< দ্বিতীয় রাজাবলি 2 >

1 সদাপ্রভু যখন ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে দিয়ে এলিয়কে এবার স্বর্গে প্রায় তুলে নেবেন, এমন সময় এলিয় ও ইলীশায় গিল্‌গল থেকে যাত্রা শুরু করলেন।
وَعِنْدَمَا أَزْمَعَ الرَّبُّ أَنْ يَنْقُلَ إِيلِيَّا فِي الْعَاصِفَةِ إِلَى السَّمَاءِ، ذَهَبَ إِيلِيَّا وَأَلِيشَعُ مِنَ الْجِلْجَالِ.١
2 এলিয় ইলীশায়কে বললেন, “তুমি এখানে থাকো; সদাপ্রভু আমাকে বেথেলে পাঠিয়েছেন।” কিন্তু ইলীশায় বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি এবং আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” অতএব তারা বেথেলের দিকে নেমে গেলেন।
فَقَالَ إِيلِيَّا لأَلِيشَعَ: «امْكُثْ هُنَا لأَنَّ الرَّبَّ قَدْ أَوْفَدَنِي إِلَى بَيْتِ إِيلَ». فَأَجَابَ أَلِيشَعُ: «حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ، وَحَيَّةٌ هِيَ نَفْسُكَ إِنِّي لَا أَتْرُكُكَ». فَانْطَلَقَا مَعاً إِلَى بَيْتِ إِيلَ.٢
3 বেথেলে ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা ইলীশায়ের কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কি জানেন যে সদাপ্রভু আপনার মনিবকে আজ আপনার কাছ থেকে তুলে নেবেন?” “হ্যাঁ, আমি তা জানি,” ইলীশায় উত্তর দিলেন, “তাই চুপ করে থাকুন।”
فَخَرَجَ بَنُو الأَنْبِيَاءِ الْمُقِيمُونَ فِي بَيْتِ إِيلَ لِلِقَاءِ أَلِيشَعَ وَقَالُوا لَهُ: «هَلْ تَعْلَمُ أَنَّ الرَّبَّ سَيَأْخُذُ الْيَوْمَ مِنْكَ سَيِّدَكَ إِيلِيَّا؟» فَأَجَابَ: «نَعَمْ، إِنِّي أَعْلَمُ، فَاصْمُتُوا».٣
4 তখন এলিয় তাঁকে বললেন, “ইলীশায়, তুমি এখানেই থাকো; সদাপ্রভু আমাকে যিরীহোতে পাঠিয়েছেন।” তিনি উত্তর দিলেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” অতএব তারা যিরীহোতে চলে গেলেন।
ثُمَّ قَالَ لَهُ إِيلِيَّا: «يَا أَلِيشَعُ، امْكُثْ هُنَا لأَنَّ الرَّبَّ قَدْ أَوْفَدَنِي إِلَى أَرِيحَا». فَأَجَابَهُ: «حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ وَحَيَّةٌ هِيَ نَفْسُكَ إِنِّي لَا أَتْرُكُكَ». فَتَوَجَّهَا نَحْوَ أَرِيحَا.٤
5 যিরীহোতেও ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা ইলীশায়ের কাছে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কি জানেন যে সদাপ্রভু আপনার মনিবকে আজ আপনার কাছ থেকে তুলে নেবেন?” “হ্যাঁ, আমি তা জানি,” তিনি উত্তর দিলেন, “তাই চুপ করে থাকুন।”
وَعِنْدَمَا بَلَغَاهَا تَقَدَّمَ بَنُو الأَنْبِيَاءِ الْمُقِيمُونَ فِي أَرِيحَا مِنْ أَلِيشَعَ قَائِلِينَ: «أَتَعْلَمُ أَنَّ الرَّبَّ سَيَأْخُذُ الْيَوْمَ مِنْكَ سَيِّدَكَ إِيلِيَّا؟» فَقَالَ: «نَعَمْ، إِنِّي أَعْلَمُ فَاصْمُتُوا».٥
6 তখন এলিয় তাঁকে বললেন, “তুমি এখানে থাকো; সদাপ্রভু আমাকে জর্ডনে পাঠিয়েছেন।” তিনি উত্তর দিলেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” অতএব তারা দুজন হাঁটতেই থাকলেন।
ثُمَّ قَالَ لَهُ إِيلِيَّا: «امْكُثْ هُنَا لأَنَّ الرَّبَّ قَدْ أَوْفَدَنِي إِلَى الأُرْدُنِّ». فَأَجَابَ: «حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ وَحَيَّةٌ هِيَ نَفْسُكَ إِنِّي لَا أَتْرُكُكَ». فَانْطَلَقَا مَعاً.٦
7 ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে পঞ্চাশ জন লোক একটু দূরে গিয়ে, এলিয় ও ইলীশায় জর্ডনের পাড়ে যেখানে দাঁড়িয়েছিলেন, সেদিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে পড়েছিলেন।
وَرَافَقَهُمَا خَمْسُونَ رَجُلاً مِنْ بَنِي الأَنْبِيَاءِ إِلَى حَيْثُ كَانَا يَقِفَانِ إِلَى جُوَارِ الأُرْدُنِّ. وَتَوَقَّفُوا تُجَاهَهُمَا مِنْ بَعِيدٍ.٧
8 এলিয় তাঁর ঢিলা আলখাল্লাটি খুলে, গোল করে গুটিয়ে নিয়ে সেটি দিয়ে জলে আঘাত করলেন। জল ডাইনে ও বাঁয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল, এবং তারা দুজন শুকনো জমির উপর দিয়ে নদী পার হয়ে গেলেন।
فَتَنَاوَلَ إِيلِيَّا رِدَاءَهُ وَطَوَاهُ، ثُمَّ ضَرَبَ بِهِ الْمَاءَ، فَانْفَلَقَ النَّهْرُ إِلَى شَطْرَيْنِ، فَاجْتَازَا فَوْقَ الْيَابِسَةِ.٨
9 নদী পার হওয়ার পর এলিয় ইলীশায়কে বললেন, “আমায় বলো, তোমার কাছ থেকে আমাকে তুলে নেওয়ার আগে আমি তোমার জন্য কী করতে পারি?” “আমি যেন আপনার আত্মার দ্বিগুণ অংশ পাই,” ইলীশায় উত্তর দিলেন।
وَلَمَّا عَبَرَا قَالَ إِيلِيَّا لأَلِيشَعَ: «اطْلُبْ مَاذَا أَصْنَعُ لَكَ قَبْلَ أَنْ أُؤخَذَ مِنْكَ؟» فَأَجَابَ أَلِيشَعُ: «لِيَحِلَّ عَلَيَّ ضِعْفُ مَا لَدَيْكَ مِنْ قُوَّةٍ رُوحِيَّةٍ».٩
10 “তুমি দুঃসাধ্য জিনিস চেয়ে বসলে,” এলিয় বললেন, “তবুও যদি তোমার কাছ থেকে আমাকে তুলে নেওয়ার সময় তুমি আমাকে দেখতে পাও, তবে তুমি সেটি পাবে—তা না হলে নয়।”
فَقَالَ إِيلِيَّا: «لَقَدْ طَلَبْتَ أَمْراً صَعْباً، وَلَكِنْ إِنْ رَأَيْتَنِي وَأَنَا أُؤخَذُ مِنْكَ تَنَلْ سُؤْلَكَ، وَإلَّا فَلَنْ تَحْصُلَ عَلَى مَا طَلَبْتَ».١٠
11 পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে যখন তারা দুজন কথা বলছিলেন, হঠাৎ অগ্নিময় একটি রথ ও কয়েকটি ঘোড়া আবির্ভূত হল ও তাদের দুজনকে আলাদা করে দিল, এবং ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে দিয়ে এলিয় স্বর্গে উঠে গেলেন।
وَفِيمَا هُمَا يَسِيرَانِ وَيَتَجَاذَبَانِ أَطْرَافَ الْحَدِيثِ، فَصَلَتْ بَيْنَهُمَا مَرْكَبَةٌ مِنْ نَارٍ تَجُرُّهَا خُيُولٌ نَارِيَّةٌ، نَقَلَتْ إِيلِيَّا فِي الْعَاصِفَةِ إِلَى السَّمَاءِ.١١
12 এই দৃশ্য দেখে ইলীশায় চিৎকার করে উঠেছিলেন, “হে আমার বাবা! হে আমার বাবা! ইস্রায়েলের রথ ও অশ্বারোহীরা!” ইলীশায় আর তাঁকে দেখতে পাননি। তখন তিনি নিজের পোশাক ছিঁড়ে দু-টুকরো করে ফেলেছিলেন।
وَرَأَى أَلِيشَعُ مَا جَرَى فَأَخَذَ يَهْتِفُ: «يَا أَبِي، يَا أَبِي، يَا مَرْكَبَاتِ إِسْرَائِيلَ وَفُرْسَانَهَا». وَغَابَ إِيلِيَّا عَنْ عَيْنَيْهِ، فَأَمْسَكَ ثِيَابَهُ وَمَزَّقَهَا قِطْعَتَيْنِ،١٢
13 ইলীশায় পরে এলিয়র গা থেকে পড়ে যাওয়া আলখাল্লাটি কুড়িয়ে নিয়ে ফিরে গেলেন এবং জর্ডন নদীর পাড়ে গিয়ে দাঁড়ালেন।
ثُمَّ رَفَعَ رِدَاءَ إِيلِيَّا الَّذِي سَقَطَ مِنْهُ وَتَوَجَّهَ نَحْوَ ضَفَّةِ نَهْرِ الأُرْدُنِّ،١٣
14 এলিয়র গা থেকে পড়ে যাওয়া আলখাল্লাটি নিয়ে তিনি সেটি দিয়ে জলে আঘাত করলেন। “এলিয়র ঈশ্বর সদাপ্রভু এখন কোথায়?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন। জলে আঘাত করায় তা ডাইনে ও বাঁয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল, এবং তিনি নদী পার হয়ে গেলেন।
وَضَرَبَ بِهِ الْمَاءَ هَاتِفاً: «أَيْنَ هُوَ الرَّبُّ إِلَهُ إِيلِيَّا؟» ثُمَّ ضَرَبَ الْمَاءَ ثَانِيَةً، فَانْفَلَقَ النَّهْرُ إِلَى شَطْرَيْنِ مُتَقَابِلَيْنِ، فَاجْتَازَ أَلِيشَعُ نَحْوَ الضَّفَّةِ الأُخْرَى.١٤
15 যিরীহোর ভাববাদী সম্প্রদায়ের যে লোকেরা কড়া নজরদারি রেখেছিলেন, তারা তখন বললেন, “এলিয়র আত্মা ইলীশায়ের উপর ভর করেছে।” আর তারা ইলীশায়ের সাথে দেখা করতে গেলেন ও তাঁর সামনে মাটিতে মাথা ঠেকিয়েছিলেন।
وَلَمَّا شَاهَدَهُ بَنُو الأَنْبِيَاءِ الْمُقِيمُونَ فِي أَرِيحَا قَادِماً نَحْوَهُمْ قَالُوا: «إِنَّ رُوحَ إِيلِيَّا قَدِ اسْتَقَرَّتْ عَلَى أَلِيشَعَ». فَأَقْبَلُوا لِلِقَائِهِ وَانْحَنَوْا أَمَامَهُ.١٥
16 “দেখুন,” তারা বললেন, “আপনার এই দাসেদের, অর্থাৎ আমাদের কাছে পঞ্চাশ জন যোগ্য লোক আছে। তারা আপনার মনিবের খোঁজ করতে যাক। হয়তো সদাপ্রভুর আত্মা তাঁকে নিয়ে গিয়ে কোনও পর্বতে বা উপত্যকায় দাঁড় করিয়ে রেখেছেন।” “না,” ইলীশায় উত্তর দিলেন, “তাদের পাঠাবেন না।”
وَقَالُوا لَهُ: «إِنَّ بَيْنَ عَبِيدِكَ خَمْسِينَ رَجُلاً مِنْ ذَوِي الْبَأْسِ، فَدَعْهُمْ يَذْهَبُونَ لِلْبَحْثِ عَنْ سَيِّدِكَ. لَعَلَّ رُوحَ الرَّبِّ حَمَلَهُ وَطَرَحَهُ عَلَى أَحَدِ الْجِبَالِ أَوْ فِي أَحَدِ الأَوْدِيَةِ». فَأَجَابَ: «لا تُرْسِلُوا أَحَداً».١٦
17 কিন্তু তারা তাঁকে পীড়াপীড়ি করে এমন অপ্রস্তুতে ফেলে দিলেন যে তিনি আর প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। তাই তিনি বললেন, “ওদের পাঠিয়ে দিন।” আর তারাও পঞ্চাশ জনকে পাঠিয়ে দিলেন। তারা তিন দিন ধরে খোঁজ চালিয়েছিল, কিন্তু এলিয়কে খুঁজে পায়নি।
فَأَلَحُّوا عَلَيْهِ حَتَّى اعْتَرَاهُ الْخَجَلُ فَأَذْعَنَ لَهُمْ، فَأَوْفَدُوا خَمْسِينَ رَجُلاً ظَلُّوا يَبْحَثُونَ عَنْهُ ثَلاثَةَ أَيَّامٍ دُونَ جَدْوَى.١٧
18 ইলীশায় যিরীহোতে ছিলেন এবং তারা যখন সেখানে তাঁর কাছে ফিরে এসেছিল, তিনি তাদের বললেন, “আমি কি তোমাদের যেতে বারণ করিনি?”
وَعِنْدَمَا رَجَعُوا إِلَيْهِ فِي أَرِيحَا قَالَ لَهُمْ: «أَمَا قُلْتُ لَكُمْ لَا تَبْحَثُوا عَنْهُ؟»١٨
19 সেই নগরের লোকজন ইলীশায়কে বলল, “হে আমাদের প্রভু, আপনি তো দেখতেই পাচ্ছেন যে এই নগরটি বেশ ভালো স্থানতেই অবস্থিত, কিন্তু এখানকার জল খুব খারাপ ও জমিও অনুৎপাদক।”
وَقَالَ رِجَالُ مَدِينَةِ أَرِيحَا لأَلِيشَعَ: «هُوَذَا الْمَدِينَةُ كَمَا تَرَى ذَاتُ مَوْقِعٍ جَيِّدٍ، أَمَّا الْمِيَاهُ فَرَدِيئَةٌ وَالأَرْضُ مُجْدِبَةٌ».١٩
20 “আমার কাছে একটি নতুন গামলা নিয়ে এসো,” তিনি বললেন, “এবং তাতে একটু লবণ রাখো।” অতএব তারা তাঁর কাছে গামলাটি এনেছিল।
فَقَالَ: «أَحْضِرُوا لِي صَحْناً، وَضَعُوا فِيهِ مِلْحاً». فَأَتَوْا إِلَيْهِ بِمَا طَلَبَ.٢٠
21 পরে তিনি জলের উৎসের কাছে গিয়ে এই বলে তাতে কিছুটা লবণ ঢেলে দিলেন, “সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘আমি এই জল শুদ্ধ করলাম। আর কখনও এই জল মৃত্যুর কারণ হবে না বা জমিকেও অনুৎপাদক হয়ে থাকতে দেবে না।’”
فَاتَّجَهَ نَحْوَ نَبْعِ الْمَاءِ وَطَرَحَ فِيهِ الْمِلْحَ، وَقَالَ: «هَذَا مَا تَكَلَّمَ بِهِ الرَّبُّ: لَقَدْ أَبْرَأْتُ هَذِهِ الْمِيَاهَ فَلَنْ تُسَبِّبَ الْمَوْتَ أَوِ الْجَدْبَ بَعْدَ الآنَ».٢١
22 ইলীশায়ের বলা কথানুসারে আজও পর্যন্ত সেই জল শুদ্ধই আছে।
فَبَرِئَتِ الْمِيَاهُ إِلَى هَذَا الْيَوْمِ، كَمَا أَنْبَأَ أَلِيشَعُ.٢٢
23 যিরীহো থেকে ইলীশায় বেথেলে চলে গেলেন। তিনি পথে হেঁটে যাচ্ছিলেন, এমন সময় কয়েকটি ছেলে নগর থেকে বেরিয়ে এসে তাঁকে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করতে শুরু করল। “ওহে টাকলু, এখান থেকে পালাও!” তারা বলল। “ওহে টাকলু, এখান থেকে পালাও!”
ثُمَّ ارْتَحَلَ مِنْ هُنَاكَ إِلَى بَيْتِ إِيلَ، وَفِيمَا هُوَ سَائِرٌ فِي طَرِيقِهِ خَرَجَ بَعْضُ الْفِتْيَانِ الصِّغَارِ مِنَ الْمَدِينَةِ وَشَرَعُوا يَسْخَرُونَ مِنْهُ قَائِلِينَ: «اصْعَدْ (فِي الْعَاصِفَةِ) يَا أَقْرَعُ!»٢٣
24 তিনি ঘুরে তাদের দিকে তাকিয়েছিলেন এবং সদাপ্রভুর নামে তাদের অভিশাপ দিলেন। তখন বন থেকে দুটি ভালুক বেরিয়ে এসে সেই ছেলেদের মধ্যে বিয়াল্লিশ জনকে তুলোধোনা করল।
فَالْتَفَتَ وَرَاءَهُ وَتَفَرَّسَ فِيهِمْ، ثُمَّ دَعَا عَلَيْهِمْ بِاسْمِ الرَّبِّ. فَخَرَجَتْ دُبَّتَانِ مِنَ الْغَابَةِ وَالْتَهَمَتَا مِنْهُمُ اثْنَيْنِ وَأَرْبَعِينَ فَتىً.٢٤
25 তিনি কর্মিল পাহাড়ে চলে গেলেন ও সেখান থেকে শমরিয়ায় ফিরে গেলেন।
وَانْطَلَقَ مِنْ هُنَاكَ إِلَى جَبَلِ الْكَرْمَلِ وَمِنْهُ رَجَعَ إِلَى السَّامِرَةِ.٢٥

< দ্বিতীয় রাজাবলি 2 >