< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 25 >
1 অমৎসিয় পঁচিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে তিনি উনত্রিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম যিহোয়দ্দন; তিনি জেরুশালেমে বসবাস করতেন।
ଅମତ୍ସୀୟ ରାଜ୍ୟ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ସମୟରେ ପଚିଶ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ହୋଇଥିଲେ; ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଅଣତିରିଶ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ; ତାଙ୍କର ମାତାଙ୍କ ନାମ ଯିହୋୟଦ୍ଦନ୍, ସେ ଯିରୂଶାଲମ ନିବାସିନୀ ଥିଲେ।
2 সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা ভালো, অমৎসিয় তাই করলেন, তবে মনপ্রাণ ঢেলে দিয়ে তা করেননি।
ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯଥାର୍ଥ କର୍ମ କଲେ, ମାତ୍ର ସିଦ୍ଧ ଅନ୍ତଃକରଣରେ କଲେ ନାହିଁ।
3 রাজপাট তাঁর হাতের মুঠোয় আসার পর তিনি সেই কর্মকর্তাদের প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করে বধ করলেন, যারা তাঁর বাবা, অর্থাৎ রাজাকে হত্যা করেছিল।
ତାଙ୍କର ରାଜ୍ୟ ସୁସ୍ଥିର ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ତାଙ୍କର ପିତା ରାଜାଙ୍କର ହତ୍ୟାକାରୀ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
4 তবুও মোশির বিধানপুস্তকে লেখা সেই কথানুসারে, যেখানে সদাপ্রভু আদেশ দিয়েছিলেন: “ছেলেমেয়েদের পাপের জন্য বাবা-মাকে কিংবা বাবা-মায়ের পাপের জন্য ছেলেমেয়েদের মেরে ফেলা যাবে না; প্রত্যেককেই তার নিজের পাপের জন্য মরতে হবে।” তিনি তাদের ছেলেমেয়েদের হত্যা করেননি।
ତଥାପି ସେ ସେମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣକୁ ବଧ କଲେ ନାହିଁ; “ମାତ୍ର ସନ୍ତାନଗଣ ପାଇଁ ପିତୃଗଣର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ ନାହିଁ, କିଅବା ପିତୃଗଣ ପାଇଁ ସନ୍ତାନଗଣର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ ନାହିଁ,” କିନ୍ତୁ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଲୋକ ନିଜ ପାପ ଲାଗି ମୃତ୍ୟୁୁଭୋଗ କରିବ; ମୋଶାଙ୍କର ବ୍ୟବସ୍ଥା-ପୁସ୍ତକରେ ଲିଖିତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏହି ଆଜ୍ଞା ପ୍ରମାଣେ କର୍ମ କଲେ।
5 অমৎসিয় যিহূদার প্রজাদের এক স্থানে সমবেত হওয়ার জন্য ডেকেছিলেন এবং যিহূদা ও বিন্যামীনের সব প্রজাকে, তাদের বংশানুসারে সহস্র-সেনাপতিদের ও শত-সেনাপতিদের অধীনে নিযুক্ত করে দিলেন। পরে তিনি কুড়ি বছর ও তার বেশি বয়সের বেশ কিছু লোক একত্রিত করলেন এবং দেখা গেল যে সামরিক পরিষেবা দেওয়ার উপযোগী, তথা বর্শা ও ঢাল ব্যবহার করতে সক্ষম 3,00,000 লোক আছে।
ଆହୁରି, ଅମତ୍ସୀୟ ଯିହୁଦା-ବଂଶକୁ ଏକତ୍ର କଲେ, ପୁଣି ସମସ୍ତ ଯିହୁଦା ଓ ବିନ୍ୟାମୀନ୍ର ପିତୃବଂଶାନୁସାରେ ସହସ୍ରପତି ଓ ଶତପତିମାନଙ୍କ ଅଧୀନରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଶ୍ରେଣୀବଦ୍ଧ କଲେ; ପୁଣି, ସେ କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷ ଓ ତତୋଧିକ ବୟସ୍କ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଗଣନା କରନ୍ତେ, ବର୍ଚ୍ଛା ଓ ଢାଲ ଧରି ଯୁଦ୍ଧକୁ ଯିବାକୁ ସମର୍ଥ ତିନି ଲକ୍ଷ ବଛା ଲୋକ ପାଇଲେ।
6 এছাড়াও তিনি একশো তালন্ত রুপো দিয়ে ইস্রায়েল থেকে 1,00,000 যোদ্ধা ভাড়া করলেন।
ମଧ୍ୟ ସେ ଏକ ଶହ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ବେତନ ଦେଇ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରୁ ଏକ ଲକ୍ଷ ମହାବିକ୍ରମଶାଳୀ ଲୋକଙ୍କୁ ନିଯୁକ୍ତ କଲେ।
7 কিন্তু ঈশ্বরের একজন লোক তাঁর কাছে এসে বললেন, “হে মহারাজ, ইস্রায়েল থেকে আসা এই সৈন্যদল যেন আপনাদের সাথে যুদ্ধযাত্রা না করে, কারণ ইস্রায়েলের সাথে—ইফ্রয়িমের কোনও লোকের সাথেই সদাপ্রভু থাকেন না।
ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଏକ ଲୋକ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ, “ହେ ରାଜନ୍, ଇସ୍ରାଏଲର ସୈନ୍ୟ ଆପଣଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ନ ଯାଉନ୍ତୁ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ ସଙ୍ଗରେ, ଅର୍ଥାତ୍, ଇଫ୍ରୟିମର ସମସ୍ତ ସନ୍ତାନ ସଙ୍ଗରେ ନାହାନ୍ତି।
8 আপনারা যদিও নির্ভয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে যুদ্ধ করবেন, ঈশ্বর কিন্তু শত্রুদের সামনে আপনাদের পরাজিত করবেন, কারণ সাহায্য করার বা পরাজিত করার ক্ষমতা ঈশ্বর রাখেন।”
ମାତ୍ର ଯେବେ ଆପଣ ଯିବେ, ତେବେ ସାହସରେ କାର୍ଯ୍ୟ କରନ୍ତୁ, ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ବଳବାନ ହେଉନ୍ତୁ; ପରମେଶ୍ୱର ଶତ୍ରୁ ସମ୍ମୁଖରେ ଆପଣଙ୍କୁ ନିପାତ କରିବେ, କାରଣ ସାହାଯ୍ୟ କରିବାକୁ ଓ ନିପାତ କରିବାକୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଶକ୍ତି ଅଛି।”
9 অমৎসিয় ঈশ্বরের সেই লোককে জিজ্ঞাসা করলেন, “তবে যে একশো তালন্ত আমি এই ইস্রায়েলী সৈন্যদলকে দিয়েছি, তার কী হবে?” ঈশ্বরের লোক উত্তর দিলেন, “সদাপ্রভু আপনাকে এর চেয়েও অনেক বেশি দিতে পারেন।”
ତହିଁରେ ଅମତ୍ସୀୟ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଭଲ, ମାତ୍ର ମୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସୈନ୍ୟକୁ ଯେଉଁ ଏକ ଶହ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ଦେଇଅଛି, ତହିଁ ପାଇଁ ଆମ୍ଭେମାନେ କʼଣ କରିବା?” ଏଥିରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ ଉତ୍ତର କଲେ; “ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭକୁ ତହିଁରୁ ଅତି ଅଧିକ ଦେବାକୁ ସମର୍ଥ ଅଟନ୍ତି।”
10 অতএব ইফ্রয়িম থেকে তাঁর কাছে আসা সৈন্যদলকে তিনি বরখাস্ত করে ঘরে পাঠিয়ে দিলেন। তারা যিহূদার উপর খুব রেগে গেল এবং ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে তারা ঘরে ফিরে গেল।
ତହୁଁ ଅମତ୍ସୀୟ ଇଫ୍ରୟିମରୁ ଆପଣା ନିକଟକୁ ଆଗତ ସୈନ୍ୟଦଳକୁ ସେମାନଙ୍କ ଗୃହକୁ ପୁନର୍ବାର ଯିବା ପାଇଁ ପୃଥକ କଲେ; ଏଣୁ ଯିହୁଦା ପ୍ରତିକୂଳରେ ସେମାନଙ୍କର କ୍ରୋଧ ଅତି ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହେଲା ଓ ସେମାନେ ପ୍ରଚଣ୍ଡ କ୍ରୋଧରେ ଗୃହକୁ ଫେରିଗଲେ।
11 অমৎসিয় পরে তাঁর শক্তি গুছিয়ে নিয়ে লবণ উপত্যকার দিকে তাঁর সৈন্যদল পরিচালনা করলেন। সেখানে তিনি সেয়ীরের দশ হাজার লোককে হত্যা করলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ଅମତ୍ସୀୟ ସାହସିକ ହୋଇ ଆପଣା ଲୋକଙ୍କୁ କଢ଼ାଇ ନେଇ ଲବଣ ଉପତ୍ୟକାକୁ ଗଲେ ଓ ସେୟୀର-ସନ୍ତାନଗଣର ଦଶ ସହସ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
12 এছাড়াও যিহূদার সৈন্যদল 10,000 লোককে জীবন্ত অবস্থায় ধরে, তাদের একটি খাড়া উঁচু পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে গিয়ে সেখান থেকে এমনভাবে নিচে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল, যে তারা সবাই চুরমার হয়ে গেল।
ପୁଣି, ଯିହୁଦା-ସନ୍ତାନମାନେ ଅନ୍ୟ ଦଶ ସହସ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ ଜୀବିତ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ଶୈଳଶିଖରକୁ ନେଇ ସେଠାରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ତଳେ ପକାଇଦେଲେ, ତହିଁରେ ସେମାନେ ସମସ୍ତେ ଚୂର୍ଣ୍ଣ ହୋଇଗଲେ।
13 এই ফাঁকে, যে সৈন্যদলকে অমৎসিয় ফেরত পাঠিয়ে দিলেন ও যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেননি, তারা শমরিয়া থেকে শুরু করে বেথ-হোরোণ পর্যন্ত যিহূদার নগরগুলিতে হানা দিয়েছিল। তারা 3,000 লোককে হত্যা করল এবং প্রচুর পরিমাণ লুটসামগ্রী তুলে নিয়ে গেল।
ମାତ୍ର ଅମତ୍ସୀୟ ଯେଉଁ ସେନାମାନଙ୍କୁ ଆପଣା ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧକୁ ଯିବା ପାଇଁ ଉପଯୁକ୍ତ ମନେ ନ କରି ଫେରାଇ ଦେଇଥିଲେ, ସେମାନେ ଶମରୀୟାଠାରୁ ବେଥ୍-ହୋରଣ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପଡ଼ି ଯିହୁଦାର ନଗରସବୁ ଆକ୍ରମଣ କଲେ ଓ ତିନି ସହସ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ ବଧ କରି ବହୁତ ଲୁଟଦ୍ରବ୍ୟ ନେଲେ।
14 ইদোমীয়দের উপর হত্যালীলা চালিয়ে ফিরে আসার সময় অমৎসিয় সেয়ীরের লোকজনের আরাধ্য দেবতাদের মূর্তিগুলিও ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সেগুলিকে তাঁর নিজের দেবতা করে নিয়ে সেগুলি প্রতিষ্ঠা করলেন, সেগুলির পুজো করলেন ও সেগুলির কাছে ধূপধুনোও জ্বালিয়েছিলেন।
ଅମତ୍ସୀୟ ଇଦୋମୀୟମାନଙ୍କୁ ସଂହାର କରି ଫେରି ଆସିଲା ଉତ୍ତାରେ ସେ ସେୟୀର-ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ଦେବଗଣକୁ ଆଣି ଆପଣାର ଦେବତା ହେବା ପାଇଁ ସ୍ଥାପନ କଲେ, ସେମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପ୍ରଣାମ କରି ସେମାନଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ।
15 সদাপ্রভুর ক্রোধ অমৎসিয়ের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠেছিল, এবং তিনি তাঁর কাছে একজন ভাববাদী পাঠিয়ে দিলেন, যিনি বললেন, “এইসব লোকের যে দেবতারা আপনার হাত থেকে তাদের নিজেদের লোকদেরই বাঁচাতে পারেনি, আপনি তাদের কাছে কেন পরামর্শ চাইছেন?”
ଏହେତୁ ଅମତ୍ସୀୟଙ୍କ ପ୍ରତିକୂଳରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ କ୍ରୋଧ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଏକ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ପଠାଇଲେ, ଯେ ତାଙ୍କୁ କହିଲା, “ଯେଉଁ ଦେବଗଣ ଆପଣା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଆପଣଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ଉଦ୍ଧାର କଲେ ନାହିଁ, ଆପଣ କାହିଁକି ସେହି ଲୋକମାନଙ୍କ ଦେବଗଣର ଅନ୍ୱେଷଣ କରୁଅଛନ୍ତି?”
16 ভাববাদীর কথা শেষ হওয়ার আগেই রাজা তাঁকে বলে ফেলেছিলেন, “রাজার পরামর্শদাতারূপে আমরা কি তোমাকে নিযুক্ত করেছি? থামো! কেন মার খাবে?” অতএব সেই ভাববাদী থেমেছিলেন কিন্তু বলেওছিলেন, “আমি জানি, যেহেতু আপনি এ কাজটি করেছেন এবং আমার পরামর্শে কান দেননি, তাই ঈশ্বর আপনাকে বধ করার বিষয়ে মনস্থির করেই ফেলেছেন।”
ସେ ତାଙ୍କୁ ଏହି କଥା କହିବା ବେଳେ, ରାଜା ତାହାକୁ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କʼଣ ତୁମ୍ଭକୁ ରାଜମନ୍ତ୍ରୀ କରିଅଛୁ? କ୍ଷାନ୍ତ ହୁଅ! କାହିଁକି ମାଡ଼ ଖାଇବ?” ଏଥିରେ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା କ୍ଷାନ୍ତ ହୋଇ କହିଲା, “ମୁଁ ଜାଣେ, ପରମେଶ୍ୱର ଆପଣଙ୍କୁ ବିନାଶ କରିବା ପାଇଁ ସ୍ଥିର କରିଅଛନ୍ତି, କାରଣ ଆପଣ ଏହା କରିଅଛନ୍ତି ଓ ମୋʼ ପରାମର୍ଶରେ କର୍ଣ୍ଣପାତ କରି ନାହାନ୍ତି।”
17 যিহূদার রাজা অমৎসিয় তাঁর পরামর্শদাতাদের সাথে শলাপরামর্শ করার পর যেহূর নাতি ও যিহোয়াহসের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশের কাছে এই খবর দিয়ে পাঠালেন: “আসুন, যুদ্ধক্ষেত্রে আমরা পরস্পরের মুখোমুখি হই।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍ସୀୟ ପରାମର୍ଶ ନେଇ ଯେହୂଙ୍କର ପୌତ୍ର, ଯିହୋୟାହସ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍ଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ପରସ୍ପର ମୁଖ ଦେଖାଦେଖି ହେବା।”
18 কিন্তু ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ যিহূদার রাজা অমৎসিয়কে উত্তর দিলেন: “লেবাননের শিয়ালকাঁটা লেবাননেরই এক দেবদারু গাছকে খবর দিয়ে পাঠিয়েছিল, ‘তুমি তোমার মেয়ের সাথে আমার ছেলের বিয়ে দাও।’ পরে লেবাননের বুনো এক জন্তু এসে সেই শিয়ালকাঁটাকে পায়ের তলায় পিষে দিয়েছিল।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍ସୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ଲିବାନୋନର କଣ୍ଟକଲତା ଲିବାନୋନର ଏରସ ବୃକ୍ଷ ନିକଟକୁ କହି ପଠାଇଲା, ‘ତୁମ୍ଭ କନ୍ୟାକୁ ମୋʼ ପୁତ୍ର ସଙ୍ଗେ ବିବାହ ଦିଅ;’ ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଲିବାନୋନର ଏକ ବନ୍ୟ ପଶୁ ନିକଟ ଦେଇ ଯାଉ ଯାଉ ସେହି କଣ୍ଟକଲତାକୁ ଦଳି ପକାଇଲା।
19 আপনি মনে মনে বলেছেন যে আপনি ইদোমকে পরাজিত করেছেন, আর এখন আপনি গর্বিতমনা ও অহংকারী হয়ে গিয়েছেন। তবে ঘরে বসে থাকুন! কেন মিছিমিছি নিজের ও সাথে সাথে যিহূদারও বিপদ ও পতন ডেকে আনতে চাইছেন?”
ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ଇଦୋମକୁ ପରାସ୍ତ କରିଅଛ ବୋଲି କହୁଅଛ; ତେଣୁ ଦର୍ପ କରିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭ ମନ ତୁମ୍ଭକୁ ପ୍ରବୃତ୍ତି ଦେଉଅଛି; ଏବେ ଆପଣା ଘରେ ଥାଅ, ଆପଣାର ଅମଙ୍ଗଳ ପାଇଁ କାହିଁକି ବିରୋଧ କରିବ? ପୁଣି ତୁମ୍ଭେ ଓ ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗେ ଯିହୁଦା, ଦୁହେଁ କାହିଁକି ପତିତ ହେବ?”
20 অমৎসিয় অবশ্য সেকথা শুনতে চাননি, কারণ ঈশ্বর এমনভাবে কাজ করলেন, যেন তিনি তাদের যিহোয়াশের হাতে সঁপে দিতে পারেন, যেহেতু তারা ইদোমের দেবতাদের কাছে সাহায্য চেয়েছিল।
ମାତ୍ର ଅମତ୍ସୀୟ ଶୁଣିଲେ ନାହିଁ; କାରଣ ଲୋକମାନେ ଇଦୋମୀୟ ଦେବଗଣର ଅନ୍ୱେଷଣ କରିବା ହେତୁରୁ ପରମେଶ୍ୱର ଯେପରି ସେମାନଙ୍କ ଶତ୍ରୁଗଣ ହସ୍ତରେ ସେମାନଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କରିବେ, ଏଥିପାଇଁ ତାହାଙ୍କ ଆଡ଼ୁ ଏହି ଘଟଣା ହେଲା।
21 অতএব ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ তাদের আক্রমণ করলেন। যিহূদা দেশের বেত-শেমশে তিনি ও যিহূদার রাজা অমৎসিয় পরস্পরের মুখোমুখি হলেন।
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍ ଗଲେ; ଆଉ ଯିହୁଦାର ଅଧିକାରସ୍ଥ ବେଥ୍-ଶେମଶରେ ସେ ଓ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍ସୀୟ ପରସ୍ପର ମୁଖ ଦେଖାଦେଖି ହେଲେ।
22 ইস্রায়েলের হাতে যিহূদা পর্যুদস্ত হল এবং প্রত্যেকে নিজের নিজের ঘরে পালিয়ে গেল।
ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲ ସମ୍ମୁଖରେ ଯିହୁଦା ପରାସ୍ତ ହେଲା, ତହିଁରେ ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ତମ୍ବୁକୁ ପଳାଇଲେ।
23 ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ বেত-শেমশে অহসিয়ের নাতি ও যোয়াশের ছেলে যিহূদার রাজা অমৎসিয়কে বন্দি করলেন। পরে যিহোয়াশ তাঁকে জেরুশালেমে নিয়ে এলেন এবং ইফ্রয়িম-দ্বার থেকে কোণের দ্বার পর্যন্ত—প্রায় 180 মিটার লম্বা জেরুশালেমের প্রাচীর ভেঙে দিলেন।
ଆଉ, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍ ବେଥ୍-ଶେମଶରେ ଯିହୋୟାହସ୍ଙ୍କର ପୌତ୍ର, ଯୋୟାଶ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର, ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍ସୀୟଙ୍କୁ ଧରି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆଣିଲେ ଓ ଇଫ୍ରୟିମର ନଗର-ଦ୍ୱାରଠାରୁ କୋଣର ଦ୍ୱାର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯିରୂଶାଲମର ଚାରି ଶହ ହାତ ପ୍ରାଚୀର ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଲେ।
24 ওবেদ-ইদোমের তত্ত্বাবধানে থাকা ঈশ্বরের মন্দিরের সব সোনারুপো ও সব জিনিসপত্র এবং সেগুলির সাথে সাথে প্রাসাদের ধনসম্পত্তিও হাতিয়ে নিয়ে এবং কয়েকজনকে পণবন্দি করে তিনি শমরিয়ায় ফিরে গেলেন।
ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଗୃହରେ ଓବେଦ୍-ଇଦୋମର ଅଧୀନରେ ପ୍ରାପ୍ତ ସକଳ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ଓ ରୌପ୍ୟ ଓ ସକଳ ପାତ୍ର ଓ ରାଜଗୃହର ଧନ, ମଧ୍ୟ ବନ୍ଧକ ଥିବା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ନେଇ ଶମରୀୟାକୁ ଫେରିଗଲେ।
25 যিহোয়াহসের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশের মৃত্যুর পর যোয়াশের ছেলে যিহূদার রাজা অমৎসিয় আরও পনেরো বছর বেঁচেছিলেন।
ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋୟାହସ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍ଙ୍କର ମୃତ୍ୟୁୁ ଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅମତ୍ସୀୟ ପନ୍ଦର ବର୍ଷ ବଞ୍ଚିଲେ।
26 শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অমৎসিয়ের রাজত্বকালের সব ঘটনা কি যিহূদা ও ইস্রায়েলের রাজাদের পুস্তকে লেখা নেই?
ଏହି ଅମତ୍ସୀୟଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ କ୍ରିୟାର ଆଦ୍ୟନ୍ତ ବୃତ୍ତାନ୍ତ କʼଣ ଯିହୁଦାର ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
27 যখন থেকে অমৎসিয় সদাপ্রভুর পথে চলা বন্ধ করে দিলেন, তখন থেকেই লোকেরা জেরুশালেমে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে শামিল হতে শুরু করল, এবং তিনি লাখীশে পালিয়ে গেলেন, কিন্তু তারা লাখীশে লোক পাঠিয়ে সেখানেই তাঁকে হত্যা করিয়েছিল।
ଅମତ୍ସୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଅନୁଗମନରୁ ବିମୁଖ ହେବା ସମୟଠାରୁ ଲୋକମାନେ ଯିରୂଶାଲମରେ ତାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଚକ୍ରାନ୍ତ କଲେ; ତହିଁରେ ସେ ଲାଖୀଶ୍କୁ ପଳାଇଲେ; ମାତ୍ର ସେମାନେ ତାଙ୍କ ପଛେ ଲାଖୀଶ୍କୁ ଲୋକ ପଠାଇ ସେଠାରେ ତାଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
28 তাঁর মৃতদেহ ঘোড়ার পিঠে চাপিয়ে ফিরিয়ে আনা হল এবং যিহূদা-নগরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথেই তাঁকে কবর দেওয়া হল।
ପୁଣି, ସେମାନେ ଅଶ୍ୱମାନଙ୍କ ଉପରେ ତାଙ୍କୁ ଆଣି ଯିହୁଦା-ନଗରରେ ତାଙ୍କର ପିତୃଗଣ ସହିତ ତାଙ୍କୁ କବର ଦେଲେ।