। সে আমার সামনেই খাবার তৈরি করুক, যেন আমি তাকে দেখতে দেখতে তার হাত থেকেই তা খেতে পারি।’”
Και ο Ιωναδάβ είπε προς αυτόν, Πλαγίασον επί της κλίνης σου και προσποιήθητι τον άρρωστον· και όταν ο πατήρ σου έλθη να σε ίδη, ειπέ προς αυτόν, Ας έλθη, παρακαλώ, Θάμαρ η αδελφή μου, και ας μοι δώση να φάγω, και ας ετοιμάση έμπροσθέν μου το φαγητόν, διά να ίδω και να φάγω εκ της χειρός αυτής.
6 তাই অম্নোন শুয়ে পড়েছিল ও অসুস্থ হওয়ার ভান করল। রাজামশাই যখন তাকে দেখতে এলেন, অম্নোন তাঁকে বলল, “আমি চাই, আমার বোন তামর এসে আমার সামনেই কয়েকটি বিশেষ ধরনের রুটি তৈরি করে দিক, যেন আমি তার হাত থেকেই সেগুলি খেতে পারি।”
Και επλαγίασεν ο Αμνών και προσεποιήθη τον άρρωστον· και ότε ήλθεν ο βασιλεύς να ίδη αυτόν, είπεν ο Αμνών προς τον βασιλέα, Ας έλθη, παρακαλώ, Θάμαρ η αδελφή μου, και ας κάμη έμπροσθέν μου δύο κολλύρια, διά να φάγω εκ της χειρός αυτής.
7 দাউদ রাজপ্রাসাদে তামরকে খবর পাঠালেন: “তোমার দাদা অম্নোনের বাসায় যাও ও তার জন্য কিছু খাবার তৈরি করে দাও।”
Και απέστειλεν ο Δαβίδ εις τον οίκον προς την Θάμαρ, λέγων, Ύπαγε τώρα εις τον οίκον του αδελφού σου Αμνών, και ετοίμασον εις αυτόν φαγητόν.
8 অতএব তামর তার দাদা অম্নোনের বাসায় গেল। সে তখন শুয়েছিল। তামর কিছুটা আটা মেখে অম্নোনের চোখের সামনেই রুটি বানিয়ে সেগুলি সেঁকে দিয়েছিল।
Και υπήγεν η Θάμαρ εις τον οίκον του αδελφού αυτής Αμνών, όστις ήτο πλαγιασμένος· και έλαβε το άλευρον και εζύμωσε και έκαμε κολλύρια έμπροσθεν αυτού και έψησε τα κολλύρια.
9 পরে সে তাওয়াশুদ্ধু রুটিগুলি নিয়ে গিয়ে অম্নোনের সামনে রেখেছিল, কিন্তু সে খেতে চায়নি। “সবাই এখান থেকে চলে যাক,” অম্নোন বলল। তাই সবাই তাকে ছেড়ে গেল।
Έπειτα έλαβε το τηγάνιον και εκένωσεν αυτά έμπροσθεν αυτού· πλην δεν ηθέλησε να φάγη. Και είπεν ο Αμνών, Εκβάλετε πάντα άνθρωπον απ' έμπροσθέν μου. Και εξήλθον απ' αυτού πάντες.
10 তখন অম্নোন তামরকে বলল, “খাবারগুলি এখানে আমার শোওয়ার ঘরে নিয়ে এসো, যেন আমি তোমার হাত থেকেই সেগুলি খেতে পারি।” তামর তার তৈরি করা রুটিগুলি নিয়ে দাদা অম্নোনের শোওয়ার ঘরে গেল।
Και είπεν ο Αμνών προς την Θάμαρ, Φέρε το φαγητόν εις τον κοιτώνα, διά να φάγω εκ της χειρός σου. Και η Θάμαρ έλαβε τα κολλύρια, τα οποία έκαμε, και έφερεν εις τον κοιτώνα προς Αμνών τον αδελφόν αυτής.
11 কিন্তু যখন সে তাকে খাওয়াতে যাচ্ছিল, সে তাকে জাপটে ধরে বলল, “বোন আমার, আমার সঙ্গে বিছানায় চলো।”
Και ότε προσέφερε προς αυτόν διά να φάγη, επίασεν αυτήν και είπε προς αυτήν, Ελθέ, κοιμήθητι μετ' εμού, αδελφή μου.
12 “না, দাদা না!” সে তাকে বলল। “আমার উপর জোর-জবরদস্তি কোরো না! ইস্রায়েলে এরকম হওয়া উচিত নয়! এরকম জঘন্য কাজ কোরো না।
Η δε είπε προς αυτόν, Μη, αδελφέ μου, μη με ταπεινώσης· διότι δεν πρέπει τοιούτον πράγμα να γείνη εν τω Ισραήλ· μη κάμης την αφροσύνην ταύτην·
13 আমার কী হবে? আমার এ কলঙ্ক আমি কোথায় গিয়ে মেটাব? আর তোমারই বা কী হবে? ইস্রায়েলে তোমার দশা হবে এক দুষ্ট নির্বোধের মতো। দয়া করে রাজামশাইকে বলো; তোমার সঙ্গে আমার বিয়ে দিতে তিনি অসম্মত হবেন না।”
και εγώ πως θέλω απαλείψει το όνειδός μου; αλλά και συ θέλεις είσθαι ως εις εκ των αφρόνων εν τω Ισραήλ· τώρα λοιπόν, παρακαλώ, λάλησον προς τον βασιλέα· διότι δεν θέλει με αρνηθή εις σε.
14 কিন্তু সে তার কথা শুনতে রাজি হয়নি, ও যেহেতু সে তামরের তুলনায় বেশি শক্তিশালী ছিল, তাই সে তাকে ধর্ষণ করল।
Δεν ηθέλησεν όμως να εισακούση της φωνής αυτής· αλλ' υπερισχύσας εκείνης, εβίασεν αυτήν και εκοιμήθη μετ' αυτής.
15 পরে তীব্র বিরাগ নিয়ে সে তাকে ঘৃণা করল। প্রকৃতপক্ষে, সে তাকে যত ভালোবেসেছিল, তার চেয়েও বেশি ঘৃণা করল। অম্নোন তামরকে বলল, “ওঠো ও এখান থেকে বেরিয়ে যাও!”
Τότε ο Αμνών εμίσησεν αυτήν μίσος μέγα σφόδρα· ώστε το μίσος, με το οποίον εμίσησεν αυτήν, ήτο μεγαλήτερον παρά την αγάπην, με την οποίαν ηγάπησεν αυτήν. Και είπε προς αυτήν ο Αμνών, Σηκώθητι, ύπαγε.
16 তামর তাকে বলল, “না, না! আমার প্রতি তুমি যা করেছ, আমাকে বের করে দিলে তো তার চেয়েও বেশি অন্যায় করা হয়ে যাবে।” কিন্তু সে তার কথা শুনতে চায়নি।
Η δε είπε προς αυτόν, Δεν είναι αιτία· το κακόν τούτο, το να με αποβάλης, είναι μεγαλήτερον του άλλου, το οποίον έπραξας εις εμέ. Δεν ηθέλησεν όμως να εισακούση αυτής.
17 সে তার খাস চাকরকে ডেকে বলল, “এই মহিলাটিকে আমার চোখের সামনে থেকে দূর করে দাও ও দরজায় খিল দিয়ে দাও।”
Και έκραξε τον νέον αυτού τον υπηρετούντα αυτόν και είπεν, Έκβαλε τώρα ταύτην απ' εμού έξω, και μόχλωσον την θύραν κατόπιν αυτής.
18 তখন তার চাকরটি তামরকে বের করে দিয়ে দরজায় খিল লাগিয়ে দিয়েছিল। তামরের পরনে ছিল অলংকারসমৃদ্ধ এক পোশাক, কারণ কুমারী রাজার মেয়েরা এ ধরনের পোশাকই পরে থাকত।
Ήτο δε ενδεδυμένη χιτώνα ποικιλόχρουν· διότι αι θυγατέρες του βασιλέως, αι παρθένοι, τοιαύτα επενδύματα ενεδύοντο. Και εξέβαλεν αυτήν έξω ο υπηρέτης αυτού και εμόχλωσε την θύραν κατόπιν αυτής.
19 তামর মাথায় ছাইভস্ম মেখে পরনের অলংকারসমৃদ্ধ পোশাকটি ছিঁড়ে ফেলেছিল। মাথায় হাত দিয়ে, জোরে কাঁদতে কাঁদতে সে বাইরে বেরিয়ে গেল।
Λαβούσα δε η Θάμαρ στάκτην επί της κεφαλής αυτής, και διασχίσασα τον εφ' αυτής χιτώνα τον ποικιλόχρουν, και βαλούσα τας χείρας αυτής επί της κεφαλής αυτής, απήρχετο, πορευομένη και κράζουσα.
20 তার দাদা অবশালোম তাকে বলল, “তোমার দাদা অম্নোন কি তোমার সঙ্গে ছিল? হে আমার বোন, আপাতত চুপচাপ থাকো; সে তো তোমারই দাদা। এটি নিয়ে মন খারাপ কোরো না।” সেই থেকে তামর এক নিঃসঙ্গ মহিলার মতো তার দাদা অবশালোমের বাসাতেই থাকতে শুরু করল।
Και είπε προς αυτήν Αβεσσαλώμ ο αδελφός αυτής, Μήπως Αμνών ο αδελφός σου ευρέθη μετά σου; πλην τώρα σιώπησον, αδελφή μου· αδελφός σου είναι μη κατάθλιβε την καρδίαν σου διά το πράγμα τούτο. Η Θάμαρ λοιπόν εκάθητο χηρεύουσα εν τω οίκω του αδελφού αυτής Αβεσσαλώμ.
21 রাজা দাউদ এসব কথা শুনে রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে গেলেন।
Ακούσας δε ο βασιλεύς Δαβίδ πάντα ταύτα τα πράγματα, εθυμώθη σφόδρα.
22 অবশালোমও অম্নোনকে ভালোমন্দ—একটিও কথা বলেনি; সে অম্নোনকে ঘৃণা করতে শুরু করেছিল, যেহেতু সে তার নিজের বোন তামরকে কলঙ্কিত করল।
Ο δε Αβεσσαλώμ δεν ελάλησε μετά του Αμνών ούτε καλόν ούτε κακόν· διότι εμίσει ο Αβεσσαλώμ τον Αμνών, επειδή εταπείνωσε την αδελφήν αυτού Θάμαρ.
23 দুই বছর পর, ইফ্রয়িমের সীমানার কাছে বায়াল-হাৎসোরে যখন অবশালোমের মেষগুলির গা থেকে লোম ছাঁটা হচ্ছিল, সে রাজার সব ছেলেকে সেখানে আসার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল।
Και μετά δύο ολόκληρα έτη, ο Αβεσσαλώμ είχε κουρευτάς εν Βαάλ-ασώρ, ήτις είναι πλησίον του Εφραΐμ, και προσεκάλεσεν ο Αβεσσαλώμ πάντας τους υιούς του βασιλέως.
24 অবশালোম রাজামশাই-এর কাছে গিয়ে বলল, “আপনার দাসের কাছে মেষের লোম ছাঁটার লোকেরা এসে গিয়েছে। রাজামশাই ও তাঁর কর্মচারীরা কি দয়া করে আমার সাথে যোগ দেবেন?”
Και ήλθεν ο Αβεσσαλώμ προς τον βασιλέα και είπεν, Ιδού, τώρα, ο δούλός σου έχει κουρευτάς· ας έλθη, παρακαλώ, ο βασιλεύς και οι δούλοι αυτού μετά του δούλου σου.
25 “বাছা, না,” রাজামশাই উত্তর দিলেন। “আমাদের সকলের যাওয়া উচিত হবে না; আমরা শুধু তোমার বোঝাই হব।” যদিও অবশালোম তাঁকে পীড়াপীড়ি করল, তাও তিনি যেতে রাজি হননি, তবে তিনি তাকে আশীর্বাদ করলেন।
Και είπεν ο βασιλεύς προς τον Αβεσσαλώμ, Ουχί, υιέ μου, ας μη έλθωμεν τώρα πάντες, διά να μη ήμεθα βάρος εις σε. Και εβίασεν αυτόν, πλην δεν ηθέλησε να υπάγη, αλλ' ευλόγησεν αυτόν.
26 তখন অবশালোম বলল, “আপনি যদি না যান, তবে অন্তত আমার ভাই অম্নোনকে আমাদের সঙ্গে যেতে দিন।” রাজামশাই তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “সে কেন তোমাদের সঙ্গে যাবে?”
Τότε είπεν ο Αβεσσαλώμ, Αν όχι, ας έλθη καν μεθ' ημών Αμνών, ο αδελφός μου. Και είπεν ο βασιλεύς προς αυτόν, Διά τι να έλθη μετά σου;
27 কিন্তু যেহেতু অবশালোম তাঁকে পীড়াপীড়ি করল, তিনি অম্নোন ও অন্যান্য রাজার ছেলেদের তার সঙ্গে পাঠালেন।
πλην ο Αβεσσαλώμ εβίασεν αυτόν, ώστε απέστειλε μετ' αυτού τον Αμνών και πάντας τους υιούς του βασιλέως.
28 অবশালোম তার লোকজনকে আদেশ দিয়েছিল, “শুনে রাখো! অম্নোন যখন দ্রাক্ষারস পান করে বেশ খোশমেজাজে থাকবে ও আমি যখন তোমাদের বলব ‘অম্নোনকে মারো,’ তখন তাকে হত্যা কোরো। ভয় পেয়ো না। আমিই কি তোমাদের এই আদেশ দিইনি? শক্ত হও ও সাহস করো।”
Τότε προσέταξεν ο Αβεσσαλώμ τους υπηρέτας αυτού λέγων. Ιδέτε τώρα όταν ευφρανθή η καρδία του Αμνών εκ του οίνου, και είπω προς εσάς, Πατάξατε τον Αμνών, τότε θανατώσατε αυτόν· μη φοβείσθε· δεν είμαι εγώ όστις σας προστάζω; ανδρίζεσθε και γίνεσθε υιοί δυνάμεως.
29 তখন অবশালোমের লোকজন অম্নোনের প্রতি অবশালোমের আদেশমতোই কাজ করল। পরে রাজপুত্রেরা সবাই যে যার খচ্চরের পিঠে চেপে পালিয়েছিল।
Και έκαμον οι υπηρέται του Αβεσσαλώμ προς τον Αμνών, ως προσέταξεν ο Αβεσσαλώμ. Τότε σηκωθέντες πάντες οι υιοί του βασιλέως, εκάθησαν έκαστος επί της ημιόνου αυτού και έφυγον.
30 তারা তখনও পথেই ছিল, আর এই খবরটি দাউদের কাছে পৌঁছে গেল: “অবশালোম রাজার সব ছেলেকে মেরে ফেলেছে; তাদের মধ্যে একজনও বেঁচে নেই।”
Ενώ δε ούτοι ήσαν καθ' οδόν, η φήμη έφθασε προς τον Δαβίδ, λέγουσα, Ο Αβεσσαλώμ επάταξε πάντας τους υιούς του βασιλέως, και δεν εναπελείφθη εξ αυτών ουδέ εις.
31 রাজামশাই উঠে দাঁড়িয়েছিলেন, কাপড়চোপড় ছিঁড়ে ফেলেছিলেন ও মেঝেতে শুয়ে পড়েছিলেন; আর তাঁর সব কর্মচারীও নিজেদের কাপড়চোপড় ছিঁড়ে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিল।
Τότε σηκωθείς ο βασιλεύς διέσχισε τα ιμάτια αυτού και επλαγίασε κατά γής· και πάντες οι δούλοι αυτού οι περιεστώτες διέσχισαν τα ιμάτια αυτών.
32 কিন্তু দাউদের ভাই শিমিয়ের ছেলে যোনাদব বলল, “আমার প্রভু মনে করবেন না যে তারা রাজার সব ছেলেকে মেরে ফেলেছে; শুধু অম্নোনই মরেছে। যেদিন অম্নোন অবশালোমের বোন তামরকে ধর্ষণ করল, সেদিন থেকেই অবশালোম এরকম করতে বদ্ধপরিকর ছিল।
Και απεκρίθη Ιωναδάβ, ο υιός του Σαμαά, αδελφού του Δαβίδ, και είπεν, Ας μη λέγη ο κύριός μου ότι εθανατώθησαν πάντες οι νέοι, οι υιοί του βασιλέως· διότι ο Αμνών μόνος απέθανεν· επειδή ο Αβεσσαλώμ είχεν αποφασίσει τούτο, αφ' ης ημέρας εταπείνωσε Θάμαρ την αδελφήν αυτού·
33 আমার প্রভু মহারাজ এই খবর পেয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না যে রাজার সব ছেলে মারা গিয়েছে। শুধু অম্নোনই মারা গিয়েছে।”
τώρα λοιπόν ας μη βάλη ο κύριός μου ο βασιλεύς το πράγμα εν τη καρδία αυτού, λέγων ότι πάντες οι υιοί του βασιλέως απέθανον· διότι ο Αμνών μόνος απέθανεν.
34 ইতিমধ্যে, অবশালোম পালিয়েছিল। একজন পাহারাদার চোখ তুলে চেয়ে দেখেছিল তার পশ্চিমদিকের পথে প্রচুর লোকজন পাহাড়ের পাশ থেকে নেমে আসছে। সেই পাহারাদার গিয়ে রাজামশাইকে বলল, “আমি দেখলাম হরোনয়ীমের দিক থেকে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে কিছু লোক নেমে আসছে।”
Ο δε Αβεσσαλώμ έφυγε. Και υψώσας ο νέος, ο σκοπός, τους οφθαλμούς αυτού, είδε, και ιδού, λαός πολύς επορεύετο διά της οδού όπισθεν αυτού κατά το πλευρόν του όρους.
35 যোনাদব রাজামশাইকে বলল, “দেখুন, রাজপুত্রেরা ফিরে আসছে; আপনার দাস যেমনটি বলল, ঠিক তেমনটিই হয়েছে।”
Και είπεν ο Ιωναδάβ προς τον βασιλέα, Ιδού, οι υιοί του βασιλέως έρχονται κατά τον λόγον του δούλου σου, ούτως έγεινε.
36 তার কথা শেষ হতে না হতেই, রাজপুত্রেরা জোর গলায় কাঁদতে কাঁদতে সেখানে পৌঁছে গেল। রাজা ও তাঁর কর্মচারীরাও জোর গলায় কাঁদতে শুরু করলেন।
Και ως ετελείωσε λαλών, ιδού, οι υιοί του βασιλέως ήλθον και ύψωσαν την φωνήν αυτών και έκλαυσαν· και ο βασιλεύς έτι, και πάντες οι δούλοι αυτού έκλαυσαν κλαυθμόν μέγαν σφόδρα.
37 অবশালোম পালিয়ে গশূরের রাজা অম্মীহূরের ছেলে তলময়ের কাছে গেল। কিন্তু রাজা দাউদ দীর্ঘদিন তাঁর ছেলের জন্য শোকপ্রকাশ করলেন।
Ο δε Αβεσσαλώμ έφυγε και υπήγε προς τον Θαλμαΐ, υιόν του Αμμιούδ, βασιλέα της Γεσσούρ· και επένθησεν ο Δαβίδ διά τον υιόν αυτού πάσας τας ημέρας.
38 অবশালোম গশূরে পালিয়ে গিয়ে তিন বছর সেখানে ছিল।
Ο Αβεσσαλώμ λοιπόν έφυγε και υπήγεν εις Γεσσούρ, και ήτο εκεί τρία έτη.
39 রাজা দাউদ অবশালোমের কাছে যাওয়ার জন্য খুব আকাঙ্ক্ষিত হলেন, কারণ অম্নোনের মৃত্যুর বিষয়ে তিনি সান্তনা পেয়েছিলেন।
Επεπόθησε δε ο βασιλεύς Δαβίδ να υπάγη προς τον Αβεσσαλώμ, διότι είχε παρηγορηθή διά τον θάνατον του Αμνών.