< দ্বিতীয় রাজাবলি 18 >
1 এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের তৃতীয় বছরে যিহূদার রাজা আহসের ছেলে হিষ্কিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଏଲାଙ୍କ ପୁତ୍ର ହୋଶେୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ତୃତୀୟ ବର୍ଷରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଆହସ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ହିଜକୀୟ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
2 তিনি পঁচিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে উনত্রিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম অবিয়। তিনি সখরিয়ের মেয়ে ছিলেন।
ସେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ସମୟରେ ପଚିଶ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ଥିଲେ; ଆଉ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଅଣତିରିଶ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ; ତାଙ୍କର ମାତାଙ୍କର ନାମ ଅବୀ, ସେ ଜିଖରୀୟଙ୍କ କନ୍ୟା ଥିଲେ।
3 হিষ্কিয় তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের মতোই সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা ঠিক, তাই করতেন।
ପୁଣି ସେ ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କର ସମସ୍ତ କ୍ରିୟାନୁସାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯଥାର୍ଥ କର୍ମ କଲେ।
4 তিনি প্রতিমাপুজোর উঁচু উঁচু স্থানগুলি সরিয়ে দিলেন, পবিত্র পাথরগুলি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলেন এবং আশেরার খুঁটিগুলিও কেটে নামিয়ে দিলেন। মোশির তৈরি করা সেই ব্রোঞ্জের সাপটিকেও তিনি ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিলেন, কারণ সেই সময় পর্যন্ত ইস্রায়েলীরা সেটির কাছেই ধূপ জ্বালাতো। (সেটির নাম দেওয়া হল নহুষ্টন।)
ସେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀସକଳ ଦୂର କରିଦେଲେ ଓ ସ୍ତମ୍ଭସକଳ ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଲେ ଓ ଆଶେରା ମୂର୍ତ୍ତି କାଟି ପକାଇଲେ; ପୁଣି ମୋଶା ନିର୍ମିତ ପିତ୍ତଳ ସର୍ପ ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଭାଙ୍ଗିଦେଲେ; କାରଣ ତହିଁ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସେସମୟ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଉଥିଲେ; ଆଉ ସେ ତାହାର ନାମ ନହୁଷ୍ଟର୍ନ (ପିତ୍ତଳ ଖଣ୍ଡ) ରଖିଲେ।
5 হিষ্কিয় ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর করলেন। যিহূদার রাজাদের মধ্যে কেউ তাঁর মতো হননি, না তাঁর আগে, না তাঁর পরে।
ସେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ, ତାଙ୍କର ପରବର୍ତ୍ତୀ ଯିହୁଦାର ସମସ୍ତ ରାଜାଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କେହି ତାଙ୍କ ପରି ନ ଥିଲେ, କିଅବା ତାଙ୍କର ପୂର୍ବବର୍ତ୍ତୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କେହି ନ ଥିଲେ।
6 তিনি সদাপ্রভুকে আঁকড়ে ধরেছিলেন এবং তাঁর পথে চলা বন্ধ করেননি; সদাপ্রভু মোশিকে যেসব আদেশ দিলেন, তিনি সেগুলি পালন করে গেলেন।
କାରଣ ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତି ଆସକ୍ତ ହେଲେ, ସେ ତାହାଙ୍କ ଅନୁଗମନରୁ ବିମୁଖ ହେଲେ ନାହିଁ, ଆଉ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋଶାଙ୍କୁ ଯାହା ଆଜ୍ଞା କରିଥିଲେ, ତାହାଙ୍କର ସେସବୁ ଆଜ୍ଞା ସେ ପାଳନ କଲେ।
7 সদাপ্রভু তাঁর সাথে ছিলেন; তাঁর সব কাজে তিনি সফল হলেন। তিনি আসিরিয়ার রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন এবং তাঁর সেবা করেননি।
ପୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କର ସହବର୍ତ୍ତୀ ହେଲେ; ସେ ଯେକୌଣସି ଆଡ଼େ ଗଲେ, ସେଆଡ଼େ କୁଶଳ ପ୍ରାପ୍ତ ହେଲେ। ଆଉ ସେ ଅଶୂର ରାଜାର ବିଦ୍ରୋହୀ ହୋଇ ତାହାର ସେବା କଲେ ନାହିଁ।
8 গাজা ও সেখানকার সব এলাকা জুড়ে নজরমিনার থেকে শুরু করে সুরক্ষিত নগর পর্যন্ত, সর্বত্র তিনি ফিলিস্তিনীদের পরাজিত করলেন।
ସେ ଘସା ଓ ତହିଁର ସୀମା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରହରୀମାନଙ୍କ ଦୁର୍ଗଠାରୁ ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କୁ ସଂହାର କଲେ।
9 রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের চতুর্থ বছরে, অর্থাৎ এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের সপ্তম বছরে আসিরিয়ার রাজা শল্মনেষর শমরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করে নগরটি অবরুদ্ধ করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ହିଜକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଚତୁର୍ଥ ବର୍ଷରେ, ଅର୍ଥାତ୍, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଏଲାଙ୍କର ପୁତ୍ର ହୋଶେୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ସପ୍ତମ ବର୍ଷରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଶଲ୍ମନେଷର ଶମରୀୟା ପ୍ରତିକୂଳରେ ଆସି ତାହା ଅବରୋଧ କଲା।
10 তিন বছর পর আসিরিয়ার সৈন্যসামন্তরা সেটি দখল করে নিয়েছিল। অতএব হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের ষষ্ঠ বছরে, অর্থাৎ ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের নবম বছরে শমরিয়া তাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল।
ପୁଣି ତିନି ବର୍ଷର ଶେଷରେ ସେମାନେ ତାହା ହସ୍ତଗତ କଲେ; ହିଜକୀୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଷଷ୍ଠ ବର୍ଷରେ, ଅର୍ଥାତ୍, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ହୋଶେୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ନବମ ବର୍ଷରେ ଶମରୀୟା ହସ୍ତଗତ କରାଗଲା।
11 আসিরিয়ার রাজা ইস্রায়েলকে আসিরিয়ায় নির্বাসিত করলেন এবং হলহে, হাবোর নদীতীরের গোষণে ও মাদীয়দের বিভিন্ন নগরে তাদের থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଅଶୂରକୁ ନେଇଯାଇ ହଲହରେ ଓ ହାବୋରରେ, ଗୋଶନ ନଦୀ ତୀରରେ ଓ ମାଦୀୟମାନଙ୍କ ନାନା ନଗରରେ ସେମାନଙ୍କୁ ରଖିଲା।
12 তারা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বাধ্য হয়ে থাকেনি বলেই এই ঘটনা ঘটেছিল, বরং তারা তাঁর সেইসব পবিত্র নিয়ম লঙ্ঘন করল, যেগুলি সদাপ্রভুর দাস মোশি তাদের পালন করার আদেশ দিলেন। তারা না সেইসব আদেশে কান দিয়েছিল, না সেগুলি পালন করল।
କାରଣ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ରବରେ ଅବଧାନ କଲେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ତାହାଙ୍କ ନିୟମ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସେବକ ମୋଶାଙ୍କର ସମସ୍ତ ଆଜ୍ଞାଲଙ୍ଘନ କଲେ ଓ ତାହା ଶୁଣିବାକୁ ସମ୍ମତ ହେଲେ ନାହିଁ କି ତାହା ପାଳନ କଲେ ନାହିଁ।
13 রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের চর্তুদশ বছরে আসিরিয়ার রাজা সন্হেরীব যিহূদার সব সুরক্ষিত নগর আক্রমণ করে সেগুলি দখল করে নিয়েছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ହିଜକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଚଉଦ ବର୍ଷରେ ଅଶୂରର ରାଜା ସନ୍ହେରୀବ ଯିହୁଦାର ସକଳ ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆସି ତାହାସବୁ ହସ୍ତଗତ କଲା।
14 তাই যিহূদার রাজা হিষ্কিয় লাখীশে আসিরিয়ার রাজাকে এই খবর দিয়ে পাঠালেন: “আমি অন্যায় করেছি। আপনি আমার কাছ থেকে ফিরে যান, আর আপনি যা দাবি করবেন, আমি আপনাকে তাই দেব।” আসিরিয়ার রাজা হিষ্কিয়ের কাছ থেকে জোর করে তিনশো তালন্ত রুপো ও ত্রিশ তালন্ত সোনা আদায় করে নিয়েছিলেন।
ଏଥିରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ହିଜକୀୟ ଲାଖୀଶ୍କୁ ଅଶୂରର ରାଜା ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ମୁଁ ଅପରାଧ କଲି; ମୋʼ ନିକଟରୁ ଫେରି ଯାଉନ୍ତୁ; ଆପଣ ମୋʼ ଉପରେ ଯେଉଁ ଭାର ଥୋଇବେ, ତାହା ମୁଁ ବହିବି।” ତହୁଁ ଅଶୂରର ରାଜା ଯିହୁଦାର ରାଜା ହିଜକୀୟଙ୍କ ଉପରେ ତିନି ଶହ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ଓ ତିରିଶ ତାଳନ୍ତ ସୁନା ନିରୂପଣ କଲା।
15 অতএব সদাপ্রভুর মন্দিরে ও রাজপ্রাসাদের কোষাগারে যত রুপো ছিল, হিষ্কিয় সেসব তাঁর হাতে তুলে দিলেন।
ତହିଁରେ ହିଜକୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ ଓ ରାଜଗୃହର ଭଣ୍ଡାରମାନରେ ପ୍ରାପ୍ତ ସମସ୍ତ ରୂପା ତାହାକୁ ଦେଲେ।
16 যিহূদার রাজা হিষ্কিয় সদাপ্রভুর মন্দিরের দরজা ও চৌকাঠগুলি যত সোনা দিয়ে মুড়ে রেখেছিলেন, সেইসব সোনা খুলে নিয়ে সেই সময় তিনি তা আসিরিয়ার রাজাকে দিলেন।
ସେସମୟରେ ହିଜକୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ମନ୍ଦିର ଦ୍ୱାରସବୁରୁ ଓ ଯିହୁଦାର ରାଜା ହିଜକୀୟଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ମଣ୍ଡିତ ସ୍ତମ୍ଭସବୁରୁ ସୁବର୍ଣ୍ଣ କାଟି ଅଶୂରର ରାଜାକୁ ଦେଲେ।
17 আসিরিয়ার রাজা লাখীশ থেকে তাঁর প্রধান সেনাপতি, মুখ্য কর্মকর্তা ও সমর-সেনাপতিকে এক বিশাল সৈন্যদল সমেত জেরুশালেমে হিষ্কিয়ের কাছে পাঠালেন। তারা জেরুশালেমে এসে ধোপার মাঠে যাওয়ার পথে পড়া, উপরের দিকের পুকুরপারের কৃত্রিম জলপ্রণালীর কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଲାଖୀଶ୍ଠାରୁ ତର୍ତ୍ତାନ ଓ ରବ୍ସାରୀସ୍ ଓ ରବ୍ଶାକିକୁ ମହାସୈନ୍ୟ ସହିତ ଯିରୂଶାଲମକୁ ହିଜକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ପଠାଇଲା। ତହୁଁ ସେମାନେ ଯାତ୍ରା କରି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସିଲେ। ଆଉ ସେଠାରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ସେମାନେ ରଜକର କ୍ଷେତ୍ର ପଥସ୍ଥିତ ଉପର ପୁଷ୍କରିଣୀର ନାଳ ନିକଟରେ ଠିଆ ହେଲେ।
18 তারা রাজাকে ডেকে পাঠালেন; এবং রাজপ্রাসাদের পরিচালক হিল্কিয়ের পুত্র ইলিয়াকীম, সচিব শিব্ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ বের হয়ে তাদের কাছে গেলেন।
ପୁଣି ସେମାନେ ରାଜାଙ୍କୁ ଡାକନ୍ତେ, ହିଲ୍କୀୟର ପୁତ୍ର ଇଲିୟାକୀମ୍ ନାମକ ରାଜଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ଓ ଶିବ୍ନ ଲେଖକ ଓ ଆସଫର ପୁତ୍ର ଯୋୟାହ ନାମକ ଇତିହାସ ଲେଖକ ବାହାର ହୋଇ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
19 সেই সৈন্যাধ্যক্ষ তাদের বললেন, “তোমরা গিয়ে হিষ্কিয়কে বলো, “‘মহান রাজাধিরাজ, আসিরিয়ার রাজা এই কথা বলেন: তোমাদের এই আত্মনির্ভরতা কীসের উপরে প্রতিষ্ঠিত?
ତହିଁରେ ରବ୍ଶାକି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, ଏବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ “ହିଜକୀୟଙ୍କୁ କୁହ, ମହାରାଜ ଅଶୂରର ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଯେଉଁ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ, ତାହା କିରୂପ ବିଶ୍ୱାସ?
20 তোমরা বলছ যে তোমাদের কাছে যুদ্ধ করার বুদ্ধিপরামর্শ ও শক্তি আছে—কিন্তু তোমরা আসলে শুধু শূন্যগর্ভ কথাই বলছ। কার উপর তুমি নির্ভর করছ, যে আমার বিরুদ্ধেই তুমি বিদ্রোহ করে বসেছ?
ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ମନ୍ତ୍ରଣା ଓ ବଳ ଅଛି ବୋଲି ତୁମ୍ଭେ କହୁଅଛ, ମାତ୍ର ତାହା କେବଳ ବୃଥା କଥା। ତୁମ୍ଭେ କାହା ଉପରେ ନିର୍ଭର କରି ମୋହର ବିଦ୍ରୋହୀ ହୋଇଅଛ?
21 এখন দেখো, আমি জানি তোমরা মিশরের উপরে নির্ভর করেছ। সে হল থ্যাঁৎলানো নলখাগড়ার মতো লাঠি, যা কোনো মানুষের হাতকে বিদ্ধ করে! তেমনি মিশরের রাজা ফরৌণ যারা তার উপরে নির্ভর করে।
ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଛେଚାନଳର ଯଷ୍ଟି ରୂପ ମିସର ଉପରେ ନିର୍ଭର କରୁଅଛ; ମାତ୍ର କେହି ତହିଁ ଉପରେ ଆଉଜିଲେ, ତାହା ତାହାର ହାତରେ ପଶି ଫୋଡ଼ି ପକାଇବ। ଯେଉଁମାନେ ମିସରୀୟ ରାଜା ଫାରୋ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖନ୍ତି, ସେସମସ୍ତଙ୍କ ପ୍ରତି ସେ ତ ଏହି ପ୍ରକାର।
22 আর যদি তোমরা আমাকে বলো, “আমরা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করি,” তাহলে তিনি কি সেই ঈশ্বর নন, যার উঁচু পীঠস্থানগুলি ও বেদিগুলি হিষ্কিয় অপসারণ করেছেন এবং যিহূদা ও জেরুশালেমকে এই কথা বলেছেন, “তোমরা অবশ্যই এই যজ্ঞবেদির সামনে উপাসনা করবে”?
ମାତ୍ର ଯେବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋତେ କୁହ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖୁଅଛୁ; ତେବେ ହିଜକୀୟ ଯାହାଙ୍କ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀ ଓ ଯଜ୍ଞବେଦିସବୁ ଦୂର କରିଦେଇଅଛି, ଆଉ ଯିହୁଦାକୁ ଓ ଯିରୂଶାଲମକୁ କହିଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଏହି ଯଜ୍ଞବେଦି ସମ୍ମୁଖରେ ପ୍ରଣାମ କରିବ, ସେ କି ସେହି ନୁହନ୍ତି?’
23 “‘এবারে এসো, আমার মনিব আসিরিয়ার রাজার সাথে একটি চুক্তি করো: আমি তোমাদের দুই হাজার অশ্ব দেব, যদি তোমরা তাদের জন্য প্রয়োজনীয় অশ্বারোহী দিতে পারো!
ଏବେ ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଅଶୂରର ରାଜାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ପଣ କର, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଦୁଇ ହଜାର ଅଶ୍ୱ ଦେବି, ଯେବେ ତୁମ୍ଭେ ପାର, ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ଚଢ଼ିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭ ଆଡ଼ୁ ଲୋକ ଆଣ।
24 তা যদি না হয়, তাহলে কীভাবে তোমরা আমার মনিবের নগণ্যতম কর্মকর্তাদের মধ্যে মাত্র একজনকেও হঠিয়ে দিতে পারবে, যদিও তোমরা রথ ও অশ্বারোহীদের জন্য মিশরের উপর নির্ভর করছ?
ତେବେ କିପରି ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦାସମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଏକ କ୍ଷୁଦ୍ରତମ ସେନାପତିକୁ ଫେରାଇ ଦେଇ ପାରିବ? କିପରି ତୁମ୍ଭେ ରଥ ଓ ଅଶ୍ୱାରୋହୀ ନିମନ୍ତେ ମିସର ଉପରେ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ?
25 এছাড়াও, আমি কি সদাপ্রভুর অনুমতি ছাড়াই এই দেশ আক্রমণ করে ধ্বংস করতে এসেছি? সদাপ্রভু স্বয়ং আমাকে বলেছেন, এই দেশের বিরুদ্ধে সমরাভিযান করে তা ধ্বংস করতে।’”
ମୁଁ କʼଣ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିନା ଏହି ସ୍ଥାନ ଧ୍ୱଂସ କରିବାକୁ ଆସିଅଛି? ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋତେ କହିଲେ, ଏହି ଦେଶ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯାଇ ତାହା ଧ୍ୱଂସ କର।”
26 তখন হিল্কিয়ের ছেলে ইলিয়াকীম, এবং শিব্ন ও যোয়াহ সেই সৈন্যাধ্যক্ষকে বললেন, “দয়া করে আপনি আপনার দাসদের কাছে অরামীয় ভাষায় কথা বলুন, কারণ আমরা তা বুঝতে পারি। প্রাচীরের উপরে বসে থাকা লোকদের কর্ণগোচরে আমাদের সঙ্গে হিব্রু ভাষায় কথা বলবেন না।”
ଏଥିରେ ହିଲ୍କୀୟର ପୁତ୍ର ଇଲିୟାକୀମ୍ ଓ ଶିବ୍ନ ଓ ଯୋୟାହ ରବ୍ଶାକିକୁ କହିଲେ, “ବିନୟ କରୁଅଛୁ, ଆପଣ ଅରାମୀୟ ଭାଷାରେ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ କହନ୍ତୁ; କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହା ବୁଝୁଅଛୁ। ପୁଣି ପ୍ରାଚୀରର ଉପରିସ୍ଥ ଲୋକମାନଙ୍କ କର୍ଣ୍ଣଗୋଚରରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଯିହୁଦୀୟ ଭାଷାରେ ନ କହନ୍ତୁ।”
27 কিন্তু সেই সৈন্যাধ্যক্ষ উত্তর দিলেন, “আমার মনিব কি এই সমস্ত কথা কেবলমাত্র তোমাদের মনিব ও তোমাদের কাছে বলতে পাঠিয়েছেন, কিন্তু প্রাচীরের উপরে ওই বসে থাকা লোকদের কাছে নয়—যারা তোমাদেরই মতো নিজেদের মল ভোজন ও নিজেদেরই মূত্র পান করবে?”
ମାତ୍ର ରବ୍ଶାକି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁ କି ତୁମ୍ଭ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଓ ତୁମ୍ଭକୁ ଏସବୁ କଥା କହିବା ପାଇଁ ପଠାଇଅଛନ୍ତି? ଏହି ଯେଉଁ ଲୋକମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଆପଣା ଆପଣା ବିଷ୍ଠା ଖାଇବାକୁ ଓ ମୂତ୍ର ପିଇବାକୁ ପ୍ରାଚୀର ଉପରେ ବସିଅଛନ୍ତି, ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ କʼଣ ମୋତେ ପଠାଇ ନାହାନ୍ତି?”
28 তারপরে সেই সৈন্যাধ্যক্ষ দাঁড়িয়ে জোরে জোরে হিব্রু ভাষায় বলতে লাগলেন, “তোমরা মহান রাজাধিরাজ, আসিরীয় রাজার কথা শোনো!
ତହୁଁ ରବ୍ଶାକି ଠିଆ ହୋଇ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଯିହୁଦୀୟ ଭାଷାରେ ଏହି କଥା କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ମହାରାଜ ଅଶୂରର ରାଜାଙ୍କ କଥା ଶୁଣ।
29 সেই মহারাজ এই কথা বলেন: হিষ্কিয় তোমাদের সঙ্গে প্রতারণা না করুক। সে তোমাদের উদ্ধার করতে পারবে না!
ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଭୁଲାଇବା ପାଇଁ ହିଜକୀୟକୁ ନ ଦିଅ; କାରଣ ସେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଉଦ୍ଧାର କରି ପାରିବ ନାହିଁ।
30 হিষ্কিয় তোমাদের এই কথা বলে যেন বিশ্বাস না জন্মায় যে, ‘সদাপ্রভু অবশ্যই আমাদের উদ্ধার করবেন; এই নগর আসিরিয়ার রাজার হাতে সমর্পিত হবে না।’
କିଅବା ସଦାପ୍ରଭୁ ନିଶ୍ଚୟ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ ଓ ଏହି ନଗର ଅଶୂରୀୟ ରାଜାର ହସ୍ତଗତ ହେବ ନାହିଁ। ଏହି କଥା କହି ହିଜକୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ବିଶ୍ୱାସ ନ ଜନ୍ମାଉ।
31 “তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনবে না। আসিরীয় রাজা এই কথা বলেন: আমার সঙ্গে সন্ধিচুক্তি করে তোমরা আমার কাছে বেরিয়ে এসো। তাহলে তোমরা তখন প্রত্যেকে নিজের নিজের আঙুর ও ডুমুর গাছ থেকে ফল পেড়ে খাবে ও নিজের নিজের কুয়ো থেকে জলপান করবে।
ହିଜକୀୟର କଥା ଶୁଣ ନାହିଁ; କାରଣ ଅଶୂରୀୟ ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ସନ୍ଧି କର ଓ ମୋʼ ନିକଟକୁ ବାହାରି ଆସ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଦ୍ରାକ୍ଷାଫଳ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଡିମ୍ବିରି ଫଳ ଭୋଜନ କର, ଆଉ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା କୂପ ଜଳ ପାନ କର।
32 পরে আমি এসে তোমাদের এমন একটি দেশে নিয়ে যাব, যেটি তোমাদের নিজেদের দেশের মতোই—খাদ্যশস্য ও নতুন দ্রাক্ষারসে ভরা এক দেশ, রুটি ও দ্রাক্ষাক্ষেতে ভরা এক দেশ, জলপাই গাছ ও মধু ভরা এক দেশ। মৃত্যু নয়, কিন্তু জীবন বেছে নাও! “হিষ্কিয়ের কথা শুনো না, কারণ এই কথা বলার সময় তিনি তোমাদের বিপথে পরিচালিত করছেন, ‘সদাপ্রভু আমাদের রক্ষা করবেন।’
ଶେଷରେ ମୁଁ ଆସି ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ସ୍ୱଦେଶ ତୁଲ୍ୟ ଏକ ଦେଶକୁ, ଅର୍ଥାତ୍, ଶସ୍ୟ ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସମୟ ଦେଶ, ଆଉ ରୁଟି ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ରମୟ ଦେଶ, ଆଉ ତୈଳଜୀତ ଓ ମଧୁମୟ ଦେଶକୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ନେଇଯିବି, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ବଞ୍ଚିବ ଓ ମରିବ ନାହିଁ; ପୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ ବୋଲି କହି ହିଜକୀୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ମଣାଇଲେ, ତାହାର କଥା ତୁମ୍ଭେମାନେ ଶୁଣ ନାହିଁ।
33 কোনও দেশের দেবতা কি আসিরিয়ার রাজার হাত থেকে তার দেশকে বাঁচাতে পেরেছে?
ନାନା ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କ ଦେବତାଗଣ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି ଦେବତା କʼଣ ଅଶୂରୀୟ ରାଜାଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ଆପଣା ଦେଶ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛି?
34 হমাৎ ও অর্পদের দেবতারা কোথায় গেল? সফর্বয়িমের, হেনার ও ইব্বার দেবতারা কোথায় গেল? তারা কি আমার হাত থেকে শমরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
ହମାତର ଓ ଅର୍ପଦର ଦେବତାମାନେ କାହାନ୍ତି? ସଫର୍ବୟିମର ଓ ହେନାର ଓ ଅବ୍ବାର ଦେବତାମାନେ କାହାନ୍ତି? ସେମାନେ କʼଣ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଶମରୀୟାକୁ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛନ୍ତି?
35 এই সমস্ত দেশের কোন সব দেবতা তাদের দেশ আমার হাত থেকে রক্ষা করেছে? তাহলে সদাপ্রভু কীভাবে আমার হাত থেকে জেরুশালেমকে রক্ষা করবেন?”
ନାନା ଗୋଷ୍ଠୀୟ ସମସ୍ତ ଦେବତା ମଧ୍ୟରେ କିଏ ଆପଣା ଦେଶକୁ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଉଦ୍ଧାର କରିଅଛି ଯେ, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ ହସ୍ତରୁ ଯିରୂଶାଲମକୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ?’”
36 লোকেরা কিন্তু নীরব রইল। প্রত্যুত্তরে তারা কিছুই বলল না, কারণ রাজা আদেশ দিয়েছিলেন, “ওর কথার কোনো উত্তর দিয়ো না।”
ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ ନୀରବ ହୋଇ ରହିଲେ, ଗୋଟିଏ କଥା ଉତ୍ତର କଲେ ନାହିଁ। କାରଣ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ନ ଦିଅ ବୋଲି ରାଜାଙ୍କର ଆଜ୍ଞା ଥିଲା।
37 তখন হিল্কিয়ের পুত্র, রাজপ্রসাদের পরিচালক ইলিয়াকীম, সচিব শিব্ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ, নিজের নিজের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন। সেই সৈন্যাধ্যক্ষ যেসব কথা বলেছিলেন, তারা সেসবই তাঁকে বললেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ହିଲ୍କୀୟର ପୁତ୍ର ଇଲିୟାକୀମ୍ ନାମକ ରାଜଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ଓ ଶିବ୍ନ ଲେଖକ ଓ ଆସଫର ପୁତ୍ର ଯୋୟାହ ନାମକ ଇତିହାସ ଲେଖକ ଆପଣା ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରି ହିଜକୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି ରବ୍ଶାକିର କଥାସବୁ ତାଙ୍କୁ ଜଣାଇଲେ।