< দ্বিতীয় রাজাবলি 25 >
1 তাই, সিদিকিয়ের রাজত্বের নবম বছরে, ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার, তাঁর সমস্ত সৈন্য নিয়ে জেরুশালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করলেন। তিনি নগরের বাইরে শিবির স্থাপন করে তার চারপাশে অবরোধ গড়ে তুললেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସିଦିକୀୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ନବମ ବର୍ଷରେ, ଦଶମ ମାସର ଦଶମ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସର ଓ ତାହାର ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସି ତହିଁ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଛାଉଣି କଲେ; ଆଉ ସେମାନେ ତହିଁର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଗଡ଼ ନିର୍ମାଣ କଲେ।
2 রাজা সিদিকিয়ের রাজত্বের এগারোতম বছর পর্যন্ত নগর অবরুদ্ধ রইল।
ତହୁଁ ସିଦିକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଏଗାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ନଗର ଅବରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ରହିଲା।
3 চতুর্থ মাসের নবম দিনে নগরের দুর্ভিক্ষ এত চরম আকার নিয়েছিল, যে সেখানকার লোকজনের কাছে কোনও খাবারদাবার ছিল না।
ଚତୁର୍ଥ ମାସର ନବମ ଦିନରେ ନଗରରେ ମହାଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହେଲା, ତହିଁରେ ଦେଶର ଲୋକମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ କିଛି ଖାଦ୍ୟଦ୍ରବ୍ୟ ମିଳିଲା ନାହିଁ।
4 পরে নগরের প্রাচীর ভেঙে ফেলা হল, এবং রাতের বেলায় গোটা সৈন্যদল রাজার বাগানের কাছে থাকা দুটি প্রাচীরের মাঝখানে অবস্থিত দরজা দিয়ে পালিয়ে গেল, যদিও ব্যাবিলনের সৈন্যসামন্ত কিন্তু নগরটি ঘিরে রেখেছিল। তারা অরাবার দিকে পালিয়ে গেল,
ତେବେ ନଗରର ଏକ ସ୍ଥାନ ଭଗ୍ନ ହୁଅନ୍ତେ, ସମସ୍ତ ଯୋଦ୍ଧା ଏକ ରାତ୍ରି ଭିତରେ ରାଜାଙ୍କର ଉଦ୍ୟାନ ନିକଟସ୍ଥ ଦୁଇ ପ୍ରାଚୀରର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ଦ୍ୱାର ପଥ ଦେଇ ପଳାଇଲେ; ସେସମୟରେ କଲ୍ଦୀୟମାନେ ନଗରର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଥିଲେ, ପୁଣି ରାଜା ସିଦିକୀୟ ଆରବା ପଥ ଦେଇ ଚାଲିଗଲେ।
5 কিন্তু ব্যাবিলনের সৈন্যদল রাজার পিছনে তাড়া করে গেল এবং যিরীহোর সমভূমিতে তাঁর নাগাল পেল। তাঁর সমস্ত সৈন্য তাঁর কাছ থেকে পৃথক হয়ে ছড়িয়ে পড়ল,
ମାତ୍ର କଲ୍ଦୀୟମାନଙ୍କ ସୈନ୍ୟ ରାଜା ସିଦିକୀୟଙ୍କର ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇ ଯିରୀହୋ ପଦାରେ ତାଙ୍କୁ ଧରିଲେ; ତହିଁରେ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ସକଳ ସୈନ୍ୟ ତାଙ୍କ ନିକଟରୁ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ହୋଇଗଲେ।
6 আর তিনি ধৃত হলেন। তাঁকে ধরে রিব্লাতে ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে যাওয়া হল, এবং সেখানে তাঁর শাস্তি ঘোষণা করা হল।
ତହୁଁ ସେମାନେ ରାଜାଙ୍କୁ ଧରି ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେଇଗଲେ; ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କ ପ୍ରତି ଦଣ୍ଡାଜ୍ଞା କଲେ।
7 সিদিকিয়ের চোখের সামনেই তাঁর ছেলেদের তারা হত্যা করল। পরে তারা তাঁর চোখ উপড়ে নিয়েছিল, ও ব্রোঞ্জের শিকল দিয়ে বেঁধে তারা তাঁকে ব্যাবিলনে নিয়ে গেল।
ଆଉ ସେମାନେ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କୁ ତାଙ୍କର ସାକ୍ଷାତରେ ବଧ କଲେ ଓ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ଚକ୍ଷୁ ଉପାଡ଼ି ପକାଇଲେ, ଆଉ ତାଙ୍କୁ ଶୃଙ୍ଖଳରେ ବଦ୍ଧ କରି ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲେ।
8 ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজারের রাজত্বকালের উনিশতম বছরের পঞ্চম মাসের সপ্তম দিনে ব্যাবিলনের রাজার এক কর্মকর্তা, রাজকীয় রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন জেরুশালেমে এলেন।
ପଞ୍ଚମ ମାସରେ, ମାସର ସପ୍ତମ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସରଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଊଣେଇଶ ବର୍ଷରେ ବାବିଲ ରାଜାର ଦାସ ନବୂଷରଦନ୍ ନାମକ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସିଲା।
9 তিনি সদাপ্রভুর মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে এবং জেরুশালেমের সব বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিলেন। প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘরবাড়ি তিনি পুড়িয়ে ছাই করে দিলেন।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ଓ ରାଜଗୃହ ଦଗ୍ଧ କଲା; ଆଉ ଯିରୂଶାଲମର ସମସ୍ତ ଗୃହ, ଅର୍ଥାତ୍, ପ୍ରତ୍ୟେକ ବୃହତ ଗୃହ ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କଲା।
10 রাজরক্ষীদলের সেনাপতির অধীনস্থ সমস্ত ব্যাবিলনীয় সৈন্য জেরুশালেমের চারপাশের প্রাচীর ভেঙে দিয়েছিল।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ସଙ୍ଗେ ଥିବା କଲ୍ଦୀୟ ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗର ପ୍ରାଚୀର ଭଗ୍ନ କଲେ।
11 রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন নগরে থেকে যাওয়া লোকজনকে, এবং তাদের পাশাপাশি বাদবাকি জনসাধারণকে ও যারা ব্যাবিলনের রাজার কাছে পালিয়ে গেল, তাদেরও নির্বাসনে পাঠিয়ে দিলেন।
ଆଉ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ନଗରର ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଓ ବାବିଲ ରାଜାର ପକ୍ଷକୁ ପଳାୟନକାରୀମାନଙ୍କୁ ଓ ଅବଶିଷ୍ଟ ସାଧାରଣ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା।
12 কিন্তু সেনাপতি দেশের অত্যন্ত গরিব কয়েকজন লোককে দ্রাক্ষাক্ষেতে ও ক্ষেতখামারে কাজ করার জন্য ছেড়ে গেলেন।
ମାତ୍ର ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଦେଶର ନିତାନ୍ତ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେତେକଙ୍କୁ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ରର କର୍ମକାରୀ ଓ କୃଷକ ହେବା ପାଇଁ ଛାଡ଼ିଗଲା।
13 ব্যাবিলনীয়েরা সদাপ্রভুর মন্দিরের পিতলের দুটি স্তম্ভ, স্থানান্তরযোগ্য গামলা বসাবার পাত্রগুলি ও পিতলের সমুদ্রপাত্রটি ভেঙে খণ্ড খণ্ড করল, আর তারা সেগুলির পিতল ব্যাবিলনে নিয়ে গেল।
ଆହୁରି କଲ୍ଦୀୟମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ପିତ୍ତଳ ସ୍ତମ୍ଭ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ବୈଠିକିସକଳ ଓ ପିତ୍ତଳମୟ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଭାଙ୍ଗି ତହିଁର ପିତ୍ତଳ ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲେ।
14 এছাড়াও তারা হাঁড়ি, বেলচা, সলতে ছাঁটার যন্ত্র, থালা ও মন্দিরের সেবাকাজে যেগুলি ব্যবহৃত হত, ব্রোঞ্জের সেইসব জিনিসপত্রও তুলে নিয়ে গেল।
ଆହୁରି ସେମାନେ ପାତ୍ର ଓ କରଚୁଲି ଓ କତୁରୀ ଓ ଚମସ ଓ ପରିଚର୍ଯ୍ୟାର୍ଥକ ସକଳ ପିତ୍ତଳମୟ ପାତ୍ର ନେଇଗଲେ।
15 রাজরক্ষীদলের সেনাপতি পাকা সোনা বা রুপো দিয়ে তৈরি সব ধুনুচি ও জল ছিটোনোর গামলাগুলিও নিয়ে গেলেন।
ଆଉ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଅଙ୍ଗାରଧାନୀ ଓ କୁଣ୍ଡସବୁ, ଯାହା ସୁନାର ଥିଲା, ତାହା ସୁନା କରି, ପୁଣି ଯାହା ରୂପାର ଥିଲା, ତାହା ରୂପା କରି ନେଇଗଲା।
16 সদাপ্রভুর মন্দিরের জন্য শলোমন যে দুটি থাম, সমুদ্রপাত্র ও সরণযোগ্য তাকগুলি তৈরি করলেন, সেগুলিতে এত ব্রোঞ্জ ছিল যে তা মেপে রাখা সম্ভব হয়নি।
ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ନିମନ୍ତେ ଶଲୋମନଙ୍କ ନିର୍ମିତ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ, ଏକ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଓ ବୈଠିକିସକଳ, ଏହିସବୁ ପାତ୍ରର ପିତ୍ତଳ ଅପରିମିତ ଥିଲା।
17 প্রত্যেকটি স্তম্ভ উচ্চতায় ছিল আঠারো হাত করে। এক-একটি স্তম্ভের মাথায় রাখা ব্রোঞ্জের স্তম্ভশীর্ষের উচ্চতা ছিল তিন হাত এবং সেটি পরস্পরছেদী এক জালের মতো করে সাজিয়ে দেওয়া হল ও সেটির চারপাশে ছিল ব্রোঞ্জের বেশ কয়েকটি ডালিম। অন্য থামেও একইরকম ভাবে পরস্পরছেদী জালের মতো সাজসজ্জা ছিল।
ଏକ ସ୍ତମ୍ଭ ଅଠର ହାତ ଉଚ୍ଚ ଓ ତହିଁ ଉପରେ ପିତ୍ତଳର ମୁଣ୍ଡାଳି ଥିଲା, ଆଉ ମୁଣ୍ଡାଳିର ଉଚ୍ଚ ତିନି ହାତ ମୁଣ୍ଡାଳି ଉପରେ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ପିତ୍ତଳମୟ ଜାଲିକର୍ମ ଓ ଡାଳିମ୍ବାକୃତି ଥିଲା, ମଧ୍ୟ ଦ୍ୱିତୀୟ ସ୍ତମ୍ଭ ଜାଲିକର୍ମ ସହିତ ଏହି ପ୍ରକାର ଥିଲା।
18 রক্ষীদলের সেনাপতি মহাযাজক সরায়কে, পদাধিকারবলে তাঁর পরে যিনি ছিলেন, সেই যাজক সফনিয়কে ও তিনজন দারোয়ানকে বন্দি করে নিয়ে গেলেন।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ପ୍ରଧାନ ଯାଜକ ସରାୟଙ୍କୁ ଓ ଦ୍ୱିତୀୟ ଯାଜକ ସଫନୀୟଙ୍କୁ ଓ ତିନି ଜଣ ଦ୍ୱାରପାଳଙ୍କୁ ଧରିଲା।
19 নগরে তখনও যারা থেকে গেলেন, তাদের মধ্যে যাঁর উপর যোদ্ধাদের দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল, তাঁকে, ও পাঁচজন রাজকীয় পরামর্শদাতাকেও তিনি ধরেছিলেন। এছাড়াও যাঁর উপর দেশের প্রজাদের সামরিক বাহিনীতে কাজ করার জন্য বাধ্যতামূলকভাবে যোগ দেওয়ানোর দায়িত্ব দেওয়া ছিল, সেই সচিবকে এবং নগরে যে ষাটজন বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যতালিকাভুক্ত ব্যক্তি পাওয়া গেল, তাদেরও তিনি ধরেছিলেন।
ଆଉ ନବୂଷରଦନ୍ ନଗରରୁ ଯୋଦ୍ଧାମାନଙ୍କ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ ଏକ ନପୁଂସକକୁ ଓ ନଗରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ରାଜମୁଖ ଦର୍ଶନକାରୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ପାଞ୍ଚ ଜଣଙ୍କୁ ଓ ଦେଶର ଲୋକଗଣନାକାରୀ ଲେଖକ ସେନାପତିକୁ ଓ ନଗରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ଦେଶୀୟ ଷାଠିଏ ଲୋକଙ୍କୁ ଧରିଲା।
20 সেনাপতি নবূষরদন তাদের সবাইকে ধরে রিব্লাতে ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে এলেন।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ସେମାନଙ୍କୁ ଧରି ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେଇଗଲା।
21 হমাৎ দেশের রিব্লাতে ব্যাবিলনের রাজা প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত এই লোকদের বধ করলেন। অতএব যিহূদা তার দেশ থেকে নির্বাসিত হল।
ତହିଁରେ ବାବିଲ ରାଜା ହମାତ ଦେଶସ୍ଥ ରିବ୍ଲାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲା। ଏହିରୂପେ ଯିହୁଦା ଆପଣା ଦେଶରୁ ବନ୍ଦୀ ହୋଇ ନୀତ ହେଲା।
22 ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার যিহূদাতে যেসব লোকজন ছেড়ে গেলেন, তাদের উপর তিনি শাফনের নাতি, অর্থাৎ অহীকামের ছেলে গদলিয়কে শাসনকর্তা নিযুক্ত করলেন।
ଆଉ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସର ଯେଉଁମାନଙ୍କୁ ଛାଡ଼ି ଯାଇଥିଲା, ଏପରି ଯିହୁଦା ଦେଶରେ ଅବଶିଷ୍ଟ ଥିବା ଲୋକମାନଙ୍କ ଉପରେ ସେ ଶାଫନ୍ର ପୌତ୍ର ଅହୀକାମର ପୁତ୍ର ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ ଶାସନକର୍ତ୍ତା ରୂପେ ନିଯୁକ୍ତ କଲା।
23 যখন সৈন্যদলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও তাদের লোকজনেরা শুনতে পেয়েছিলেন যে ব্যাবিলনের রাজা গদলিয়কে শাসনকর্তা নিযুক্ত করেছেন, তখন তারা—অর্থাৎ নথনিয়ের ছেলে ইশ্মায়েল, কারেহর ছেলে যোহানন, নটোফাতীয় তন্হূমতের ছেলে সরায়, সেই মাখাতীয়ের ছেলে যাসনিয়, এবং তাদের লোকজন মিস্পাতে গদলিয়ের কাছে এলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ବାବିଲ ରାଜା ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ ଶାସନକର୍ତ୍ତା କରିଅଛି ବୋଲି ଶୁଣି ସେନାପତିଗଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଲୋକମାନେ, ଅର୍ଥାତ୍, ନଥନୀୟର ପୁତ୍ର ଇଶ୍ମାୟେଲ ଓ କାରେହର ପୁତ୍ର ଯୋହାନନ୍ ଓ ନଟୋଫାତୀୟ ତନ୍ହୂମତର ପୁତ୍ର ସରାୟ ଓ ମାଖାଥୀୟର ପୁତ୍ର ଯାସନୀୟ ଓ ସେମାନଙ୍କର ଲୋକମାନେ ମିସ୍ପାକୁ ଗଦଲୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
24 তাদের ও তাদের লোকজনকে আশ্বস্ত করার জন্য গদলিয় একটি শপথ নিয়েছিলেন। “ব্যাবিলনের কর্মকর্তাদের তোমরা ভয় কোরো না,” তিনি বললেন। “দেশেই থেকে যাও ও ব্যাবিলনের রাজার সেবা করো, তাতে তোমাদেরই মঙ্গল হবে।”
ଏଥିରେ ଗଦଲୀୟ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଶପଥ କରି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “କଲ୍ଦୀୟମାନଙ୍କର ଦାସମାନଙ୍କ ସକାଶୁ ଭୀତ ହୁଅ ନାହିଁ; ଦେଶରେ ବାସ କରି ବାବିଲ ରାଜାର ସେବା କର, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ମଙ୍ଗଳ ହେବ।”
25 সপ্তম মাসে অবশ্য ইলীশামার নাতি ও নথনিয়ের ছেলে, তথা শরীরে রাজরক্ত ধারণকারী সেই ইশ্মায়েল সাথে দশজন লোক নিয়ে এসে গদলিয়কে এবং মিস্পাতে সেই সময় তাঁর সাথে যিহূদার যে লোকেরা ছিল, তাদের ও ব্যাবিলন থেকে আসা কয়েকজন লোককেও হত্যা করলেন।
ମାତ୍ର ସପ୍ତମ ମାସରେ ରାଜବଂଶଜାତ ଇଲୀଶାମାର ପୌତ୍ର ନଥନୀୟର ପୁତ୍ର ଇଶ୍ମାୟେଲ ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀ ଦଶ ଜଣ ଆସିଲେ, ଆଉ ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ, ପୁଣି ଯେଉଁ ଯିହୁଦୀୟମାନେ ଓ କଲ୍ଦୀୟମାନେ ତାହା ସଙ୍ଗେ ମିସ୍ପାରେ ଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲେ।
26 এই পরিস্থিতিতে, ছোটো থেকে বড়ো, সব লোকজন, সৈন্যদলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে মিলিতভাবে ব্যাবিলনের লোকজনের ভয়ে মিশরে পালিয়ে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସାନ ବଡ଼ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଓ ସେନାପତିଗଣ ଉଠି ମିସରକୁ ଗଲେ; କାରଣ ସେମାନେ କଲ୍ଦୀୟମାନଙ୍କ ଲାଗି ଭୀତ ହେଲେ।
27 যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনের বন্দিত্বের সাঁইত্রিশতম বছরে, অর্থাৎ যে বছর ইবিল-মরোদক ব্যাবিলনের রাজা হলেন, সেই বছরেই তিনি যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনকে কারাগার থেকে মুক্তি দিলেন। দ্বাদশ মাসের সাতাশতম দিনে তিনি এ কাজ করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍ଙ୍କର ବନ୍ଦୀତ୍ୱର ସଇଁତିରିଶ ବର୍ଷର ଦ୍ୱାଦଶ ମାସରେ ଓ ମାସର ସତାଇଶ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ଇବିଲ୍-ମରୋଦକ୍ ରାଜ୍ୟ ଆରମ୍ଭ କରିବା ବର୍ଷରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍ଙ୍କୁ କାରାଗାରରୁ ବାହାର କରି ତାଙ୍କର ମସ୍ତକ ଉନ୍ନତ କଲା।
28 তিনি যিহোয়াখীনের সাথে সদয় ভঙ্গিতে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সাথে অন্যান্য যেসব রাজা ছিলেন, তাদের তুলনায় তিনি যিহোয়াখীনকে বেশি সম্মানীয় এক আসন দিলেন।
ଆଉ, ସେ ତାଙ୍କୁ ପ୍ରୀତିବାକ୍ୟ କହିଲା ଓ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ବାବିଲରେ ଥିବା ରାଜାମାନଙ୍କ ଆସନଠାରୁ ତାଙ୍କର ଆସନ ଉଚ୍ଚରେ ସ୍ଥାପନ କଲା।
29 তাই যিহোয়াখীন তাঁর কয়েদির পোশাক একদিকে সরিয়ে রেখেছিলেন এবং জীবনের বাকি দিনগুলি তিনি নিয়মিতভাবে রাজার টেবিলেই বসে ভোজনপান করলেন।
ଆଉ, ସେ ଆପଣା କାରାଗାରର ବସ୍ତ୍ର ପରିବର୍ତ୍ତନ କରି ଆପଣାର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ନିତ୍ୟ ନିତ୍ୟ ତାହା ସମ୍ମୁଖରେ ଭୋଜନ କଲେ।
30 যতদিন যিহোয়াখীন বেঁচেছিলেন, রাজামশাই প্রত্যেকদিন নিয়মিতভাবে তাঁকে ভাতা দিয়ে গেলেন।
ପୁଣି, ତାଙ୍କର ଦିନାତିପାତ ନିମନ୍ତେ ରାଜାଙ୍କଠାରୁ ନିତ୍ୟ ବୃତ୍ତି ଦିଆଗଲା, ସେ ଆପଣା ଜୀବନର ସମସ୍ତ କାଳ ପ୍ରତିଦିନ ଏକ ନିରୂପିତ ଅଂଶ ପାଇଲେ।