< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 28 >

1 আহস কুড়ি বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে তিনি ষোলো বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের মতো তিনি সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা ভালো, তা করেননি।
ଆହସ୍‌ ରାଜ୍ୟ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ସମୟରେ କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ହୋଇଥିଲେ ଓ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଷୋଳ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ। ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କ ପରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯଥାର୍ଥ କର୍ମ କଲେ ନାହିଁ।
2 তিনি ইস্রায়েলের রাজাদের পথে চলেছিলেন এবং বায়াল-দেবতাদের পূজার্চনার জন্য তিনি প্রতিমার মূর্তিও তৈরি করলেন।
ମାତ୍ର ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ ପଥରେ ଚାଲିଲେ, ମଧ୍ୟ ବାଲ୍‍ଦେବଗଣ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଛାଞ୍ଚରେ ଢଳା ପ୍ରତିମା ନିର୍ମାଣ କଲେ।
3 বিন-হিন্নোম উপত্যকায় তিনি পশুবলি দিয়ে সেগুলি জ্বালিয়ে দিতেন এবং সদাপ্রভু যে পরজাতিদের ইস্রায়েলীদের সামনে থেকে দূর করে দিলেন, তাদেরই ঘৃণ্য প্রথানুসারে তিনি তাঁর নিজের সন্তানদের বলিরূপে উৎসর্গ করলেন।
ଆହୁରି, ସେ ହିନ୍ନୋମ ପୁତ୍ରର ଉପତ୍ୟକାରେ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସମ୍ମୁଖରୁ ଯେଉଁ ଅନ୍ୟ ଦେଶୀୟମାନଙ୍କୁ ଦୂର କରିଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କର ଘୃଣାଯୋଗ୍ୟ ବ୍ୟବହାରାନୁସାରେ ସେ ଆପଣା ସନ୍ତାନଗଣକୁ ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କଲେ।
4 প্রতিমাপুজোর উঁচু উঁচু স্থানগুলিতে, পাহাড়ের চূড়ায় ও ডালপালা বিস্তার করা প্রত্যেকটি গাছের তলায় তিনি বলি উৎসর্গ করলেন ও ধূপ জ্বালিয়েছিলেন।
ପୁଣି, ସେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀରେ ଓ ପର୍ବତ ଉପରେ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ହରିଦ୍‍ବର୍ଣ୍ଣ ବୃକ୍ଷ ତଳେ ବଳିଦାନ କଲେ ଓ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ।
5 তাই তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভু তাঁকে অরামের রাজার হাতে সঁপে দিলেন। অরামীয়েরা তাঁকে পরাজিত করল এবং তাঁর প্রজাদের মধ্যে অনেককে বন্দি করল ও তাদের দামাস্কাসে নিয়ে গেল। তাঁকে সেই ইস্রায়েলের রাজার হাতেও সঁপে দেওয়া হল, যিনি তাঁর অনেক লোকজনকে মেরে ফেলেছিলেন।
ଏହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର ଅରାମ-ରାଜାର ହସ୍ତରେ ତାଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କଲେ; ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କୁ ପରାସ୍ତ କଲେ ଓ ତାଙ୍କର ଅସଂଖ୍ୟ ଲୋକଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ଦମ୍ମେଶକକୁ ନେଇଗଲେ। ମଧ୍ୟ ସେ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାଙ୍କର ହସ୍ତରେ ସମର୍ପିତ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ତାଙ୍କୁ ମହାସଂହାରରେ ପରାସ୍ତ କଲେ।
6 রমলিয়ের ছেলে পেকহ একদিনেই যিহূদায় 1,20,000 সৈন্যকে হত্যা করলেন—কারণ যিহূদা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে পরিত্যাগ করল।
କାରଣ ରମଲୀୟର ପୁତ୍ର ପେକହ ଯିହୁଦାରେ ଏକ ଲକ୍ଷ କୋଡ଼ିଏ ହଜାର ବିକ୍ରମଶାଳୀ ଲୋକଙ୍କୁ ଏକ ଦିନରେ ବଧ କଲା; ଯେଣୁ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷଗଣର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ପରିତ୍ୟାଗ କରିଥିଲେ।
7 ইফ্রয়িমীয় এক যোদ্ধা সিখ্রি রাজপুত্র মাসেয়কে, প্রাসাদের তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তা অস্রীকামকে, এবং রাজার পর দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইল্‌কানাকে হত্যা করল।
ପୁଣି, ସିଖ୍ରି ନାମରେ ଇଫ୍ରୟିମୀୟ ଏକ ବିକ୍ରମଶାଳୀ ଲୋକ ରାଜପୁତ୍ର ମାସେୟକୁ ଓ ଗୃହାଧ୍ୟକ୍ଷ ଅସ୍ରୀକାମକୁ ଓ ରାଜାଙ୍କର ଦ୍ୱିତୀୟ (ସ୍ଥାନୀୟ) ଇଲ୍‍କାନାକୁ ବଧ କଲା।
8 ইস্রায়েলের লোকেরা যিহূদায় বসবাসকারী তাদেরই জাতভাই ইস্রায়েলীদের কাছ থেকে স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ে মিলিয়ে মোট দুই লাখ লোককে বন্দি করল। এছাড়াও তারা প্রচুর পরিমাণে লুটসামগ্রীও দখল করে সেগুলি শমরিয়ায় বয়ে নিয়ে গেল।
ଆଉ, ଇସ୍ରାଏଲ ସନ୍ତାନମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଭ୍ରାତୃଗଣର ସ୍ତ୍ରୀ, ପୁତ୍ର ଓ କନ୍ୟା, ଦୁଇ ଲକ୍ଷ ପ୍ରାଣୀକୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲେ, ମଧ୍ୟ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ବହୁତ ଲୁଟଦ୍ରବ୍ୟ ନେଲେ ଓ ସେହି ଲୁଟ ଦ୍ରବ୍ୟସବୁ ଶମରୀୟାକୁ ଆଣିଲେ।
9 কিন্তু ওদেদ নামে সদাপ্রভুর একজন ভাববাদী সেখানে উপস্থিত ছিলেন, এবং সৈন্যদল যখন শমরিয়ায় ফিরে এসেছিল, তখন তিনি তাদের সাথে দেখা করতে গেলেন। তিনি তাদের বললেন, “যেহেতু তোমাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যিহূদার উপর ক্রুদ্ধ হলেন, তাই তিনি তাদের তোমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। কিন্তু রাগের বশে তোমরা এমনভাবে তাদের কোতল করেছ যে তার রেশ স্বর্গ পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে।
ମାତ୍ର ସେଠାରେ ଓଦେଦ୍‍ ନାମରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଜଣେ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ଥିଲେ; ସେ ଶମରୀୟାକୁ ଆଗତ ସୈନ୍ୟଦଳ ସଙ୍ଗେ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଯାଇ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ଦେଖ, ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃଗଣର ପରମେଶ୍ୱର ଯିହୁଦା ପ୍ରତି କୋପାନ୍ୱିତ ହେବାରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଗଗନସ୍ପର୍ଶୀ କ୍ରୋଧାଗ୍ନି ଦ୍ୱାରା ସେମାନଙ୍କୁ ବଧ କରିଅଛ।
10 এখন আবার তোমরা যিহূদা ও জেরুশালেমের পুরুষ ও মহিলাদের ক্রীতদাস-দাসী করতে চাইছ। কিন্তু তোমরাও কি তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে করা পাপের দোষে দোষী নও?
ଆଉ, ଏବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯିହୁଦାର ଓ ଯିରୂଶାଲମର ସନ୍ତାନସନ୍ତତିଗଣକୁ ଆପଣାମାନଙ୍କର ବନ୍ଧାଦାସ ଓ ବନ୍ଧାଦାସୀ କରି ରଖିବାକୁ ମନସ୍ଥ କରୁଅଛ; ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କʼଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସ୍ୱକୃତ ଅପରାଧ ନାହିଁ?
11 এখন আমার কথা শোনো! তোমাদের জাতভাই যেসব ইস্রায়েলীকে তোমরা বন্দি করে এনেছ, তাদের ফেরত পাঠিয়ে দাও, কারণ সদাপ্রভুর ভয়ংকর ক্রোধ তোমাদের উপর অবস্থান করছে।”
ଏହେତୁ ଏବେ ଆମ୍ଭ କଥା ଶୁଣ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଭ୍ରାତୃଗଣ ମଧ୍ୟରୁ ଯେଉଁମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ଆଣିଅଛ, ସେମାନଙ୍କୁ ଫେରି ପଠାଇଦିଅ; କାରଣ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ଉପରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ପ୍ରଚଣ୍ଡ କ୍ରୋଧ ରହିଅଛି।”
12 তখন ইফ্রয়িমের নেতাদের মধ্যে কয়েকজন—যিহোহাননের ছেলে অসরিয়, মশিল্লোমোতের ছেলে বেরিখিয়, শল্লুমের ছেলে যিহিষ্কিয়, ও হদলয়ের ছেলে অমাসা—সেই লোকদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, যারা যুদ্ধ করে ফিরে এসেছিল।
ଏଥିରେ ଯିହୋହାନନ୍‍ର ପୁତ୍ର ଅସରୀୟ, ମଶିଲ୍ଲୋମୋତ୍‍ର ପୁତ୍ର ବେରିଖୀୟ ଓ ଶଲ୍ଲୁମ୍‍ର ପୁତ୍ର ଯିହିଷ୍କିୟ ଓ ହଦ୍‍ଲୟର ପୁତ୍ର ଅମାସା, ଏହି କେତେକ ଇଫ୍ରୟିମ-ସନ୍ତାନଗଣର ପ୍ରଧାନ ଲୋକ ଯୁଦ୍ଧରୁ ଆଗତ ଲୋକମାନଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଠିଆ ହୋଇ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ,
13 “তোমরা এই বন্দিদের এখানে আনবে না,” তারা বললেন, “তা না হলে আমরাই সদাপ্রভুর কাছে দোষী হয়ে যাব। আমরা যত পাপ ও অপরাধ করেছি, তার সাথে কি তোমরা এই পাপটিও যোগ করতে চাইছ? কারণ আমাদের পাপের পরিমাণ ইতিমধ্যেই অনেক বেড়ে গিয়েছে, আর ইস্রায়েলের উপর তাঁর ক্রোধ অবস্থান করে আছে।”
“ତୁମ୍ଭେମାନେ ବନ୍ଦୀମାନଙ୍କୁ ଏହି ସ୍ଥାନକୁ ଆଣିବ ନାହିଁ, କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଆହୁରି ଅପରାଧଗ୍ରସ୍ତ କରିବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପାପ ଓ ଅପରାଧସକଳର ବୃଦ୍ଧି କରିବାକୁ ମନସ୍ଥ କରୁଅଛ; ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଭାରୀ ଅପରାଧ ହୋଇଅଛି ଓ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ପ୍ରଚଣ୍ଡ କ୍ରୋଧ ରହିଅଛି।”
14 অতএব সৈনিকরা বন্দিদের ও লুটসামগ্রীগুলি কর্মকর্তাদের ও সমগ্র জনসমাজের সামনে এনে রেখেছিল।
ତହିଁରେ ଅସ୍ତ୍ରଧାରୀ ଲୋକମାନେ ସେହି ବନ୍ଦୀମାନଙ୍କୁ ଓ ସକଳ ଲୁଟିତ ଦ୍ରବ୍ୟ ଅଧିପତିମାନଙ୍କର ଓ ସମଗ୍ର ସମାଜର ସମ୍ମୁଖରେ ରଖିଲେ।
15 যাদের নামোল্লেখ করা হয়েছে, তারা লুটসামগ্রী থেকে কাপড়চোপড় নিয়ে বন্দিদের মধ্যে যাদের পরনে কাপড় ছিল না, তাদের উলঙ্গতা ঢেকে দিলেন। তারা তাদের কাপড়চোপড়, চটিজুতো, খাবারদাবার, ও ব্যথা কমানোর মলম দিলেন। যারা যারা শারীরিক দিক থেকে দুর্বল ছিল, তাদের গাধার পিঠে বসিয়ে দেওয়া হল। এইভাবে তারা খেজুর গাছের নগর যিরীহোতে, তাদের জাতভাই ইস্রায়েলীদের কাছে তাদের পৌঁছে দিলেন, এবং পরে শমরিয়ায় ফিরে এলেন।
ତହିଁରେ ପୂର୍ବୋକ୍ତ ଲୋକମାନେ ଉଠି ବନ୍ଦୀମାନଙ୍କୁ ନେଲେ ଓ ଲୁଟିତ ଦ୍ରବ୍ୟ ନେଇ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ସମସ୍ତ ବସ୍ତ୍ରହୀନ ଲୋକଙ୍କୁ ବସ୍ତ୍ର ଓ ପାଦୁକା ପିନ୍ଧାଇଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ଭୋଜନପାନ କରିବାକୁ ଦେଇ ତୈଳ ମର୍ଦ୍ଦନ କଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦୁର୍ବଳ ସମସ୍ତଙ୍କୁ ଗର୍ଦ୍ଦଭରେ ଚଢ଼ାଇ ଖର୍ଜ୍ଜୁରପୁର ଯିରୀହୋକୁ ସେମାନଙ୍କ ଭ୍ରାତୃଗଣ ନିକଟକୁ ନେଇଗଲେ; ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ଶମରୀୟାକୁ ଫେରି ଆସିଲେ।
16 সেই সময় রাজা আহস সাহায্য চেয়ে আসিরিয়ার রাজাদের কাছে লোক পাঠালেন।
ସେହି ସମୟରେ ଆହସ୍‌ ରାଜା ଆପଣାର ସାହାଯ୍ୟ ପାଇଁ ଅଶୂରୀୟ ରାଜାମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇଲେ।
17 ইদোমীয়েরা আবার এসে যিহূদাকে আক্রমণ করল এবং লোকদের বন্দি করে নিয়ে গেল,
କାରଣ ଇଦୋମୀୟ ଲୋକମାନେ ପୁନର୍ବାର ଯିହୁଦା ଦେଶକୁ ଆସି ପରାସ୍ତ କରି ଅନେକଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇ ଯାଇଥିଲେ।
18 অন্যদিকে আবার ফিলিস্তিনীরা পাহাড়ের পাদদেশে ও যিহূদার নেগেভে অবস্থিত নগরগুলিতে হানা দিয়েছিল। তারা বেত-শেমশ, অয়ালোন ও গদেরোতের সাথে সাথে সোখো, তিম্না ও গিমসো এবং সেখানকার চারপাশের গ্রামগুলিও দখল করে সেগুলিতে বসবাস করতে শুরু করল।
ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ମଧ୍ୟ ତଳଭୂମିର ଓ ଯିହୁଦା-ଦକ୍ଷିଣାଞ୍ଚଳର ନଗରମାନ ଆକ୍ରମଣ କରି ବେଥ୍-ଶେମଶ ଓ ଅୟାଲୋନ୍‍ ଓ ଗଦେରୋତ୍‍, ପୁଣି ସୋଖୋ ଓ ତହିଁର ଉପନଗର, ତିମ୍ନା ଓ ତହିଁର ଉପନଗର, ଗିମ୍‍ସୋ ଓ ତହିଁର ଉପନଗରସକଳ ହସ୍ତଗତ କରି ସେଠାରେ ବାସ କରୁଥିଲେ।
19 ইস্রায়েল-রাজ আহসের জন্যই সদাপ্রভু যিহূদাকে নত করলেন, কারণ যিহূদায় আহস অসদাচারের উদ্যোক্তা হলেন এবং সদাপ্রভুর প্রতি সবচেয়ে বেশি অবিশ্বস্ত হলেন।
କାରଣ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଆହସ୍‌ଙ୍କ ସକାଶୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଯିହୁଦାକୁ ଖର୍ବ କଲେ; ଯେଣୁ ସେ ଯିହୁଦା ମଧ୍ୟରେ ସ୍ୱେଚ୍ଛାଚାର କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ନିତାନ୍ତ ସତ୍ୟ-ଲଙ୍ଘନ କରିଥିଲେ।
20 আসিরিয়ার রাজা তিগ্লৎ-পিলেষর তাঁর কাছে এলেন, কিন্তু তিনি আহসকে সাহায্য না করে বরং তাঁকে কষ্টই দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅଶୂରର ରାଜା ତିଗ୍ଲତ୍‍-ପିଲ୍‍ନେଷର ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲା, ମାତ୍ର ତାଙ୍କୁ ବଳ ନ ଦେଇ କ୍ଳେଶ ଦେଲା।
21 সদাপ্রভুর মন্দির থেকে এবং রাজপ্রাসাদ থেকে ও কর্মকর্তাদের কাছ থেকে আহস বেশ কিছু জিনিসপত্র নিয়ে সেগুলি আসিরিয়ার রাজাকে উপহার দিলেন, কিন্তু তাতেও তাঁর কোনও লাভ হয়নি।
କାରଣ ଆହସ୍‌ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରୁ ଓ ରାଜାଙ୍କର ଓ ଅଧିପତିମାନଙ୍କ ଗୃହରୁ ଧନ ହରଣ କରି ଅଶୂରର ରାଜାଙ୍କୁ ଦେଲେ; ମାତ୍ର ତଦ୍ଦ୍ୱାରା ତାଙ୍କର ସାହାଯ୍ୟ ହେଲା ନାହିଁ।
22 তাঁর এই কষ্টের সময় রাজা আহস সদাপ্রভুর প্রতি আরও বেশি অবিশ্বস্ত হয়ে গেলেন।
ପୁଣି, ସେହି ଆହସ୍‌ ରାଜା ଆପଣାର କ୍ଳେଶ ସମୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆହୁରି ସତ୍ୟ-ଲଙ୍ଘନ କଲେ।
23 তিনি দামাস্কাসের সেই দেবতাদের কাছে বলি উৎসর্গ করলেন, যারা তাঁকে পরাজিত করল; কারণ তিনি ভেবেছিলেন, “যেহেতু অরামের রাজাদের দেবতারা তাদের সাহায্য করেছে, তাই আমিও তাদের কাছে বলি উৎসর্গ করব, যেন তারা আমাকেও সাহায্য করে।” কিন্তু তারাই তাঁর ও সমগ্র ইস্রায়েলের পতনের কারণ হল।
କାରଣ ଯେଉଁ ଦମ୍ମେଶକୀୟ ଦେବଗଣ ତାଙ୍କୁ ପରାସ୍ତ କରିଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ସେ ବଳିଦାନ କଲେ; ଆଉ ସେ କହିଲେ, ଅରାମୀୟ ରାଜାମାନଙ୍କ ଦେବଗଣ ସେମାନଙ୍କର ସାହାଯ୍ୟ କରିଅଛନ୍ତି, ଏହେତୁ ମୁଁ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ବଳିଦାନ କରିବି, ତହିଁରେ ସେମାନେ ମୋହର ସାହାଯ୍ୟ କରିବେ। ମାତ୍ର ସେମାନେ ତାଙ୍କର ଓ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲର ବିନାଶର କାରଣ ହେଲେ।
24 আহস ঈশ্বরের মন্দির থেকে আসবাবপত্রাদি সংগ্রহ করে সেগুলি কেটে টুকরো টুকরো করে দিলেন। সদাপ্রভুর মন্দিরের দরজা তিনি বন্ধ করে দিলেন এবং জেরুশালেমের প্রত্যেকটি রাস্তার কোনায় কোনায় তিনি যজ্ঞবেদি খাড়া করে দিলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ଆହସ୍‌ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଗୃହର ପାତ୍ରସକଳ ଏକତ୍ର କଲେ ଓ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଗୃହର ସେହି ପାତ୍ରସବୁ କାଟି ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର କବାଟସବୁ ବନ୍ଦ କଲେ; ପୁଣି ସେ ଯିରୂଶାଲମର ପ୍ରତ୍ୟେକ କୋଣରେ ଆପଣା ପାଇଁ ଯଜ୍ଞବେଦି ନିର୍ମାଣ କଲେ।
25 যিহূদার প্রত্যেকটি নগরে অন্যান্য দেবতাদের উদ্দেশে বলির পশু পোড়ানোর জন্য তিনি পূজার্চনার উঁচু উঁচু স্থান তৈরি করে দিলেন এবং তাঁর পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছিলেন।
ଆହୁରି, ସେ ଅନ୍ୟ ଦେବଗଣ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇବା ପାଇଁ ଯିହୁଦାର ପ୍ରତ୍ୟେକ ନଗରରେ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀ ନିର୍ମାଣ କଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କର ପିତୃଗଣଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କଲେ।
26 শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত, তাঁর রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা ও তাঁর সব কাজকর্মের বিবরণ যিহূদা ও ইস্রায়েলের রাজাদের পুস্তকে লেখা আছে।
ତାଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ଆଦ୍ୟନ୍ତସକଳ ଆଚରଣ, ଦେଖ, ଯିହୁଦାର ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖାଅଛି।
27 আহস তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং তাঁকে জেরুশালেম নগরেই কবর দেওয়া হল, কিন্তু ইস্রায়েলের রাজাদের কবরে তাঁকে রাখা হয়নি। তাঁর ছেলে হিষ্কিয় রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ଆହସ୍‌ଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ, ଲୋକମାନେ ଯିରୂଶାଲମରେ, ନଗର ମଧ୍ୟରେ ତାଙ୍କୁ କବର ଦେଲେ; କାରଣ ସେମାନେ ତାଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ କବରକୁ ଆଣିଲେ ନାହିଁ; ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ହିଜକୀୟ ତାଙ୍କର ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।

< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 28 >