< প্রথম রাজাবলি 8 >

1 পরে রাজা শলোমন জেরুশালেমে তাঁর কাছে দাউদ-নগর, অর্থাৎ সিয়োন থেকে সদাপ্রভুর নিয়ম-সিন্দুকটি নিয়ে আসার জন্য ইস্রায়েলের প্রাচীনদের, সমস্ত গোষ্ঠীপতিকে ও ইস্রায়েলী পরিবারের প্রধানদের ডেকে পাঠালেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଶଲୋମନ ଦାଉଦ-ନଗର ସିୟୋନରୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିୟମ-ସିନ୍ଦୁକ ଆଣିବା ପାଇଁ ଇସ୍ରାଏଲର ପ୍ରାଚୀନବର୍ଗଙ୍କୁ ଓ ବଂଶସମୂହର ପ୍ରଧାନବର୍ଗଙ୍କୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣଙ୍କର ପିତୃଗୃହାଧିପତି ସମସ୍ତଙ୍କୁ ଯିରୂଶାଲମରେ ଶଲୋମନ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ର କଲେ।
2 ইস্রায়েলীরা সবাই বছরের সপ্তম মাস, এথানীম মাসে উৎসবের সময় রাজা শলোমনের কাছে একত্রিত হল।
ତହିଁରେ ଏଥାନୀମ ନାମକ ସପ୍ତମ ମାସରେ ପର୍ବ ସମୟରେ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକ ଶଲୋମନ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ର ହେଲେ।
3 ইস্রায়েলের প্রাচীনেরা সবাই পৌঁছে যাওয়ার পর যাজকেরা সিন্দুকটি উঠিয়েছিলেন,
ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲର ପ୍ରାଚୀନ ସମସ୍ତେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଯାଜକମାନେ ସିନ୍ଦୁକ ଉଠାଇଲେ।
4 এবং তারা সদাপ্রভুর সেই সিন্দুকটি ও সমাগম তাঁবুটি এবং সেখানকার সব পবিত্র আসবাবপত্রাদি নিয়ে এলেন। যাজকেরা ও লেবীয়রা সেগুলি বহন করে এনেছিলেন,
ଆଉ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଓ ସମାଗମ-ତମ୍ବୁ ଓ ତମ୍ବୁରେ ଥିବା ସମସ୍ତ ପବିତ୍ର ପାତ୍ର ଆଣିଲେ; ଯାଜକ ଓ ଲେବୀୟମାନେ ଏହିସବୁ ଆଣିଲେ।
5 আর রাজা শলোমন ও তাঁর কাছে একত্রিত হওয়া ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজ সিন্দুকটির সামনে উপস্থিত হয়ে এত মেষ ও গবাদি পশুবলি দিলেন, যে সেগুলি নথিভুক্ত করে বা গুনে রাখা সম্ভব হয়নি।
ତହୁଁ ରାଜା ଶଲୋମନ ଓ ତାଙ୍କ ସହିତ ତାଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ରିତ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ-ମଣ୍ଡଳୀ ସିନ୍ଦୁକ ସମ୍ମୁଖରେ ମେଷ ଓ ଗୋରୁ ବଳିଦାନ କଲେ, ତାହା ବାହୁଲ୍ୟ ହେତୁ ଅସଂଖ୍ୟ ଓ ଅପରିମେୟ ଥିଲା।
6 যাজকেরা পরে সদাপ্রভুর নিয়ম-সিন্দুকটি মন্দিরের ভিতরদিকের পীঠস্থানে, অর্থাৎ মহাপবিত্র স্থানে সেটির জন্য ঠিক করে রাখা স্থানে নিয়ে এলেন, এবং দুটি করূবের ডানার নিচে রেখে দিলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ଯାଜକମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିୟମ-ସିନ୍ଦୁକ ତାହାର ସ୍ୱ ସ୍ଥାନକୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଗୃହର ମହାପବିତ୍ର ସ୍ଥାନ ମହାପବିତ୍ର ସ୍ଥାନସ୍ଥ କିରୂବମାନଙ୍କ ପକ୍ଷ ତଳକୁ ଆଣିଲେ।
7 করূব দুটি সেই সিন্দুক রাখার স্থানের উপর তাদের ডানা মেলে ধরেছিল এবং সেই সিন্দুক ও সেটির হাতলগুলি আড়াল করে রেখেছিল।
କାରଣ, କିରୂବମାନେ ସିନ୍ଦୁକର ସ୍ଥାନ ଉପରେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପକ୍ଷ ବିସ୍ତାର କରିଥିଲେ, ପୁଣି, କିରୂବମାନେ ସିନ୍ଦୁକ ଓ ତହିଁ ସାଙ୍ଗୀ ଉପର ଆଚ୍ଛାଦନ କରିଥିଲେ।
8 সেই হাতলগুলি এত লম্বা ছিল যে বের হয়ে আসা হাতলের শেষপ্রান্তগুলি ভিতরদিকের পীঠস্থানের সামনে থেকে দেখা যেত, কিন্তু পবিত্রস্থানের বাইরে থেকে দেখা যেত না; আর সেগুলি আজও সেখানেই আছে।
ଆଉ ସେହି ସାଙ୍ଗୀ ଏତେ ଦୀର୍ଘ ଥିଲା ଯେ, ତହିଁର ଅଗ୍ରଭାଗ ମହାପବିତ୍ର ସ୍ଥାନ ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ପବିତ୍ର ସ୍ଥାନରୁ ଦେଖାଗଲା; ମାତ୍ର ବାହାରେ ଦେଖାଗଲା ନାହିଁ। ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାହା ସେଠାରେ ଅଛି।
9 সেই সিন্দুকে পাথরের সেই দুটি পাথরের ফলক ছাড়া আর কিছুই ছিল না, যেগুলি ইস্রায়েলীরা মিশর দেশ থেকে বের হয়ে আসার পর সদাপ্রভু তাদের সাথে যেখানে এক নিয়ম স্থাপন করলেন, সেই হোরেবে মোশি সিন্দুকে ভরে রেখেছিলেন।
ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ମିସର ଦେଶରୁ ବାହାରି ଆସିବା ବେଳେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ନିୟମ କଲା ବେଳେ ହୋରେବ ନିକଟରେ ମୋଶା ଯେଉଁ ଦୁଇ ପ୍ରସ୍ତର ଫଳକ ସିନ୍ଦୁକ ମଧ୍ୟରେ ରଖିଥିଲେ, ତାହା ଛଡ଼ା ଆଉ କିଛି ତହିଁରେ ନ ଥିଲା।
10 যাজকেরা পবিত্রস্থান থেকে সরে যাওয়ার পর সদাপ্রভুর মন্দিরটি মেঘে পরিপূর্ণ হয়ে গেল।
ଆଉ, ଯାଜକମାନେ ପବିତ୍ର ସ୍ଥାନ ମଧ୍ୟରୁ ବାହାରି ଆସିଲା ଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ମେଘରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଲା;
11 এবং সেই মেঘের কারণে যাজকেরা তাদের পরিচর্যা করে উঠতে পারেননি, যেহেতু সদাপ্রভুর প্রতাপে তাঁর মন্দিরটি পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল।
ତହିଁରେ ସେହି ମେଘ ସକାଶୁ ଯାଜକମାନେ ପରିଚର୍ଯ୍ୟା କରିବାକୁ ଠିଆ ହୋଇ ପାରିଲେ ନାହିଁ; କାରଣ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତାପରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଲା।
12 তখন শলোমন বললেন, “সদাপ্রভু বলেছেন যে তিনি ঘন মেঘের মাঝে বসবাস করবেন;
ତହୁଁ ଶଲୋମନ କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ନିବିଡ଼ ମେଘରେ ବାସ କରିବେ ବୋଲି କହିଅଛନ୍ତି।
13 বাস্তবিকই আমি তোমার জন্য এক দর্শনীয় মন্দির তৈরি করেছি, সেটি এমন এক স্থান, যেখানে তুমি চিরকাল বসবাস করবে।”
ମୁଁ ନିଶ୍ଚୟ ତୁମ୍ଭ ପାଇଁ ଏକ ବସତି-ଗୃହ, ତୁମ୍ଭର ଅନନ୍ତକାଳ ବାସ ନିମନ୍ତେ ଏକ ସ୍ଥାନ ନିର୍ମାଣ କରିଅଛି।”
14 ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজ যখন সেখানে দাঁড়িয়েছিল, রাজামশাই তখন তাদের দিকে মুখ ফিরিয়ে তাদের আশীর্বাদ করলেন।
ତହୁଁ ରାଜା ମୁଖ ଫେରାଇ ଇସ୍ରାଏଲର ସମଗ୍ର ସମାଜକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ; ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲର ସମଗ୍ର ସମାଜ ଠିଆ ହେଲେ।
15 পরে তিনি বললেন: “ইস্রায়েলের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর গৌরব হোক, যিনি নিজের হাতে তাঁর সেই প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করেছেন, যেটি তিনি নিজের মুখে আমার বাবা দাউদের কাছে করলেন। কারণ তিনি বললেন,
ଆଉ ସେ କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଧନ୍ୟ, ଯେ ଆପଣା ମୁଖରେ ଆମ୍ଭ ପିତା ଦାଉଦଙ୍କୁ ଏହି କଥା କହିଥିଲେ ଓ ଆପଣା ହସ୍ତରେ ତାହା ସଫଳ କରିଅଛନ୍ତି, ଯଥା,
16 ‘যেদিন আমি আমার প্রজা ইস্রায়েলকে মিশর থেকে বের করে এনেছিলাম, সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত আমার নামের উদ্দেশে মন্দির নির্মাণের জন্য আমি ইস্রায়েলের গোষ্ঠীভুক্ত কোনও নগর মনোনীত করিনি, কিন্তু আমার প্রজা ইস্রায়েলকে শাসন করার জন্য আমি দাউদকে মনোনীত করেছিলাম।’
‘ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକଙ୍କୁ ମିସରରୁ ବାହାର କରି ଆଣିବା ଦିନାବଧି ଆମ୍ଭ ନାମ ସ୍ଥାପନାର୍ଥେ ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିବା ପାଇଁ ଇସ୍ରାଏଲର ସମୁଦାୟ ବଂଶ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି ନଗର ମନୋନୀତ କରି ନାହୁଁ; ମାତ୍ର ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ଅଧ୍ୟକ୍ଷ ହେବା ପାଇଁ ଦାଉଦଙ୍କୁ ମନୋନୀତ କଲୁ।’
17 “ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে একটি মন্দির নির্মাণ করার বাসনা আমার বাবা দাউদের অন্তরে ছিল।
ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନାମ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଗୋଟିଏ ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିବାକୁ ମୋହର ପିତା ଦାଉଦଙ୍କର ସଂକଳ୍ପ ଥିଲା।
18 কিন্তু সদাপ্রভু আমার বাবা দাউদকে বললেন, ‘আমার নামে একটি মন্দির নির্মাণ করার কথা ভেবে তুমি ভালোই করেছ।
ମାତ୍ର, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ ପିତା ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭ ନାମ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଏକ ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିବାକୁ ତୁମ୍ଭର ସଂକଳ୍ପ ଅଛି, ତୁମ୍ଭର ଏହି ସଂକଳ୍ପ କରିବା ଉତ୍ତମ;
19 তবে, তুমি সেই মন্দির নির্মাণ করবে না, কিন্তু তোমার সেই ছেলে, যে তোমারই রক্তমাংস—সেই আমার নামে একটি মন্দির নির্মাণ করবে।’
ତଥାପି ତୁମ୍ଭେ ସେହି ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିବ ନାହିଁ; ମାତ୍ର, ତୁମ୍ଭ ଔରସଜାତ ତୁମ୍ଭ ପୁତ୍ର ଆମ୍ଭ ନାମ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରିବ।’
20 “সদাপ্রভু তাঁর করা প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করেছেন: আমি আমার বাবা দাউদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছি এবং সদাপ্রভুর প্রতিজ্ঞানুসারে এখন আমি ইস্রায়েলের সিংহাসনে বসেছি, এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামের উদ্দেশে আমি মন্দিরটি নির্মাণ করেছি।
ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାର ଉକ୍ତ ଏହି କଥା ସଫଳ କରିଅଛନ୍ତି; କାରଣ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତିଜ୍ଞାନୁସାରେ ମୁଁ ଆପଣା ପିତା ଦାଉଦଙ୍କର ପଦରେ ଉତ୍ପନ୍ନ ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ସିଂହାସନରେ ଉପବିଷ୍ଟ ହୋଇ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ସେହି ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କଲି।
21 আমি সেখানে সেই সিন্দুকটির জন্য স্থান করে রেখেছি, যেখানে সদাপ্রভুর সেই নিয়মটি রাখা আছে, যা তিনি মিশর থেকে আমাদের পূর্বপুরুষদের বের করে আনার সময় তাদের সঙ্গে স্থাপন করলেন।”
ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ମିସର ଦେଶରୁ ବାହାର କରି ଆଣିବା ସମୟରେ ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ଯେଉଁ ନିୟମ କରିଥିଲେ, ତାହାଙ୍କ ସେହି ନିୟମର ଆଧାର-ସିନ୍ଦୁକ ନିମନ୍ତେ ମୁଁ ତହିଁ ମଧ୍ୟରେ ଏକ ସ୍ଥାନ ନିରୂପଣ କରିଅଛି।”
22 পরে শলোমন ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজের সামনে সদাপ্রভুর উপস্থিতিতে উঠে দাঁড়িয়ে স্বর্গের দিকে তাঁর দু-হাত মেলে ধরলেন
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଶଲୋମନ ଇସ୍ରାଏଲର ସମଗ୍ର ସମାଜ ସାକ୍ଷାତରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଯଜ୍ଞବେଦି ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେଲେ ଓ ସ୍ୱର୍ଗ ଆଡ଼େ ଆପଣା ହସ୍ତ ବିସ୍ତାର କରି କହିଲେ;
23 এবং বললেন: “হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, উপরে স্বর্গে বা নিচে পৃথিবীতে তোমার মতো আর কোনও ঈশ্বর নেই—যারা সর্বান্তঃকরণে তোমার পথে চলতে থাকে, তোমার সেইসব দাসের প্রতি তুমি তোমার প্রেমের নিয়ম পালন করে থাকো।
“ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର, ଉପରିସ୍ଥ ସ୍ୱର୍ଗରେ କିଅବା ନୀଚସ୍ଥ ପୃଥିବୀରେ ତୁମ୍ଭ ତୁଲ୍ୟ ପରମେଶ୍ୱର କେହି ନାହିଁ; ତୁମ୍ଭର ଯେଉଁ ଦାସମାନେ ସର୍ବାନ୍ତଃକରଣ ସହିତ ତୁମ୍ଭ ସମ୍ମୁଖରେ ଗମନାଗମନ କରନ୍ତି, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ନିୟମ ଓ ଦୟା ପାଳନ କରିଥାଅ;
24 আমার বাবা, তথা তোমার দাস দাউদের কাছে করা প্রতিজ্ঞাটি তুমি পূরণ করেছ; নিজের মুখেই তুমি সেই প্রতিজ্ঞাটি করলে এবং নিজের হাতেই তুমি তা রক্ষাও করেছ—যেমনটি কি না আজ দেখা যাচ্ছে।
ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଦାସ ମୋʼ ପିତା ଦାଉଦଙ୍କୁ ଯାହା ପ୍ରତିଜ୍ଞା କରିଥିଲ, ତାହା ପାଳନ କରିଅଛ; ହଁ, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ମୁଖରେ କହିଥିଲ, ପୁଣି, ଆଜି ଆପଣା ହସ୍ତରେ ତାହା ସଫଳ କରିଅଛ।
25 “এখন হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাস ও আমার বাবা দাউদের কাছে তোমার করা সেই প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করো। যে প্রতিজ্ঞায় তুমি বললে, ‘শুধু যদি তোমার বংশধরেরা আমার সামনে চলার জন্য একটু সতর্ক হয়ে তোমার মতো বিশ্বস্ততাপূর্বক সবকিছু করে, তবে আমার সামনে ইস্রায়েলের সিংহাসনে বসার জন্য তোমার কোনও উত্তরাধিকারীর অভাব হবে না।’
ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପିତା ଆପଣା ଦାସ ଦାଉଦଙ୍କୁ କହିଥିଲ, ‘ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ସମ୍ମୁଖରେ ଯେପରି ଗମନାଗମନ କରିଅଛ, ସେହିପରି ତୁମ୍ଭର ସନ୍ତାନମାନେ ଯେବେ ଆମ୍ଭ ସମ୍ମୁଖରେ ଗମନାଗମନ କରିବାକୁ ଆପଣା ଆପଣା ପଥରେ କେବଳ ସାବଧାନ ହେବେ, ତେବେ ଇସ୍ରାଏଲର ସିଂହାସନରେ ଉପବିଷ୍ଟ ହେବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ତୁମ୍ଭ ବଂଶରେ ଲୋକର ଅଭାବ ନୋହିବ; ଏହେତୁ ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାର ଏହି ପ୍ରତିଜ୍ଞା ଏବେ ସଫଳ କର।’
26 আর এখন, হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর, আমার বাবা তোমার দাস দাউদের কাছে তুমি যে প্রতিজ্ঞা করলে, তা যেন সত্যি হয়।
ଏହେତୁ ହେ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର, ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭ ଦାସ ମୋʼ ପିତା ଦାଉଦଙ୍କ ପ୍ରତି ଯେଉଁ ବାକ୍ୟ କହିଅଛ, ତାହା ଦୃଢ଼ ହେଉ।
27 “কিন্তু ঈশ্বর কি সত্যিই পৃথিবীতে বসবাস করবেন? স্বর্গ, এমন কী সর্বোচ্চ স্বর্গও তোমাকে ধারণ করতে পারে না। তবে আমার নির্মাণ করা এই মন্দিরই বা কীভাবে করবে!
ମାତ୍ର, ପରମେଶ୍ୱର କʼଣ ପୃଥିବୀରେ ନିତାନ୍ତ ବାସ କରିବେ? ଦେଖ, ସ୍ୱର୍ଗ ଓ ସ୍ୱର୍ଗର (ଉପରିସ୍ଥ) ସ୍ୱର୍ଗ ତୁମ୍ଭକୁ ଧାରଣ କରି ନ ପାରେ; ତେବେ ମୋʼ ନିର୍ମିତ ଏହି ଗୃହ କʼଣ ପାରିବ?
28 তবুও হে আমার ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাসের প্রার্থনায় ও দয়া লাভের জন্য তার করা আজকের দিনে এই অনুরোধের প্রতি মনোযোগ দাও। তোমার উপস্থিতিতে তোমার এই দাস যে ক্রন্দন ও প্রার্থনা করছে, তা তুমি শোনো।
ତଥାପି, ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ମୋʼ ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭ ଦାସ ଆଜି ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ଯେଉଁ କାକୂକ୍ତି ଓ ପ୍ରାର୍ଥନା ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ତାହା ଶୁଣିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଦାସର ପ୍ରାର୍ଥନା ଓ ବିନତିରେ ମନୋଯୋଗ କର;
29 এই মন্দিরের প্রতি যেন দিনরাত তোমার চোখ খোলা থাকে, যেখানকার বিষয়ে তুমি বললে, ‘আমার নাম সেখানে বজায় থাকবে,’ যেন এই স্থানটির দিকে চেয়ে তোমার দাস যে প্রার্থনা করবে তা তুমি শুনতে পাও।
ପୁଣି, ଯେଉଁ ସ୍ଥାନ ବିଷୟରେ ତୁମ୍ଭେ କହିଅଛ, ‘ଏହିଠାରେ ଆମ୍ଭ ନାମ ରହିବ,’ ସେହି ସ୍ଥାନ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଏହି ଗୃହ ପ୍ରତି ତୁମ୍ଭର ଚକ୍ଷୁ ଦିବାରାତ୍ର ମୁକ୍ତ ଥାଉ; ଏହି ସ୍ଥାନ ଅଭିମୁଖରେ ତୁମ୍ଭ ଦାସ ଯାହା ପ୍ରାର୍ଥନା କରିବ, ତାହା ଶୁଣ।
30 তোমার এই দাস ও তোমার প্রজা ইস্রায়েল যখন এই স্থানটির দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে তখন তুমি তাদের মিনতি শুনো। স্বর্গ থেকে, তোমার সেই বাসস্থান থেকে তুমি তা শুনো; এবং শুনে তাদের ক্ষমাও কোরো।
ପୁଣି, ଏହି ସ୍ଥାନ ଅଭିମୁଖରେ ତୁମ୍ଭ ଦାସ ଓ ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ବିନତିରେ ମନୋଯୋଗ କର; ହଁ, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ନିବାସ ସ୍ଥାନ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ତାହା ଶୁଣ ଓ ଶୁଣି କ୍ଷମା କର।
31 “যখন কেউ তার প্রতিবেশীর প্রতি কোনও অন্যায় করবে ও তাকে শপথ করতে বলা হবে এবং সে এই মন্দিরে রাখা তোমার এই যজ্ঞবেদির সামনে এসে শপথ করবে,
କେହି ଆପଣା ପ୍ରତିବାସୀ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ କଲେ ଯେବେ ତାହାକୁ ଶପଥ କରାଇବା ପାଇଁ କୌଣସି ଶପଥ; ନିରୂପିତ ହୁଏ ଓ ସେ ଆସି ଏହି ଗୃହସ୍ଥିତ ତୁମ୍ଭ ଯଜ୍ଞବେଦି ସମ୍ମୁଖରେ ଶପଥ କରେ,
32 তখন তুমি স্বর্গ থেকে তা শুনে সেইমতোই কাজ কোরো। তোমার দাসদের বিচার কোরো, দোষীকে শাস্তি দিয়ো ও তার কৃতকর্মের ফল তার মাথায় চাপিয়ে দিয়ো, এবং নিরপরাধের পক্ষসমর্থন করে, তার নিষ্কলুষতা অনুসারে তার প্রতি আচরণ কোরো।
ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ତାହା ଶୁଣି ନିଷ୍ପତ୍ତି କର ଓ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କର ବିଚାର କରି ଦୋଷୀର କର୍ମର ଫଳ ତାହାର ନିଜ ମସ୍ତକରେ ବର୍ତ୍ତାଇବା ପାଇଁ ତାହାକୁ ଦୋଷୀ କର; ପୁଣି, ଧାର୍ମିକକୁ ତାହାର ଧାର୍ମିକତା ପ୍ରମାଣେ ଫଳ ଦେବା ପାଇଁ ଧାର୍ମିକ କର।
33 “যখন তোমার প্রজা ইস্রায়েল তোমার বিরুদ্ধে পাপ করার কারণে শত্রুর কাছে পরাজিত হয়ে আবার তোমার কাছে ফিরে এসে তোমার নামের গৌরব করবে, ও এই মন্দিরে তোমার কাছে প্রার্থনা ও মিনতি করবে,
ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲ ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ କରିବା ସକାଶୁ ଶତ୍ରୁ ସମ୍ମୁଖରେ ପରାସ୍ତ ହେଲେ ଯେବେ ସେମାନେ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ପୁନର୍ବାର ଫେରି ତୁମ୍ଭ ନାମ ସ୍ୱୀକାର କରନ୍ତି ଓ ଏହି ଗୃହରେ ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା ଓ ବିନତି କରନ୍ତି,
34 তখন স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো ও তোমার প্রজা ইস্রায়েলের পাপ ক্ষমা কোরো এবং তাদের সেই দেশে ফিরিয়ে এনো, যেটি তুমি তাদের পূর্বপুরুষদের দিয়েছিলে।
ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ତାହା ଶୁଣ ଓ ଆପଣା ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ପାପ କ୍ଷମା କର ଓ ସେମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ଯେଉଁ ଦେଶ ଦେଇଅଛ, ସେଠାକୁ ପୁନର୍ବାର ସେମାନଙ୍କୁ ଆଣ।
35 “তোমার প্রজারা তোমার বিরুদ্ধে পাপ করার কারণে যখন আকাশের দ্বার রুদ্ধ হয়ে যাবে ও বৃষ্টি হবে না, আর যখন তারা এই স্থানটির দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে ও তোমার নামের প্রশংসা করবে এবং তুমি যেহেতু তাদের কষ্ট দিয়েছ, তাই তারা তাদের পাপপথ থেকে ফিরে আসবে,
ସେମାନେ ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ କରିବା ସକାଶୁ ଯେବେ ଆକାଶ ରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ବୃଷ୍ଟି ନ ହୁଏ, ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କୁ କ୍ଳେଶ ଦେବା ବେଳେ ଯେବେ ସେମାନେ ଏହି ସ୍ଥାନ ଅଭିମୁଖରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରନ୍ତି ଓ ତୁମ୍ଭ ନାମ ସ୍ୱୀକାର କରି ଆପଣା ଆପଣା ପାପରୁ ଫେରନ୍ତି,
36 তখন স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো ও তোমার দাসদের, তোমার প্রজা ইস্রায়েলের পাপ ক্ষমা কোরো। সঠিক জীবনযাপনের পথ তুমি তাদের শিক্ষা দিয়ো, এবং যে দেশটি তুমি তোমার প্রজাদের এক উত্তরাধিকাররূপে দিয়েছ, সেই দেশে তুমি বৃষ্টি পাঠিয়ো।
ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ତାହା ଶୁଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଗନ୍ତବ୍ୟ ସତ୍‍ପଥ ବିଷୟରେ ଶିକ୍ଷା ଦେଇ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କର ଓ ଆପଣା ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ପାପ କ୍ଷମା କର; ପୁଣି, ତୁମ୍ଭ ଲୋକମାନଙ୍କର ଅଧିକାରାର୍ଥେ ଦତ୍ତ ତୁମ୍ଭ ଦେଶ ଉପରେ ବୃଷ୍ଟି କର।
37 “যখন দেশে দুর্ভিক্ষ বা মহামারি দেখা দেবে, অথবা ফসল ক্ষেতে মড়ক লাগবে বা ছাতারোগ লাগবে, পঙ্গপাল বা ফড়িং হানা দেবে, অথবা শত্রুরা তাদের যে কোনো নগরে তাদের যখন অবরুদ্ধ করে রাখবে, যখন এরকম কোনও বিপত্তি বা রোগজ্বালার প্রকোপ পড়বে,
ଯେବେ ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହୁଏ, ଯେବେ ମହାମାରୀ ହୁଏ, ଯେବେ ଶସ୍ୟର କ୍ଷୟ କି ମ୍ଳାନି, ପଙ୍ଗପାଳ ବା କୀଟ ହୁଏ; ଯେବେ ସେମାନଙ୍କ ଶତ୍ରୁ ସେମାନଙ୍କ ଦେଶସ୍ଥ ନଗରସମୂହରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଅବରୋଧ କରେ; କୌଣସି ମାରୀ ହୁଏ; କୌଣସି ରୋଗ ଘଟେ;
38 তোমার প্রজা ইস্রায়েলের মধ্যে কেউ যদি প্রার্থনা বা মিনতি উৎসর্গ করে—তাদের নিজেদের অন্তরের দুর্দশা অনুভব করে এই মন্দিরের দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়—
ତେବେ, ଆପଣା ଆପଣା ମନଃପୀଡ଼ା ଜାଣି କୌଣସି ଲୋକ କିଅବା ତୁମ୍ଭର ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକ ଏହି ଗୃହ ଆଡ଼େ ହସ୍ତ ବିସ୍ତାର କରି କୌଣସି ପ୍ରାର୍ଥନା କି ବିନତି କଲେ;
39 তবে তখন তুমি স্বর্গ থেকে, তোমার বাসস্থান থেকে তা শুনো। তাদের ক্ষমা কোরো, ও প্রত্যেকের সাথে তাদের কৃতকর্মানুসারে আচরণ কোরো, যেহেতু তুমি তো তাদের অন্তর জানো (কারণ একমাত্র তুমিই প্রত্যেক মানুষের হৃদয়ের খবর রাখো),
ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ନିବାସ ସ୍ଥାନ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ଶ୍ରବଣ କରି କ୍ଷମା କର ଓ ସିଦ୍ଧ କର, ଆଉ ପ୍ରତ୍ୟେକ ମନୁଷ୍ୟର ଅନ୍ତଃକରଣ ଜାଣି ତାହାର ସକଳ ଗତି ଅନୁସାରେ ପ୍ରତିଫଳ ଦିଅ; କାରଣ ତୁମ୍ଭେ, କେବଳ ତୁମ୍ଭେ ହିଁ ସମୁଦାୟ ମନୁଷ୍ୟ-ସନ୍ତାନର ଅନ୍ତଃକରଣ ଜାଣୁଅଛ;
40 যে দেশটি তুমি আমাদের পূর্বপুরুষদের দিয়েছিলে, সেখানে যতদিন তারা বেঁচে থাকবে, যেন তোমাকে ভয় করে চলতে পারে।
ତାହାହେଲେ, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ଯେଉଁ ଦେଶ ଦେଇଅଛ, ତହିଁରେ ସେମାନଙ୍କ ବସତିର ସମସ୍ତ ଦିନ ସେମାନେ ତୁମ୍ଭଙ୍କୁ ଭୟ କରିବେ।
41 “যে তোমার প্রজা ইস্রায়েলের অন্তর্ভুক্ত নয়, এমন কোনও বিদেশি
ଆହୁରି ଯେ ତୁମ୍ଭର ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକଙ୍କର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ନୁହେଁ, ଏପରି କୌଣସି ବିଦେଶୀ ଯେବେ ତୁମ୍ଭ ନାମ ସକାଶୁ ଦୂର ଦେଶରୁ ଆସେ;
42 তোমার মহানামের ও তোমার পরাক্রমী হাতের এবং তোমার প্রসারিত বাহুর কথা শুনে যখন দূরদেশ থেকে আসবে—তারা যখন এসে এই মন্দিরের দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে,
କାରଣ, ବିଦେଶୀମାନେ ତୁମ୍ଭର ମହାନାମ ଓ ତୁମ୍ଭର ବଳବାନ ହସ୍ତ ଓ ତୁମ୍ଭର ବିସ୍ତୀର୍ଣ୍ଣ ବାହୁର କଥା ଅବଶ୍ୟ ଶୁଣିବେ; ଏପରି ଲୋକ ଆସି ଯେବେ ଏହି ଗୃହ ଆଡ଼େ ପ୍ରାର୍ଥନା କରେ,
43 তখন তুমি স্বর্গ থেকে, তোমার সেই বাসস্থান থেকে তা শুনো। সেই বিদেশি তোমার কাছে যা চাইবে, তা তাকে দিয়ো, যেন পৃথিবীর সব মানুষজন তোমার নাম জানতে পারে ও তোমাকে ভয় করে, ঠিক যেভাবে তোমার নিজস্ব প্রজা ইস্রায়েল করে এসেছে, এবং তারা যেন এও জানতে পারে যে এই যে ভবনটি আমি তৈরি করেছি, তা তোমার নাম বহন করে চলেছে।
ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ନିବାସ ସ୍ଥାନ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ଶୁଣ ଓ ସେ ବିଦେଶୀ ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ଯାହା ଯାହା ପ୍ରାର୍ଥନା କରେ, ତଦନୁସାରେ ତାହା ପ୍ରତି କର; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭ ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକ ତୁଲ୍ୟ ତୁମ୍ଭକୁ ଭୟ କରିବା ପାଇଁ ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମସ୍ତ ଗୋଷ୍ଠୀ ତୁମ୍ଭ ନାମ ଜ୍ଞାତ ହେବେ ଓ ଆମ୍ଭ ନିର୍ମିତ ଏହି ଗୃହ ତୁମ୍ଭ ନାମରେ ଖ୍ୟାତ ବୋଲି ଜାଣିବେ।
44 “তোমার প্রজারা যখন তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করবে, তুমি তাদের যেখানেই পাঠাও না কেন, ও এই যে নগর ও মন্দিরটি আমি তোমার নামের উদ্দেশে নির্মাণ করেছি, সেদিকে চেয়ে তারা সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করবে,
ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଯେକୌଣସି ଆଡ଼େ ପଠାଇଲେ ଯେବେ ସେମାନେ ଆପଣା ଶତ୍ରୁ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ବାହାରେ ଯାଇ ତୁମ୍ଭର ମନୋନୀତ ଏହି ନଗର ଆଡ଼େ ଓ ତୁମ୍ଭ ନାମ ନିମନ୍ତେ ମୋ ନିର୍ମିତ ଏହି ଗୃହ ଆଡ଼େ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରିବେ,
45 তখন তুমি স্বর্গ থেকে তাদের প্রার্থনা ও মিনতি শুনো, এবং তাদের পক্ষসমর্থন কোরো।
ତେବେ, ତୁମ୍ଭେ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରାର୍ଥନା ଓ ବିନତି ଶୁଣି ସେମାନଙ୍କ ବିଚାର ନିଷ୍ପତ୍ତି କର।
46 “তারা যখন তোমার বিরুদ্ধে পাপ করবে—কারণ এমন কেউ নেই যে পাপ করে না—আর তুমি তাদের প্রতি ক্রুদ্ধ হবে ও তাদেরকে তাদের সেই শত্রুদের হাতে তুলে দেবে, যারা তাদের নিজেদের দেশে বন্দি করে নিয়ে যাবে, তা সে বহুদূরে অথবা কাছেও হতে পারে;
ଯେବେ ସେମାନେ ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ କରନ୍ତି, କାରଣ ଯେ ପାପ ନ କରେ, ଏପରି କୌଣସି ମନୁଷ୍ୟ ନାହିଁ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତି କ୍ରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ସେମାନଙ୍କୁ ଶତ୍ରୁ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ ଯେବେ ଶତ୍ରୁଗଣ ସେମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ଦୂରସ୍ଥ ଅବା ନିକଟସ୍ଥ ଶତ୍ରୁ ଦେଶକୁ ନେଇଯାʼନ୍ତି;
47 এবং সেই দেশে বন্দি জীবন কাটাতে কাটাতে যদি তাদের মন পরিবর্তন হয়, ও তারা অনুতাপ করে ও তাদের সেই বন্দিদশার দেশে থাকতে থাকতেই যদি তারা তোমাকে অনুরোধ জানিয়ে বলে, ‘আমরা পাপ করেছি, আমরা অন্যায় করেছি, দুষ্টতামূলক আচরণ করেছি’;
ତେବେ ସେମାନେ ଯେଉଁ ଦେଶକୁ ବନ୍ଦୀ ରୂପେ ନୀତ ହୁଅନ୍ତି, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଯେବେ ସେମାନେ ମନେ ମନେ ବିବେଚନା କରି ଅନୁତାପ କରନ୍ତି ଓ ଯେଉଁମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲେ, ସେମାନଙ୍କ ଦେଶରେ ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ବିନତି କରି କହନ୍ତି, ‘ଆମ୍ଭେମାନେ ପାପ କଲୁ ଓ ବିପଥଗାମୀ ହେଲୁ ଓ ଦୁଷ୍ଟପଣ କଲୁ;’
48 এবং তাদের যে শত্রুরা তাদের বন্দি করল, তাদের সেই দেশে যদি তারা তাদের সব মনপ্রাণ ঢেলে দিয়ে তোমার কাছে ফিরে আসে ও তুমি তাদের পূর্বপুরুষদের যে দেশটি দিয়েছিলে, সেই দেশের ও তুমি যে নগরটি মনোনীত করলে, সেই নগরটির তথা আমি তোমার নামের উদ্দেশে যে মন্দিরটি নির্মাণ করেছি তার দিকে তাকিয়ে যদি তারা তোমার কাছে প্রার্থনা করে;
ଆଉ, ଯେଉଁ ଶତ୍ରୁମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲେ, ସେମାନଙ୍କ ଦେଶରେ ଥାଇ ଯେବେ ସେମାନେ ସମସ୍ତ ଅନ୍ତଃକରଣ ଓ ସମସ୍ତ ପ୍ରାଣ ସହିତ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଫେରନ୍ତି, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷଗଣକୁ ଯେଉଁ ଦେଶ ଦେଇଅଛ, ଆପଣାମାନଙ୍କର ସେହି ଦେଶ ଆଡ଼େ ଓ ତୁମ୍ଭ ମନୋନୀତ ନଗର ଆଡ଼େ ଓ ତୁମ୍ଭ ନାମ ନିମନ୍ତେ ମୋʼ ନିର୍ମିତ ଗୃହ ଆଡ଼େ ମୁଖ କରି ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରନ୍ତି,
49 তবে তুমি তোমার বাসস্থান সেই স্বর্গ থেকে তাদের প্রার্থনা ও মিনতি শুনো, ও তাদের প্রতি সুবিচার কোরো,
ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ନିବାସ ସ୍ଥାନ ସ୍ୱର୍ଗରେ ଥାଇ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରାର୍ଥନା ଓ ବିନତି ଶୁଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ବିଚାର ନିଷ୍ପତ୍ତି କର;
50 এবং তোমার সেই প্রজাদের ক্ষমা কোরো, যারা তোমার বিরুদ্ধে পাপ করেছে; তোমার বিরুদ্ধে করা তাদের সব অপরাধ ক্ষমা কোরো, এবং তাদের বন্দিকারীদের মনে এমন ভাব উৎপন্ন কোরো, যেন তারা তাদের প্রতি দয়া দেখায়;
ପୁଣି, ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପକାରୀ ଆପଣା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଓ ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ କୃତ ସେମାନଙ୍କର ସମସ୍ତ ଅଧର୍ମ କ୍ଷମା କର; ପୁଣି, ଯେଉଁମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲେ, ସେମାନେ ଯେପରି ଦୟା କରିବେ, ଏଥିପାଇଁ ସେମାନଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଦୟାପାତ୍ର କର।
51 কারণ তারা যে তোমার সেই প্রজা ও উত্তরাধিকার, যাদের তুমি মিশর থেকে, সেই লোহা গলানো চুল্লি থেকে বের করে নিয়ে এসেছিলে।
କାରଣ, ସେମାନେ ତୁମ୍ଭର ଲୋକ ଓ ତୁମ୍ଭର ଅଧିକାର, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କୁ ମିସରରୁ, ଲୌହ-ଅଗ୍ନିକୁଣ୍ଡ ମଧ୍ୟରୁ ଆଣିଅଛ;
52 “তোমার চোখ তোমার দাসের মিনতির প্রতি ও তোমার প্রজা ইস্রায়েলের মিনতির প্রতিও খোলা থাকুক, এবং তারা যখনই তোমার কাছে কেঁদে উঠবে, তুমি যেন তা শুনতে পাও।
ତୁମ୍ଭ ଦାସର ବିନତି ପ୍ରତି ଓ ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ବିନତି ପ୍ରତି ତୁମ୍ଭର ଚକ୍ଷୁ ପ୍ରସନ୍ନ ଥାଉ ଓ ସେମାନେ ଯେକୌଣସି ସମୟରେ ତୁମ୍ଭକୁ ଡାକି ପ୍ରାର୍ଥନା କରନ୍ତି, ସେସମୟରେ ତାହା ଶୁଣ।
53 কারণ তুমি তাদের তোমার নিজস্ব উত্তরাধিকার হওয়ার জন্য জগতের সব জাতির মধ্যে থেকে আলাদা করে বেছে নিয়েছ, ঠিক যেভাবে তুমি, হে সার্বভৌম সদাপ্রভু, আমাদের পূর্বপুরুষদের মিশর থেকে বের করে আনার সময় তোমার দাস মোশির মাধ্যমে ঘোষণা করলে।”
କାରଣ, ହେ ପ୍ରଭୋ ସଦାପ୍ରଭୋ, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ମିସରରୁ ବାହାର କରି ଆଣିବା ସମୟରେ ଆପଣା ଦାସ ମୋଶାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଯେପରି କହିଥିଲ, ତଦନୁସାରେ ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆପଣା ଅଧିକାର ଦେବା ପାଇଁ ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମସ୍ତ ଗୋଷ୍ଠୀ ମଧ୍ୟରୁ ପୃଥକ କରିଅଛ।”
54 সদাপ্রভুর কাছে এইসব প্রার্থনা ও মিনতি উৎসর্গ করা সমাপ্ত হয়ে যাওয়ার পর শলোমন সদাপ্রভুর সেই যজ্ঞবেদির সামনে থেকে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন, যেখানে তিনি নতজানু হয়ে স্বর্গের দিকে দু-হাত প্রসারিত করে রেখেছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଶଲୋମନ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ଏହିସବୁ ପ୍ରାର୍ଥନା ଓ ବିନତି-ନିବେଦନ କରିବାର ସମାପ୍ତ କରନ୍ତେ, ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଯଜ୍ଞବେଦି ସମ୍ମୁଖରେ ଜାନୁପାତରୁ ଓ ସ୍ୱର୍ଗ ଆଡ଼େ ହସ୍ତ-ବିସ୍ତାରକରଣରୁ ଉଠିଲେ।
55 তিনি উঠে দাঁড়িয়ে জোর গলায় সমগ্র ইস্রায়েলী জনতাকে আশীর্বাদ করে বললেন:
ପୁଣି, ସେ ଠିଆ ହୋଇ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଇସ୍ରାଏଲର ସମଗ୍ର ସମାଜକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି କହିଲେ,
56 “সেই সদাপ্রভুর গৌরব হোক, যিনি তাঁর প্রতিজ্ঞানুসারে তাঁর প্রজা ইস্রায়েলকে বিশ্রাম দিয়েছেন। তিনি তাঁর দাস মোশির মাধ্যমে যত ভালো ভালো প্রতিজ্ঞা করলেন, তার একটিও ব্যর্থ হয়নি।
“ଯେଉଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାର ସକଳ ପ୍ରତିଜ୍ଞାନୁସାରେ ନିଜ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ବିଶ୍ରାମ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ସେ ଧନ୍ୟ ହେଉନ୍ତୁ; ସେ ଆପଣା ଦାସ ମୋଶାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଯେ ଯେ ପ୍ରତିଜ୍ଞା କରିଥିଲେ, ସେହି ସକଳ ଉତ୍ତମ ପ୍ରତିଜ୍ଞାର ଏକ କଥା ହିଁ ବିଫଳ ହୋଇ ନାହିଁ।
57 আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যেমন আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে সঙ্গে ছিলেন, তেমনি তিনি আমাদেরও সঙ্গে সঙ্গে থাকুন; তিনি যেন আমাদের না ছাড়েন বা আমাদের পরিত্যাগ না করেন।
ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃଲୋକଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଯେପରି ଥିଲେ, ସେହିପରି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ସଙ୍ଗେ ଥାଉନ୍ତୁ; ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ତ୍ୟାଗ ନ କରନ୍ତୁ, କିଅବା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କଠାରୁ ଦୂରବର୍ତ୍ତୀ ନ ହେଉନ୍ତୁ।
58 তাঁর প্রতি বাধ্যতায় চলার জন্য ও তিনি আমাদের পূর্বপুরুষদের যে যে আদেশ, বিধিবিধান ও নিয়মকানুন দিলেন, সেগুলি পালন করার জন্য তিনি যেন আমাদের অন্তর তাঁর প্রতি ফিরিয়ে আনেন।
ତାହାଙ୍କର ସମସ୍ତ ପଥରେ ଚାଲିବା ପାଇଁ ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ଦତ୍ତ ତାହାଙ୍କ ସମସ୍ତ ଆଜ୍ଞା, ବିଧି ଓ ଶାସନ ପାଳନ କରିବା ପାଇଁ ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଅନ୍ତଃକରଣକୁ ଆପଣା ପ୍ରତି ଆକର୍ଷଣ କରନ୍ତୁ।
59 আর আমি সদাপ্রভুর সামনে যে প্রার্থনাটি করেছি তার এক-একটি কথা যেন দিনরাত আমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর কাছাকাছি থাকে, যেন তিনি প্রতিদিনের চাহিদা অনুসারে তাঁর দাসের ও তাঁর প্রজা ইস্রায়েলের প্রতি সুবিচার করলেন,
ଆଉ, ମୁଁ ଏହି ଯେସବୁ କଥାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ନିବେଦନ କଲି, ତାହା ଦିବାରାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଗୋଚରରେ ଥାଉ, ପୁଣି, ପ୍ରତିଦିନର ପ୍ରୟୋଜନାନୁସାରେ ସେ ଆପଣା ଦାସର ବିଚାର ଓ ଆପଣା ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ବିଚାର ନିଷ୍ପତ୍ତି କରନ୍ତୁ;
60 যেন পৃথিবীর সব লোকজন জানতে পারে যে সদাপ্রভুই ঈশ্বর ও তিনি ছাড়া আর কেউ ঈশ্বর নয়।
ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେ ପରମେଶ୍ୱର, ତାହାଙ୍କ ଛଡ଼ା ଅନ୍ୟ ନାହିଁ, ଏହା ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମୁଦାୟ ଗୋଷ୍ଠୀ ଜ୍ଞାତ ହେବେ।
61 আর তোমাদের অন্তর যেন আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিধিবিধান অনুসারে চলার ও তাঁর আদেশের বাধ্য হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি পুরোপুরি সমর্পিত থাকে, যেমনটি এসময় হয়েছে।”
ଏହେତୁ ଆଜିର ନ୍ୟାୟ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିଧିରୂପ ପଥରେ ଚାଲିବା ପାଇଁ ଓ ତାହାଙ୍କ ଆଜ୍ଞା ପାଳନ କରିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ଅନ୍ତଃକରଣ ତାହାଙ୍କଠାରେ ସିଦ୍ଧ ଥାଉ।”
62 পরে রাজামশাই ও তাঁর সঙ্গে সঙ্গে ইস্রায়েলীরা সবাই সদাপ্রভুর সামনে বলি উৎসর্গ করলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ରାଜା ଓ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ବଳି ଉତ୍ସର୍ଗ କଲେ।
63 শলোমন সদাপ্রভুর কাছে এই মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্য উৎসর্গ করলেন: 22,000-টি গবাদি পশু ও 1,20,000-টি মেষ ও ছাগল। এইভাবে রাজা ও ইস্রায়েলী সবাই সদাপ্রভুর মন্দিরটি উৎসর্গ করলেন।
ପୁଣି, ଶଲୋମନ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ବାଇଶ ହଜାର ଗୋରୁ ଓ ଏକ ଲକ୍ଷ କୋଡ଼ିଏ ହଜାର ମେଷ ମଙ୍ଗଳାର୍ଥକ ବଳି ନିମନ୍ତେ ଉତ୍ସର୍ଗ କଲେ। ଏହିରୂପେ ରାଜା ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ସମସ୍ତ ସନ୍ତାନ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ପ୍ରତିଷ୍ଠା କଲେ।
64 সেদিনই রাজামশাই সদাপ্রভুর মন্দিরের সামনের দিকের প্রাঙ্গণের মাঝের অংশটুকুও উৎসর্গ করে দিলেন, এবং সেখানে তিনি হোমবলি, শষ্য-বলি ও মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্যের চর্বি উৎসর্গ করলেন, কারণ সদাপ্রভুর সামনে রাখা ব্রোঞ্জের যজ্ঞবেদিটি হোমবলি, শষ্য-বলি ও মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্যের চর্বি ধারণ করার পক্ষে বড়োই ছোটো হয়ে গেল।
ସେହି ଦିନ ରାଜା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ପ୍ରାଙ୍ଗଣର ମଧ୍ୟଦେଶ ପବିତ୍ର କଲେ; କାରଣ, ସେଠାରେ ସେ ହୋମବଳି, ଭକ୍ଷ୍ୟ ନୈବେଦ୍ୟ ଓ ମଙ୍ଗଳାର୍ଥକ ବଳିର ମେଦ ଉତ୍ସର୍ଗ କଲେ; ଯେହେତୁ ହୋମବଳି, ଭକ୍ଷ୍ୟ ନୈବେଦ୍ୟ ଓ ମଙ୍ଗଳାର୍ଥକ ବଳିର ମେଦ ଧରିବା ପାଇଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖସ୍ଥ ପିତ୍ତଳମୟ ଯଜ୍ଞବେଦି ସାନ ଥିଲା।
65 অতএব শলোমন সেই সময় উৎসব পালন করলেন, এবং তাঁর সাথে সমস্ত ইস্রায়েলও পালন করল—সে এক বিশাল জনতা, হমাতের প্রবেশদ্বার থেকে মিশরের নির্ঝরিণী পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকার লোকজন সেখানে উপস্থিত হল। আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সামনে তারা সাত দিন ও আরও সাত দিন, মোট চোদ্দো দিন ধরে উৎসব উদ্‌যাপন করল।
ସେସମୟରେ ଶଲୋମନ ଓ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ହମାତ୍‍ର ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନଠାରୁ ମିସରର ନଦୀ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲର ମହାସମାଜ ସାତ ଦିନ ଆଉ ସାତ ଦିନ, ଏପରି ଚଉଦ ଦିନ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଉତ୍ସବ କଲେ।
66 পরদিন তিনি লোকজনকে ফেরত পাঠিয়ে দিলেন। তারা রাজামশাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও সদাপ্রভু তাঁর দাস দাউদ ও তাঁর প্রজা ইস্রায়েলের প্রতি যেসব মঙ্গল করেছেন, তার জন্য খুশিমনে আনন্দ করতে করতে যে যার ঘরে ফিরে গেল।
ଅଷ୍ଟମ ଦିନରେ ସେ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବିଦାୟ କରନ୍ତେ, ସେମାନେ ରାଜାଙ୍କୁ ଧନ୍ୟବାଦ କଲେ, ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ଦାସ ଦାଉଦଙ୍କ ପ୍ରତି ଓ ଆପଣା ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲ ପ୍ରତି ଯେସବୁ ମଙ୍ଗଳ ଦେଖାଇଥିଲେ, ତହିଁ ସକାଶୁ ଆନନ୍ଦିତ ଓ ହୃଷ୍ଟଚିତ୍ତ ହୋଇ ଆପଣା ଆପଣା ତମ୍ବୁକୁ ଗଲେ।

< প্রথম রাজাবলি 8 >