< শমূয়েলের প্রথম বই 20 >
1 পরে দাউদ রামার নায়োত থেকে পালিয়ে যোনাথনের কাছে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কী করেছি? আমি কী দোষ করেছি? আমি তোমার বাবার প্রতি কী এমন অন্যায় করেছি, যে তিনি আমায় হত্যা করতে চাইছেন?”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦାଉଦ ରାମାସ୍ଥିତ ନାୟୋତରୁ ପଳାଇ ଆସି ଯୋନାଥନ ଆଗରେ କହିଲେ, “ମୁଁ କଅଣ କଲି? ମୋହର ଅପରାଧ କଅଣ? ଓ ତୁମ୍ଭ ପିତାଙ୍କ ଛାମୁରେ ମୋହର ପାପ କଅଣ ଯେ, ସେ ମୋର ପ୍ରାଣ ଚାହୁଁଅଛନ୍ତି?”
2 “কখনোই না!” যোনাথন উত্তর দিলেন। “তুমি মারা পড়বে না! দেখো, আমার বাবা, ছোটো হোক কি বড়ো, কোনো কিছুই আমাকে না জানিয়ে করেন না। তিনি আমার কাছে একথা লুকাবেন কেন? এ হতেই পারে না!”
ତହୁଁ ସେ ତାଙ୍କୁ କହିଲା; “ଏହା ନ ହେଉ; ତୁମ୍ଭେ ମରିବ ନାହିଁ; ଦେଖ, ମୋହର ପିତା ମୋର କର୍ଣ୍ଣଗୋଚର ନ କରି ବଡ଼ କି ସାନ କୌଣସି କର୍ମ କରନ୍ତି ନାହିଁ; ତେବେ ମୋହର ପିତା ମୋʼ ଠାରୁ ଏହି କଥା କାହିଁକି ଗୋପନ କରିବେ? ସେପରି ନୁହେଁ।”
3 কিন্তু দাউদ দিব্যি করে বললেন, “তোমার বাবা ভালোভাবেই জানেন যে আমি তোমার প্রিয়পাত্র, আর তিনি মনে মনে বলেছেন, ‘যোনাথন যেন একথা জানতে না পারে, তা না হলে সে খুব দুঃখ পাবে।’ তবুও জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও তোমার প্রাণের দিব্যি, আমার ও মৃত্যুর মাঝখানে শুধু এক পায়ের ফাঁক রয়ে গিয়েছে।”
ତହିଁରେ ଦାଉଦ ଶପଥ କରି ପୁନର୍ବାର କହିଲେ, “ମୁଁ ଯେ ତୁମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଅନୁଗ୍ରହ ପାଇଅଛି, ଏହା ତୁମ୍ଭ ପିତା ଉତ୍ତମ ରୂପେ ଜାଣନ୍ତି; ଏଣୁ ସେ କହନ୍ତି, ଯୋନାଥନ ଏହା ନ ଜାଣୁ, ଜାଣିଲେ ସେ ଦୁଃଖିତ ହେବ; ମାତ୍ର ଯାହାହେଉ, ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ଓ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରାଣ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ମୁଁ କହୁଅଛି ଯେ, ମୋର ଓ ମରଣ ମଧ୍ୟରେ ପାହୁଣ୍ଡେ ମାତ୍ର ଅଛି।”
4 যোনাথন দাউদকে বললেন, “তুমি আমাকে যা করতে বলবে, আমি তোমার জন্য তাই করব।”
ତେବେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭ ପ୍ରାଣ ଯାହା ବାଞ୍ଛା କରେ, ତାହା ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପାଇଁ କରିବି।”
5 অতএব দাউদ তাঁকে বললেন, “দেখো, আগামীকাল অমাবস্যার উৎসব, আর মহারাজের সঙ্গে আমার ভোজনপান করার কথা; কিন্তু আমি পরশু সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে গিয়ে লুকিয়ে থাকব।
ତହୁଁ ଦାଉଦ ଯୋନାଥନକୁ କହିଲେ, “ଦେଖ, କାଲି ଅମାବାସ୍ୟା, ପୁଣି, ରାଜାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଭୋଜନରେ ବସିବା ପାଇଁ ମୋତେ ତ୍ରୁଟି କରିବାକୁ ହେବ ନାହିଁ; ମାତ୍ର ମୋତେ ଯିବାକୁ ଦିଅ, ମୁଁ ତୃତୀୟ ଦିନର ସନ୍ଧ୍ୟା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କ୍ଷେତ୍ରରେ ଲୁଚି ରହିବି।
6 যদি তোমার বাবা আমার খোঁজ করেন তবে তাঁকে বোলো, ‘দাউদ তাড়াতাড়ি তার আপন নগর বেথলেহেমে যাওয়ার জন্য আমার কাছে আন্তরিকভাবে অনুমতি চেয়েছিল, কারণ তার সম্পূর্ণ গোষ্ঠীর জন্য সেখানে এক বাৎসরিক বলিদানের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা।’
ଯେବେ ତୁମ୍ଭ ପିତା ମୋʼ ବିଷୟ କିଛି ପଚାରିବେ, ତେବେ କହିବ, ‘ଦାଉଦ ଆପଣା ନଗର ବେଥଲିହିମକୁ ଧାଇଁ ଯିବା ପାଇଁ ମୋତେ ବହୁତ କହିଲା, କାରଣ ସେସ୍ଥାନରେ ସମୁଦାୟ ପରିବାର ନିମନ୍ତେ ବାର୍ଷିକ ବଳିଦାନ ହେବ।’
7 যদি তিনি বলেন, ‘ঠিক আছে,’ তবে তোমার দাস সুরক্ষিত থাকবে। কিন্তু তিনি যদি মেজাজ হারান, তুমি নিশ্চিন্ত থাকতে পারো যে তিনি আমার ক্ষতি করবেনই করবেন।
ଏଥିରେ ସେ ଯେବେ କହିବେ, ‘ଭଲ,’ ତେବେ ତୁମ୍ଭ ଦାସର କୁଶଳ ହେବ; ମାତ୍ର ସେ ଯେବେ ଅତି କ୍ରୋଧ କରନ୍ତି, ତେବେ ଜାଣ ଯେ, ତାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଅମଙ୍ଗଳ ସ୍ଥିର ହୋଇଅଛି।
8 আর তুমি তোমার দাসের প্রতি দয়া দেখিয়ো, কারণ সদাপ্রভুকে সাক্ষী রেখে তুমি তার সঙ্গে এক নিয়ম স্থির করেছ। আমি যদি দোষী সাব্যস্ত হই তবে তুমিই আমাকে হত্যা কোরো! তোমার বাবার হাতে তুমি কেন আমাকে সমর্পণ করবে?”
ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାର ଦାସ ପ୍ରତି ଦୟା କର; କାରଣ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ସହିତ ଆପଣା ଦାସକୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଏକ ନିୟମରେ ଆବଦ୍ଧ କରିଅଛ; ମାତ୍ର ମୋହର ଯେବେ କୌଣସି ଅପରାଧ ଥାଏ, ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ନିଜେ ମୋତେ ବଧ କର; ତୁମ୍ଭ ପିତାଙ୍କ ନିକଟକୁ କାହିଁକି ମୋତେ ନେଇଯିବ?”
9 “কখনোই না!” যোনাথন বললেন। “আমি যদি বিন্দুমাত্র আভাস পেতাম যে আমার বাবা তোমার ক্ষতি করার জন্য মনস্থির করে ফেলেছেন, তবে কি আমি তোমাকে বলতাম না?”
ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ କହିଲା, “ତାହା ତୁମ୍ଭଠାରୁ ଦୂର ହେଉ; କାରଣ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଅମଙ୍ଗଳ ଘଟଣା ମୋʼ ପିତାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସ୍ଥିର ହୋଇଥିବାର ଯେବେ ମୁଁ ଜାଣିବି, ତେବେ ମୁଁ କି ତାହା ତୁମ୍ଭକୁ କହିବି ନାହିଁ?”
10 দাউদ জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার বাবা তোমাকে রুক্ষভাবে উত্তর দিয়েছেন কি না তা আমাকে কে বলে দেবে?”
ତହୁଁ ଦାଉଦ ଯୋନାଥନକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ପିତା ଯେବେ କଟୁ ଭାବରେ ତୁମ୍ଭକୁ ଉତ୍ତର ଦେବେ, ତେବେ କିଏ ମୋତେ କହିବ?”
11 “এসো,” যোনাথন বললেন, “আমরা মাঠে যাই।” অতএব তাঁরা দুজনে সেখানে গেলেন।
ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଲା, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ କ୍ଷେତ୍ରକୁ ଯାଉ।” ତହିଁରେ ସେ ଦୁହେଁ ବାହାରି କ୍ଷେତ୍ରକୁ ଗଲେ।
12 পরে যোনাথন দাউদকে বললেন, “আমি ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে শপথ করে বলছি, পরশুদিন এইসময় আমি নিশ্চয় আমার বাবার সঙ্গে কথা বলব! যদি তিনি তোমার প্রতি সদয় হন, তবে কি আমি তোমাকে খবর দিয়ে পাঠাব না?
ଏଉତ୍ତାରେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ସାକ୍ଷୀ ରହିଲେ; ମୁଁ କାଲି ଏହି ସମୟରେ ବା ତୃତୀୟ ଦିନରେ ଆପଣା ପିତାଙ୍କ ମନ ବୁଝିଲା ଉତ୍ତାରେ, ଦେଖ, ଯେବେ ଦାଉଦଙ୍କ ପକ୍ଷରେ ମଙ୍ଗଳ ଥାଏ, ତେବେ ମୁଁ ତୁମ୍ଭ କତିକି ଲୋକ ପଠାଇ କି ତାହା ତୁମ୍ଭ କର୍ଣ୍ଣଗୋଚର ନ କରିବି?
13 কিন্তু যদি আমার বাবা তোমার ক্ষতি করতে চান ও আমি তোমাকে তা জানিয়ে নিরাপদে ফেরত না পাঠাই, তবে সদাপ্রভু যোনাথনকে যেন কঠোর দণ্ড দেন। সদাপ্রভু যেভাবে আমার বাবার সহবর্তী ছিলেন, সেভাবে যেন তোমারও সহবর্তী হন
ତୁମ୍ଭର ଅମଙ୍ଗଳ କରିବା ମୋʼ ପିତାଙ୍କର ମାନସ ଥିଲେ, ଯେବେ ମୁଁ ତାହା ତୁମ୍ଭ କର୍ଣ୍ଣଗୋଚର ନ କରେ ଓ ତୁମ୍ଭେ କୁଶଳରେ ଯିବା ପାଇଁ ଯେବେ ତୁମ୍ଭକୁ ପଠାଇ ନ ଦିଏ, ତେବେ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ଦଣ୍ଡ, ମଧ୍ୟ ତହିଁରୁ ଅଧିକ ମୋତେ ଦେଉନ୍ତୁ। ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେପରି ମୋ ପିତାଙ୍କ ସଙ୍ଗୀ ହୋଇଅଛନ୍ତି, ସେପରି ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ହେଉନ୍ତୁ।
14 কিন্তু আমি যতদিন বেঁচে থাকব তুমি আমার প্রতি তেমনই অপর্যাপ্ত দয়া দেখিয়ো যেমনটি দয়া সদাপ্রভু দেখান, যেন আমাকে নিহত হতে না হয়,
ହେଲେ ମୁଁ ଯେପରି ନ ମରେ, ଏଥିପାଇଁ ମୋହର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ତୁମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୟା ମୋʼ ପ୍ରତି ପ୍ରକାଶ କରିବ;
15 এবং আমার পরিবার-পরিজনের প্রতিও তোমার দয়ায় কাটছাঁট কোরো না—এমনকি যখন সদাপ্রভু পৃথিবীর বুক থেকে দাউদের এক-একটি শত্রুকে মুছে দেবেন, তখনও এমনটি কোরো না।”
କେବଳ ତାହା ନୁହେଁ, ସଦାକାଳ ମୋʼ ବଂଶରୁ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଦୟା ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିବ ନାହିଁ; ନା, ସଦାପ୍ରଭୁ ଦାଉଦଙ୍କର ପ୍ରତ୍ୟେକ ଶତ୍ରୁକୁ ଭୂତଳରୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କଲା ଉତ୍ତାରେ ମଧ୍ୟ କରିବ ନାହିଁ।”
16 অতএব যোনাথন এই বলে দাউদের বংশের সঙ্গে এক নিয়ম স্থির করলেন, “সদাপ্রভু যেন দাউদের শত্রুদের কাছে কৈফিয়ত তলব করেন।”
ଏହିରୂପେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦ ବଂଶ ସହିତ ନିୟମ ସ୍ଥିର କରି କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଦାଉଦଙ୍କ ଶତ୍ରୁମାନଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ପରିଶୋଧ ନେବେ।”
17 যেহেতু যোনাথন দাউদকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতেন, তাই তাঁকে ভালোবাসার খাতিরে তিনি আরেকবার দাউদকে দিয়ে শপথ করিয়ে নিলেন।
ଆଉ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କୁ ସ୍ନେହ କରିବାରୁ ପୁନର୍ବାର ତାଙ୍କୁ ଶପଥ କରାଇଲା, କାରଣ ସେ ତାଙ୍କୁ ଆପଣା ପ୍ରାଣ ସମାନ ସ୍ନେହ କଲା।
18 পরে যোনাথন দাউদকে বললেন, “আগামীকাল অমাবস্যার উৎসব। তোমার অভাববোধ হবে, কারণ তোমার আসনটি খালি থাকবে।
ପୁଣି, ଯୋନାଥନ ତାଙ୍କୁ କହିଲା, “କାଲି ଅମାବାସ୍ୟା; ଆଉ ତୁମ୍ଭ ଆସନ ଶୂନ୍ୟ ହେଲେ ତୁମ୍ଭେ ଖୋଜାଯିବ।
19 এই সমস্যাটি শুরু হওয়ার সময় তুমি যেখানে লুকিয়ে ছিলে, পরশুদিন সন্ধ্যার দিকে তুমি সেখানেই চলে যেয়ো, এবং এষল নামক সেই পাথরটির পাশে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা কোরো।
ଏଣୁ ତୁମ୍ଭେ ତିନି ଦିନ ରହିଲା ଉତ୍ତାରେ ଶୀଘ୍ର ଯାଇ କାର୍ଯ୍ୟଦିନରେ ଯେଉଁଠାରେ ଆପଣାକୁ ଲୁଚାଇଥିଲ, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଏଷଲ ନାମକ ପଥର ପାଖରେ ରହିବ।
20 আমি এমনভাবে সেটির পাশে তিনটি তির ছুঁড়ব, যেন মনে হয় আমি বুঝি নিশানা তাক করে তির ছুঁড়ছি।
ପୁଣି, ମୁଁ ଲକ୍ଷ୍ୟ କରିବା ଛଳରେ ତହିଁର ପାର୍ଶ୍ୱକୁ ତିନି ତୀର ମାରିବି।
21 পরে আমি একটি ছেলেকে পাঠিয়ে বলব, ‘যাও, তিরগুলি খুঁজে নিয়ে এসো।’ যদি আমি তাকে বলি, ‘দেখো, তিরগুলি তোমার এদিকে আছে; সেগুলি এখানে নিয়ে এসো,’ তবে তুমি এসো, কারণ, জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, তুমি নিরাপদেই আছ; কোনও বিপদ নেই।
ଆଉ ଦେଖ, ମୁଁ ଏକ ବାଳକକୁ ପଠାଇ କହିବି, ‘ଯାଇ ତୀର ଖୋଜ।’ ମୁଁ ଯେବେ ସେହି ବାଳକକୁ କହେ, ‘ଦେଖ, ତୀର ତୁମ୍ଭ ଏପାଖରେ ଅଛି,’ ତାହା ନେଇଆସ; ତେବେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ତୁମ୍ଭ ପାଇଁ ମଙ୍ଗଳ ଅଛି, କୌଣସି ଭୟ ନାହିଁ।
22 কিন্তু আমি যদি সেই ছেলেটিকে বলি, ‘দেখো, তিরগুলি তোমার ওদিকে গিয়ে পড়েছে,’ তবে তোমাকে যেতেই হবে, কারণ সদাপ্রভু তোমাকে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
ମାତ୍ର ଦେଖ, ତୁମ୍ଭ ସେପାଖରେ ତୀର ଅଛି, ଯେବେ ମୁଁ ସେ ବାଳକକୁ ଏପରି କହେ; ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ଚାଲିଯାଅ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭକୁ ବିଦାୟ କଲେ।
23 আর তুমি ও আমি যে বিষয়ে আলোচনা করেছি—মনে রেখো, সে বিষয়ে সদাপ্রভু তোমার ও আমার মধ্যে চিরকালের জন্য সাক্ষী হয়ে রইলেন।”
ଆଉ ଦେଖ, ତୁମ୍ଭର ଓ ମୋହର ଏହି କଥୋପକଥନ ବିଷୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ଓ ମୋʼ ମଧ୍ୟରେ ସାକ୍ଷୀ ରହିଲେ।”
24 অতএব দাউদ মাঠে লুকিয়ে থাকলেন, ও যখন অমাবস্যার উৎসব এল, রাজামশাই খেতে বসেছিলেন।
ତହିଁରେ ଦାଉଦ କ୍ଷେତ୍ରରେ ଲୁଚିଲେ; ପୁଣି, ଅମାବାସ୍ୟା ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ରାଜା ଭୋଜନରେ ବସିଲେ।
25 প্রথানুযায়ী তিনি দেওয়ালের পাশে বসেছিলেন, ও যোনাথন তাঁর উল্টোদিকে বসেছিলেন, এবং অবনের শৌলের ঠিক পাশেই বসেছিলেন, কিন্তু দাউদের আসনটি খালি ছিল।
ଆଉ ରାଜା ଅନ୍ୟ ସମୟ ପରି କାନ୍ଥ ନିକଟସ୍ଥ ଆପଣା ଆସନରେ ବସିଲେ; ଏଥିରେ ଯୋନାଥନ ଠିଆ ହେଲା ଓ ଅବ୍ନର ଶାଉଲଙ୍କ ପାଖରେ ବସିଲା; ମାତ୍ର ଦାଉଦଙ୍କର ସ୍ଥାନ ଶୂନ୍ୟ ଥିଲା।
26 শৌল সেদিন কিছু বলেননি, কারণ তিনি ভেবেছিলেন, “দাউদের এমন কিছু হয়েছে যার দ্বারা সে আনুষ্ঠানিকভাবে অশুচি হয়েছে—নিশ্চয় সে অশুচি অবস্থায় আছে।”
ତଥାପି ସେହି ଦିନ ଶାଉଲ କିଛି କହିଲେ ନାହିଁ; କାରଣ ସେ ବିଚାର କଲେ, ତାହାକୁ କିଛି ଘଟିଅଛି, ସେ ଶୁଚି ନାହିଁ; ସେ ଅବଶ୍ୟ ଶୁଚି ନ ଥିବ।
27 কিন্তু পরদিন, মাসের দ্বিতীয় দিনেও দাউদের আসন খালি পড়েছিল। তখন শৌল তাঁর ছেলে যোনাথনকে বললেন, “যিশয়ের ছেলে কেন গতকাল ও আজও খেতে আসেনি?”
ମାତ୍ର ଅମାବାସ୍ୟାର ପର ଦିବସ ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିନରେ ଦାଉଦଙ୍କର ସ୍ଥାନ ଶୂନ୍ୟ ହେଲା; ତହିଁରେ ଶାଉଲ ଆପଣା ପୁତ୍ର ଯୋନାଥନକୁ କହିଲେ, “ଯିଶୀର ପୁତ୍ର କାହିଁକି ଭୋଜନକୁ ଆସୁ ନାହିଁ, କାଲି ନାହିଁ କି ଆଜି ନାହିଁ?”
28 যোনাথন তাঁকে উত্তর দিলেন, “বেথলেহেমে যাওয়ার জন্য দাউদ আমার কাছে আন্তরিকভাবে অনুমতি চেয়েছিল।
ତହୁଁ ଯୋନାଥନ ଶାଉଲଙ୍କୁ ଉତ୍ତର କଲା, “ଦାଉଦ ବେଥଲିହିମକୁ ଯିବା ପାଇଁ ମୋତେ ବହୁତ କହିଲା,
29 সে বলেছিল, ‘আমাকে যেতে দাও, কারণ আমাদের পরিবার সেই নগরে বলিদানের এক অনুষ্ঠান পালন করছে ও আমার দাদা আমাকে সেখানে উপস্থিত থাকার আদেশ দিয়েছেন। আমি যদি তোমার প্রিয়পাত্র হয়ে থাকি, তবে দয়া করে আমাকে আমার দাদাদের সঙ্গে দেখা করে আসতে দাও।’ এজন্যই সে আজ মহারাজের খাওয়ার টেবিলে আসেনি।”
ଆଉ ସେ କହିଲା, ‘ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋତେ ଯିବାକୁ ଦିଅ; କାରଣ ନଗରରେ ମୋର ପରିବାର ପାଇଁ ବଳିଦାନ ହେବାର ଅଛି ଓ ସେଠାରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେବା ପାଇଁ ମୋହର ଭାଇ ମୋତେ ଆଜ୍ଞା ଦେଇଅଛନ୍ତି।’ ଏହେତୁ ମୁଁ ଯେବେ ତୁମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଅନୁଗ୍ରହ ପାଇଅଛି, ତେବେ ବିନୟ କରୁଅଛି ମୋର ଭାଇମାନଙ୍କୁ ଦେଖିବା ପାଇଁ ମୋତେ ଛାଡ଼ିଦିଅ। ଏହି କାରଣରୁ ସେ ରାଜାଙ୍କ ମେଜକୁ ଆସି ନାହିଁ।”
30 শৌল যোনাথনের প্রতি ক্রোধে ফেটে পড়লেন ও তাঁকে বললেন, “ওরে স্বেচ্ছাচারিণী ও বিদ্রোহিণী নারীর ছেলে! আমি কি জানি না যে তুই নিজেকে ও তোর জন্মদাত্রী মাকে লজ্জিত করার জন্য যিশয়ের ছেলের পক্ষ নিয়েছিস?
ଏଥିରେ ଯୋନାଥନ ପ୍ରତି ଶାଉଲଙ୍କ କ୍ରୋଧ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହେଲା ଓ ସେ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ଆରେ ବିପଥଗାମିନୀ ଦ୍ରୋହିଣୀର ପୁତ୍ର, ତୁ ଯେ ଆପଣାର ଲଜ୍ଜା ଓ ଆପଣା ମାତାର ଆବରଣୀୟର ଲଜ୍ଜା ନିମନ୍ତେ ଯିଶୀର ପୁତ୍ରକୁ ମନୋନୀତ କରିଅଛୁ, ଏହା କʼଣ ମୁଁ ଜାଣୁ ନାହିଁ?
31 যতদিন যিশয়ের ছেলে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে, না তুই স্থির থাকবি, না তোর রাজ্য স্থির থাকবে। এখন কাউকে পাঠিয়ে ওকে আমার কাছে ডেকে আন, কারণ ওকে মরতেই হবে!”
କାରଣ ସେହି ଯିଶୀର ପୁତ୍ର ଯେଯାଏ ଭୂତଳରେ ବଞ୍ଚିଥାଏ, ସେଯାଏ, ତୁ, କି ତୋʼ ରାଜ୍ୟ ସ୍ଥିର ହେବ ନାହିଁ। ଏଥିପାଇଁ ଏବେ ଲୋକ ପଠାଇ ତାକୁ ମୋʼ କତିକି ଆଣ, କାରଣ ସେ ନିଶ୍ଚୟ ମରିବ।”
32 “ওকে কেন মরতে হবে? ও কী করেছে?” যোনাথন তাঁর বাবাকে জিজ্ঞাসা করলেন।
ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ ଆପଣା ପିତା ଶାଉଲଙ୍କୁ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା, “ସେ କାହିଁକି ହତ ହେବ? ସେ କଅଣ କରିଅଛି?”
33 কিন্তু শৌল তাঁর বর্শাটি যোনাথনের দিকে ছুঁড়ে তাঁকেই মেরে ফেলতে চাইলেন। তখন যোনাথন বুঝতে পারলেন যে তাঁর বাবা দাউদকে হত্যা করবেন বলে মনস্থির করে ফেলেছেন।
ତହୁଁ ଶାଉଲ ତାହାକୁ ଆଘାତ କରିବା ପାଇଁ ତାହା ଉପରକୁ ଆପଣା ବର୍ଚ୍ଛା ଫୋପାଡ଼ିଲେ; ତଦ୍ଦ୍ୱାରା ଯୋନାଥନ ଜାଣିଲା ଯେ, ଦାଉଦଙ୍କୁ ବଧ କରିବା ଆପଣା ପିତାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସ୍ଥିରୀକୃତ ହୋଇଅଛି।
34 যোনাথন প্রচণ্ড ক্রুদ্ধ হয়ে টেবিল থেকে উঠে গেলেন; উৎসবের সেই দ্বিতীয় দিনে তিনি ভোজনপান করেননি, কারণ দাউদের প্রতি তাঁর বাবার লজ্জাজনক আচরণ দেখে তিনি মনে দুঃখ পেয়েছিলেন।
ଏହେତୁ ଯୋନାଥନ ପ୍ରଚଣ୍ଡ କ୍ରୋଧରେ ମେଜରୁ ଉଠିଲା ଓ ମାସର ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିନରେ କିଛି ଭୋଜନ କଲା ନାହିଁ; କାରଣ ତାହାର ପିତା ଦାଉଦଙ୍କର ଅପକାର କରିବାରୁ ସେ ତାଙ୍କ ଲାଗି ଦୁଃଖିତ ହେଲା।
35 সকালে যোনাথন দাউদের সঙ্গে দেখা করার জন্য মাঠে গেলেন। তাঁর সাথে ছিল একটি ছোটো ছেলে,
ଏଉତ୍ତାରେ ପ୍ରାତଃକାଳରେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କ ସହିତ ନିରୂପିତ ସମୟରେ କ୍ଷେତ୍ରକୁ ବାହାରିଗଲା, ଆଉ ତାହା ସଙ୍ଗେ ଗୋଟିଏ ସାନ ବାଳକ ଥିଲା।
36 আর তিনি সেই ছেলেটিকে বললেন, “দৌড়ে গিয়ে আমার ছোঁড়া তিরগুলি খুঁজে নিয়ে এসো।” ছেলেটি দৌড়াতে শুরু করলে, তিনি তাকে পার করে একটি তির ছুঁড়ে দিলেন।
ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ବାଳକକୁ କହିଲା, “ମୁଁ ଯେଉଁ ତୀର ମାରିବି, ତାହାସବୁ ତୁ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ଖୋଜ।” ଏଥିରେ ବାଳକ ଦୌଡ଼ନ୍ତେ, ସେ ତାହା ଉପର ଦେଇ ଯିବାକୁ ତୀର ମାରିଲା।
37 যোনাথনের তিরটি যেখানে গিয়ে পড়ল, ছেলেটি সেখানে পৌঁছানোর পর যোনাথন তাকে ডেকে বললেন, “তিরটি কি তোমাকে পার করে যায়নি?”
ଆଉ ଯୋନାଥନ ଯେଉଁ ସ୍ଥାନକୁ ତୀର ମାରିଥିଲା, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ବାଳକ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଯୋନାଥନ ବାଳକକୁ ଡାକି କହିଲା, “ତୀର ତୋʼ ସେପାଖରେ ଅଛି ପରା?”
38 পরে তিনি চিৎকার করে বললেন, “তাড়াতাড়ি করো! জোরে দৌড়াও! থেমো না!” ছেলেটি তিরটি সংগ্রহ করে তার মালিকের কাছে ফিরে এল।
ଆହୁରି ଯୋନାଥନ ବାଳକକୁ ଡାକି କହିଲା, “ଚଞ୍ଚଳ ଦୌଡ଼୍, ରହ ନା।” ତହିଁରେ ଯୋନାଥନର ବାଳକ ତୀର ସାଉଣ୍ଟି ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ନିକଟକୁ ଆସିଲା।
39 (ছেলেটি এসব বিষয়ে কিছুই জানতে পারেনি; শুধু যোনাথন ও দাউদই জানতে পেরেছিলেন)
ମାତ୍ର ସେ ବାଳକ କିଛି ଜାଣିଲା ନାହିଁ; କେବଳ ଯୋନାଥନ ଓ ଦାଉଦ ସେ କଥା ଜାଣିଲେ।
40 পরে যোনাথন তাঁর অস্ত্রশস্ত্র ছেলেটির হাতে দিয়ে বললেন, “যাও, এগুলি নগরে ফিরিয়ে নিয়ে যাও।”
ଏଉତ୍ତାରେ ଯୋନାଥନ ଆପଣା ବାଳକ ହସ୍ତରେ ଆପଣା ଶସ୍ତ୍ରାଦି ଦେଇ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଯା, ଏସବୁ ନଗରକୁ ନେ।”
41 ছেলেটি ফিরে যাওয়ার পর, দাউদ সেই পাথরটির দক্ষিণ দিক থেকে উঠে এসে যোনাথনের সামনে তিনবার মাটিতে উবুড় হয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন। পরে তাঁরা দুজন পরস্পরকে চুমু দিয়ে একসঙ্গে কাঁদলেন—কিন্তু দাউদই বেশি করে কাঁদলেন।
ପୁଣି, ବାଳକ ଯିବା ମାତ୍ରେ ଦାଉଦ ଦକ୍ଷିଣ ଆଡ଼ର ଏକ ସ୍ଥାନରୁ ଉଠିଲେ ଓ ଭୂମିଷ୍ଠ ହୋଇ ତିନି ଥର ପ୍ରଣାମ କଲେ; ପୁଣି, ସେମାନେ ପରସ୍ପରକୁ ଚୁମ୍ବନ କଲେ ଓ ଏକଆରେକ ସଙ୍ଗେ ରୋଦନ କଲେ, ମାତ୍ର ଦାଉଦ ବଳି ପଡ଼ିଲେ।
42 যোনাথন দাউদকে বললেন, “নির্ঝঞ্ঝাটে চলে যাও, কারণ এই বলে আমরা সদাপ্রভুর নামে পরস্পরের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছি যে, ‘সদাপ্রভু তোমার ও আমার মধ্যে, এবং তোমার ও আমার বংশধরদের মধ্যে চিরকাল সাক্ষী হয়ে আছেন।’” পরে দাউদ বিদায় নিলেন ও যোনাথন নগরে ফিরে গেলেন।
ଏଥିରେ ଯୋନାଥନ ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଲା, “କୁଶଳରେ ଯାଅ, ଆମ୍ଭେ ଦୁହେଁ ତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ଶପଥ କରି କହିଅଛୁ, ସଦାପ୍ରଭୁ ସର୍ବଦା ମୋର ଓ ତୁମ୍ଭର, ପୁଣି, ମୋʼ ବଂଶ ଓ ତୁମ୍ଭ ବଂଶର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ହେଉନ୍ତୁ।” ତହୁଁ ସେ ଉଠି ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲେ, ପୁଣି, ଯୋନାଥନ ନଗରକୁ ଗଲା।