< শমূয়েলের প্রথম বই 21 >
1 দাউদ নোবে যাজক অহীমেলকের কাছে চলে গেলেন। তাঁর দেখা পেয়ে অহীমেলক ভয়ে কম্পিত হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি একা কেন? আপনার সঙ্গে আর কেউ নেই কেন?”
καὶ ἔρχεται Δαυιδ εἰς Νομβα πρὸς Αβιμελεχ τὸν ἱερέα καὶ ἐξέστη Αβιμελεχ τῇ ἀπαντήσει αὐτοῦ καὶ εἶπεν αὐτῷ τί ὅτι σὺ μόνος καὶ οὐθεὶς μετὰ σοῦ
2 দাউদ যাজক অহীমেলককে উত্তর দিলেন, “রাজামশাই একটি কাজের দায়িত্বভার দিয়ে আমাকে পাঠিয়েছেন এবং আমায় বলেছেন, ‘আমি তোমায় যে কাজের দায়িত্বভার দিয়ে পাঠাচ্ছি সেই বিষয়ে যেন কেউ কিছু জানতে না পারে।’ আর আমার লোকজন! আমি তাদের বলে দিয়েছি তারা যেন নির্দিষ্ট এক স্থানে এসে আমার সঙ্গে দেখা করে।
καὶ εἶπεν Δαυιδ τῷ ἱερεῖ ὁ βασιλεὺς ἐντέταλταί μοι ῥῆμα σήμερον καὶ εἶπέν μοι μηδεὶς γνώτω τὸ ῥῆμα περὶ οὗ ἐγὼ ἀποστέλλω σε καὶ ὑπὲρ οὗ ἐντέταλμαί σοι καὶ τοῖς παιδαρίοις διαμεμαρτύρημαι ἐν τῷ τόπῳ τῷ λεγομένῳ θεοῦ πίστις Φελλανι Αλεμωνι
3 তবে এখন, আপনার হাতে কী আছে? আমাকে পাঁচ টুকরো রুটি, বা যা খুঁজে পাচ্ছেন, তাই দিন।”
καὶ νῦν εἰ εἰσὶν ὑπὸ τὴν χεῖρά σου πέντε ἄρτοι δὸς εἰς χεῖρά μου τὸ εὑρεθέν
4 কিন্তু যাজকমশাই দাউদকে উত্তর দিলেন, “আমার হাতে তো সাধারণ কোনও রুটি নেই; অবশ্য, এখানে কয়েকটি পবিত্র রুটি আছে—যদি লোকেরা স্ত্রীলোকদের সংস্পর্শ থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে তবেই এগুলি তারা খেতে পারবে।”
καὶ ἀπεκρίθη ὁ ἱερεὺς τῷ Δαυιδ καὶ εἶπεν οὐκ εἰσὶν ἄρτοι βέβηλοι ὑπὸ τὴν χεῖρά μου ὅτι ἀλλ’ ἢ ἄρτοι ἅγιοι εἰσίν εἰ πεφυλαγμένα τὰ παιδάριά ἐστιν ἀπὸ γυναικός καὶ φάγεται
5 দাউদ যাজককে উত্তর দিলেন, “যথারীতি আমি যখন কাজে বের হয়েছি তখন থেকেই আমরা স্ত্রীলোকদের সংস্পর্শ থেকে দূরে সরে আছি। কাজের দায়িত্বভার পবিত্র না থাকাকালীনও আমার লোকজনের দেহ শুচিশুদ্ধই থাকে। তবে আজ তা আরও কত না বেশি শুচিশুদ্ধ হয়ে আছে!”
καὶ ἀπεκρίθη Δαυιδ τῷ ἱερεῖ καὶ εἶπεν αὐτῷ ἀλλὰ ἀπὸ γυναικὸς ἀπεσχήμεθα ἐχθὲς καὶ τρίτην ἡμέραν ἐν τῷ ἐξελθεῖν με εἰς ὁδὸν γέγονε πάντα τὰ παιδάρια ἡγνισμένα καὶ αὐτὴ ἡ ὁδὸς βέβηλος διότι ἁγιασθήσεται σήμερον διὰ τὰ σκεύη μου
6 কাজেই যাজকমশাই তাঁকে সেই পবিত্র রুটিগুলি দিলেন, যেহেতু সেখানে সেই দর্শন-রুটি ছাড়া আর কোনও রুটি ছিল না, যা সদাপ্রভুর সামনে থেকে সরিয়ে দিয়ে সেদিন সেটির বদলে গরম রুটি রাখা হয়েছিল।
καὶ ἔδωκεν αὐτῷ Αβιμελεχ ὁ ἱερεὺς τοὺς ἄρτους τῆς προθέσεως ὅτι οὐκ ἦν ἐκεῖ ἄρτος ὅτι ἀλλ’ ἢ ἄρτοι τοῦ προσώπου οἱ ἀφῃρημένοι ἐκ προσώπου κυρίου παρατεθῆναι ἄρτον θερμὸν ᾗ ἡμέρᾳ ἔλαβεν αὐτούς
7 ইত্যবসরে শৌলের দাসদের মধ্যে একজন সদাপ্রভুর সামনে আটকে গিয়ে সেখানে থেকে গিয়েছিল: সে হল ইদোমীয় দোয়েগ, শৌলের প্রধান রাখাল।
καὶ ἐκεῖ ἦν ἓν τῶν παιδαρίων τοῦ Σαουλ ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ συνεχόμενος νεεσσαραν ἐνώπιον κυρίου καὶ ὄνομα αὐτῷ Δωηκ ὁ Σύρος νέμων τὰς ἡμιόνους Σαουλ
8 দাউদ অহীমেলককে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনার কাছে এখানে কি কোনও বর্শা বা তরোয়াল নেই? আমি আমার তরোয়াল বা অন্য কোনও অস্ত্র নিয়ে আসিনি, কারণ মহারাজের কাজটি জরুরি ছিল।”
καὶ εἶπεν Δαυιδ πρὸς Αβιμελεχ ἰδὲ εἰ ἔστιν ἐνταῦθα ὑπὸ τὴν χεῖρά σου δόρυ ἢ ῥομφαία ὅτι τὴν ῥομφαίαν μου καὶ τὰ σκεύη οὐκ εἴληφα ἐν τῇ χειρί μου ὅτι ἦν τὸ ῥῆμα τοῦ βασιλέως κατὰ σπουδήν
9 যাজকমশাই উত্তর দিলেন, “আপনি এলা উপত্যকায় যাকে হত্যা করেছিলেন, সেই ফিলিস্তিনী গলিয়াতের তরোয়ালটি এখানে আছে; এফোদের পিছনে সেটি কাপড়ে মোড়া অবস্থায় রাখা আছে। আপনি চাইলে সেটি নিতে পারেন; সেটি ছাড়া এখানে আর অন্য কোনও তরোয়াল নেই।” দাউদ বললেন, “সেটির মতো আর কিছুই হতে পারে না; আমাকে সেটিই এনে দিন।”
καὶ εἶπεν ὁ ἱερεύς ἰδοὺ ἡ ῥομφαία Γολιαθ τοῦ ἀλλοφύλου ὃν ἐπάταξας ἐν τῇ κοιλάδι Ηλα καὶ αὐτὴ ἐνειλημένη ἐν ἱματίῳ εἰ ταύτην λήμψῃ σεαυτῷ λαβέ ὅτι οὐκ ἔστιν ἑτέρα πάρεξ ταύτης ἐνταῦθα καὶ εἶπεν Δαυιδ ἰδοὺ οὐκ ἔστιν ὥσπερ αὐτή δός μοι αὐτήν
10 সেদিন দাউদ শৌলের কাছ থেকে পালিয়ে গিয়ে গাতের রাজা আখীশের কাছে উপস্থিত হলেন।
καὶ ἔδωκεν αὐτὴν αὐτῷ καὶ ἀνέστη Δαυιδ καὶ ἔφυγεν ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ ἐκ προσώπου Σαουλ καὶ ἦλθεν Δαυιδ πρὸς Αγχους βασιλέα Γεθ
11 কিন্তু আখীশের দাসেরা তাঁকে বলল, “এই কি দেশের রাজা দাউদ নয়? এরই বিষয়ে কি লোকেরা নাচতে নাচতে গেয়ে ওঠেনি: “‘শৌল মারলেন হাজার হাজার, আর দাউদ মারলেন অযুত অযুত’?”
καὶ εἶπαν οἱ παῖδες Αγχους πρὸς αὐτόν οὐχὶ οὗτος Δαυιδ ὁ βασιλεὺς τῆς γῆς οὐχὶ τούτῳ ἐξῆρχον αἱ χορεύουσαι λέγουσαι ἐπάταξεν Σαουλ ἐν χιλιάσιν αὐτοῦ καὶ Δαυιδ ἐν μυριάσιν αὐτοῦ
12 দাউদ সেকথা মনে রেখেছিলেন আর গাতের রাজা আখীশকে দেখে খুব ভয় পেয়ে গেলেন।
καὶ ἔθετο Δαυιδ τὰ ῥήματα ἐν τῇ καρδίᾳ αὐτοῦ καὶ ἐφοβήθη σφόδρα ἀπὸ προσώπου Αγχους βασιλέως Γεθ
13 তাই তাদের উপস্থিতিতে তিনি পাগল হওয়ার ভান করলেন; আর তাদের কাছে থাকার সময় তিনি পাগলের মতো সদর-দরজার কপাটে আঁকিবুকি কাটছিলেন ও তাঁর দাড়ির উপর লালা ঝরাচ্ছিলেন।
καὶ ἠλλοίωσεν τὸ πρόσωπον αὐτοῦ ἐνώπιον αὐτοῦ καὶ προσεποιήσατο ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ καὶ ἐτυμπάνιζεν ἐπὶ ταῖς θύραις τῆς πόλεως καὶ παρεφέρετο ἐν ταῖς χερσὶν αὐτοῦ καὶ ἔπιπτεν ἐπὶ τὰς θύρας τῆς πύλης καὶ τὰ σίελα αὐτοῦ κατέρρει ἐπὶ τὸν πώγωνα αὐτοῦ
14 আখীশ তাঁর দাসদের বললেন, “লোকটির দিকে তাকাও দেখি! এ তো পাগল! একে আমার কাছে এনেছ কেন?
καὶ εἶπεν Αγχους πρὸς τοὺς παῖδας αὐτοῦ ἰδοὺ ἴδετε ἄνδρα ἐπίλημπτον ἵνα τί εἰσηγάγετε αὐτὸν πρός με
15 আমার কাছে কি পাগলের অভাব আছে যে তোমরা আমার সামনে পাগলামি করার জন্য একে নিয়ে এসেছ? এ লোকটি আমার বাড়িতে আসবে নাকি?”
ἦ ἐλαττοῦμαι ἐπιλήμπτων ἐγώ ὅτι εἰσαγειόχατε αὐτὸν ἐπιλημπτεύεσθαι πρός με οὗτος οὐκ εἰσελεύσεται εἰς οἰκίαν