< দ্বিতীয় রাজাবলি 3 >

1 যিহূদার রাজা যিহোশাফটের রাজত্বের অষ্টাদশ বছরে আহাবের ছেলে যোরাম শমরিয়ায় ইস্রায়েলের রাজা হলেন, এবং তিনি বারো বছর রাজত্ব করলেন।
ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଅଠର ବର୍ଷରେ ଆହାବଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯିହୋରାମ୍‍ ଶମରୀୟାରେ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବାର ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
2 সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে তিনিও যা মন্দ, তাই করলেন, তবে তাঁর বাবা ও মায়ের মতো করেননি। তাঁর বাবার তৈরি করা বায়ালের পুণ্য পাথরটিকে তিনি ফেলে দিলেন।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ; ମାତ୍ର ତାଙ୍କର ପିତା ଓ ତାଙ୍କର ମାତା ତୁଲ୍ୟ ନୁହେଁ; କାରଣ ସେ ଆପଣା ପିତୃନିର୍ମିତ ବାଲ୍‍ର ସ୍ତମ୍ଭ ଦୂର କରିଦେଲେ।
3 তা সত্ত্বেও নবাটের ছেলে যারবিয়াম ইস্রায়েলকে দিয়ে যেসব পাপ করিয়েছিলেন, তিনি সেগুলির প্রতি আসক্ত হয়েই ছিলেন; তিনি সেগুলি ছেড়ে ফিরে আসেননি।
ତଥାପି ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଥିଲେ, ତାଙ୍କର ସେହି ପାପରେ ସେ ଆସକ୍ତ ହେଲେ ଓ ତାହା ଛାଡ଼ିଲେ ନାହିଁ।
4 ইত্যবসরে মোয়াবের রাজা মেশা মেষের বংশবৃদ্ধি করে যাচ্ছিলেন, এবং কর-বাবদ ইস্রায়েলের রাজাকে তিনি এক লক্ষ মেষশাবক ও এক লক্ষ মদ্দা মেষের লোম দিতেন।
ମୋୟାବର ରାଜା ମେଶା ମେଷାଧିକାରୀ ଥିଲା; ପୁଣି ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କୁ କର ରୂପେ ଏକ ଲକ୍ଷ ମେଷବତ୍ସର ଓ ଏକ ଲକ୍ଷ ମେଷର ଲୋମ ଦେଉଥାଏ।
5 কিন্তু আহাব মারা যাওয়ার পর, মোয়াবের রাজা ইস্রায়েলের রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেছিলেন।
ମାତ୍ର ଆହାବଙ୍କର ମୃତ୍ୟୁୁ ଉତ୍ତାରେ ମୋୟାବର ରାଜା ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଦ୍ରୋହାଚରଣ କଲା।
6 অতএব সেই সময় রাজা যোরাম শমরিয়া থেকে বের হয়ে যুদ্ধের জন্য সমস্ত ইস্রায়েলকে একত্রিত করলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଯିହୋରାମ୍‍ ରାଜା ଶମରୀୟାରୁ ଯାଇ ସମୁଦାୟ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ସଂଗ୍ରହ କଲେ।
7 যিহূদার রাজা যিহোশাফটের কাছেও তিনি এই খবর পাঠালেন: “মোয়াবের রাজা আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে। আপনি কি মোয়াবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আমার সাথে যাবেন?” “আমি আপনার সাথে যাব,” তিনি উত্তর দিলেন। “আমি—আপনি, আমার লোকজন—আপনার লোকজন, আমার ঘোড়া—আপনার ঘোড়া, সবই তো এক।”
ତହୁଁ ଯିହୋରାମ୍‍ ଯାଇ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ମୋୟାବର ରାଜା ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଦ୍ରୋହାଚରଣ କରିଅଛି; ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ମୋୟାବ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ଯିବ?” ତହୁଁ ସେ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯିବି; ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପରି, ମୋʼ ଲୋକ ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ପରି, ମୋʼ ଅଶ୍ୱ ତୁମ୍ଭ ଅଶ୍ୱ ପରି।”
8 “কোনও পথ ধরে আমরা আক্রমণ করব?” যোরাম জিজ্ঞাসা করলেন। “ইদোমের মরুভূমির মধ্যে দিয়ে,” যিহোশাফট উত্তর দিলেন।
ଆଉ ଯିହୋରାମ୍‍ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କେଉଁ ପଥରେ ଯିବା?” ତହୁଁ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଉତ୍ତର କଲେ, “ଇଦୋମ ପ୍ରାନ୍ତର-ପଥ ଦେଇ।”
9 অতএব ইস্রায়েলের রাজা যিহূদার রাজা ও ইদোমের রাজাকে সাথে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন। সাত দিন ঘুরপথে কুচকাওয়াজ করার পর, সৈন্যদের কাছে, নিজেদের জন্য বা তাদের সাথে থাকা পশুদের জন্য আর জল ছিল না।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଓ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଓ ଇଦୋମର ରାଜା ଯାତ୍ରା କରି ସାତ ଦିନର ପଥ ବୁଲିକରି ଗଲେ; ପୁଣି ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଅବା ସେମାନଙ୍କ ପଶ୍ଚାଦ୍‍ଗାମୀ ପଶୁମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଜଳ ମିଳିଲା ନାହିଁ।
10 “হায় রে!” ইস্রায়েলের রাজা হঠাৎ জোরে চেঁচিয়ে উঠেছিলেন। “সদাপ্রভু মোয়াবের হাতে আমাদের সঁপে দেওয়ার জন্যই কি আমাদের—এই তিনজন রাজাকে ডেকে এনেছেন?”
ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା କହିଲେ, “ହାୟ! କାରଣ ମୋୟାବର ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବା ପାଇଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି ତିନି ରାଜାଙ୍କୁ ଏକତ୍ର ଡାକିଅଛନ୍ତି।”
11 কিন্তু যিহোশাফট জিজ্ঞাসা করলেন, “এখানে কি সদাপ্রভুর কোনও ভাববাদী নেই, যাঁর মাধ্যমে আমরা সদাপ্রভুর কাছে একটু খোঁজখবর নিতে পারি?” ইস্রায়েলের রাজার একজন কর্মকর্তা উত্তর দিলেন, “শাফটের ছেলে ইলীশায় এখানে আছেন। তিনি এলিয়র হাতে জল ঢালার কাজ করতেন।”
ମାତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ ଯାହାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ପଚାରି ପାରୁ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏପରି କୌଣସି ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା କʼଣ ଏଠାରେ ନାହାନ୍ତି?” ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାଙ୍କର ଦାସମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ଉତ୍ତର ଦେଇ କହିଲା, “ଶାଫଟ୍‍ର ପୁତ୍ର ଇଲୀଶାୟ, ଯେ ଏଲୀୟଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଜଳ ଢାଳୁଥିଲେ, ସେ ଏଠାରେ ଅଛନ୍ତି।”
12 যিহোশাফট বললেন, “সদাপ্রভুর বাক্য তাঁর কাছে আছে।” অতএব ইস্রায়েলের রাজা ও যিহোশাফট এবং ইদোমের রাজা তাঁর কাছে গেলেন।
ତେବେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ତାଙ୍କଠାରେ ଅଛି।” ତେଣୁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଓ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଓ ଇଦୋମର ରାଜା ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲେ।
13 ইলীশায় ইস্রায়েলের রাজাকে বললেন, “আপনি কেন আমাকে এই ব্যাপারে জড়াতে চাইছেন? আপনার বাবার ও আপনার মায়ের ভাববাদীদের কাছে যান।” “না,” ইস্রায়েলের রাজা উত্তর দিলেন, “কারণ সদাপ্রভুই আমাদের—এই তিনজন রাজাকে একসঙ্গে মোয়াবের হাতে সঁপে দেওয়ার জন্য ডেকে এনেছেন।”
ସେତେବେଳେ ଇଲୀଶାୟ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ସହିତ ମୋହର କʼଣ କରିବାର ଅଛି? ତୁମ୍ଭ ପିତାର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଓ ତୁମ୍ଭ ମାତାର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଅ।” ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ନାହିଁ, କାରଣ ମୋୟାବ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବା ପାଇଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏ ତିନି ରାଜାଙ୍କୁ ଏକତ୍ର ଡାକିଅଛନ୍ତି।”
14 ইলীশায় বললেন, “আমি যাঁর সেবা করি, সেই সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি যদি যিহূদার রাজা যিহোশাফটের উপস্থিতিকে মর্যাদা না দিতাম, তবে আমি আপনার কথায় মনোযোগই দিতাম না।
ପୁଣି ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯାହାଙ୍କ ଛାମୁରେ ଠିଆ ହେଉଅଛି, ସେହି ସୈନ୍ୟାଧିପତି ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ଯେବେ ମୁଁ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କ ଉପସ୍ଥିତିକୁ ମର୍ଯ୍ୟାଦା ନ କରନ୍ତି, ତେବେ ନିଶ୍ଚୟ ମୁଁ ତୁମ୍ଭଆଡ଼େ ଅନାନ୍ତି ନାହିଁ, କି ତୁମ୍ଭକୁ ଦେଖନ୍ତି ନାହିଁ।
15 তবে এখন আমার কাছে বীণা বাজায়, এমন একজন লোক নিয়ে আসুন।” সেই লোকটি যখন বীণা বাজাচ্ছিল, তখন সদাপ্রভুর হাত ইলীশায়ের উপর নেমে এসেছিল
ତଥାପି ଏବେ ମୋʼ ନିକଟକୁ ଏକ ବାଦ୍ୟକର ଆଣ।” ତହୁଁ ବାଦ୍ୟକର ଆସି ବାଦ୍ୟ ବଜାନ୍ତେ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ହସ୍ତ ଇଲୀଶାୟଙ୍କ ଉପରେ ଅବସ୍ଥାନ କଲା।
16 এবং তিনি বলে উঠেছিলেন, “সদাপ্রভু একথাই বলেন: আমি এই উপত্যকা জলভরা পুকুরে পরিণত করব।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ଉପତ୍ୟକାକୁ ଖାତରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ କର।’
17 কারণ সদাপ্রভু একথাই বলেন: তোমরা বাতাস বা বৃষ্টি, কিছুই দেখতে পাবে না, তবু এই উপত্যকা জলে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে, আর তোমরা, তোমাদের গবাদি পশুরা ও তোমাদের অন্যান্য পশুরাও জলপান করবে।
କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ତୁମ୍ଭେମାନେ ବାୟୁ ଦେଖିବ ନାହିଁ, ଅବା ତୁମ୍ଭେମାନେ ବୃଷ୍ଟି ଦେଖିବ ନାହିଁ, ତଥାପି ସେହି ଉପତ୍ୟକା ଜଳରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହେବ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଓ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ଗୋମେଷାଦି ଓ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପଶୁ ସମସ୍ତେ ପାନ କରିବ।’
18 সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে এ তো তুচ্ছ এক ব্যাপার; তিনি তোমাদের হাতে মোয়াবকেও সঁপে দেবেন।
ଆହୁରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଏହା କେବଳ କ୍ଷୁଦ୍ର ବିଷୟ; ସେ ମୋୟାବୀୟମାନଙ୍କୁ ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବେ।
19 তোমরা প্রত্যেকটি বড়ো বড়ো সুরক্ষিত নগর ও প্রত্যেকটি মুখ্য নগর উৎপাটিত করবে। তোমরা প্রত্যেকটি ভালো ভালো গাছ কেটে ফেলবে, জলের উৎসগুলি বুজিয়ে ফেলবে, ও প্রত্যেকটি ভালো ভালো ক্ষেতজমিতে পাথর ফেলে সেগুলি নষ্ট করে দেবে।”
ପୁଣି ତୁମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକ ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗର ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉତ୍ତମ ନଗର ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିବ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉତ୍ତମ ବୃକ୍ଷ କାଟି ପକାଇବ ଓ ଜଳ-ନିର୍ଝରସକଳ ବନ୍ଦ କରିବ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉତ୍ତମ ଭୂମିଖଣ୍ଡ ପ୍ରସ୍ତରରେ ନାଶ କରିବ।”
20 পরদিন সকালে, বলিদান উৎসর্গ করার সময় নাগাদ, দেখা গেল—ইদোমের দিক থেকে জল বয়ে আসছে! আর জমি জলে পরিপূর্ণ হয়ে গেল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପ୍ରାତଃକାଳୀନ ନୈବେଦ୍ୟ ଉତ୍ସର୍ଗ କରିବା ସମୟରେ ଦେଖ, ଇଦୋମର ପଥ ଦେଇ ଜଳ ଆସିଲା ଓ ଜଳରେ ଦେଶ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଲା।
21 ইত্যবসরে মোয়াবীয়রা সবাই শুনেছিল যে রাজারা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছেন; তাই যুবক হোক কি বৃদ্ধ, যে কেউ অস্ত্রশস্ত্র বহন করতে পারত, সবাইকে ডেকে দেশের সীমানায় মোতায়েন করে দেওয়া হল।
ଏହି ସମୟରେ ମୋୟାବୀୟ ସମସ୍ତେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ରାଜାମାନଙ୍କର ଆସିବାର କଥା ଶୁଣି ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ସଜ୍ଜା ପରିଧାନକ୍ଷମ ଓ ତଦଧିକ ବୟସ୍କ ଲୋକଙ୍କୁ ଏକତ୍ର କରି ଦେଶର ସୀମାରେ ଠିଆ ହୋଇଥିଲେ।
22 তারা যখন সকালে ঘুম থেকে উঠেছিল, সূর্য তখন জলের উপর চকচক করছিল। মোয়াবীয়দের কাছে পথের ওপারে, জল রক্তের মতো লাল দেখাচ্ছিল।
ପୁଣି ସେମାନେ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠିବା ବେଳେ ସୂର୍ଯ୍ୟ ଜଳ ଉପରେ ଚକମକ ହେଉଥିଲା, ତହିଁରେ ମୋୟାବୀୟମାନେ ଆପଣା ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ଜଳକୁ ରକ୍ତ ତୁଲ୍ୟ ରଙ୍ଗ ଦେଖିଲେ।
23 “এ যে রক্ত!” তারা বলে উঠেছিল। “সেই রাজারা নিশ্চয় নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করে একে অপরকে মেরে ফেলেছেন। হে মোয়াব, এখন তবে লুটপাট চালাও!”
ତେବେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଏହା ରକ୍ତ; ରାଜାମାନେ ନିଶ୍ଚୟ ବିନଷ୍ଟ ହୋଇଅଛନ୍ତି ଓ ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ସହଯୋଦ୍ଧାକୁ ବଧ କରିଅଛନ୍ତି; ଏହେତୁ ହେ ମୋୟାବ, ଲୁଟିବାକୁ ଯାଅ।”
24 কিন্তু মোয়াবীয়রা যখন ইস্রায়েলের সৈন্যশিবিরে এসেছিল, ইস্রায়েলীরা উঠে এসেছিল ও যতক্ষণ না মোয়াবীয়রা পালিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে তারা যুদ্ধ চালিয়ে গেল। ইস্রায়েলীরা দেশে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়ে মোয়াবীয়দের খতম করে দিয়েছিল।
ତହୁଁ ସେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲର ଛାଉଣିରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଇସ୍ରାଏଲୀୟମାନେ ଉଠି ମୋୟାବୀୟମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କଲେ, ତେଣୁ ସେମାନେ ସେମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରୁ ପଳାଇଲେ; ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲୀୟମାନେ ମୋୟାବୀୟମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି କରି ଦେଶ ଭିତରକୁ ଅଗ୍ରସର ହେଲେ।
25 তারা নগরগুলি ধ্বংস করে দিয়েছিল, এবং প্রত্যেকটি লোক সেখানে যত ভালো ভালো ক্ষেতজমি ছিল, তার প্রত্যেকটিতে পাথর ফেলে সেগুলি ঢেকে দিয়েছিল। তারা প্রত্যেকটি জলের উৎস বুজিয়ে দিয়েছিল ও প্রত্যেকটি ভালো ভালো গাছ কেটে দিয়েছিল। একমাত্র কীর-হরাসতে, সেখানকার পাথরগুলি যথাস্থানে ছেড়ে দেওয়া হল, কিন্তু গুলতিধারী কয়েকজন লোক নগরটি ঘিরে ধরে সেখানে আক্রমণ চালিয়েছিল।
ଆଉ ସେମାନେ ନଗରସବୁ ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଲେ ଓ ପ୍ରତି ଜଣ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉତ୍ତମ ଭୂମିଖଣ୍ଡରେ ପ୍ରସ୍ତର ପକାଇ ତାହା ପୂର୍ଣ୍ଣ କଲେ ଓ ସେମାନେ ଜଳ-ନିର୍ଝରସକଳ ବନ୍ଦ କରିଦେଲେ ଓ ଉତ୍ତମ ବୃକ୍ଷସବୁ କାଟି ପକାଇଲେ; ଶେଷରେ ସେମାନେ କେବଳ କୀର୍‍-ହେର୍‍ସତରେ ତହିଁର ପ୍ରସ୍ତରସବୁ ଛାଡ଼ିଲେ; ତଥାପି ଛାଟିଣୀଧାରୀମାନେ ତହିଁ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗକୁ ଯାଇ ତାହା ଆଘାତ କଲେ।
26 মোয়াবের রাজা যখন দেখেছিলেন যে যুদ্ধের গতিপ্রকৃতি তাঁর বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে, তখন তিনি সাতশো তরোয়ালধারী সৈন্য সাথে নিয়ে শত্রুপক্ষের ব্যূহভেদ করে ইদোমের রাজার দিকে এগিয়ে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তারা ব্যর্থ হল।
ସେସମୟରେ ମୋୟାବର ରାଜା ଆପଣା ପକ୍ଷରେ ଯୁଦ୍ଧ ଅତି ଅସହ୍ୟ ଦେଖି, ସେ ଇଦୋମର ରାଜା ନିକଟକୁ ଭେଦ କରି ଯିବା ପାଇଁ ଆପଣା ସଙ୍ଗେ ସାତ ଶହ ଖଡ୍ଗଧାରୀ ଲୋକ ନେଲା; ମାତ୍ର ସେମାନେ ପାରିଲେ ନାହିଁ।
27 তখন যিনি রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছিলেন, তিনি তাঁর সেই বড়ো ছেলেকে নিয়ে তাঁকে নগরের প্রাচীরের উপর এক বলিরূপে উৎসর্গ করে দিলেন। ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড রাগে সবাই ফুঁসছিল; তাই তারা পিছিয়ে এসে নিজেদের দেশে ফিরে গেল।
ତହୁଁ ସେ ଆପଣା ଉତ୍ତରାଧିକାରୀ ଜ୍ୟେଷ୍ଠ ପୁତ୍ରକୁ ନେଇ ପ୍ରାଚୀର ଉପରେ ହୋମବଳି ରୂପେ ତାହାକୁ ଉତ୍ସର୍ଗ କଲା। ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲ ବିରୁଦ୍ଧରେ ମହାକୋପ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା; ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ତାହା ନିକଟକୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ସେମାନଙ୍କ ନିଜ ଦେଶକୁ ଫେରିଗଲେ।

< দ্বিতীয় রাজাবলি 3 >