< দ্বিতীয় রাজাবলি 17 >
1 যিহূদার রাজা আহসের রাজত্বকালের দ্বাদশতম বছরে এলার ছেলে হোশেয় শমরিয়ায় ইস্রায়েলের রাজা হলেন, এবং তিনি নয় বছর রাজত্ব করলেন।
ଯିହୁଦାର ରାଜା ଆହସ୍ଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଦ୍ୱାଦଶ ବର୍ଷରେ ଏଲାଙ୍କର ପୁତ୍ର ହୋଶେୟ ଶମରୀୟାରେ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରି ନଅ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
2 সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা মন্দ, তিনি তাই করলেন, তবে ইস্রায়েলে তাঁর পূর্বসূরি রাজাদের মতো তা করেননি।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ, ମାତ୍ର ଆପଣା ପୂର୍ବବର୍ତ୍ତୀ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାମାନଙ୍କ ତୁଲ୍ୟ ନୁହେଁ।
3 আসিরিয়ার রাজা শল্মনেষর সেই হোশেয়কে আক্রমণ করতে এলেন, যিনি আগে শল্মনেষরের কেনা গোলাম ছিলেন এবং তাঁকে রাজকরও দিতেন।
ତାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଶଲ୍ମନେଷର ଆସିଲା; ତହିଁରେ ହୋଶେୟ ତାହାର ଦାସ ହେଲେ ଓ ତାହା ନିକଟକୁ ଦର୍ଶନୀ ଆଣିଲେ।
4 কিন্তু আসিরিয়ার রাজা আবিষ্কার করলেন যে হোশেয় একজন বিশ্বাসঘাতক, কারণ তিনি মিশরের রাজা সো-র কাছে দূত পাঠালেন, এবং আগে যেমন বছরের পর বছর তিনি আসিরিয়ার রাজাকে রাজকর দিয়ে যেতেন, এখন তিনি আর তা দিচ্ছিলেন না। তাই শল্মনেষর তাঁকে অবরুদ্ধ করে জেলখানায় পুরে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରର ରାଜା ହୋଶେୟଙ୍କଠାରେ ଚକ୍ରାନ୍ତ ଭାବ ଦେଖିଲା; କାରଣ ସେ ମିସରର ସୋ ରାଜା ନିକଟକୁ ଦୂତଗଣ ପଠାଇଲେ, ପୁଣି ଅଶୂରର ରାଜାକୁ ଯେପରି ବର୍ଷକୁ ବର୍ଷ ଦର୍ଶନୀ ଦେଉଥିଲେ, ସେପରି ଆଉ ଦେଲେ ନାହିଁ; ଏଣୁ ଅଶୂରର ରାଜା ତାଙ୍କୁ ରୁଦ୍ଧ କରି କାରାଗାରରେ ବନ୍ଦ କଲା।
5 আসিরিয়ার রাজা গোটা দেশে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়েছিলেন, শমরিয়ার দিকে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে গেলেন এবং তিন বছর নগরটি অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন।
ତହିଁରେ ଅଶୂରର ରାଜା ସମସ୍ତ ଦେଶ ଆକ୍ରମଣ କଲା ଓ ଶମରୀୟାକୁ ଯାଇ ତାହା ତିନି ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଅବରୋଧ କଲା।
6 হোশেয়ের রাজত্বকালের নবম বছরে আসিরিয়ার রাজা শমরিয়া দখল করে নিয়েছিলেন এবং ইস্রায়েলীদের বন্দি করে আসিরিয়ায় পাঠিয়ে দিলেন। হলহে, হাবোর নদীতীরের গোষণে এবং মাদীয়দের বিভিন্ন নগরে তিনি তাদের উপনিবেশ গড়ে দিলেন।
ହୋଶେୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ନବମ ବର୍ଷରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଶମରୀୟା ହସ୍ତଗତ କଲା ଓ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଅଶୂରକୁ ନେଇଯାଇ ହଲହରେ ଓ ହାବୋରରେ ଗୋଶନ ନଦୀ ତୀରରେ ଓ ମାଦୀୟମାନଙ୍କ ନାନା ନଗରରେ ରଖିଲା।
7 যিনি ইস্রায়েলীদের মিশর থেকে, ও মিশরের রাজা ফরৌণের অধীনতা থেকে মুক্ত করে এনেছিলেন, তাদের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে যেহেতু তারা পাপ করল, তাই এসব ঘটনা ঘটেছিল। তারা অন্যান্য দেবতাদের পুজো করল
ଏଥିର କାରଣ ଏହି, ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣର ଯେଉଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ସେମାନଙ୍କୁ ମିସର ଦେଶରୁ, ଅର୍ଥାତ୍, ମିସରୀୟ ରାଜା ଫାରୋର ହସ୍ତାଧୀନରୁ ବାହାର କରି ଆଣିଥିଲେ, ତାହାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସେମାନେ ପାପ କରି ଅନ୍ୟ ଦେବଗଣକୁ ଭୟ କଲେ,
8 এবং তাদের সামনে থেকে সদাপ্রভু যেসব জাতিকে দূর করে দিলেন, তারা তাদের লোকাচার তথা ইস্রায়েলের রাজাদের শুরু করা লোকাচার অনুসারে চলেছিল।
ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସମ୍ମୁଖରୁ ଯେଉଁ ଅନ୍ୟ ଦେଶୀୟମାନଙ୍କୁ ଦୂର କରି ଦେଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ଓ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାମାନଙ୍କ ସ୍ଥାପିତ ବିଧିରେ ଚାଲିଲେ।
9 ইস্রায়েলীরা গোপনে তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে এমন সব কাজ করল, যা আদৌ ঠিক নয়। নজরমিনার থেকে শুরু করে সুরক্ষিত দুর্গ পর্যন্ত সর্বত্র তারা তাদের সব নগরে প্রতিমাপুজোর উঁচু উঁচু স্থানগুলি তৈরি করল।
ଆହୁରି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଗୋପନରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଅଯଥାର୍ଥ କର୍ମ କଲେ ଓ ପ୍ରହରୀମାନଙ୍କ ଦୁର୍ଗଠାରୁ ପ୍ରାଚୀର-ବେଷ୍ଟିତ ନଗର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଆପଣାମାନଙ୍କ ସକଳ ନଗରରେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନ ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲେ।
10 প্রত্যেকটি উঁচু উঁচু পাহাড়ের উপর ও ডালপালা ছড়ানো গাছের তলায় তারা পবিত্র পাথর ও আশেরার খুঁটি খাড়া করল।
ଆଉ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପାଇଁ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉଚ୍ଚ ପର୍ବତ ଉପରେ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ହରିଦ୍ବର୍ଣ୍ଣ ବୃକ୍ଷ ମୂଳେ ସ୍ତମ୍ଭ ଓ ଆଶେରା ମୂର୍ତ୍ତିମାନ ସ୍ଥାପନ କଲେ।
11 প্রতিমাপুজোর উঁচু উঁচু স্থানগুলিতে তারা সেইসব পরজাতি লোকজনের মতো ধূপ জ্বালাতো, যাদের সদাপ্রভু তাদের সামনে থেকে দূর করে দিলেন। তারা এমন সব মন্দ কাজ করল, যা সদাপ্রভুর ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছিল।
ପୁଣି ସେଠାସ୍ଥିତ ସକଳ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସେମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରୁ ଦୂରୀକୃତ ଅନ୍ୟ ଦେଶୀୟମାନଙ୍କ ତୁଲ୍ୟ ସେମାନେ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କରିବା ପାଇଁ ଦୁଷ୍କର୍ମ କଲେ।
12 তারা প্রতিমাপুজো করল, যদিও সদাপ্রভু বললেন, “তোমরা এরকম করবে না।”
ପୁଣି “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି କର୍ମ କରିବ ନାହିଁ।” ବୋଲି ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେଉଁ ଦେବତାମାନଙ୍କ ବିଷୟରେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଥିଲେ, ସେହି ଦେବତାମାନଙ୍କୁ ସେମାନେ ସେବା କଲେ।
13 সদাপ্রভু তাঁর সব ভাববাদী ও ভবিষ্যৎদ্রষ্টার মাধ্যমে ইস্রায়েল ও যিহূদাকে এই বলে সতর্ক করে দিলেন: “তোমরা তোমাদের কুপথ থেকে ফিরে এসো। আমি তোমাদের পূর্বপুরুষদের পালনীয় সম্পূর্ণ যে বিধান দিয়েছিলাম ও আমার দাস সেই ভাববাদীদের মাধ্যমে তোমাদের কাছে যা সঁপে দিয়েছিলাম, সেগুলির সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমার সব আদেশ ও বিধিবিধান পালন করো।”
ତଥାପି ସଦାପ୍ରଭୁ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଦର୍ଶକ ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲ ପ୍ରତି ଓ ଯିହୁଦା ପ୍ରତି ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଇ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ କୁପଥରୁ ଫେର, ଆଉ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃଲୋକଙ୍କୁ ଯେସମସ୍ତ ବ୍ୟବସ୍ଥା ଆଜ୍ଞା କରିଅଛୁ ଓ ଯାହା ଆପଣା ଦାସ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ହସ୍ତ ଦ୍ୱାରା ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ପଠାଇଅଛୁ, ତଦନୁସାରେ ଆମ୍ଭର ଆଜ୍ଞା ଓ ବିଧିସବୁ ପାଳନ କର।”
14 কিন্তু তারা তা শোনেওনি এবং তাদের সেই পূর্বপুরুষদের মতো তারাও একগুঁয়েমি করল, যারা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুতে বিশ্বাস করতে ব্যর্থ হল।
ତଥାପି ସେମାନେ ଶୁଣିବାକୁ ସମ୍ମତ ହେଲେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ସେମାନଙ୍କର ଯେଉଁ ପିତୃଲୋକମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ ନାହିଁ, ସେମାନଙ୍କ ଗ୍ରୀବା ତୁଲ୍ୟ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଗ୍ରୀବା ଶକ୍ତ କଲେ।
15 তাঁর সেই বিধিবিধান ও পবিত্র নিয়ম তারা প্রত্যাখ্যান করল, যা তিনি তাদের পূর্বপুরুষদের দিলেন এবং সেই ঐশ্বরিক বিধানও তারা অগ্রাহ্য করল, যা পালন করার জন্য তিনি তাদের সতর্ক করে দিলেন। তারা অযোগ্য সব প্রতিমার অনুগামী হল এবং নিজেরাও অযোগ্য হয়ে পড়েছিল। তারা তাদের চারপাশে থাকা জাতিদের অনুকরণ করল, যদিও সদাপ্রভু তাদের আদেশ দিলেন, “তোমরা তাদের মতো কাজকর্ম কোরো না।”
ପୁଣି ସେମାନେ ତାହାଙ୍କର ବିଧି ଓ ସେମାନଙ୍କ ପିତୃଗଣ ସହିତ କୃତ ତାହାଙ୍କର ନିୟମ ଓ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଦତ୍ତ ତାହାଙ୍କର ସାକ୍ଷ୍ୟସବୁ ଅଗ୍ରାହ୍ୟ କଲେ। ଆଉ ସେମାନେ ଅସାରତାର ଅନୁଗାମୀ ହୋଇ ଅସାର ହେଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେଉଁମାନଙ୍କ ତୁଲ୍ୟ କର୍ମ ନ କରିବାକୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇଥିଲେ; ଆପଣାମାନଙ୍କ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗସ୍ଥ ସେହି ଅନ୍ୟଦେଶୀୟମାନଙ୍କର ପଶ୍ଚାଦ୍ଗାମୀ ହେଲେ।
16 তারা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সব আদেশ ত্যাগ করল এবং নিজেদের জন্য বাছুরের আকৃতিবিশিষ্ট দুটি প্রতিমার মূর্তি ও আশেরার একটি খুঁটি তৈরি করে নিয়েছিল। তারা আকাশের সব তারকাদলের কাছে মাথা নত করত, ও বায়ালদেবেরও পুজো করত।
ପୁଣି ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ସକଳ ଆଜ୍ଞା ତ୍ୟାଗ କଲେ ଓ ଆପଣାମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଛାଞ୍ଚରେ ଢଳା ପ୍ରତିମା, ଅର୍ଥାତ୍, ଦୁଇ ଗୋବତ୍ସ ଓ ଆଶେରା ମୂର୍ତ୍ତି ନିର୍ମାଣ କଲେ, ଆଉ ଆକାଶସ୍ଥ ବାହିନୀ ସକଳକୁ ପ୍ରଣାମ କଲେ ଓ ବାଲ୍ର ସେବା କଲେ।
17 তারা তাদের ছেলেমেয়েদের আগুনে উৎসর্গ করত। তারা দৈববিচার প্রয়োগ করত এবং মঙ্গল বা অমঙ্গলসূচক লক্ষণ খুঁজে বেড়াত ও সদাপ্রভুর ক্রোধ জাগিয়ে তুলে তাঁর দৃষ্টিতে কুকাজ করার জন্য নিজেদের বিকিয়ে দিয়েছিল।
ପୁଣି ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପୁତ୍ରକନ୍ୟାଗଣକୁ ଅଗ୍ନି ମଧ୍ୟଦେଇ ଗମନ କରାଇଲେ, ପୁଣି ମନ୍ତ୍ର ଓ ଗଣକତା ବ୍ୟବହାର କଲେ, ଆଉ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କରିବା ପାଇଁ ତାହାଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କରିବାକୁ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ବିକ୍ରୟ କଲେ।
18 তাই সদাপ্রভু ইস্রায়েলের প্রতি অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলেন এবং তাঁর উপস্থিতি থেকে তাদের দূর করে দিলেন। একমাত্র যিহূদা বংশ অবশিষ্ট ছিল,
ଏହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ଅତିଶୟ କ୍ରୁଦ୍ଧ ହେଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ଆପଣା ଦୃଷ୍ଟିରୁ ଦୂର କଲେ। କେବଳ ଯିହୁଦା-ଗୋଷ୍ଠୀ ଛଡ଼ା ଆଉ କେହି ଅବଶିଷ୍ଟ ରହିଲା ନାହିଁ।
19 এবং এমনকি যিহূদাও তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আদেশ পালন করেননি। ইস্রায়েলের শুরু করা প্রথা তারাও অনুসরণ করল।
ଯିହୁଦା ମଧ୍ୟ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆଜ୍ଞାସବୁ ପ୍ରତିପାଳନ କଲେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଇସ୍ରାଏଲର କୃତ ବିଧିରେ ଚାଲିଲେ।
20 তাই সদাপ্রভু ইস্রায়েলের সব লোকজনকে প্রত্যাখ্যান করলেন; তিনি তাদের কষ্ট দিলেন এবং তাঁর উপস্থিতি থেকে তাদের ধাক্কা মেরে দূর করে না দেওয়া পর্যন্ত তিনি তাদের লুঠেরাদের হাতে সঁপে দিলেন।
ଏଣୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ସମୁଦାୟ ଇସ୍ରାଏଲ ବଂଶକୁ ଅଗ୍ରାହ୍ୟ କଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ କ୍ଳେଶ ଦେଲେ ଓ ଆପଣା ଦୃଷ୍ଟିରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଦୂର ନ କରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଲୁଟକାରୀମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ।
21 যখন তিনি ইস্রায়েলকে দাউদের কুল থেকে ছিঁড়ে আলাদা করলেন, তখন তারা নবাটের ছেলে যারবিয়ামকে তাদের রাজা করল। যারবিয়াম সদাপ্রভুর পথ থেকে সরে যেতে ইস্রায়েলকে প্রলুব্ধ করল এবং তাদের দিয়ে মহাপাপ করিয়েছিল।
କାରଣ ସେ ଦାଉଦ ବଂଶରୁ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଛିନ୍ନ କଲେ; ଆଉ ସେମାନେ ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମଙ୍କୁ ରାଜା କଲେ ଓ ଯାରବୀୟାମ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଅନୁଗମନରୁ ତଡ଼ିଦେଇ ସେମାନଙ୍କୁ ଏକ ମହାପାପ କରାଇଲେ।
22 ইস্রায়েলীরা নাছোড়বান্দা মনোভাব নিয়ে যারবিয়ামের করা সব পাপে লিপ্ত হল এবং সেগুলি থেকে ততদিন ফিরে আসেনি
ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଯାରବୀୟାମଙ୍କ କୃତ ସମସ୍ତ ପାପରେ ଚାଲିଲେ; ସେମାନେ ତହିଁରୁ ବିମୁଖ ହେଲେ ନାହିଁ।
23 যতদিন না সদাপ্রভু তাঁর উপস্থিতি থেকে তাদের দূর করে দিলেন, যে বিষয়ে তিনি তাঁর সব দাস ভাববাদীদের মাধ্যমে তাদের আগেই সতর্ক করে দিলেন। অতএব ইস্রায়েলী প্রজারা তাদের স্বদেশ থেকে আসিরিয়ায় নির্বাসিত হল, এবং আজও পর্যন্ত তারা সেখানেই আছে।
ଶେଷରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାର ସମସ୍ତ ସେବକ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଯେପରି କହିଥିଲେ, ତଦନୁସାରେ ସେ ଆପଣା ଦୃଷ୍ଟିରୁ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଦୂର କଲେ। ତେଣୁ ଇସ୍ରାଏଲ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଦେଶରୁ ଅଶୂରକୁ ନିଆଗଲେ ଓ ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେଠାରେ ଅଛନ୍ତି।
24 আসিরিয়ার রাজা ব্যাবিলন, কূথা, অব্বা, হমাৎ ও সফর্বয়িম থেকে লোকজন এনে ইস্রায়েলীদের পরিবর্তে শমরিয়ার বিভিন্ন নগরে তাদের বসিয়ে দিলেন। তারা শমরিয়া দখল করে সেখানকার নগরগুলিতে বসবাস করতে শুরু করল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରର ରାଜା, ବାବିଲ ଓ କୂଥା ଓ ଅବ୍ଦା ଓ ହମାତ ଓ ସଫର୍ବୟିମଠାରୁ ଲୋକ ଆଣି ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ବଦଳେ ଶମରୀୟାର ନାନା ନଗରରେ ସେମାନଙ୍କୁ ସ୍ଥାପନ କଲା; ତହୁଁ ସେମାନେ ଶମରୀୟା ଅଧିକାର କରି ତହିଁର ନାନା ନଗରରେ ବାସ କଲେ।
25 প্রথম প্রথম সেখানে থাকার সময় তারা সদাপ্রভুর আরাধনা করেননি; তাই তিনি তাদের মধ্যে কয়েকটি সিংহ পাঠিয়ে দিলেন এবং সিংহগুলি লোকদের মধ্যে কয়েকজনকে মেরে ফেলেছিল।
ସେଠାରେ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ବସତିର ଆରମ୍ଭରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କଲେ ନାହିଁ। ଏହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟକୁ ସିଂହଗଣ ପଠାଇଲେ ଓ ସିଂହମାନେ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେତେକଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
26 আসিরিয়ার রাজাকে সেই খবর দেওয়া হল: “যে লোকজনকে আপনি শমরিয়ায় পাঠিয়ে সেখানে তাদের পুনর্বাসন দিয়েছেন, তারা জানে না, সেই দেশের দেবতা ঠিক কী চান। তিনি তাদের মধ্যে কয়েকটি সিংহ পাঠিয়েছেন, যারা লোকজনকে মেরে ফেলছে, কারণ লোকেরা তো জানেই না, তিনি ঠিক কী চান।”
ଏଥିସକାଶୁ ସେମାନେ ଅଶୂରର ରାଜାକୁ କହିଲେ, ଆପଣ ଯେଉଁ ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କୁ ନେଇ ଶମରୀୟାର ନଗରମାନରେ ସ୍ଥାପନ କରିଅଛନ୍ତି; ସେମାନେ ଏ ଦେଶୀୟ ଦେବତାର ରୀତି ଜାଣନ୍ତି ନାହିଁ। ଏଥିପାଇଁ ସେ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟକୁ ସିଂହଗଣ ପଠାଇଅଛନ୍ତି, ଆଉ ଦେଖନ୍ତୁ, ସେମାନେ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବଧ କରୁଅଛନ୍ତି, କାରଣ ଲୋକମାନେ ଏ ଦେଶୀୟ ଦେବତାର ରୀତି ଜାଣନ୍ତି ନାହିଁ।
27 তখন আসিরিয়ার রাজা এই আদেশ দিলেন: “তোমরা শমরিয়া থেকে যেসব যাজককে বন্দি করে নিয়ে এসেছ, তাদের মধ্যে একজনকে সেখানে ফিরে যেতে দাও। সে সেখানে থেকে লোকজনকে শিক্ষা দেবে, সেই দেশের দেবতা ঠিক কী চান।”
ଏଥିରେ ଅଶୂରର ରାଜା ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ସେଠାରୁ ଯେଉଁ ଯାଜକମାନଙ୍କୁ ଆଣିଅଛ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣକୁ ସେଠାକୁ ନେଇଯାଅ। ସେମାନେ ସେଠାକୁ ଯାଇ ବାସ କରନ୍ତୁ ଓ ସେହି ଯାଜକ ସେଦେଶୀୟ ଦେବତାର ରୀତି ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଶିଖାଉ।”
28 অতএব শমরিয়া থেকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া যাজকদের মধ্যে একজন বেথেলে বসবাস করার জন্য ফিরে এলেন এবং তিনি তাদের শিক্ষা দিলেন, কীভাবে সদাপ্রভুর আরাধনা করতে হয়।
ତହିଁରେ ସେମାନେ ଯେଉଁ ଯାଜକମାନଙ୍କୁ ଶମରୀୟାରୁ ନେଇ ଯାଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ଆସି ବେଥେଲ୍ରେ ବାସ କଲା ଓ କିପ୍ରକାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କରିବା କର୍ତ୍ତବ୍ୟ, ତାହା ସେମାନଙ୍କୁ ଶିଖାଇଲା।
29 তা সত্ত্বেও, বিভিন্ন নগরে উপনিবেশ গড়ে বসবাস করতে থাকা প্রত্যেকটি জাতিভিত্তিক দল সেই নগরগুলিতে নিজের নিজের দেবতা গড়ে নিয়েছিল, এবং শমরিয়ার লোকেরা আগে উঁচু উঁচু স্থানে যেসব প্রতিমাপুজোর পীঠস্থান তৈরি করল, সেখানেই তাদের দেবতাদের প্রতিষ্ঠিত করল।
ତଥାପି ପ୍ରତ୍ୟେକ ଗୋଷ୍ଠୀ ଆପଣା ଆପଣାର ଦେବତା ନିର୍ମାଣ କଲେ ଓ ଶମରୀୟ ଲୋକମାନେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନରେ ଯେସବୁ ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିଥିଲେ; ତହିଁ ମଧ୍ୟରେ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଗୋଷ୍ଠୀ ଆପଣା ଆପଣା ନିବାସ-ନଗରରେ ଆପଣା ଆପଣାର ଦେବତା ସ୍ଥାପନ କଲେ।
30 ব্যাবিলন থেকে আসা লোকেরা সুক্কোৎ-বনোৎ তৈরি করল, কূথা থেকে আসা লোকেরা নের্গল, এবং হমাৎ থেকে আসা লোকেরা অশীমা;
ପୁଣି ବାବିଲୀୟ ଲୋକମାନେ ସୁକ୍କୋତ୍ ବନୋତ୍ ନିର୍ମାଣ କଲେ, ଓ କୂଥୀୟ ଲୋକମାନେ ନେର୍ଗଲ ନିର୍ମାଣ କଲେ, ଓ ହମାତୀୟ ଲୋକମାନେ ଅଶୀମା ନିର୍ମାଣ କଲେ,
31 অব্বীয়রা নিভস ও তর্ত্তক তৈরি করল, এবং সফর্বীয়রা তাদের ছেলেমেয়েদের বলিরূপে সফর্বয়িমের দেবতা অদ্রম্মেলক ও অনম্মেলকের কাছে আগুনে পোড়াতো।
ଓ ଅବ୍ବୀୟ ଲୋକମାନେ ନିଭସ୍ ଓ ତର୍ତ୍ତକ୍ ନିର୍ମାଣ କଲେ, ଓ ସଫର୍ବୀୟ ଲୋକମାନେ ସଫର୍ବୟିମର ଅଦ୍ରମ୍ମେଲକ୍ ଓ ଅନମ୍ମେଲକ୍ ଦେବତାମାନଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କୁ ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କଲେ।
32 তারা সদাপ্রভুর আরাধনা করত, কিন্তু এছাড়াও তারা নিজেদের সব ধরনের লোকজনকে উঁচু উঁচু স্থানগুলিতে দেবতার পীঠস্থানে পূজারির কাজে নিযুক্ত করল।
ଏହିରୂପେ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ମଧ୍ୟ ଭୟ କଲେ ଏବଂ ଆପଣାମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀ ସବୁର ଯାଜକମାନଙ୍କୁ ମଧ୍ୟ ନିଯୁକ୍ତ କଲେ। ସେମାନେ ସେମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀର ଗୃହସବୁରେ ବଳିଦାନ କଲେ।
33 তারা সদাপ্রভুর আরাধনা করত, কিন্তু একইসাথে যেসব দেশ থেকে তাদের আনা হল, সেইসব দেশের লোকাচার অনুসারে তারা নিজেদের দেবতাদেরও সেবা করত।
ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ମଧ୍ୟ ଭୟ କଲେ, ପୁଣି ଯେଉଁ ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ସେମାନେ ନୀତ ହୋଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ରୀତି ଅନୁସାରେ ଆପଣା ଆପଣା ଦେବତାମାନଙ୍କର ମଧ୍ୟ ସେବା କଲେ।
34 আজও পর্যন্ত তারা তাদের আগেকার প্রথাই পালন করে আসছে। তারা না তো ঠিকঠাক সদাপ্রভুর আরাধনা করে, না তারা সদাপ্রভুর সেইসব বিধি ও নিয়মকানুন, বিধান ও আদেশের প্রতি অনুরক্ত থাকে, যেগুলি তিনি সেই যাকোবের বংশধরদের দিয়েছিলেন, যাঁর নাম তিনি ইস্রায়েল রেখেছিলেন।
ସେମାନେ ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପୂର୍ବ ରୀତି ଅନୁସାରେ କରୁଅଛନ୍ତି; ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କରୁ ନାହାନ୍ତି, କିଅବା ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେଉଁ ଯାକୁବଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲ ନାମ ଦେଇଥିଲେ, ତାଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣର ସେମାନଙ୍କର ବିଧି ଅନୁସାରେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଶାସନାନୁସାରେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ଦତ୍ତ ତାହାଙ୍କର ବ୍ୟବସ୍ଥା ଓ ଆଜ୍ଞାନୁସାରେ କରୁ ନାହାନ୍ତି।
35 ইস্রায়েলীদের সাথে সদাপ্রভু পবিত্র এক নিয়ম স্থাপন করার সময় তাদের আদেশ দিলেন: “অন্য কোনও দেবতার আরাধনা করবে না অথবা তাদের কাছে মাথা নত করবে না, তাদের সেবা করবে না বা তাদের কাছে বলি উৎসর্গ করবে না।
ସେହି ଯାକୁବ ସନ୍ତାନଗଣ ସଙ୍ଗେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏକ ନିୟମ କରି ସେମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଥିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଅନ୍ୟ ଦେବଗଣକୁ ଭୟ କରିବ ନାହିଁ କି ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କରିବ ନାହିଁ, କିଅବା ସେମାନଙ୍କର ସେବା କରି ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ବଳିଦାନ କରିବ ନାହିଁ;
36 কিন্তু সেই সদাপ্রভুরই আরাধনা তোমাদের করতে হবে, যিনি মহাশক্তি দেখিয়ে ও প্রসারিত হাত বাড়িয়ে দিয়ে তোমাদের মিশর থেকে বের করে এনেছিলেন। তাঁরই কাছে তোমরা মাথা নত করবে ও তাঁরই কাছে বলি উৎসর্গ করবে।
ମାତ୍ର ଯେ ମହାପରାକ୍ରମ ଓ ବିସ୍ତୀର୍ଣ୍ଣ ବାହୁ ଦ୍ୱାରା ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ମିସର ଦେଶରୁ ବାହାର କରି ଆଣିଅଛନ୍ତି, ସେହି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଭୟ କରିବ ଓ ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କରିବ ଓ ତାହାଙ୍କ ନିକଟରେ ବଳିଦାନ କରିବ।
37 তিনি তোমাদের জন্য যেসব বিধি ও নিয়ম, তথা বিধান ও আদেশ লিখে রেখে গিয়েছেন, সেগুলি পালন করার জন্য তোমাদের সবসময় সতর্ক হয়ে থাকতেই হবে। অন্যান্য দেবদেবীর আরাধনা কোরো না।
ପୁଣି ସେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଯେ ଯେ ବିଧି, ଶାସନ, ବ୍ୟବସ୍ଥା ଓ ଆଜ୍ଞା ଲେଖିଅଛନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ସଦାକାଳ ତାହା ପାଳନ କରିବାକୁ ମନୋଯୋଗ କରିବ; ଆଉ ତୁମ୍ଭେମାନେ ବିଦେଶୀୟ ଦେବତାଗଣକୁ ଭୟ କରିବ ନାହିଁ।
38 আমি তোমাদের সাথে যে পবিত্র নিয়ম স্থাপন করেছি, তা তোমরা ভুলো না, এবং অন্যান্য দেবদেবীর আরাধনা কোরো না।
ପୁଣି ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଯେଉଁ ନିୟମ କରିଅଛୁ, ତାହା ପାସୋରିବ ନାହିଁ କିଅବା ବିଦେଶୀୟ ଦେବତାଗଣକୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଭୟ କରିବ ନାହିଁ।
39 বরং, তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আরাধনা কোরো; তিনিই তোমাদের সব শত্রুর হাত থেকে তোমাদের মুক্ত করবেন।”
ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଭୟ କରିବ; ଆଉ ସେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ସମସ୍ତ ଶତ୍ରୁଠାରୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବେ।”
40 তারা অবশ্য তাঁর কথা শোনেনি, কিন্তু তাদের পুরোনো প্রথাই পালন করে গেল।
ତଥାପି ସେମାନେ ତାହା ଶୁଣିଲେ ନାହିଁ ଓ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପୂର୍ବ ରୀତି ଅନୁସାରେ କର୍ମ କଲେ।
41 এমনকি এইসব লোকজন সদাপ্রভুর আরাধনা করছিল, আবার তাদের প্রতিমাগুলিরও পুজো করছিল। আজও পর্যন্ত তাদের ছেলেমেয়ে ও নাতিপুতিরা তাদের পূর্বপুরুষদের মতোই এরকম করে চলেছে।
ଏହିରୂପେ ଉକ୍ତ ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କଲେ ଓ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଖୋଦିତ ପ୍ରତିମାଗଣର ସେବା କଲେ; ସେମାନଙ୍କର ସନ୍ତାନଗଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣର ସନ୍ତାନଗଣ ମଧ୍ୟ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କ ତୁଲ୍ୟ ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କରୁଅଛନ୍ତି।