< দ্বিতীয় রাজাবলি 4 >
1 ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন লোকের স্ত্রী ইলীশায়ের কাছে এসে কেঁদে বলল, “আপনার দাস—আমার স্বামী মারা গিয়েছে, আর আপনি তো জানেন যে সে সদাপ্রভুকে গভীর শ্রদ্ধা করত। কিন্তু এখন তার পাওনাদার এসে আমার দুটি সন্তানকে তার ক্রীতদাস করে নিয়ে যেতে চাইছে।”
Žena jednoga od proročkih sinova zamoli Elizeja ovako: “Tvoj sluga, moj muž, umro je; a znaš da se tvoj sluga bojao Jahve. Sada je došao vjerovnik da mi uzme oba sina i učini ih svojim robovima.”
2 ইলীশায় তাকে উত্তর দিলেন, “আমি কীভাবে তোমাকে সাহায্য করব? আমায় বলো, তোমার ঘরে কী আছে?” “আপনার এই দাসীর কাছে বলতে গেলে কিছুই নেই,” সে বলল, “শুধু ছোটো একটি বয়ামে কিছুটা জলপাই তেল আছে।”
Elizej joj reče: “Što ti mogu učiniti! Reci mi što imaš u kući?” Ona odgovori: “Tvoja sluškinja nema ništa u kući, osim vrča ulja.”
3 ইলীশায় বললেন, “আশেপাশে গিয়ে তোমার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে কয়েকটি খালি বয়াম চেয়ে আনো। শুধু অল্প কয়েকটি বয়াম চাইলেই হবে না।
Tada joj reče: “Idi i posudi od svih svojih susjeda praznih sudova, ali neka ih ne bude premalo!
4 পরে ঘরের ভিতরে গিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা দরজা বন্ধ করে দেবে। সবকটি বয়ামে তেল ঢালতে থেকো, এবং একটি করে বয়াম ভর্তি হবে, আর তুমিও এক এক করে সেগুলি এক পাশে সরিয়ে রাখবে।”
Zatim se vrati kući, zatvori vrata za sobom i za svojim sinovima i nalijevaj ulje u sve te sudove i pune stavljaj na stranu.”
5 সে তাঁর কাছ থেকে চলে গেল এবং ছেলেদের নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা তার কাছে বেশ কয়েকটি বয়াম নিয়ে এসেছিল এবং সে সেগুলিতে তেল ঢেলে যাচ্ছিল।
I ode ona od njega, zatvori vrata za sobom i za svojim sinovima. Oni su joj dodavali sudove, a ona ih punila.
6 সবকটি বয়াম ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর, সে তার এক ছেলেকে বলল, “আরও বয়াম নিয়ে এসো।” কিন্তু সে উত্তর দিয়েছিল, “আর কোনও বয়াম অবশিষ্ট নেই।” তখনই তেলের স্রোত বন্ধ হয়ে গেল।
I kad se sudovi napuniše, reče ona svome sinu: “Dodaj mi još jedan sud!” Ali joj on odgovori: “Nema više sudova.” I ulje stade.
7 সে ঈশ্বরের লোককে গিয়ে সব কথা বলল, এবং তিনি বললেন, “যাও, তেল বিক্রি করে তোমার দেনা শোধ করো। আর যতটুকু তেল থেকে যাবে, তা দিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা খেয়ে-পরে বেঁচে থাকবে।”
Ona ode i kaza čovjeku Božjem, a on joj reče: “Idi, prodaj ulje i podmiri svoj dug, a od ostatka živjet ćeš ti i tvoji sinovi!”
8 একদিন ইলীশায় শূনেমে গেলেন। সেখানে বেশ সম্পন্ন এমন এক মহিলা ছিলেন, যিনি তাঁকে ভোজনপান করে যাওয়ার জন্য বারবার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তাই যখনই তিনি সেখানে আসতেন, ভোজনপান করার জন্য তিনি কিছুক্ষণ সময় থেকে যেতেন।
Jednoga je dana Elizej prolazio kroza Šunam. A živjela ondje ugledna žena i ona ga pozva k stolu. Odonda, kad god prolazaše onuda, uvratio bi se k njoj na jelo.
9 সেই মহিলা তাঁর স্বামীকে বললেন, “আমি জানি, যিনি প্রায়ই আমাদের এখানে আসেন, তিনি ঈশ্বরের একজন পবিত্র লোক।
Ona reče svome mužu: “Evo, znam i vidim da je svet onaj čovjek Božji što prolazi ovuda.
10 আমরা তাঁর জন্য ছাদের উপর একটি ছোটো ঘর বানিয়ে দিই এবং সেখানে একটি খাট, একটি টেবিল, একটি চেয়ার ও একটি লম্ফ রেখে দিই। তবে যখনই তিনি আমাদের কাছে আসবেন, তিনি সেখানে থাকতে পারবেন।”
Načinimo mu sobicu na krovu, stavimo mu ondje postelju, stol, stolicu i svjetiljku: kad dođe k nama, povući će se onamo.”
11 একদিন ইলীশায় সেখানে এসে তাঁর সেই ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন।
Jednoga dana dođe on onamo, povuče se u gornju sobu i počinu ondje.
12 তিনি তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” তাই সে তাঁকে ডেকেছিল, ও তিনি এসে ইলীশায়ের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।
Reče zatim svome momku Gehaziju: “Pozovi tu Šunamku!” On je pozva te ona stade preda nj.
13 ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তাঁকে বলো, ‘তুমি আমাদের জন্য খুব অসুবিধা ভোগ করছ। এখন বলো, তোমার জন্য কী করতে হবে? তোমার হয়ে কি আমরা রাজার বা সৈন্যদলের সেনাপতির সাথে কথা বলব?’” শূনেমীয়া উত্তর দিলেন, “নিজের লোকজনের মধ্যে তো আমার একটি ঘর আছে।”
I još mu reče: “Kaži joj: 'Lijepo se brineš za nas. Što možemo učiniti za te? Treba li reći riječ za te kralju ili vojskovođi?'” Ali ona odgovori: “Ja živim usred svoga naroda.”
14 “তাঁর জন্য কী করা যেতে পারে?” ইলীশায় জিজ্ঞাসা করলেন। গেহসি বললেন, “তাঁর কোনও ছেলে নেই, আর তাঁর স্বামীও বৃদ্ধ।”
On nastavi: “Dakle, što da učinimo za nju?” Gehazi odgovori: “Eto, nema sina, a muž joj je vremešan.”
15 তখন ইলীশায় বললেন, “তাঁকে ডাকো।” অতএব গেহসি তাঁকে ডেকেছিলেন, ও তিনি দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।
A on reče: “Pozovi je!” Pozva je, a ona stade kod ulaza.
16 “পরের বছর মোটামুটি এসময়,” ইলীশায় বললেন, “তুমি ছেলে কোলে নিয়ে থাকবে।” “না, প্রভু না!” তিনি প্রতিবাদ করে উঠেছিলেন। “হে ঈশ্বরের লোক, আপনার দাসীকে বিভ্রান্তিকর খবর দেবেন না!”
“Dogodine u ovo doba”, reče joj, “zagrlit ćeš sina u naručju.” A ona reče: “Ne, gospodaru moj, ne varaj službenice svoje!”
17 কিন্তু মহিলাটি অন্তঃসত্ত্বা হলেন, এবং ইলীশায়ের বলা কথানুসারে, পরের বছর মোটামুটি সেই একই সময়ে তিনি এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন।
Ali je žena doista zatrudnjela i rodila je sina druge godine u ono doba, kako joj je rekao Elizej.
18 শিশুটি বড়ো হয়ে উঠেছিল, এবং একদিন তার বাবা যখন সেই লোকজনের সাথে ক্ষেতে গেলেন, যারা ফসল কাটতে এসেছিল, তখন সেও তাঁর কাছে গেল।
Dječak je rastao. Jednoga dana ode ocu kod žetelaca.
19 সে তার বাবাকে বলল, “আমার মাথা! আমার মাথা!” তার বাবা একজন দাসকে বললেন, “ওকে ওর মায়ের কাছে নিয়ে যাও।”
I potuži se ocu: “Jao, glava, glava moja!” A otac zapovjedi jednom momku da ga odnese majci.
20 সেই দাস তাকে কোলে তুলে নিয়ে তার মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পর, ছেলেটি দুপুর পর্যন্ত মায়ের কোলে বসেছিল ও পরে সে মারা গেল।
On ga uze i odvede ga njegovoj majci. Na njenim je koljenima ostao do podne i onda umrije.
21 সেই মহিলাটি উপরে গিয়ে ছেলেটিকে ঈশ্বরের লোকের বিছানায় শুইয়ে দিলেন, পরে দরজা বন্ধ করে বের হয়ে গেলেন।
Ona tada ode gore i položi ga u postelju Božjega čovjeka. Izišla je zatim i zaključala vrata.
22 তিনি তাঁর স্বামীকে ডেকে বললেন, “দয়া করে তোমার দাসদের মধ্যে একজনকে ও একটি গাধা আমার কাছে পাঠিয়ে দাও, যেন আমি তাড়াতাড়ি ঈশ্বরের লোকের কাছে গিয়ে ফিরে আসতে পারি।”
Potom je pozvala svoga muža i rekla: “Pošalji mi jednoga od momaka i jednu magaricu; otrčat ću do čovjeka Božjeg i vratit ću se.”
23 “আজ তাঁর কাছে যাবে কেন?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন। “আজ তো অমাবস্যা নয়, বা সাব্বাথবারও নয়।” “সে ঠিক আছে,” তিনি উত্তর দিলেন।
On je upita: “Zašto da danas pođeš k njemu? Nije ni mlađak niti je subota.” Ali ona odgovori: “Ostaj u miru!”
24 তিনি গাধায় জিন চাপিয়ে তাঁর দাসকে বললেন, “টেনে নিয়ে চলো; আমি না বলা পর্যন্ত গতি কম কোরো না।”
Pošto joj je momak osamario magaricu, ona će mu: “Povedi i pođi! Ne zadržavaj me na putu, osim ako ti naredim.”
25 এইভাবে তিনি বের হয়ে কর্মিল পাহাড়ে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে গেলেন। দূর থেকে তাঁকে দেখতে পেয়ে ঈশ্বরের লোক তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “দেখো! সেই শূনেমীয়া আসছে!
Ode ona i dođe k čovjeku Božjem, na goru Karmel. Kada je čovjek Božji ugleda izdaleka, reče svome momku Gehaziju: “Evo one Šunamke.
26 দৌড়ে গিয়ে তাঁর সাথে দেখা করো ও তাঁকে জিজ্ঞাসা করো, ‘তুমি ঠিক আছ? তোমার স্বামী ঠিক আছে? তোমার ছেলে ঠিক আছে?’” “সব ঠিক আছে,” তিনি বললেন।
Otrči pred nju i pitaj je: 'Kako si? Je li ti muž dobro? Je li ti dijete zdravo?'” Ona odgovori: “Zdravi smo.”
27 পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে তিনি তাঁর পা জড়িয়ে ধরেছিলেন। গেহসি তাঁকে ঠেলে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এগিয়ে এসেছিল, কিন্তু ঈশ্বরের লোক বললেন, “ওকে একা থাকতে দাও! ও মর্মান্তিক যন্ত্রণাভোগ করছে, কিন্তু সদাপ্রভু তা আমার কাছে লুকিয়ে রেখেছেন এবং কেন তাও আমাকে বলেননি।”
Kada je stigla do čovjeka Božjega na gori, obujmi mu noge. Gehazi pristupi da je odmakne, ali mu čovjek Božji reče: “Pusti je jer joj je duša ojađena. Jahve mi krije, nije mi ništa objavio.”
28 “হে আমার প্রভু, আমি কি আপনার কাছে ছেলে চেয়েছিলাম?” তিনি বললেন। “কি আপনাকে বলিনি, ‘আমার আশা জাগিয়ে তুলবেন না?’”
A ona reče: “Zar sam ja tražila sina od svoga gospodara? Nisam li ti govorila da me ne zavaravaš?”
29 ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তোমার আলখাল্লাটি কোমরবন্ধ দিয়ে বেঁধে নাও, হাতে আমার ছড়িটি তুলে নাও ও দৌড়াতে থাকো। যে কোনো লোকের সাথেই দেখা হোক না কেন, তাকে শুভেচ্ছা জানিও না, এবং যদি কেউ তোমাকে শুভেচ্ছা জানায়, তবে তুমি তার কোনও উত্তর দিয়ো না। ছেলেটির মুখের উপর আমার ছড়িটি রেখে দিয়ো।”
On tada reče Gehaziju: “Opaši se, uzmi u ruku moj štap pa idi! Ako koga susretneš, ne pozdravljaj ga; ako te tko pozdravi, ne odzdravljaj mu. Moj štap položi na dječaka.”
30 কিন্তু শিশুটির মা বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” তাই ইলীশায় উঠে সেই মহিলাটিকে অনুসরণ করলেন।
Ali dječakova majka reče: “Života mi Jahvina i tvoga, neću te ostaviti!” On tada ustade i pođe za njom.
31 গেহসি তাদের আগে এগিয়ে গিয়ে ছেলেটির মুখের উপর ছড়িটি রেখে দিয়েছিল, কিন্তু কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। তাই গেহসি ইলীশায়ের সাথে দেখা করার জন্য ফিরে গিয়ে তাঁকে বলল, “ছেলেটি জাগেনি।”
Gehazi je otišao prije njih i položio štap na dječaka, ali ne bješe ni glasa ni odziva. Vrati se on pred Elizeja i javi mu: “Dječak se nije probudio.”
32 ইলীশায় যখন সেই বাড়িতে পৌঁছেছিলেন, ছেলেটি তাঁরই খাটে মরে পড়েছিল।
Elizej uđe u kuću i nađe dječaka gdje mrtav leži na njegovoj postelji.
33 তিনি ভিতরে ঢুকে, তাদের দুজনকে বাইরে রেখে দরজা বন্ধ করে দিলেন এবং সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।
Ušavši, zatvori vrata za sobom i pomoli se Jahvi.
34 পরে তিনি বিছানায় উঠে ছেলেটির মুখের উপর মুখ, চোখের উপর চোখ, হাতের উপর হাত রেখে শুয়ে পড়েছিলেন। ছেলেটির উপর তিনি যখন নিজেকে বিছিয়ে দিলেন, তখন ছেলেটির শরীর গরম হয়ে গেল।
Zatim se pope na postelju, leže na dječaka, položi svoja usta na njegova usta, svoje oči na njegove oči, svoje ruke na njegove ruke; disao je nad njim te se ugrijalo tijelo dječakovo.
35 ইলীশায় ফিরে এসে ঘরের মধ্যেই আগে পিছে একটু পায়চারি করে আবার বিছানায় উঠে ছেলেটির উপর নিজেকে বিছিয়ে দিলেন। ছেলেটি সাতবার হাঁচি দিয়ে নিজের চোখ খুলেছিল।
Potom ustade i prošeta se po kući tamo-amo, zatim se opet pope i disaše nad njim. A dječak tada kihnu sedam puta i otvori oči.
36 ইলীশায় গেহসিকে ডেকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” সে তা করল। মহিলাটি সেখানে আসার পর ইলীশায় বললেন, “এই নাও তোমার ছেলে।”
I zovnu Elizej Gehazija i reče: “Pozovi tu Šunamku.” On je pozva. Kad je stigla preda nj, reče joj: “Uzmi svoga sina.”
37 তিনি ভিতরে এসে ইলীশায়ের পায়ে পড়ে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন। পরে তিনি তাঁর ছেলেকে নিয়ে বাইরে বেরিয়ে গেলেন।
Ona, ušavši, pade mu pred noge i pokloni se do zemlje. Zatim uze svoga sina te iziđe.
38 ইলীশায় গিল্গলে ফিরে গেলেন এবং তখন সেই এলাকায় দুর্ভিক্ষ চলছিল। ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা যখন তাঁর সাথে দেখা করতে গেলেন, তিনি তাঁর দাসকে বললেন, “উনুনে বড়ো হাঁড়িটি চাপিয়ে এই ভাববাদীদের জন্য একটু তরকারি রান্না করো।”
Elizej se vrati u Gilgal, a bijaše glad u zemlji. I kad su proročki sinovi sjedili pred njim, reče svome momku: “Stavi veliki lonac na vatru i skuhaj jelo sinovima proročkim.”
39 তাদের মধ্যে একজন শাক সংগ্রহ করার জন্য ক্ষেতে গেলেন এবং সেখানে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে কাপড়ে ভরে যত শসা আনা যায়, ততগুলিই তুলে নিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর তিনি সেগুলি কেটে তরকারির হাঁড়িতে ঢুকিয়ে দিলেন, যদিও কেউই জানত না সেগুলি ঠিক কী।
Jedan od njih ode u polje da nabere zelja, ali nađe divlju povijušu i nabra s nje punu haljinu gorkih plodova. Vrati se i nareza ih u lonac, jer nije znao kakvi su.
40 লোকজনের পাতে তরকারি ঢেলে দেওয়া হল, কিন্তু যেই তারা খেতে শুরু করলেন, তারা চিৎকার করে কেঁদে উঠেছিলেন, “হে ঈশ্বরের লোক, হাঁড়িতে মৃত্যু আছে!” আর তারা সেই তরকারি খেতে পারেননি।
Usuše ljudima da jedu. Ali kad su počeli jesti, povikaše: “Čovječe Božji! Smrt je u loncu!” I nisu mogli jesti.
41 ইলীশায় বললেন, “আমার কাছে কিছুটা ময়দা নিয়ে এসো।” তিনি হাঁড়িতে ময়দা রেখে বললেন, “এবার লোকদের কাছে খাবার পরিবেশন করো।” হাঁড়িতে ক্ষতিকারক আর কিছুই ছিল না।
Tada će Elizej: “Donesite brašna!” I baci ga u lonac i reče: “Uspite ljudima neka jedu!” I ništa više nije bilo štetno u loncu.
42 বায়াল-শালিশা থেকে একজন লোক ঈশ্বরের লোকের কাছে থলিতে করে নবান্নরূপী যবের কুড়িটি সেঁকা রুটি, এবং নবান্নের কিছু ফসল-দানা নিয়ে এসেছিল। “লোকদের এগুলি খেতে দাও,” ইলীশায় বললেন।
Neki čovjek došao iz Baal Šališe i donio čovjeku Božjem kruh od prvina, dvadeset ječmenih hljebova i kaše u torbi. A on zapovjedi: “Daj ljudima neka jedu!”
43 “একশো জন লোকের সামনে আমি কীভাবে এটি পরিবেশন করব?” তাঁর দাস জিজ্ঞাসা করলেন। কিন্তু ইলীশায় উত্তর দিলেন, “এগুলিই লোকদের খেতে দাও। কারণ সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘তারা খাবে ও আরও কিছু বেঁচেও যাবে।’”
Ali njegov momak odgovori: “Kako to mogu postaviti pred stotinu ljudi?” On odgovori: “Podaj ljudima i neka jedu, jer ovako veli Jahve: 'Jest će i preostat će.'”
44 তখন সে তাদের সামনে সেগুলি পরিবেশন করল, এবং সদাপ্রভুর কথানুসারে, তারা খাওয়ার পরেও আরও কিছু খাবার বেঁচে গেল।
I postavi on pred njih. I jedoše i još preosta, prema riječi Jahvinoj.